নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অতি সাধারণ একজন মানুষ হবার প্রচেষ্টায়......................।

আজ তুমি অন্যের...........প্রীতি!

তুহিন সরকার

অমরে একুশে..............\nআমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফেব্রুয়ারি............\nএকাত্তরের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার। প্রজন্মের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার। “রাজাকার মুক্ত বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ অনিঃশেষ” সাঈদী/জব্বার সহ অন্যান্য সকল মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি চাই, ফাঁসি। জয়বাংলা।

তুহিন সরকার › বিস্তারিত পোস্টঃ

গণজাগরণ মঞ্চ।

০৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:০১

ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যান শিখা চিরন্তন চত্বর গণজাগরণ মঞ্চ-এর মহাসমাবেশ।

পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত ও গীতা, বাইবেল,ত্রিপিটক জাতীয় সংগীত এবং ছোট বন্ধু তাহসিন তাহওয়ার অপূর্ব-এর কন্ঠে ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর সেই ঐতিহাসিক ভাষণের মধ্য দিয়ে শাহবাগ প্রজন্ম চত্বর গনজাগরণ মঞ্চের বাইরে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গণজাগরণ মঞ্চের ৬ষ্ঠ সমাবেশ আনুষ্ঠানিক ভাবে শুরু হয়।

১৯৭১ সালে আজকের এই দিনে হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, তাঁর সেই ঐতিহাসিক ভাষণে দেশবাসীকে সঠিক দিক নির্দেশনা ও স্বাধীনতার ডাক দিয়েছিলেন। তাঁর সেই ভাষণে বাংলার মানুষ উদ্ধীপ্ত হয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল।

এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম,

এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম

জংবাংলা।


গণজাগরণ মঞ্চ।

৭ মার্চের ঐতিহাসিক সেই ভাষণের ছবি এবং বর্তমান প্রজন্মের ছোট বন্ধু অপূর্ব'র ছবি।



৭ মার্চের ভাষণ পাঠ করছেন ছোট বন্ধু অপূর্ব।

জনগণের একাংশ।

সমাবেশে বিভিন্ন ছাত্র সংগঠনের নেতারা বক্তব্য রেখেছেন, তাদের বক্তব্যে সুস্পষ্টভাবে ফুঠে উঠেছে। সকল মানবতাবিরোধী যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি এবং মহান মুক্তিযুদ্ধের পরাজিত শক্তি জামায়াত ও তাদের সন্ত্রাসী সংগঠন ছাত্র শিবিরকে নিষিদ্ধ করতে হবে।



বক্তব্য ও শপথ পাঠরত ডাঃ ইমরান এইচ সরকার।

আরো একবার আমরা গণজাগরণ মঞ্চের শপথে উদ্দীপ্ত হই।



আমরা শপথ করছি যে,

সকল যুদ্ধাপরাধীদের সর্বোচ্চ শাস্তির রায় এবং তা কার্য্যকর না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চালিয়ে যাব।

আমরা শপথ করছি যে,

যুদ্ধাপরাধী ও দেশবিরোধী সংগঠন জামায়েতে ইসলাম তাদের সন্ত্রাসী বাহিনী ছাত্র শিবিরকে নিষিদ্ধ করা না পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চালিয়ে যাব।

আমরা শপথ করছি যে,

যুদ্ধপরাধীদের সকল অর্থনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান আমরা বয়কট করব।

আমরা শপথ করছি যে,

যুদ্ধাপরাধীদের সকল গণমাধ্যমকে আমরা বর্জন করব।

জয়বাংলা।


আগামীকাল শাহবাগ প্রজন্ম চত্বর গণজাগরণ মঞ্চ-এর নারী জাগরনীয় সমাবেশ সফল করার লক্ষ্যে দেশের সকল নারী নেতৃত্ববেন্দু,নারী সংঘঠন, নারী সংগঠক, পেশাজীবি নারীসংঘঠন, শ্রমজীবী নারী সংঘঠন, গার্মেন্টস নারী সংগঠন সহ সকল নারী সংগঠনকে আহ্বান জানানো হয়েছে।

আপনারা আমাদের নারী জাগরণীয় সমাবেশে অংশ গ্রহণ করবেন। গামেন্টস মালিকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলা হয়, আপনারা আগামীকাল বিকাল ৩ টা থেকে আপনাদের গার্মেন্টসের নারী শ্রমিক বোনদের ছুটি দিয়ে আমাদের এই সমাবেশে পাঠিয়ে দেবেন। অন্যন্যা কর্মজীবী এবং বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের মালিকদের অনুরোধ করছি আপনারা আমাদের বোনদের আগামীকাল ছুটি দিয়ে আমাদের সমাবেশে অংশগ্রহণ করার সযোগ করে দিন।

এবং প্রতন্ত অঞ্চল থেকে

গণস্বাক্ষরকে সংগ্রহ করার লক্ষে ২২ মার্চ পর্যন্ত গণস্বাক্ষর কর্মসূচী চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেয়া হয়েছে।



আর একটা হাসির খবর দেই, জেলখানায় নাকি কসাই কাদের ও দেলু রাজাকারের মধ্যে নাকি হাতাহাতি হয়েছে।

দেলু রাজাকার বলেছে- ঐ কাদেররা তোকে যাবজ্জীবন দিয়েছে বলেই আমাকে ফাঁসি দিয়েছে, তোর যদি যাবজ্জীবন না হত, হয়ত আমার ফাঁসি হতনা। কসাই কাদের বলেছে- নিজে বাঁচলে বাপের নাম।




মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.