নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হৃদয় আজও নিশ্চুপ সময়ের কাছে,

anisa

এবার যদি আমি ফিরে আসি তবে আমি নীল রঙ হয়ে ফিরে আসব।বৃষ্টিশেষে মেঘের ফাঁক দিয়ে বাংলার আকাশে যে নীল রঙটুকু দেখা যায়আমি তারই মতো হাল্কা কিছু বলার চেষ্টা করব–যে-কথায় কোনও জড়তা নেই–যাকে না বুঝলেকারো ভাতকাপড়ে টান পড়বে না–কেউ বলতে পারবে নাতোমাকে বুঝলুম না হে, তোমাকে একেবারেই বোঝা গেল না।তখন তুমিও সাদা রঙ হয়ে ফিরে এসো।হাতে-বোনা খদ্দরের হিংসাহীনতা হয়ে তুমি যেন আমাদেরসবার চৈতন্যে ছড়িয়ে পড়তে থাকো–যে সাদা রঙ দাবি করে‘আমাকে বুলেটবিদ্ধ করো, আমাকে রক্তছাপে ভরিয়ে তোলো,আমাকে স্বাধীনতা দাও।’[email protected]

anisa › বিস্তারিত পোস্টঃ

দীর্ঘ দিবস দীর্ঘ রজনী

১৩ ই মার্চ, ২০১১ বিকাল ৫:১৫

রা বারান্দায় দাঁড়িয়ে বৃষ্টি দেখছে ।,শ্রাবনের অঝোর ধারার বৃষ্টি কখন শেষ হবে কে জানে। .তাকে হাসপাতাল যেতে হবে ।ইমারজেন্সি কল এসেছে একটা রোগী ভর্তি হলো এখন খুব খারাপ।.

সে গাইনী বিভাগে রেজিস্টার তাকে যেতেই হবে। এই জেলা হাসপাতালে যোগ দিয়েছে আজ ৩ মাস হলো .তার কাছে দিন রাত্রি সব সমান সারাদিন ডুবে থাকে কাজের মাঝে বাসায় খুব কম সময় পায়..সে ।.আজ ছুটির দিন ।.

কাজের মেয়েটি ছাতা হাত এ এগিয়ে গেছে একটা রিক্সার খোঁজে ।,তার মন এ পরছে ঢাকায় ফেলে আসা বাবা -মায়ের কথা। এখন হয়ত বাবা ঘুমাচ্ছে , মা সংসারের নানান কাজে ব্যস্ত .। অনেক দিন ঢাকা যাওয়া হয় না তার ।সে এখানে একা থাকে, তারা দুটি মানুষ সে আর কাজের মেয়েটি।

বৃষ্টির ছাট তার শাড়ি ভিজিয়ে দিচ্ছে কালো পাড় সাদা শাড়ি চুল ছেড়ে দিয়েছে এপ্রনটা হাতেই আছে । বৃষ্টি এতটাই জোরে পরছে যে দূর থেকে আবছা একটা ছায়ার মতন কিছু দেখতে পেল সে কাছে আসতেই দেখল রিক্সা। মেয়েটিকে দোর বন্ধ করতে বলে হাসপাতাল এর উদ্দেশে উঠে বসলো।.

কাছেই হাসপাতাল দু ধারের নারকেল গাছের সারি নির্জন রাস্তা আর বৃষ্টি সব অস্পষ্ট লাগছে।



ইমার্জেন্সি গেট এ এসেই ঝড়ের গতিতে ঢুকলো, ছুটল গাইনি ওয়ার্ড এর দিকে, অনেক দেরী হয়ে গিয়েছে এগিয়ে গিয়ে জেনে নিল রুগী কে? সাদা পর্দা সরিয়ে সে চমকে তাকালো একটি সুন্দর ফুট ফুটে মেয়ে যেন একরাশ শেফালী ফুল ছড়ানো মেয়েটি ৭ মাসের অন্তঃস্বত্তা খিঁচুনি দিচ্ছে শুধু জ্ঞান নেই কেবল খিচুনি দিচ্ছে.পালসে দেখল দ্রুত চলছে যেন খুব কষ্ট হচ্ছে মেয়েটির ধারা ডাকলো,সিস্টার তাড়াতাড়ি একটা সেলাইন লাগান ভাবনার আকাশে ঘুরে বেড়ানো ধারা আর নেই কর্তব্যের বেড়া জালে এ অন্য ধারা .।.

মেয়ের মা কে ডেকে দ্রুত জেনে নিল কেস হিস্টরি কি। সকাল থেকে খিচুনি মেয়েটি বয়স ১৭ বছর মেয়েটির বর কুয়েত থাকে বিয়ে হয়েছে ৯ মাস এটাই প্রথম ইসু । বর চলে গেছে বিদেশে। ধারা রুম এ গেল খুব দ্রুত কিছু টেস্ট লিখল ।.মেয়েটি প্রেসার বাড়ছে যে কোনো সময় একটা অঘটন ঘটতে পারে.। মেয়েটিকে বাঁচাতে হবে এমন আরো কয়েকটি খিঁচুনি হলেই শেষ। .

মেয়েটিকে অন্ধকার ঘরে রাখতে বলে , মা কে বলল মেয়ের পাশে থাকতে।. বড় অসহায় লাগছিল ধারার কি করবে।..আজ ছুটির দিন কনসাল্টেন্ট নেই, আসবেন না তাকেই সিদ্বান্ত নিতে হবে ।

ভাবলো ওঁকে জানিয়ে রাখি। .কল করে যাবতীয় উপদেশ শুনে নিল ।আগে মেয়েটির খিঁচুনি কমাতে হবে বাচ্চা বাঁচবে না মেয়েটিও বাঁচে কিনা !!!!!!!!!!!!!!!

মেয়েটি র ব্যথা আছে হয়ে যাবে বাচ্চা ডেলিভারি রুম এ নেয়ার সময় নেই বেডেই করতে হবে ভেবে নিল কি কি করতে হবে সময় গড়াচ্ছে ধারার শরীর বেয়ে ঘাম ঝরছে মেয়েটির দু হাত

সেলাইন নয় গ্লুকোজ চলছে রুম এ কবরের নিস্তব্দতা সে আর দুজন সিস্টার

ঘড়ির টিক টিক ছাড়া কিছুই শোনা যাচ্ছে না ।একেকটি মুহুর্ত্ত মূল্যবান এখন খিচুনি থামার জন্য ইনজেকসন দিয়েছে কিন্তূ বাচ্চা না হলে থামবে না ধারা মন এ মন এ প্রাথর্না করছে যেন হয়ে যায় ।

প্রায় ঘন্টা দু এক পর একটা মৃত বাচ্চা হলো কিন্তূ খিচুনি কমেনি ধারা ইনজেকসন দিতে থাকলো তার এখন একটাই খেয়াল বাঁচাতে হবে মেয়েটিকে।.

মৃত সন্তানটির দিকে তাকালো সে, একটি ছেলে সন্তান তার নিথর দেহ পরে আছে অথচ এর চিত্কার করে পৃথিবীর সবাই জানানোর কথা ছিল দেখো আমি এসেছি !!!!!!!!!!!!

বাইরে এসে মা কে বলল সব আরো অনেকেই ছিল কেউ কাঁদছিল কেউ বিষন্ন মুখ করে দাঁড়ানো কেউ বা বিধাতা কে স্মরণ করছে ।

মেয়েটির মা কাঁদতে কাঁদতে বলছে ডাক্তার আমার এই মেয়েকে বাঁচান একে বিয়ে দিতে চাইনি ওরা জোর করেছে তাই দিলাম ।মেয়েটি সেদিন আম খেতে চেয়েছে আরো অনেক কিছু বলে মা কাঁদছে নীরবে হাত রাখল ধারা মায়ের মাথায় কি বলবে সে ?

মেয়েটি বাঁচবে না এ কথা বলবে ? কেন বিয়ে দিল কেন এই অল্প বয়েসে বাচ্চা নিল তা বলবে?

মায়ের মন আম খাওয়াতে পারেনি তাই কাঁদছে। আর কোনো দিন ও পারবে কিনা ধারাও জানে না....হ্যাঁ মেয়েটি বেঁচে উঠেছে ।ধারা চরম ধৈর্য্যের সাথে ওর চিকিত্সায় মগ্ন ছিল

ঘুমায়নি সারা রাত মেয়েটির প্রেসার ঠিক হতে খিচুনি কমলে সে বাড়ি গেছে।

কিন্তূ অমন কত প্রাণ অকালে ঝরে যায় কেউ কি তা জানে? এই মেয়েটির এখন খেলার কথা

পড়ার কথা অথচ বিয়ে কি না বুঝতেই তাকে বিয়ের পিরিতে বসতে হলো.।যার বিয়ে হয়েছে তাকে বেশিদিন দেখেনি, হয়নি কোনো আলাপচারিতা হয়নি মন বোঝা কোথায় সুদুর প্রবাসে তার স্বামী সে কি জানে তার স্ত্রী আজ অসুস্থ .অনেক কিছুই মন এ পড়ল তার।

বিশাল জানালার কাছে দাঁড়িয়ে ধারা,.ভাবছে এমন কেন হয় কোন অতৃপ্ত বাসনার ফল এ এখনো যে ফুল ফুটেনি অযত্ন অবহেলায় এ কি হচ্ছে কোথায় যাচ্ছে আমাদের সমাজ.।.....কেন এই সব নিয়ম গুলো পাল্টায় না ।.বৃষ্টি এখনো ঝরছে সেই সাথে বুকের কান্নাও ঝরছে অঝর ধারায় কি বলবে কি করবে ও সমাজের অসঙ্গতি গুলো সে তো ঠিক করতে পারবে না।

মন এ পড়ল.দু বছরের সংসার জীবন ধারার যেখানে সুখ নামের পাখিটিকে দেখতেই পাইনি ।

..শিহাবকে ভালোবেসে বিয়ে করেছিল মাত্র দু বছরের মাথায় শিহাব তাকে ছেড়ে গেল.।তারপর আজ অনেকদিন একা সে । তার সাথে সাথে আরো অনেক কথা মনের আকাশে উঁকি দিল ।.

সিস্টারের ডাকে ফিরে তাকালো, মেয়েটির প্রেসার ঠিক হচ্ছে না ওকে দেখে নিজের ঘরে গিয়ে বসলো। আজ ছুটির দিন সবাই বিশ্রাম নিচ্ছে বেড়াচ্ছে আনন্দ্দ করছে নিজ নিজ পরিবারের সাথে আর সে নির্জন হাসপাতালের একটি রুম এ বসে ।

ওর মন এ হলো আমার যদি একটা ফুট ফুটে বেবি থাকত !!!! সারাদিন পুতুল খেলত ছোট বেলায় ।কেন পারল না আর দশটা মেয়ের মত ঘর করতে? কেন তার জীবন এমন হলো? এই কেনর উত্তর পাবে না জেনেও বার বার মনে আসে ।হয়ত ওকে নিয়েই কেটে যেত বাকি দিনগুলো তার।

আর কিছু চাইনা আর কিছুই না....চোখ ঝাপসা হয়ে এলো ...ওর।..

মেয়েটির কথা মন এ হলো তার ইশঃ যদি বাচ্চা বাঁচানো যেত !!!!!!!!!!!!..কিন্তূ কিছুই করার ছিল না ধারার .। বাচ্চাটা মৃতই ছিল .।. মেয়েটি বেঁচে উঠেছে ধারা চরম ধৈর্য্যের সাথে ওর চিকিত্সায় ব্যাস্ত ছিল ধারা ঘুমায়নি সারারাত। মেয়েটির প্রেসার ঠিক হতে খিচুনি কমলে সে বাড়ি গেছে.।

কিন্তূ অমন কত প্রাণ অকালে ঝড়ে যায় কেউ কি তা জানে? এই মেয়েটির এখন খেলার কথা ,পড়ার কথা অথচ বিয়ে কি না বুঝতেই তাকে বিয়ের পিরিতে বসতে হলো.।যার সাথে বিয়ে হয়েছে তাকে বেশিদিন দেখেনি, হয়নি কোনো আলাপচারিতা, হয়নি মন বোঝা, কোথায় সুদুর প্রবাসে সেই মানুষটি ।





মন এ পড়ল আজ কয়দিন থেকে একটা টেলিফোন খুব জ্বালাচ্ছে তাকে সে তো এখানে কারো সাথেই মেশে না নিশু বৌদির বাসায় যায় গল্প করে এই তো..। ফোনের কথা মন থেকে ঝেড়ে ফেলল.।.

আর একজন যে অহর্নিশি জ্বালাচ্ছে নির্ঝর, সার্জারির উনি বড় ডাক্তার প্রায় দেখা হয় টি রুম এ করিডর্‌ এ , ওয়ার্ড এ ।.দেখা হলে একটু হাসি বিনিময় ছাড়া আর কিছুই হয়না ।

সে কিন্তূ বুঝে গেছে নির্ঝর কিছু বলতে চায় কিন্তূ সে শুনবে কেন? তার আজ কাল আর ভালো লাগেনা।

এই তো সেদিন ওনার বাসায় সন্ধ্যায় দাওয়াত ছিল সে গিয়েছিল একটা ধনেখালি চড়া পাড় নীল শাড়ি পরে সবার সাথে আনন্দ করছিল সে ।

ভালই কেটেছিল সন্ধ্যাটা কেবল আসার সময় ওই ঘটনাটা ছাড়া।

ধারা বলতে গেল,

নির্ঝর ভাই, যাচ্ছি ,

নির্ঝর,বলল , একটু বস আমার গাড়ি পৌছে দেবে ।

ধারা বলল, নাহ আমি যেতে পারব.।

এই বলেই বেরিয়ে এলো সুন্দর কটেজ বাড়িটা ওদের, বাগানটাও সুন্দর অনেক ফুল ফুটেছে। বিকেলে দেখেছে ও। রাস্তা দিয়ে হাঁটছে ও চমকে দেখে পাশে নির্ঝর, গেট খুলে বাইরে আসতেই নির্ঝর বলল ,একটু দাঁড়াও,

ধারা ঘুরে চাইল নির্ঝর একটা গোলাপ ছিঁড়ে হাত এ নিল বাড়িয়ে দিল ওর দিকে ও কি করবে ভাবছে নিয়ে নিল হাতে ।

নির্ঝর হেসে বলল তুমি আসায় সন্ধ্যাটা আজ সুন্দর কাটল ...

ধারা কি বলবে মাথা নিচু করে বলল,

ধন্যবাদ ,কাল দেখা হবে ।

এই বলে পা বাড়ালো..

পথে আসতে আসতে ধারা ভাবলো ও কিছু নয় ও তো বন্ধু একটা ফুল দিল আর তো কিছু নয় ওর বউ আছে সন্তান আছে ওরা সুখী হোক ।

আজ মন খুব বিক্ষিপ্ত। কিছুই ভালো লাগছেনা তার ।আজ অফিস আসতেই নির্ঝরের সাথে দেখা টি রুম এ কেউ নেই..।.

সে পেপার পড়ছিল নির্ঝর বলল,

ধারা তুমি এত বিষন্ন কেন

ও হেসে বলল - কই না তো

তুমি কথা বলো না কেন ?

এই তো বলছি......

ধারা নামটা খুব সুন্দর তুমি কি জানো ?

কি জানি !

একটু রাগ হলো ওর কিন্তূ রাগ করার মতই কিছুই হইনি.। তবুও ও কথা শুনতে ভালো লাগে না ।.নির্ঝর তার বন্ধু হতে চায় এ তো খারাপ নয়.। কিন্তূ আর কাউকেই ও বন্ধু হিসেবে পেতে চায় না ।

যার কাছ থেকে ভালবাসা স্নেহ মায়া মমতা পাওয়ার কথা, পায়নি সে । নারীত্বের চরম অপমান কি করে ভুলবে? সে দু বছরের সেই জ্বালা ধরা রাতগুলোর কথা ভুলতে পারছেনা। নির্ঘুম কাটে তার প্রতিটি রাত।যাকে সে সব টুকু ভালবাসা উজার করে দিয়েছিল। সে কি পেরেছিল তার মুল্য দিতে? পেরেছিল কি সে একটি মেয়েকে আপন করে নিতে? তার এত দিন এর ভালবাসা কি মিথ্যে ?

আজকাল শিহাব কে নিয়ে অনেক কথাই শুনতে পায় । গা করেনা কি হবে একদিন ওর কাছে শিহাব ছিল ওর পৃথিবী আজ কিছুই না।

তার মনে হলো পৃথিবী নামক রঙ্গমন্চে সবাই ভালথাকার অভিনয় করছে..।

তাকে ভালো থাকতেই হবে অনেক বড় হতে হবে.। এখান থেকে যত তাড়াতাড়ি পারে চলে যাবে সে এফ সি পি এস ১ পার্ট পাশ করেছে সে ।



ধারার মন এ পড়ল অনেক দিন আগে ছাদে সে আর শিহাব সে গান গাইছিল দুজন মুখ মুখি মিষ্টি বাতাস হাত এ হাত দুজনার .।স্মৃতিরা কেবল কষ্ট দেয় ।



আমার ও পরানো যাহা চায়

তুমি তাই তুমি তাই গো...............

আমি তোমার বিরহে রহিব বিলীন তোমাতে করিব বাস

দীর্ঘ দিবস দীর্ঘ রজনী দীর্ঘ বরষ মাস ............।



কি চায় ধারার পরান শিহাব কে ? না সে আর কাউকেই চায়না ওই জীবন ছিল দুঃস্বপ্নের।

ধারার দুচোখে জল এর ধারা......আর নয় আর নয় ভালবাসা .।....মা সব সময় বলেন মেয়েদের জীবন পদ্মপাতায় জলের মতন আজও বোঝা হয়ে উঠেনি তার..।.

........







গল্পটা মিথ্যে নয় হয়ত সত্যি পাঠক ঠিক করে নেবেন ।জীবনের পাতায় পাতায় এমন অনেক গল্প থাকে যা কাউকে বলা যায় না.।





বানান ভুলে ক্ষমাপ্রাথী।

মন্তব্য ৩৯ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৩৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই মার্চ, ২০১১ বিকাল ৫:৩৪

আমিনুল ইসলাম বলেছেন: :( মন খারাপের উপর আবার মন খারাপ করা পোস্ট পড়লে মনটা আর মনই থাকে না। তবে লেখা ভালো লাগলো। প্রতিটি লাইনে যেন ঘটনা চোখের সামনে ঘটতে দেখছি। কেবল বানান, স্পেস আর দাঁড়ি-কমা একটু ঠিক করলেই দেখতেও সুন্দর লাগতো।

লেখা চালিয়ে যান।

১৪ ই মার্চ, ২০১১ সকাল ৯:৫৪

anisa বলেছেন: হা হা এটা আর বলো না ওসব আর হয়ে উঠছে না কখনো নিজের প্রফেসন নিয়ে লিখা কখনো সাহিত্য
ওসব কি হয় এ কিছু নয় একটা খিচুরী লিখলাম অখাদ্য হলেও কিছুই করার নেই..............
ভালো থেক অনেক অনেক
শুভো কামনা রইলো

২| ১৩ ই মার্চ, ২০১১ বিকাল ৫:৫৮

পটল বলেছেন:



ঝরে ঝরে জীবন, বয়ে চলা জীবন
ঝরছে জল, ঝরছে বৃষ্টি
চারিপাশে ঝরঝর

জলের খোঁজ অনেক সময়ই অধরা হয়ে ঝরে,

১৪ ই মার্চ, ২০১১ সকাল ৯:৫২

anisa বলেছেন: এমা এ যে পটল !!!!!!!!!!!
আজ ব্রেক ফাস্ট এর মেনুতে তুমি ছিলে তো
ভালো লাগে যখন বৃষ্টির সাথে মিষ্টি মিষ্টি ঝগড়া কর
খুব উপভোগ্য
এই রে নাহ খেলা দেখতে যাই

৩| ১৩ ই মার্চ, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৪৫

আরিশ ময়ুখ বলেছেন: গাইনী ওয়ার্ড করে এসে এ গল্প পড়লাম :( :(

লেখা ভালো হয়েছে। কিছু জায়গায় কথাগুলো একটু হালকা শোনালো(পন্ডিতি করলাম :-B )।তবে সব মিলিয়ে ভালো

১৪ ই মার্চ, ২০১১ সকাল ৯:৪৯

anisa বলেছেন: শুভসকাল
কখনো নয় ভালো বলেছ তুমি বললাম আমি নিজেই একজন ডাক্তার
এখন আমরা অনেক উন্নত eclapsia র চিকিত্সা এখন অনেক অনেক পরিবর্তন হয়েছে
ভালো থেক

৪| ১৩ ই মার্চ, ২০১১ রাত ৮:৪৬

জিসান শা ইকরাম বলেছেন:
একই ফ্রেমে জীবনের অনেক রং।
সত্যি বা মিথ্যা এসব ভাবার দরকার কি ?
বাস্তবটা তো এমনিই।
ভাল লাগলো বেশ।

১৪ ই মার্চ, ২০১১ সকাল ৯:৪৭

anisa বলেছেন: শুভসকাল জিশান
আসলে জীবন অনেক স্মৃতির সমষ্টি মাত্র
আমার লেখার হাত নেই যা মন এ আসে লিখে ফেলি
আমি লেখক হতে আসিনি আমি পাঠক
আর সামু আমার একটা প্রিয় জায়গা নিজেকে ছেড়ে দি ইচ্ছে খুশি মতন
আমি সময় করে উঠতে পারছিনা আরো ব্যস্ততার ভেতর ঢুকে যাচ্ছি
অফিস আছি তবুও খেলা দেখার চেষ্টা করছি............
আজ আমাদের ছেলেরা ভালো করুক
ভালো থাকবেন

৫| ১৩ ই মার্চ, ২০১১ রাত ১০:৪৪

মাহবুব সুমন বলেছেন: বেশ ভালো লাগলো।

জেলা হাসপাতালে রেজিস্টার পোস্ট থাকে জানতাম না :)

সুমনের খেরোখাতা

১৪ ই মার্চ, ২০১১ সকাল ৯:৪৩

anisa বলেছেন: জেলা হাসপাতালে রেজিস্টার এর পদ থাকে না কিন্তূ যিনি এর দায়িত্বে থাকেন তাকে অমনটাই ধরে নেয়া হয়
আমি একজন ডাক্তার এখন অনেক বড় পদ অনেক ডিগ্রী অনেক অভিজ্ঞতার ভারে ভারাক্রান্ত
আর আমি বড় লিখিয়ে নই শখের লেখা আমার কাজ এর ক্ষেত্র অনেক বড়.................এর চেয়ে অনেক অখাদ্য এখানে লেখা হয়
আমি একজন মনোযোগী পাঠক .
ভালো থেক
শুভেচ্ছা অনেক অনেক

৬| ১৪ ই মার্চ, ২০১১ দুপুর ১২:২০

অন্ধ আগন্তুক বলেছেন: মন খারাপ করিয়ে দেয়া গল্পের মতো সত্য !

লেখা ভাল লেগেছে ।

শুভকামনা ।

১৪ ই মার্চ, ২০১১ দুপুর ১:০০

anisa বলেছেন: ভালো লাগলো
খেলা দেখছিলাম আর আমার ব্লগ এ আসার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ
গল্প কিন্তূ জীবন থেকে নেয়ায় পার্থক্য লেখক কিছুটা নিজের মত করে
উপস্থাপন করেন কিছু অলংকরণ করেন
দুঃখিত আমার শব্দ ভান্ডার খুব ছোট্ট
উত্সাহিত করার জন্য
আবার ও ধন্যবাদ
রইলো অনেক ভালো লাগা

৭| ১৪ ই মার্চ, ২০১১ দুপুর ১:২৯

আরিশ ময়ুখ বলেছেন: হুম,চিকিৎসার উন্নতি হয়েছে জানি।কিন্তু সাধারণ মানুষ কতটুকু সচেতন।
অবশ্যই তুমি বলবেন, আমি ডাক্তার হওয়ার পথে আছি।ছোট হব আপনার

১৪ ই মার্চ, ২০১১ দুপুর ২:২৭

anisa বলেছেন: সাধারণ মানুষরা অনেক কিছু থেকেই বঞ্চিত। চিকিত্সা সকলের দোর গোড়ায় পৌছানো সরকারের কাজ।
আর আমাদের চিকিত্সকদের মানসিকতা আমরা প্রাইভেট প্রাকটিসে ছুটি... সময় দেই না অফিসের কাজ এ
আর আমরা প্রতিদিন ১০ ঘন্টা কাজ করি। উন্নত চিকিত্সায় অনেক খরচ এটাও মানি কিন্তূ ওই টুকু গরিব দের
জন্য আমাদের দিতেই হবে ,অনেক পরিবর্তন দরকার আমাদের আর আমাদের সরকারের। আজ শুনছিলাম আমাদের প্রধান মন্ত্রী বলছেন,
গ্রামে না থাকতে পারলে চাকুরী ছেড়ে দিন আমার প্রশ্ন কেন ওই সব জায়গা একটু উন্নত করলে কি ডাক্তার যেত না ?
আমি মফস্বলে কাজ করে এসেছি হাজার প্রশ্ন আমরা কেবল চেয়ে চেয়ে দেখি
বলব তোমরা বড় চিকিত্সক হও দেশের উন্নতি কর ।
ভালো থেক

৮| ১৪ ই মার্চ, ২০১১ দুপুর ১:৩৮

ফাইরুজ বলেছেন: আপু তামিম জিরো রানে আউট গেলো ।খুব কষ্ট লাগতেছে।আপনার লেখাটা পড়ছি

১৪ ই মার্চ, ২০১১ দুপুর ২:৩০

anisa বলেছেন: হি হি ফাইরুজ ও কিছু নয় আমি তাই ও পথ মারাছিনা টেনসন কমাতে এখানে এলাম আজ কাজ খুবই কম
নো চিন্তা ডু ফুর্তি
শুভকামনা রইলো দেখে যাও না হয় খেয়ে জম্পেশ একটা ঘুম দাও

৯| ১৪ ই মার্চ, ২০১১ দুপুর ১:৪৭

বৃষ্টিধারা বলেছেন: এই লিখায় কমেন্ট ছিল ....:(

আমি প্রথম ছিলাম ....

মুইছা দিলা কেন ?? X( X( X( X( X( X( X( X(

১৪ ই মার্চ, ২০১১ দুপুর ২:৩৬

anisa বলেছেন: ওগো মিষ্টি মেয়ে কারে বলি দুঃখের কথা আমি অনেক বানান ভুল ছিল তাই রাগ করে দিলাম পাঠিয়ে পরপারে
সেই সাথে তোমার কমেন্ট ও ওরে দিদি তুমি হাসো তো....................
জীবন তো লেখা আর মোছা
কিছু না এই তো তুমি এলে..............তুমি সব সময় ১ম !!!!!!!!!!!!!! :P :P

১০| ১৪ ই মার্চ, ২০১১ দুপুর ২:৪৫

বৃষ্টিধারা বলেছেন: মন ভুলানো কথায় মানি না আমি ........ :(

আমার কমেন্ট মোছা হইছে তাই জরিমানা দিতে হবে ..... X( X(

১৪ ই মার্চ, ২০১১ দুপুর ২:৫১

anisa বলেছেন: কি জরিমানা চাই শুনি এ দুষ্ট টা বড্ড জ্বালালো দেখছি। .
চল খেলা দেখি ।
মিমি চাই নাকি আচার জানিও........

১১| ১৪ ই মার্চ, ২০১১ দুপুর ২:৫৩

বৃষ্টিধারা বলেছেন: ইসসসসসসসসসসসস

এত্ত সোজা নাকি ??

আমাকে আজ রাতে ডিনার করাবা,রাজী ?? ;) ;)

১৪ ই মার্চ, ২০১১ বিকাল ৩:৩২

anisa বলেছেন: আরে বলেকি কেন করাবো না আস তো কোথায় করতে চাও.
আমি রাজি যদি আস তুমি ঠিক নিয়ে যাব..............
নাকি আমার বাড়ি আসবে একটু শুটকি, একটু ভর্তা, একটু সবজি, ডাল সাথে মাছ বা মুরগি । বৃষ্টি আমাদের সবাই খুব গম্ভীর মন এ হচ্ছে এই বুঝি কিছু হয়ে গেল
তুমি ব্যাতিক্রম ।

১২| ১৪ ই মার্চ, ২০১১ বিকাল ৪:১১

বৃষ্টিধারা বলেছেন: আমি ট্রিট চাইছি দেখে ব্যতিক্রম বানাই দিলা ??

এক কাজ কর,আমার বাসায় চলে আসো,তারপর,রান্না করে খাওয়াবা ...রান্না পার তো ? নাকি শিখাতে হবে ? B-) B-)

১৫ ই মার্চ, ২০১১ সকাল ১০:৪৫

anisa বলেছেন: এই রে পাগলি বলে কি কখনো নয় তুমি খেতে চাইলে কি না খাইয়ে পারি ।
আমি রাঁধতে পারি চুপি চুপি ঠিকানা জানিও ।
শুধু তুমি আমি কারণ হাসপাতালে অত বেড মনে হয় পাওয়া যাবে না একসাথে..।.
আবার ও ক্ষমা প্রাথী কারণ আমার রান্না খেয়ে হয়ত ভর্তি হতে হবে..।........
ট্রিট দিতে পারাটাও অনেক বড় কজন পারে!!!!!!!!!!!!!!
এমন হাসি আনন্দে ভরে থাকুক তোমার দিন গুলো...................

১৩| ১৪ ই মার্চ, ২০১১ বিকাল ৪:৪০

মরুর পাখি বলেছেন: কে বদলাবে এ চিত্র। সমাজের চির পরিচিত--- জীবনগাঁথা।
ভাল লেগেছে।

১৫ ই মার্চ, ২০১১ সকাল ১০:৫৫

anisa বলেছেন: মরুর পাখি তুমি বলছি বন্ধুদের আপনি বললে দুরের মনে হয়।
তোমার সব লেখায় ব্যতিক্রম প্রেম,নদী ফুল আর প্রকিতি বিহীন ।
জীবন ঘনিষ্ট কেমন প্রতিবাদী।. ভালো লাগে নিয়মের বাইরের কিছু কথা। .
লিখে যাও, এমনি করেই সমাজ একদিন ঠিক হয়ে হয়ত যাবে ,
জীবন কিছু ঘটনার সমষ্টি মাত্র কখনো প্রকাশ পায় কখনো নয় ।
কিন্তূ সব কিছুর অন্তরালে একেই সুর বাজে..............যা তুমি আমি আমরা সবাই টের পাই।..
সুখটাকে আমরা মনে রাখি কম তাই কথায় কাজে দুঃখ বোধটাই ফিরে আসে বার বার,
ভাল থেক এই শুভকামনা রইল ।
..

১৪| ১৪ ই মার্চ, ২০১১ রাত ১০:২৫

শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: জীবন তো এমনি। :(

১৫ ই মার্চ, ২০১১ সকাল ১১:৪৬

anisa বলেছেন: জীবন এমনেই
ওই আকাবাঁকা পথটির মতন,
ভালো থেক,
শুভেচ্ছা অনেক অনেক। .

১৫| ১৫ ই মার্চ, ২০১১ রাত ২:৩৪

স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন:
দুটো ঘটনাতেই নারীর সীমাবদ্ধতা এসেছে আন্তরিক প্রকাশ ভঙ্গীতে। ধারা আর তার খিঁচুনির রোগী কিশোরীটি দুজনেরই পড়াশোনা, অর্থনৈতিক স্বাধীনতার তফাৎ কিন্তু তারপরও সুখী নয় কেউ। কিশোরীটির কষ্টে চোখে পানি এসে যায়। সে সন্তান বিয়োনোর যন্ত্র। আর নিয়ম মেনে গুডগার্ল (সতীনারী) হয়ে থাকা তার ব্রত। বিয়ে তার গন্তব্য, বহুদুরের গ্রহবাসীর দাসত্ব করে যাওয়া তার আজীবন অঙ্গীকার। আর ডাক্তার বহু সুবিধা পেয়েও সীমাবদ্ধতার বাইরে না।

আমি ভাবছিলাম আরও গোড়া থেকে । সমস্যাটা আসলে কোথায়? এটাই কী চলবে যে রঙ্গমঞ্চের কুশীলব বলে নিজেদের হিপোক্রিসি আর ডিপ্লোমেসি কে বোঝ দিয়ে যাব? নাকি কখনই বদলাবে এটা? বহু বছর ধরে সংসারের কাঠামোর যে বিবর্তন তাতে সন্তান জন্মদানের প্রক্রিয়াটা নিশ্চিত আছে, উত্তরাধিকারের জন্য পিতার পরিচয় নিশ্চিত আছে। ইনসেস্ট বা পলিগ্যামী ঠেকাতে ট্যাবু আছে। হাজার বছর ধরে আদিমতা তথা যৌনতা লুকিয়ে সুসভ্য উপস্থাপন শিখেছি .. তাতে বরং জটিলতা বেড়েছে বরং কমেনি। ভাল মন্দের বিধি বিধান বেড়েছে কিন্তু সুখী হওয়াটা কি প্রকৃতি লটারীর মতো রেখে দিয়েছে তার হাতে। নাকি এই যে ভালবাসা বা বিয়ের নিময় তাতেই বড় ফারাক।

কিশোরীর প্রবাসী স্বামী আর ধারার এক্স শিহাবকে পড়তে পড়তে একই লাগছিল। এদের যেন কোন দায়িত্ব নেই, আইনের বন্ধন ছিল হয়তো কিন্তু সঙ্গিনীর জন্য টান ভুলে গেছে। কিশোরী মারা গেলে অন্য একজন কে নিয়ে সংসার করবে। তবে কি বিয়ে কর্মজীবিদের অফিস? চাকরী পাল্টানোর মতো জীবন থেকে একজন চলে গেলে তাকে ভুলে যাওয়া যায়? নির্ঝরদের মতো বাইরে সুখী থেকে আড়ালে অন্য কিছু চায়।

অনেক কিছু বললাম, ভাল থাকবেন ..

১৫ ই মার্চ, ২০১১ সকাল ১১:৪৩

anisa বলেছেন: প্রিয় স্বাদেশ
খুব ভাল একটা মন্তব্য আপনার অনেক প্রশ্ন যার উত্তর আমার এলো মেলো মন খুঁজে বেড়ায়
নারীদের সীমাবদ্ধতা অনেকআগেই ঘরের বাইরে পা রেখেই বুঝেছি...।
পশ্চিমা দেশ গুলোর দিকে তাকালেই দেখবেন যারা নারী স্বাধীনতার হোতা সেখানে কত টুকু স্বাধীন একটা নারী।
অনেক লেখা পড়া অনেক ডিগ্রী লাভের পরও নারী নারীই থেকে যায় এবং এটাই হওয়া উচিত।
যৌনাতা কে সভ্য ভাবে উপস্থাপন ঠিক বলেছেন আপনার মন্তব্য পরে আমার মন বিক্ষিপ্ত হলো ।
আমরা আজ নারীর ক্ষমতায়ন নিয়ে চিত্কার করছি, স্বাধীনতা চাই কোন সেই স্বাধীনতা,।
আমার মন এ হয় শিক্ষাই হবে অন্যতম হাতিয়ার আর সচেতনতা।

"সুখী হওয়াটা কি প্রকৃতি লটারীর মতো রেখে দিয়েছে তার হাতে। নাকি এই যে ভালবাসা বা বিয়ের নিময় তাতেই বড় ফারাক।"

আমি বলতে চাই
"আমার মতন সুখী কে আছে আয় সখী আয় আমার কাছে "
আসলেই সুখটা নিজের কাছে,.
আজ একটা বিজ্ঞাপন শুনছিলাম অফিস আসার পথে যেখানে স্বামী স্ত্রীকে এক সাথে বন্ধুত্ব পূর্ণ সহ অবস্থানে সন্তানের
বেড়ে ওঠার উপযুক্ত পরিবেশ গড়ার আহবান ।
আমি শুধু এটাই চাই .................
ভালো লাগলো খুব খুব,
কিছু ব্যতিক্রমী লেখা পরে।
ভালো থাকার শুভোকামনা রইলো ।







১৬| ১৫ ই মার্চ, ২০১১ সকাল ১১:২৩

সুরঞ্জনা বলেছেন: এসবই তো আমাদের জীবনের দিন-রাত্রির গল্প। আজও তেমনি আছে। বদল যেটুকু সেটা উচ্চবিত্তে।
খুব ভালো লাগলো। ধারার মতো ডাক্তার যেমন চোখে পড়ে তেমনই এর বিপরিতের সংখ্যাও চোখে পড়ে।

প্রধানমন্ত্রী সেদিন বলেছেন " গ্রামে থাকতে না পারলে চাকরি ছেড়ে দিন"। খুব হাসি পেয়েছে খবরটা পড়ে। কেন জানো? উনি মুখে এ কথা বলছেন যারা প্রাইভেট প্রেক্টিস ছেড়ে গ্রামে যেতে নারাজ, সেই সব ডাক্তারদের বদলী, বা বদলী রদের জন্য উনার মন্ত্রী, সচিবেরা মোটা অংকের টাকাই নিয়ে থাকেন। এ আমার চোখের দেখা। আমারই আত্মিয়-স্বজনের মাঝে এসব দেখি।
একজনকে বরিশাল বদলী করা হয়েছিলো অন্য সরকারের আমলে। মাসে একবার ২ দিনের জন্য যেয়ে কর্তব্য পালন করতেন। ২ বছর এভাবেই করেছেন। তারপর অনেক টাকা খরচ করে এ সরকারের সময় তার বদলী তার নিজের জেলায় করে নিশ্চিন্ত হয়েছেন।
কাকে কি বলবো বলো?
দুঃখিত, অনেক অপ্রাশঙ্গিক কথা বলে ফেলেছি।
শুভ কামনা রইলো।

১৫ ই মার্চ, ২০১১ দুপুর ১২:৩৩

anisa বলেছেন: সুরঞ্জনা ধারার মতন অনেক মেয়েই আছে কিন্তূ ব্যতিক্রম খুব কম উচ্চবিত্তদের মাঝে দেখা যায়।
ঠিক বললে না এটা মধ্যবিত্তদের মাঝে আছে যা এখন খুব বেশী দেখা যায়।
জীবনের গল্প সব এক..................।
আরে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী অনেক কথাই বলেন তার চারপাশে চামচাদের ভীর ।
সেদিন আমি একজনের কাছে প্রশ্ন রাখলাম কি হলো তোমার সরকারী চাকুরীর খবর কি ?
সে বলল এখন আর খবর নেই না অনেক টাকা ঘুষ দিলাম কিন্তূ লিস্ট আজও বার হয়নি ।
আদৌ লিস্ট বার হবে কিনা সে কেউ বলতে পারেনা কিছু গরিব লোক জমানো পয়সা গচ্ছা দিয়েছে ।
এটা তো সব সরকারের সময়ের নিয়ম পার্টি করলে তুমি রাজা ,
যারা তোষামোদ করতে ঘুষ দিতে পারেনা ছেড়ে দিচ্ছে চাকুরী এটা এখন নিত্য ঘটনা ।
এই রে কিসব লিখছি ।
:) :) :) :) সরি ,
ভালো থেক সুন্দর থেক ..








১৭| ১৬ ই মার্চ, ২০১১ বিকাল ৪:৫৪

পটল বলেছেন: ও টুমিও লাইনে দারাইচ!!! আমি জগরা কুরি!!??

খ্যাচাইললা পুরি বিশটি যেহানে যায় জামেলা কুরে।



আবারু অনেক অনেক ভালোলাগা ও শুভেচ্ছা টুমার জন্য।

১৭ ই মার্চ, ২০১১ সকাল ১০:১১

anisa বলেছেন: সুপ্রভাত এই যে আমি লাইন এ নেই বলেছি টুমাদের জগ্রা আমার বালো লাগে দেখতে
হা হা তুমি তো আমার সাথেও লেগে গেলে..................
তোমার জন্য ও ভালো লাগা রইলো অনেক অনেক ......

১৮| ১৯ শে মার্চ, ২০১১ বিকাল ৩:১৫

জুন বলেছেন: ভীষন ভালো লাগলো তোমার মনকাড়া লেখাটা । যেমন কস্ট লেগেছে সেই কিশোরী অপূর্নাংগ শরীরে মা হতে গিয়ে মৃত্যুর মুখোমুখি হওয়া ।
আরেকটি হলো ধারার জীবনে নির্ঝরের ভুমিকা এটা যেন আজ আমাদের সমাজে খুবই কমন একটা ব্যাপার।
সত্যি ভালোলাগলো আনিসা।

১৯ শে মার্চ, ২০১১ বিকাল ৫:৩০

anisa বলেছেন: জুন খুব খুশি হলাম তোমায় দেখে,
জীবন এমন আমরা সবাই জানি কিন্তূ কিছু ঘটনা কিছু কথা সব সময় কষ্ট দেয়...।
অনেক কষ্ট নিয়েও মানুষ বেঁচে থাকে........তোমরা সবাই বলছ কমন বেপার কিন্তূ কেন এমন হবে বলতে পারো ?
যারা ভুক্ত ভুগি তারাই বোঝে ...........উঠব এবার
রইলো শেষ বিকেলের অনেক অনেক শুভেচ্ছা

১৯| ২৭ শে মার্চ, ২০১১ রাত ১২:২১

মহাবিশ্ব বলেছেন: স্মৃতিরা কেবল কষ্ট দেয়... স্মৃতিরা কেবল কষ্ট দেয়... ধারা উচ্ছল ঝর্নাধারা হয়ে উঠুক, অশ্রুধারা নয়...
শ্যামল মিত্রের এই গানটা মনে পড়লো,
"জীবন খাতার প্রতি পাতায় যতই লেখো হিসাব নিকাশ
কিছুই রবে না
লুকোচুরির এই যে খেলায় প্রানের যত দেয়া নেয়া
পূর্ণ হবেনা..."
সব রজনী হোক সংক্ষিপ্ত... সব দিবসই হোক দীর্ঘ... শুভকামনা...

১৬ ই মে, ২০১১ বিকাল ৩:৩৪

anisa বলেছেন: এতদিন পর সবার অলক্ষ্যে এলেন কি বলব
তবুও তো এসেছেন
এটাই ভালো লাগলো

১৬ ই মে, ২০১১ বিকাল ৩:৩৭

anisa বলেছেন: এতদিন পর সবার অলক্ষ্যে এলেন কি বলব
তবুও তো এসেছেন
এটাই ভালো লাগলো

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.