![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আপনি কি দেরি করে ঘুম থেকে উঠেন ? হাজার চেষ্টা করেও ভোরের সূর্য উদয় দেখতে পারেন না! তাহলে নীচের টিপসগুলো সম্ভবত আপনার কাজে লাগতে পারে ।
সকালে উঠতেই হবে - শুতে যাওয়ার আগে মনে মনে প্রতিজ্ঞা করুন পরের দিন ভোর সাড়ে ছটার মধ্যেই উঠে পড়বেন। এমনটা ভাবলে ভোর সাড়ে চারটে থেকে আপনার শরীরে অ্যালার্টনেস ড্রাইভিং স্ট্রেস হরমোন কাজ করা শুরু করবে। এর প্রভাবেই সময় মতে ঘুম ভেঙে যাবে। মনোবিদের মতে, আমরা কখন উঠতে চাই সেই সময়টাকে অবচেতন মন নোট করে নেয়। আর সেই অনুযায়ী আমাদের শরীরকে তৈরি করে।
সকালে মন তাজা - সারাদিন এত কিছু চিন্তা করতে হয়, এত কিছু মনে রাখতে হয় যে, একটু বেশি ঘুমালে স্মৃতিশক্তি বাড়বে। ঘুম ভাঙলেই তো আবার চিন্তা শুরু। এমনটা ভেবে আপনি যদি অনেক বেলা পর্যন্ত বালিশ আঁকড়ে পড়ে থাকেন তবে খুব ভুল করছেন।সারা রাতের ঘুমের পর সকালে মন, মস্তিষ্ক দুটোই ফ্রেশ থাকে। তাই অনেকেই ভোরে উঠে পড়াশোনা করার পক্ষপাতী।
সূর্যের সঙ্গে উঠুন – পক্ষান্তরে আপনারই লাভ। নিয়মিত সূর্যের প্রথম আলো নিতে পারলে অন্যদের তুলনায় আপনার স্নায়ুর কাজ করা ক্ষমতা বেড়ে যাবে। এবং স্মৃতিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে ব্রেনের কগনিটিভ অঞ্চলও অনেক বেশি কর্মক্ষম হয়ে ওঠে।
বসে ঝিমোবেন না - শরীরের অ্যালার্টনেস ড্রাইভিং স্ট্রেস হরমোন তো সকাল সকাল উঠিয়ে দিল। কিন্তু চোখ থেকে ঘুম ছাড়ছে না! মন-শরীর দুটোই চাইছে আরও একটু ঝিমোতে। যতই ঝিমুনি আসুক একবার উঠে পডলে আর শোবেন না। এরকম কয়েকদিন করলেই অভ্যাস হয়ে যাবে।
ঘুম তাড়াতে চিমটি - ব্যাপারটি ভীষণভাবে বৈজ্ঞানিক। শরীরের পাঁচটি প্রেসার পয়েন্ট যেমন, মাথার উপর, বুড়ো আঙুল আর তর্জনীর মাঝের অংশ, ডান হাঁটুর নীচে, গোড়ালি আর ঘাড়ে তিন মিনিট অন্তর চাপ দিলে ঘুম ঘুম ভাব কেটে যায়।
নির্দিষ্ট সময়ে উঠুন – বছরের প্রতিটি দিনই একই সময়ে ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাস করুন। এতে আপনার শরীরে নির্দিষ্ট টাইম-সার্কেল তৈরি হয়ে যাবে। তখন আর সকালে উঠতে কষ্ট হবে না।
অ্যালার্ম জোরদার নয় - অনেকেই ভাবেন অ্যালার্ম ক্লক যত জোরে বাজবে তত তাড়াতাড়ি ঘুম ভাঙবে। ঘুম হয়তো তাড়াতাড়ি ভঙবে কিন্তু আচমকা ঘুম ভাঙায় শরীর ম্যাজম্যাজ করবে। তাই তুলনা মূলক মৃদু শব্দের অ্যালার্ম বাজান। ধীরে-সুস্থে উঠুন। শরীর সতেজ অনুভূত হবে।
তিন মিনিটের যোগ-ব্যয়াম – এটি শরীর থেকে ঘুম তাড়াতে ভীষণ সাহায্য করে। সারা রাত ঘুমানোর ফলে রক্ত সঞ্চালনের বেগ কিছুটা হলেও ধীর হয়ে যায়। তাই ঘুম ভাঙলেও চট করে শরীর চাঙা হতে চায় না। তার জন্য ঘুম থেকে উঠে মিনিট তিনেক যোগ-ব্যয়াম করে নিন। রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক হলেই দেখবেন ঝরঝরে লাগছে।
এক গ্লাস পানি - ঘুম ভাঙানোর পক্ষে এক গ্লাস পানিই যথেষ্ট। সারারাত ঘাম আর নিঃশ্বাসের সঙ্গে প্রায় দুই পাউন্ড পানি শরীর থেকে বেরিয়ে যায়। সেই ঘাটতি মেটাতে ভোরের দিকে তেষ্টা পায়। তাই পানি খেতে ওঠার পর আর শোবেন না।
২| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:০১
ঢাকাবাসী বলেছেন: খুব ভাল লিখেছেন।
৩| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:৩৯
আত্মার অতৃপ্তা বলেছেন: সংগৃহীত ছিল
৪| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:৪০
কলমের কালি শেষ বলেছেন: ভাল পোষ্ট । সাস্থকরি পোষ্ট ।
৫| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:১০
আত্মার অতৃপ্তা বলেছেন: ধন্যবাদ
৬| ৩০ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:৩০
সোহানখুলনা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:১৭
লিখেছেন বলেছেন: ৯