১| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:২৯

তোমোদাচি বলেছেন: বইয়ে একটা লাইন বিতর্কিত আছে এটা ঠিক; কিন্তু আপনি যেভাবে লিখলেন সেটা জেনেশুনে লিখুন।
এভাবে অর্ধেক জেনে উস্কানি দিবেন না প্লীজ!!

২| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৩০

শিপু ভাই বলেছেন:
আল্লাহ ব্যতীত অন্য কারো নামে উতসর্গীকৃত প্রানীর মাংস খাওয়া হারাম।

আর আল্লাহর সাথে অন্য কোন কিছুর তুলনা করা পরিষ্কার শিরক। আল্লাহ শিরক ক্ষমা করেন না।



নবম শ্রেনীর ইসলাম শিক্ষা বইটা দেখতে হবে। যদি ঘটনা সত্য হয় তাহলে এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে!!!

৩| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৩৩

নিয়েল ( হিমু ) বলেছেন: উষ্কানি পত্রিকার উষ্কানি পোষ্ট ।

৪| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৩৪

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: বিস্তারিত পড়ুন এই লিংকে :

মাহমুদুর রহমান নিজেই একটা বেঈমান, কাফের...


Click This Link

৫| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৩৪

দি সুফি বলেছেন: ঘটনা সত্যঃ এখানে দেখুন

৬| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৩৯

পিচ্চি পোলা বলেছেন: বিষয়টি ধরা পড়ার পর সরকার গত জানুয়ারি মাসেই এ ব্যাপারে সব জেলা উপজেলায় তথ্য বিবরণী পাঠিয়ে দিয়েছিল। কিন্তু জামায়াতের মুখপাত্র দুটি দৈনিক পত্রিকা আবার জল ঘোলা করার চেষ্টা করলে ফের তথ্যবিবরণী দিয়েছে সরকার।

সরকারের এই তথ্যবিবরণীটি পড়ুন :
‘জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) কর্তৃক প্রণীত নবম-১০ম শ্রেণীর ‘ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা’ পুস্তকের দ্বিতীয় অধ্যায় পাঠ ২৪ (শিরোনাম-শরিয়তের আহকাম সংক্রান্ত পরিভাষা)-এর ৮২ নম্বর পৃষ্ঠায় কিছু হারাম বিষয় ও দ্রব্যের তালিকার ক্ষেত্রে ১৫ নম্বর লাইনে ভুলবশত যা ছাপানো হয়েছিল, তা শুদ্ধ করে ‘আল্লাহ ব্যতীত অন্যের নামে উৎসর্গকৃত পশুর গোশত খাওয়া’ পড়তে হবে।

তথ্য বিবরণীতে আরো বলা হয়, ‘এ বিষয়ে গত ৩ জানুয়ারি ২০১৩ তারিখে এনসিটিবির নং শি: উ: ২৪২/২০১৩/৮১ স্মারক মোতাবেক মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালক, সব উপপরিচালক, সব জেলা শিক্ষা অফিসার ও সব উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। একইভাবে ওয়েবসাইটেও তা সংশোধন করা হয।

এ সংশোধনী অনুযায়ী শ্রেণিকক্ষে ওই পাঠদান বিষয়টি নিশ্চিত করার জন্য মাঠপর্যায়ের সব শিক্ষা কর্মকর্তা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং সংশ্লিষ্ট শিক্ষকবৃন্দকে পুনরায় নির্দেশ দেয়া হলো।’

সব জেনেশুনেও জামায়াতের মুখপাত্র মাহমুতু রহমানের ছাগুর দেশ আর কামারুজ্জামানের ছাগুদিগন্ত নোংরামি করে বিষয়টি পরিস্কার হলো তো?

৭| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৫০

সৌর কলঙ্কে পর্যবসিত বলেছেন: ঘটনা সত্য। ৮২ পৃষ্ঠায় । আমার নিজের বোন এবার নবম শ্রেণীতে। তার বইতে মাত্র দেখে আসলাম।

৮| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:০০

নিকষ বলেছেন: আমাদের ভাঁড়ত সরকারের অনেক আকাঙ্খা - দেশ হবে ভাঁড়ত, আমরা হব পৌত্তলিক। তিনি হবেন, পূর্ব বঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী। বলির পাঠার মাংশ বিসমিল্লাহ বলে খাবেন।

৯| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:১৬

শিপু ভাই বলেছেন:
পিচ্চি পোলাকে ধন্যবাদ!!!

১০| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৩

রিয়াদ হাকিম বলেছেন: এখানে দেখুন

১১| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৯

দি সুফি বলেছেন: মাত্র দেখলাম আপডেটঃ Click This Link

১২| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৫

রিয়াদ হাকিম বলেছেন: যদি ইসলাম শিক্ষা বইতে ব্যবহৃত বাক্যটিতে "দেবদেবী" শব্দটির পর "র" না থাকতো অর্থাৎ যদি বাক্যটি এইভাবে লিখা হতোঃ

দেবদেবী বা আল্লাহ ব্যাতিত অন্যের নামে উতসর্গকৃত পশুর মাংশ খাওয়া হারাম

তাহলে বাক্যটিকে নিম্নোক্তভাবে ভাংগা যেতঃ

[দেবদেবী OR আল্লাহ] [ব্যাতিত অন্যের নামে উতসর্গকৃত পশুর মাংশ খাওয়া হারাম]
= [দেবদেবী ব্যাতিত অন্যের নামে উতসর্গকৃত পশুর মাংশ খাওয়া হারাম] OR [আল্লাহ ব্যাতিত অন্যের নামে উতসর্গকৃত পশুর মাংশ খাওয়া হারাম]

যদি “দেবদেবী” শব্দটির পর উক্ত “র” না থাকতো তাহলে আমি বুঝতাম যে, আলচ্য বাক্যটি দিয়ে এটা বুঝানোর একটা স্কোপ তৈরি হতো যেঃ
“দেবদেবীর নামে নামের উতসর্গকৃত পশুর মাংশ খাওয়া হালাল”

কিন্তু “দেবদেবী” শব্দটির পর উক্ত “র” থাকার কারণে বাক্যটিকে এখন নিচের মতো করে ভাংতে হবেঃ

[[দেবদেবীর] OR [আল্লাহ ব্যাতিত অন্যের] নামে উতসর্গকৃত পশুর মাংশ খাওয়া হারাম]
= [দেবদেবীর নামে উতসর্গকৃত পশুর মাংশ খাওয়া হারাম] OR [আল্লাহ ব্যাতিত অন্যের নামে উতসর্গকৃত পশুর মাংশ খাওয়া হারাম]

সুতরাং বাক্যটি থেকে অবশ্যি এটা INFER করা যায়ঃ
দেবদেবীর নামে উতসর্গকৃত পশুর মাংশ খাওয়া হারাম

এরপরেও যদি ক্লিয়ার না হয় তাহলে বইটির ইংলিশ ভার্শনে কি লিখা আছে দেখুনঃ






যদি ইসলাম শিক্ষা বইতে ব্যবহৃত বাক্যটিতে "দেবদেবী" শব্দটির পর "র" না থাকতো অর্থাৎ যদি বাক্যটি এইভাবে লিখা হতোঃ

দেবদেবী বা আল্লাহ ব্যাতিত অন্যের নামে উতসর্গকৃত পশুর মাংশ খাওয়া হারাম

তাহলে বাক্যটিকে নিম্নোক্তভাবে ভাংগা যেতঃ

[দেবদেবী OR আল্লাহ] [ব্যাতিত অন্যের নামে উতসর্গকৃত পশুর মাংশ খাওয়া হারাম]
= [দেবদেবী ব্যাতিত অন্যের নামে উতসর্গকৃত পশুর মাংশ খাওয়া হারাম] OR [আল্লাহ ব্যাতিত অন্যের নামে উতসর্গকৃত পশুর মাংশ খাওয়া হারাম]

যদি “দেবদেবী” শব্দটির পর উক্ত “র” না থাকতো তাহলে আলোচ্য বাক্যটি দিয়ে এটা বুঝানোর একটা স্কোপ তৈরি হতো যেঃ
“দেবদেবীর নামে উতসর্গকৃত পশুর মাংশ খাওয়া হালাল”

কিন্তু “দেবদেবী” শব্দটির পর উক্ত “র” থাকার কারণে বাক্যটিকে এখন নিচের মতো করে ভাংতে হবেঃ

[দেবদেবীর] OR [আল্লাহ ব্যাতিত অন্যের] [নামে উতসর্গকৃত পশুর মাংশ খাওয়া হারাম]
= [দেবদেবীর নামে উতসর্গকৃত পশুর মাংশ খাওয়া হারাম] OR [আল্লাহ ব্যাতিত অন্যের নামে উতসর্গকৃত পশুর মাংশ খাওয়া হারাম]
সুতরাং বাক্যটি থেকে অবশ্যি এটা INFER করা যায়ঃ
দেবদেবীর নামে উতসর্গকৃত পশুর মাংশ খাওয়া হারাম

এরপরেও যদি ক্লিয়ার না হয় তাহলে বইটির ইংলিশ ভার্শনে কি লিখা আছে দেখুনঃ

To eat the meat of animals sacrificed by or butchered in the name of gods or goddesses except that of Allah.

১৩| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৮

রিয়াদ হাকিম বলেছেন: SORRY, PLS DELETE PREVIOUS COMMENT

১৪| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৯

রিয়াদ হাকিম বলেছেন: যদি ইসলাম শিক্ষা বইতে ব্যবহৃত বাক্যটিতে "দেবদেবী" শব্দটির পর "র" না থাকতো অর্থাৎ যদি বাক্যটি এইভাবে লিখা হতোঃ

দেবদেবী বা আল্লাহ ব্যাতিত অন্যের নামে উতসর্গকৃত পশুর মাংশ খাওয়া হারাম

তাহলে বাক্যটিকে নিম্নোক্তভাবে ভাংগা যেতঃ

[দেবদেবী OR আল্লাহ] [ব্যাতিত অন্যের নামে উতসর্গকৃত পশুর মাংশ খাওয়া হারাম]
= [দেবদেবী ব্যাতিত অন্যের নামে উতসর্গকৃত পশুর মাংশ খাওয়া হারাম] OR [আল্লাহ ব্যাতিত অন্যের নামে উতসর্গকৃত পশুর মাংশ খাওয়া হারাম]

যদি “দেবদেবী” শব্দটির পর উক্ত “র” না থাকতো তাহলে আলোচ্য বাক্যটি দিয়ে এটা বুঝানোর একটা স্কোপ তৈরি হতো যেঃ
“দেবদেবীর নামে উতসর্গকৃত পশুর মাংশ খাওয়া হালাল”

কিন্তু “দেবদেবী” শব্দটির পর উক্ত “র” থাকার কারণে বাক্যটিকে এখন নিচের মতো করে ভাংতে হবেঃ

[দেবদেবীর] OR [আল্লাহ ব্যাতিত অন্যের] [নামে উতসর্গকৃত পশুর মাংশ খাওয়া হারাম]
= [দেবদেবীর নামে উতসর্গকৃত পশুর মাংশ খাওয়া হারাম] OR [আল্লাহ ব্যাতিত অন্যের নামে উতসর্গকৃত পশুর মাংশ খাওয়া হারাম]
সুতরাং বাক্যটি থেকে অবশ্যি এটা INFER করা যায়ঃ
দেবদেবীর নামে উতসর্গকৃত পশুর মাংশ খাওয়া হারাম

এরপরেও যদি ক্লিয়ার না হয় তাহলে বইটির ইংলিশ ভার্শনে কি লিখা আছে দেখুনঃ

To eat the meat of animals sacrificed by or butchered in the name of gods or goddesses except that of Allah.

১৫| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫২

রিয়াদ হাকিম বলেছেন: তবে এটা ঠিক যে কনফিউশন এড়ানোর জন্য অবশ্যই বাক্যটি আরো গুছিয়ে লেখা উচিত।

১৬| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৬

একাকী_পথিক বলেছেন: akhn shotto jai hok..amar desh prokash korle oita ushkani!! hayre amar desh ar desher manush ar awamiliger!! double standard at its best and btw... jar ai news take uskani boltesen.tader uddesshe- manush hon awami legr hoyen na :p

১৭| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৪১

সৌর কলঙ্কে পর্যবসিত বলেছেন: আমি আবার সূর্যের ধারে কাছে থাকি তো, রাগের চোটে কেটে কালো করে ফেলেছি। :-& :-& :-& :-& :-& :-&

১৮| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৪১

সৌর কলঙ্কে পর্যবসিত বলেছেন: আর , আমি আমার দেশ পড়ি না

১৯| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৫১

পিচ্চি পোলা বলেছেন: সৌর কলঙ্কে পর্যবসিত বলেছেন: আর , আমি আমার দেশ পড়ি না

তাহলে সাঈদী রাজাকারের চন্দ্রভ্রমনের খবর জানবেন কিভাবে?

২০| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৫৬

ধমাধম বলেছেন: @শিপু ভাই / আপনার কী কোন হিন্দু বন্ধু আছে? তাদের বাড়ি কখনো মাংশ খেয়েছেন?
আবার কেউ কেউ যে বলেন আল্লা ভগবান গড, সবই এক। একেক জন একেক নামে ডাকেন- এই কথাগুলা কিভাবে ব্যাখ্যা করেন?

২১| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৩৭

দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: আমার ফেবুতে যে এইটা শেয়ার দিচ্ছে তাকে ব্লক করে দিচ্ছি। অসীম জ্ঞানবুদ্ধি নিয়ে যদি কেউ তেনা প্যাচাইতে আসে তাহলে সে শুধুই ছাগু।

আমার দেশ পত্রিকা নোংরা খেলা শুরু করেছে। ফলাফল খুব শিঘ্রই পাবে ছাগু পত্রাকা ও তার সম্পাদক মাহমুদুর ছাগু।

২২| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:০৩

সীমানা ছাড়িয়ে বলেছেন: একটা জিনিস ভুল প্রিন্ট হতেই পারে। বা লিখতে গিয়েও ভুল হতে পারে। সেটার মধ্যে এত রাজনীতি খুজবার কি আছে?

২৩| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৪

পত্রনবিস বলেছেন: দেশে এখন ধর্ম আর স্বাধীনতা সাংঘরসিক অবস্থানে চলে গেসে । যারা এই পরিস্থিতি তৈরি করেছে তারা যে খুব মানে তাও সব পলিটিক্স আমরা মাঝখানে নিরব দর্শক সহ্যও করতেও পারিনা কইতেও পারিনা