নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাহাদাত উদরাজী\'র আমন্ত্রণ! নানান বিষয়ে লিখি, নানান ব্লগে! নিজকে একজন প্রকৃত ব্লগার মনে করি! তবে রান্না ভালবাসি এবং প্রবাসে থাকার কারনে জীবনের অনেক বেশী অভিজ্ঞতা হয়েছে, যা প্রকাশ করেই ফেলি - \'গল্প ও রান্না\' সাইটে! https://udrajirannaghor.wordpress.com/

সাহাদাত উদরাজী

[email protected] ০১৯১১৩৮০৭২৮গল্প ও রান্না udrajirannaghor.wordpress.comপ্লে স্টোরে ‘গল্প ও রান্না’ এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! আনন্দ সংবাদ! বাংলা রেসিপি নিয়ে এই প্রথম প্লে স্টোরে এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! ‘গল্প ও রান্না’ এখন Play Store এ Apps হিসাবে আপনার হাতের কাছে। নেট কানেশন বা WiFi জোনে থেকে Play Store এ যেয়ে golpo o ranna বা “Golpo O Ranna” বা “com.udraji.rannaghor” লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন। খুব সহজেই আপনি আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইলে ‘গল্প ও রান্না’র আইকন ইন্সটল করে নিতে পারেন। ফলে আপনাকে আর মোবাইলে আমাদের সাইট দেখতে লিঙ্ক বা কোন ব্রাউজার ব্যবহার করতে হবে না। নেট কানেশন বা ওয়াইফাই জোনে থাকলেই আপনি ওয়ান ক্লিকেই গল্প ও রান্না দেখতে পাবেন।

সাহাদাত উদরাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

তথ্যঃ বিশ্বের সেরা ৭ খাদক (ভিডিও লিঙ্ক সহ)

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৩৩

অনেকদিন ধরেই ভাবছিলাম, আমার দেখা সারা বিশ্বের কয়েকজন বেশী খাওয়া খাদকের নামের লিষ্ট করি। আজ সেই সুযোগ পেয়ে গেলাম, মোটামুটি একটা লিষ্ট দাঁড়া করাতে পেরেছি। এরা সবাই উন্নত দেশের লোক, বাংলাদেশের এমন কাউকে খুঁজে পাই নাই, তবে বাংলাদেশের কথা মনে হলে অনেক কথাই বলতে হয়, এই দেশে বেশি খেয়ে যদি কেহ এখন কোন চ্যানেল বের করে তবে কিছু লোক তাকে জ্যান্ত দাফন করতেও চাইবে! আমরা সব কিছুতেই বিরাট বাড়াবাড়ি করা লোক, না আছে আমাদের ধর্ম, না আছে কর্ম! আমাদের বেশিরভাগ মানুষ এখনো নেগেটিভ চিন্তা নিয়েই বসবাস করে যাচ্ছে, আমাদের বেশীরভাগ লোক এখনো নিজের ঘরে আগুন দিয়ে অন্যের নামে মামলা করতেই বেশি আগ্রহী! এর কারন মুলত আমরা স্বাধীনতার প্রায় ৫০ বছরে পার করেলেও আমরা এখনো একজন সুশাসক পাই নাই যিনি এই বেড়াজাল নষ্ট করে এই দেশের সব মানুষকে মানুষ বানাতে চেষ্টা করবেন কিংবা সবাইকে মোটামুটি একটা সুতায় গেঁথে মালা বানাবেন, আমি এখনো তেমন একজন বিবেকবান সুশাসকের অপেক্ষা করি, যদি গলা উচু করে সবাইকে বলে দিবেন, আমাদের কি করা উচিত আর কি করা উচিত না। মুলত কাউকে বুঝিয়ে বা তার বিবেক জাগবে, এমন চিন্তা করে যে কোন বিষয় ছেড়ে দিলে চলে না। নিদিষ্ট আইন করে দিতেই হয় এবং সেই আইন ভংগ হলে সাথে সাথে তাকে বিচারের মুখোমুখি করে ফেলতে হয়! এতে বিবেকহীন বা অবিবেচক গুলো কিছুটা হলেও মানুষের পর্যায়ে থাকে! আমি আশা করি আমার অপেক্ষার পালা শেষ হবে!

যাই হোক, এই তালিখা বানাতে আমাদের পাশ্ববর্তী কয়েক দেশের কাউকে পাওয়া যায় কি না খুঁজে ছিলাম, না তেমন কাউকে লিষ্টে রাখা যায় না। তবে ইন্ডিয়ার কয়েকজনকে পাওয়া গেলেও কেরেলার মিঃ সপাত্তু রমানকে এই লিষ্টে রেখেছি, এই লোকের পেটেও হাতি আছে এবং তার ছেলেও আগামীর জন্য তৈরী হচ্ছে বলে মনে হল! চলুন দেখি।

১। মিঃ ম্যাট স্টোনি! উনার ভিডিও সারা বিশ্বে জনপ্রিয়, তিনি খাবার দাবারকে খেলাধুলা হিসাবে নিয়েছেন মাত্র!

ম্যাট স্টোনির সরু শরীরে গরু প্রবেশ করে! ভিডিও লিঙ্ক দেখুন!


২। মিঃ রান্ডি সানতাল!

রান্ডি সালতাল সত্যিই বেশ ভদ্র এবং অনেক চ্যালেঞ্জ এযাবত জিতে নিয়েছে। অপেক্ষাকৃত ইউটুবে প্রচার কম বা সাবক্রাইব কম! ভিডিও লিঙ্ক দেখুন।


৩। Mr. Piotr Czerwinski, উনার নাম উচ্চারনে দাঁত ভাঙ্গে, তবে ইউটিউবে তিনি যে চ্যানেল চালান তার নাম ফিউরিয়াস পিটে!

পিটে সাহেবের চমৎকার শরীর, তবে শুরুতে এমন ছিলো না, তিনি এই শরীর বানিয়েছেন। ভিডিও লিঙ্ক দেখুন।


৪। মিঃ আদম মোরান, ইংল্যান্ডের অধিবাসী, উনার চ্যানেলের নাম, ব্রেড মিট ফুড!

আদম সাহেবের শরীর স্বাস্থ্য দেখে কিছুতেই বুঝা যায় না যে কি করে তিনি এত এত খেতে পারেন। ভিডিও লিঙ্ক দেখুন!


৫। মিঃ জুয়েল হান্সেন, কানাডিয়ান নীল চোখের ভদ্রলোক, খেয়ে খেয়েই হোটেন রেষ্টুরেন্টের প্রচার করেন, এটাই পেশা!

শরীর স্বাস্থ্য মাশাআল্লাহ। তবে তিনি আমার কাছে ধীর গতির খাদক মনে হল, এদিকে খাবারের জুড়ি নেই! ভিডিও লিঙ্ক দেখুন!


৬। Mr. Joey Chestnut, মিঃ জই সাহেব চুপা খাদক, তবে তার ৪৪টা খাবারের চ্যালেঞ্জ গ্রহনের অভিজ্ঞতা আছে এবং তাতে পুরুস্কার পেয়েছেন, আমেরিকার অধিবাসী।

উনাকে আমার খুব ঠান্ডা মাথায় খাদক মনে হয়েছে। যে কোন স্থানেই তিনি খাবারের চ্যালেঞ্জ বসিয়ে দিতে পারেন, ১০/১২ কেজি খাবার কোন ব্যপারই না। ভিডিও লিঙ্ক দেখুন।


৭। মিঃ সাপ্তু রমান, ইনি ইন্ডিয়ার কেরেলার বাসী। বেশ জমিয়ে কেজি ১০/১২ যে কোন সময়েই সাটিয়ে দিতে পারেন। তবে ভাল লাগে তিনি মাঝে মাঝে তার ছেলেকেও নিয়ে খেতে বসেন, ছেলেও মাশাআল্লাহ বেশ খেতে পারে।

কেরেলা অঞ্চলের মানুষের রান্না করা খাবারের সাথে আমাদের বাংগালীদের খাবারের রান্না এবং মশ্লায় অনেক মিল আছে, আমার কেন জানি মনে হয়, হয় আমরা না হয় ওরা আমাদের রান্না থেকে রান্না শিখেছে, এটা মুলত গবেষনার বিষয় হবে একদিন। ভিডিও লিঙ্ক দেখুন!


‘বাবু খাইচ্ছো’ মার্কা ব্যাপার নাকি এখন আমাদের দেশে একটা টেইন্ড! যাই হোক, বাংলাদেশের কোন এমন একক খাদক এগিয়ে আসবে এবং ইউটিউবে চ্যানেল খুলে আমাদের জানান দিবে এই আশা করি, তিনি বলবেন, আমি খাচ্ছি আপনি খান! খাবার লজ্জার বিষয় কি না জানি না, তবে দুনিয়ার প্রতিটা মানুষের মৌলিক অধিকার হচ্ছে খাওয়া এবং রাষ্ট্র সেটা কিছুটা হলেও নিশ্চিত করবে, এমন আশা করি। প্রতিটা দেশে এখন খাবারের একটা টেইন্ড গড়ে উঠেছে, খাদ্যে ভেজাল চলে না। অথচ আমরা এখনো কোন দিকই নিশ্চিত করতে পারি নাই। ফুটপাতে ভাল খাবারের দোকান দিয়েও আমরা আমাদের শত শত বেকার যুবকের কর্ম নিশ্চিত করতে পারি এবং এদের দিয়ে কম দামে আমরা আমাদের খাদ্য নিশ্চিত করতে পারি। অন্যান্ন দেশের ফুটপাতের বার্গার কিংবা ফ্রাইড রাইস এখনো আমাদের বড় বড় রেষ্টুরেন্টে বসে অধিক দাম দিয়ে খেতে হচ্ছে, এটা একটা দেশে চলে না বা চলতে দেয়া যায় না! কর্ম সংস্থান হচ্ছে না এবং সাধারন মানুষের গলাও কাটা হচ্ছে, মুষ্টিমেয় মানুষ আর্থিকভাবে লাভবান হচ্ছে, যা অন্যায়!

ধন্যবাদ সবাইকে, সবার বিবেকের জট খুলে যাক!

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৪২

শোভন শামস বলেছেন: তথ্য বহুল আকর্ষণীয়

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৪৬

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা নিন।

২| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:০০

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ছোট খাবারের দোকান কর্মসংস্থানের একটা ভালো উপায় হতে পারে। আমাদের দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন প্রয়োজন।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:২১

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ট্রেইন করে যুবকদের নামিয়ে দেয়া যেতেই পারে, ভেবে দেখুন কত লোকের কর্ম সংস্থান হতে পারে। এতে ভেজাল খাদ্যের হাত থেকেও রক্ষা পেতে পারে। সেই ফুটপাতের খাবারই আমরা কত টাকা ব্যায় করে বড় বড় রেস্টুরেন্টে খাই। অফসোস!

৩| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:০১

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আরেব্বাস !! এলাহি কারবার !

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:২২

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: সারা দুনিয়া খাদ্য নিয়ে এনেক এগিয়ে গেছে, আমরাই পড়ে আছি। আমাদের কোন খাদ্যের সফলতাই নেই!

৪| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১১:৪৮

রাজীব নুর বলেছেন: মানুষ এত খায় কি করে??? বুঝি না!!!!
আজিব লাগে!

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৫০

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: উন্নত বিশ্বে এখন বেশী খাওয়াও ফ্যাশনের অংশ! ব্যাপার না।

৫| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১২:৪৪

মা.হাসান বলেছেন: ২ নম্বরের র‌্যান্ডির ভিডিও ইউটিউবে দেখেছি। একজন মহিলা খাদকের ভিডিওও দেখেছি। নাম মনে নেই।

বাংলাদেশে খ্যাতিমান কিছু খাদক আছেন, তবে আন্তর্জাতিক ভাবে পরিচিতি পান নি। পিরোজপুর বা এর আশ পাশ জেলার অ্যাকাউন্টস অফিসের একজন অডিটরের খাবার কথা পত্রিকাতে ২০১০-১১র দিকে দেখেছি। সব যোগ করলে ত্রিশ লিটার একটা বালতি লাগবে। মানুষর পাকস্থলি এত বড় হয় বিশ্বাস করা মুশকিল।

ছাত্রাবস্থায় এক বড় ভাইকে দেখেছি, হলের ডাইনিঙে খাবার পর ডালের গামলা দুই হাতে ধরে গামলার ডাল চুমুক দিয়ে শেষ করতেন।

আমার আপন জ্যাঠাতো ভাইদের মাঝে দু-চারজন ভালো খাদক ছিলেন। বিয়ে বাড়িতে ১৫ প্লেট খাবার ঘটনা আছে। আমি নিজেও এক বসায় আধা কেজি চালের ভাত খেতে পারতাম এক সময়। তবে গত ডিসেম্বর থেকে কমিয়ে দিয়েছি। মানুষের পেট মনে হয় ইলাস্টিকের মতো, ধীরে ধীরে বাড়ালে বাড়তেই থাকে।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৫২

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
আমাদের দেশে কেহ খেয়ে এমন ভিডিও ছাড়লে তাকে মনে হয় ঘর থেকে ধরে নিয়ে এসে অনলাইনে বেইজ্জ্বতি করবে। আমরা এখনো মেন্টালি ফিজিক্যালি এত ভদ্র হতে পারি নাই।
হ্যাঁ, আমাদের গ্রামে গঞ্জে এখনো এমন খাদকের দেখা পাওয়া যায়। আমিও দেখেছি।

শুভেচ্ছা নিন।

৬| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ৭:৪৬

বিএম বরকতউল্লাহ বলেছেন: অসাধারণ পোষ্ট। দেখে চোখ ভরল মন ভরল না।
খাদকের খাবারের ভাব দেখে নিজের মধ্যেও একটু ভাবের উদয় হয়েছিল!
ধন্যবাদ।

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৫৩

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: হা হা হা, আমি প্রায় এদের খাবার দেখি, চিন্তা করি খাবার দাবার কে এরা কি করে এত গেইম হিসাবে নিয়ে নিয়েছে।
শুভেচ্ছা।

৭| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ৮:২৬

জাহিদ হাসান বলেছেন: মার্ক উইন, ট্রেভর জেমস কোথায়? এরা তো সুপরিচিত খাদক

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৪৪

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: মার্ক উইন্স কিংবা জেমস এরা এই লেভেলের নয়, ওদের খাদক বলা চলে না। ওদের ক্যাটাগরী আলাদা। ওদের আলাদা ক্যাটাগরি নিয়ে আগেই লিখেছি। ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা।

৮| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৫৩

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: মিঃ আদম মোরানের ভিডিওটা দেখলাম। বাবারে পেটুক কাকে বলে!

২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৫৪

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: হা হা হা, ওকে দেখে কিন্তু মনে হয় না যে, এত বেশি খেতে পারে, ওর সরু পেটে এত খাবার কি করে জমা করে! তার আরো কিছু ভিডিও আছে, এত ব্রেড খায় কি করে!
শুভেচ্ছা।

৯| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ৮:২৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আমিও কম খাদক নই। এক সময় দু'তিন কেজি গরুর মাংস এক বসায় খেয়ে ফেলতে পারতাম। দুই কেজি গরম জিলাপী কোন ব্যাপারই ছিল না। কিন্তু এখন আর খেতে পারি না। মানে আমাকে খেতে দেওয়া হয় না। হার্টের সমস্যা, বয়স ইত্যাদি কারণে আমি এখন খুব কম খাই। ডাক্তার ভয় দেখিয়ে দিয়েছেন। মরি মরবো খেয়ে দেয়েই মরবো-এই গ্রুপের লোক নই আমি।

১০| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৫৩

মোঃমোস্তাফিজুর রহমান তমাল বলেছেন: ভালো পোস্ট।খাদক দেখতে খুবই ভালো লাগে।আমি একবার একজন খাদকের দেখা পেয়েছিলাম মাওয়া ঘাটে।৭০ টাকার প্যাকেজ নিয়েছিলেন তিনি। একপিস ইলিশ মাছ আর ভাত-ডাল যত খেতে পারেন।তিনি ভাতের গামলার মধ্যেই এক বাটি ডাল ঢেলে নিয়ে খাওয়া শুরু করলেন। এক গামলা খাওয়ার পর আরো এক গামলা চাইলেন। কিন্তু হোটেলের লোকেরা অনেক অনুনয় করে তাকে বিরত রাখলেন। তার পেশা ছিলো মাটি কাটা। তিনি বললেন,পান্তা ভাত হলে নাকি আরো সুবিধা হতো তার জন্য।পোস্টের জন্য ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.