নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
[email protected] ০১৯১১৩৮০৭২৮গল্প ও রান্না udrajirannaghor.wordpress.comপ্লে স্টোরে ‘গল্প ও রান্না’ এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! আনন্দ সংবাদ! বাংলা রেসিপি নিয়ে এই প্রথম প্লে স্টোরে এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! ‘গল্প ও রান্না’ এখন Play Store এ Apps হিসাবে আপনার হাতের কাছে। নেট কানেশন বা WiFi জোনে থেকে Play Store এ যেয়ে golpo o ranna বা “Golpo O Ranna” বা “com.udraji.rannaghor” লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন। খুব সহজেই আপনি আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইলে ‘গল্প ও রান্না’র আইকন ইন্সটল করে নিতে পারেন। ফলে আপনাকে আর মোবাইলে আমাদের সাইট দেখতে লিঙ্ক বা কোন ব্রাউজার ব্যবহার করতে হবে না। নেট কানেশন বা ওয়াইফাই জোনে থাকলেই আপনি ওয়ান ক্লিকেই গল্প ও রান্না দেখতে পাবেন।
এখন আমার মনে হয় ৪র্থ প্রজন্মের ভাঙ্গাচুরা এবং রিকন্সটাকশন চলছে! ডাবল ব্রিকের ৫/৬/৭ তলাও ভেঙ্গে ১০/১৬ তলা এপার্ট্মেন্ট বনানোর কাজ চলছে! যাদের বাবা কিংবা দাদারা এমন বাড়ী বানিয়ে রেখে গিয়েছিলেন, সেই চিনহ আর রাখার দরকার নেই, অথচ এই বাড়ী গুলো আরো ৪০/৫০ বছর অনায়েসে চালানো যেত! জায়গার মালিকদের এখন লাভে লাভ, কোন এপার্ট্মেন্ট কোম্পানীর কাছে দিলেই হয়ে গেল, বিনা পুজিতে কোটি কোটিপতি! কয়েকটা ছবি দেখুন, আজ সকালেই আমি বেল্কনী থেকে তুলেছিলাম।
ছবি ১
ছবি ২
ছবি ৩
ছবি ৪
অথচ আমার দেখা বাস্তবতা হচ্ছে, এই শহরের প্রায় প্রতিটা বিল্ডিংই এখনো পুরো স্পেস ব্যবহারিত হচ্ছে না, কোন না কোন এপার্ট্মেন্ট খালি, ভাড়া নেই, কমার্শিয়াল বিল্ডিং গুলোতে আমার মনে হয় ৫০ কিংবা তারো বেশি স্পেস খালি, ভাড়া হয় না বা ভাড়াটিয়া নেই! রাম্পুরা, মালিবাগ রেল্গেইট, মৌছাক, মালিবাগ হয়ে কাক্রাইল দিয়ে নয়া পল্টন আসতে আমি প্রায় খেয়াল করি, কোন একটা কমার্শিয়াল বিল্ডিং পুরো মাত্রায় ব্যবহার হচ্ছে না, ভাড়াটিয়া নেই! এমনো বিল্ডিং আছে দাঁড়িয়ে আছে অথচ পুরোই খালি, কাজ শেষ বটেই!
(যাই হোক, সন্ধ্যায় ইচ্ছা করেই 'বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত শহর' গুলোর তালিকা দেখছিলাম। দেশ হিসাবে চিন্তা করলে বাংলাদেশ ২য় অবস্থানে বলেই মনে হয়, ১ম স্থানে ইন্ডিয়াই! যাই হোক, ১ থেকে ১০ টি বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত শহরের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ৭ থেকে ৯তমেই স্থান পাবেই, আর এই ১০শে অন্তত ৩/৪টা শহরই ইন্ডিয়ার। বার বার মনে হয় এই ঢাকা শহরকে দুষিত তালিকা থেকে বাদ দেয়া কি খুব একটা কঠিন কাজ? ছোট এই শহরের দুই ভাগে দুই মেয়র, অথচ কারোই যেন কোন কাজ নেই! শুয়ে বসেই এদের দিন পার হচ্ছে! এরা রাস্তায় রাস্তার হেঁটে হেঁটে ছোট ছোট সিধান্ত নিলেই এই শহর এই তালিকা থেকে মুক্তি পেয়ে যেত, আজকের গুলশান বনানীতে গেলে মিঃ আনিসুল হকের কথা মনে পড়ে, তার মত যদি এমন দুইজন মেয়র এই শহর পেত! মিঃ আনিসুল হকের মত লোকের কি অভাব এই দেশে! মিঃ আনিসুল হকের কাজের ধরনের কথা এখনো মনে পড়ে, প্রতিদিন শহরের কোন না কোন রাস্তায় ঘুরে বেড়াতেন। যাই হোক, আমাদের আফসোসের সীমা আর নাই। মাননীয় মেয়রদ্বয়ের কাছে আকুল আবেদন, অন্তত প্রতিদিন ১/২ কিমি হাটুন চোখের সামনে ভুল্ভাল কিছু পড়লে তা সরানোর নির্দেশ দিন, সরকারী স্থাপনা পিলারের গায়ের পোষ্টার সহ ভাঙ্গা চুরা রাস্তা নিজ চোখে দেখে কাজের নির্দেশ দিন, বড় কাজ গুলো না পারেন, অন্তত ছোট ছোট কাজ গুলো করে মানুষের চোখের শান্তি দিন! আর কত দিন এভাবে মানুষকে বোকা বানিয়ে রাখবেন?)
২| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৮:১৬
সোবুজ বলেছেন: জানি না আনিসুল হক বেছে থাকলে কি করতেন।আমাদের মানসিকতায় আমরা একজন নায়ক চাই।যে একাই সব কাজ করে দেবে।আমরা সম্মিলিত জনতাকে উদ্বুদ্ধ করিনা না,অথবা ভয় পাই।
শেষের দিকে আনিসুল হক কিছু ভুল সিধান্ত নিয়েছিলেন।যেমন কোটি কোটি টাকা খরচ করে সিঙ্গাপুর থেকে বড় বড় গাছ এনে এয়ারপোর্ট রোডে লাগিয়ে ছিলেন।তাছাড়া প্রতি নিয়ত জীবন নাসের হুমকি পেতেন।এই সমস্ত তুঘলকি কাজ সামরিক সরকার পারে সিভিল সরকারের পক্ষে সম্ভব না।
৩| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৮:২৭
জুল ভার্ন বলেছেন: ঢাকা শহরে ধানমণ্ডি আবাসিক এলাকা ছিলো শ্যামল বাংলাদেশের সত্যিকারের আদর্শ গ্রাম। আমার সৌভাগ্য এই এলাকায় আমার জন্ম, শৈশব কৈশোর যৌবন পার করেছি। এখানে আমাদের বাড়ির প্লট ছিলো এক বিঘার। বাবার মৃত্যুর পর সৎভাইর দাবির মুখে দুই ভাগে ভাগ করে এক ভাগে আমি থাকতাম। ভাইয়ের ভাগ বিক্রি করে দেয়। আমার ভাগের যায়গায় দেড়তলা বাড়ি ভেংগে ছয়তলা ফ্ল্যাট বাড়ি করলাম। দিনে ধানমণ্ডি আবাসিক এলাকা রুপান্তর হলো স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় আর অসংখ্য হাসপাতাল ক্লিনক এলাকা। সারাক্ষণ যানযট! সকালে স্কুল টাইমে গাড়ি বের করে রাস্তায় নামতে আধা ঘণ্টাও জ্যামে আটকা থাকতে হতো। এখন সকাল থেকে রাত দশটা পর্যন্ত জ্যাম। গাছপালা নেই। লেকে পানি নেই। রবীন্দ্র সরোবরে নানান অনুষ্ঠানের নামে ২৪ ঘন্টা কান ফাটানো মাইকের শব্দ, সেই সাথে গাড়ির বিকট হর্নের আওয়াজ! ধানমণ্ডির আদি বাসিন্দারা তাদের ঘর বাড়ি বাড়া দিয়ে অন্যত্র থাকছে।
৪| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৮:২৭
জুল ভার্ন বলেছেন: ঢাকা শহরে ধানমণ্ডি আবাসিক এলাকা ছিলো শ্যামল বাংলাদেশের সত্যিকারের আদর্শ গ্রাম। আমার সৌভাগ্য এই এলাকায় আমার জন্ম, শৈশব কৈশোর যৌবন পার করেছি। এখানে আমাদের বাড়ির প্লট ছিলো এক বিঘার। বাবার মৃত্যুর পর সৎভাইর দাবির মুখে দুই ভাগে ভাগ করে এক ভাগে আমি থাকতাম। ভাইয়ের ভাগ বিক্রি করে দেয়। আমার ভাগের যায়গায় দেড়তলা বাড়ি ভেংগে ছয়তলা ফ্ল্যাট বাড়ি করলাম। দিনে ধানমণ্ডি আবাসিক এলাকা রুপান্তর হলো স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় আর অসংখ্য হাসপাতাল ক্লিনক এলাকা। সারাক্ষণ যানযট! সকালে স্কুল টাইমে গাড়ি বের করে রাস্তায় নামতে আধা ঘণ্টাও জ্যামে আটকা থাকতে হতো। এখন সকাল থেকে রাত দশটা পর্যন্ত জ্যাম। গাছপালা নেই। লেকে পানি নেই। রবীন্দ্র সরোবরে নানান অনুষ্ঠানের নামে ২৪ ঘন্টা কান ফাটানো মাইকের শব্দ, সেই সাথে গাড়ির বিকট হর্নের আওয়াজ! ধানমণ্ডির আদি বাসিন্দারা তাদের ঘর বাড়ি বাড়া দিয়ে অন্যত্র থাকছে।
৫| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৮:৩৪
কালো যাদুকর বলেছেন: এই ঢাকা শহরেই অনেক ভুমিহীন বসবাস করেন।
৬| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:২৬
তানীম আব্দুল্লাহ্ বলেছেন: নষ্ট হয়ে যাওয়া ঢাকার ঠিকঠাকের চেষ্টা করে লাভ নেই । অন্যত্র প্ল্যান করে কিছু করুক ।
৭| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:১৭
অপু তানভীর বলেছেন: ঢাকা শহরে মানুষ কেবল থাকেই জীবিকার কারণে । যদি এই জীবিকা আয় রোজগারের সুযোগ অন্য জায়গাতেও করা হয় অর্ধেক মানুষ কালই পালিয়ে যাবে ঢাকা ছেড়ে । কিন্তু সেই সুযোগ করবে টা কে? বরং দিন দিন সব কিছু আরও যেন ঢাকা কেন্দ্রিক হচ্ছে । আরও দিনে দিনে এমন এক তলা দুই তলা বিল্ডিং ভেঙ্গে এপার্টমেন্টের জঙ্গল তৈরি হচ্ছে ।
৮| ১০ ই জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ৯:৩৩
বিটপি বলেছেন: আনিসুল হক এমন কিছু করে যাননি যে তিনি মহান হয়ে থাকবেন। তার চেয়ে আতিকুল অনেক বেশি করেছে। ঢাকার প্রধান সড়ক (শাহবাগ থেকে এয়ারপোর্ট) প্রায় যানজনমুক্ত বলা চলে। এটা আতিকুলের কীর্তি। তবে এখন বেশি দরকার হল মহাখালী থেকে টঙ্গী যাবে একটি বিকল্প রাস্তার। একটা রাস্তা দিয়ে আর কাজ চলছেনা। এয়ারপোর্টের পূর্ব দিকের খালি জমিগূলো এক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে।
৯| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১:০২
রাজীব নুর বলেছেন: এই শহরে কেউ ঘুমায় বিশাল অট্রালিকায় কেউ ঘুমায় ফুটপাতে।
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪৯
ঈশান মাহমুদ বলেছেন: এই শহর যেন অভিভাবক হীন। অথচ দুই দুইজন নগরপিতা। পৃথিবীর আর কোন সিটিতে একই সঙ্গে দুইজন মেয়র আছে কিনা আমার জানা নেই।