নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাহাদাত উদরাজী\'র আমন্ত্রণ! নানান বিষয়ে লিখি, নানান ব্লগে! নিজকে একজন প্রকৃত ব্লগার মনে করি! তবে রান্না ভালবাসি এবং প্রবাসে থাকার কারনে জীবনের অনেক বেশী অভিজ্ঞতা হয়েছে, যা প্রকাশ করেই ফেলি - \'গল্প ও রান্না\' সাইটে! https://udrajirannaghor.wordpress.com/

সাহাদাত উদরাজী

[email protected] ০১৯১১৩৮০৭২৮গল্প ও রান্না udrajirannaghor.wordpress.comপ্লে স্টোরে ‘গল্প ও রান্না’ এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! আনন্দ সংবাদ! বাংলা রেসিপি নিয়ে এই প্রথম প্লে স্টোরে এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! ‘গল্প ও রান্না’ এখন Play Store এ Apps হিসাবে আপনার হাতের কাছে। নেট কানেশন বা WiFi জোনে থেকে Play Store এ যেয়ে golpo o ranna বা “Golpo O Ranna” বা “com.udraji.rannaghor” লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন। খুব সহজেই আপনি আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইলে ‘গল্প ও রান্না’র আইকন ইন্সটল করে নিতে পারেন। ফলে আপনাকে আর মোবাইলে আমাদের সাইট দেখতে লিঙ্ক বা কোন ব্রাউজার ব্যবহার করতে হবে না। নেট কানেশন বা ওয়াইফাই জোনে থাকলেই আপনি ওয়ান ক্লিকেই গল্প ও রান্না দেখতে পাবেন।

সাহাদাত উদরাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

Take Me to Town (1953); ‘আমাকে সাথে নাও’ কিংবা ‘মাঝি, আমাকে নিবে’!

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৪০

Take Me to Town (1953): হলিউডের এই ছবির বাংলা নাম বাংলায় করে আপনাদের জানাতে হলে আমি এর বাংলা লিখবো, ‘মাঝি, আমাকে নেবে’ কিংবা ‘আমাকে সাথে নাও’! এত বছর আগে এমন ছবি বা এমন কাহিনী নিয়ে ছবি আমি অন্তত কল্পনা করতে পারছি না, মানে এই দাড়াচ্ছে যে, ওরা ছবি বানাতে কত এডভান্সড ছিল তা বলার অপেক্ষা রাখে না। এই ছবিটাও আপনাদের আমি দেখতে বলি, এর কারন হিসাবে আমি বলবো, এই ছবিতে গল্প আছে (যদিও এমন গল্পের অনেক ছবি নিশ্চয় আপনারা আরো আরো দেখে ফেলেছেন বা এমন গল্প নিয়ে এই দুনিয়াতে আরো আরো অনেক ছবি হয়েছে বটেই) যা এর আগে হয়ত কোন দেশের কেহ এমন গল্প নিয়ে ছবি বানায় নাই বা এটাই হয়ত মৌলিক গল্প ছিলো সেই সময়ে। ছবির চিত্রগ্রহন চমৎকার, অভিনেতা অভিনেত্রীদের কাজ ভাল হয়েছে। বিশেষ করে এই ছবির নায়ক নায়িকা স্টারলিং হেইডেন ও অ্যান শ্রীদান চমৎকার কাজ করেছেন এবং এদের সেই সময়ের স্মার্টনেস এখনো ফলো করা যেতে পারে বলেই আমি মনে করি। নায়িকা অ্যানের চুল সহ শারীরিক গঠনের বা এক কথায় বলা চলে রুপের ঝলকের কথা এখনো মনে করা যেতে পারে। আপনারা যারা এখনো মরলিন মনরোকে ভুলতে পারেন না, আমি বলবো এই ছবি দেখলে আপনারা আপনাদের চয়েস বা পছন্দ থেকে কিছুটা হলেও সরে এসে অ্যানের দিকে যাবেন, এক কথায় সি ইস বিউটিফুল। যাই হোক, বেশি কথা বলা চলে না। চলুন ছবির ক্যাপশনে কথা বলি।


ছবি ১, সাদাকালো থেকে কিছুটা রঙ্গীন দুনিয়াতে প্রবেশের কালের এই ছবি যাকে তখন বলা হত টেকনোকালার। মানে রঙ্গীন দুনিয়া! তবে আমি ছবিটা দেখে যা বুঝতে পারছিলাম, এই ছবির গান গুলোই হয়ত রঙ্গীন ছিল, বাকী সাদাকালো, যা আমাদের বাংলা ভাষায় বলা হত, আংশিক রঙ্গীন! আপনারা নিশ্চয় আংশিক রঙ্গীন ছবি গুলোর কথা ভুলে যান নাই। আমাদের দেশে ১৯৭৫ থেকে ১৯৮৫ সাল পর্যন্ত এমন অনেক ছবি হয়েছিল। নিশ্চয় অনেকের এখনো মনে আছে।


ছবি ২, এই ছবির এটাই মনে হয় আকর্ষনীয় পোষ্টার ছিলো। এই পোষ্টার নিশ্চয় সেই আমলে দর্শক টানায় খুব কাজে দিয়েছিল। যাই হোক, এখানে এই ছবির ঘটনা বা গল্প সংক্ষেপে বলে দেই, কারন এতে আপনারা যারা ছবিটা দেখবেন, তাদের জন্য আলাদা একটা আকর্ষন হবে। আমিও মনে করি, আমাদের বাংলা ভাষা ছাড়া অন্য ভাষার ছবি দেখতে বসলে যদি আগে থেকেই গল্পের কিছুটা জানা যায় তবে দেখতে আরো মনযোগ দেয়া যায় বা বুঝতে সহজ হয়। একজন সুন্দরী গায়িকা এবং নৃত্য পারদর্শি মাফিয়া চক্র থেকে কৌশলে পালিয়ে একটা ছোট শহরে চলে যান এবং সেখানে এক ছোট স্টেশনে ছোট সদ্য মাতৃহারা তিনটে ছেলের সাথে পরিচিত হন। এদের সাথেই তিনি সেই শহরে থেকে যাবার সিন্ধান্ত নেন, মানে এই তিনটে দুষ্টু মিষ্টু ছেলের মা হিসাবে নিজকে দাড়া করান (এর মধ্যে অনেক ঘটনা অনেক হাসি তামাশা আছে) কিন্তু এই ছেলেদের বাবা কিছুতে এটা মেনে নিচ্ছিলেন না, তিনি মুলত এই মহিলাকে এড়িয়ে যেতে চাইছিলেন এবং বিশ্বাস করতে পারছিলেন না। এর মধ্যে এই শহরের নানা অনুষ্ঠানে অংশ গ্রহনের ফলে তিনি আবারো সেই কুচক্রীদের নজরে পড়েন এবং সেই কুচত্রীরা তাকে ধরে আগের জায়গাতে নিয়ে যেতে চায় এবং পুলিশের ভয় দেখায়। এই সময়ে নায়কের মনে মায়া জাগে এবং তিনি সব কিছু ভুলে তাকে স্ত্রী বা প্রিয়তমার মর্যদা দেন এবং পরে এই তিন সন্তান সহ উনারা আবার চমৎকার জীবন যাপন শুরু করেন। এই হচ্ছে মুল গল্প! আশা করি আপনারা বুঝতে পারছেন। মানে এখনকার দৃষ্টিতে খুব একটা সাধারন গল্প কিন্তু সেই আমলের বিবেচনায় এই গল্পে যথেষ্ট মায়া বা আকর্ষন ছিলো। নায়িকা তিনটে শিশুকে ভালবেসে এবং সাথে তাদের পিতাকে আপন করে নেয়ার গল্প সেই আমলে নেহাত বিরল ছিলো। হা হা হা, এটা অবশ্য এই আমলেও চিন্তা করা যায় না, এমন কোন মহিলা পাওয়া যাবে না যে, তিন সন্তান সহ তাদের পিতাকে বিবাহ করবে! অসম্ভব কল্পনা বটেই।

এই ছবির নায়ক বাহাদুরকে দেখে আমার আমাদের বাংলাদেশের ছবির নায়ক মিঃ ওয়াসিমের কথা বার বার মনে পড়ছিলো। হোয়াট এ টল এবং বডি। এই নায়ক নিয়ে আর একটু জানতে গিয়ে যা জানতে পারলাম, তিনি সেই আমলের অনেক জনপ্রিয় একজন নায়ক ছিলেন। তিনি মুলত আমেরিকার নৌবাহিনীর একজন নাবিক ছিলেন, পরে চাকুরী ছেড়ে অভিনয়ে মনোযোগ দেন। ১০১৬ সালে জন্ম নেয়া এই অভিনেতা ১৯৮৬ সালে ৭০ বছর বয়সে মারা যান, তিনি অনেক ছবিতে অভিনয় করেছিলেন। তার চেহারা এবং বলিষ্ট শরীরের জন্য বেশ সুনাম কুড়িয়ে ছিলেন। পাশাপাশি স্মার্টনেসের জন্য তো বটেই। তার আরো কয়েকটা ছবি আমি দেখেছি, সময় নিয়ে লিখবো।

যাই হোক, যারা পুরানো ছবি দেখতে পছন্দ করেন, তারা আজই দেখে ফেলতে পারেন। এখানে আর একটা তথ্য উল্লেখ না করে পারছি না, এই ছবির গল্পের হের ফেরে হিন্দিতে সালমান খান এবং নিলমকে নিয়ে একটা ছবি হয়েছিল, আমি এই ছবি সেই ১৯৯২ সালেই দেখে ফেলেছিলাম প্রবাসে থাকার সময়েই, দুবাই ভিত্তিক আল মুনসুর ভিডিও (মনে আছে কি!) থেকে! এখনো সেই ঘটনা বা ছবির কথা মনে আছে, সেখানে মেয়েটার স্মৃতি নষ্ট হয়ে তিন বাচ্চা সহ চাচা সালমানের কাছে এসেছিল এবং পরে এই দুষ্টু মিষ্টু তিন বাচ্চাকে আপন করে নিয়ে ছিলো, এর মধ্যে তার আসল পরিচয় প্রকাশ হয় এবং সাথে স্মৃতিও ফিরে পায়। ফলে মাঝের এই বছর গুলো সে ভুলে যায় কিন্তু ছবি তো, পরে সে আবার ফিরে আসে। আমার ধারনা ১৯৫৩ সালের এই হলিউডের ছবি Take Me to Town থেকেই এই হিন্দি ছবির গল্প চুরি করা হয়েছিল বা হয়েছে! যাই হোক, এই হিন্দি ছবির নাম ‘Ek Ladka Ek Ladki (एक लड़का एक लड़की)’, আপনারা আগে পিছে এই ছবিটাও দেখে নিতে পারেন!

ছবিটা সেই আমলে অনেক জনপ্রিয়তা পেয়েছিল বলে জানি। বিশেষ করে এই হিন্দি ছবির গান গুলো অনেকের মুখে মুখে ফিরত! তবে মজার ব্যাপার এই হিন্দি ছবির এমন কোন পোষ্টার পাই নাই যেখানে সেই তিন বাচ্চার ছবি ছিলো, ছবিতে শুধু নায়ক নায়িকার ছবিই ছিলো, মানে ছবি দেখতে বসলেই ওদের দেখা পাবেন!

আনন্দে কাটুক আপনাদের জীবন। সবাই ভাল থাকুন।

মন্তব্য ১৫ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৪৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




ছবিটি অবস্যই দেখবো। আপনার বঙ্গানুবাদ মজাদার হয়েছে “মাঝি, আমাকে নিবে?

১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৫২

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: পুরো লেখাটা দেখাচ্ছে না, ছবি গুলো কয়েকবার আপলোড দিলাম। হোয়াট দ্যা সিন, এর বেশি দেখায় না কেন, তিন তিন বার এডিট করলাম! :D
যাই হোক, পুরো লেখা পড়তে চাইলে আমার ফেইসবুক ফিডে আসুন।
https://www.facebook.com/udraji/posts/10215541348321758

২| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৫১

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: হোয়াট দ্যা সিন, এর বেশি দেখায় না কেন, তিন তিন বার এডিট করলাম! :D
যাই হোক, পুরো লেখা পড়তে চাইলে আমার ফেইসবুক ফিডে আসুন।
সাহাদাত উদরাজী

৩| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১২:১৬

রাজীব নুর বলেছেন: মুভি টা দেখি নি। আসলে এত পুরান মুভি দেখতে ইচ্ছা করে না। এত এত নতুন সুন্দর সুন্দর মুভি আছে যে পুরান ছবি দেখতে ইচ্ছা করে না। তবে আপনি মুভি নিয়ে পোস্ট দেওয়া অব্যহত রাখুন। ভালো লাগে।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১২:৪৫

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: পুরান ছবি দেখলে বুঝতে পারবেন এখনকার ছবি কি করে নকল করে বানানো হয়! একবার এই মজা পেলে নুতন ছবি দেখার মজা ভুলে যাবেন।

৪| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১২:১৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


সিনেমার দেশে আছি, এরপরও সিনেমা বেশী টানে না।

আপনি আপনার কর্ম পরিসরের মানুষগুলো, তাঁদের জীবনের ঘটনা প্রবাহ, জাতির হাল সময়ের উপর নিজের অভিজ্ঞতা লিখলে আমরা বর্তমানকে বুঝতে পারবো।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১২:৪৪

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: সেই সব নিয়ে আর কত লিখবো, এই সব নিয়ে লিখে তো পুলিশের খাতায় নাম উঠে যাবে। সামান্য মতের অমিলেই তো অনেকে ভুগে যাচ্ছে। লিখতে গেলেই তো তাদের অযোগ্যতা ভেসে উঠে। এতে এত অযোগ্যতা যে কাকে বাদ দিয়ে কাকে লিখবো। পরিবার, সমাজ, রাষ্ট্র কোন কিছু নিওয়েই মুলত এখন আর লেখা যায় না। পারিবারিক ঘটনা নিয়ে লিখলেই প্রিয়তমা স্ত্রী সহ অনেক শালায় ঠেস মেরে কথা বলা শুরু করে দেয়, সমাজ এই ঘুনে ধরা সমাজ। আর রাষ্ট্র, এই প্রশাসনের মুখে থু মারার জন্য থু থুও আর নেই। আপনি অনেক দিন বিদেশ থাকেন, ফলে এই সব জানতে চান। আর আমরা আছি ঘৃনায়!

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১২:৪৭

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: আপনার সময় হলে আমার নিজস্ব সাইটে আমন্ত্রন জানাই, একবার দেখে যেতে পারেন। সাথে ফেইসবুকেও আমন্ত্রন। আমি অনেক অনেক বিষয় নিয়েই লিখি, সাথে গল্প ও রান্নাও আছে।
https://udrajirannaghor.wordpress.com/
https://www.facebook.com/udraji

৫| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১:৫০

অনল চৌধুরী বলেছেন: সোভিয়েত ইউনিয়ন ও ভারত ইটালীতে অনেক ভালো ছবি হয়েছে। কিন্ত হলিউডের ছবি সবসময়ই পৃথিবী সেরা।
মনরোকে নিয়ে অকারণে হৈচৈ করা হয় শুধু দুই কেনেডির সাথে তার সম্পর্ক আর পর্দায় শরীর দেখানোর কারণে।
তার চেয়ে অনেক সুন্দরী আর প্রতিভাবান অভিনেত্রী হলিউডে ছিলো।
টেকনিকালার একটা প্রতিষ্ঠান এবং রঙ্গীণ ছবি তৈরীর পদ্ধতি।[link|https://en.wikipedia.org/wiki/Technicolor|Technicolor
উদরাজী উপাধিটা ব্যাতিক্রমী। এর মানে কি?

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৩২

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। তবে পুরানো ছবি দেখার আলাদা একটা আনন্দ আছে। খুঁজে খুঁজে এখন দেখার চেষ্টা করছি। অনেক অজানা তথ্য আছে। জানলে ভাল লাগে। শুভেচ্ছা নিন।

৬| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ২:০০

নেওয়াজ আলি বলেছেন: ভালো লাগলো আপনার অনুবাদ । অনেক পুরাতন ছবি । রাজিব ভাইয়ের সাথে সহমত।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৩৩

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: আলি ভাই, পুরাতন ছবি দেখলে নুতন ছবি দেখতে মন চাইবে না, মনে হবে এই সব ছবি তো নকল!
পুরানো ছবি দেখার আলাদা আনন্দ আছে।

৭| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ২:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


ধন্যবাদ, আপনার সাইট দেখবো।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৩৩

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: আমন্ত্রন জানিয়ে গেলাম আবারো। শুভেচ্ছা।

৮| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৪৬

অনল চৌধুরী বলেছেন: ইউটিইবে দেখলাম, ছবিটা সম্পূর্ণ রঙ্গীন।
পরে কি পুরো রঙ্গীন করেছে মোগল এ আজম এর মতো?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.