নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
[email protected] ০১৯১১৩৮০৭২৮গল্প ও রান্না udrajirannaghor.wordpress.comপ্লে স্টোরে ‘গল্প ও রান্না’ এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! আনন্দ সংবাদ! বাংলা রেসিপি নিয়ে এই প্রথম প্লে স্টোরে এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! ‘গল্প ও রান্না’ এখন Play Store এ Apps হিসাবে আপনার হাতের কাছে। নেট কানেশন বা WiFi জোনে থেকে Play Store এ যেয়ে golpo o ranna বা “Golpo O Ranna” বা “com.udraji.rannaghor” লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন। খুব সহজেই আপনি আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইলে ‘গল্প ও রান্না’র আইকন ইন্সটল করে নিতে পারেন। ফলে আপনাকে আর মোবাইলে আমাদের সাইট দেখতে লিঙ্ক বা কোন ব্রাউজার ব্যবহার করতে হবে না। নেট কানেশন বা ওয়াইফাই জোনে থাকলেই আপনি ওয়ান ক্লিকেই গল্প ও রান্না দেখতে পাবেন।
কথা বললে অনেক কথাই বলতে হয়!
বৃটেন থেকে স্বাধীনতা, দেশ ভাগ পরে আলাদা ইত্যাদি ইত্যাদি যা কিছুই ঘটেছে সবই ধরা যাক সঠিক বিষয়, তবে এই সময় গুলোতে এই অঞ্চলের কোন দেশেই সঠিক বা ভাল বুদ্ধিমান শাসক পায় নাই, যে শাসক দেশের জনগণকে সত্য মিথ্যা, বাস্তবতা বা পরের দিনের কথা গুলো, দারিদ্রতা দূর, শিক্ষা ইত্যাদি বিষয়ে সচেতনা বা বাঁধা বা একটা মান তৈরী কথা বলে নাই বা চেষ্টাও করে নাই! নিজেরা মজা লুটেছে যা পেরেছে, সাথে তল্পিতল্পা বেঁধেছে! এদিকে প্রায় সব দেশেই ফ্লিম বানানোতে মনোযোগী হয়েছে (হিন্দি সিনেমা বেশী) যা অবাস্তব নয় শুধু এই অঞ্চলের মানুষের মাথাও খেয়েছে, বুদ্ধি বিনাশ করেছে, দারিদ্রতা বাড়িয়েছে, মানুষ্কে কর্ম বিমুখ করেছে! বলা চলে, হিন্দি সিনেমা (পরে হিন্দি টিভি, সিরিয়াল, শো, ম্যাগাজিন, হান্ট) এই অঞ্চলের মানুষের প্রধান দূর্ভোগের কারন যা এখনো অব্যাহত আছে!
অন্যদিকে এই অঞ্চলের দেশ গুলোর মধ্যে এখনো তেমন কোন ভাল শাসক (সুশাসক) আসে নাই, যে এই কাঠামো পরিবর্তন করতে পারে বা জনগণের কানে এটা বলতে পারে যে, আপনারা ভাল না থাকার কারন এটা এটা, আপনাদের এই এই কাজ, আপনাদের এই এই সবেই মঙ্গল, পাশাপাশি টাকার দূর্বিত্তদের রুখতে পারা এবং সুষ্ট একটা বিচার ব্যবস্থার চিন্তা করতে পারা!
আগামী শতকেও এই অঞ্চলের মানুষের মুক্তি মিলবে বলে মনে হয় না! এখনো এই অঞ্চলের মানুষ স্বপ্নে আছে, নিজদের অধিকার বুঝতে পারছে না, শোষিত হয়ে দেয়ালে পিট/পেট লেগে যাবার পরেও এখনো নিজ ভাষার সিনেমা/ অপর ভাষা হিন্দি সিনেমা দেখতে বসে পড়ে! অবাস্তবতাই প্রিয় এখনো!
(সীমিত চিন্তা ভাবনা, বড় লেখা পড়ার সময় কারো নাই, জানি)
ছবিঃ নেপালী ছবির দৃশ্যপট, পাহাড় মানেই নাচ গানের জায়গা, আহা!
১৩ ই জুন, ২০২০ রাত ১২:৩০
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: মুশফিক ভাই বলেছেন, এই অঞ্চলের মানুষদের সিনেমার আফিম এবং ধর্মের আফিম দিয়ে জীবনের মূল লক্ষ্য থেকে ফিরিয়ে রাখা হয়েছে। এটাই শাসকদের সফলতা।
কিছু যোগ দেই, এই লক ডাউনেও অসভ্য, অবাস্তব, অশ্লীল হিন্দি সিরিজ গুলো মানুষের ঘরে ঘরে। আফসোস ছাড়া কাউকেই কিছু বলা যায় না! যুগে যুগে এটাই চলে আসছে। যারা এই সব নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে তারা নাকি সমাজ বুঝে না! অন্যদিকে সরকার বাহাদুর মজাই নিচ্ছে, নিজ দেশের লোক শেষ হচ্ছে তবুও মজা নিচ্ছেই!
তথ্য গুলো নিশ্চয় কাজে লেগেছে!
২| ১৩ ই জুন, ২০২০ রাত ১২:৫০
নেওয়াজ আলি বলেছেন: হিন্দি ছবি দেখতে দেখতে ঘুম যায় অনেকে
১৩ ই জুন, ২০২০ রাত ১:১৯
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: সমস্যা এখানেই, এই চরিত্র নিশ্চয় আপনার পাশেই আছে! হা হা হা.।। (মজা করলাম সিরিয়াস হইয়েন না!)
৩| ১৩ ই জুন, ২০২০ রাত ১২:৫২
কল্পদ্রুম বলেছেন: আমি ভাবছিলাম ভারতীয় উপমহাদেশের সিনেমাতে এতো রোমান্টিকতা কেনো?অর্থাৎ ঘুরে ফিরে নারী পুরুষের প্রেম।পারিবারিক ভালোবাসার সিনেমাও আছে।অন্যান্য ব্যতিক্রম আছে।তবে শতকরা হিসেবে উথাল পাথাল রোমান্টিক সিনেমাই বেশি।সেগুলো ব্যবসা সফলও।রোমান্স শব্দের অর্থ অবাস্তব কল্পনা।আপনি এ বিষয়ে বড় লেখা লিখতে পারেন একসময়।আমার মত অনেকেই পড়বে।
১৩ ই জুন, ২০২০ রাত ১:২৩
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: বড় লেখা এখন আর কেহ পড়ে না, এটা আমি আমার অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, আমি নিজকে বিচার করে এটাই দেখতে পাই। আজকাল মানুষ পেপার পড়ে না আর নেটে বড় লেখা কি করে পড়বে। যাই হোক, আমি মুল কথা বলতে চেয়েছি যে, এই ভুয়া শাসকেরা আমাদের এখনো আফিম খাইয়ে ঘুম পাড়িয়ে রেখেছে! দুনিয়ার কোন সভ্য (যা অন্তত) দেশে এমন নাচন কুদনের ছবি হয়! এক ছবি দেখার পরে কয়েকদিন কাজ কাম করতেই ইচ্ছা হয় না!
এমন কুটনামী কি আর কোন সিরিয়ালে হয়! আমাদের নারী পুরুষেরা কি শিখছে?
এখন তো আমাজান, নেটফিলিক্সের যুগ, এখনো অসভ্যতা, অশ্লীলতা একদম ঘরে ঘরে নিয়ে এসেছে। মা ছেলে বাবা বসে এক সাথে দেখছে! মানে আরো শেষ পেরেক মারছে!
জীবনে বেঁচে থাকার জন্য এই সব অন্তত দরকার নেই, সামষ্টিক আরো অনেক বিষয় আছে!
৪| ১৩ ই জুন, ২০২০ রাত ১:৪৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
পোষ্ট তেমন ভালো হয়নি।
১৩ ই জুন, ২০২০ সকাল ১০:৪৭
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ওস্তাদ, এই অঞ্চলের মানুষ কি পরিমান সিনেমা, টিভি, মোবাইল দেখে আপনার হয়ত এখন আর সেই ধারনা নেই। পেটে ভাত নেই তবুও সিনেমা হলে ঠিকই যাচ্ছে। এখন আবার নুতন এসেছে আমাজন, নেটফিলক্স - এতে সবাই ডুবে মরছে, সারা দিন সিরিয়াল দেখে পার করছে!
এই অঞ্চলের মানুষ ভুল শাসনের বিরুদ্ধে যেতে হবে এটাও ভুলে গেছে।
৫| ১৩ ই জুন, ২০২০ রাত ৩:০৪
অনল চৌধুরী বলেছেন: বিশেষ সংস্থার নির্দেশ বিপ্লব থেকে তরুণ সমাজকে দূরে রেখে তাদের নষ্ট করার উপায় ২টা ।
১। কমদামে সহজলভ্য মদ-যেকারণে ভারতে মদখোরের সংখ্যা সবচেয়ে বেশী।
২। হেলেন-বিন্দু-অরুণা ইরানী থেকে শুরু করে গত ২ যুগ ধরে কারিনা-ক্যাটরিনা-দিপীকার-সানির অর্ধনগ্ন আইটেম নাচ গান-অবাধ সম্পর্ক টিভিতেও পরকিয়া,জিসম,মার্ডার,তুম মার্কা ছবিতে অবাধে এসব অনৈতিকতা দেখিয়ে তরুণদের পুুুরো নষ্ট করা।
যা ফলে কেইউ আর আদর্শ নিয়ে মানুষের প্রকৃত অধিকার আদায়ের জন্য সংগঠিত হতে পারছে না।
কানাহইয়া কুমারের কথা কেউ শোনেনা,শোনে শিবসেনা-বজরঙ্গীর দাঙ্গা-হাঙ্গামার কথা!!!
১৩ ই জুন, ২০২০ সকাল ১০:৫০
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধন্যবাদ অনল ভাই,
আমি ভাল লিখতে পারি না, আবার লিখতে বস্লে সব ভুলে যাই। আপনার দেখার চোখ আছে, আপনিও লিখুন।
হ্যাঁ, আমার কাছেও তা মনে হয়। কানাইয়া কুমারেরা কেন বার বার ফেল করে যাচ্ছে, এর কারন হচ্ছে অশিক্ষা, বেশির ভাগ মানুষকে ইচ্ছা করেই এমন করে রাখা হয়েছেম সাথে আছে নাচাগানা।
শুভেচ্ছা নিন।
৬| ১৩ ই জুন, ২০২০ সকাল ৯:৪১
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: প্রকৃতপক্ষে সিনেমাটাই নিষিদ্ধ হওয়া উচিৎ। নিশ্চয়ই শয়তান মানুষের প্রকাশ্য শত্রু। সে চায় মানুষ যেন আল্লাহর পথ থেকে সরে যায় আর অনুসরণ করে সেটা যেটা সে পছন্দ করে।
১৩ ই জুন, ২০২০ সকাল ১০:৫৩
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: িনেমা এই অঞ্চলে ভুল পথে এগিয়েছে, সিনেমায় যা দেখানো হয় বা হচ্ছে তার সাথে জীবন মিলে না। উপরন্তু একটা সিনেমা দেখে আরো কয়েকদিন নষ্ট করে ফেলছে মানুষ। মানুষ হয়ে পড়ছে কর্ম বিমুখ, সিনেমা লাইফ মনে করে মাদক ধরে ফেলছে! সমাজের মুল সুত্র গুলো নষ্ট করে ফেলেছে এই সিনেমা গুলো।
ভাল বা সুন্দর সিনেমা হতেই পারে।
৭| ১৩ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১:০৭
পদ্মপুকুর বলেছেন: অনল চৌধুরীর মন্তব্যে সহমত।
১৫ ই জুন, ২০২০ সকাল ১১:২২
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ্যাঁ, তিনি বেশ ভাল চিন্তা করেছেন।
৮| ১৩ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১:৩৬
অনল চৌধুরী বলেছেন: আমি ভাল লিখতে পারি না, আবার লিখতে বস্লে সব ভুলে যাই-এট কোনো সমস্যা না।নিয়মিত চর্চা করলেই লিখতে পারবেন। তবে সময় দিতে হবে।
পাকিস্তান আমলেও বাংলা তরুণদের নৈতিকতা ধ্বংসের জন্য নীলোর উর্দু অশ্লীল নাচ-গানের ছবি আর সেই ৬০-এর দশকেই মাসুদ রানার বইগুলিতে অবাধ শারীরিক সম্পর্ক এবং মদ-জুয়াতে উৎসাহিত করার জন্য অনেক চেষ্টা করা হয়েছিলো।কিন্ত সেইসময়ের নীতিবান তারুণ্য এসব অগ্রাহ্য করে স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্টা করেছিলেন।
যেটা না পারা ফলে বতর্মানের তারুণ্য দুর্নীতিমুক্ত আইনের শাসনে পরিচালিত দেশ গঠন করতে পারছে না।
মাহমুদুর রহমান বলেছেন প্রকৃতপক্ষে সিনেমাটাই নিষিদ্ধ হওয়া উচিত-চলচ্চিত্র ভালো খারাপ-যেকোনভাবে ব্যাবহার করা যায। আমার লেখা গুলি পড়েন। তাহলে জানতে পারেন চলচ্চিত্র কতোটা শক্তিশালী মাধ্যম।
১৫ ই জুন, ২০২০ সকাল ১১:২৫
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধন্যবাদ। হ্যাঁ, বাংলাদেশ ও সেই দেশে একই সময়ে সিনেমা এভাবেই গিলানো হয়েছিল! ইন্ডিয়াতে তো প্রতিটা রাজ্যে আলাদা আলাদা করে সিনেমা বানানো হয়েছে না হচ্ছে। যা এখন তো এমন রুপে গেছে যে মানুষ সিনেমা ছাড়া আর বাচতেই পারছে না। কিছু ভোজপুরী সিনেমা দেখলাম, এমন সিনেমা এখনো হয় তা মাথায় ধরে না! মানুষের জন্য সত্যই আফিম!
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই জুন, ২০২০ রাত ১২:২০
রাজীব নুর বলেছেন: কিছু বুঝতে পারছি না।