নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাহাদাত উদরাজী\'র আমন্ত্রণ! নানান বিষয়ে লিখি, নানান ব্লগে! নিজকে একজন প্রকৃত ব্লগার মনে করি! তবে রান্না ভালবাসি এবং প্রবাসে থাকার কারনে জীবনের অনেক বেশী অভিজ্ঞতা হয়েছে, যা প্রকাশ করেই ফেলি - \'গল্প ও রান্না\' সাইটে! https://udrajirannaghor.wordpress.com/

সাহাদাত উদরাজী

[email protected] ০১৯১১৩৮০৭২৮গল্প ও রান্না udrajirannaghor.wordpress.comপ্লে স্টোরে ‘গল্প ও রান্না’ এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! আনন্দ সংবাদ! বাংলা রেসিপি নিয়ে এই প্রথম প্লে স্টোরে এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! ‘গল্প ও রান্না’ এখন Play Store এ Apps হিসাবে আপনার হাতের কাছে। নেট কানেশন বা WiFi জোনে থেকে Play Store এ যেয়ে golpo o ranna বা “Golpo O Ranna” বা “com.udraji.rannaghor” লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন। খুব সহজেই আপনি আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইলে ‘গল্প ও রান্না’র আইকন ইন্সটল করে নিতে পারেন। ফলে আপনাকে আর মোবাইলে আমাদের সাইট দেখতে লিঙ্ক বা কোন ব্রাউজার ব্যবহার করতে হবে না। নেট কানেশন বা ওয়াইফাই জোনে থাকলেই আপনি ওয়ান ক্লিকেই গল্প ও রান্না দেখতে পাবেন।

সাহাদাত উদরাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

গ্রামীন ব্যাংক ও বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া চা বাগানের ছেলেটি!

১৮ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ৯:৪২

ইত্যমধ্যে যারা অনলাইনে পড়ে থাকেন তারা নিশ্চয় সেই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া চা বাগানের ছেলেটর জীবন পড়েছেন এবং জেনেছেন। আমিও কয়েকবার পড়েছি, ছেলেটির লেখায় দেখলাম দুইবার গ্রামীন ব্যাংকের দেয়া ঋণের কথা উঠেছে! ছেলেটার জীবন বা চা বাগানের শ্রমিক পরিবারের দুঃখের কথা গুলো নিয়ে কিছু বলে আর কি হবে, যে দুঃখ এত শত বছরেও কেহ বুঝতে চাইলো না।

ছেলেটার লেখায় পড়লাম তার মাকে দুই দুই বার গ্রামীন ব্যাংক ঋণ দিয়েছে, বুঝলাম গ্রামীন ব্যাংক এই চা বাগানেও কাজ করছে। দেশে এত এত বড় বড় টাকা কড়িওয়ালা, এত এত কথার ক্ষ্মতার সরকার, এত এত প্রতিষ্ঠান, অথচ কারোই চা বাগানে যাবার প্রয়োজন পড়লো না, গেল শুধু মিঃ ইউনুস সাহেবের গ্রামীন ব্যাংক! জ্বি বটেই, হউক না দুই টাকা ঋণ দিয়েছে, পাশে তো সামান্য হলেও ছিল। কই, আপনাদের সরকার, কই আপনাদের অন্যান্যেরা, এই গরীবদের সামান্য সুদে হলেও তো টাকা লাগতে পারে, কই কারোই তো মাথায় ধরলো না, শুধু ধরলো মিঃ ইউনুস সাহেবের মাথায়!

জ্বি, মিঃ ইউনুস সাহেব যে নোবেল পেয়েছেন, সারা বিশ্ব থেকে সন্মান পান, তা এমনি এমনি না, সেটা তার কাজের জন্য, সেটা তার চিন্তার সৌন্দর্যের জন্য! কিছু করবেন না, ভাল চিন্তা থাকবে না, অথচ পুরুস্কার পাবার আশা করবেন তা কি করে হয়, মানুষের ভালবাসা পাবেন কি করে। কাজ করা এবং মানুষের পাশে দাঁড়ানোর সব সুযোগ তো সরকার এবং তাদের লোকদের হাতে, অথচ তাদের কেহ কি আমাদের জীবনে সামান্য কাজে লাগছে! আমাদের সাধারন মানুষের জীবনে সরকার কি কি হেল্প করে তার কি কোন লিস্ট করা যায়, পয়েন্ট কি খুজে পাওয়া যায়! না, যায় না!

প্রশংসা ও ভালবাসা পেতে, কিছু গুন থাকতে হয়, যা সামান্য হলেও! ছেলেটা ও তার মায়ের জীবনে সামান্য উপকার করা গ্রামীণ ব্যাংক ও মিঃ ইউনুস সাহেবের প্রশংসা এইজন্যই করি!

(যারা চা বাগানের ছেলেটার লেখা পড়েন নাই তাদের জন্য শাহ আজিজ ভাইয়ের ব্লগের লিঙ্ক দিয়ে দিলাম, পড়ে আসতে পারেন)
https://www.somewhereinblog.net/blog/shahaziz1957/30339410



মন্তব্য ৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ১০:১০

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: মধ্যবিত্তের বিপদে আপদে ক্রেডিট কার্ড আর গরীবের জন্য গ্রামীণ ব্যাংক। সাধারণ ব্যাংক তেলো মাথায় তেল দেয়। ফলে গরিবেরা বিপদেও ঋণ পায় না। তবে গ্রামীণ ব্যাংকের সমালোচনা করার মত কিছু বিষয় আছে।

ক্রেডিট কার্ড বুঝে শুনে ব্যবহার না করলে বিপদ। ধার করে ঘি খাওয়া ভালো না।

২| ১৮ ই আগস্ট, ২০২২ রাত ১১:১২

ককচক বলেছেন: গরীবের বিপদে আপদে ইউনুসের গ্রামীণ ব্যাংক বা গ্রামীণ ব্যাংকের আদলে গড়ে উঠা ব্যাংকগুলোই ভরসা।

৩| ১৯ শে আগস্ট, ২০২২ রাত ৯:২০

পোড়া বেগুন বলেছেন: কার্ড
আমার নিজেরই কোন ক্রেডিট নাই; শুধুই ডেবিট!
তাই আমার কোন ক্রেডিট কার্ড নাই।
ডঃ ইউনুস নমস্য ব্যক্তিত্ত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.