![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
I who i am...is always me and mythoughts
একটি শক্তিশালী প্রশাসনিক ক্ষমতাধারী মহল সুপরিকল্পিত ভাবে দেশের বিভিন্ন আবাসিক এলাকাগুলোতে বিশাল নেটওয়ার্ক তৈরী করছে ঘরে ঘরে। যারা নারী ব্যবসার প্রসার বসিয়েছে এবং এই নারীদের সুবিশাল চক্রর মাধ্যমে বাবার প্রসার বসিয়েছে এবং এরা একটি পক্ষ আবার প্রচলিত আরো যে সমস্ত হালকা জাতীয় মাদক এতদিন ব্যবহ্রত হয়ে আসছে তা যাহাতে পাওয়া না যায় তাই পুলিশ প্রশাসন কে ব্যবহার করে নিচ্ছে । মোট কথা থাকবে বাবা, চাইলে বাবা পাবে বাবা, আর কি পাবে কিছু ? নইলে হাজতের পিছু । এরা এত ক্ষমতাধর যে পুলিশ এদের হাতের পুতুল । তাই এতদিন মাদকের যে চ্যানেল গুলো খুচড়া বিক্রয় করত তাদের মাধ্যমেই সর্বনাশা মগজ, ব্রেইন বিনস্টকারী বাবার মার্কেট বিস্তার করা হয় এবং তাদের কে শুধূ বাবা বিক্রয়ে বাধ্য করা হয় ।
আমরা কি কোনদিন বলতে পারবো আমাদের পুলিশ প্রশাসনে কর্মরত এস, আই/ ইনস্পেক্টর /দারোগা যারাই একটি থানা বা ফাড়ি তে কর্মরত থাকেন তারা সবাই কমবেশী মাদক আসক্ত একটু পরীক্ষা করলেই নেজেই দেখতে পাবেন এছাড়া একটি থানার কর্মকর্তাদের সাথে এলাকার ফর্মা/সোর্স, ড্রাইভার, কোন কোন দারোগার ভাগ্নে, ভাই, গ্রামের ছেলে বিভিন্ন কাজে নিযোগ করা থাকে যাদের বেশীর ভাগ কোন না কোন ব্যবসার সাথে জড়িত্ । কারন পরিবার রেখে কোন শহরে পোস্টিং হবার দরূন রাতদিন খাটনীর পর নারীদের আদর সোহাগ ভালই লাগে । আমাদের আবাসিক এলাকায় এরকম একটি বাড়ী বন্ধুরা মিলে উচ্ছেদ করতে যেয়ে একজন অতিখি কে বাড়ীর ভিতরের কক্ষে দরজা বন্ধ অবস্থায় এলাকার থানার একজন ডি্বি ইন্সপেক্টরকে আবিস্কার করি, সে এক কাহিনী জীবন ডায়েরীতে। এরপর আরো দশটি বছর পেড়িয়ে গেলেও কি পুলিশের কোন উন্নতি হয়েছে ??
দেশের প্রতিটি থানায় কি পরিমান মা্দক আটক করা হয় তার খোজ কি কেউ রাখে ? নাকি তার সমপরিমান টাকার অংশ ভাগ হিসেবে পেতে কর্তারা উদগ্রীব !!! এক মাদক টিভিতে দেখানো হয় তা কোখায় যায় তার খবর কি আমরা জনগন চাইলেও জানতে পারব্ না ! আইন তো আমাদের জনগন এর বিরুদ্ধে প্রয়োগ করার জন্য । পুলিশের বিররুদ্ধে কে আইন প্রযোগ করবে ? কার এত সাহস ??
থানা ছাড়াও রয়েছে মাদক নিয়ন্ত্রন অধিদপ্তর, ডিবি, এসবি, রেব, বিজিবি । প্রতিটি সংস্থা প্রায়শঃ খুব ঘটা করে টিভি চ্যানেল গুলো মাদক আটকের নাটক প্রদর্শন করে । এই ধরছি, ঐ ধরছি টেবিলে সাজানো সর্টিং করে সারতি সাজানো থাকে । তারপর কৈ যায় এগুলো । পর্যায় ক্রমিক কোন তথ্য বিবরনী কি পাওয়া সম্ভব এবং তার বাস্তব অস্তিত্ব, মোট পরিমান এবং তার বিনস্ট করার প্রমানপত্র, ভিডিও ক্লিপস !!!!!!!!!!!!!!!!!!
বাস্তব ঘটনা হলো এই আটক মাদকগলো আবার বিক্রি করা হয় । একটি উদাহরন হিসাবে প্রশ্ন করা যায়, যদি প্রতিদিন এককোটি টাকার মাদক আটক হয় তবে মাসে তিরিশ কোটি টাকার মাল । যা অনায়াষে পচিশ কোটিতে নিজস্ব ঐ সোর্স এর মাধ্যমে পুশ ইন সেল দেয়া মোট্ই ঝামলার কোন কারন ন্ই । যেখানে প্রতিনিয়ত উপর মহল হতে টাকার চাপ থাকে । থোকে থোকে সবাইকে দিতে হচ্ছে থানার গ্রেড অনুয়ায়ী ।
এবার একটু দেখা যাক পুরো পুলিশ প্রশা্সন কিভাবে চলে তার চেইন অব কমান্ড অনুযায়ী । স্বরাস্ট্র মন্ত্রনালয় অধীন আইজি , কমিশনার সহ সকল কর্মকর্তাগন এবং সৈনিকগন পুলিশের নিজস্ব জনবল যাদের বিভিন্ন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে টেনিং গ্রহনরে মাধ্যমে চাকুরীভুত হন এবং অবশেষে পোস্টিং, ট্রান্সফার, প্র্রোমোশন হয় । এই বাহিনীকে সঠিক সরকারী দিকনির্দেশনা প্রদান এবং সে সমত কার্যাদি সঠিকভাবে সম্পাদন করার জন্য মন্ত্রনালয় বিসিএস ক্যাডারদের পর্যায়ক্রমে কনিষ্ঠ হতে উপরে সচিব পর্যন্ত পদাধিকারে নিয়োগ পান । তবে পুলিশ বলে কথা এএসপি, এসপি, এডিসি হতেই মাল কামানোর ফল হিসাবে ইতি টানতে হয় ।
এরকম একটি সেবক প্রতিষ্ঠান যুগ যুগ ধরে জনগনের সেবা করার বদলে বিভিন্ন ধরনের সামাজিক ব্যাধিতে আক্রান্ত এবং দিন দিন তা জনগনের মধ্যে রোগ আকারে প্রবেশ করছে । এমন না যে পুলিশ বাহিনীতে সত কর্মকর্তা নেই । এখনও সৎ মানুষ আছেন বলে বাহিনিটি টিকে আছে এবং কিছু ভালো কাজ করে জনগনের সেবক হয়ে আছেন তবে তাদের সংখ্যা নেহায়েত নগন্য । সামরিক বাহিনীতে বেশী বেশী ভাতা দেয়া হয়, বাজেটে তাদের অংক বেশী বলে সবাই বলেন, তবে কেউ কোনদিন পুলিশ বাহিনীতে পর্যাপ্ত ভাতা, ও লজিস্টিক সুবিধা প্রদানের মাধ্যমে উন্নত করা হোক যাতে প্রকৃত ভাবে জনগনের সেবা করতে পারে । যেহেতু পুলিশ সিভিল সোসাইটি নিয়ে কাজ করে তাই ব্যবহার ও আচারে উচ্চমানের হতে হবে, কাস্টমার/সিটিেজেন সার্ভিস দেতে হলে বেসরকারী প্রতিষ্ঠাানের চেয়ে অধিক মানসম্পন্ন সিটিজেন কেয়ার সার্ভিস হতে হবে । জনগন সমস্যা বলার সাথে সাথে সমাধান দিতে হবে তাও সেটা জনগনের মনের মত হতে হবে , মানে জনগনকে তুপ্তি র স্বাদ দেতে হবে তাদের জান মাল, এবং বিভিন্ন অপরাধী হতে মুক্ত থাকবে জনগন তবেই না পুলিশের গর্ব ।উদাহরন স্বরুপ একটি ঘটনা বলা যাক , ধরুন আপনি কোন ছিনতাইকারীর কবলে পড়ে আপনার ল্যাপটপ, আইফোন, ঘড়ি, মানিব্যাগ সব খুয়ে পরেরর দিন নিকটবর্তী থানায় গেলেন জিডি করতে, দায়িত্বরত কর্মকর্তা আপনাকে বিনীত হয়ে তার সামনের আসণে বসালেন, ডায়েরীর প্রয়োজনে কয়েকটি প্রশ্ন করার জন্য করলেন , ১. কবে কোথায় ঘটনা ঘটেছিল ? ২. ছিনতাইকারী কয়জন ? এবং তাদের কি কি অশ্ত্র ছিল ? ৩. আপনার কি কি মুল্যবান সামগ্রী জোরপূর্বক নিয়ে গেছে ? আঘাত করেছে ? এ পর্যায়ে পুলিশ কর্তা তার পাশে ডেস্কটপ থেকে একটা মুভ ক্লিপস বের করলেন ঠিক যে স্থানে আপনার ছিনতাই হয়েছিল, আইপি ক্যামরো ছিল ল্যাম্প পোস্টে যার মাধ্যমে পুরো গঠনাই ধারন করা । আপনি তো হতবাক একি এ তো আমাকে যারা ছিনতাই করেছে তাদের ছবি কম্পুটার এ । পুলিশ অফিসার আপনার দিকে কেস ফরমটি এগিয়ে দিলেন যে জিডি নয় , ডাইরেক্ট সনাক্তকরন সহ আসামীদের নামে মামলা করে এলন এবং এর দু দরি পর থানা থেকে ফোন এলা আপনার ল্যাপটপ আইফোন ঘড়ি মানিব্যাগ সব নিয়ে আসতে তানা থেকে। শুধু মানিব্যাগে রাখা থুচড়া কিছু টাকা খোওয়া গেছে !!!! ভাবুন তো একবার ডিজিটাল দেশে ডিজিটাল পুলিশ এর স্বপ্ন কি আমরা দেখতে পারি না !!!!!!!!!!!!!!
কবে ?????
©somewhere in net ltd.