নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাহাদাত উদরাজী\'র আমন্ত্রণ! নানান বিষয়ে লিখি, নানান ব্লগে! নিজকে একজন প্রকৃত ব্লগার মনে করি! তবে রান্না ভালবাসি এবং প্রবাসে থাকার কারনে জীবনের অনেক বেশী অভিজ্ঞতা হয়েছে, যা প্রকাশ করেই ফেলি - \'গল্প ও রান্না\' সাইটে! https://udrajirannaghor.wordpress.com/

সাহাদাত উদরাজী

[email protected] ০১৯১১৩৮০৭২৮গল্প ও রান্না udrajirannaghor.wordpress.comপ্লে স্টোরে ‘গল্প ও রান্না’ এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! আনন্দ সংবাদ! বাংলা রেসিপি নিয়ে এই প্রথম প্লে স্টোরে এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! ‘গল্প ও রান্না’ এখন Play Store এ Apps হিসাবে আপনার হাতের কাছে। নেট কানেশন বা WiFi জোনে থেকে Play Store এ যেয়ে golpo o ranna বা “Golpo O Ranna” বা “com.udraji.rannaghor” লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন। খুব সহজেই আপনি আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইলে ‘গল্প ও রান্না’র আইকন ইন্সটল করে নিতে পারেন। ফলে আপনাকে আর মোবাইলে আমাদের সাইট দেখতে লিঙ্ক বা কোন ব্রাউজার ব্যবহার করতে হবে না। নেট কানেশন বা ওয়াইফাই জোনে থাকলেই আপনি ওয়ান ক্লিকেই গল্প ও রান্না দেখতে পাবেন।

সাহাদাত উদরাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ব্রাত্য রাইসুঃ এই সময়ের সেরা চিন্তাবিদের একজন

২৮ শে মে, ২০২০ দুপুর ১২:৪১

ব্রাত্য রাইসুকে আমি কখনো সরাসরি দেখি নাই বা কোন মাধ্যমে কথাও হয় নাই কিন্তু দীর্ঘদিন অনলাইনে থাকার কারনে কোন বা কোনভাবে তার লেখা বা চিন্তা গুলো আমার কাছে আসে এবং পড়ি, যেমনি আরো অনেকের লেখাও পড়ি এবং সেই সব চিন্তাজীবি মানুষের সাথেও নিজকে জড়িয়ে রাখি। আর একথা সত্য যে, তার উপর চোখ আছে গত ৩০ বছর ধরেই। আমি মনে করি, বেহমিয়ান একটা জীবনযাপন করেন এই লেখক (লেখকেরা সেরা চিন্তাবিদ) এবং চিন্তার জন্য যে জীবন দরকার, তিনি এমনি একটা জীবন পার করছেন (হিংসা করার মত)। এমন জীবন যাপন, এটা ভাল বা সুষ্টু চিন্তা করার জন্য খুব দরকারী কারন এই জীবন যাপন করলে কারো কাছে হাত পাতা লেখা লিখতে হয় না বা ফরমায়েশি লেখা বা চিন্তার দরকার পড়ে না!

অন্যদিকে আমি দেখেছি তার কথা বলার বিষয় বেশ স্পষ্ট এবং লেখার গুন গত মান স্পষ্ট। যে কথাটা আমি লিখি সেটা হয়ত সাহিত্যিক চিন্তা মান ভাল হবে না কিন্তু একই বিষয়ে তিনি যখন লিখেন সেটা এত স্পষ্ট এবং সাহিত্যিক ভাব এত থাকে যে আপনি সেটা পড়ে ভাবতে বসবেনই! এটাই মুলত একজন লেখকের কাজ! অনেক লেখক এই কথাটা বুঝেন না, বইয়ের পর বই বের করলেই যে লেখক নন, এটা হয়ত তার মাথায় থাকে না! ব্রাত্য রাইসু কম লিখেছেন তবে লেখার পুরাই ফয়দা লুটেছেন বলে আমি মনে করি। বিশেষ করে ব্রাত্য রাইসু অনলাইনের মজাটা একটু ভালই নিয়েছেন, তিনি স্পষ্ট বলে বলে তার চিন্তার পাঠকে টেনে নিতে পেরেছেন। কোয়ালিটি চিন্তা করে বেশ এগিয়ে আছেন তিনি।

ব্রাত্য রাইসু নিয়ে অনেক বড় কিছু লেখা বা বলা যায়, এবং সেটা পরবর্তি প্রজন্ম করবে বলে আমি মনে করি। তাকে নিয়ে এক সময়ে অনেক গবেষণা হবে নিশ্চয়। আমি দেখছি বা অনুমান করছি ব্রাত্য রাইসুর কাছে এখনো এমন সুযোগ আছে যে, একটু কোন দলে ভীড়ে গেলেই বা তাদের একটু তেল দিলেই, ব্রাত্য রাইসু তার জীবনের একটা হিল্লা করে ফেলতে পারেন, কিন্তু এত বছরে ধরে দেখলাম, তার সেই চেষ্টা নেই! তবে শিল্পের বা অভিজ্ঞতার খোঁজে তার পদচারনা আবার কোথায় নেই! যাই হোক, তাকে আরো দেখি, যদি কোনদিন তাকে নিয়ে আরো ভাবতে পারি তবে আবারো লিখবো। সঠিক বা উন্নত চিন্তা করার যে জীবন দরকার, সেটা আমার এখনো নেই। আমি নিজেও সেই মুক্তির অপেক্ষা করছি! ব্রাত্য রাইসুর লেখা গুলো পড়ে দেখতে পারেন, আনন্দ পাবেন বা নুতন চিন্তার চেষ্টা করতে পারবেন।

আমি এখানে একটা নমুনা পেশ করছি! কয়েকদিন আগে তার অনলাইনে লেখা ছোট একটা লেখা আপনাদের জন্য তুলে দিচ্ছি। পড়ে দেখতে পারেন, এমন চিন্তাটাই মুলত তাকে সামনের সারিতে রেখেছে!

বই ও অতীতের আবর্জনা ~

বেশির ভাগ লেখক নানা ভাবে সমাধা হইয়া গেছে এমন সব একটু বেশি অতীত সমস্যার সমাধান আবিষ্কার ও প্রচার কইরা থাকেন তাদের বইগুলিতে।

নিকট অতীত লইয়া আলাপ খুব কম বইয়ে পাইবেন।

এর এক কারণ, মানুষের শৈশব।

শৈশবে যেই সব জিনিসরে প্রবলেম মনে হইতো, সেগুলি আসলে সেই শৈশবেরও অতীতের প্রবলেম। তখনও সলভ হইছিল না, এমন সব প্রবলেম।

মানুষ এগুলি লইয়া বড় হয়। একটা সময় বোধবুদ্ধি বাড়ে। তারপরে লেখকেরা, প্রধানত সাবজেক্টের অভাবে, অতীতের এইসব সমস্যা লইয়া ঝাপাইয়া পড়ে।

অনেক ক্ষেত্রে জানেও না এগুলি আর প্রবলেম আকারে নাই, সামজিক ভাবে বা বিশেষজ্ঞদের বরাতে সমাধান হইয়া গেছে এইসবের, বা বোঝা গেছে সমাধানের অতীত এইসব প্রবলেম।

তো বিগ হইয়া লেখকেরা শৈশবকালীন অতীতের সমাধান করতে বসে। নানান ধরনের সমাধান দেয় লেখার মধ্য দিয়া। বই আকারে সেগুলি বাইর করে।

বইগুলি গল্প, উপন্যাস, কবিতা বলেন আর নন ফিকশন ইত্যাদি যাই বলেন এইসব আকারে আমাদের সমসাময়িক টাইমে প্রকাশ হইতে থাকে। আমরা এগুলি পড়ি!

ভালো বই হয় না তা বলতেছি না, বা সমসাময়িক প্রবলেম নিয়া সমাধান হাজির করতেছে না কেউ, তাও বলতেছি না।

বলতেছি বেশির ভাগ বইই এইসব দূর অতীতের না-সমস্যা ধরনের সমস্যার আবর্জনায় ভর্তি থাকে।

— ব্রাত্য #রাইসু, ২৫/৫/২০২০

আমি তার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘ জীবন কামনা করি। আগামী দিন গুলোতে তিনি আরো উজ্জ্বল হয়ে আমাদের কাছে ধরা পড়ুক। ভুল চিন্তায় তিনি যেন তার সন্মান না হারান!


(ছবি নেট থেকে, অন্তরকথন সাইট থেকে নেয়া)

মন্তব্য ৩২ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৩২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে মে, ২০২০ দুপুর ১২:৪৮

কাজী আবু ইউসুফ (রিফাত) বলেছেন: খাঁটি কথা।

২৮ শে মে, ২০২০ দুপুর ১:০২

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধন্যবাদ।

২| ২৮ শে মে, ২০২০ দুপুর ১২:৫২

চাঁদগাজী বলেছেন:


উনি কি সাহিত্যিক?

২৮ শে মে, ২০২০ দুপুর ১:০৪

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: এটা আমি তার কোন লেখায় তাকে দাবী করতে দেখি নাই বা জানি না! তিনি নিজকে কি চিন্তা করেন সেটা একদিন স্পষ্ট হবে নিশ্চয়!
তার খেলাটা এখানেই!
পাঠকের মনে জায়গা নিতে হয়ত এই খেলা। হা হা হা.।.।

৩| ২৮ শে মে, ২০২০ দুপুর ১:০৫

শায়মা বলেছেন: রাইসুভাইয়া একজন খাঁটি মানুষ!

ঢং ঢাং এর তোয়াক্কা করে না বা সেটাই তার হিডেন ঢং! হা হা জানিনা


তবে যাই হোক আর তাই হোক ভাইয়া খুবই মজার মানুষ। সবচেয়ে মজার ব্যাপারটাই তার না পাত্তা দিয়েও পাত্তা দেওয়া ভাবটা!

ভাইয়া দীর্ঘজীবি হোক। অবশ্যই তিনি বুদ্ধিজীবি!

অনেক ভালোবাসা রাইসুভাইয়ার জন্য!

২৮ শে মে, ২০২০ দুপুর ১:১৯

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধন্যবাদ, আপনি তার দারুন সুন্দর একটা খাঁটি দিক ধরেছেন। এটা যে একটা আর্ট সেটা অনেকে বুঝে না! ভালবাসা খুব করে দেখানোর বিষয় নয় আবার না দেখালেও চলে না, এমন একটা ভাব বেশ আনন্দের দিক!

আমি তাকে অনেক দিন ধরে দেখেই বলছি, যদিও এখনো সমানাসাম্নি কখনো দেখি নাই। ইচ্ছা আছে কোন একদিন কথা বলার বা আড্ডা দেয়ার!

সুযোগ যে কবে আসবে!

৪| ২৮ শে মে, ২০২০ দুপুর ১:২৭

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া কিন্তু আমাদেরই ব্লগার ছিলো ২০০৮/২০০৯ এর পরে আর দেখিনা তাকে এখানে। আজ যারা ফেসবুকে অনেক অনেক পরিচিতি পেয়েছেন বা বর্তমানের জনপ্রিয় লেখকেরা সবাই একদিন এইখানেই ছিলো। বাংলা লেখার মজাটা অনেকের এখানেই শুরু।

২৮ শে মে, ২০২০ দুপুর ২:০৫

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: উনি হাতে কলমের থেকে ডিজিটাল হয়েছেন, সব কিছুতেই তিনি ছিলেন এবং আছেন। তবে সময়ের কারনে বা অতি কেন্দ্রের কারনে হয়ত এক জায়গা থেকে প্রচারিত হন।

৫| ২৮ শে মে, ২০২০ দুপুর ১:২৭

নয়ন বিন বাহার বলেছেন: উনার মধ্যে তাচ্ছিল্যের ভাবটা প্রকট।
তবে চিন্তা খুবই শার্প!

২৮ শে মে, ২০২০ দুপুর ২:০৮

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: এটাও একটা আর্ট! তবে আপনি হয়ত এমন ভাবছেন আসলে এটা তার একটা বুদ্ধিও হতে পারে, দূরে ও নিজকে রহস্যে রাখার। যারা বুদ্ধিমান তারা তার কাছে যাবে না, ফলে তিনি নিরাপদে থাকছেন এবং চিন্তা করতে পারছেন। আমি অনেক লেখক দেখেছি যারা অনলাইনে এসে নষ্ট হয়ে গেছে, পাব্লিকের কথায় ও পাব্লিকের কমেন্টের উত্তর দিয়ে। এখন আর তারা লিখতেই পারে না। এক দুই লাইনের স্ট্যাটাস দেয় মাত্র!

২৮ শে মে, ২০২০ দুপুর ২:১২

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: অনলাইনে কারো প্রশ্নের জবাব হুট হাট করে দেয়াটা জরুরী নয়, তবে সব চেয়ে ভাল চুপ থাকা। এই গুন আয়ত্ত করা কঠিন। যারা আগে থেকে বুঝে যায়, তারাই ভাল করে। রাইসুকে আমি দেখেছি তিনি সাধারণত জবার দেন না, তবে লাইক সাইন দেখেছি। এতে বুঝা যায় তিনি পাঠকের নিকটে আছেন কিন্তু পাঠক থেকে দূরে থাকতে পছন্দ করেন।

৬| ২৮ শে মে, ২০২০ দুপুর ১:৩২

শায়মা বলেছেন: স্যরি ভাইয়া ২০০৮ এর পরেও অনেক লেখাই লিখেছেন। কিন্তু তার আগে বেশি একটিভ দেখেছি।

২৮ শে মে, ২০২০ দুপুর ২:০৯

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: এখনো তিনি অনলাইনেই বেশি এক্টিভ, তবে ফেইসবুকের একাউন্ট ও নিজের সাইট থেকে। এটাই যথেষ্ট!

৭| ২৮ শে মে, ২০২০ দুপুর ১:৩২

রাজীব নুর বলেছেন: তার সম্পর্কে আমি বেশি কিছু জানি না।
ফেসবুকে উনি ছিলেন আমার লিস্টে। মনে হয় উনি আমাকে ব্লক করেছেন।

২৮ শে মে, ২০২০ দুপুর ২:১০

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: কাউকে জানার চেষ্টা মানেই ভালবাসা! তিনি আপনাকে পছন্দ না করলেও দিন শেষে আপনিও জয়ী!

৮| ২৮ শে মে, ২০২০ দুপুর ২:৪৩

বিজয় নিশান ৯০ বলেছেন: তাকে ৩০ বছর ধরে দেখতেছেন । তার বয়স কত ।
সে আহমদ ছফার সাথে মেশার সুযোগ পেয়েছিল । সময়ের সেরা চিন্তাশীল মানুষ কখনো অন্যকে ব্লক করে না । সে যুক্তিতে না পারলে অন্যকে ব্লক করে দেয় । কথার জবাব কথা দিয়ে দিতে হয় , কণ্ঠকে বন্ধ করে নয়।

২৮ শে মে, ২০২০ রাত ৯:০৮

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: তিনি নিজেই পরের কমেন্টে জবার দিয়ে উনার অবস্থান পরিষ্কার করেছেন, পড়ে নিতে পারেন। আপনার যদি টার্গেট থাকে তবে সেই টার্গেটেই এগিয়ে যেতে হবে।

৯| ২৮ শে মে, ২০২০ বিকাল ৪:১৩

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: কাউকে জানার চেষ্টা মানেই ভালবাসা! তিনি আপনাকে পছন্দ না করলেও দিন শেষে আপনিও জয়ী!

বাহ!! ভালো বলেছেন।

২৮ শে মে, ২০২০ রাত ৯:০৯

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ভালবাসা পেয়ে ছাড় জরুরী বিষয়! যদি ছাড় না দেন তা হলে অন্তত চুপ থাকাও ভাল। কিংবা নিরবে পরিত্যাগও ভাল বিষয়!

১০| ২৮ শে মে, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৬

ব্রাত্য রাইসু বলেছেন: থ্যাংকস, সাহাদাত উদরাজী ভাই। আমাকে নিয়ে লেখার জন্যে আন্তরিক ধন্যবাদ।

আমি চিন্তার ক্ষেত্রে আর্গুমেন্টে বিশ্বাস করি। আপনি যখন আর্গুমেন্ট করবেন তখন চিন্তাকারীর চাইতে চিন্তার গুরুত্ব বেশি দিবেন। আমি সেই চেষ্টা করি বলে অনেক কিছুর সঙ্গে আমাকে দেখবেন আবার অনেক কিছুতে আমি নাই।

এমনিতে নৈতিক ভাবে বা ভালো মন্দের হিসাবে কাউকে আমি বিচার করি না, কাজেই নিজেও নৈতিকতা দিয়ে নিজের চিন্তার বিচার করতে চাই না।

ব্যক্তিগত জীবনে কারো বা কোনো প্রতিষ্ঠানের কাছে সুবিধা নিতে আমার আপত্তি নাই। কিন্তু কোনো সুবিধাই এমনি এমনি কেউ দেয় না। আপনি যা নিলেন তার চাইতে বেশি ফেরত দিতে না পারলে না নেওয়া ভালো।

সে কারণেই একটু অস্পষ্ট ও দূরে দূরে মনে হয় আমাকে।

আমি অনলাইনে দলবাজি করতে চাই বা বলা ভালো আমার চিন্তার লোকদের সামনে নিয়া আসতে চাই।

তবে এইটা একটু সমস্যাজনকও। আমার অনেক বন্ধুরই আমি যখন সমালোচনা করতে গেছি, তখন আগাগোড়া শুরু থেকে আবার শুরু করতে হয়।

ভালো থাকবেন, আপনার এই সাহসী সমর্থন আমার জীবনে যা যোগ করলো তার জন্যে কৃতজ্ঞতা জানবেন।

২৮ শে মে, ২০২০ রাত ৯:১২

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা আপনাকে।
সহজ কথায় আপনি উত্তর দিয়েছেন। পাঠকের জন্য এটা একটা উদাহরণ হয়ে থাকবে। আপনি আপনার কাজ করে চলুন, আমরা আমাদের কাজ করবো।
আপনার জীবন কাটুক আনন্দে।

১১| ২৮ শে মে, ২০২০ রাত ১০:০৭

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: আমি ব্লগ পড়ি গত ৪/৫মাস।এর আগে ব্লগ সম্পর্কে একটা নেতিবাচক ধারনা ছিল।এখনো খুব একটা উঁচু ধারনা নেই।এটা দেখলাম যে নানা মতের মানুষ এখানে লিখে।এটার একটা ভাল দিক আছে আবার খারাপ দিকও আছে।যার যা খুশি তাই আহরন করতে পারছে।আন্তর্জাতিক বিষয়গুলোর সমসাময়িক বিশ্লেষনে আমার কাছে ভাললাগে ইউভাল নোয়া হারারির লেখা।ইনার লিখা আজকে কিছুটা পড়লাম।কোথায় পাওয়া যায় তারলিখা?

২৮ শে মে, ২০২০ রাত ১০:২৬

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

১২| ২৯ শে মে, ২০২০ দুপুর ১:৪২

আমি সাজিদ বলেছেন: কি পোস্ট? কেমনে সেরা বলে কিছুই বুঝলাম না? কয়েকটা লাইন লিখলেন খালি। আরো বিশদ আলোচনা করেন। কি বুঝাতে চান? সেরা উপাধি দেওয়ার পেছনে কারন কি কি?

৩০ শে মে, ২০২০ দুপুর ১২:৪০

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: জ্বি সাজিদ ভাই, আপনিও সেরা। আপনাকে নিয়েও লেখা যায়।

১৩| ২৯ শে মে, ২০২০ দুপুর ২:৩০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

১৪| ২৯ শে মে, ২০২০ দুপুর ২:৩৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

১৫| ২৯ শে মে, ২০২০ রাত ১১:৫৮

ব্রাত্য রাইসু বলেছেন: "এমনকি মাদ্রাসায় ছাত্রী পুড়িয়ে মারা, মসজিদে ছাত্রী ধর্ষন কান্ডে ভিক্টিমকে বেশ্যা আখ্যাইত করে এ ধরনের ধর্ষন বৈধ বলে ফেবুতে পোষ্ট দিয়েছিলেন।" / হাসান কালবৈশাখী

হাসান কালবৈশাখীর মিথ্যা কমেন্ট ডিলিট করার অনুরোধ করছি।

০১ লা জুন, ২০২০ রাত ১২:১৯

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: কমেন্টটা ডিলিট করা হয়েছে।

১৬| ৩০ শে মে, ২০২০ ভোর ৪:০২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
এসব আপনার পোষ্ট থেকে নেয়া স্ক্রিন শট। আপনারই বক্তব্য।
মিথ্যা নয়। আপনি ডবল চেক করে দেখুন।

১৭| ৩১ শে মে, ২০২০ রাত ২:১৩

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: উডরাজি ভাই, দূর্ভাগ্যজনভাবে উনার চিন্তার সাথে আমার সেভাবে পরিচয় নেই সুতরাং সেদিকে যাচ্ছি না। আমার বিরোধ 'সেরা' শব্দটি নিয়ে। চিন্তার দুনিয়ায় চমস্কি সেরা নাকি ভিনগেন্সটাইন সেরা এটা মূল্যায়নের মাপকাঠি কি? এই মাপকাঠি কে নির্ধারণ করবে? কীভাবে করবে? কেন করবে? কোন উদ্দেশ্যে করবে? এ প্রশ্নগুলো এসে যায়। মূল্যায়ন সম্পুর্ণ যার যার ব্যক্তিগত ব্যাপার, তবে এখানে কিছু বিড়ম্বনাও আছে। অনেক সময় এ মূল্যায়নগুলো এক ধরনের ব্যক্তিকেন্দ্রিক ব্রাহ্মণ্যবাদের প্রতিষ্ঠা করে, উসকে দেয় পুরোহিত প্রথার। অনেকক্ষেত্রে পারষ্পারিক চিন্তার আদানপ্রদানে এটি একজনকে নির্মোহ থাকতে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করতে পারে। এবার পাঠ্যপুস্তকে সক্রেটিসেকে এতভাবে চেনানো হোয় কিন্তু প্রাক-স্টোয়িক হেরাক্লিটাসকে অতোটা নয় কেন সেটিও একত্বই প্রশ্ন হতে পারে, এখানেও তো কাউকে তুলনামূলক সেরা ধরেই এটি করা হচ্ছে। তথাপি সেরা নির্বাচনের ব্যাপারে প্রশ্ন কিন্তু থেকেই যায়, বিশেষকরে যখন আমরা আসলে জানিনা যে তার মানদণ্ডটা আসলে কি হবে?

১৮| ৩১ শে মে, ২০২০ বিকাল ৪:৩৬

ব্রাত্য রাইসু বলেছেন: "এমনকি মাদ্রাসায় ছাত্রী পুড়িয়ে মারা, মসজিদে ছাত্রী ধর্ষন কান্ডে ভিক্টিমকে বেশ্যা আখ্যাইত করে এ ধরনের ধর্ষন বৈধ বলে ফেবুতে পোষ্ট দিয়েছিলেন।" হাসান কালবৈশাখী আপনার এই বক্তব্য মিথ্যাচার। এটা ডিলিট করতে বলছি পোস্টদাতাকে।

০১ লা জুন, ২০২০ রাত ১২:১৭

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: উক্ত কমেন্টটা ডিলিট করে দিলাম, কারন আপনি নিজেই বলছেন, আপনি এমন বলেন নাই।
ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.