নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ত্রিভুজ নেটওয়ার্ক

© ২০০৬ - ২০১১ ত্রিভুজ

ত্রিভুজ

[email protected] http://trivuz.com ব্লগিং করে সমাজ পরিবর্তনের ফ্যান্টাসি আর নাই

ত্রিভুজ › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রসঙ্গ ড. জাফর ইকবাল - প্রতিক্রিয়াশীলতা ও ঘৃণার চাষাবাদ কখনো ভাল ফল বয়ে আনে না

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৩:৫৯

প্রতিক্রিয়াশীলতা শব্দটির সাথে যখন প্রথম পরিচয় ঘটে তখন বয়স খুব বেশি নয়। প্রতিক্রিয়াশীলতা কি বস্তু তা বুঝতে আরো কিছু শীত-গ্রীষ্ম-বসন্ত পার করতে হয়েছিল। এটা অস্বীকার করার উপায় নেই যে প্রতিক্রিয়াশীলতা আমার নিজের জীবনেও ছিল। কিছুকিছু ক্ষেত্রে হয়তো এখনো আছে। কিন্তু এটুকু বোঝার জ্ঞান এখন হয়েছে যে প্রতিক্রিয়াশীলতা কোন ভাল ফল বয়ে আনতে পারে না। যে জীবন ব্যবস্থায় আমি নিজেকে সাজাতে চাই সেই ব্যবস্থার ম্যনুয়াল আল-কোরআনে পরিষ্কার ভাবেই প্রতিক্রিয়াশীল হতে নিষেধ করা হয়েছে। সুতরাং সচেতন ভাবেই প্রতিক্রিয়াশীলতা এড়িয়ে চলার চেষ্টা করি।



চরমপন্থায় ঈমান হারানোর পরের হঠাৎ একদিন আবিষ্কার করলাম আমাদের চারিদিকে চরমপন্থীর অভাব নেই। প্রতিক্রিয়াশীলতাই বেশিরভাগের পুঁজি হয়ে দাঁড়িয়েছে। এটা খুবই দুঃখজনক যে যাদের কাছে জীবনে প্রথম 'প্রতিক্রিয়াশীলতা' শব্দটা শুনেছি সেই তারাই আজ প্রতিক্রিয়াশীলতার ভূমিকায়। সভা, সেমিনার, বিবৃতি, কলাম, বই; সর্বত্রই আজকাল শুধু ঘৃনার চাষাবাদ, প্রতিক্রিয়াশীলতায় ভরপুর। হাস্যকর লাগে যখন এরা প্রতিক্রিয়াশীলতার বিরুদ্ধে বক্তব্য দেয়। চরম উত্তেজক বক্তব্য ও ঘৃনার চাষাবাদ করে বেড়ায়। যাহোক, সেটা এদের দৈন্যতা বৈ আর কিছু নয়। কিন্তু যারা জীবনের সুন্দরতম সংজ্ঞাগুলোর সাথে সবাইকে পরিচয় করিয়ে দিতে চায়, জীবনকে সুন্দর করে সাজাতে সাহায্য করতে চায় তাদের জন্য প্রতিক্রিয়াশীলতা বেমানানই নয় বরং আত্মঘাতীও বটে। আপনার কোন আচরণ বা কর্মকান্ডে যদি কারো মনে আরো ঘৃণার সৃষ্টি করে সেটার পরিণাম ভাল হওয়ার সম্ভবনা কতটুকু? আপনার উদ্দেশ্য যদি হয় তার বা তাদের ভাল করা, তা হলে আপনি এক্ষেত্রে কতটুকু সফল হচ্ছেন? তার ভুল চিন্তা-ভাবনা ও কাজগুলো তো তার নিজের ও তার অনুসারীদেরই ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াবে। আপনি আমি সেই ক্ষতি থেকে তাদেরকে বাঁচাতে গিয়ে তাদেরকে আরো বেশি ক্ষতির দিকে কেন ধাবিত করবো?



এই কথাগুলো নানাভাবে নানা প্রসঙ্গে অতীতেও অনেকবার বোঝানোর চেষ্টা করেছি। হয়তো আমার প্রকাশভঙ্গির দুর্বলতা বিষয়টাকে আরো পরিষ্কার ভাবে ফুটিয়ে তুলতে সক্ষম হইনি। সম্প্রতি সময়ে অশ্লীল হিন্দি গানের সাথে ভার্সিটি ছাত্রীদের সাথে ড. জাফর ইকবাল স্বপরিবারে নাচার বিষয়টি নিয়ে অনলাইনে বেশ তোলপাড় হওয়াতে ভাবলাম আবার নতুন করে চেষ্টা করে দেখি। তার আগে যে বিষয়টা নিয়ে এই গোলযোগ সেটার দিকে মনোযোগ দেওয়া যাক্‌-



ঘটনা-১) ড. জাফর ইকবাল একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীদর সাথে স্বপরিবারে অশ্লীল হিন্দি গানের সাথে নেচেছেন।



ঘটনা-২) কিছু ব্লগার ও অনলাইন ব্যবহারকারী বিষয়টির প্রতিবাদ করে অনলাইনে ক্যাম্পেইন চালাচ্ছেন।



ঘটনা-৩) অতি উৎসাহী কিছু ব্যক্তি ড. জাফর ইকবালের ঘটনাটার সাথে রং মিশিয়ে বিষয়টাকে আরো ঘোলাটে করার চেষ্টা করছেন। ঘোলা পানিতে মাছ ধরাই তাদের উদ্দেশ্য।



ঘটনা-৪) ড. জাফর ইকবালের ভক্তরা জাফর ইকবালের এই কাজে কোন দোষ খুঁজে পাচ্ছেন না এবং তীব্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন। একই সাথে অতি উৎসাহীদের বানানো তথ্যগুলোকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে তাদের প্রিয় ব্যক্তিত্বকে বাঁচাতে ও তাদের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের উপরে বিষয়টি চাপাতে তৎপর।



দেখা যাচ্ছে এখানে একই সাথে তিনটি দলে সবাই বিভক্ত-



ক-দল) ছাত্র-ছাত্রীদের সাথে স্বপরিবারে অশ্লীল হিন্দি গানের সাথে নাচাকে খারাপ কাজ মনে করছেন তারা।



খ-দল) এই ঘটনার সাথে রং মিশিয়ে মজা লুটতে ব্যস্ত এই দল।



গ-দল) এই ঘটনাকে খুব স্বাভাবিক ঘটনা হিসেবে দেখার ফলে 'ক-দল' ও 'খ-দল' এর কাজে বিরক্ত হয়ে প্রতিক্রিয়াশীলতার ভূমিকায় অবতীর্ন।



পুরো বাংলাদেশের পরিস্থিতি কি নিশ্চিত নই, কিন্তু ব্লগীয় পরিস্থিতি পর্যবেক্ষন করে দেখা যাচ্ছে 'গ-দল' সংখ্যায় ভারী। মানে আমাদের দেশের তরুন সমাজের একটা বিশাল অংশ মেয়েদের হলে অশ্লীল হিন্দি গানের সাথে নাচাকে ভাল কাজ হিসেবে মেনে নিচ্ছে বা নিতে অভ্যস্থ হয়ে গিয়েছে। যদি সমগ্র তরুন সমাজ (বিশেষ করে শিক্ষিত)-এরই এই হাল হয়, তা হলে অবশ্যই সেটা ভাবার মত একটা বিষয়। আর এর জন্য শুধুমাত্র একজন ব্যক্তিকে দোষারফ করাটা কোন কাজের কথা নয়। ড. জাফর ইকবাল যে অনুষ্ঠানে মেয়েদের সাথে নেচেছেন সেই অনুষ্ঠানের মেয়েরাও এই ঘটনাকে স্বাভাবিক ভাবে নিয়েছে এবং অশ্লীল হিন্দি গানের সাথে নাচা তাদের জন্য বেশ স্বাভাবিক ঘটনা। এক্ষেত্রে যে শিক্ষক তার ছাত্রীদের সাথে নেচেছেন তিনি নিজেও এই বিষয়টাকে স্বাভাবিক ভাবে দেখছেন বলেই মনে হচ্ছে। সুতরাং ঐ শিক্ষক, অনষ্ঠানে অংশগ্রহণ করা ছাত্রীরা এবং অনলাইনে ঐ শিক্ষকের পক্ষে লড়ে যাওয়া বিশাল সংখ্যক জনতার সাথে 'ক-দলের' চিন্তা চেতনার পার্থক্যটা নিয়ে গবেষণায় নামা উচিত। 'ক-দল' যদি তাদের নিজেদের চিন্তা চেতনাকে সঠিক মনে করে থাকে তা হলে 'খ-দল'-এর বিরুদ্ধে তাদের অবস্থান পরিষ্কার করা উচিত। একই সাথে 'গ-দল' এই সংখ্যাধিক্যতা ও চিন্তা চেতনার বিবর্তনের কারণ অনুসন্ধান জরুরি। 'গ-দল' এর ভাল চাইতে গিয়ে তাদেরকে আঘাত করাটা হঠকারীতা ব্যতিত আর কিছুই নয়!

মন্তব্য ১২৮ টি রেটিং +৫৩/-৮০

মন্তব্য (১২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ ভোর ৪:২৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: দূর হ!

২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ ভোর ৪:৩২

বিডিআর বলেছেন: সাত সকালে মাইষের মেজাজ খারাপ না করলে কি হইত না?

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ ভোর ৪:৩৯

ত্রিভুজ বলেছেন: মেজাজ কেন খারাপ হচ্ছে সেটা জানিয়ে গেলে ভাল হতো।

৩| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ ভোর ৫:০৩

লুথা বলেছেন: ব্লগ গরম করার জন্য ২ দিন পর পর একটা ইস্যু বার হয়... ভালো লাগে না ...

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ ভোর ৫:১০

ত্রিভুজ বলেছেন: ইস্যু নিয়েই জীবন। ইস্যুর উদ্দেশ্য যদি ভাল হয় তাতে আপত্তি থাকা উচিত নয়। তবে ব্লগ শুধু সাহিত্য চর্চার স্থান হলে ব্লগের জনপ্রিয়তা ও গুরুত্ব অনেকখানি কমে আসবে।

৪| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ ভোর ৫:১২

রেজাউর রহমান বলেছেন: প্রতিক্রিয়াশীল মানে কী?

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ ভোর ৫:১৪

ত্রিভুজ বলেছেন: যারা এই শব্দটা বেশি ব্যবহার করছেন তাদেরকে জিজ্ঞেস করুন।

৫| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ ভোর ৫:১৬

কাদা মাটি জল বলেছেন: ... তোর মত রাজাকার'রা তো এটা নিয়ে টানাটানি করবেই। তুই কে জানতে পারলে সামু'র ব্লগাররা তোকে পিটায়ু মারতো। তোর এবং তোর মত রাজাকার'রা তো কেবল এটাই পারিস, কাদা ছুড়তে...
তুই শিখাস অশ্লীল হিন্দি গান খারাপ, দিনে কয়বার ওইটা দেখে হাত মারিস ভাব। হারামি'র বাচ্চা...
এইখানে ছাত্র-ছাত্রীদের সাথে একাত্মতা প্রকাশের কি ব্যাপার আছে, তোর মত রাজাকার'রা বুঝবেনা...

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ ভোর ৫:৩১

ত্রিভুজ বলেছেন: আমি কে এটা সবাইকে জানানোর মহান দায়িত্বটা পালন করতে এত দেরি কেন করছেন সেটাই বোধগম্য নয়। অনেকেই জানতে আগ্রহী, এখানে দেখুন- Click This Link

আপনা দায়িত্ব পালনে সহযোগীতা হিসেবে আরেকটা লিঙ্ক দিলাম- Click This Link

FYI
বেশির ভাগ হিন্দি গান, মুভি ও সিরিয়ালই অখাদ্য। এগুলো বর্জন করার আহ্বান জানিয়ে আরো বছর তিনেক আগে অনেক ব্লগ লিখেছি, মন্তব্য করেছি। সুতরাং সবাইকে আপনার নিজের মত না ভাবাই ভাল। আর আপনার ভাষার ব্যবহারই আপনার আর আমার মাঝের ব্যবধানটা পরিষ্কার করে দিচ্ছে।

৬| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ ভোর ৫:১৭

বিডিআর বলেছেন: আপনি এই ব্লগের লেখক। প্রতিক্রিয়াশীল শব্দটা দিয়ে আপনি কোন ইঙ্গিত করেছেন তা আপনি নিজে বললে কি ভাল হত না?

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ ভোর ৫:২২

ত্রিভুজ বলেছেন: "প্রতিক্রিয়াশীল" শব্দটা দিয়ে কোন কিছু ইঙ্গিত করার প্রয়োজন পড়ে না, কারণ বাংলা ভাষায় এই শব্দের নির্দিষ্ট অর্থ আছে। যারা সেই অর্থ জানে না এই লেখা তাদের জন্য না।

৭| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ ভোর ৫:২৯

বিডিআর বলেছেন: ''প্রতিক্রিয়াশীলতা কি বস্তু তা বুঝতে আরো কিছু শীত-গ্রীষ্ম-বসন্ত পার করতে হয়েছিল।''

আপনার মত জ্ঞানী লোকের যদি কিছু শীত-গ্রীষ্ম-বসন্ত পার করতে হয় তাহলে আমাদের মত সাধারনদের তো আরো বেশি সময় লাগার কথা তাই না?

আপনি জ্ঞানী মানুষ জ্ঞানীদের জন্যই ব্লগ লিখেন। লিখে যান।

৮| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ ভোর ৫:৪১

বিডি আইডল বলেছেন: this post always falls under catagory ''প্রতিক্রিয়াশীলতা"

৯| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ ভোর ৫:৪৬

ধ্রুব তারা বলেছেন: সহমত। তরুণ সমাজের এক দল প্রতিনিধি আছে যারা অন্য কারো কিছুকে নিজের মনে করে। এক্ষেত্রে তারা অপরের সংস্কৃতিকে নিজের মনে করেছে। অনেকে আবার সবকিছুই নিজের মনে করে। একবার ব্লগেই দেখেছিলাম এরূপ এক মানুষ একটি নামকরা নিউজ সাইটের নকলে নিজের সাইট খোলে এবং তার দুই পয়সার সাইটের নকশা নামকরা সাইটটি চুরি করেছে বলে দাবী জানায়। পরে অবশ্য তার স্কীম ধরা পড়ায় নামটি বদলে রেখেছিল। সত্যিই দুঃখজনক। লেখে যান লেখক। আমরা আপনার সাথেই রয়েছি।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৮:০৩

ত্রিভুজ বলেছেন: জাফর ইকবালের ভক্তদের অসততায় আমি কিঞ্চিৎ বিরক্ত হলেও অবাক হই না.. তথ্যের মেনিপুলেশন করে কারো উপরে অপবাদ আরোপ করা যাদের বৈশিষ্ট তাদের জন্য আমার করুনা রইলো।

১০| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ ভোর ৫:৫১

কাদা মাটি জল বলেছেন: আহারে ছাগুরাম, আপনি কই নাই দেখে গায়ে লাগছে?
তোর মত এই ভদ্র ভাষা'র ভান আমি করিনা, তোকে ভদ্র ভাবে কিছু বলা যে বৃথা তা আমার আগে বাকি সামু ব্লগাররা বুঝেছে...
তোর মত ছাগুকে কিছু বলাই বৃথা...
কেন যে মুখ খুলি, গালি ছাড়া কিছু লেখাও তাই...
আর অশ্লীল গানের কথা বলিস, ভারতীয় সংস্কৃতি'র বিপরীতে আন্দোলনের অন্যতম পথিকৃত মু জাফর ইকবাল, এটা ভুলিস কেন?
আচ্ছা, তার এতো ভক্ত দেখে তোর গায়ে জ্বলে না?

তুই হচ্ছিস রাজাকার, একেবারে খাঁটি রাজাকার...
একবার পরিচয়'টা দে না, দেখি কেমন সাহস... আজীজে তো আমরাও থাকি।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ ভোর ৫:৫৮

ত্রিভুজ বলেছেন: হুমকি দিলেন? আজিজে আজকাল বখাটেদেরও আড্ডা বসে জানা ছিলো না। লীগের মুল্লুকে পত্রিকার সম্পাদকই নিরাপদ নয়, আমি তো দুই পয়সার ব্লগার। তবে হুমকিতে খুব একটা ভয় পাইনি.. একটু খোঁজ নিলেই আমার ঠিকানা বের করে ফেলতে পারবেন। চা'য়ের দাওয়া রইলো।

১১| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ ভোর ৫:৫৬

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: ভিডিওটা দেখে যা প্রথমে মনে এল তা হল, আমরা কত সহজেই না বিদেশী কালচারে অভ্যস্ত হচ্ছি। বিদেশী সংস্কৃতির আগ্রাসনকে রোখা বোধকরি অসম্ভব হয়ে গিয়েছে।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ ভোর ৬:০১

ত্রিভুজ বলেছেন: ঐ অশ্লীল গানের সাথে নাচাকে হালাল মনে করা মানুষের সংখ্যা দেখে আমারো তাই মনে হচ্ছে। দুঃখজনক!

১২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ ভোর ৬:২৭

সাজিদ বলেছেন: unara varotio sonkstriki k bijatio mone koren na mone hoi.

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ ভোর ৬:৩৬

ত্রিভুজ বলেছেন: ভারত আর বাংলাদেশ কে আলাদা রাষ্ট্র ভাবেন কিনা সেটা নিয়েও অনেকে সন্দেহ প্রকাশ করে থাকেন। টিপাইমুখী বাঁধ থেকে শুরু করে অনেক রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ন ইস্যুতেই এদের ভূমিকা ন্যাক্কারজনক। আপাত দৃষ্টিতে মনে হচ্ছে এরা দলেও ভারী বা মিডিয়ার জোরে নিজেরদের কণ্ঠ জোড়ালো করে রেখেছে। এদের হাতে শুধু সংস্কৃতিই নয়, বাংলাদেশের স্বাধীনতাও বিপন্ন।

১৩| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ ভোর ৬:৩৬

লালসালু বলেছেন: দেশের যে অবস্থা তাতে জাফর স্যার যদি ওই মেয়ের সাথে নাচের চেয়েও বেশি কিছু করে (খারাপ কিছু বুঝে নেন) তাতে বেশির্ভাগ লোক কিছু মনে করবে না। বলবে, "উদারমনা স্যার আর উদারমনা ছাত্রী"।

১৪| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ ভোর ৬:৪৭

সাজিদ বলেছেন: লালসালু apner comment ta apottikor.

kintu dr zafor iqbal jini kina deshpre nie boro boro lecture charen r tar voktora take parle nobi rasul banai puja kore take ei kaj manai na. eto gulo meye sekhane ekmatro male teacher hishebe uni keno invited? oi ladies hall a ki r assistant provost nai? tader husband/wife ra ki invited hoeche? naki eta dr zafor iqbal r tar familyr property tader living room so tara husband wife r meye k nie nachbe..tate onnoder ki bolar ache?

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৭:১৭

ত্রিভুজ বলেছেন: জাফর ইকবাল নিজের চেতনা ও বিশ্বাসকে সঠিক মনে করতেই পারেন। কিন্তু আমাদের প্রজন্মের একটা বিশাল অংশ ঐ চেতনাকে সঠিক কেন মনে করছে সেটাই আসল প্রশ্ন...

১৫| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ ভোর ৬:৫১

বিদ্রোহী রণ ক্লান্ত বলেছেন: এই মুখোশ পড়া ভদ্রলোকরাই ২১ ফেব্রুয়ারীতে চোখের জলে বুক ভাসাবে আর বলবে...,

বা;লা ভাষা অমর হোক.....,

বা;লা স;স্কৃতি অমর হোক.....।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৮:০৪

ত্রিভুজ বলেছেন: গত এক বছরে আমরা অনেক দেশপ্রেমিকের আসল চেহারা দেখতে পেয়েছি। সুতরাং অবাক হওয়ার কিছু নেই...

১৬| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ ভোর ৬:৫৫

বিদ্রোহী রণ ক্লান্ত বলেছেন: কাদা মাটি জল বলেছেন:

একবার পরিচয়'টা দে না, দেখি কেমন সাহস... আজীজে তো আমরাও থাকি।

------------

:):):)

ওরে রে....., আমারে ধর, খুব ভয় পাইছি, এতো দেখি বিরাট বড় চুপা রুস্তম.......!!!!!!!!!!!

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৭:২০

ত্রিভুজ বলেছেন: কারা সত্যিকার অর্থে "প্রতিক্রিয়াশীল" সেটার একটা বাস্তব উদাহরণ তিনি রেখে গেলেন মাত্র। তার গুরুরা আরো এক কাঠি সরেস।

১৭| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৭:০৩

মাহিরাহি বলেছেন: কাদা মাটি জল

যত গর্জায় তত বর্ষায় না

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৭:৩৮

ত্রিভুজ বলেছেন: এই দেশের সত্যিকার অর্থে এক্সট্রিমিষ্ট কিছু থেকে থাকলে এই প্রতিক্রিয়াশীল গোষ্ঠীটাই আছে। এদেরকে আমি বেশ ভাল করে চিনি... এদের বেলায় মাঝে মাঝে যত গর্জায় তারচাইতে বেশি বর্ষায়। বাংলাদেশের মানুষ প্রতিক্রিয়াশীল গোষ্ঠীদের আর কতকাল সহ্য করে সেটাই দেখার বিষয়...

১৮| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৭:৩৬

দ্বীপবালক বলেছেন: হিন্দি হইলে কোন সমস্যা নাই ভাইজান। বাংলা গান নাইতো। ফেব্রুয়ারী আসলেই উনাদের দরদটা বাড়বে।

আর প্রতিক্রিয়াশীলতার কথা যারা স্লোগানে স্লোগানে ব্যভার করত বা এখনো করেই তারাই প্রকৃত পক্ষে বেশী প্রতিক্রিয়াশীল।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৭:৫৬

ত্রিভুজ বলেছেন: কারা সত্যিকার অর্থে প্রতিক্রিয়াশীল সেটা নিয়ে সকলেরই নতুন করে ভাবা দরকার...

১৯| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৭:৪০

আকাশ_পাগলা বলেছেন: পোলাপান হই হুল্লোড় করতাছে, বাপের সমান স্যাররে মাঝখানে আইনা ফালায়া দিল। স্যারের মাইয়া আর স্যারের বউ সাথে ছিল।

এইখানে কী এমুন হইয়া গেল?
হুদাই ত্যানা প্যাচায়া লাভ কী?
এমনভাবে কইতাছেন ঐখানে যেন কারও জামাকাপড় আছিল না। আজ্জব। আমার ঘরের মধ্যে স্যান্ডু গেঞ্জি পড়লে সেটা কী অশ্লীল? মাইয়ারা নিজেদের মধ্যা লাফালাফি করলেই সেটা অশ্লীল হইয়া যায় আর সেটারে শারীয়া আইনে বিচার না করলে, এটাকে উৎসাহিত করা হয়???

জাফর ইকবালের বউ সেই হলের প্রভোস্ট ছিল, আপনি বরং হেরে ধরতে পারেন যে তার তত্ত্বাবধানের প্রোগ্রামে কেন হিন্দী গান ছাড়ছে। এইটা তাও কথা তুলার মত কিছু। যেমনটা আমি সব প্রোগ্রামের বেলাতেই ভাবি যে হিন্দী কেন ছাড়ল! কিন্তু জাফর ইকবালের নাচাকে হাইলাইট করা জাস্ট দূরভিসন্ধি ছাড়া কিছু লাগে না।

২০| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৭:৪২

আকাশ_পাগলা বলেছেন: পোলাপান হই হুল্লোড় করতাছে, বাপের সমান স্যাররে মাঝখানে আইনা ফালায়া দিল। স্যারের মাইয়া আর স্যারের বউ সাথে ছিল।

এইখানে কী এমুন হইয়া গেল?
হুদাই ত্যানা প্যাচায়া লাভ কী?
এমনভাবে কইতাছেন ঐখানে যেন কারও জামাকাপড় আছিল না। আজ্জব। আমার ঘরের মধ্যে স্যান্ডু গেঞ্জি পড়লে সেটা কী অশ্লীল? মাইয়ারা নিজেদের মধ্যা লাফালাফি করলেই সেটা অশ্লীল হইয়া যায় আর সেটারে শারীয়া আইনে বিচার না করলে, এটাকে উৎসাহিত করা হয়???

জাফর ইকবালের বউ সেই হলের প্রভোস্ট ছিল, আপনি বরং হেরে ধরতে পারেন যে তার তত্ত্বাবধানের প্রোগ্রামে কেন হিন্দী গান ছাড়ছে। এইটা তাও কথা তুলার মত কিছু। যেমনটা আমি সব প্রোগ্রামের বেলাতেই ভাবি যে হিন্দী কেন ছাড়ল! কিন্তু জাফর ইকবালের নাচাকে হাইলাইট করা জাস্ট দূরভিসন্ধি ছাড়া কিছু লাগে না।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৭:৫৩

ত্রিভুজ বলেছেন: হৈ হুল্লোড়-টা একটা অশ্লীল হিন্দি গান না হলে এবং জাফর ইকবালের মত একজন শিক্ষক ওখানে গিয়ে না নাচলে হয়তো 'ক-গ্রুপ' এতকিছু বলতো না। আর এরকম একটা বিষয়ে এই "কী এমুন হইয়া গেল?" টাইপ ভাবটা নিয়েই আমার আপত্তি... আসলেই তো, "'কী এমুন হইয়া গেল?"!

২১| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৮:০৯

সাঁঝবাতি'র রুপকথা বলেছেন: বাল ছাল পোষ্ট ...

২২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৮:১২

যোগী বলেছেন: আকাশ_পাগলা বলেছেন: পোলাপান হই হুল্লোড় করতাছে, বাপের সমান স্যাররে মাঝখানে আইনা ফালায়া দিল। স্যারের মাইয়া আর স্যারের বউ সাথে ছিল।

এইখানে কী এমুন হইয়া গেল?
হুদাই ত্যানা প্যাচায়া লাভ কী?
এমনভাবে কইতাছেন ঐখানে যেন কারও জামাকাপড় আছিল না। আজ্জব। আমার ঘরের মধ্যে স্যান্ডু গেঞ্জি পড়লে সেটা কী অশ্লীল? মাইয়ারা নিজেদের মধ্যা লাফালাফি করলেই সেটা অশ্লীল হইয়া যায় আর সেটারে শারীয়া আইনে বিচার না করলে, এটাকে উৎসাহিত করা হয়???

জাফর ইকবালের বউ সেই হলের প্রভোস্ট ছিল, আপনি বরং হেরে ধরতে পারেন যে তার তত্ত্বাবধানের প্রোগ্রামে কেন হিন্দী গান ছাড়ছে। এইটা তাও কথা তুলার মত কিছু। যেমনটা আমি সব প্রোগ্রামের বেলাতেই ভাবি যে হিন্দী কেন ছাড়ল! কিন্তু জাফর ইকবালের নাচাকে হাইলাইট করা জাস্ট দূরভিসন্ধি ছাড়া কিছু লাগে না



সহমত

২৩| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৮:১৫

যোগী বলেছেন: পাইছেরে পাইছে ছাগুরা একটা ইসু পাইছে।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৮:৩২

ত্রিভুজ বলেছেন: একটা বিষয় আমার কাছে পরিষ্কার না। ড. জাফর ইকবালের প্রায় সকল ভক্তই দেখলাম গালাগালি খুব পছন্দ করে। তাদের প্রিয় কাজের একটা দেখলাম লোকজনকে ছাগল/ছাগু বলা। ড. জাফর ইকবালের এক ভক্ত ও সহকর্মী (যিনি জাফর ইকবালের অনুপস্থিতিতে বিভাগীয় প্রধানের দায়িত্বও পালন করেছেন বলে ব্লগে দাবী করেছেন) দেখলাম ছাগল/ছাগু নিয়ে বিরাট পেরেশানীতে আছেন। লোকজনকে সমানে ছাগল/ছাগু বলে বেড়াচ্ছেন। এই ভদ্রলোক কিভাবে একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভাগীয় প্রধানের দায়িত্ব পালন করেছেন সেটাই পরিষ্কার না। তবে এরকম শিক্ষকদের অধীনে শিক্ষা নেয়া শিক্ষার্থীরা গালিবাজ হওয়াও মনে হয় স্বাভাবিক।

জাফর ইকবালের সকল ভক্ত তো আর সরাসরি তাঁর স্টুডেন্ট ছিলেন না। তাহলে তাদের প্রায় সবার ভেতরে গালাগালির রোগটা কিভাবে ঢুকলো সেটাই ভাবি।

বাংলাদেশি কোন বুদ্ধিজীবিরই আমি ভক্ত হতে পারিনি এখনো.. তবে মেধার বিষয়টা বিবেচনা যদি ড. জাফর ইকবালের ভক্ত হয়ে যেতাম তাহলে কি আমিও সারাক্ষন মানুষকে গালাগালি করতে থাকতাম? ভাগ্যিস হইনি... মহান আল্লাহর কাছে শোকরিয়া আদায় করা দরকার...

২৪| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৮:৩৭

টি. জাহান চৌধুরী বলেছেন: মাহিরাহি বলেছেন: লালসালু বলেছেন: দেশের যে অবস্থা তাতে জাফর স্যার যদি ওই মেয়ের সাথে নাচের চেয়েও বেশি কিছু করে (খারাপ কিছু বুঝে নেন) তাতে বেশির্ভাগ লোক কিছু মনে করবে না। বলবে, "উদারমনা স্যার আর উদারমনা ছাত্রী"।

ছাত্রীটি উনার নিজের মেয়ে।

রিপ্লাই দিলেন নাক্যা???

মাইনাস!

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৩:২৯

ত্রিভুজ বলেছেন: ছাত্রী ওখানে একজন ছিলো না... তাদের ভেতরে একজন ছাত্রী হলে নাচাটা যায়েজ হয়ে যায় না।

২৫| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৮:৫০

কাঠ মোল্লা বলেছেন:

গো আযমের ভক্তকূল...

তোদের নতুন ইস্যু কি হবে সেটাই ভাবতেসি....

লেখক একটা বিরাট রাজাকার...

মাইনাস দিলাম...

মনে রাইখো... রাজাকারদের দিন শেষ হইবোই....

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১২

ত্রিভুজ বলেছেন: অশ্লীলতা আর সংস্কৃতিক আগ্রাসনের বিরুদ্ধে বলা যদি রাজাকারী হয় তাহলে তা-ই সই।

২৬| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৯:৪২

স্বপ্নকথক বলেছেন: এই পোস্টটাও কি একজন প্রতিক্রিয়াশীলের প্রতিক্রিয়া নয়?

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৫

ত্রিভুজ বলেছেন: কিভাবে?

২৭| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১০:০৫

ইশতে আশিক বলেছেন: ১। স্যার তো আপনার মত এত হিন্দি সমঝদার ব্যাক্তিনা যে হিন্দি গান টা অশ্লিন নাকি সস্লিল তা বুঝতে পারবে।
২। বিষয়টি খুবই সিম্পল একটা ব্যাপার একটা অনুষ্ঠানে তিনি অন্যান্য স্টুডেন্টদের সাথে গানের তালে তালে হাততালি দিয়েছে। ব্যাপার টাকে অস্লিল হিসেবে দেখে আপনারাই অতিরঞ্জিত করছেন।
৩। সমালোচনার অনেক বিষয় বস্তু আছে, একজন সম্মানিত ব্যাক্তিকে নিয়ে টানা টানি করলে আপনাদের সম্মান বৃদ্ধি পাবেনা। এই সামান্য জিনিষ কে খারাপ ভাবে দেখে আপনিই আপনার সম্মান নস্ট করছেন।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৭

ত্রিভুজ বলেছেন: একটা বিশাল গ্রুপ বিষয়টিকে খুবই সিম্পল হিসেবে দেখছে, এবং কেন দেখছে সেটা অনুসন্ধানের আহ্বান জানিয়েই আমার এই লেখা। আরেকবার পড়ে দেখতে পারেন, যদি সময় থাকে।

২৮| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১০:১৩

রিয়াজুল ইস্‌লাম বলেছেন: জাফর ইকবালের কিছু অন্ধ সমর্থক আছে তাদের কাছে তিনি ফেরেশ্তাই থেকে যাবেন, তিনি কোন ধরনের ছোট খাট ভুল পর্যন্তও করতে পারেন না।

আবার এই তার সমালোচকরা ঐ ছোট খাট ভুল গুলোকে বড় বড় ইস্যু বানায়। এটাও সত্য।



তবে জাফর স্যারের মত লোকজনকে অনেক বিচক্ষণ থাকতে হয়, অনেক জিনিষ এড়িয়ে যেতে হয়। এক্ষেত্রে তিনি তা পারেন নি। এটাই বাস্তবতা। এ সমালোচনা তাকে মানতেই হবে। তবে এতে করে তার অবদান বা মেধাকে অসম্মান করতে হবে এমনও না। কেউ কেউ তা করছে।


পোষ্টে এই বিষয়গুলোই ফুটে উঠেছে। প্লাস।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২২

ত্রিভুজ বলেছেন: মাত্র অল্প কয়েকজন এই লেখাটা ভাল ভাবে পড়ে মন্তব্য করেছেন। তাদের একজন আপনি। ধন্যবাদ পড়ার জন্য।

২৯| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১০:৩৭

বাবর মোহাম্মদ বলেছেন: বিডি আইডল বলেছেন: this post always falls under catagory ''প্রতিক্রিয়াশীলতা"

৩০| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১০:৫২

যুদ্ধবাজ বলেছেন: যারা সার্নে(CERN) এর মতন ল্যাবে গবেষনা করেছেন নাম নাইঃ
মাঝে মিজাই বেচারা ফাইস্যা গেলো, পাব্লিকেও নয়া ইস্যু পাইলো।
বেশ ক'বছর আগে মিজাই এর একটা আর্টিক্যাল পড়েছিলাম, জনকন্ঠ বা প্রথমআলো-তে ঠিক মনে নেই, আর্টিক্যালটা পড়ে খুব-ই ভালো লেগেছিলো, যেন জাফর ইকবাল আমার মনের কথাটি ধরতে পেড়েছেন। বিষয়টি ছিলো, ঈদের পরে একটি জনপ্রিয় হিন্দি ছবি দেখাবে একুশে টিভি-তে, তা নিয়ে সবার মাঝে উল্লাস। উনি ওনার কলামে বলেছিলেন, হিন্দি ছবি কেন? আর এটা নিয়ে এত মাতামাতি-ই বা কেন? হ্যাঁ ল্যাটিন ছবি, ফ্রেঞ্চ এরকম বৈদেশিক চলচিত্র গুলোর মতন করে ২-১ টা হিন্দি ছবিও দেখা যায়, কিন্তু তা নিয়ে আলোরনের কোন মানে হয়না। তিনি নিজেও এই হিন্দি সংস্কৃতি-র আগ্রাসন নিয়ে চিন্তিত ছিলেন বলে মনে হয়। তদুপরি উনি ব্যক্তিগত জিবনে কি করেন না করেন তা নিয়ে আমাদের ব্লগার কূলের মায়া মান্না দেখলে চোখ ফাইট্টা পানি চইল্যা আসে। উনি একজন সাহিত্যিক, নবীনদের বিজ্ঞান চর্চা উৎসাহে ওনার অবদান অসামান্য, উনি একজন বড় মাপের শিক্ষিত লোক। কিন্তু আমাদের এটা মনে রাখা দরকার, উনি-ই এই বাংলাদেশের একমাত্র শিক্ষিত লোক নন, আর বিজ্ঞানী-গবেষক বলতে অনেকের বাংলাদেশের একমাত্র যে লোকটির কথা ভেসে আসে মাথায় তা হল মিজাই এইটাই হল আমাদের সবচেয়ে ভূল ধারনা। হুম, উনি ক্যালটেকে ছিলেন, বেল ল্যাবে গবেষনা করেছেন। কিন্তু এই বাংলাদেশের বহু বিজ্ঞানী আছেন যারা এম,আই,টি-তে পড়াশুনা করছেন বা গবেষনা করছেন। এমন অনেক বিজ্ঞানী আছেন যারা সার্নে(CERN) এর মতন ল্যাবে গবেষনা করেছেন। আমরা তাদের চিনি? না চিনি না। আমরা কাকে চিনি? মিজাই-কে চিনি। কেন চিনি? তিনি একজন সেলিব্রেটি লোক। হ্যাঁ, এই কথাটা এখন আমাদের মনে রাখতে হবে, তিনি একজন সেলিব্রেটি লোক। লোকজন তাকে চেনে। তিনি গেয়োঁ বাংলার অধুনা বিলেত ফেরত ব্যাক্তিত্ব। তারে নিয়া কেউ কথা রটাইলে সেইডা বুইঝা শুইন্না রটানোই ভালো, আর তার কাজ কর্ম গুলাও বুইজ্জ্যা করনডাই দরকার। পাপারাজ্জি চারিদিকে, সেলিব্রেটি সাবধান !

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫২

ত্রিভুজ বলেছেন: আর্টিকেলে একরকম লিখে কাজকর্মে উলটোটা করলে তো আরো খারাপ। দেশ নিয়ে চিন্তা করতে করতে ঘুম হারাম করা অনেক দেশপ্রেমিক কলামিস্টের গত একবছরের নীরবতাও অনেক কিছু প্রকাশ করে দেয়।

৩১| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১০:৫৬

রোহান বলেছেন: ব্লগে আওনের আগে থিকা আপনের নাম শুনি... আফসোস আপনারে নিয়া যা কিছু শুনা যায় হের এক পার্সেন্টও আইজকাল দেখা যায় না... কে জানে হয়তো অনেক ছোটবেলাতেই প্রতিক্রিয়াশীলদের হাতে পইড়া আপনের আর নিজেরে পরিণত করা হয়ে উঠে নাই.... এক পোষ্টে কত কিছু কইলেন ক খ গ টিম ও বানায় ফেলছেন...

অহন কন ভিড্যুখান আপনে কি দেখছেন? সেইটাতে কি দেখছেন ডিটেইলস বলবেন কি?

আশা রাখি জাফর ইকবাল ভবিষ্যতে কমোডে যাবার সময়ও ভেবে দেখবেন কারন হয়তো উনি কমোডে ঢোকার সময় বাম পা না বাঁড়িয়ে ভূল করে ডান পা দিয়ে ঢুকেছেন এবং তরুন সমাজ এইটা থেকে কিভাবে নষ্ট হয়ে যাবার শিক্ষা নিচ্ছে এইরকম কোনো ইস্যু বের করে সামনে ব্লগ ও সোস্যাল নেটওয়ার্কিং এর জগত আবারো গরম হইলেও হইতে পারে।

আপনে এক কাম করেন... পিসির সামনে থিকা উইঠা বসুন্ধরায় গিয়া ফারূকীর থার্ড পারসন ফিলিম দেইখা আসেন... =p~ =p~

অট: এই পোষ্টটাও আপনার চোখে প্রতিক্রিয়াশীল নিশ্চয়ই মনে হয় না... বেপার না ইসলামী টিভি চ্যানেলগুলানে আইজকাল টাইটফিট পোষাকে নাচ গান সংবলিত অ্যাড দেওনের আগে পরে নাকি ঘুরায় ফিরায় বইলা দেয় পেটের দায়ে আমাগো এই অ্যাড দিতে হইতাছে, পেটের দায়ে সবই হালাল...

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৫

ত্রিভুজ বলেছেন: ভিডিওটাতে আপনি কি কি দেখেছেন সেটা জানালে ভালো হতো।

৩২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:১২

আশিক১১৪ বলেছেন: ২৮নং রিয়াজুল ইস্‌লাম@সহমত

লেখাটা যুক্তিযুক্ত।

৩৩| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:১৭

আরিফ থেকে আনা বলেছেন: আচ্ছা। মাইনাস

৩৪| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:৩৬

অন্যরকম বলেছেন: জাফর ইকবালকে তালি দিতে দেখছি, নাচতে তো দেখি নাই! /:)

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৯

ত্রিভুজ বলেছেন: নাচের সংজ্ঞা নিয়ে আমরা আপাতত ভাবনা বাদ দিলেও এইধরনের অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ আর বিষয়টার প্রতিবাদ না করে ছাত্রীদের উৎসাহ প্রদান করা নিয়ে আপনার ভাবনা কী?

৩০ শে নভেম্বর, ২০১০ সকাল ৮:৫৩

ত্রিভুজ বলেছেন: অনেকদিন পর পোস্টটা আবার খুলে দেখি কিছু মন্তব্য নাই (কিভাবে হারিয়ে গেল বুঝতে পারছি না)। ওরকম একটা মন্তব্যে পুরো ভিডিওগুলোর তালিকা ছিলো যেগুলোতে জাফর ইকবালকে স্টেজে উঠে ৪-৫ টা মেয়ের সাথে নাচতে দেখা গিয়েছে।

আপাত খুঁজে এরকম আরো কয়েকটা ভিডিও দিলাম-


লিঙ্কঃ http://www.youtube.com/watch?v=YMkRL8cuDGQ
(এই ভিডিওগুলোতে ভাল করে দেখলেই দেখবেন কয়জন মেয়ের হাত ধরে তিনি নেচেছেন, তাঁর তো একাধিক মেয়ে নাই বলেই সবাই জানে)


লিঙ্ক: http://www.youtube.com/watch?v=w_oRGKBjyNQ


৩৫| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:৩৮

যীশূ বলেছেন: আপনি লেখাতে গ-দলকে প্রতিক্রিয়াশীল বলে আখ্যা ডিয়েছেন। কিন্তু একটা সাধারণ ঘটনায় ক-দল যে ক্যাম্পেইন করছে তাতে তাদের প্রথমে প্রতিক্রিয়াশীল বলা উচিত ছিলো।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৫

ত্রিভুজ বলেছেন: সমস্যাটা হচ্ছে, ঘটনাটা একটা গ্রুপের কাছে "সাধারণ" আরেকটা গ্রুপের কাছে "সাধারণ নয়"। ক-গ্রুপের কাছে এটা অনেক গুরুত্বপূর্ন মনে হওয়াতে তারা শান্তিপূর্ন উপায়ে প্রতিবাদ করছে (মন্তব্য ৩০ দেখুন)। এই প্রতিবাদ করাকে প্রতিক্রিয়াশীলতা বললে ভুল হবে।

অন্যদিকে গ-গ্রুপের কাছে বিষয়টি সাধারণ মনে হওয়াতে ক-গ্রুপের কার্যক্রমের বিরোধীতা করে তারা নতুন কার্যক্রম ঘোষণা করেছে। এই দুই গ্রুপের ভাষার ব্যবহার, প্রচারের পদ্ধতি এবং বাদবাকি বিষয়গুলো লক্ষ্য করার পরও আপনার কাছ ক-গ্রুপ কে প্রতিক্রিয়াশীল মনে হলে কিছু বলার নেই। আপনার বোঝার সুবিধার্থে কিছু লিঙ্ক দিচ্ছি-
Click This Link
Click This Link
আরো অনেক লেখা আছে এবং মন্তব্য আছে... খুঁজে দেখে নিন।

৩৬| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৩:৩৮

কালের শপথ বলেছেন: রিয়াজুল ইস্‌লাম বলেছেন: জাফর ইকবালের কিছু অন্ধ সমর্থক আছে তাদের কাছে তিনি ফেরেশ্তাই থেকে যাবেন, তিনি কোন ধরনের ছোট খাট ভুল পর্যন্তও করতে পারেন না।

আবার এই তার সমালোচকরা ঐ ছোট খাট ভুল গুলোকে বড় বড় ইস্যু বানায়। এটাও সত্য।

ভিন্ন বলেছেন:
জাফর ইকবাল অবশ্যই একজন প্রভাবশালী শিক্ষক । সে যা করবে বা যা করার ইঙ্গীত দিবে.. অসঙ্খ্য অন্ধভক্ত সেটা অনুসরন করবে । হোক তা আমাদের ঐতিহ্যের বিরোধী কিংবা হোক তা সমাজ ও নৈতিকতার বিরোধী । এমন একজন প্রভাবশালী লোক সমাজে যাচ্চৈতাই কর্মকান্ড চালিয়ে যেতে পারেন না কোন অবস্থাতেই । তিনি কিছুতেই এই নোংরা হিন্দী অপসঙ্সকৃতিকে তরুনীদের মাঝে প্রচারের সম্ভবনা তৈরী করে দিতে পারেন না । আমরা সেটা তাকে জানানোর অধিকার রাখি ।
সহমত

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:৪৯

ত্রিভুজ বলেছেন: কথা সেটাই...

৩৭| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:২২

মোহাম্মদ আলী হালিম বলেছেন: অদ্ভুত

৩৮| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩৪

টর্ণেডো বলেছেন: নাস্তকি জাফর ইকবালকে জুতা দিয়া বাইড়ানো উচিত

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১২

ত্রিভুজ বলেছেন: প্রথমত, জাফর ইকবাল নাস্তিক নন বরং আপনি তাকে ধর্মনিরপেক্ষতাবাদী বলতে পারেন।

দ্বিতীয়ত, তিনি নাস্তিক বা ধর্মনিরপেক্ষ হলে বা কোন ভুল আদর্শ ধারণ করলে সেটা শোধরানোর জন্য সুন্দর উপায় গ্রহণ করা যেতে পারে। সুন্দর আলোচনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা যেতে পারে। তাতে তিনি রাজী না হলে বা নিজের ভুল নিয়ে থাকতে চাইলে থাকতে দিন। তারপর আপনার দৃষ্টিতে কোনটা ভুল কোনটা সঠিক সেটা সুন্দর ভাবে তুলে ধরুন। তা না করে এধরনের কটু বাক্য ব্যবহার করে লাভ কী?

আপনার উদ্দেশ্য যদি হয় কাউকে ভুল পথ থেকে সঠিক পথে আনা, তবে যে সঠিক পথে আপনি আছেন সেই পথের দিক্‌-নির্দেশনাগুলো ভুলে গেলে চলবে না। সেই নির্দেশনা আপনাকে এধরনের আক্রমনের অনুমতি দেয় না।

৩৯| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২১

ব্যাপারনা বলেছেন: শুনলাম গতপরশু ইকবালের ছাত্ররাও ঢাকায় একটা প্রোগ্রাম কইরা নাচানাচি করছে, ঐখানেও হিন্দি গান বাজাইছে। সবতো নস্ট হইয়া গেলরে ...........

ত্যানা পেচানো ছাড়া আপনে আর কি পাড়েন। রাগিবের কাছে দেখলাম একবার ধরা খাইছেন। নিজেরে নিয়াও ক্ষনে ক্ষনে পোস্টদেন।

কোন একটা টপিকস পাইলেই ভাবের েকটা পোস্ট দেয়া দেখি াপনের কাম। সমস্যা কি। জাফরের পিছে না লাইগা- নিজে কিছু েকটা কইরা উল্টাইয়া ফালান, দেখবেন সবাই আপনার পিছে ঘুরব ।

আর নিজেরে এমন হনু ভাবাটা বন্ধ করেন। হনুরা ঐ মুখেই হনু, কামেনা...।

জামাতিরা ৭১ জা ইচ্ছা তা করছে আর ওগোরে গালি দিলে টিচার হউয়া যাইবোনা- এ ধরনের কথা কইয়া তো মিয়া নিজের জন্ম পরিচয়ের লগে চিট করতাছেন।

ভাল কাম করেন। আল্লাহ আপনার সুমতি দেন।
আপনার বউর লাইগা আমার বিয়াপক টেনশন হইতাছে। এমুন সেলিব্রাটির লগে সংসার তিনি কেমনে করবেন .----যিনি আবার সবজান্তা।

৪০| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৭

ওবায়েদ বলেছেন: পড়লাম, আর নিজের কথা চিন্তা করলাম এই রকম একটা শিক্ষকের কাছ থেকে শিখে হয়তো আমার ছেলে মেয়ের শিক্ষক হবে কেউ একজন এবং এই রকম শিক্ষায় শিক্ষিত হবে আমার ছেলে মেয়ে। আমি কি কখনো চেয়েছি এই রকম শিক্ষা দিবো আমার ছেলে মেয়েকে, আমি কি কখনো তা চিন্তা করেছি...!!!

যেখানে বর্তমান ছাত্রদের শিক্ষকরাই এমন, তাদের ছাত্ররা হবে কেমন?

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:০৭

ত্রিভুজ বলেছেন: শুধু ছাত্ররাই নয়, তার পাঠকরাও সম্ভবত বিভ্রান্ত। সচলায়তনে একজনের মন্তব্য ছিলো নিন্মরুপ-



গ-দলের নৈতিক অবক্ষয়ের কারণ অনুসন্ধানকারীদের জন্য এই তথ্যগুলো গুরু্র্তপূর্ন হতে পারে।

৪১| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:১৪

ভাইটামিন বদি বলেছেন: মনে হয় আমরা কেন জানি সবকিছুই একসেপ্ট করতে শিখে গেছি.....

জাফর স্যারকে অনেক শ্রদ্ধা করি...উনি অনেকেরই অনুকরণীয়...আর সমস্যাটা এখানেই।।।

এভাবে নাচাটা যে বিরাট বড় কোন ভুল হয়েছে তেমন কিছু মনে করি না....তবে সমস্যা হচ্ছে উনার মত একজন মানুষের করাটা...কারন এর মাধ্যমে আরো অনেক কিছুকেই একসেপ্ট করানোর পথ দেখানো হয় আমাদের এই ক্ষয়িষ্নু যুব সমাজকে...

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:৫৩

ত্রিভুজ বলেছেন: সামগ্রিক মঙ্গলের কথা চিন্তা করলে সকলেরই গঠনমূলক সমালোচনা করা উচিত। ড. জাফর ইকবালের ভক্ত আমি নই, যদি হতাম তাহলে এরকম একটা ব্যাপারে শাক দিয়ে মাছ ঢাকার চেষ্টা করা থেকে বিরত থাকতাম অবশ্যই। এই যে বিশাল সংখ্যক মানুষ তার অন্ধ ভক্ত হওয়ার ফলে এসব খারাপ কাজকে একসেপ্ট করে নিতে শিখছে, সেটার ফল একদিন আমাদের সকলকেই ভোগ করতে হবে।

৪২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৩১

কালোজাম বলেছেন: ত্রিভুজ দা, এটা কি করলেন?
আপনার মত ব্লগারও হিন্দী গাণের মতো মহান বাণীকে ভুলুণ্ঠিত করতে চায়?
বুঝতে পারছেননা এখন কোন সরকার ক্ষমতায়?

যে সরকারের মন্ত্রীপরিষদ শুদ্ধ মিলে টিপাইমুখ ড্যামকে পারলে বেহেশতের হওযে কাওসার বানিয়ে দেয় আরকি!

তো ! মুজাই সার যা করছেন তার ফলে আগামীতে আমাদের জাতীয় অনুষঠানগুলোতে হিন্দী গাণের সাথে ডিজে নাচা বাধ্যতামূলক হয়ে যাবে।

বিশেষকরে যারা তাহাকে দেবতা গণ্যকরেন তাদের জন্যতো কথাই নাই।
হুমমমমমম। খারাপ না, মজাই তো!

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৪৩

ত্রিভুজ বলেছেন: তার ভক্তরা এই ঘটনাকে স্বাভাবিক ঘটনা দাবী করছে এবং এই কাজের নিন্দাকারীদের মন বড় করতে বলেছে। যে গান নিয়ে এ ঘটনা সেই গানের কথাগুলোও অশ্লীল এবং ছবির কাহিনীও চরম খারাপ শুনলাম। ব্লগে পাওয়া তথ্য মতে ঐ ছবিতে পরকীয়াকে উৎসাহিত করা হয়েছে।

আমাদের প্রজন্মের একটা বিশাল অংশ এগুলোকে আজকাল স্বাভাবিক বিষয় হিসেবে নিতে শুরু করেছে। আফসোস!

৪৩| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:০৪

তারা ১২৩ বলেছেন: trivuz,

apnar kotha ami onek shunechi amar ek friend er kachhe. apnara friend. kintu apnar ei post ta dekhe ami mormahoto. khub silly ekta beparke niye ghataghati korlen. SIR der k majhe majhe chape pore onek abdar shunte hoi. amra dept. theke picnic a gele amar shobche kottorbadi sir (JINI SHIBIR korten) tinio oi shomoy tate amader onek abdar mene nen. amra unar sahmne chillai gaan gaileo uni kichhu bolenna. so Dr Zafar Iqbal ja korchhenen taa onekta oi rokomi chhilo. r sathe Madam and unar mye YESHIM chhilo. HINDI gaan kon jaaigay na hoi ?? BIYE, BOWBHAAT, HOLUD, GET2GETHER everything.......
achchha oi prgm a jodi English or Arabic or Latin gaan bajano hoto tahole ki issue koja hoto ??? lol
uni ekjon sir, ekta prgm jeta student ra age thekei arrange kore rekeche shekhane uni jodi bolten ""ei meyera tomra hindi gaan bondho koro" beraptate meyera hoito korto kintu tader aanonde vata porto. mukhe kichhu hoiro boltona. karon tara etei used to.uni ei karonei kichhu bolleni. ami bolbona uni fereshtar moto manush. tar o onek bhul achhe. Hazrat Muhammad (SM) chhara kono manush e nikhut noi.
aapni nijeo bujhen ekhane kharap kichhu nei. taarporo a type er post ki just hit koranor jonyo ???


(sorry 4 the long post and i cant type in bangali.)

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৩৮

ত্রিভুজ বলেছেন: হিট দিয়ে আসলে কী হয়? হিট করানোর জন্য এই ব্লগে মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে বানিজ্যিক পোস্ট দেয়া বেশি বেটার। হিট প্রত্যাশি ব্লগার হলে সেটাই করতাম।

গানটা ইংলিশ বা এরাবিক হলে সমস্যা হতো না এরকম মনে হওয়ার কারণটা বুঝলাম না। "হিন্দি গান কোন জায়গায় না হয়" কেমন যুক্তি আমি ঠিক জানি না তবে বিয়ে, হলুদ গেটটুগেদারে হিন্দি গানের প্রচলন বন্ধ করা উচিত। আর যে ভিডিওটা নিয়ে আমরা কথা বলছি সেটার গানটাও অশ্লীল, ছবিটাও। যে মেয়েদের পার্টিতে তিনি গিয়েছেন সেই মেয়েগুলো এই গানে ইউজড টু হওয়াটাই একটা অবক্ষয়। আর এটা ঠেকানোর দায়িত্ব কিন্তু ড. জাফর ইকবালদের মত জনপ্রিয় ও মেধাবী শিক্ষকদেরই। সেই দায়িত্ব পালনের পরিবর্তে ছাত্রীদের উলটো উৎসাহ দেয়াটা অবশ্যই দৃষ্টিকটু। এই একই কাজ অন্য আর দশজন করা আর জাফর ইকবাল করার মাঝে যে একটা পার্থক্য আছে সেটা যারা বোঝার চেষ্টা করছে না তারা ভুল করছে। এই ভুলের পরিনাম অবশ্যই ভাল নয়।

আপনি আমার লেখাটা ভাল করে পড়লেই বুঝতে পারতেন জাফর ইকবালের সমালোচনার যে ঝড় উঠেছে সেটার জন্য ড. জাফর ইকবালের এত সমালোচনা না করে সমস্যার মূলে দৃষ্টি দেয়ার আহ্বান জানিয়েছি। লেখাটা আরেকবার পড়ে দেখতে পারেন..

ভাল থাকুন।

---
অ.ট: ইংরেজীতে এভাবে বাংলা লেখার জন্য নিচের লিঙ্কে যেতে পারেন-
Click This Link
দেখুন কি হয়... কাজে আসবে আশা করি।

৪৪| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৪৫

আমি এবং আঁধার বলেছেন:
মাইনাস।
***একই সাথে 'গ-দল' এই সংখ্যাধিক্যতা ও চিন্তা চেতনার বিবর্তনের কারণ অনুসন্ধান জরুরি।***
আশাকরি সময়ের সাথে মূল্যবোধের বিকাশ/পরিবর্তন সম্পর্কে ধারণা আছে?? নাকি এখনো মধ্যযুগেই থাকতে চান??

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৫৫

ত্রিভুজ বলেছেন: তা কিছুটা আছে বৈকি... কিন্তু সময়ের সাথে মূল্যবোধের বিকাশ/পরিবর্তনের থিওরী কপচাইলেই অশ্লীলতা আর বেহায়াপনা হালাল হয়ে যায় না। এটা নিয়ে দীর্ঘ আলোচনার অবকাশ রয়েছে।

এই বিষয়ে আপনি একটা বিস্তারিত পোষ্ট দিয়ে বিষয়টা জনগনকে বোঝানোর চেষ্টা করতে পারেন। দেখেন মধ্যযুগ থেকে আধুনিক যুগে কতজনকে আনতে পারেন।

৪৫| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:০৩

বাংলায় বলেছেন: কোন সন্দেহ নেই যে, আমি জাফর ইকবাল স্যারের খুব ভক্ত। সেই সাথে সাথে আপনার কথাও আমি বেশ শুনেছিলাম এই ব্লগ সাইটে। কিন্তু আপনার এই পৈতাল মার্কা পোস্ট দেখে আমি খুব মর্মাহত।
আর কারো সমালোচনা যখন করবেন, গঠনমূলকভাবে করার চেষ্টা করবেন। এমন কিছু বলবেন না যা নিতান্তই অবান্তর আর অগ্রহনযোগ্য।
আর আপনার এই অসংলগ্ন পোস্টের জন্য মাইনাস X(

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:০১

ত্রিভুজ বলেছেন: আমার পোস্টে উদ্দেশ্য ড. জাফর ইকবালের সমালোচনা নয়, বরং জাফর ইকবালকে নিয়ে ইন্টারনেটে ওঠা সমালোচনার ঝড়ের প্রেক্ষিতে প্রাসঙ্গিক ভাবনা ও দিক্‌নির্দেশনামূলক। লেখা না পড়ে মন্তব্য করা ঠিক না।

৪৬| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:০৯

আমি এবং আঁধার বলেছেন: ***অশ্লীলতা আর বেহায়াপনা*** গুড, গুড।

তাইলে ভাইজান তাইলে আসেন ইতিহাস নিয়া আমরা একটু কপচাই।

ঠাকুর বাড়ির মেয়েরা যখন প্রথম ব্লাউজ আর স্যান্ডেল প্রচলন করলেন তখন সেইডারে বলা হইতো তীব্র বেহায়াপনা।

বেগম রোকেয়া হেন গালি নাই যে খান নাই। ইস্তেক বেশ্যা পর্যন্ত(অশ্লীল আর বেহায়াতো অনেক ভালা বাক্য)।

প্রথম যখন রবিঠাকুর গান লেখেন তখন সেগুলোরে চটুল, হালকা, বেহায়া কইয়া আঁতেল পাবলিকে তারে লৌড়াইছে। নোবেল না পাইলে আরো বহুদিন লৌড়াইতো।

মাইয়াগো উৎসবে মাইয়া বৌ লইয়া একজন বাপের বয়সী লোক গেছে। চাইরডা হাততালি দিসে। পড়ে তাগোরে ডাইক্যা ঝাড়ি দেওয়াডা শোভন হইতো নাকি ভরা অনুষ্ঠানের মইদ্যে সীনক্রিয়েট করাডা শোভন হইতো ভাইজান??

ভাইজান কি জেবনেও নাচেননাই(কাওয়ালী হইলেও চলবো!)??

ব্যাক্তি জাফর ইকবাল আর কলামিস্ট জাফর ইকবালের মইদ্যে পার্থক্যডা বোঝেনতো ভাইজান??

জাফর ইকবাল কি বাঙালি জাতির ভাবমূর্তির চৌদ্দগুষ্ঠীর ইজারা নিছে ভাইজান??

শেষে লাখকথার এক কথা কই। আখেরে কামে দিবো-

যার ব্যক্তিত্বের প্রভাব যত বেশি, তাকে তত বেশি পরের ইচ্ছায় চলিতে হয়, নেতার চেয়েও সে পরাধীন।[অহিংসা- মানিক বন্দোপাধ্যায়]

আমাদের পরম সৌভাগ্য জাফর ইকবালের এমন ব্যক্তিত্বের প্রয়োজন নাই।

ধন্যবাদ।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:১২

ত্রিভুজ বলেছেন: ঐ হিন্দি গানটা ও মুভিটাকে যদি অশ্লিলতার দোষে দুষ্ট ভাবতে না চান সেই স্বাধীনতা আপনার অবশ্যই আছে। কিন্তু তাতে অশ্লীলতা শ্লীলতায় রুপ নেবে না।

আপনার মন্তব্যের শেষ অংশ বুঝলাম না। মানিক বন্দোপাধ্যায়ের ঐ উক্তির মর্ম আপনি বুঝেছেন বলে মনে হলো না... আর জাফর ইকবালের এমন ব্যক্তিত্বের প্রয়োজন নেই বলে কি বোঝালেন সেটা আরো অস্পষ্ট।

যদিও আমার পোস্টের মূল উদ্দেশ্য জাফর ইকবালকে নিয়ে আলোচনা করা নয় তথাপিও আপনারা যখন ঘুড়ে ফিরে সেদিকেই যেতে চান তাহলে কিছু বিষয় অবশ্যই আলোচনা করা উচিত। আপনি শুধু আমাকে এটা বলুন যে বিগত বছরগুলোতে জাফর ইকবালের দেশ প্রেম আর গত এক বছরের দেশ প্রেমের মাঝে কি পার্থক্য আছে? গত এক বছরে হওয়া টিপাই মুখ বাঁধ সংক্রান্ত বিষয়, ছাত্রলীঘের সন্ত্রাস ও আরো অনেক জাতীয় গুরুত্বপূর্ন বিষয়ে জাফর ইকবালের ভূমিকা কী?

দেশ প্রেমের চাইতে দল প্রেম যাদের বেশি তাদের কাছ থেকে জাতি কতটুকু পাবে বা তারাই বা দিতে কতটুকু সক্ষম সে প্রশ্ন আসা স্বাভাবিক।

৪৭| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৫৭

ধীবর বলেছেন: ফিউশন ফাইভের মন্তব্যের জবাব দেবার জন্যই লিখছিলাম। অজ্ঞাত কারণে দেখি সেটা মুছে দেয়া হয়েছে। স্মৃতি হাতড়ে যতটুকু পারি লিখছি।

হিন্দি আমাদের কোন স্বজন নয়, প্রতিবেশি মাত্র। সেটা জ্ঞান তাপস ডঃ মোঃ শহিদুল্লাহ প্রমান করে গিয়েছেন। এখন কেউ যদি নিজেকে উনার থেকেও বড় পন্ডিত মনে করে, সেটা তার ব্যাক্তিগত ভাবনার বিষয়।

আর পরিবার সহ নৃত্য করা কোনকালে আমাদের নিজেদের সংস্কৃতি ছিল, সেটা বড় জানতে ইচ্ছে করছে। ব্যাতিক্রম বোধ করি বেদেরা।

ডঃ জাফর ইকবাল, একদিকে যেমন বিজ্ঞান শিক্ষার জন্য অনন্য অবদান রেখেছেন, ব্যাক্তিগত জীবনের বিত্ত বৈভবকে পায়ে ঠেলে, দেশের মাটিতে ফিরে এসেছেন, তেমনি কিছু দালাল গোছের মাস্টারদের মত রাজনৈতিক চাটুকারিতার ফাদে পা দিয়েছেন। তিনিও একজন মানুষ, এবং তার পক্ষ্যে ভুল করাই স্বাভাবিক। তাই, তার ব্যাক্তিগত জীবন নিয়ে টানা হেচড়া করা যেমন অনভিপ্রেত, তেমনি তার ভুলগুলিকে উৎযাপন করাটাও তেমনি।

আমাদের দেশের যা হাল, তাতে তরুণদের আদর্শ হতে পারেন, এমন মানুষের সংখ্যা খুব কম। আর ডঃ জাফর ইকবাল তাদের মধ্যেই একজন। তাই নিজ সংস্কৃতির প্রতি হুমকিস্বরুপ বিজাতীয় সংস্কৃতির প্রতি তার নরম দৃস্টিভঙ্গি অনেককেই আহত করেছে। তাছাড়া টিপাইমুখ বাধের বিরুদ্ধে গত জোট সরকারের আমলে তার কঠোর অবস্থান, বর্তমান সরকারের আমলে একেবারে বিপরীত মেরুতে বদলে যাওয়াতে, তার সেই অবস্থানের সততাকেও সন্দেহের মধ্যে ফেলেছে।

পোস্টের শিরোনামের সাথে এক মত। তবে শংকার কথা হচ্ছে, আমরা না চাইলেও, আমাদের দৃস্টিভঙ্গি সে পথেই ধাবিত হচ্ছে।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:১৪

ত্রিভুজ বলেছেন: সুচিন্তিত মতামতের জন্য ধন্যবাদ।

৪৮| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:১৯

অমাবশ্যার চামচিকা বলেছেন: বোকাচো* পোস্ট...

৪৯| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:২৬

বিদ্রোহী রণ ক্লান্ত বলেছেন: @ আমি এবং আঁধার

আপনি বলেছেন:

আমাদের পরম সৌভাগ্য জাফর ইকবালের এমন ব্যক্তিত্বের প্রয়োজন নাই।

------------------------------->>>

এই ব্যাক্তিত্বই কয়দিন আগে কলাম লিখলেন আমাদের দেশের মহিলারা যেন হিন্দি সিরিয়াল দেখা থেকে বিরত থাকেন.......।

আবার তিনি নিজেই "ইশককি গালি ও মে নো এন্ট্রি " শুনে হাতে তালি দিয়ে ঠুমরি তালে দাদরা নাচেন..........।


এটা কোন ধরনের ব্যাক্তিত্ব............???

এই মুখোশ পড়া ভদ্রলোকই ২১ ফেব্রুয়ারীতে চোখের জলে বুক ভাসাবে আর বলবে...,

বা;লা ভাষা অমর হোক.....,

বা;লা স;স্কৃতি অমর হোক.....।

৫০| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:৩১

ধ্রুব তারা বলেছেন: ভাইয়া আপনি তো অনেক জ্ঞানী। প্রতিক্রিয়াশীল অর্থটাই যারা বোঝে না তারা আবার কি বুঝবে আপনার পোস্ট। আর হ্যা আমি ম্যানুপুলেশন অফ ট্রুথ এর কথাই বলছিলাম। চিন্তা করেন ওই ছাগল বেশ কিছুক্ষণ তার পোস্টে তর্ক করে যাচ্ছিল যে ডিজাইন তার। শুনেছি এর আগেও নকলের অভিযোগ তার বিরুদ্ধে ছিল।

আমি আপনার মতো জ্ঞানী না হওয়ায় একটা শব্দের অর্থ বুঝতে পারিনি পোস্টের। অভিধানেও পাইনি। শব্দটা হলো দোষারফ।

আর আপনি বললেন যে, আপনার উদ্দেশ্য জাফর ইকবাল-কে হেয় করা নয়। কিন্তু তার বিপক্ষে আমাদের কথা বলা উচিৎ (যদিও কমেন্টগুলোতে বলেছেন)।

শুভেচ্ছা রইল।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ২:০৩

ত্রিভুজ বলেছেন: ভাইয়া, আপনিও অনেক জ্ঞানী, সেই সাথে কিঞ্চিৎ অসসতাও আছে অবশ্য... মোজাই এর ভক্তকূলের সকলের চরিত্রই মোটামুটি কাছাকাছির দেখা যায়।

৫১| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:৪১

আরি০০৯ বলেছেন: লেখক বলেছেন @ ড. জাফর ইকবালের প্রায় সকল ভক্তই দেখলাম গালাগালি খুব পছন্দ করে। তাদের প্রিয় কাজের একটা দেখলাম লোকজনকে ছাগল/ছাগু বলা। ড. জাফর ইকবালের এক ভক্ত ও সহকর্মী (যিনি জাফর ইকবালের অনুপস্থিতিতে বিভাগীয় প্রধানের দায়িত্বও পালন করেছেন বলে ব্লগে দাবী করেছেন) দেখলাম ছাগল/ছাগু নিয়ে বিরাট পেরেশানীতে আছেন। লোকজনকে সমানে ছাগল/ছাগু বলে বেড়াচ্ছেন। এই ভদ্রলোক কিভাবে একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভাগীয় প্রধানের দায়িত্ব পালন করেছেন সেটাই পরিষ্কার না। তবে এরকম শিক্ষকদের অধীনে শিক্ষা নেয়া শিক্ষার্থীরা গালিবাজ হওয়াও মনে হয় স্বাভাবিক।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ২:১১

ত্রিভুজ বলেছেন: 'গ-দল' এর প্রায় সবার বৈশিষ্টই দেখবেন একই ধরনের। এদের মধ্যে যারা নিজেরা সরাসরি গালি দেন না তারা আবার অন্যগালিবাজদের সমর্থন দিয়ে থাকেন, প্রকান্তরে যা গালিবাজিরই সমতুল্য।

৫২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১:৪৫

নীল বালক বলেছেন: লেখকঃ জাফর ইকবালের ভক্তদের অসততায় আমি কিঞ্চিৎ বিরক্ত হলেও অবাক হই না.. তথ্যের মেনিপুলেশন করে কারো উপরে অপবাদ আরোপ করা যাদের বৈশিষ্ট তাদের জন্য আমার করুনা রইলো।

---------
আশ্চর্য হলাম আপনার কথা পড়ে! তথ্য মেনিপুলেশন করলো কারা আর আপনি কাদ্রে কথা বললেন? জাফর ইকবালের ভক্তরা কি তথ্যের মেনিপুলেশন করেছে বলবেন কি??

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ২:০৮

ত্রিভুজ বলেছেন: তথ্য মেনিপুলেশন কারা করেছে আর কি করেছে সেটার কিছু উদাহরণ আপনিই বরং দিয়ে যান। আর ঐ মন্তব্যটা যাকে দিয়েছি তিনি বুঝেছেন কোন প্রসঙ্গে ওটা বলেছি। তাকে গিয়ে জিজ্ঞেস করুন তিনি কি মেনুপুলেশন করেছেন। বাকিদেরটা বলতে গেলে আলাদা পোস্ট দিতে হবে।

৫৩| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ২:১১

আমি এবং আঁধার বলেছেন: @ বিদ্রোহী রণ ক্লান্ত- মানিকের ওই কথার মানে না আন্দাজ করার তো কিছুই দেখতিসি না। আপনে আগেই তাল গাছ ধইরা নিসেন, তার হাততালির মইদ্যে নাচের ফর্মও পাইসেন, কাজেই আরো ত্যানা পেচাইতে থাকেন, আকেলমন্দের লাইগ্যা আমার আগের কমেন্টই কাফি।শুধু মনে রাইখেন, একজন ধোঁয়া তুলসীপাতা ইউটোপিয়ান আজিব জীবের চাইতে একজন আদি অকৃত্তিম জাফর ইকবালের মূল্য অনেক অনেক বেশি। আপনারা খালি কয়েকদিন কাদা ছোড়াছুড়ি করবেন, ওপর দিকে থুতু ছিটাইবেন। মহাকাশের মলস্রোতে তা ভাইসা যাইবো। আর যাগোরে টেকোনের তারা এমনিতেই স্বমহিমায় টিক্যা থাকবো। সম্পূর্ণ নির্মোহভাবেই বলছি, জাফর ইকবাল এই দ্যাশের জন্য যা করেছেন এবং করছেন তার মাধ্যমেই তিনি অনেককাল টিকে থাকবেন। তার আর নতুন কিছু না করলেও চলবে।

৫৪| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ২:২৯

নীল বালক বলেছেন: তথ্য মেনিপুলেশন কারা করেছে আর কি করেছে দেখুন ত্রিভুজ ভাইজানঃ Click This Link

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৩:১১

ত্রিভুজ বলেছেন: ৯ নাম্বার মন্তব্যে ধ্রুব নীল যে মেনিপুলেশন করেছিলো সেটাকে লক্ষ্য করে ঐ মন্তব্য করা হয়েছিলো। আর আপনি যে পোস্টের লিঙ্ক দিয়েছেন সেটা অল্প কিছু লোকের অজ্ঞতাপ্রসূত বক্তব্য বা অতিরঞ্জন মাত্র। মেনিপুলেশন ভিন্ন বস্তু।

আর আপনার পোস্টেই বরং কিছুটা মেনিপুলেশনের গন্ধ আছে, কারণ মূল আপত্তিটা উঠেছিলো অনুষ্ঠানে অশ্লীল হিন্দি গানের সাথে সকলের নাচা ও জাফর ইকবালের অংশগ্রহণ ও সমর্থনের বিষয়টি নিয়ে। কার গায়ে হাত দিয়েছেন বা সেটা থেকে ডালপালা গজানো ও বিষয়টাতে রং লাগানো লোক সবসময়ই থাকবে। এদের মাঝে যারা বুঝে শুনে করছে কাজটা তাদেরকে আমার লেখায় এদেরকে 'খ-দল' হিসেবে চিহ্নিত করেছি। ভাল করে আমার লেখাটা পড়লেই বুঝতে পারতেন আমার অবস্থান এই মেনিপুলেশনের বিরুদ্ধে।

সুতরাং আপনার পয়েন্টটা শক্ত কোন ভিত্তি পাচ্ছে না আপাতত।

৫৫| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৮:১৩

রাজর্ষী বলেছেন: জাফর ইকবাল গানের সাথে নাচানাচি করে দেশ ও জাতির বিরাট ক্ষতি করে ফেললো বলে যারা ঘেউ ঘেউ শুরু করেছে তারাই উনাকে আবার মাথায় তুলে নেবে যদি রাজকার আর যুদ্ধপরাধীদের বিরুদ্ধে কথা বলা উনি বন্ধ করে দেন। যেমন এরা দেশে ভ্যলেন্টাইন সংস্কৃতির জনক শফিক রেহমান কে মাথায় তুলে নিসে। কি নিসে না? সুতরাং আম্রা এসব বুঝি।

কিন্তু আমার মনে হয় প্রতিক্রিয়াশীলতা বলতে কি বুঝায় এই বুঝার গলদ আপ্নের আছে। উপ্রে কয়েকজন জিগাইসিলো আর আপনেও দেখলান পুরা পিসলায়া গেলেন।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:২১

ত্রিভুজ বলেছেন: শফিক রেহমান কে কারা কবে মাথায় তুলে নিয়েছে না কি করেছে সেটা এখানের বলার কারণ কী? তার সাথে এই লেখার সম্পর্ক কী? আর প্রতিক্রিয়াশীলতা কী বস্তু বুঝিয়ে দিন। অপেক্ষায় রইলাম।

৫৬| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৮:৪০

প্রতিবিপ্লবী বলেছেন: জাফর স্যারের উপর জামাত শিবির আর রাজাকারের বাচ্চাদের রাগের কারণ খুজতে গিয়া কিছু ইনট্রিসটিঙ ফাইন্ডিং আছে আমার : অনেকের মন্তব্য পইড়া যা বুঝা গেলো জাফর ইকবাল শুধূ পাকিস্তানরে গালি দেয়, ভারতরে গালি দেয় না। তার্মানে সে আসলেও ভারতের পা চাটা।

লেখক ত্রিভুজ সাব মজার একটা ডায়লগ দিছেন। সাংস্কৃতিক আগ্রাসন। আগ্রাসনটা হিন্দি সাংস্কৃতির। আসলেই মজা পাইছে, আদি অক্ষর, পোষাক ইত্যাদি অনেক দিক থেকেই তাদের লগে বাংলাদেশের মিল আছে। কিন্তু হিন্দুস্তানের সংস্কৃতি নিজেই আগ্রাসনের শিকার। ওইখানের লুকজন যেই স্টাইলে চলে, তাদের গানাবাজনা ও নৃত্যর যেই দশা, সেইটা পুরাপুরি পশ্চিমা আগ্রাসনের শিকার। সেইটা আমাদেরও। এখনকার তরুণ তরুণীগো ড্রেসাপ-গেটাপরে আপনি ইন্ডিয়ান সংস্কৃতির নকল কইবেন নাকি পশ্চিমা? আর পশ্চিম নিশ্চয়ই আমাগো এইখানে ইন্ডিয়ান বর্ডার দিয়া ঢুকে না। ওরা হিন্দি আর ইংলিশ মিক্স কইরা বলে, আমাগো এইখানে বাংলা আর ইংলিশ। বাংলা আর হিন্দি মিক্স কইরা কেউ বলে না। মাইয়ারা আতিফ ইসলাম জাতীয় পাকিস্তানী গায়কগো হিন্দি গানের পাগল, তারা সালমান খান, শাহরুখ খানগোই পোস্টার লাগায়। এই যে বাইছা মুসলমান ধরার ব্যাপারটা এর মধ্যেও একটু আগ্রাসন কি টের পাননা?

আরেকটু ডিটেলে বলি। খোদা কোরআন বুইঝা পড়তে বলছেন। এখন বাংলায় কোরআন পড়া কি গুনাহের? তাইলে আমাগো আরবী কেনো পড়তে হইবো, দুইখান সোয়াব বেশী হইবো? এই নেকির ব্যবসাটাও হুজুররা করেন, তারা তাদের ইনকামের ক্ষেত্র মিলাদ আর ওয়াজ মাহফিলে নানান ধরনের নেকির বয়ান দেন- যার উল্লেখ স্বয়ং খোদাও দেন নাই। তারপর তারা দোয়া করেন উর্দুতে। কিছু গান ও কবিতা আওড়ান উর্দুতে (বালাগাল উলাহ বিকামালিহি...)।

ইদানিং আবার ইরানী স্টাইলে মাথায় স্কার্ফ পড়তেছে কিছূ মেয়ে। এইটা নাকি হিজাব। এইগুলা তো বাংলাদেশের সংস্কৃতি না। তাইলে এইসবরে আপনি সংস্কৃতিক আগ্রাসন বলবেন না? নাকি এর মধ্যে ধর্ম আছে বইলা তা জায়েজ হইয়া গেলো। আমি যদি আল্লাহু আকবর না বইলা বলি আল্লাহ মহান, খোদা কি খুব মাইন্ড করবেন? আমার নেকি কম হবে? নাকি আপনে বলবেন আমি নাস্তিক, বা সব কিছুতে ধর্মরে টানতেছি। সংস্কৃতি হইলো সংস্কৃতি। ফেব্রুয়ারি নিয়া নাকি কান্না গাইলো যেসব মন্তব্যকারী, তাদের বলি, বাঙালী বা বাংলাদেশী হইলে পুরাপুরি হন। ইংলিশে কথা কইবেন, আরবীতে ধর্ম করবেন, ফার্সিতে মাথা ঢাকবেন আর হিন্দীরেই গালি দিবেন তাইলে তো হইলো না। হয় সার্বজনীন হন, গ্লোবালাইজেশনরে স্বাগত জানান। নাইলে ভগিচগি ছাড়েন। জাফর ইকবাল স্যারের সমালোচনা করার আগে সেইটা করার যোগ্যতা অর্জন করেন।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৩০

ত্রিভুজ বলেছেন: এই টপিকে 'জামাত শিবির' আর 'রাজাকার' আমদানি করার কারণ কী?

সাংস্কৃতিক আগ্রাসন নিয়ে যে হাস্যকর বক্তব্য দিয়েছেন সেটা আপনার প্রিয় জাফর স্যারের সামনে গিয়ে একবার দিয়ে আসুন। পত্রিকায় কলাম লেখার সময় তিনিও 'সাংস্কৃতিক আগ্রাসন' নিয়ে সবাইকে সচেতন করার নজীর আছে। আলোচ্য পার্টিতে তিনি যা করেছেন লেখালেখির সময় এধরনের কাজকে তিনিও প্রতিরোধের আহবান জানিয়েছেন। যদিও তিনি নিজেই সেটার বিরপরীত কাজ করে চলেছেন।

৫৭| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:৩০

ফাহিম আহমদ বলেছেন: ভাল লেখা।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৩৪

ত্রিভুজ বলেছেন: ধন্যবাদ

৫৮| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৪:১৮

বাংলায় বলেছেন: আপনার লেখা যদি দিকনির্দেশকমূলক হয়, তাহলে বলতে হবে, আপনার কিঞ্চিত মতিভ্রম হয়েছে।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:২৫

ত্রিভুজ বলেছেন: লেখা না পড়ে মন্তব্য করলে সেটা মনে হওয়া স্বাভাবিক। শেষ প‌্যারাটা আরেকবার পড়ুন।

৫৯| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৮:২৯

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: বিশ্লেষন ভাল হয়েছে।
আমার কাছে এ ব্যাপারটা পুরোপুরি আত্মঅহংকারের বহিঃপ্রকাশ বলে মনে হয়, যখন কেউ আরেকজনের ইমেজ বাঁচাতে গিয়ে এভাবে প্রতিক্রিয়াশীলতার চর্চা করে। আসলে, এটি যতটা না ঐ ব্যক্তির ইমেজ রক্ষার ব্যাপার হয়, তা চেয়ে বেশী হয়ে দাঁড়ায় নিজের মতামতের প্রতিষ্ঠা।অনেকটা এরকম- "আমার কাছে যখন খারাপ লাগে নি, তখন আপনার কেমন লাগল তাতে আমার কীবা এসে যায়?"

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:১১

ত্রিভুজ বলেছেন: থ্যাংকস তায়েফ। আপনার বিশ্লেষণটাও ভাল হয়েছিলো।

৬০| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:৫২

রবিন০৪ বলেছেন: এইসব অপপ্রচার যারা করে তারা আসলে নিজেরা অপদার্থ আর ঈর্ষাকাতর। কাজের নামে কাজ কিছু পারে না, পারে গুণী লোকের নামে মিথ্যা নিন্দা রটাতে।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:১৬

ত্রিভুজ বলেছেন: যে ভিডিওটা প্রকাশিত হয়েছিলো সেটা মিথ্যা ছিলো না, তবে এর সাথে কিছু রং লাগানো হয়েছিলো যা ঠিক হয়নি। খুব সম্ভবত তারা নিজেরাও জানতো না গায়ে হাত দেয়া মেয়েটা ড. জাফর ইকবালের নিজের মেয়ে। কিন্তু বাদবাকী মেয়েগুলো তো জাফর ইকবালের নয়। সুতরাং বিষয়টাকে 'মিথ্যা নিন্দা' বলাটা ভুল হবে।

আপনি যদি জাফর ইকবালের ভক্ত হয়ে থাকেন তাহলে এই বিষয়ে শাক দিয়ে মাছ না ঢেকে গঠনমূলক সমালোচনা করুন। সেটা জাফর ইকবালের স্বার্থেই। যুগে যুগে অন্ধ ভক্ত আর মোসাহেবদের দৌরাত্ম্যেই অনেক প্রতিভা ভুল পথে পরিচালিত হয়েছে এবং ইতিহাসের আস্তাকুড়ে নিক্ষিপ্ত হয়েছে।

৬১| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:১৪

অনেক ভেবে চিন্তে একজন বলেছেন: ঠিক আছে।

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৯:৫২

ত্রিভুজ বলেছেন: হুমম

৬২| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:৩৭

অণুসন্ধানী বলেছেন: আচ্ছা গানটা হিন্দি না হয়ে যদি উর্দূ হতো????????

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:১৮

ত্রিভুজ বলেছেন: তাহলে কি হতো?

৬৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:০৭

আলো-ছায়া বলেছেন: urdu hole hoyto saradeshe bapok somalochona hoto.jafar K rajakar bole fasi deya hoto. hehehehehe

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:১২

ত্রিভুজ বলেছেন: ভাল বলেছেন...

৬৪| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:২৪

বিং বলেছেন:
যারা কোনদিন বিশ্ববিদ্যালয় পড়েননি তাদের কাছে একজন জাফর ইকবাল এর মর্যাদা আশা করা ভুল।

"ড. জাফর ইকবাল একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীদর সাথে স্বপরিবারে অশ্লীল হিন্দি গানের সাথে নেচেছেন।"

একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের মানে কী? উনি কী ভাড়া করা ড্যান্সার যে অন্য কোথাও খেপ মারতে গিয়েছেন? নিজের বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছাত্রী সন্তানতূল্য। সেটা নিয়া কেন এত্তো চুল্কানি?যাই হোক সেটা বুঝার সামর্থ থাকলে তো হইতোই!

৬৫| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৩১

আশমএরশাদ বলেছেন: পোস্টটি ৪৫ জনের ভাল লেগেছে, ৭২ জনের ভাল লাগেনি

লেখাটা তো এত বেশী খারাপ না---তবুও । কিছু বুঝতেছিনা এই ব্লগের।

তবে জাফর ইকবালের প্রভাব আমাদের চেয়ে পরবর্তী প্রজন্মের কাছে
অনেক বেশী ----আমি মোটামুটি যাদের সাথে পরিচিত হতে পেরেছি সবাইকে দেখেছি জাফর ইকবালের বইয়ের কোন না কোন চরিত্র তাদের মানস আকাশ ছেয়ে আছে। দিপু আরো কি কি জানি নাম ---অথবা সায়েন্স ফিকশন ---

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৪৩

ত্রিভুজ বলেছেন: এই ব্লগের সমস্যা হচ্ছে প্রায় সবাই বাঁধ ভাঙা আবেগ নিয়ে ঘুড়েন। কোন লেখা পড়ে খুব কম লোকই সেটা বোঝার চেষ্টা করেন। দিন দিন এই কম বোঝার পাল্লা ভারী-ই হচ্ছে।

আর গঠনমূলক সমালোচনা বলে যে একটা বস্তু আছে সেটা এই ব্লগের বেশির ভাগ ব্লগারই ভুলতে বসেছেন। হয় এসপার, নতুবা ওসপার সব!

৬৬| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:১১

মোতাব্বির কাগু বলেছেন: Click This Link

৬৭| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ৯:৫৬

জামান একুশে বলেছেন: মন্তব্য পড়তে পড়তে ক্লান্ত হয়ে গেলাম ত্রিভুজ ভাই। অনেকদিন পর আপনাকে পেলাম এখানে এসে। আপনার পোস্ট প্রসঙ্গে শুধু একটি কথাই বলব, বিখ্যাত মানুষদের অনেক হিসাব করে চলতে হয়। না হলে অনেক সমালোচনার মধ্যে পড়তে হয়।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ২:৩৩

ত্রিভুজ বলেছেন: হ্যাঁ, সেটাই।

৬৮| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ২:২৮

এরশাদ বাদশা বলেছেন: আপনি কোন গ্রুপের তা একটু ক্লিয়ার করবেন।

আমার কথা বলি- ছাত্রীদের সাথে নাচাটাকে সাধারন ব্যাপার মনে করার কারন হচ্ছে, তার নাচের ভঙ্গিতে কোন উদ্দামতা, অশ্লীলতা ছিলোনা। কোনো অকেশনে ছাত্রীরা যদি শিক্ষকের সাথে আনন্দ শেয়ারের উদ্দেশ্যে একসাথে নাচানাচি করে সেখানে দোষের কিছু দেখিনা। সেটা জাফর ইকবালই হোক, আর আলমাহমুদই। ব্যাপার না।

আমি জাফর ইকবালের অন্ধ ভক্ত নই। কিন্তু তাকে শ্রদ্ধা করার মানসিকতাটুকু আছে। কিন্তু তাকে নিয়ে অতিরিক্ত আদিখ্যেতা দেখানোটাকে বাড়াবাড়ি মনে করি বৈকি।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ২:৩৬

ত্রিভুজ বলেছেন: উদ্দামতা আর অশ্লীলতার সংজ্ঞা ধীরে ধীরে অনেক বদলে গিয়েছে। সামনে হয়তো বিকিনি পড়ে নাচাকেও অশ্লীলতা বলা হবে না। যে হিন্দি গানটার সাথে নাচা হয়েছিলো সেটার ভাষাও নাকি অনেকের কাছে অশ্লীল মনে হয়েছে অনেকের কাছে হয়নি। ভাল-মন্দ নিরুপনের উপায় কঠিন হয়ে যাচ্ছে মনে হয়....

৬৯| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ৩:২২

বিপ্লবের_অপেক্ষায় বলেছেন: কেন জানি মীর জাফরের কথা মনে পরলো। :||

৭০| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৫১

এরশাদ বাদশা বলেছেন: বিকিনি পরে নাচাটাকে অশ্লীলতা মনে করা হবেনা সেদিন, যেদিন আমাদের দেশে আমাদের সংস্কৃতি বলে কিছু থাকবেনা। কিন্তু শালীন পোষাকে, ঘরোয়া মেজাজে , ক্যাম্পাসে হিন্দি গানের সাথে নাচ অনেক আগে থেকেই চলে আসছে। ব্যাপারটা খবর হওয়ার একমাত্র কারন, জাফর ইকবাল। প্রশ্ন হলো, তিনি জাফর ইকবাল বলে কি তার জন্য জাগতিক আনন্দ আয়েশ হারাম হয়ে গেলো?

৭১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১০ রাত ১২:৫৬

এরশাদ বাদশা বলেছেন: লেখক বলেছেন: যে ভিডিওটা প্রকাশিত হয়েছিলো সেটা মিথ্যা ছিলো না, তবে এর সাথে কিছু রং লাগানো হয়েছিলো যা ঠিক হয়নি। খুব সম্ভবত তারা নিজেরাও জানতো না গায়ে হাত দেয়া মেয়েটা ড. জাফর ইকবালের নিজের মেয়ে। কিন্তু বাদবাকী মেয়েগুলো তো জাফর ইকবালের নয়। সুতরাং বিষয়টাকে 'মিথ্যা নিন্দা' বলাটা ভুল হবে।

যে মেয়ের কাঁধে হাত দিয়ে নেচেছেন সেটা তার মেয়ে। বাকীরা সেই মেয়ের বান্ধবী। মেয়ের মতোনই। বাপ মেয়েদের সাথে নেচেছেন, এ সহজ ব্যাপারটাকে ঘোলাটে করার যতোগুলো পন্থা আছে, সব প্রয়োগ করা হলেও কিছুই হবেনা আসলে। বরঞ্চ তার জনপ্রিয়তার পালে আরো হাওয়া লাগানো হবে। আবারো বলছি- আমি জাফর ইকবালের তথাকথিত ভক্ত নই, কিন্তু এ ব্যাপারটা নিয়ে বাড়াবাড়ি চরম বিরক্তিকর ঠেকছে।

৭২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১:৩০

সংগ্রামী অলস বলেছেন: +

৭৩| ০১ লা মার্চ, ২০১০ রাত ৩:৪০

এবিএম গিয়াসউদ্দিন (শামীম) বলেছেন: ভিডিওটা দেখলাম!! ফানি!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.