নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
[email protected] ০১৯১১৩৮০৭২৮গল্প ও রান্না udrajirannaghor.wordpress.comপ্লে স্টোরে ‘গল্প ও রান্না’ এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! আনন্দ সংবাদ! বাংলা রেসিপি নিয়ে এই প্রথম প্লে স্টোরে এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! ‘গল্প ও রান্না’ এখন Play Store এ Apps হিসাবে আপনার হাতের কাছে। নেট কানেশন বা WiFi জোনে থেকে Play Store এ যেয়ে golpo o ranna বা “Golpo O Ranna” বা “com.udraji.rannaghor” লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন। খুব সহজেই আপনি আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইলে ‘গল্প ও রান্না’র আইকন ইন্সটল করে নিতে পারেন। ফলে আপনাকে আর মোবাইলে আমাদের সাইট দেখতে লিঙ্ক বা কোন ব্রাউজার ব্যবহার করতে হবে না। নেট কানেশন বা ওয়াইফাই জোনে থাকলেই আপনি ওয়ান ক্লিকেই গল্প ও রান্না দেখতে পাবেন।
বাংলাদেশের মুল অধঃপতন সেই দিনেই শুরু হয়েছিল, যেদিন থেকে শিক্ষা ব্যবস্থায় স্কুল গুলোতে একই স্কুলে এক ক্লাস থেকে পরের ক্লাসে পাশ দিয়েও উঠতে আবারো ভর্তি ফ্রি নেয়া শুরু হল, মানে পরের ক্লাসেও আবার নুতন করে ভর্তি এবং পুরো টাকা দিয়েই পরের ক্লাসে নাম উঠানো!
এই ব্যবস্থার বিরুদ্ধে সরকার কিছু বলে নাই, শিক্ষা মন্ত্রণালয় চোখ বন্ধ করে ছিল এবং ধারাবাহিক ভাবে সারা দেশের স্কুল কলেজ গুলো এই ব্যবস্থার আওতায় এসে গেল! আমি একজন আভিবাবক সন্তানের পিতা হিসাবে মনে করি, এখানেই সত্য ও সরল মানুষ গুলোকে/পরিবারকে মুলে চরম নষ্ট করা হয়েছে!
যে লোক গুলো মনে করত ঘুষ, কমিশন, উপরি, সুদ, দূর্নীতি ইত্যাদি পাপ/অন্যায়, তারাও বুঝে গেল টাকা ছাড়া মুলত আর কিছুই এই দেশে সম্ভব নয়, ফলাফল যা হবার তাই হল! এখন তো সত্য মানুষ/পরিবার খুঁজেই পাবেন না!
কম কথায় বলে ফেললাম, ভেবে দেখার অনুরোধ জানিয়ে গেলাম!
এর জন্য সরকার মুল দায়ী কারন তারা চোর ডাকাতদের প্রকাশ্য পাহারা দিয়েছে (সত্য বা বিবেক সমর্থন করে নাই), যারা এখনো ছিনিয়ে নিচ্ছে আমাদের বিবেক বুদ্ধি অর্থ সহ প্রায় সব কিছু, তদরূপ আমাদের চেষ্টাও এখন ছিনিয়ে নেয়া, ঘরে ঘরেই এখন অমানুষ! বাস্তবিক পক্ষে স্কুল কলেজে এখন আর তেমন পড়ানো হয় না, ওরাই ভাবে এগুলো টাকা রুজির মেশিন!
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৫৫
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।
উপরের হিসাবটা একজন নার্সারীতে ভর্তির হিসাব মাত্র, এর সাথে বই খাতা ড্রেস সহ নানান কিছুর যোগ থাকবেই! বর্তমানে কোন ছাত্রকে প্রাইভেট পড়া বা কোচিং ছাড়া ছাত্র বলা যায় না! এক একজন ছাত্র ছাত্রীর পিছনে মাসে কমের পক্ষে ২০/২৫ টাকা খ্রচ আছেই, তবুও মানুষ হবার স্বপ্ন দেখা যায় না! এই সব অভিজ্ঞতা, অভিজ্ঞতা না থাকলে বুঝে উঠতে পারবেন না! এদিকে যে কামাই করে সে বুঝে কত ধানে কত চাল!
২| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:১৯
আকতার আর হোসাইন বলেছেন: আরো অনেক কিছুই আমাদের অধঃপতন এর কারণ। তবে মূল কারণ শিক্ষা ব্যবস্থা। সহমত পোষণ করছি।
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৪৫
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।
৩| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:০৩
রাকু হাসান বলেছেন:
যেখান সরকারই পাস করা কে প্রমোট করছে সেখানে শিক্ষার্থীদের নিচের ক্লাসে আটকিয়ে লাভ কি । কেননা স্কুল প্রতিষ্ঠানদেরও একটা স্বার্থ ও সুনাম জড়িত আছে । উপর মহল থেকে বন্ধ করলে এটা সমাধান হবে ।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৪৩
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: সরকার চাইলে সব পারে, চায় না তাই হয় না। মাঝে আমরা যারা সৎ থাকতে চাই তারাও শেষ হয়ে যাচ্ছি।
৪| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:১৮
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বাংলা মিডিয়াম থেকে ইংলিশ মিডিয়াম গেলে ১০ গুন বেতন বৃদ্ধি।
২০০৩এ আর একটা উদ্ভট পদ্ধতি বাংলা মিডিয়াম ইংলিশ ভার্শান।
এত মুল্য দিয়ে ইংলিশ শিখে কি এমন হাতিঘোড়া হয়?
বুয়েট বা ঢাবিতে যারা চান্স পায় তদের ভেতর কয়টা ইংলিশ মিডিয়ামের?
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৪৫
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ইংলিশ ভার্শান বলে নুতন কেরামতিতে টাকা কামিয়ে নেয়ার আর একটা ধান্ধা এখন জেগে উঠেছে! সামনে আমাদের আরও ভয়াবহ অবস্থা আছে। সরকারের কোন নীতিমালা দেখি না, কাউকেই কিছু বলছে না, সরকার থাকবে গন মানুষের পক্ষে তাও থাকে না!
৫| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:০৩
রাজীব নুর বলেছেন: মন্তব্যের সুন্দর উত্তর দেওয়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৫৬
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও। আপনি সামু ব্লগের একজন নিয়মিত ব্লগার এটা ভাবলে আনন্দ পাই।
৬| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:২৪
মলাসইলমুইনা বলেছেন: এই নৈরাজ্য করেও (বারবার ভর্তির জন্য টাকা নেবার ব্যাপারটার কথা বলছি )যদি শিক্ষাটা ভালো করে দিতে পারতো স্কুল কলেজে তাহলেতো মনে হয় কেউ কিছু বলতো না তাই না ? আসলে যা বললেন সেটা একটা বাই প্রোডাক্ট পুরো সিস্টেম ফেইলিওরের । স্কুলে কে পড়াবে (ট্রেনিং কেমন হবে টিচারদের ), কি পড়াবে (বইয়ের কন্টেন্ট), কেমন করে পড়াবে (মানে শিক্ষা পদ্ধতি) সর্বোপরি শিক্ষার পলিসিটা কোনো কিছুই ঠিক নেই দেশে । তাই এই সর্বনাশা অধঃপতন। দুই একটা কাৰণে কিন্তু এই অধঃপতন হয়নি । দুই একটা ইনক্রিমেন্টাল চেঞ্জও অবস্থার পরিবর্তন করতে পারবে না । পুরো খোলনলচে বদলাতে হবে আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থার । নইলে আরো ভুগতে হবে আমাদের ।
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৫৮
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধন্যবাদ, আপনি সঠিক চিন্তায় আছেন। মুলত শিক্ষা নষ্ট করে জাতিকে একটা বিশ্রী অবস্থায় ফেলা হচ্ছে।
৭| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:৪২
কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: আমি তো ....এখনো দৌড়ের উপর আছি----আগামী সপ্তাহে পরীক্ষা সরকারী স্কুলগুলোতে। আর ডিইউল্যাব স্কুলে আজ রেজাল্ট হয়েছে ! ওখানে আমার সন্তানের হয়েছে। ( ওখানে ..বহিরাগত (ক্যাচম্যান্ট এলাকা বাদে) ৩গুন বেতন । অর্থাৎ ক্যাচমেন্ট এলাকার বেতন ৭৫/মাস, বহিরাগত ২৫০/মাস!)
বি- খ্যাত প্রতিষ্ঠান (আইডিয়াল) -বনশ্রী শাখায় এবার ভর্তি পরীক্ষায় আবেদনের প্রাথমিক বাছাইয়ের রেজাল্ট অনলাইনে পাবলিশের সময় ১টি পেজ ভুলবশত আপলোড করেনি যাতে প্রায় ১০৭ জনের নাম আসেনি। পরদিন সকালে বন শ্রী শাখায় যোগাযোগ করলে শ্রীমান ২য় ব্যক্তি আমাকে বললেন আপনার সমস্যা কি অনলাইনে না আসলে দেয়ালে টানানো আছে- যার প্রয়োজন দেখে নিবে - স্ব-শরীরে এসে! (এরপর তিনি গুটিকয়েকজন লোকের সাথে -যাদের আবেদন ভুল হয়েছে - তা কিভাবে সংশোধন করা যায় - তার পরামর্শ প্রদানে ব্যস্থ হয়ে পড়লেন। আমিও তাকিয়ে তাকিয়ে দেখলাম - মানুষ গড়ার কারিগর!!!!!
--------ইচ্ছা ছিল বিস্তারিত আমার সন্তানের ভর্তির পর লিখব - উদরাজী ভাই - আগে লিখলেন - এজন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
----কিন্তু আমাদের স্বল্প আয়ের মানুষের জীবনে যদি সন্তানদের পড়ার ব্যয় আয়ের অর্ধেক বা তার চেয়ে বেশি হয়?? তাহলে আর কি কিছু বলায় রয়!!
৮| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:২৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: পুঁজিবাদী ব্যবস্থার চরম রূপ অর্জনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে আমাদের দেশ। মধ্যবিত্ত চরম অবহেলিত।
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৪৪
রাজীব নুর বলেছেন: শিক্ষা না তো, আসলে ব্যবসা।