নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

লাল পাতার কাব্য!

ট্রুথ নট সেইড টুডে, কুড টার্ন টু আ লাই টুমোরো

বাঙ্গাল

আমি একজন গবেষক..চিন্তা করাই আমার কাজ...চিন্তিত ভাই ব্রাদারদের আমার পেজে স্বাগতম। [email protected] https://www.facebook.com/bangal.miya

বাঙ্গাল › বিস্তারিত পোস্টঃ

হেইল গণতন্ত্র, নিশ্চুপ প্রধানমন্ত্রী ও নিরব গনহত্যা

০৩ রা মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:০৯

সব লাশের জন্য সাড়ে তিন হাত জমিন বরাদ্দ থাকলেও পত্রিকায় তাদের জন্য সমান জায়গার বরাদ্দ নাই। সবার জন্য সমান সহানুভূতিও নাই। পুলিশ মরলে যারা আহ উহ করে স্ট্যাটাস দেই তারা অন্য লাশের জন্য সমবেদনা দেখাই না। এইটা জামাতি লাশ। ঐটা মাদ্রাসার লাশ। এদের দেশে থাকার অধিকার নাই। এরা পকৃত মুসলিম না--- লাশের কত শ্রেণীবিভাগ। কিন্তু এই লাশের সহানুভুতি প্রকাশে শ্রেণীচরিত্র প্রকাশ পেয়ে যায়। ওই পুলিশ ভাই ফেইসবুক ব্যবহারকারী না। তাদের কোন পেইজ নাই। ওখান থেকে বাশেকেল্লা মার্কা উদ্ধত হুঙ্কার আসে না। কিন্তু আপনার ভাই পুলিশে থাকলে একই আপনি, পুলিশের গায়ে আঘাত আসলে রাগে কাপতেন। ওই মাদ্রাসার ছেলের জন্য আপনার সমবেদনা না থাকলেও তার সহপাঠীরা তার বদলা নিতে হয়ত আপনার বাসেই আগুন দিবে বা আপনার মহল্লাতেই বোমা ফাটাবে। এই যুদ্ধের ঝাঝ তখন বুঝবেন। দেশের প্রত্যন্ত নিঝুম গ্রামে আজকে যেই আতংক তৈয়ার করছে জামাত-শিবির তার কিছুই আপনাকে স্পর্শ করবে না পত্রিকা খুললে। সবই জায়েজ এন্ড জাস্টিফাইড কিলিং। যার যার জাস্ট, জাজমেন্ট তার তার পকেটে। আজকালের মধ্যে কি থেমে যাবে এই হানাহানি? পাকি আইএসআই বা সৌদি ফান্ডিং কি অস্ত্র তুলে দিবে না মাদ্রাসার নিহতদের সহপাঠীদের হাতে? একটা যুদ্ধের জন্য কতটা প্রস্তুত আমরা? আমাদের সরকারের কোন স্ট্রাটেজিক প্লান আছে জনগনকে বাচানোর কিংবা লড়াইয়ের?



নাই। থাকলে জামাত শিবির নিষিদ্ধ করতে এত দ্বিধা দ্বন্দে পড়তে হতো না। প্রথমে ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ করার কথা তুলে উস্কে দিয়ে এখন মিউ মিউ করে কোরান তেলওয়াত গীতা পাঠ করে শাহবাগ মঞ্চ টুপি পড়ে হুজুর সাজার চেষ্টা করে। জামাত নিষিদ্ধকরণ বিলের জায়গায় ট্রাইবুনালের আইনি সংশোধনী এনে হাততালি কুড়িয়েছে। এখন আইন মন্ত্রনালয় দেখাচ্ছে নির্বাচন কমিশনকে, নির্বাচন কমিশন দেখিয়ে দেয় সংসদ, সংসদ দেখায় হাইকোর্ট। আমরা শুধু তামাশা দেখতেই থাকবো। পত্রিকার লাশের সংখ্যাগুলো চোখের সামনে নড়েচড়ে ওঠার আগপর্যন্ত দেখতেই থাকব এই ভোটের রাজনীতি।



----------------------------------------------

ম্যাডামের ভাষণ শুনলাম। এখন আপার ভাষণ শুনতে চাই। দেশে মোট কতগুলা লাশ পরার পর, কত মন্দির-ট্রেন আগুনে কয়লা হবার পর জাতির উদ্দেশ্যে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ দেয়া উচিত? শুধু এসেমেস দিয়ে দেশ চালাবেন নাকি? দেশের জনগনের নিরাপত্তা কিভাবে দিবেন সে বিষয়ে আদৌ কোন পরিকল্পনা বা ভাবনা আছে কিনা জানাবেন? আপনাদের নারীসুলভ চুলোচুলি দেখতে চাই না। সত্যিকারের জনপ্রতিনিধির মত বক্তব্য ও বাস্তবায়ন চাই

----------------------------------------

ফখরুল সাব বলেছেন ম্যাডামের বক্তব্য রাজনৈতিক দিকনির্দেশনামূলক শ্রেষ্ঠ বক্তব্য। সুতরাং আসেন ভাইয়ো সাথীও বেহনো, ম্যাডামের দিক নির্দেশনা নিয়া আগায়ে যাই।

আপনি ঢাকা জিরো পয়েন্ট থিকা এক ঘন্টা খালেদার দিক নির্দেশনা মোতাবেক আগাইলে মগবাজার পৌছায়া যাবেন।

আর ১ বছর হাটলে আফগানিস্তান পৌছায়া যাবেন। মাঝে পাকিস্তানে কিছুদিন জিরায়া নিতে পারেন।

--------------------------------------------



রায় দিসে ট্রাইব্যুনাল, হিন্দু মন্দির বাসাবাড়িতে হামলার হেতু কি? হিন্দুদের কি এখনও গণিমতের মাল মনে করা হয় এই দেশে?- বলেছেন Kungo Thang



মন্দির ভাঙলে বিচারের ভয় নাই। রামুতে কয়জন ধরসে? পাশেই সেনাবাহিনী, পুলিশ ফাড়ি ছিল। কেউ বাচাইতে আসছে? বিচার হইসে?



হিন্দু মারলেও বিচার নাই। বিশ্বজিতের ভিডিও এভিডেন্স থাকার পরেও, মিডিয়ার এতো সাপোর্ট পাওয়ার পরেও বিচার হইসে ভাই? বিএনপি ক্ষমতায় আসার পরে যে রেইপ লুট করসে হিন্দুদের উপরে তার বিচার হইসে?



আপনার প্রশ্নের উত্তরে আমি দুইটা পাল্টা প্রশ্ন করলাম। উত্তর দেয়ার মতো আর কলিজা নাই। কলিজা ছোট হয়ে গেছে ভাই। মাফ করবেন

----------------------------------

তর্কহীন সমাজ সুস্থ না। আজকে সারা দেশে যে উন্মাদনা রায়ের পক্ষে ও বিপক্ষে, তার কোনটি রায় বা বিচার প্রক্রিয়া জানার ও বোঝার ফলাফল নয়। মনে রাখতে হবে, এই বিচার বাংলাদেশের শেষ বিচার নয়। সামনে আপিল আছে, গোলাম আযম, নিজামী, মুজাহিদ, সাকার বিচার পরে আছে। আবার এই ট্রাইবুনালও শেষ ট্রাইবুনাল নয়। সুতরাং ন্যায়বিচার ও যুক্তিচর্চার প্রয়োজন আছে আগামীর কল্যানের জন্য।



সাক্ষী: ডিফেন্সের সাক্ষী সংখ্যা ট্রাইবুনাল থেকে নির্ধারিত করে দিয়েছিলেন বিজ্ঞ বিচারক (পদত্যাগী বিচারক নাসিম)। সাঈদীর পক্ষে সর্বোচ্চ ২০ জন নির্ধারিত করা হয়। উল্লেখ্য সাইদীর বিপক্ষে মোট ২০ টি অভিযোগ ছিল। মানে অভিযোগ প্রতি ১টি সাক্ষী আনার সুযোগ দেয়া হয়। অপরপক্ষে রাষ্ট্রপক্ষের ১৩৮ জন সাক্ষীর তালিকা গ্রহণ করে ট্রাইবুনাল। রাষ্ট্রপক্ষের মাত্র ২৮জন সাক্ষী হাজির করতে সক্ষম হয়। বাকিদের অনেককেই স্বাস্থ্যগত কারণ, বার্ধক্য, স্মৃতিভ্রষ্ট হওয়া, হুমকির মুখে পালিয়ে যাওয়ার কারণ দেখিয়ে হাজির করতে ব্যর্থ হয় রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবিরা। ১জন সাক্ষী সাঈদীর বিপক্ষে সাক্ষ্য দিতে এসে পরবর্তীতে সাঈদীর পক্ষে সাক্ষী দেন। আরেকজন এমন পক্ষ পরিবর্তন করা সাক্ষীকে গুম করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেন সাইদীর পক্ষের আইনজীবিরা। যার হদিস আজো জানা যায় নি। রায়ে এই ব্যাপারগুলো উল্লেখ করা হয়েছে এভাবে-



X. Witnesses adduced by the parties:-

12. The prosecution submitted a list of 138 witnesses including formal witnesses while the defence submitted a list of 48 witnesses in support of defence case. At the time of trial, the prosecution examined 28 witnesses of

whom 20 were witnesses of occurrence, 07 were seizure list witnesses and one was the investigation officer. On the other hand, this Tribunal allowed the defence to examine maximum 20 witnesses but it examined 17 witnesses of whom 14 were listed witnesses and the rest three were examined by the defence with the permission of the Tribunal. It may be mentioned that out of said three witnesses one was the listed prosecution witness but he deposed as a defence witness.



----------------------------------------------

৩ মার্চঃ

আজকের দিনের সবচেয়ে ভালো খবর কাদের মোল্লার সাজা বাড়াতে আপীল করেছে রাষ্ট্রপক্ষ। বাকি সবই ধ্বংস হানাহানির খবর। আসামীপক্ষ একইভাবে সাজা কমানোর আপীল করবে। এই দুই পক্ষের আপীলের কাটাকুটিতে ফলাফল কি হবে দেখার বিষয়।



ছাত্র সংঘের দলপ্রধান হিসাবে কাদের মোল্লার ঘাড়ে প্রায় সাড়ে তিনশো বাঙালি গণহত্যার দায় প্রমাণ করে দিতে পারলে ফাঁসি নিশ্চিত। ক্রাইম সিনে রাইফেল হাতে মোল্লাকে দেখা গেছে। তিনি নিশ্চয়ই সেখানে হত্যার হুকুম দিয়েছেন বা পাক হানাদারদের কাছ থেকে পাওয়া হুকুম তামিল করেছেন।



আবার আসামীপক্ষ দেখাতে চাইবে, মাত্র আটজন সাক্ষীর সাক্ষ্যের ভিত্তিতে ৫টি ভিন্ন সময় ও স্থানে ঘটা ঘটনায় অভিযুক্ত করা হয়েছে। এই আট সাক্ষীর তিনজনের সাক্ষ্য 'লোকমুখে' শোনা। প্রসিকিউশনের সাক্ষী আনার কোন লিমিটেশন না থাকলেও আসামীপক্ষে সর্বোচ্চ আটজন সাক্ষী আনার অনুমতি দেয় ট্রাইব্যুনাল। ৬টি অভিযোগে মাত্র ৮জন সাক্ষী আনার এই লিমিটেশনও আপীলে বেকায়দায় ফেলতে পারে রাষ্ট্রপক্ষকে।



ফাঁসীর আদেশের জন্য একজন সাক্ষীই যথেষ্ট, যদি তা প্রমাণ করে দিতে পারে কাদের মোল্লার হত্যায় অংশগ্রহন। কিন্তু আপীল বিভাগ সাধারণত সাজা কমিয়েই অভ্যস্ত। এবার তারা একটা কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে।



---------------

লেখাগুলো ফেইসবুক পেইজ বাঙ্গাল এ প্রকাশিত। যেকোন অংশ কপি করতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করতে পারেন।

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:১৪

মদন বলেছেন: শহরের মানুষের নিরাপত্তা দিতে তাও না হয় পুলিশ রয়েছে, কিন্তু গ্রাম পর্যায়ে যে মারামারি ছড়িয়ে গেছে তা সামলাবে কে?

০৩ রা মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩১

বাঙ্গাল বলেছেন: সেটাই

২| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:১৯

তোমোদাচি বলেছেন: সব লাশের জন্য সাড়ে তিন হাত জমিন বরাদ্দ থাকলেও পত্রিকায় তাদের জন্য সমান জায়গার বরাদ্দ নাই

পত্রিকার কি দোষ দিবেন, আমাদের মনেও তো সকল লাশের জন্য সমান দরদ নেই!!

মনুষ্যত্ব হীন মানুষ হয়ে উঠছি আমরা !!!

৩| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:২৪

বাঙ্গাল বলেছেন: লেখাগুলো ফেইসবুক পেইজ বাঙ্গাল এ প্রকাশিত। যেকোন অংশ কপি করতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করতে পারেন।

৪| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:২৫

আল মামুনুর রশিদ বলেছেন: পত্রিকার কি দোষ দিবেন, আমাদের মনেও তো সকল লাশের জন্য সমান দরদ নেই!!

৫| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৩১

আশিকুর রহমান ১ বলেছেন: সুন্দর এবং নিরপেক্ষ লেখার জন্য ধন্যবাদ।

১৬ কোটি বাঙ্গালীর হে মুগ্ধ জননী, রেখেছো বাঙালী করে মানুষ করোনি!

৬| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৮

মিনহাজ শুভ বলেছেন: আপনারাই দেখুন বগুরায় সেনাবাহিনী নেমেছে কি না!

০৩ রা মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:০৮

বাঙ্গাল বলেছেন: থানা বাচাইতে সেনাবাহিনী। কিন্তু পাবলিক বাচাইতে পুলিশ?

৭| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৯

শেখ রুবে০০৭ বলেছেন: সবার জন্য সমান সহানুভূতি থাকবে কিভাবে। একজন ডাকাত বা সন্ত্রাসী মারা গেলে তো আমরা সহানুভুতি দেখাই না।এটাই নিয়ম। কিন্তু হুমায়ুন আহমমেদ স্বাভাবিক ভাবে মারা গেলেও তার জন্য আমরা সহানুভূতি দেখাই। এটাই উচিৎ। আমরা বুঝি কোনটা সঠিক আর কোনটা ভুল।

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ সকাল ৭:২৭

বাঙ্গাল বলেছেন: যাদের সহানুভূতি পাবার তাদের সহানুভূতি ঠিকই পাচ্ছে। বগুড়ায় হাজার হাজার মানুষকে জনতার অংশ হিসাবে দেখুন। ওরা সবাই শিবির ক্যাডার না। ১০-১২ বছরের বাচ্চাও আছে। জামাত খুব কৌশলে জনতার এক অংশকে উস্কে দিতে পারসে। আপনি মানেন আর না মানেন, ওই জনগোষ্ঠীকে মেরে সাফ করা সম্ভব না।

৮| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৩

বটবৃক্ষ~ বলেছেন: ট্রুথ নট সেইড টুডে, কুড টার্ন টু আ লাই টুমোর......ওয়েল সেইড!!!

পোস্টটি পড়ে ভালো লাগলো...

৯| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৩৮

যুক্তিপ্রাজ্ঞ বলেছেন: সব লাশের জন্য সাড়ে তিন হাত জমিন বরাদ্দ থাকলেও পত্রিকায় তাদের জন্য সমান জায়গার বরাদ্দ নাই। সবার জন্য সমান সহানুভূতিও নাই। পুলিশ মরলে যারা আহ উহ করে স্ট্যাটাস দেই তারা অন্য লাশের জন্য সমবেদনা দেখাই না। এইটা জামাতি লাশ। ঐটা মাদ্রাসার লাশ। এদের দেশে থাকার অধিকার নাই। এরা পকৃত মুসলিম না--- লাশের কত শ্রেণীবিভাগ।

দেশের অধিকাংশ মিডিয়া ও ব্লগ (সামু সামিল, ফেসবুক না-সামিল) গত মাসখানেক ধরে, বিশেষ করে সাঈদীর রায়ের পর থেকে মহাপরাক্রমে সিন্ডিকেটেড, সিঙ্ক্রোনাইজড হেট-এন্ড-লাই ক্যাম্পেইন চালাচ্ছে, রাজাকার রাজাকার করে এমন ফেনা তুলে ফেলছে যে নির্বিচারে গণহত্যাকে জায়েজ করে ফেলছে, জামাত-শিবির নিহতের দায়ও জামাত-শিবির এমনকি বিস্ময়করভাবে বিএনপির উপর চাপাচ্ছে. ৮০টা জামাত-শিবিরকে হত্যা করতে গেলে ৫টা পুলিশ, ৫টা লিগ আর ১০টা সাধারণ জনগণ নিহত হবে - এটাতো সহজ সমীকরণ! লাশের ভীড়ে তারা মানুষ দেখে না, শিবির দেখে. ইসলামের বিরুদ্ধে বিষোদ্গার করতে পশ্চিমা স্টান্ডার্ডে মানবতা মাপলেও এখন তারা একই নিক্তিতে জামাত-শিবিরের রক্ত মাপতে লেগেছে, মানবতা হাওয়া!

১০| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৫৫

মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় বলেছেন: দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে দুই নেত্রিকে এক হতে হবে । কিন্তু সেটা যে হবে না তা আমরা জানি ।

সেক্ষেত্রে দেশের সব জনগনকে এক হয়ে জামাতের বিরুদ্ধে দাড়াতে হবে । আপনি বি এন পি হোন,কিংবা আওয়ামীলীগ হোন , আস্তিক হোন কিংবা নাস্তিক হোন দয়া করে এই মুহূর্তে সব ভুলে গিয়ে জামাতের বিরুদ্ধে দাড়ান ।

আমাদের মধ্যে যে ছোট খাট ফাটল আছে,বিভক্তি আছে জামাত সেটার সুজোগ নিচ্ছে । তাই আমাদের এক হতে হবে ।

এই হত্যাযজ্ঞ চলতে পারে না,কোন অবস্থাতেই না । সবাইকে এক হতে হবে ।

১১| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:০১

Enam বলেছেন: সব লাশের জন্য সাড়ে তিন হাত জমিন বরাদ্দ থাকলেও পত্রিকায় তাদের জন্য সমান জায়গার বরাদ্দ নাই

পত্রিকার কি দোষ দিবেন, আমাদের মনেও তো সকল লাশের জন্য সমান দরদ নেই!!

মনুষ্যত্ব হীন মানুষ হয়ে উঠছি আমরা !!!

১২| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:১১

আশফাক সুমন বলেছেন: @ যুক্তিপ্রাজ্ঞ
"দেশের অধিকাংশ মিডিয়া ও ব্লগ (সামু সামিল, ফেসবুক না-সামিল) গত মাসখানেক ধরে, বিশেষ করে সাঈদীর রায়ের পর থেকে মহাপরাক্রমে সিন্ডিকেটেড, সিঙ্ক্রোনাইজড হেট-এন্ড-লাই ক্যাম্পেইন চালাচ্ছে, রাজাকার রাজাকার করে এমন ফেনা তুলে ফেলছে যে নির্বিচারে গণহত্যাকে জায়েজ করে ফেলছে, জামাত-শিবির নিহতের দায়ও জামাত-শিবির এমনকি বিস্ময়করভাবে বিএনপির উপর চাপাচ্ছে. ৮০টা জামাত-শিবিরকে হত্যা করতে গেলে ৫টা পুলিশ, ৫টা লিগ আর ১০টা সাধারণ জনগণ নিহত হবে - এটাতো সহজ সমীকরণ! লাশের ভীড়ে তারা মানুষ দেখে না, শিবির দেখে. ইসলামের বিরুদ্ধে বিষোদ্গার করতে পশ্চিমা স্টান্ডার্ডে মানবতা মাপলেও এখন তারা একই নিক্তিতে জামাত-শিবিরের রক্ত মাপতে লেগেছে, মানবতা হাওয়া! "- যুক্তিপ্রাজ্ঞ আপনার এই যুক্তি পূর্ণ উক্তির সাথে সহমত।

১৩| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:১৪

দন্ডিত বলেছেন: দুই নেত্রীর কুটনামীমূলক আচরন, পরস্পরের মুখ দেখাদেখি বন্ধ রাখার ফলে এরকম ডেডলক তৈরী হয়। তাদের একসাথে বসা উচিত ইমিডিয়েটলি।

অন্যদিকে ম্যাডাম আমাকে হতাশ করলেন। জোটের বড় দল হিসেবে জামাতের সাথে ঐক্য ঠিক রেখেই তিনি তাদের অগ্রহনযোগ্য নৈরাজ্যের রাশ টেনে ধরতে পারতেন। ৩৫-৪০ শতাংশ ভোটব্যাংকের দল যদি ২ শতাংশ ভোটব্যাংকের দল কে বকে না দিতে পারেন তাহলে সে খুবই ভুল রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত।

১৪| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:১৬

রানার ব্লগ বলেছেন: জামাত শিবির এঁর মত পাগল কুকুর মরলে কিসের আফছছ, মরুক কুত্তার দল, জত খুশি। কাজ কমতেছে সাধারন মানুশের।

১৫| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৫৯

বাংলার হাসান বলেছেন: আবার আসামীপক্ষ দেখাতে চাইবে, মাত্র আটজন সাক্ষীর সাক্ষ্যের ভিত্তিতে ৫টি ভিন্ন সময় ও স্থানে ঘটা ঘটনায় অভিযুক্ত করা হয়েছে। এই আট সাক্ষীর তিনজনের সাক্ষ্য 'লোকমুখে' শোনা। প্রসিকিউশনের সাক্ষী আনার কোন লিমিটেশন না থাকলেও আসামীপক্ষে সর্বোচ্চ আটজন সাক্ষী আনার অনুমতি দেয় ট্রাইব্যুনাল। ৬টি অভিযোগে মাত্র ৮জন সাক্ষী আনার এই লিমিটেশনও আপীলে বেকায়দায় ফেলতে পারে রাষ্ট্রপক্ষকে।

প্রবাদ আছে সোনার ডিম পাড়া হাঁস কেউ জবাই করে না।

১৬| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:০৬

ইকবাল১৫০২ বলেছেন: আল্লাহ্ রসুলের উপর ভরসা রাখুন। ইনশাল্লাহ একটা ভাল সমাধান বের হয়ে আসবে। আপনার দাবীর সমর্থনে পত্রিকা আক্রমণের চিন্তা করা যেতে পারে?

০৫ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:০৩

বাঙ্গাল বলেছেন: কোন পত্রিকা আক্রমন? সমর্থনের সাথে পত্রিকা আক্রমনের কি সম্পর্ক?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.