নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
[email protected] ০১৯১১৩৮০৭২৮গল্প ও রান্না udrajirannaghor.wordpress.comপ্লে স্টোরে ‘গল্প ও রান্না’ এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! আনন্দ সংবাদ! বাংলা রেসিপি নিয়ে এই প্রথম প্লে স্টোরে এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! ‘গল্প ও রান্না’ এখন Play Store এ Apps হিসাবে আপনার হাতের কাছে। নেট কানেশন বা WiFi জোনে থেকে Play Store এ যেয়ে golpo o ranna বা “Golpo O Ranna” বা “com.udraji.rannaghor” লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন। খুব সহজেই আপনি আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইলে ‘গল্প ও রান্না’র আইকন ইন্সটল করে নিতে পারেন। ফলে আপনাকে আর মোবাইলে আমাদের সাইট দেখতে লিঙ্ক বা কোন ব্রাউজার ব্যবহার করতে হবে না। নেট কানেশন বা ওয়াইফাই জোনে থাকলেই আপনি ওয়ান ক্লিকেই গল্প ও রান্না দেখতে পাবেন।
রাস্তার ধারের খাবারের দোকানের জন্য থাইল্যান্ড বেশ বিখ্যাত। সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত ফুটপাতে এই সকল মজাদার খাবার পাওয়া যায়। কত প্রকারের, কত হাজার কোটি খাবার আছে তা বলে শেষ করা যাবে না। এবারের ব্যাংকক আমাদের একবারের জন্যও ফুটপাতের খাবার খেতে হয় নাই (আমি একা হলে হয়ত নানান খাবার খেয়ে দেখতাম)!
চলার পথে ফুটপাতের একটা দোকানে কিছু খাবারের ছবি তুলেছিলাম তা আপনাদের দেখিয়ে দিচ্ছি। ব্যাংককের ফুটপাতের দোকান গুলোর পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা দেখার মত। শহরে কোন ধুলাবালি নেই বলে ফুটপাতের দোকান গুলো বেশ ঝকঝকে তার পরেও তাদের খাবার ঢেকে রাখার কৌশল এবং পরিচ্ছনতা দেখে রাখার মত।
আসুন খাবার দাবারের ছবি গুলো দেখে ফেলি।
আনন্দময় ফুটপাত।
চিকেন কাবাব।
এটা কি জিনিষ তা আমার জানা হয় নাই। ফুটপাতের দোকানীরা ইংরেজী তেমন একটা জানেন না বা চেষ্টাও নেই! শুধু ইশারা দিয়েই বিদেশীদের কাছে সব কিছু বিক্রয় করে থাকেন। কিংবা দোকানে রাখেন ক্যালকুলেটর, তাতে দাম লিখে কাষ্টমারদের দেখিয়ে থাকেন।
এই মাছটা থাইল্যান্ডের বেশ জনপ্রিয় মাছ, থাইরা ভেঁজে কিংবা পুড়ে খেয়ে থাকে। খেতেও সুস্বাদু (এটা আমি আমার বন্ধুর বাসায় খেয়েছিলাম, সেটা পরে দেখাচ্ছি)। কাটা নেই, মাথাটা বাঁকানো। এখন আফসোস হচ্ছে এই মাছ নিয়ে আরো বেশি জানা উচিত ছিলো। কোন পাঠক/পাঠিকা এই মাছের বিশদ জানলে জানালে খুশি হব।
মাগুর মাছের কাবাব। অদ্ভুত, অদ্ভুত!
গাছ পালায় ভরা মায়াবি ফুটপাতে হেঁটে যে মজা তা বলে বুঝানো যাবে না। ওদের ফুটপাতে হাঁটবেন আর আমাদের দেশের ফুটপাতের কথা মনে করবেন! আহ, কোথায় চলছি আমরা!
আমাদের হোটেলের সামনেই ফুটপাতের চা কফির দোকান। মেয়েটা আমি হাটতে বা কাছে গেলেই হাসি মুখে আমাকে চা কফি দিতে চাইত। ইশারা দিয়ে কফি চাইতাম, চিনি ছাড়া! ফুটপাতের দোকান হলেও দোকান এবং মেয়েটার স্টাইল/পরিছন্নতা দেখে মুগ্ধ না হয়ে পারা যায় না।
ফুটপাতের আরো কিছু ছবি আছে, সুযোগ পেলে দেখিয়ে দেবার ইচ্ছা আছে। হাজার হাজার সরকারী কর্মকর্তা, হাজার হাজার রাজনীতিবীদ, ক্ষমতাসীন ব্যক্তিরা বিদেশ যাচ্ছে, তারা কি কিছুই দেখে আসে না, কিছুই শিখে আসে না!
০৫ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৪৮
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা নানা ভাই। আরো কিছু ছবি সহ এই পোষ্ট আমার নিজের বল্গে দেখে আসতে পারেন।
http://wp.me/p1KRVz-LV
আগের পর্ব গুলো সেখানেই আছে।
২| ০৫ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৩২
ছাসা ডোনার বলেছেন: আমাদের দেশের রাজনীতিবিদ দের মনই তো নুংড়া ওরা আবার কি দেখবে? ওদের তো চিন্তা একটাই কিভাবে মানুষদের ঠকিয়ে টাকা কামাই করা যায়।
০৫ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৫১
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: একদম সত্য বলেছেন ব্রাদার। কত এম্পি, কত মন্ত্রী প্রতিদিন বিদেশ যাচ্ছে! দেখেও কিছু দেখে না, দেশে এসেই খালি টাকা চুরি! আর সেই টাকা পাচার করেই চলছে। বিদেশে ছেলে মেয়েদের কাছে সেই টাকা রাখছে।
কত যে দেখছি।
৩| ১১ ই জুন, ২০১৩ রাত ৩:৫৮
গ্রীনলাভার বলেছেন: ভাইরে ওরা আরও কত বড় বড় জিনিস(!!!) দেখতে যায়। ফুটপাথ দেইখা ইজ্জত মারব নাকি?
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:২৯
নানাভাই বলেছেন: চমৎকার।প্লাস সহ ধইন্যা পাতা দিলাম।