নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাহাদাত উদরাজী\'র আমন্ত্রণ! নানান বিষয়ে লিখি, নানান ব্লগে! নিজকে একজন প্রকৃত ব্লগার মনে করি! তবে রান্না ভালবাসি এবং প্রবাসে থাকার কারনে জীবনের অনেক বেশী অভিজ্ঞতা হয়েছে, যা প্রকাশ করেই ফেলি - \'গল্প ও রান্না\' সাইটে! https://udrajirannaghor.wordpress.com/

সাহাদাত উদরাজী

[email protected] ০১৯১১৩৮০৭২৮গল্প ও রান্না udrajirannaghor.wordpress.comপ্লে স্টোরে ‘গল্প ও রান্না’ এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! আনন্দ সংবাদ! বাংলা রেসিপি নিয়ে এই প্রথম প্লে স্টোরে এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! ‘গল্প ও রান্না’ এখন Play Store এ Apps হিসাবে আপনার হাতের কাছে। নেট কানেশন বা WiFi জোনে থেকে Play Store এ যেয়ে golpo o ranna বা “Golpo O Ranna” বা “com.udraji.rannaghor” লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন। খুব সহজেই আপনি আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইলে ‘গল্প ও রান্না’র আইকন ইন্সটল করে নিতে পারেন। ফলে আপনাকে আর মোবাইলে আমাদের সাইট দেখতে লিঙ্ক বা কোন ব্রাউজার ব্যবহার করতে হবে না। নেট কানেশন বা ওয়াইফাই জোনে থাকলেই আপনি ওয়ান ক্লিকেই গল্প ও রান্না দেখতে পাবেন।

সাহাদাত উদরাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

কয়েকটি বিষয় নিয়ে একজন ব্লগারের সমসাময়িক চিন্তা!

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:৫৩

আসেন নানান দেশ নিয়ে কিছু তথ্য জানি, এই তথ্য গুলো আপনার হয়ত কাজে লাগবে না, তবে জানলে মনে আনন্দ পেতে পারেনঃ (কয়েকটি বিষয় নিয়ে একজন ব্লগারের সমসাময়িক চিন্তা)

১) মায়ানমারে সামরিকজান্তার বিরুদ্ধে জনগণের রাস্তায় বিক্ষোভ করার ৩য় সপ্তাহ পার হয়ে গেল! (আমি নিজে খুব তীক্ষ্ণ দৃষ্টি দিয়ে আছি এই আন্দোলনে, ময়ানমারের জনগণের প্রতি আমার তেমন সহানুভুতি জাগে না, কারন তারা রোহিঙ্গা ইস্যুতে সামান্যও মানবিকতা দেখায় নাই, রোহিঙ্গাদের পক্ষে/জন্য সামান্য কোন মিছিল হয়েছিল তা দেখি নাই, তবে আমি এই জনগণের আন্দোলনের সাথে একমত, সব কিছুর পরেও জনগণের জয় হউক)। এখন সারা বার্মার খুব ভয়াবহ অবস্থা, জনগণের মধ্যে একটা আলাদা গ্রুপ হয়েছে যারা ছোরা লাঠি হাতে সাধারন মানুষের উপর আক্রমন চালাচ্ছে, এরা আর্মিদের সমর্থন করছে, এরা সংখ্যায় কম হলেও ভয়ঙ্কর, পুলিশ আর্মির পিছনে থেকে থেকেও গুলি চালাচ্ছে। মায়ানমারের প্রায় প্রতি শহরেই এখন আন্দোলন দানা বেঁধে উঠেছে, মানুষ ঘর ছেড়ে রাস্তায় নেমেছে, রাত ৮টায় প্রতিদিন নিয়ম করে থালা বাসনে শব্দ করে জানিয়ে দিচ্ছে আমরা মুক্তি চাই! আমি মায়ানমারের আন্দোলন নিয়ে চিন্তা করে দেখেছি এবং আমার মনে হচ্ছে, জনগণ জিতবেই। আর্মি মুলত এখন বের হয়ে পড়ার কোন পথ পাচ্ছে না, আর্মি নিশ্চিত টেনশনে পড়েছে, পালাবার পথ নেই বটেই। তবে বিশ্বের বড় বড় অনেক দেশের গুলোর মায়ানমার নিয়ে অবস্থান স্পষ্ট নয়! কিছু মানুষকে দেখলাম প্লেকার্ড বহন করছে, তাতে আমেরিকার আর্মিকে আহব্বান জানানো হচ্ছে যে, তারা যেন সামরিকজান্তার উপর চাপ সৃষ্টি করে, এটা হাস্যকর ঠেকেছে!


২) এই করোনা পেন্ডেমিকের মধ্যেও কয়েকদিন আগে পাকিস্তানের মিঃ ইমরান খান শ্রীলঙ্কা সফরে গিয়েছেন এবং বিশাল লাল গালিচা সংবর্ধনা পেয়েছেন, গোটা ১০ বড় বড় চুক্তি হয়েছে দুই দেশের মধ্যে, পাকিস্থান খাদ্যের কিছু আইটেমে এক চাটিয়া রাপ্তানীর সুযোগ পেয়েছে, পেঁয়াজ, কাঁচামরিচ থেকে নানান মশ্লাপাতি আছে! বিষয়টা নিয়ে বিচি খুলে পড়ার দশা ইন্ডিয়ার! ইন্ডিয়ার নিউজ গুলো দেখলে মনে হয় না পারছে সইতে, না পারছে কইতে অবস্থা! কিছুদিন আগে মিঃ ইমরান আফগানিস্থানেও সফর করেছেন এবং কিছু সাফল্য বয়ে এনেছেন। দুঃখের সাথে বলতে হয়, আমাদের নিউজ চ্যানেল গুলো এই সব খবর যেন জানেই না, আমাদের প্রতিবেশি দেশ গুলোর কোন খবর প্রচার করতেও নারাজ! অথচ এই খবর গুলো আমাদের জানা দরকার, কারন আমাদের এই প্রতিবেশিদের নিয়েই আগামী দিন গুলো কাটাতে হবে! এইসব রাষ্ট্রের গতিবিধির উপর আমাদের জীবনযাত্রা নির্ভর করছে।



৩) ভারতের পশ্চিম বঙ্গের নির্বাচন একদম মাথার উপর এসেছে, এখন সব দেখে মনে হয়, আমাদের মমতা দিদি জিত্তে পারেন, যা কিছু সপ্তাহ আগেও মনে হচ্ছিলো না, মানুষের মনের কিছু পরিবর্তন লক্ষ করছি! আমি একজন সাধারন বাংলাদেশী নাগরিক হিসাবে মনে করি, অন্তত পশ্চিম বঙ্গের মানুষ আর একবার মমতা দিদিকে নির্বাচিত করুক, তার চল্মান জনকল্যাণ মূলক কাজ গুলো এগিয়ে যাক। সাধারন মানুষ সব সময়েই একটা অস্থিরতা দেখায়, এটা সব দেশেই। তবে মমতা দিদির কাজ এবং চিন্তা চেতনা সত্যই প্রশংসার দাবী রাখে। আমরা যারা সত্য মিথ্যা বুঝতে চেষ্টা করি, আমাদের চোখে পড়ে যে, তিনি সত্যই একজন দেশপ্রেমিক এবং গন্মানুষের নেতা! আমি আরো কামনা করি, একদিন মমতা দিদি সারা ভারতের প্রধানমন্ত্রী হউক এবং বিশ্বাস করি তিনি এই উপমহাদেশের জন্য ব্যাপক সন্মান বয়ে আনতে পারবেন।



৪) এবার আরো একটা ভাল খবর দেই, গতকাল সারা বিশ্বের সব চেয়ে বড় ক্রিকেট ষ্টোডিয়ামের উদ্ভোধন হয়ে গেল ইন্ডিয়ার গুজরাটে! জ্বি, না জানলে সার্চ করে দেখুন, Narendra Modi Cricket Stadium লিখে! ৬৩ একর জায়গা জুড়ে এই ষ্টোডিয়াম সত্যই একটা বাহারি নিখুঁত প্রজেক্ট, না দেখলে বুঝতে পারবেন না! মিঃ নরেন্দ্র মোদি তার নিজের এলাকা এবং নিজ নামে এটা করে দেখিয়ে দিলেন বটে, বেঁচে থাকতেই নিজ নামে রাষ্ট্রের টাকায় এমন কাজে কে কিভাবে মূল্যায়ন করবে জানি না, তবে এর শেষ সাধারন মানুষ নিশ্চয় বুঝতে পারবে! এই প্রজেক্টের আয় ব্যয় নিয়েও জানতে পারেন! ইন্ডিয়াতে দারিদ্রতার যে চিত্র আমরা দেখতে পাই, তাতে এমন প্রজেক্টের কোন মুল্য নেই বলেই মনে করি। শত শত মানুষ যেখানে রাস্তায় থাকে রাস্তায় ঘুমায়, ক্ষুদার জ্বালায় কষ্ট করে, সেখানে এত বড় ষ্টোডিয়াম কি কাজে লাগবে বুঝতে পারি না! ব্রাজিলের বড় বড় ফুটবল ষ্টোডিয়াম গুলোর ইতিহাস দেখতে পারেন এবং অনেক গুলো পরিত্যাক্ত হয়ে পড়ছে, সাপখোপের বসবাস এখন!



কৈফিয়তঃ একজন ব্লগার হিসাবে আসলে অনেক কিছু নিয়ে কথা বলতে ইচ্ছা হয়, পারি না, ভয় লাগে! আমার এতটুকূ জানতে ইচ্ছা হয় সামান্য মুখের কথা কিংবা লেখার কারনে কেহ কি করে প্রাণ হারাতে পারে? মানুষ যদি খারাপকে খারাপ না বলতে পারে, তবে সে মানুষ কিসের, একটা ভাল সমাজ কি করে গড়ে উঠবে! সমাজের খারাপ দিন গুলো তুলে না ধরলে, খারাপ মানুষদের চিনহিত বা তার খারাপ কাজ মানুষের সামনে কেহ না কাউকে বলতেই হয়। আমরা আমাদের আগামী প্রজন্মের কাছে কি রেখে যাব! আপনি একটা খারাপ কাজ করছেন এবং সেটা আপনাকে কেহ বলে দিল, এতে যদি আপনি সংশোধন হয়ে পড়েন, তবে না সমাজের উন্নতি, ভাল সমাজ গড়ে উঠবে

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:০৯

রাজীব নুর বলেছেন: আপনাকে ফেসবুকে দেখা যায় কিন্তু ব্লগে দেখা যায় না ইদানিং। কারন কি?

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:২৩

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ব্লগ লিখতে গেলে যে ধরনের তথ্য উত্তাপ নিয়ে চিন্তা করতে হয় তা এখন পারি না! আর এছাড়া ব্লগ লিখতে গেলেই অন্যায় অবিচারের কথাতে চলে যাই, এই নিয়ে ভয় পাই! এত কম সময়ে মরে গেলে চলবে না, আরো কিছুদিন বেঁচে বর্তে থাকতে চাই। অন্তত ছোট ছেলেটার ইন্টার মেডিয়েট পাশটা দেখে যেতে চাই! দোয়া কাম্য।

২| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



মমতা ঠিক সঠিক মানুষ নন; এরপরও, উনার বিজয়টা দরকার বিজেপি'কে ঠেকানোর জন্য। মমতা গ্রামের সর্দারদের মতো, গ্রাম বুঝে দেশ বুঝে না, পৃথিবী বুঝে না।

বাংলাদেশ ও পশ্চিম বাংলার লোকজন ভারত উপমহাদেশে ভালো করছে না; ভারতের অন্য অন্চল পশ্চিম বাংলা থেকে উন্নত; বাংলাদেশের সাথে পানি চুক্তি করে, উনি ২ দেশের জন্য ভালো ভুমিকা রাখতে পারতেন।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:২৬

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: আপনার সাথে একমত। তবে নির্বাচন নিয়ে কখনো মনে হয় হেরে যাবেন আবার কখনো মনে জিত্তে যাবেন! কিছু বুঝতে পারছি না! যাই হোক, তিনি অন্তত আর একবার আসুক।

তবে একটা কথা তিনি পানি দেন নাই বা এই বিষয়ে কথা বলেন নাই, কিন্তু তিনি আমাদের নিয়ে কখনো ক্ষতির কিছু বলেন নাই, যা বিজেপির নেতারা প্রকাশ্যে বলছে। বিজেপি নির্বাচিত হলে কোন খেলা খেলে কে জানে, এত প্রকাশ্য হুমকি যখন দিচ্ছে, জিতলে কি করবে বুঝতে পারছি না!

৩| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:১৭

সাসুম বলেছেন: এই দেশ এখন চোর ডাকাত, বাটপার, ফ্রড, চিটার, ইভেলির রাসেল আর প্যারাডগিস্টাইল মজিদ দের। এই দেশে এখন আর মানুষ নাই।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:২৮

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: মানুষ সামান্য মনের কথা বলতে পারবে না, তা কি করে হয়! সব মানুষ কি জ্বি হুজুর জ্বি হুজুর করবে! কারো ভুল ধরিয়ে দেয়া অন্যায় নয়, এটা সামাজিকতা, এটাই বাস্তব।

৪| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:


১৯৬২ সালে, বার্মার মিলিটারীকে সাপোর্ট দিয়েছিলো বিপুল সংখ্যক মানুষ; আজ ৬০ বছর পর, তাদের সংখ্যা একেবারেই কম; কিন্তু কম এই অমানুষগুলো মুলস্রোতের আন্দোলন থামাতে অস্ত্র নিয়ে মাঠে নেমেছে; বিএনপি-জামাতের সাথে মিল খুঁজে পাচ্ছেন?

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৩০

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: হ্যাঁ, আমি একবার এদের রাজাকার বলে লিখতে চেয়েছিলাম। পরে ভাবলাম, আমাদের রাজাকারদের গায়ে লাগবে, ফলে শব্দটা পাশ কাটিয়ে যাই!

বার্মিজদের প্রতি আমাদের অনেক অভিযোগ থাকলেও আমি চাই জনগণ জিতুক, কারন এইটাই সভ্যতা!

৫| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৩

নেওয়াজ আলি বলেছেন: অনেক শুনতে হবে বলতে হবে কম কারণ বলার সেই পরিবেশ নাই। জেলে গেলেও শান্তি নাই।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:১০

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: জ্বি, দেখে শুনে তাই মনে হচ্ছে।

৬| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:০৩

আমি সাজিদ বলেছেন: আমাদের মিডিয়াগুলো প্রতিবেশী কেন অন্য দেশের ভালো খবর প্রকাশ করতে চায় না গতকয়েক বছর ধরে। শিরোনাম গুলোও তারা দেয় চমৎকার। যেমন - মোমেন যে উপদেশ দিলেন বাইডেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে বা এন্টিবায়োটিক রেজিস্টেন্স কমিটির কো চেয়ার হলেন প্রধানমন্ত্রী , সাথে বার্বাডোজের মিনিস্টারও কো চেয়ার, এটা ওমিট করে৷ যাই হোক, হীরক রাজার দেশের আবহ তৈরি করে যদি ভালো থাকা যায় তবে তাই হোক।

ঢালাওভাবে ভারতের বিরোধিতা আমি করি না। ভারত একটা বিশাল দেশ। ওদের নানা জাতি নানা বর্ন। আমি অন্তত এমন খুব কম মানুষকে পেয়েছি যারা বাংলাদেশকে ঘৃনা করে। ওরা বরং অবাক, জিজ্ঞেস করে বাংলাদেশীদের আমরা কি করলাম। আমি তখন তিস্তা ও ফেলানীদের কথা বলি। বিনাভোটের উৎসব ও রংবাজির পেছনে ওদের সরকারের সমর্থনের কথা বলি। আসলে ভারতের গনতন্ত্র আমাদের মতো নয়। ওদের প্রদেশগুলোও কেন্দ্র মানে না অনেক সময়। খুব জটিল একটা বিষয় ওদের গনতন্ত্র। তিস্তার পানির ভাগ যে বাংলাদেশ পায় না এইটা ওরা জানেই না। এত বিশাল দেশ। বিচিত্র দেশ।

মোদীর স্টেডিয়াম নিয়ে কথা বলার আগে চিন্তা করুন। হাওড়ে ছয় হাজার কোটি টাকা খরচ করে আমাদের মতোন দেশ রাস্তা করে কি লাভটা করলো? মাত্র ছয়টা গ্রামকে একত্র করে কোন উন্নয়নটা হবে?
আমার অনেক ইন্ডিয়ান বন্ধু বান্ধবদের কাছ থেকে আমি জানতে চাই মোদী শাসনে ওরা কেমন আছে। ওরা সবাই যে খুব একটা ভালো আছে তা কিন্তু নয়। সমাজের অস্থিরতা বেড়েছে তাদের৷

মমতা মনে হয় না জিততে পারবে, টিএমসির বিগ শট কয়েকজন বিজেপিতে চলে গেল সাথে ভোট ব্যাংকও নিয়ে গেল। মমতা কেমন সৎ জানি না তবে ওর দলের লোকজন খুব একটা সুবিধার নয়। বাম আর কংগ্রেসের অবস্থাও ভালো নয়। বিজেপি এবার গোল দিলে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:১৩

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: আপনার সাথে একমত।

৭| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৮:০৮

আমি সাজিদ বলেছেন: বার্মায় ত্রিশটার বেশী জাতি গোষ্ঠী আছে। রোহিঙ্গারা তাদের মধ্যে অন্যতম। আমি রোহিঙ্গাদের প্রতি অত্যাচারের কাউন্টার মেনে নিতে গিয়ে সে দেশের বাকি দেশের মানুষের প্রতি অত্যাচারকে লিগাল করার পক্ষে নই। উদারাজি ভাই খেয়াল করবেন সাউথ এশিয়ার সব দেশেই সাধারণ মানুষ ঠিক সাধারণ মানুষই। সরকারের কোন সিদ্ধান্তকে প্রভাবিত করার ক্ষমতা এসব দেশের মানুষ রাখে না। ওরাও অভাগা, আমার আপনার আমাদের মতোন।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:১৪

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: সত্য কথা। সাধারন জনগণ যা চায়, নির্বাচিত হয়ে সরকারে এসে তারা আর সেটা চায় না, তা না হলে এই সব দেশ গুলোতে এত দারিদ্রতা কেন থাকবে?

৮| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ৮:৩২

এমেরিকা বলেছেন: ১। মায়ানমার সরকার শেখ হাসিনাকে দেখে শিখে গিয়েছে আন্দোলন কিভাবে ঠান্ডা করতে হয়। তাই বহির্বিশ্বের মোড়লরাও তেমন ইন্টারেস্টেড না।

২। অন্য সরকারপ্রধানদের তুলনায় ইমরান খানকে অনেক ব্যালেন্সড মনে হয়।

৩। মমতা দিদির জেতার কোন রকম কোন সম্ভাবনা নেই। আমি ওখানে গিয়ে তাই বুঝেছি। তাদের ভাষায় "দিদির পায়ের তলায় মাটি নেই"

৪। শেখ হাসিনা যেভাবে তহবিল ব্যবহার করেছেন নিজেদের নাম ফোটাতে, মোদী সেই তলনায় কিছুই করেনি।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:০৮

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: একমত আপনার সাথে।

৯| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:০১

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: একজন সচেতন নাগরিক ও ব্লগার হিসাবে অবশ্যই আপনার অনেক কিছু নিয়ে বলার অধিকার আছে। কিন্তু ভ্রাতা আপনি কোন জঙ্গলে বাস করছেন সেটাও আপনার বুঝতে হবে। একটি জঙ্গলে কিছু জানোয়ারে মধ্যে বসবাস করলে আপনি নিজেকে রক্ষা করে চলতে হবে। হ্যাপি ব্লগিং।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:০৭

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: জ্বি, একমত। চোরকে ও চোর বলা যাবে না!

১০| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:২৯

রাজীব নুর বলেছেন: চোখের সামনে দেশের অধপতন দেখছি। অথচ কিচ্ছু করার নেই।

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:০৭

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: হ্যাঁ, আমরা একটা অধপতন দেখার সাক্ষী। সব আমাদের চোখের সামনেই হচ্ছে। অথচ আমাদের ভাল কিছু দেখার ইচ্ছা ছিলো!

১১| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:৫৩

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: পশ্চিমবঙ্গের নির্বাচন এই মুহূর্তে একটা ক্রুশিয়াল জায়গায় দাঁড়িয়ে আছে।বিগত কয়েকদিন আগেও লক্ষ্য করা গেছে শাসক তৃণমূলের বিজয় রথকে বুঝি এবার থমকে যেতে পারে। কিন্তু এই মুহূর্তে তৃণমূল অনেকটা তর তাজা।সাধারণ মানুষের মধ্যে অতিসম্প্রতি গ্যাসের ভর্তুকি তুলে নেওয়া, পেট্রোলের মূল্যবৃদ্ধি, কয়েকটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের বেঁচে দেওয়ার মতো গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয় মারাত্মক প্রভাব ফেলেছে। যে সকল কারণে অনুমান করাই যায় এই যাত্রায় দিদি হয়তো নিজের গদিকে বাঁচিয়ে রাখবেন। তবে নরেন্দ্র মোদি বিংশ শতকের বিস্ময়! গতকাল গুজরাটে বিশ্বের সর্ববৃহৎ স্টেডিয়াম উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে উনি কিংবদন্তি পুরুষের পরিচয় রাখলেন। আশা করা যায় খুব শীঘ্রই চাঁদেও মোদিজীর নামে এরকম একটা স্টেডিয়াম হবে। ভাজপার গেরুয়া পতাকা খুব শীঘ্রই চাঁদের পতপত করে উঠবে আমরা সেই আশায় রইলাম...
আপনার একদম ঈর্ষা করবেন না বলে রাখলাম....

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৩:০৫

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: আমি আপনার কমেন্টের জন্য অপেক্ষা করছিলাম, ভাবছিলাম আপনার চোখে পড়লো কি না! যাই হোক, বোঝা গেল আম্পনি আমি একই চিন্তা করছি। মমতা দিদিকে কয়েক সপ্তাহ আগেও মনে হত, এবার আর পারবেন না, কিন্তু গত কয়েকদিনে এই অবস্থা পরিবর্তন হল বলেই মনে হয়।

স্টোডিয়ামের নাম তো অনেক বার পরিবর্তন করে এই নামে আনা হল! কি যুগ আসলো, এখন বেঁচে থাকতে এরা নিজদের নামে করছে, অথচ টাকা কিন্তু উনাদের না! এটা যদি কোন শিল্পপতি বা যিনি টাকা দিবেন তিনি তার নামে করতেন তা হলেও মনকে বুঝানো যেত। আমাদের দেশেও এমন হচ্ছে। তবে আগে দেখতাম, মৃত এবং দেশের কাজে যারা প্রান দিয়েছে তাদের নামেই এই সব নামাক্রন হত। যুগ পাল্টে গেছে!

১২| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:১০

জুল ভার্ন বলেছেন: নিজ দেশের নির্বাচন নিয়েতো কিছুই লেখা যাবেনা, ভিন দেশের নির্বাচন নিয়ে লেখা পড়েই কৃতার্থ হই।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:১৮

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: নিজের দেশের কোন কিছু নিয়ে চিন্তা করাই যায় না, বিশেষ করে যে ডিজিটাল আইন করছে, তাতে যে কাউকে যে কোন অবস্থা থেকেই ধরে নিতে পারে, ফলে চিন্তা ভিন্ন দেশ নিয়েই খাটাই! কি আর করা!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.