নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
[email protected] ০১৯১১৩৮০৭২৮গল্প ও রান্না udrajirannaghor.wordpress.comপ্লে স্টোরে ‘গল্প ও রান্না’ এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! আনন্দ সংবাদ! বাংলা রেসিপি নিয়ে এই প্রথম প্লে স্টোরে এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! ‘গল্প ও রান্না’ এখন Play Store এ Apps হিসাবে আপনার হাতের কাছে। নেট কানেশন বা WiFi জোনে থেকে Play Store এ যেয়ে golpo o ranna বা “Golpo O Ranna” বা “com.udraji.rannaghor” লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন। খুব সহজেই আপনি আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইলে ‘গল্প ও রান্না’র আইকন ইন্সটল করে নিতে পারেন। ফলে আপনাকে আর মোবাইলে আমাদের সাইট দেখতে লিঙ্ক বা কোন ব্রাউজার ব্যবহার করতে হবে না। নেট কানেশন বা ওয়াইফাই জোনে থাকলেই আপনি ওয়ান ক্লিকেই গল্প ও রান্না দেখতে পাবেন।
কত কথা মনে আসে, কোনটা ছেড়ে কোনটা লিখি! যে জায়গাতে যা উৎপন্ন হয় বা পাওয়া যায় সেই স্থানের মানুষের অধিকার সেই দ্রব্যে বেশি বা তাদের হক বেশি। একদিন একজন ব্রাম্মণবাড়িয়ার বন্ধু জানালেন, তাদের বাড়ী থেকে গ্যাস ফিল্ড দেখা যায় অথচ তাদের বাড়িতে গ্যাস সরবরাহ নেই এবং সেই গ্যাস খনির এলাকা তেমন উন্নত নয়, সেই এলাকার লোকজন গরীব ও অসহায় এখনো, খুব দুঃখের কথা, রাষ্ট্র তাদের হক নষ্ট করছে নিশ্চয়!
সেদিন রাষ্ট্রপ্রধানের মুখে আমি প্রথম শুনেছিলাম যে, অকটেন পেট্রল নাকি আমাদের দেশেই গ্যাসের বাই প্রোডাক্ট হিসাবে উৎপন্ন হয় এবং তার পরিনাম নাকি এমন যে, দেশের চাহিদা মিটিয়ে বিদেশেও রাপ্তানী করা যায়। আমি শুনে খুব মর্মাহত হলাম, এই অকটেন পেট্রল কেন আমরা বেশি দামে কিনছি, এতো আমাদের খুব কম দামে পাবার কথা বা অধিকার। তেল উৎপাদনকারী দেশে তো পানির চেয়ে তেলের দাম কম, আমাদের এখানে উল্টা কেন?
ইলিশ মাছের কথা কি আর বলবো, এই নাকি আমাদের জাতীয় মাছ এবং একমাত্র আমাদের দেশেই সহজে পাওয়া যায়, তাই দেখি! অথচ আপনি রাস্তায় দাঁড়িয়ে গণমানুষের সাথে কথা বলুন, জিজ্ঞেস করুন, শেষ কে কবে এই ইলিশ মাছ খেয়েছে! উত্তরে আপনার বুক কাঁপবে নিশ্চয়, অনেক মানুষ বছরের পর বছরে পার হয়ে গেলেও এক টুকরা ইলিশ মাছ কিনতে পারে না বা খেতে পায় না!
এমন শতশত বিষয় আছে, আমার বার বার মনে হয়, গণমানুষের এত ঠকে যাবার কথা ছিল না!
(লেখাটা অনেক বড় করা যায়, হাজারো উদাহরণ, দেশ বিদেশ টেনে আনা যায়, তবুও ছোট করেই তুলে দিলাম, অন্তত ভাবনায় আসুক!)
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:১২
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: আম্রা যারা বিদেশের অনেক দেশ দেখেছি, আমাদের দুঃখের দায়টা বেশী মনে হয়।
২| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:৫৫
কামাল৮০ বলেছেন: আলোর নিচেই অন্ধকার।
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:১৩
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: আআম্রা আলো দেখল্লাম কবে? অন্তত একবার তো দেখা দরকার।
৩| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:০৮
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
বড় হোক লেখা।
আরো কিছু উদাহরনও লিখেন ভাইজান।
আমরা সবাই জানি এইসব, এগুলিতো নতুন না। তবুও লিখেন। নিজেদের ঠকে যাওয়াটা বার বার চোখের সামনে আসলে যদি কিছুটা কাজ হয়!!
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:১৪
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: বাংলাদেশ হেরে যাচ্ছে শুধু একজন সুশাসকের সুচিন্তার অভাবে, বাদ বাকী সব ছিলো আমাদের।
৪| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৩৭
গেঁয়ো ভূত বলেছেন:
সাহাদাত উদরাজী ভাই,
যত দোষ সব এযাবতকালে এসেছেন যত শাসক ঘোষ! দেশের নাগরিকদের কোনো দোষ নাই? আমরা কি কি দোষ করি যে খালি খারাপ শাসকই জোটে আমাগো কপালে?? ৭৫ বছরে কেন একটাও ভালো শাসক পাইলাম না আমরা??
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১৬
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: শাসকের দোষ সবার আগে। দুনিয়ার যত দেশ এগিয়েছে তাদের শাসকদের নিয়ে ভাব্লেই বুঝতে পারবেন। আমাদের দায় সামান্য, আর আমরা সিলেক্ট বা ভোট কবেই বা দিতে পেরেছি, ওরাই তো আমাদের মক্কেল বানিছে সর্বত্র! জনগন কোন কথাটা শুনে নাই বা শুনে না! ওরাই তো বিচার শিক্ষা সব নষ্ট করলো! চুরি চামারি করে আমাদের নিস্ব করলো!
৫| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:২৯
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: লেখা ছোট হওয়াতে ভালো। বড় লেখা এখন রিডার্সরা পড়তে চায়না।
চমৎকার পোস্ট।
৬| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:০২
মনিরা সুলতানা বলেছেন: সেদিন মোস্তফা সরোয়ার ফারুকী লিখেছিলেন না - কার দোষ দিবো ? আমার জন্মের ?
৭| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:১০
জ্যাকেল বলেছেন: অবশ্যই কথা ছিল। ১৭৫৭ সালের ভুদাই ২০২২ সালে সেই ভুদাই-ই রহিয়া গেছে, তাই কথা ছিল।
৮| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:২১
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ইলিশ রপ্তানী নিয়ে একটা ক্ষোভ ও বিভ্রান্তি ব্যাপক ভাবে দেখা যায়।
আমি মনে করি, বাংলাদেশ থেকে কোন পণ্য রফতানি নিয়ে কোন অভিযোগই তোলাই উচিত না,
আমারা আমদানি নির্ভরশীল। আমদানি বেশি রপ্তানি কম। মাত্র একমাস পেয়াজ আমদানি বন্ধ থাকলে বাজারে দ্বীগুন তিন গুন বেড়ে যায়। সস্তা ভারত বিরোধীতা বাদ দিয়ে মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত বানিজ্য ঘাটতি কিভাবে কমানো যায়। অর্থাৎ, রফতানি বাড়িয়ে, আমদানির সমান বা কাছাকাছি করার চেষ্টা। দেসজ উৎপাদনকারি পক্ষ কৃষক শ্রমিক জেলে যাতে সর্বচ্চ বিক্রয়মুল্য পেয়ে লাভবান হয় সেই চেষ্টা করা।
ভারতকে সস্তায় ইলিশ দেয়া হচ্ছে বলে ব্যাপক ভাবে প্রচলিত আছে। অনেকেই বিশ্বাস করে।
বাস্তবতা হচ্ছে সরকার ইলিশ রপ্তানী করে না, ইলিশ রপ্তানী করে বেসিরকারি কর্পোরেট রপ্তানীকারকরা। কেউ লস দিয়ে রপ্তানী করবে না।
কোন একক রপ্তানীকারক একচেটিয়া ভাবে ইলিশ দিচ্ছে না,
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এ বছর ভারতে রপ্তানির জন্য ৪৯টি রপ্তানীকারক প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে মোট ২ হাজার ৪৫০ মেট্রিক টন ইলিশ রপ্তানির অনুমোদন দিয়েছে।
কোন বেসরকারি কম্পানীর ঠ্যাকা পড়ে নাই যে নিজের গাইটের পয়শা দিয়ে লস দিয়ে রপ্তানী করবে।
৯| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১:২৬
জাহিদুল ইসলাম ২৭ বলেছেন: শাসক ও নীতি নির্ধারক মহল অসৎ।জনগণও যে যে ভাবে পারে অন্যকে ঠকাতে ব্যস্ত।
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৫:৩৫
আহমেদ জী এস বলেছেন: সাহাদাত উদরাজী,
আমাদের তো অনেক কিছুতেই ঠকে যাবার কথা ছিলনা কিন্তু নাগরিক জীবনের প্রতিটি পদেপদেই তো আমাদের ঠকে যেতে হচ্ছে!