নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
[email protected] ০১৯১১৩৮০৭২৮গল্প ও রান্না udrajirannaghor.wordpress.comপ্লে স্টোরে ‘গল্প ও রান্না’ এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! আনন্দ সংবাদ! বাংলা রেসিপি নিয়ে এই প্রথম প্লে স্টোরে এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! ‘গল্প ও রান্না’ এখন Play Store এ Apps হিসাবে আপনার হাতের কাছে। নেট কানেশন বা WiFi জোনে থেকে Play Store এ যেয়ে golpo o ranna বা “Golpo O Ranna” বা “com.udraji.rannaghor” লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন। খুব সহজেই আপনি আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইলে ‘গল্প ও রান্না’র আইকন ইন্সটল করে নিতে পারেন। ফলে আপনাকে আর মোবাইলে আমাদের সাইট দেখতে লিঙ্ক বা কোন ব্রাউজার ব্যবহার করতে হবে না। নেট কানেশন বা ওয়াইফাই জোনে থাকলেই আপনি ওয়ান ক্লিকেই গল্প ও রান্না দেখতে পাবেন।
সন্ধ্যায় বাসায় ফেরার পথে মহল্লার গোশত বিক্রেতা খোরশেদের দোকানে দেখি বিশাল ভীড়, সে ৬০০টাকা কেজিতে গত কয়েকদিন ধরে মাইক লাগিয়ে গরুর গোশত বিক্রি করছে। অনেকদিন গরুর গোশত কিনি নাই, ফলে ইচ্ছা হল, আজ দুই কেজি কিনি, দুই দিন চলে যাবে এবং আজ যেহেতু জলদি বাসায় ফিরছি, ফলে আমি নিজেই আজ রাতের খাবারের জন্য গরুর গোশত রান্না করবো।
লাইন ধরে দোকানের কাছে গিয়ে যা দেখলাম, কোরবানীর গোশতের মত করে কেটে টাল করে রাখা, একদাম ৬০০, একদাম ৬০০ করে বলছে এবং যে যত কেজি চাইছে সেখান থেকে মেপে দিয়ে দিচ্ছে। গোশতের টাল দেখেই আমার সন্দেহ হয়েছিল এবং বেশ চর্বি, হাড্ডি মেশানো আমি বুঝতে পারছিলাম, যেহেতু গোশত কেনা ও রান্না থেকেই এইসব অভিজ্ঞতা লাভ হয়েছে! যাই হোক, যেহেতু এসেছি এবং বাসায় কথা দিয়েছি, ফলে ১২০০টাকায় দুই কেজি কিনেই ফেললাম!
বাসায় এসে স্ত্রীকে গোশত সাফ ও ধুয়ে দিতে অনুরোধ করলাম, তিনি আরো মহা অভিজ্ঞ, গোশত দেখেই জানালেন, এখান থেকে কিনলে কেন, এরা তো চর্বি আর হাড্ডি ছাড়া গোশত তেমন দেয়ই না, আর ৬০০টাকায় কি করে গোশত বিক্রি করছে। তিনি আরো জানালেন, ছোট ছেলেকে স্কুলে দিয়ে আসতে তিনিও কেনার কথা ভাবছিলেন, দেখে কেনেন নাই!
যাই হোক, দুই কেজি গোশতে রাখার মত পরিস্কার করে তিনি আমার সামনে দিলেন, আমি দেখে চুপ করে গেলাম, নিজে ঘেটে দেখলাম, তিনি অনেক বিশ্রী চর্বি হাড্ডি ফেলার পরেও অনেক চর্বি হাড্ডি রেখেছেন, যা আমার কাছে মিলিয়ে মনে হল ১৩০০/১৪০০ গ্রাম হতে পারে, মানে দুই কেজিতে ৬০০/৭০০ গ্রাম নেই!
যাই হোক ভেবেছিলাম, দুই কেজিতে দুই দিন পার হবে, মনে হল না, এর এতটূকু গোশতের আবার কি করে দুই ভাগ করি! পুরোটাই রান্নায় বসালাম। রান্নার মাঝ পথে একটা ছবি দিলাম দেখেন, হাড্ডি আর চর্বিই, স্থুল গোশত দুই কেজিতে ৫০০/৬০০ গ্রাম হতে পারে মাত্র (আমার চোখের অনুমান), পাতিলের তলায় স্থুল গোশত তেমন নেই। রান্নার এই মাঝ পথে হাড্ডি ও চর্বি উপরে উঠে আসছে, যা দেখে আমি বার বার দুঃখ পাচ্ছি।
এখন আসেন শুয়োরখোরশেদ গোশত বিতান কি করে ৬০০ টাকায় কেজিতে গোশত বিক্রি করছে। আমার ধারনা সে যা করেছে, পুরা গরু কেটে প্রথমে ভাল ভাল গোশতের জায়গা গুলো থেকে ভাল গোশত সরিয়ে নিয়েছে এবং তা অধিক দামে তেহারি দোকান গুলোতে বিক্রি করেছে বা বড় বড় হোটেলে সাপ্লাই বা বিক্রি করেছে বা করবে! এর পরে যা হাড্ডি চর্বি দূর্বল জায়গার গোশত ফফশা, কলিজা গুর্দা মাথা বড় হাড্ডি সব মিলিয়ে কেটে স্তূপ করে ৬০০ টাকা কেজিতে বিক্রি করছে। স্তূপের উপরে সামান্য কিছু ভাল গোশত রাখছে আর তলা থেকে টেনে টেনে হাড্ডি চর্বি মিশিয়ে ক্রেতাদের ২/৪/৬ কেজি করে বিক্রি করে ফেলছে!
বিষয়টা আশা করি বুঝতে পারছেন, মানে ক্রেতাদের প্রতারিত করছে এই শুয়োরখোরশেদ। আপনি আগে ৮০০ টাকার কেজিতে ঝুলে থাকা গোশত থেকে পছন্দ সই এক টূকরা নিয়ে তাতে পরিমান মত চর্বি ও হাড্ডি পেতেন, এখন ৬০০ টাকার কেজি কিন্তু তা না, সে তার মত করে সব কিছু সাজিয়ে বিক্রি করছে এবং এখানেই তার মুল প্রতারণা!
আমি অনেক ভেবেই কথাটা বলছি, ৬০০টাকার কথা বলে মুলত প্রতারণা করেই সুয়োরখোরশেদ আমাদের হাতিয়ে নিচ্ছে এবং তার ভান্ডার ভরে ফেলছে। আমরা বুঝেও দাম কম দেখে কিনে নিচ্ছি, অন্তত একবারের জন্য হলেও, এতে সে মুল কামাইটা করে নিচ্ছে!
কি আর বলবো, শুয়োরেরবাচ্চাদের এই দেশে শুয়োরখোরশেদের ৬০০টাকার কেজির গরুর গোশত আসলেই আরো একটা ভদ্র প্রতারণা, যা কিনে বাসায় নিয়ে গেলেই বুঝবেন এবং স্ত্রীর কথা শুনে তার আরো সত্যতা পাবেন, আর নিজে রান্না করলে তো নিজ চোখেই বুঝতে পারবেন!
২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:৩৬
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: সর্বত্র প্রতারণা।
২| ২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:২৮
কামাল১৮ বলেছেন: ভালো ভাবে বলুন।খারাপ ভাবে বলে নিজিকেই খারাপ প্রমান করছেন।সেটা বুঝার ক্ষমতা মুমিনদের নাই।
২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:৩৬
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: এত সাধু আর হতে পারছি না ভাই।
৩| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১২:৪৭
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
আপনার পোস্টে মন্তব্য করার জন্যই লগইন করতে হয়েছে।
আমার মনে হয়, ভয়ংকর এক পরিবেশে আমরা প্রবেশ করতে যাচ্ছি! অথবা কে জানে হয়তো এই পরিবেশে ইতিমধ্যে আমরা প্রবেশ করে বসে আছি। আগামী সময় আরও খারাপ আসছে।
২৫ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:১৩
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: বিচার ব্যবস্থার করুনতায় এখন সবাই প্রতারক!
৪| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১:৪৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
গরুর মাংস বিক্রয় নিয়ে বেশ গুরুত্বপুর্ণ একটি দিক তুলে ধরেছেন ।
দিন কয়েক পুর্বে অনলাইন মাধ্যমে গরুর মাংসের ঝোলানো ছবি দিয়ে
মাংসের নীচে ক্যাপসনে লেখা ছিল গরুর মাংসের দাম কেন কমেছে।
সেখানে বলা হয়েছে গরুর মাংসের দাম হঠাত করে ৮০০/৯০০
টাকা হয়ে যাওয়ায় আর ক্রেতাদের ক্রয় ক্ষমতা কমে যাওয়ায়
মানূষ নাকি গরুর মাংস কম কিনছে , তাই মাংস বিক্রেতাগন
কম মাংস বিক্রয় করে কম লাভ করছে । আন্যদিকে বাজারে নাকি
গরুর মাংসের সাপ্লাই বেড়ে গেছে , সে সাথে আরো বলা হয়েছে
দেশে নাকি এখন প্রয়োজনের তুলনায় বেশী মাংস উৎপাদন হয়েছে।
তাই কমদামে বেশি মাংস বিক্রয় করতে পারছেন মাংস বিক্রেতাগন,
আর তাতে নাকি তারা বেশী বেশী মুনাফাও পাচ্ছেন । এখন
বুঝেন কমদামে মাংস বিক্রয়ের জন্য মনে হয় একটি সন্মিলিত
গ্রুপ কাজ করছে , প্রচার মাধ্যম হতে শুরু করে বিক্রেতা
সকলেই এর মাঝে রয়েছে । শুধু মাসুল গুনছে ভোক্তভোগী
ক্রেতা সাধারণ ।
২৫ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:১৪
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: এভাবে মিশিয়ে বিক্রি করাই প্রতারণা। যারা বাজার করে তারাই বুঝতে পারবে।
৫| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ২:০০
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ফালতু সস্তা গরুর মাংস কিনে ধরা খেয়ে সুযোগ পেয়ে দেশকে অকথ্যভাবে গালাগালি করে গেলেন।
তোমাদের মত দেশবিরোধী পাকিস্তানপন্থীদের জন্যই বিএনপির এই এই লেজে গোবরে অবস্থা।
২৫ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:১৬
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: আপনার মত লোকেরা এই দেশে আছে বলেই এমন গালি দিতে হয়।
সব কিছিতেই ঐ একটাই টেনে আনা আপনার কাজ। আমি বিএনপি করি এটা আপনাকে কে বলল, যোগ দিলে সবাইকে জানাবো। অহেতুক হোগামরা মনতব্য করবেন না! যাদের শুয়োড়বলেছি তারা কারা সবাই জানে।
৬| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ২:০০
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ফালতু সস্তা গরুর মাংস কিনে ধরা খেয়ে সুযোগ পেয়ে দেশকে অকথ্যভাবে গালাগালি করে গেলেন।
তোমাদের মত দেশবিরোধী পাকিস্তানপন্থীদের জন্যই বিএনপির এই এই লেজে গোবরে অবস্থা।
২৫ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:১৬
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: খুশীর ঠেলায় দুইবার মন্তব্য করেছেন নাকি!
৭| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:৫৬
শেরজা তপন বলেছেন: আপনি তো লোভে পড়ে গেছেন- নিজের চোখে দেখে কিনেছেন হাড় আর চর্বি! আগে বোঝা উচিৎ ছিল এখন গালি দিয়ে কি লাভ।
আস্ত গরুর মুল্য হিসাব করলে কোনমতেই ৬০০ টাকা কেজি মাংসের কেজি বিক্রি করার কথা নয়-এটা আপনার মত বুদ্ধিমান মানুষের ভাবা উচিৎ ছিল।
কসাইদের কারবারই ক্রেতাদের ঠকানো- কিভাবে কায়দা করে চর্বি পর্দা আর হাড় ঠেসে দেয়া যায় এই চেষ্টা করে তারা সর্বদা। এদেশে কসাই একটা গালি! এই তাদের আর নতুন করে গালি দিয়ে কি লাভ।
২৫ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:১৭
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ি কারনে কিনেছি, তা উল্লেখ করেছি।
আমি ক্লাস এইট থেকে বাজার করি, বিবাহের ২৫ বছর পার করেছি।
৮| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:১৪
কামাল১৮ বলেছেন: @শেরজা,শুয়েরেরবাচ্চাদের এই দেশে,এই গালিটাকি কসাইকে দেওয়া হলো।আপনি বাদ গেলেন কোথায়।
২৫ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:১৮
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: জ্বি, একটূ বেশী বুঝে গেলেন, ধন্যবাদ!
৯| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৪০
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
বাংলাদেশে ব্যবসায়ীদের (৮৫%) হচ্ছেন সব চেয়ে পাপী।
এই পাপী দিনে রাতে ঘন্টা চড়ানো দরকার।
১০| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৪৪
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আপনাকে একটা কষ্টের কথা বলি। এই বছর আমি ইলিশ কিনতে পারিনি।
এখন আপনি বলবেনঃ কেন কিনতে পারলেন না?
আপনার এই প্রশ্নের কোন উত্তর জানা নেই।
১১| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৫৯
শাহ আজিজ বলেছেন: আমাদের কেনাকাটা সব কন্যাই করে । গরুর মাংস আসে অনলাইনে , খাই আচারি মশ্লায় রান্না করে , সপ্তাহে এক বার মাত্র ৫০ -৮০ গ্রাম । আমাদের ঐ মাংসে কোন চর্বি থাকে না কারন আমার চর্বি খাওয়া নিষেধ । বাজারে চর্বি ঢেকে মাংস ঝোলানো দেখি প্রায়ই । শুধু আমরা দামটা বেশী দেই কিন্তু খাই নির্ভেজাল মাংস ।
১২| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:০৬
অপু তানভীর বলেছেন: আমাদের সমস্যা হচ্ছে আমরা ডিসকাউন্টের লোভ সামলাতে পারি না । এই যেমন ইভ্যালির কথাই ধরেন । ইভ্যালি যখন একটা প্রোডাক্টের উপরে ১৫০% অফার দেয় তখন আমরা কেউ চিন্তা করি না যে এটা কিভাবে সম্ভব হল ! এটা সঠিক কিনা ! এই যে এতো লোভ এর কারণেই ধরা খায় মানুষ । ছয়শটায় গরুর মাংসের কথা শুনলেই প্রথমে এই চিন্তাই মনে আসা উচিৎ যে কোন স্বাভাবিক কসাই এই দামে গরুর মাংস দিতে পারবে না । তারপরেও কেন দিচ্ছে !
২৩ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৫৩
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: হ ভাই, সব দোষ আমারই!
আমি কেন কিনতে গেলাম!
১৩| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:১৪
গেঁয়ো ভূত বলেছেন: গোশতের টাল দেখেই আমার সন্দেহ হয়েছিল এবং বেশ চর্বি, হাড্ডি মেশানো আমি বুঝতে পারছিলাম, যেহেতু গোশত কেনা ও রান্না থেকেই এইসব অভিজ্ঞতা লাভ হয়েছে!
বুঝার পরেও আপনি কিনলেন? তাহলে আর আপনার অভিজ্ঞতার কি মূল্য রইলো? ইচ্ছে করে জেনে-বুঝে ঠকলেন আবার ব্লগে এসে (আপনার ফেইসবুকেও এটা পোস্ট করেছেন) দোকানদারের নাম ধরে অকথ্য গালিগালাজ করা কি ঠিক হলো?
আমি সাধারণত সস্তার জিনিস কিনিনা, যদি একান্তই সস্তার জিনিস কিনতেই হয় তবে কিনার আগে সাতবার ভাবি তারপর কিনি। আপনি আবার ভাববেন না যেন আমি খুব সামর্থ্যবান লোক, তা কিন্তু মোটেও না, আমি আপনার চেয়েও হয়তোবা ছাপোষা মানুষ।
১৪| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৪০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ভাইয়া শিরোনামটা ঠিক হয়নি।আরেকটু ভাবনাচিন্তা করার অনুরোধ রইলো। পোস্টের বিষয় মোটামুটি এপারেও ঘটে। কয়েকবছর আগে বর্ষায় মেদিনীপুরের বন্যার কারণে আমাদের স্থানীয় বাজার রাস্তার ধারে ত্রিপল খাটিয়ে একশো টাকা দরে মাইকিং করে খাসির মাংস বিক্রি হয়। আমি নিজে দুকেজি কিনেছিলাম। কিন্তু বাড়ি নিয়ে সেই মাংস রান্না করে খেতে এমন ঘেন্না লেগেছিল পরে বহুদিন আর খাসির মাংস ঘরে তুলিনি।
১৫| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:১০
রাজীব নুর বলেছেন: ঢাকা শহরের অনেক জায়গায় ক'দিন ধরে গরুর মাংস ৬ শ" টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে।
হঠাত কেজিতে ২ শ' টাকা কমলো কেন?
১৬| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৯
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: ৮০০ টাকা কেজি বেচেও অনেকে হাড়-চর্বি গছিয়ে দেয়। তাও আবার আজানের সময়। বলে, আজানের সময় দিলাম। ভালো মাংস।
১৭| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:১৮
অর্ক বলেছেন: ভাই, এতো বিরাট বিষয়ে শুধু শুয়োরের বাচ্চা কুত্তার বাচ্চা বলে ছেড়ে দিলেন হয় বলেন! জন্মের গালি দিলেন না কেন! জন্মের গালি অবশ্যই দেয়া উচিত। এখনই দিয়ে দেন ভাই। অসুবিধা কি? এডিট করে জন্মের সেই বিশেষ গালিসহ আরও কিছু ভয়ঙ্কর বীভৎস গালি দিয়ে দেন সবাইকে। কোনও সমস্যা নেই। হ দিয়ে ঢাকার একটি বিশেষ লোকাল গালি অবশ্যই রাখবেন সেখানে। মনের মতো গরুর মাংস ক্রয়ে ব্যর্থ হয়ে অশ্রাব্য অকথ্য গালিগালাজে ভরিয়ে দিন দেশ দেশের মানুষকে। ধন্য হই।
১৮| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:২০
অর্ক বলেছেন: ভাই, এতো বিরাট বিষয়ে শুধু শুয়োরের বাচ্চা কুত্তার বাচ্চা বলে ছেড়ে দিলে হয়, বলেন? জন্মের গালি দিলেন না কেন! জন্মের গালি অবশ্যই দেয়া উচিত ছিলো। এখনই দিয়ে দেন ভাই। অসুবিধা কি! শীঘ্রই এডিট করে জন্মের সেই বিশেষ গালিসহ আরও কিছু বীভৎস গালি দিয়ে দেন সবাইকে। কোনও সমস্যা নেই। হ দিয়ে ঢাকার একটি বিশেষ লোকাল গালি অবশ্যই রাখবেন সেখানে। মনের মতো গরুর মাংস ক্রয়ে ব্যর্থ হয়ে অশ্রাব্য অকথ্য গালিগালাজে ভরিয়ে দিন দেশ দেশের মানুষকে। আমরা ধন্য হই।
১৯| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:২৮
বাউন্ডেলে বলেছেন: হাড়-মাংস-চর্বি নিয়েই আমাদের গোশত নামক আমিষ। আপনি একটি ভালো জাতের গরু কিনে, কেটে রান্না চড়ান। বুঝবেন কত ধানে কত চাল আর কত গরুতে কত চর্বি। বোঝা গেলো আপনারও যথেষ্ট চর্বি শরীরে মজুদ হয়েছে। জাতিকে গালি দেয়াটা আপনার উচিৎ হয়নি। এতে আপনার চর্বির বাহুল্যতা প্রকাশ পেয়েছে।
২০| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৫৯
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: এই দেশে আপনি এখন আর মনের কথা বলতেও পারবেন না।
সেটা সরকারের বিপক্ষে গেলেই আপনাকে বিএনপি আর রাজাকার ট্যাগ খেতে হবে।
দেখেন অলরেডি চলে এসেছেন এখানে স্বাধীনতার পক্ষের লোক
২৫ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:২০
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: হা হা হা, ওরা বুঝে গেছে গালিটা কাকে দিয়েছি! এই হারামজাদারা হোগামারাখেয়েও সোজা হবে না! বাদ দেন, এতে কিছু আসে যায় না! এই জারজেরা থাকবেই।
২১| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০০
অপু তানভীর বলেছেন: ভাই, আপনি জানেন না আপনি কোন দেশে থাকেন । তারপরেও আপনি যদি বর্তমান স্বাভাবিক বাজারে দরে মাংস কিনে এতো পরিমান হাড় পেতেন তাহলে আপনার গালি দেওয়াটা হয়তো আমি নিজেও সমর্থন করতাম । সত্যিই করতাম । কারণ আমাদের মত মানুষের গালি দিয়ে নিজেদের রাগ প্রশমণ করা ছাড়া আর কোন উপায় নেই ।
কিন্তু সেখানে ঐ কসাই যদি অপরাধী আপনি নিজেও বোকামীর ফল পেয়েছেন কেবল !
২৫ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:২১
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: জ্বি ভাই, একদম!
২২| ২৩ শে নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৬
বিজন রয় বলেছেন: এদেশে নিয়ম করা অনিয়মকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য।
গতকাল এক যায়গায় গিয়েছিলাম। দেখলাম একজন ৬০০ টাকায় গোস্ত কিনে খুব প্রশান্তি লাভ করেছেন বলে মনে হলো।
খুব আনন্দ সহকারে কথা বলতে বলতে বাড়িতে গেলেন। বাড়িতে যাওয়ার পর আপনার মতো অবস্থা হয়ে থাকতে পারে।
হা হা হা ....... সোনার দেশ........ সোনার মানুষ...........
কিভাবে একজন মানুষ খাদ্য নিয়ে এমন করতে পারে!! সবখানে, সবসময়।
২৫ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:২১
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: অপশাসনের ফলাফল, সবাই বুঝে গেছে যা করি বিচারের ধারে কাছেও কেহ নিতে পারবে না!
©somewhere in net ltd.
১| ২২ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১০:২২
শিশির খান ১৪ বলেছেন: এই জন্যই বলে সস্তার তিন অবস্থা। আহারে শখ কইরা গরুর মাংস কিনলেন এতো টাকা দিয়া থাক বাদ দেন। ভাবী তো ঠিকই বলছে এতো দোকান থাকতে আপনি খোরশেদের দোকানে গেছেন কেন। আমি তো শুনছি কিছু কসাই গোস্তে ইনজেকশন দিয়া পানি ঢুকায় তাতে গোস্তের ওজন বাড়ে। গরুর মাংস আর ইলিশ দেখলে এখন ভয় লাগে যে দাম।