নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাহাদাত উদরাজী\'র আমন্ত্রণ! নানান বিষয়ে লিখি, নানান ব্লগে! নিজকে একজন প্রকৃত ব্লগার মনে করি! তবে রান্না ভালবাসি এবং প্রবাসে থাকার কারনে জীবনের অনেক বেশী অভিজ্ঞতা হয়েছে, যা প্রকাশ করেই ফেলি - \'গল্প ও রান্না\' সাইটে! https://udrajirannaghor.wordpress.com/

সাহাদাত উদরাজী

[email protected] ০১৯১১৩৮০৭২৮গল্প ও রান্না udrajirannaghor.wordpress.comপ্লে স্টোরে ‘গল্প ও রান্না’ এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! আনন্দ সংবাদ! বাংলা রেসিপি নিয়ে এই প্রথম প্লে স্টোরে এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! ‘গল্প ও রান্না’ এখন Play Store এ Apps হিসাবে আপনার হাতের কাছে। নেট কানেশন বা WiFi জোনে থেকে Play Store এ যেয়ে golpo o ranna বা “Golpo O Ranna” বা “com.udraji.rannaghor” লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন। খুব সহজেই আপনি আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইলে ‘গল্প ও রান্না’র আইকন ইন্সটল করে নিতে পারেন। ফলে আপনাকে আর মোবাইলে আমাদের সাইট দেখতে লিঙ্ক বা কোন ব্রাউজার ব্যবহার করতে হবে না। নেট কানেশন বা ওয়াইফাই জোনে থাকলেই আপনি ওয়ান ক্লিকেই গল্প ও রান্না দেখতে পাবেন।

সাহাদাত উদরাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমেরিকা পর্বঃ ১ ও ২

১৬ ই জুন, ২০২৩ রাত ৯:২৪

(লেখা গুলো পড়ে ভিন্ন চিন্তা করতেই পারেন, এটা আপনার স্বাধীনতা, তবে রিয়েল ফ্যাক্ট আরো জানলে জানাতে পারেন। অগ্রীম শুভেচ্ছা!)

আমেরিকাঃ ১
যা্রা আমেরিকার নানান সরকারী বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের প্রশাসনিক দক্ষতা ও কর্মের সাথে পরিচিত নন, তারা মুখে অনেক কথাই বলতে পারেন, এতে আমেরিকার কিছু যায় আসে না, ওরা ওদের মত করেই থাকবে এবং আপনার জন্য তলে তলে এমন কাজ করে দিবে, যা আপনি কল্পনাও করতে পারবেন না! এটা খুব অসভ্য শুনায়, তবে আমেরিকা চাইলে অনেক কিছুই সারা করে দিতে পারে এবং এটা সত্য, উদাহ্রন আপনি নিজেই কল্পনা করুন, আছে অনেক, আমি উলেখ করতে চাই না! তবে আসেন কাজের দুইটা উদাহরন দেই।

১৯৯১ সালে আমাদের চট্রগ্রাম অঞ্চলে একটা বিরাট ঘুর্নিঝড় হয়েছিল (যা আমাদের কাছে উড়িচর ঘুর্নিঝড় নামে পরিচিত ছিল, ১৯৯১ সালের ঘূর্ণিঝড় (IMD পরিচিতিঃ BOB 01, JTWC পরিচিতিঃ 02B) নিহতের সংখ্যা বিচারে স্মরনকালের ভয়াবহতম ঘূর্ণিঝড়গুলির মধ্যে একটি। এটি ১৯৯১ সালের ২৯শে এপ্রিল বাংলাদেশে দক্ষিণপূর্ব চট্টগ্রাম বিভাগের উপকূলীয় অঞ্চলে প্রায় ২৫০কিমি/ঘণ্টা বেগে আঘাত করে। এই ঘূর্ণিঝড়ের ফলে ৬মিটার (২০ ফুট) উচ্চতার জলোচ্ছ্বাস উপকূলীয় এলাকা প্লাবিত করে এবং এর ফলে প্রায় ১,৩৮,০০০ মানুষ নিহত হয় এবং প্রায় ১ কোটি মানুষ তাদের সর্বস্ব হারায়। উইকিপিডিয়া থেকে নেয়া) আমেরিকার সৈন্য আমাদের এই এলাকাতে এসেছিল, তারা সেই সময়ে নাকি সেই এলাকার একটা ম্যাপ চেয়েছিল, কিন্তু আমাদের সরকার প্রধান পর্যন্ত নাকি এটা অনুমোদনের জন্য গিয়েছিল এবং পরে তাদের দেয়া হয় নাই, না করে দেয়া হয়। পরে তারা তাদের কাজের স্বার্থে কয়েক দিনের মধ্যেই নাকি নিজেরাই ম্যাপ বানিয়ে উলটা আমাদের জোয়ান্দের বলেছিল, লাগলে এই ম্যাপ তোমরাও নিতে পার! হা হা হা, মানে বুঝে নিন, সেই সময়েও তাদের কাজের দক্ষতা, প্রযুক্তি কেমন ছিলো! (একজন প্রতক্ষ্যদর্শি থেকে শোনা)

ইরাক ইরান যুদ্ধের পরে ১৯৯২তে আমি নিজে বিদেশ যাই এবং দাহারাইনের আমেরিকান এয়ারবেইসের কিছু কাজ সরাসরি দেখি, বিগ্রেডিয়ার থেকে সাধারন সৈন্য আমার পরিচিত ছিল, আমার কিছু প্রবেশাধিকার ছিলো, তখন তারা তাদের আনা এমুনেশন দাম্মাম নৌবন্দর দিয়ে ফেরত নিচ্ছলো, এই সকল কিছু প্রজেক্টে কাজ করতে গিয়ে আমি তাদের প্রশাসন, কর্মক্ষমতা, প্রযুক্তি নিজ চোখে দেখেছি, সেই সময়েই তারা ১০০ ভাগ কম্পিউট্রাইজড ছিলো, তাদের পারচেজ, টেন্ডার, একাউন্স, ইউজ সব কম্পিউটারে হত, বুঝেন এবার ব্যাপার। প্রশাসনিক চেইন অফ কমান্ড থেকে সব কিছু আমার এখনো মনে আছে, তখন দুনিয়ার অনেক দেশ শিশু ছিলো বটে! প্রশাসন কি তা অনেক দেশ বুঝতো কি না কে জানে! তবে আজকাল অনেক দেশই তাদের থেকে শিক্ষা নিয়ে নিজদের গঠন করে ফেলেছে!
কথা গুলো এইজন্য বললাম যে, আমেরিকা এখন অনেক এগিয়ে, সামাজিক, আর্থিক কিংবা প্রশাসনিক দিকে! দুনিয়ার কোন বিষয় আমেরিকা বুঝে না, তা হবার নয়! তাদের অনেক ক্যাল্কুলেশন আছেই, নিশ্চিত! দুখের সংগে বলতে হয়, আমাদের কিছু আলবা মুরুক্ষ ভাই বোন আছে, যারা খোদ আমেরিকায় বসবাস/থেকেও আমেরিকার এই সব প্রশাসন বুঝে না, অথচ তারাই বেনিফিশীয়ারি! তারা ক্ষোদ সেই দেশে বসেই ফাল পাড়ে যে, বাংলাদেশ কম না! আমার হাসি আসে, এই আবালদের কথা শুনে, আমেরিকা যে আইনে চলে, যে সভ্যতা দেখায়, তা এরা সেখানে বসেও বুঝতে পারে না! হা হা হা

যে দেশের প্রায় সব প্রতিষ্ঠান এমনি সুস্পষ্ট প্রসাশনিক আইনে চলে, সামান্য প্রতারণাতেই বিচারে যে কারো ১৫/২০ বছর জেল হয়ে যায়, সেই দেশ নিয়ে কথা বলতে ভাবনা চিন্তা করা উচিত!

(বার বার বিদ্যুত চলে যাওয়াতে লেখার ধারাবাহিকতা থাকলো না, কারন আমার অফিসে এসি নেই, গরমে বসাই যাচ্ছিলো না!)


আমেরিকাঃ ২
লাফ ঝাঁপ যত কিছুই ব্যাখ্যা দিন, খুব সাধারন চিন্তায় বাংলাদেশকে আমেরিকা কানাডার সাথে থাকাই উত্তম, এতে বাংলাদেশের সাধারন মানুষ সহ মাঝারি বড় ব্যবসাহী সবার জন্য মঙ্গল। আমেরিকার ভুমিকা যত যাই হোক, অন্তত এদের কাছ থেকে শেখা যায়, বা অন্তত সুযোগ থাকে, বিচার চাওয়া যায়, যা দুনিয়ার অন্য কোন দেশেই নেই বা আমাদের জন্য সামান্য সুযোগ রাখেও নাই তারা। যত হাউসের পিরিতি দেখিয়ে অন্য দেশ আমাদের কাছে আসুক না কেন, সেটা তারা তাদের লাভের জন্য করবে এবং লাভ বুঝে নিয়ে আমাদের লাথি মেরে ফেলে দিবেই, এটাই বাস্তবতা। আমেরিকায় সারা দুনিয়ার মাইগ্রেট করা লোক আছে, থাকে বিধায়, তাদের স্বার্থ তারা দেখলেও অপেক্ষাকৃত কিছুটা উদার। আপনি প্রতিভাধারী হলে তারা আপনাকে টেনে নেবেই, আপনি দক্ষতা দেখালে তারা আপনার কাছে আসবেই, যা অন্য কোন দেশের বেলায় চিন্তাও করা যায় না। এমনি আরো অনেক উদাহরণ দেয়া যায়।

আমাদের দেশে নিন্মে ৫/৭ কোটি ক্যাশ টাকার মালিক, এমন কার অন্তত আমেরিকার ৫ বছরের ম্যাল্টিপোল ভিসা নেই! অন্যদিকে একদম টাকা না থাকলেও আপনি আমেরিকার ভিসার জন্য মনোনীত হতে পারেন, এপ্লাই করতে পারেন, এমন সাধারন সুযোগ কি দুনিয়ার অন্য কোন দেশে আমাদের দেয়! আজকাল শিল্প সাহিত্য সংবাদের প্রায় হোমড়া চোমড়াদের তো দেখি ভিসা আছেই! এমন নানান দিক বিবেচনা করলে আমেরিকাই এই দুনিয়ার সেরা দেশ এখন, অন্তত আমাদের জন্যও!

কথা বেশি বললে তো শুনবেন না, খুব কমে বলি, আমেরিকা হচ্ছে প্রযুক্তি এবং উদ্ভাবনের মুল কেন্দ্র, আপনি যে মেশিন হয়ত জাপান চায়না জার্মানী দেখছেন, দেখে তালি দিচ্ছেন, তার মুল প্রেইট্রেট (এই নিয়ে আর একটা লেখা লিখবো) কিন্তু আমেরিকাই, আর এই জন্য আমারিকার বড় বড় শহরের বড় বড় বিল্ডিং গুলোর বাতি কখনো নিবে না, জ্বলে!

(ছবিঃ টাইম আউট থেকে)

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই জুন, ২০২৩ রাত ৯:২৯

রাজীব নুর বলেছেন: আমি দীর্ঘদিন ধরে খেয়াল করে দেখছি, আপনার মনে যা আসে, আপনি লিখে ফেলেন।
কে কি ভাবলো- সেটা নিয়ে আপনি চিন্তিত নন।

যা মন চায় লিখতে পারার মধ্যে একধরনের আনন্দ আছে।

১৬ ই জুন, ২০২৩ রাত ৯:৩৪

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: এই বয়সে আর কি হবে, বড় জোর কেহ হয়ত মেরেই ফেলবে! এই তো। একজন ব্লগার হিসাবে সত্য বলে যেতে চাই, অন্তত সত্য কথা অনেকেই জানুক।

২| ১৬ ই জুন, ২০২৩ রাত ৯:৪৩

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বাংলাদেশের জন্য অ্যামেরিকার বিরুদ্ধে যাওয়া এই মুহূর্তে বুদ্ধিমানের কাজ হবে না। পৃথিবীতে এই মুহূর্তে অ্যামেরিকার বিকল্প কোন পরাশক্তি তৈরি হয় নাই। তাই আমাদের দেশের মত দুর্বল দেশের ঝুকি নেয়া ঠিক হবে না।

তবে অ্যামেরিকাকে বেশী প্রশংসা করার দরকার নাই। সারা বিশ্বের বহু সমস্যার মুলে আছে এই দেশ। বাংলাদেশের নিজেদের স্বার্থে সঠিক দেশকে খুঁজে নিতে হবে সেটা অ্যামেরিকা হোক কিংবা অন্য কোন শক্তিশালী দেশ হোক না কেন।

১৬ ই জুন, ২০২৩ রাত ৯:৫৩

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: আমাদের যে অবস্থা, তাতে আমিও মনে করি আমাদের কোন বিশ্ব ফোরামেই যাওয়া উচিত না, আমাদের তলে তলে নিজদের সাজিয়ে তুলতে হবে, আমাদের দেশের সবাইকে নিজে আগে চিন্তা করতে হবে, আমাদের গরীবি হাটাতে হবে সবার আগে। আমাদের অবস্থান দৃঢ করে তবেই কোন দেশের সাথে যাওয়া বা বর্জন করতে হবে।

না আমি প্রসংশা নয়, যা ফ্যাক্ট তা বলতে চেষ্টা করছি মাত্র। আমি যা দেখেছি এবং দেখছি তাই বলছি।

৩| ১৬ ই জুন, ২০২৩ রাত ৯:৫৯

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ম্যাপ চেয়ে ম্যাপ পায় নি, পরে ওরাই ম্যাপ বানিয়ে উলটো সেধেছিল, এ গল্প আমিও শুনেছি। তবে, সত্যমিথ্যা জানি না। তবে, ব্যাপারটা সত্য হবার সম্ভাবনাই বেশি।

আপনি দেশ ও রাষ্ট্রের শীর্ষ ও দায়িত্বশীল ব্যক্তি হয়ে দেশ ও জনগণকে নিয়ে ছিনিমিনি খেলার অধিকার রাখেন না (মূলত কারোই এ অধিকার নেই)। বাংলাদেশ সুপার পাওয়ার হয়ে যায় নি। আমেরিকা, রাশিয়া, জার্মান, বৃটেন, চায়না, ফ্রান্স, ফর দ্যট ম্যাটার, ইন্ডিয়া, ইত্যাদি দেশকে নিয়ে তুচ্ছ তাচ্ছিল্য বা অবজ্ঞা করে কথা বলা কোনো সৌজন্য বা কূটনীতির মধ্যে পড়ে না। সাময়িক বাহবা পাওয়া যায় তোষামোদকারী ও নির্বোধদের কাছ থেকে। কিন্তু পরিণতি কোনোদিনই ভালো হয় না।

কথা হলো বন্দুকের গুলির মতো। বের হয়ে গেলে ফিরে আসে না। আমাদের আরো বুদ্ধিমত্তার সাথে এবং আরো কৌশলী হয়ে কথাবার্তা বলা উচিত।

আমার বক্তব্য আপনার টপিকের সাথে খুব সামান্যই সম্পৃক্ত বোধ হয়।

১৭ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৫:১৩

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: একমত।

৪| ১৬ ই জুন, ২০২৩ রাত ১০:১৪

কামাল১৮ বলেছেন: ইউরোপিয়ানরা আমেরিকাকে এখনো জংলি ভাবে।এমনকি কানাডার সমাজ ব্যবস্থা থেকেও আমেরিকা অনেক পিছিয়ে।
এটাকি জানেন, কয়েক মিনিটের মধ্যে আমেরিকার অর্ধেক সমুদ্রে বিলিন করে দিতে পারে রাশিয়া।না জানলে জেনে নিবেন।
চীন,রাশিয়া এবং আমেরিকা কেউ কারো থেকে পিছিয়ে নেই।

১৭ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৫:১৪

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধন্যবাদ।

৫| ১৬ ই জুন, ২০২৩ রাত ১১:২১

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: বাংলাদেশে যোগ্য নেতৃত্ব নেই, থাকলে বাংলাদেশ আরো অনেক ভালো করতে পারতো এবং পারবে। একজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হিসেবে আমি খুব কাছ থেকে বাবার আক্ষেপ দেখেছি স্বাধীনতা পরবর্তী বাংলাদেশের অবস্থা দেখে। আমিও সেই আক্ষেপ করতে চাই না। দেশের প্রতি চেতনা বা মমত্ববোধ সবকিছুই আমার বাবার কাছ থেকে শেখা, জানা। দেশে ফেরার ইচ্ছে নেই এমনটা নয়, ফিরতে চাই কিন্তু তার ফলাফল ভালো হবে না, সেটা আমি পরিষ্কার দেখতে পাই। বাংলাদেশে জন্ম নিয়েও আমার জন্ম সনদ বের করার জন্য যদি ঘুষ চাওয়া হয়, তবে সে জন্ম সনদ আমার দরকার নেই। তবুও বলছি, যদি কখনো বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বে আঘাত আসে, তবে আমি অবশ্যই ফিরবো সবকিছুর বিনিময়ে হলেও।

১৭ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৫:১২

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: একমত, আমরা শুধু পিছিয়ে আছি একজন যোগ্য শাসক বা রাষ্ট্র নায়কের অভাবেই, আমাদের সব ছিল এখন।

৬| ১৭ ই জুন, ২০২৩ সকাল ৮:৫৯

আমি সাজিদ বলেছেন: প্রযুক্তি ও স্বাস্থ্যসেবায় নতুন আবিষ্কারের ক্ষেত্রে আমেরিকাকে ফেলে দেওয়ার মত শক্তি ভারত মোটেও নয়। চায়না কিছুটা কাছাকাছি অবস্থান করছে। কিন্তু আমেরিকার বিকল্প নয়। এত পিউর গবেষণা খুব কম জায়গায় হয়। জাপানে কিছু হয়, নর্ডিক দেশগুলো আর ইউরোপে কিছু।

১৭ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৫:১৪

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ধন্যবাদ।

৭| ১৭ ই জুন, ২০২৩ রাত ১০:৪৪

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আসলে আমেরিকার বিকল্প কেউ এখনো হয়ে উঠেনি, কোন কোন দেশ শুধু চেষ্টাই করে যাচ্ছে।

১৮ ই জুন, ২০২৩ বিকাল ৫:৫১

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: এটা বুঝার জ্ঞান অনেকের কাছে এখনো দেখা যাচ্ছে না, তারা তাদের স্বার্থ চিন্তা করছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.