নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

লাল পাতার কাব্য!

ট্রুথ নট সেইড টুডে, কুড টার্ন টু আ লাই টুমোরো

বাঙ্গাল

আমি একজন গবেষক..চিন্তা করাই আমার কাজ...চিন্তিত ভাই ব্রাদারদের আমার পেজে স্বাগতম। [email protected] https://www.facebook.com/bangal.miya

বাঙ্গাল › বিস্তারিত পোস্টঃ

লন্ডনের বইয়ে তারেক রহমানের রাজনৈতিক চিন্তার পাঠ

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:২০

লন্ডনে তারেক রহমানের রাজনৈতিক চিন্তা বিষয়ে একটি বই প্রকাশিত হয়েছে। অনলাইনে বইটির কোন কপি বিক্রি হচ্ছে না। কারো কাছে কোন ই-ভার্সন পাইনি। তাই কোন রিভিউ লিখতে পারছি না। এক দশকের বেশি সময় বিএনপির রাজনীতিতে থাকার কারণে তার রাজনৈতিক চিন্তাধারা কেমন পরিপক্কতা পেয়েছে, প্রবাস জীবণে উনি বাংলাদেশ নিয়ে কি ভাবছেন তা জানার আগ্রহ লোকসমাজে আছে । প্রকাশকের সাথে যোগাযোগ করে কোন সাড়া পাই নি। কিন্তু তারেক রহমানের এই বইয়ের একজন ব্রিটিশ লেখকের সাথে যোগাযোগ করে জানতে পেরেছি, উনি ৪৫০পাউন্ড দিলে ১৫০০শব্দের প্রবন্ধ লিখে দেন। দামদর করলে আরেকটু কমানো সুযোগ আছে।





দীর্ঘদিন দেশের রাজনীতিতে অনুপস্থিত থাকলেও দেশের রাস্তাঘাটে বিএনপির সব পোষ্টার তারেক রহমানকে প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ছবির পাশেই দেখা যায়। পাশাপাশি ছবিতে তারেক ও জিয়ার বয়সের পার্থক্য অনেক মনে হয়। তারেক রহমানের বয়স এখন ৪৫(উইকিপিডিয়ার হিসাব অনুযায়ী। যদিও বগুড়া বিএনপি গতবছর তারেক জিয়ার ৪৮তম জন্মবার্ষিকী পালন করেছে। সেটা মুখ্য বিষয় নয়)। মৃত্যুকালে জিয়াউর রহমানের বয়সও ছিল ৪৫বছর। তারেকের মত বয়সে সাধীনতা যুদ্ধ শেষ করে অস্থির একটি সেনাবাহিনী সামলেছেন, একটা নবীন দেশ চালিয়েছেন, একটা রাজনৈতিক দল পত্তন করেছিলেন জিয়াউর রহমান। তারেক রহমানের অভিজ্ঞতা সেই তুলনায় খুবই কম। অভিযোগের বিচারে তারেক রহমানের নামে হাওয়া ভবন আমলের দুর্নীতির মামলা ও লোকসমাজে ক্ষমতার অপব্যবহারের এন্তার অভিযোগ আছে। জিয়াউর রহমানের ইমেজ সে তুলনায় একটি ভাঙ্গা সুটকেসেই সীমাবদ্ধ। এই বয়সে জিয়াউর রহমানের স্বাস্থ্য বা ভাঙ্গা সুটকেস মেরামতির দরকার না পড়লেও তারেক জিয়ার সেটি ভীষণ প্রয়োজন। এহেন অবস্থায় দেশের রাজনীতিতে তারেকের প্রত্যাবর্তনের জন্য দলের পক্ষে থেকে ইমেজ মেরামতিতে বেশ জোরেশোরে নেমেছে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত যুগ্মসম্পাদক মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর আহবান করেছিলেন যে জাতি যেন তারেককে 'দেশনায়ক' উপাধিতে সম্ভাষণ জানায়। নিমাইসাধন বসুর 'দেশনায়ক সুভাষচন্দ্র' নামের একটি বই আছে। উপাধি দেয়ার ক্ষেত্রে ইতিপূর্বে 'বঙ্গবন্ধু' 'পল্লীবন্ধু' 'দেশনেত্রী' ব্যবহার হয়ে যাওয়াতে মির্জা ফখরুলদের ওপারবাংলা থেকে ধার করা ছাড়া উপায় দেখছি না





সাবেক পাকিস্তাননি সেনাশাসক পারভেজ মোশারফ তার শাসনকালে জনপ্রিয়তার একদম সর্বনিম্ন বিন্দুতে পৌছে ইমেজ মেরামত করতে একটি বই লিখেছিলেন 'ইন দা লাইন অফ ফায়ার'। রাষ্ট্রিয় কোন পদে না থাকলেও তারেক রহমানের রাজনৈতিক উথানপতন কম নাটকীয় ও ঘটনাবহুল নয়। এই অবসর সময়ে যদি নিজের আত্মজীবনী লিখতেন সেটা পাঠকের জন্য খুবই কৌতুহলউদ্দীপক হতো। এই লেখালেখির কাজ তারেক জিয়া শুরু করেছেন কিনা জানা নাই। তবে সম্প্রতি লন্ডনে তারেক জিয়ার রাজনৈতিক চিন্তা বিষয়ে যে বই বেড়িয়েছে ইংরেজি ভাষায় সেটিতে লেখক হিসাবের আছেন ১৭জন। যাদের ১৫জন বিএনপির রাজনীতি সাথে দীর্ঘদিন ঘনিষ্ঠ। ১৭জনের বাকি দুইজন ব্রিটিশ ফ্রিলান্স সাংবাদিক ডেভিড নিকোলসন ও কলামনিস্ট জেমস স্মিথ। দুইজন বৃটিশ বাংলাদেশের একজন তরুণ নেতাকে নিয়ে লিখেছেন দেখে পুলক অনুভব করলাম। পুলকের মাত্রাটা আরেকটু বাড়লো যখন দেখলাম বাংলাদেশ পলিসি ফোরাম ক্যামব্রিজ এর প্রকাশক। ক্যামব্রিজ শুনলেই শিক্ষিত সমাজে একটা সমীহের ভাব আসে। সমীহের ভাবটি আরেকটু বৃদ্ধি পেল যখন ফেইসবুকে জাতীয়তাবাদী দলের সমর্থক পেইজে শেয়ার করা ভিডিওতে দেখলাম একটি জনাকীর্ন সম্মেলন কেন্দ্রে বইটির মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে তারেক জিয়াকে স্বয়ং উপস্থিত। বিশাল বপুর কৃষ্ণাঙ্গ একজন নিরাপত্তাকর্মী ভিড় ঠেলে তারেক জিয়াকে আগলে নিয়ে এগিয়ে দিচ্ছিলেন। পেছনে স্মিত হাসি দিয়ে তারেক রহমান সালামের জবাব দিতে দিতে সামনের সারির দিকে গেলেন। অনুষ্ঠানে কয়েকজন ব্রিটিশ বিশিষ্টজনের উপস্থিতি লক্ষনীয় ছিল। মোড়কে তারেক রহমানের একটি ছবি, নিচে শিরোনাম "দাঁ পলিটিকাল থট অফ তারেক রহমান"। দাঁ পলিটিকাল থট অফের নিচে বিশাল ফন্টে তারেক রহমান নামটি ছাপা হয়েছে, যার নিচে খুব ছোট ফন্টে 'এমপাওয়ারম্যান্ট অব দ্যা গ্রাসরুট পিপল'। বিএনপিজীবিরা তাকে কাছ থেকে দেখেছেন ও জেনেছেন বলেই তাকে নিয়ে লিখতে পারবেন আশা করা যায়। মওদুদ আহমেদ, শওকত মাহমুদ, প্রফেসর এমাজউদ্দিন, আবদুল হাই শিকদাররা তারেকের রাজনৈতিক চিন্তা নিয়ে কি মনে করেন তা তাদের অন্যান্য লেখা থেকেই আচ পাওয়া যায়। আমার কৌতুহল ওই দুই বৃটিশ লেখক নিয়ে। ডেভিড নিকলসনের ব্যক্তিগত ওয়েবসাইটে গিয়ে বেশ ঘাবড়ে গেলাম। দুনিয়ার এহেন বিষয় নাই যে বিষয়ে উনি দু কলম লিখেন নাই। বাম পাশে ট্যাব করে দেয়া আছে স্যাপল লেখা; সেক্স, ড্রাগ, মানি, পিপল, স্পোর্টস, ট্রাভেল বিষয়ে। নগদ কড়ি ফেললে উনি যে সব বিষয়ে লিখতে পারেন তা অকপটে ঘোষণা করেছেন। নিজের সম্পর্কে লিখেছেন "no subject is off bounds and his criteria for taking on work is that it should be entertaining or informative and pay well.(It should preferably involve travel, fine dining and some kind of sport, but this is negotiable)." মানে ভালো সম্মানী দিলে উনি কষে লিখে দিতে পারেন যেকোন বিষয়ে। বন্ধনীর ভেতর নিজের পছন্দ হিসাবে প্রজেক্টের কাজে ভ্রমন, ভালো খানাপিনা, কিছু ক্রীড়া থাকলে ভালো হয়। তাকে ইমেইল করে জানালাম বাংলাদেশী একজন রাজনীতিবিদের জীবণ নিয়ে একটি ১৫০০শব্দের আর্টিকেলে কেমন খরচ পড়বে। জবাবে উনি জানালেন লেখাটির জন্য নিবেন ৪৫০পাউন্ড। আমি আর দরদামে অগ্রসর হলাম না। এরা যে কি গবেষনা করে তারেক রহমানের রাজনৈতিক চিন্তার পাঠ নিয়েছেন তা অনুমেয়। আরেক লেখক জেমস স্মিথ একই ধরনের ভাড়াটে লেখক বলে মনে হলো উনার লিঙ্কডইন প্রফাইল থেকে।





'দা পলিটিকাল থট অফ তারেক রহমান' বইটির প্রকাশক বাংলাদেশ পলিসি ফোরাম ক্যামব্রিজ। প্রকাশক লিখেছেন দেশীয় ও আন্তর্জাতিক পাঠক সমাজের কাছে তারেক রহমানের জীবন ও রাজনৈতিক চিন্তাধারাকে এই বইয়ের মাধ্যমে পরিচিত করতে পেরে তারা উচ্ছসিত। তারা আরো জানাচ্ছে যে, তারেক রহমান বাংলাদেশের ভবিষ্যত উন্নয়নের লক্ষ্যে একাডেমিক ও নানা পেশাজীবিদের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে গবেষনার মাধ্যমে প্রমাণভিত্তিক নীতিনির্ধারণ করেন। তবে দেশের কোন কোন সমস্যার ব্যাপারে উনি এমন গবেষণা করে নীতিনির্ধারণের পরামর্শ দিবেন তা বলা নেই। বিশেষ করে বিদ্যুত ও জ্বালানি খাতের জন্য কেমন এনার্জি পলিসির কথা উনি ভাবছেন তা জানবার আগ্রহ ছিল। বাংলাদেশ পলিসি ফোরাম কেমব্রিজের সাইটটি এবছর বানানো। কথাগুলো এই বইয়ের পরিচিতিতে লেখা। এই পলিসি ফোরাম বাংলাদেশের নানান পলিসি বিষয়ে গবেষণা করে বলে জানিয়েছে ওয়েবসাইটে। তাদের প্রকাশনার তালিকায় একটিই বই। সেটি "দা পলিটিকাল থট অফ তারেক রহমান"। এই বাংলাদেশ পলিসি ফোরামের প্রেসিডেন্ট মাহদি আমীন ২০১০ সাল থেকে ক্যামব্রিজের একজন পিএইচডি ছাত্র।



দলপ্রধান হিসাবে আবির্ভুত হবার অনেক আগে নিজের দল থেকে বহিস্কৃত অবস্থায় মাহাথির লিখেছিলেন 'দা মালায় ডেলিমা', জেলে থাকা অবস্থায় জহরলাল নেহেরু লিখেছিলেন 'দা ডিসকভারি অফ ইন্ডিয়া'। দুটি বইয়েই নেতাদের নিজস্ব রাজনৈতিক চিন্তা ও নিজ নিজ দেশের জনগোষ্ঠির ইতিহাস ও ভবিষ্যতচিন্তা স্পষ্ট। এমন চিন্তার চর্চা বাংলাদেশের তরুন রাজনীতিবিদরা করবেন তেমনটাই সকলে প্রত্যাশা করেন। খালেদা জিয়া এই ব্যস্ত সময়ের মধ্যে দুটি প্রবন্ধ লিখেছেন। দুটিতেই উনি একমাত্র লেখক। যদিও একটি লেখা নিজের নয় বলে অস্বীকার করছেন। তরুন প্রজন্ম লেখাটি অনলাইনে মাস পাচেক আগে পড়েছে। তার লেখাতেও বিএনপির পররাষ্ট্রনীতির কিছু ইঙ্গিত স্পষ্ট। যেমন প্রথম আর্টিকেলে খালেদা জিয়া লুকিং ইষ্ট নীতির কথা লিখে চীন ভারতের সাথে মিত্রতা গুরুত্ব দিয়েছেন। আর দ্বিতীয় আর্টিকেলে ‘ওয়েস্টান পাওয়ার’দের আমেরিকার তত্ত্বাবধানে বাংলাদেশের গণতন্ত্র সমুন্নত করতে বলেছেন। মানে দ্বিতীয় আর্টিকেলটি উনার ‘লুকিং ওয়েস্ট’ পলিসি। লেখাতে সমালোচনা হবে, আলোচনা হবে। লেখালেখির এই ধারাটি শুরুর জন্য নিঃসন্দেহে সাধুবাদ প্রাপ্য। কিন্তু ইমেজ মেরামতিতে ১৭ লেখকের প্রায় ২০০পাতার বইয়ের চেয়ে যদি তারেক রহমান নিজের গবেষণা করে তার অভিজ্ঞতার মিশেল দিয়ে দেশ চিন্তার কথা লিখতেন সেটা নিশচয়ই দেশবাসী আগ্রহ ভরে পড়ে দেখতো। বিশেষ করে টিকফা, রামপালে বিদ্যুৎ কেন্দ্র, আগামীদিনের এনার্জি পলিসির মতো যেসব বিষয়ে তরুন প্রজন্ম চিন্তিত, সেসব বিষয়ে তারেক রহমান কি ভাবেন, কি করতে চান তার বার্তা পৌছানো জরুরি। সেক্ষেত্রে ভাড়া করা লেখকের কলমে ভর করার চেয়ে সহজ পন্থা আছে আধুনিক তথ্যপ্রযুক্তিতে। ইউটিউব চ্যানেল খুলে প্রচার করতে পারেন নিজস্ব রাজনৈতিক চিন্তা। গুগল হ্যাঙ্গাউট করে সরাসরি প্রশ্ন নিতে পারেন আলোচনায়। এরজন্য ব্রিটিশ বিশিষ্টজনদের উপস্থিতি আবশ্যক নয়। আগামীদিনের রাজনৈতিক নেতৃত্বকে কিভাবে গড়ে নিতে হয় তা ব্রিটিশদের জানা আছে। কিংমেকিং এ ব্রিটিশদের পারদর্শীতার কথা ইতিহাসেই আছে। বাংলার ইতিহাসে প্রথম ব্রিটিশ মদদ পাওয়া নবাব মীর জাফর আলী খান তার ভূল দেরিতে হলেও বুঝতে পেরেছিলেন। ইতিহাস শিক্ষা নেয়ার জন্য খুব ভালো জায়গা। ইতিহাস গড়ে পিটে নেয়ার আগে ইতিহাসের শিক্ষা নেয়া উচিৎ।



দোহাই

1. http://en.wikipedia.org/wiki/Tarique_Rahman

2. Click This Link

3. http://en.wikipedia.org/wiki/Ziaur_Rahman

4. Click This Link

5. http://www.davidnicholson.com/about

6. http://uk.linkedin.com/in/rayafilms

7. Click This Link

8. Click This Link





মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৫

যোগী বলেছেন:
আসল ব্যাপারটা দারুনভাবে বিশ্লেষন করেছেন। তারেক জিয়া আরও কম খরচে বাংলাদেশের কাওকে দিয়ে লিখিয়ে নিলেই পারত।
একটা জিনিশ বুঝলাম না, এরা মা ছেলে মিলে হঠাৎ লেখা লেখিতে এত মনযোগ দিল কেন?
কোকোও কি কোন লেখা রেডি করছে নাকি?

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:৪১

বাঙ্গাল বলেছেন: কোকো মনে হয় সবচেয়ে আকাইম্মা। লেখালেখির আইডিয়া খারাপ না। কিন্তু সেন্সিবল লেখা ছাপালেই পারে। চ্যালাদের কারণেই ভুল হইতেছে

২| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২০

রাতুল রেজা বলেছেন: যেমন মা তেমন ছেলে। ২ জনের কারোর ই ইংরেজি লেখার যোগ্যতা ক্ষমতা কোনটাই নেই এর পরেউ এনারা একজন ইংরেজিতে প্রবন্ধ লেখেন আরেকজন বই লেখেন।

এখন প্রশ্ন, তাইলে লেহাপড়া কইরা আমরা আমাদের লাভ কি?

৩| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫২

দুরন্ত-পথিক বলেছেন: এই যুগে কেউ কারো প্রশংসা করবে তারও দেখি কোন উপায় নাই।

৪| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:২৬

আশরাফ মাহমুদ মুন্না বলেছেন: .
@রাতুল রেজা

রাজনৈতিক নেতা হলে ইংরেজী লেখার যোগ্যতা/ক্ষমতা থাকতে হবে কেন? এটি কি খুব জরুরী? তার রাজনৈতিক চিন্তা বাংলায় লিখে কাউকে দিয়ে অনুবাদ করিয়ে নিলে কী জাত যাবে? না-কি রাজনীতিবিদ বলা যাবে না?

হ্যাঁ, ইংরেজী জানলে একটা প্লাস পয়েন্ট বটে। তবে খুব জরুরী নয়। অত্যাবশ্যক নয়।

এটি আমার মত। জরুরী নয় যে আপনাকে আমার সাথে একমত হতে হবে।

তবে তারেক রহমানের রাজনীতির শুরুটা ভালো ছিলো না। তাকে সাবধানী হতে হবে। হাওয়া ভবন মার্কা রাজনীতি অচল। তখন দ্বৈত শাসন ছিলো।

ধন্যবাদ।

০৫ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:২৪

বাঙ্গাল বলেছেন: গ্রাস্রুটের রাজনীতির একটি বিকল্প এসেছে বাজারে। ইংল্যান্ডের কোন লবিস্ট এজেন্সিকে দিলে আপনার ইমেজ চকচকা করে দিবে। পত্রিকা ভরে দিবে। এই শর্টকাটে বিশ্বাসী হয়ে পড়াশুনা না করলে আগামীতে এমন রাজাই মিলবে যা আফগানে ইরাকে মিলেছে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.