নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
[email protected] ০১৯১১৩৮০৭২৮গল্প ও রান্না udrajirannaghor.wordpress.comপ্লে স্টোরে ‘গল্প ও রান্না’ এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! আনন্দ সংবাদ! বাংলা রেসিপি নিয়ে এই প্রথম প্লে স্টোরে এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! ‘গল্প ও রান্না’ এখন Play Store এ Apps হিসাবে আপনার হাতের কাছে। নেট কানেশন বা WiFi জোনে থেকে Play Store এ যেয়ে golpo o ranna বা “Golpo O Ranna” বা “com.udraji.rannaghor” লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন। খুব সহজেই আপনি আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইলে ‘গল্প ও রান্না’র আইকন ইন্সটল করে নিতে পারেন। ফলে আপনাকে আর মোবাইলে আমাদের সাইট দেখতে লিঙ্ক বা কোন ব্রাউজার ব্যবহার করতে হবে না। নেট কানেশন বা ওয়াইফাই জোনে থাকলেই আপনি ওয়ান ক্লিকেই গল্প ও রান্না দেখতে পাবেন।
'ঘুষ' নিয়ে কয়েকদিন ধরে চিন্তা করছিলাম। ঘুষের নানান সংজ্ঞা অনলাইনে দেখছিলাম, ঘুষের আদি সংজ্ঞার সাথে বর্তমান অনেক কিছুর অমিল থাকলেও ঘুষ মানে বলা যায়, 'যে কোন পদে অবস্থানে থেকে সে স্থানের বা পদের জন্য নিদিষ্ট পাওনা/বেতন/পারিশ্রমিক পাবার পরেও যদি আগত কাজের জন্য কারো কাছ থেকে কোন উপরি/বিনিময় গ্রহন করে উক্ত ব্যক্তি/ফাইল/কাজকে প্রধান্য দেয়া হয়, সেই অর্থ বা সুবিধাকেই 'ঘুষ' বলা হয় বা হতে পারে'।
সাধারনত ঘুষ সরকারী অফিসেই চালাচালি হয়, সরকারের এই অসাধু চাকুরীজীবিরা এই ঘুষ নিয়ে থাকেন। ২০০০ সালের আগেও সরকারী কিছু বা কয়েকটা বিভাগে ঘুষ প্রথা না থাকলেও এখন এই ঘুষের এমন মাত্রা যে, মনেই করা হয় ঘুষ না দিলে কাজ হবেই না বা সেই লোকেরা কাজ করেই দিবে না। বর্ত্মানে সরকারের এমন কোন শাখা প্রশাখা নেই যেখানে এই ঘুষের প্রচলন নেই, মানে ঘুষ নেই কাজো নেই, ঘুষকে অনেক সরকারের চাকুরীজীবিরা এখন আর পাপ মনে করেন না, অধিকার মনে করেন! বটেই!
ঘুষের মুলত মুল খারাপ দিক হচ্ছে সরকারের অর্থ নাশ! ধরা যাক, একজন বা কয়েকজন সরকারের কোন কাজে নিযুক্ত কাজের তদারকী পেল, এখন সেই কাজ যথাযত না হলেও তারা টাকার বিনিময়ে কাজের সমাপনী বা পূর্নতা দেখিয়ে দিল, ফলে সরকার অনেক টাকা লস করলো, কাজ টেকসই হল না কিন্তু সরকার টাকা দিয়ে দিল, খুব সাধারন করে বললাম বটে। মুল কাজের দুই বা পাঁচ পারসেন্ট ঘুষের জন্য নির্ধারিত থাকেই, এখন কথা হচ্ছে সরকারের লস মানে কার লস, নিশ্চয় জনগণের, যারা এই টাকা নিজদের উন্নয়নের জন্য সরকারকে দিয়েছিল! খুব করে এটা চিন্তার বিষয়! অন্যদিকে ঘুষের সংজ্ঞা নিয়ে চিন্তা করলেও বোঝা যায়, ঘুষ মানেই কাউকে অন্যায্য সুবিধা দেয়া, সেই মোতাবেক কাজ করে দিবে বলে যারা টাকা নেয়, সেটাতেও সরকারের লস, যদিও আপাত চিন্তায় সেই সরকারী লোকের উপরি মনে হয়!
শেষ কথা হচ্ছে, ঘুষ মানেই ক্ষতি, ঘুষ মানেই লস, আপাত দৃষ্টিতে যে ঘুষ নেয় তাকে লাভমান মনে হলেও সে যে ছাড় দেয় সেটা তার নেয়া টাকার তুলনায় বিরাট অংক, যা সরকার বা সাধারনের লস!
ঘুষ গ্রহীতার জন্য কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা করা উচিত সরকারের, কারন এই অসুস্থ্য লোকদের জন্য দেশের মুল কাজে বাধা হচ্ছে, দেশ পিছিয়ে পড়ছে। সরকারের উচিত তার কর্মীদের ভাল বেতন এবং উন্নত জীবন দেয়া যাতে তারা ঘুষ নেয়ার কথা চিন্তাই না করে। আর অসহায় ঘুষদাতাদের কিছু করার না থাকলেও, অন্তত সবাই মিলে ঘুষ গ্রহীতাদের ধরিয়ে দেয়া উচিত, তবে ঘুষ গ্রহীতারা সংখ্যায় কম হলেও এরা বেশ সংবদ্ধ!
শেষ একটাই, সরকার প্রধানকে এই অংঙ্ক বুঝতে হবে, তিনিই পারেন জাতিকে এই ভয়াবহতা থেকে রক্ষা করতে এবং সাথে নুতন কৌশল নিয়ে এগিয়ে যেতে! এছাড়া আর কোন আলো দেখি না।
(সরকারী চাকুরী করলে সন্মান পাওয়া যাবে কিন্তু কখনো ধনী হওয়া যাবে না, বেতন ভাতার কারনে স্বচ্ছল চলা যাবে না, এতো আমরা সেই ৭/৮ম শ্রেনীতেই জেনেছিলাম, ফলে আমাদের অনেকের সরকারী চাকুরী করার ইচ্ছাই কখনো হয় নাই, বিদেশযাত্রা, বেসরকারী চাকুরী, ব্যবসা করা আমাদের সেই ছোট বেলা থেকেই উদ্দেশ্য ছিল, যাতে অভাবে না পড়তে হয়! অথচ এখন দেখি সময় পাল্টে গেছে, সরকারের কেরানীও দেখি বেশ স্বচ্ছল, ফ্লাট বাড়ী আছে, এরা কোথায় টাকা পাচ্ছে!)
২৪ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১০:১৩
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: সব সমস্যার মুলেই অপশাসন! বেশি বলা যাচ্ছে না! বেঁচে থাকাই এখন মুল বিষয়।
২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ৮:৫৬
জ্যাকেল বলেছেন: এই পোস্ট করবার আগে আগের পোস্টের রেসপন্ড করা উচিত ছিল। নাকি আপনি নিজের পোস্টের মন্তব্য আর দেখেনও না?
২৪ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১০:১৩
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধন্যবাদ, দেখি নাই তা বলবো না, ভাবছিলাম পরে উত্তর দেই। শুভেচ্ছা।
৩| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১০:২২
জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: সরকার তাঁর কর্মচারীদের "দুর্নীতি"র যে সুযোগ করে দিচ্ছে, তাও কিন্তু ঘুষ। নয় কি?
২৪ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৫৯
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: সুশাসক না হলে এই অবস্থা থেকে উত্তরন সম্ভব না।
৪| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৪৫
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: উপরের লেভেলের অল্প কয়েকজন সৎ হলেই সম্ভব। কিন্তু তারা কখনোই সৎ হবেন না।
২৪ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১১:০১
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: একমত, গোট ১০ জন এক জোট হয়ে কাজ করলেই হয়ে যেত, তবে এর শিকড় এমন গভীরে যাচ্ছে যে, মনে হয় না এটা আর সম্ভব, অথচ সুযোগ ছিলো।
৫| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২১ রাত ১:০৯
রাজীব নুর বলেছেন: ঘুষ বন্ধ হবে না।
সামান্য সিটি করপোরেশোনের অফিস পর্যন্ত ঘুষ নেই ট্রেড লাইসেন্স করাতে গেলে।
২৫ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৪৭
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: এমন কোন সরকারী প্রতিষ্ঠান আছে নাকি যেখানে ঘুষ কমিশন নেই, আমি তো দেখি না, টাকা না দিলে কোন কাজই হয় না!
৬| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২১ ভোর ৫:৪১
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: একসময় সরকারি মধ্যপর্যায়ের একটি পদে কর্মরত ছিলাম। সেই সময় বিভন্ন পর্যায়ে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক সৎ সরকারি কর্মকর্তা দেখা যেতো, বিশেষত: মহিলা কর্মকর্তাদের বিশাল অংশ আর্থিকভাবে সৎ ছিলেন। বর্তমানে হারিকেন দিয়ে সৎ কর্মকর্তা খুঁজতে হয় বলে শুনেছি। কয়েক বছর আগে দেশে যাওয়ার পর প্রাক্তন এক মহিলা সহকর্মীর সঙ্গে দেখা। সে আক্ষেপ করে বলছিলো, তাদের চাকুরীজীবনের শুরুর দিকে বেশিরভাগ মেয়েরাই ঘুষের কথা ভাবতো না। আর এখন সদ্য নিয়োগপ্রাপ্ত মহিলা কর্মকর্তারা ডেস্কে বসেই অধস্তনদের কাছে প্রশ্ন করে উপরি নিয়ে। স্পষ্টভাষায় তার সহকর্মীদের জানিয়ে দেয় ঠিকমতো তার ভাগটা যেন ডেস্কে পৌঁছে দেয়া হয়।
আমাদের উন্নতি কোন ক্ষেত্রে হচ্ছে - আর অবনতি কোন ক্ষেত্রে ? মাথাপিছু আয় ও মুসল্লির সংখ্যা দুটোই আগের তুলনায় অনেক বেড়েছে। সততা ও মানবিকতা সেই অনুপাতে ভয়াবহভাবে কমছে কেন ? এই বিষয় নিয়ে সবারই ভাবা প্রয়োজন - পরবর্তী প্রজন্মের কথা চিন্তা করেই।
২৫ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৩৫
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: রাষ্ট্র প্রধান এই জন্যই গবেষক নিয়োগ করতে পারেন এবং সেই গবেষণা পত্র পেয়ে ব্যবস্থা নেয়া যেতে পারে। অথচ সরকার প্রধান এই সব জানেন বলেও মনে হয় না।
নারী কর্মীদের কাছে আগে যে সততা পাওয়া যেত এখন তা নেই, হিসব বরাবর হয়েছে অনেক আগেই। এখন সরকারের চাকুরী মানেই কৌশলী সবাই।
আমি নিজেও দেখেছি।
৭| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:২০
রবিন.হুড বলেছেন: ঘুস নেয়া ও দেয়া সমান অপরাধ। যারা ঘুস খায় তারা আমাদের সমাজেই বসবাস করে আমার আপনার ভাই ব্রাদার আত্মীয়-স্বজন। ঘুসখোরদের সামাজিকভাবে বয়কট করুন তাহলে তারা ঘুস খাবে না। জনগনের সমস্যা যে তাদের দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন না করে শর্টকার্টে কাজ শেষ করার জন্য ঘুস প্রদান করে।
২৫ শে নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৪৮
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: টাকার কাছে সবাই অসহায়, সমাজ টাকাওয়ালাদের হাতে।
৮| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৫৬
গফুর মিয়া১৯১ বলেছেন: বাংলাদেশের সরকারি আমলারা কেন ঘুষ খায়? কেন উন্নত দেশের মানুষ ঘুষ খায় না?
৯| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৫৮
গফুর মিয়া১৯১ বলেছেন: ভাই যতোই সুযোগ সুবিধা বাড়ালে ঘুষ বন্ধ হবে না,কারন সেনাবাহিনীর সিনিয়র কর্মকর্তারা অনেক সুযোগ সুবিধা পায়,আর সেনাপ্রধান হলেতো কথাই নেই,বিএনপি সরকার ৯৫,২০০৫ এ খুব শখ করে সিনিয়রটি অনুসরণ না করে নিজেদের পছন্দ অনুযায়ী সেনাপ্রধান নিয়োগ দিয়েছিল কিন্তু দিন শেষে তারা বিএনপিকে উল্টো সুখ দিয়ে দিয়েছিলো,যা ছিল একরকম স্ব-কাজ থেকে বিচ্যুতি,সে রকম আমাদের সরকারি ককর্মচারীদের যদি বিচারের কাঠ গড়ায় না নেয়া হয় আর বিভিন্ন সরকারী নেতারা যদি আর্থিক আর অন্য সুবিধা নেন তা হলে যতই সুযোগে সুবিধা তাদের দেয়া হয় কোন লাভ হবে না।
১০| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৫৯
গফুর মিয়া১৯১ বলেছেন: বাংলাদেশে যে সকল মানুষ সরকারি চাকরি করে তাদের ৯৯% মানুষ শয়তান, হারামি, হারামখোর, লম্পট, নিকৃষ্ট পশুর চেয়েও খারাপ, কুকুরের মত ওদের জীবন !! ওরা বেতনের তোয়াক্কা করে না ওরা সব সময় মানুষের পকেটের দিকে তাকিয়ে থাকে !! আর মানুষকে বিপদে ফেলে টাকা হাতিয়ে নেয় !!
১১| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:০০
গফুর মিয়া১৯১ বলেছেন: দেশের ক্ষমতাসীন সরকার কিংবা বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের, কারোরই দেশের উন্নয়নে মন নাই। দেশের প্রায় প্রতিটি সরকারি দপ্তর ঘুষখোর, দূর্নীতিতে ভরা
১২| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:০০
গফুর মিয়া১৯১ বলেছেন: সাধারণ মানুষের একটা বিরাট অংশের মানুষের মধ্যে শিক্ষার অভাব। দেশ সম্পর্কে ধারনাও কম। পরিবর্তন, নতুন নীতিতে এদের চরম আপত্তি
১৩| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:০২
গফুর মিয়া১৯১ বলেছেন: শিক্ষা আর নৈতিকতার মধ্যে একটা বড় তফাৎ আছে। যেমন আছে জ্ঞান আর প্রজ্ঞার মাঝে।
সার্টিফেকেট ধারী শিক্ষিত যে আসলে সু-শিক্ষিত নয় এটা যে বুঝতে পারে না সে আসলে মূর্খ। কাজেই শিক্ষিত লোক দূর্নীতি করবে না এটা ভাবা বোকামি, গরীব সৎ হবে এটা ভাবাও বোকামী।
১৪| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:০৩
গফুর মিয়া১৯১ বলেছেন: শিক্ষা আর নৈতিকতার মধ্যে একটা বড় তফাৎ আছে। যেমন আছে জ্ঞান আর প্রজ্ঞার মাঝে।
সার্টিফেকেট ধারী শিক্ষিত যে আসলে সু-শিক্ষিত নয় এটা যে বুঝতে পারে না সে আসলে মূর্খ। কাজেই শিক্ষিত লোক দূর্নীতি করবে না এটা ভাবা বোকামি, গরীব সৎ হবে এটা ভাবাও বোকামী।
১৫| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:০৫
গফুর মিয়া১৯১ বলেছেন: আমলারা দুর্নীতিগ্রস্ত হয়ে পড়েছেন। এখানে বেগম পাড়া নিয়ে বক্তৃতা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রে আছে, কানাডায় বেশি। কেউ বলেন এ সংখ্যা কয়েক হাজার। আর এক সমীক্ষায় এসেছে কয়েকশ। একজন বলেছেন, এক হাজারের ওপরে বেগম পাড়া রয়েছে কানাডায়। কারা করেছেন? তারা কি সবাই এমপি? নো। ম্যাক্সিমাম সরকারি কর্মকর্তা। কিছু ব্যবসায়ী। আর কিছু আমাদের নষ্ট রাজনীতিবিদ। সবচেয়ে বেশি হচ্ছেন আমলা-সরকারি কর্মচারীরা। তারা দুর্নীতি করে আগে স্ত্রীর নামে বাড়ি কেনেন, ছেলেকে পাঠান। পরে নিজে যান।
১৬| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:০৬
গফুর মিয়া১৯১ বলেছেন: পাচার হওয়া টাকা ফেরত আনতে না পারলে দেশের অর্থনীতি সুন্দর করা যাবে না। ঘুষ-দুর্নীতি বন্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করতে হবে। অনেক দয়া দেখানো হয়েছে। আর দয়া বা ক্ষমা নয়। দুর্নীতিবাজদের সঙ্গে নত হয়ে কথা বলতে হলে এর চেয়ে দুঃখের আর কিছু হতে পারে না।
১৭| ২৫ শে নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:০৮
গফুর মিয়া১৯১ বলেছেন: আজ যারা মন্ত্রী আছেন, তাদের দায়বদ্ধতা কী? সবাই গিয়ে হাত তোলেন প্রধানমন্ত্রীর কাছে। প্রধানমন্ত্রী কি ভূমি অফিসের তহশিলদারের ঘুষ ঠেকাবেন? তিনি কি ওসি/এসপির ঘুষ ফেরাবেন? হয়ার আর দ্য মিনিস্টার্স? হয়াট ইজ হিজ ডিউটি? তারা কি রুলস অব বিজনেস পড়েন? অনেক মন্ত্রী এখানে রয়েছেন। কিন্তু চালাতে পারেন না, হয় তারা নিজেরা দুর্নীতি করেন, নয়তো দুর্নীতির কাছে তারা আত্মসমর্পণ করেন।
১৮| ২৬ শে নভেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪১
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: মনে হয় যাবে না। মূল ক্ষতি দরিদ্র এবং মধ্যবিত্তের।
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে নভেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
শেখ হাসিনা যদি ৩ মাস সেক্রেটারিয়েটে অফিস করেন, বড় আকারের ঘুষ কমে যাবে।