নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
[email protected] ০১৯১১৩৮০৭২৮গল্প ও রান্না udrajirannaghor.wordpress.comপ্লে স্টোরে ‘গল্প ও রান্না’ এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! আনন্দ সংবাদ! বাংলা রেসিপি নিয়ে এই প্রথম প্লে স্টোরে এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! ‘গল্প ও রান্না’ এখন Play Store এ Apps হিসাবে আপনার হাতের কাছে। নেট কানেশন বা WiFi জোনে থেকে Play Store এ যেয়ে golpo o ranna বা “Golpo O Ranna” বা “com.udraji.rannaghor” লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন। খুব সহজেই আপনি আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইলে ‘গল্প ও রান্না’র আইকন ইন্সটল করে নিতে পারেন। ফলে আপনাকে আর মোবাইলে আমাদের সাইট দেখতে লিঙ্ক বা কোন ব্রাউজার ব্যবহার করতে হবে না। নেট কানেশন বা ওয়াইফাই জোনে থাকলেই আপনি ওয়ান ক্লিকেই গল্প ও রান্না দেখতে পাবেন।
কিছু মানুষ আছে তার আশেপাশে সব কিছু থাকার পরেও সময় কাজে লাগায় না, অথচ জায়গা ধরে বসে থাকে, নিজে করে না, অন্যকেও করতে দেয় না।
একটা উদাহরণ ধরি, যেমন মিঃ সালাউদ্দিন। তিনি গত প্রায় ১৫ বছর ধরে (৭৮০ সপ্তাহ) বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতি, অথচ উনার কাজের হিসাব নেন, খুব একটা নেই, কমিটির কয়েকজন চামচ এবং উনার মত যারা এদের ছাড়া উনার কেহ শুভাকাঙ্ক্ষী নেই, তাকে ভালবেসে কেহ কিছু বলবে এমন কেহই নেই! অথচ এই যে বিশাল সময় তিনি পেলেন, বেতন নিলেন, সুযোগ সুবিধা নিলেন/নিচ্ছেন, আর বড় বড় কথাই বললেন! অথচ এই ৭৮০ সপ্তাহে তিনি যদি আমাদের ৬৪ জেলা ঘুরতেন, তবে এক একজেলা কয়েকবার ঘুরে আস্তে পারতেন, জেলার স্কুল/কলেজ ঘুরেও বেড়াতেন, তবে ভেবে দেখুন কত শিশু, তরুণ, যুবক, ছাত্র ছাত্রী উনাকে দেখে ফুটবলার হতে চাইতো, কত তার ভক্ত হত, কত জন সমর্থন তিনি পেতেন।
এই ঘুরাঘুরিতে তার তেমন টাকা কড়িও লাগত না, ফেডারেশন গাড়ি তেল ছিল, তিনি উপস্থিত বক্তব্য দিতেন, মাঠে সামান্য পায়ের কাজ দেখাতেন, এলাকার লোকজনেই উনাকে বিরিয়ানী খাইয়ে দিত অনায়েসে! আর ফলাফল তিনি হতেন দেশের সেরা জনপ্রিয় ব্যক্তি, চাইলেই আগামী জাতীয় নির্বাচনটাও করে ফেলতে পারতেন!
আহ সময়! আমরা বেশিরভাগ লোকেই সময়ের মূল্য দেই না বটে! কিন্তু রাষ্ট্রের এমন সব পদে এই সব অলসেরা বসে থাকে কি করে? তার উপরে যারা আছে, তারাও কি অলস! আর অলস হলে তো ডুবেই মরবে!
(এমন অলস ব্যক্তিরাই প্রায় সরকারী, আধাসরকারী, স্বায়ত্বশাসনের প্রায় সকল প্রতিষ্ঠান শেষ করে ফেলছে গত ১৫ বছরে, আফসোস এদের হাতে কত সময় ছিলো, দিনে একটা করে কাজ করলেও তো আজ নুতন কাজ খুজে পাওয়া যেত না!)
ছবিঃ এনটিভি অনলাইন থেকে, পাশের দুইজন আরো অকেজো, তাদের নিয়েও লেখা যেতে পারে।
০৫ ই জুন, ২০২৩ দুপুর ১:২৮
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: হা হা হা, একমত!
২| ০৪ ঠা জুন, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৩
গেঁয়ো ভূত বলেছেন: আলস্য দোষের আকর, আর তেলবাজ রা হইলো জাতির সমস্যা।
০৫ ই জুন, ২০২৩ দুপুর ১:২৯
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: সরকার করে টা কি? সরকার তো নিজের জন্যই এমন অলসদের সরিয়ে দেয়া দরকার, সরকার চাইলে কি না হয়!
৩| ০৪ ঠা জুন, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪০
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
সালাউদ্দিনকে বিশেষায়িত করতে " অলস" শব্দটা বেমানান।
০৫ ই জুন, ২০২৩ দুপুর ১:৩০
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: এর চেয়েও আরো বেশী কিছু!
৪| ০৫ ই জুন, ২০২৩ রাত ২:১২
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: মূল পোস্ট এবং কমেন্টবর্গ পড়ে হাসতে হাসতে আমার খিদা লেগে গেছে। কিন্তু হাতের কাছে কোনো খাবার নাই। পানি খাইলে কী খিদা সারবে?
একজন অযোগ্য লোক কী করে এত বছর একটা পদে থাকতে পারেন?
তার আমলে কি কোনো অনিয়ম, দুর্নীতি হয়েছে? তার ব্যর্থতাগুলো কী কী? এগুলো একটু হাইলাইট করা দরকার ছিল।
দলের সাফল্যের জন্য তিনি কী কী করতে পারতেন? তার জায়গায় যদি আকরাম খান হতেন, ফর একজাম্পল, তাহলে দলের সাফল্য কি আরো বেশি হতো? তার আগের ১৫ বছরের সাথে তার ১৫ বছর শাসনামলের একটা তুলনামূলক চিত্র দেখালে বুঝতে সুবিধা হতো।
০৫ ই জুন, ২০২৩ দুপুর ১:৩১
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: একজন ব্লগারের এত বিশ্লেষন খোজার সময় কই, একটা পয়েন্ট দিয়েই বুঝাতে চাইলাম মাত্র!
তিনি কিভাবে সময় নষ্ট করেছেন!
৫| ০৫ ই জুন, ২০২৩ সকাল ১০:১৯
ধুলো মেঘ বলেছেন: @সোনাবীজ, একটা পদে অনেক বছর থাকার জন্য সবচেয়ে যেটা দরকার, সেটা হল অযোগ্যতা। উদাহরণঃ ওয়াসার এম ডি তাকসিম এ খান। বিরোধী দলীয় নেত্রী রওশন এরশাদ।
দলের সাফল্যের জন্য তিনি কি কি করতে পারতেন?
- স্কুল পর্যায়ে ফুটবল টুর্নামেন্ট চালু করতে পারতেন।
- জাতীয় পর্যায়ে প্রিমিয়ার লীগ চালু করতে পারতেন।
- ৬৪ জেলায় সফর করে জেলা দলগুলোকে উৎসাহ দিতে পারতেন।
০৫ ই জুন, ২০২৩ দুপুর ১:৩১
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: এমনি আরো কত কি করতে পারতেন, কত সুযোগ ছিলো তার হাতে। কিছুই কাজে লাগালেন না!
৬| ০৫ ই জুন, ২০২৩ দুপুর ২:৪৪
জ্যাকেল বলেছেন: অযোগ্য রাজনৈতিক নেতৃত্বের হাতে কি করে ভাল লিডিং পাবেন, হোক সেটা ক্রিড়া/ক্ষেত্র।
০৫ ই জুন, ২০২৩ রাত ১১:৪৪
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: মুল সমস্যা এখানেই।
৭| ০৫ ই জুন, ২০২৩ রাত ৯:৫৬
রাজীব নুর বলেছেন: ভাইসাহেব, সব কিছু বলতে হয় না। চেপে যান।
০৫ ই জুন, ২০২৩ রাত ১১:৪৫
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: তা বটেই, কোন সময় কোন বিপদ আসে! দোয়াতে ইয়াদ রাখবেন!
©somewhere in net ltd.
১| ০৪ ঠা জুন, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫৯
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ভাই, এক জায়গায়-এক প্রতিষ্ঠানে ১৫ বছর কাটানো - এ এক বিশাল ব্যাপার।
এতে অলসতার প্রমাণ হয়না প্রমাণ হয় উনার ধৈর্য্যের।
উনি যে নানা আলোচনা-সমালোচনা,প্রতিকুলতার মাঝেও বাফুফের দায়িত্ব চালিয়ে যাচছেন , তাতে করে একটা ধন্যবাদ উনি পেতেই পারেন। কারন, উনি আলোচনা-সমালোচনা,সাফল্য কিংবা ব্যর্থতা যাই হোক না কেন, তিনি প্রতিজ্ঞা করেছেন কখনো বাফুফেকে ছেড়ে যাবেন না বলে ।আমৃত্যু তিনি বাফুফেতেই রয়ে যাবেন।
এ প্রেম ভাই খেলা প্রেম।