নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
[email protected] ০১৯১১৩৮০৭২৮গল্প ও রান্না udrajirannaghor.wordpress.comপ্লে স্টোরে ‘গল্প ও রান্না’ এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! আনন্দ সংবাদ! বাংলা রেসিপি নিয়ে এই প্রথম প্লে স্টোরে এন্ড্রয়েড এপ্লিকেশন! ‘গল্প ও রান্না’ এখন Play Store এ Apps হিসাবে আপনার হাতের কাছে। নেট কানেশন বা WiFi জোনে থেকে Play Store এ যেয়ে golpo o ranna বা “Golpo O Ranna” বা “com.udraji.rannaghor” লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন। খুব সহজেই আপনি আপনার এন্ড্রয়েড মোবাইলে ‘গল্প ও রান্না’র আইকন ইন্সটল করে নিতে পারেন। ফলে আপনাকে আর মোবাইলে আমাদের সাইট দেখতে লিঙ্ক বা কোন ব্রাউজার ব্যবহার করতে হবে না। নেট কানেশন বা ওয়াইফাই জোনে থাকলেই আপনি ওয়ান ক্লিকেই গল্প ও রান্না দেখতে পাবেন।
দুপুরে আমাকে হোটেলে খেতে হয়! বাসা থেকে আনা সম্ভব না বা বলাও চলে না! সকালের নাস্তাই ঠিকমত হয়ে উঠে না, আমি চাই সকাল ১০টার মধ্যেই অফিসে এসে বসতে, এই সময়টা আমার জন্য খুব জরুরী, কিন্তু প্রায় হয়ে উঠে না! সাড়ে নয় টায় নাস্তা করে বাসা থেকে বের হওয়া দরকার, হয় না! কাকে কি বলবো, বলেই তো খারাপ হয়ে যাই! যাই হোক, সব মেনেই নিয়েছি, এটাই হয়ত আমাদের মত মধ্যবিত্তদের সাধারন জীবন, চাকুরীজীবি কিংবা ব্যবসাহী! কাউকে কিছু বললেই আমাদের বেশি কথা বলা হয়ে যায়! আজকাল এমদম চুপ হয়ে গেছি, এর কারন নানান দিক। প্রচুর অর্থ না থাকার কারনে কথা বলাও বিপদজনক, কিছু বললেই অর্থের দরকার! আমার প্রায় মনে হয়, পুরুষ ১ সেকেন্ডও অর্থ ছাড়া বাঁচে না, প্রতিটা সেকেন্ডেই তার খরচ, আর না দিতে পারলেই যেন কোন অধিকার নেই, স্ত্রী বা সন্তানেরা ধরেই নেয়, একে দিয়ে আর হবে না! অথচ এতটা বছর কি করে একজন পুরুষ একক হাতে সংসার চালিয়ে যায়!
সংসারের অনেক অভিজ্ঞতার কথা আমি অহরহ লিখে ফেলি! রেখে ঢেকে আর কি লাভ! আমার কাছে প্রায় মনে হয়, সন্তানের প্রথম শিক্ষক হচ্ছে তার ‘মা’, বাবা নয়! সন্তানেরা মানুষের জীবনের গুরুত্বপূর্ন শিক্ষা অর্জন করে ‘মা’ থেকেই! কিছু শিক্ষা আছে যা মায়ের না থাকলে সন্তানের কাছে আসবেই না বা সন্তান সেই শিক্ষা পাবেই না! যেমন সময়ানুবর্তিতা, কাউকে সন্মান করা, স্নেহশীলতা, উদারতা, সত্য মিথ্যা বুঝা, বিবেক ইত্যাদি ইত্যাদি। আমার কাছে প্রায় মনে হয় একজন মায়ের যদি এই গুণ গুলো না থাকে তবে সন্তানের এই গুণ গুলো কিছুতেই হবে না, হবে না! আমরা চারপাশে যে বেয়াদপ গুলো দেখি, আপনি খোজ নিয়ে দেখিয়েন, তাদের মায়েরাও এমন বেয়াদপ ছিলেন!
বর্তমান বাংলাদেশের রাজনীতি দেখলে বিষয়টা স্পষ্ট, একেক জন রাজনীতিবিধ যে হারে মিথ্যা বলেন, বিবেকহীনতা দেখান, তাতে আমার এদের মায়ের পরিচয় খুঁজতে ইচ্ছা হয়! এদের মায়েরা কি কখনো এদের ছোট বেলায় শেখায় নাই, ‘মিথ্যা বলা মহা পায়, সদা সত্য কথা বলিবে’, এদের কি কখনো বলে নাই, সত্য মিথ্যা কি, কিভাবে এটা বিবেক দিয়ে নির্ধারন করতে হয়! আফসোস!
যাই হোক, বলে আর কি হবে! এটা একটা কষ্টের দেশ হয়ে গেছে, এখানে বেঁচে থাকা মানেই কষ্ট নিয়ে বেঁচে থাকা! সবাই আমরা কেমন জানি একা হয়ে গেছি! আশে পাশেও যেন কেহ নেই! সব কথা প্রাণ খুলে বলাও যাচ্ছে না! ঘরে বাইরে দুই কুলেই বিপদ!
চলুন, আজকের দুপুরের খাবারের ছবি দেখি, আমি হোটেলে গেলেই ওয়েটারেরা মনে করে আমি প্রচুর ধনী, হোটেলে যাই গরু খাসি মুরগী খেতে! ওদের বুঝানো দায় যে, আমি প্রতিদিন হোটেলে গরু খাসি খেলে খুব কম সময়েই মারা পড়বো, তোমাদের তেলাক্ত মরিচ মাখা এমন দামী খাবার আমার সয় না, না আর্থিক না শারীরিক! ফলে আজকাল একটা নিদিষ্ট হোটেলে খাই। ওরা আমাকে মেনে নিয়েছে, আমার জন্য ওরা ডাল ভাত ভর্তাই রাখে, তবে আজকে সেই চিপা হোটেলে যাই না, আমার পুরানো অফিসের পাশে বেশ কয়েকটা নুতন হোটেল হয়েছে, তাতেই আজ গিয়েছি এবং এই হোটেলে আজই প্রথম খেলাম! দুই পদের ভর্তা, ডাল ও ভাত! ওয়েটার মনে কষ্ট পেলেও ৯০টাকা বিল দিয়ে তাকে যখন ২০টাকা টিপস দিলাম, তখন তার মুখে হাসি দেখলাম! এর আগে আমাকে খাবার এনে দিতে তার বেশ কার্পন্যভাব ছিলো, কেন দামী খাবার খাচ্ছি না! আসলে হোটেলের মাছ মুরগী গরু খাসি পোলাউ বিরিয়ানী তো অনেক খেয়েছি, এখন আর ভাল লাগে না! আর রাতে ফিরে তো ঘরে ভাল খাবার থাকেই! প্রায় টানা ২০ বছর দুপুরে বাইরে খাবার খেয়েই চলছি, আর কত! আমাদের এই নয়াপল্টন এলাকাতে মনে হয় না এমন কোন হোটেল রেস্টুরেন্ট বাকী আছে!
আজকের খাবার গুলো ভাল ছিলো, আগেই বলে দিলাম! চলুন ছবিতে দেখি!
প্রথম প্লেট ভাত।
সালাদ!
কলা ভর্তা।
কচু ভর্তা।
আহ, পাতলা ডাল! এই ডালটা বাসায় রান্না হয় না, আসলে এত পাতলা ডাল কি করে রান্না হয়, তা এরা ছাড়া আর কেহ জানবে না নিশ্চয়! হা হা হা, তবে স্বাদ ভাল, ঘ্রাণ সেই!
ছবি তুলছি দেখে লিটল ওয়েটার (পান প্লেট যারা এনে দেয়) আমার দিকে দেখলো! আপনারা খেয়াল করছেন কি না জানি না আজকাল প্রায় হোটেলে শিশুরা কাজ করে, আমার খারাপ লাগে, এদের পড়া লেখার সময় অথচ বেঁচে থাকার জন্য কি কষ্ট করে যাচ্ছে।
সরকার যখন বলে দেশে দারিদ্রতা কমেছে বা নেই, তখন আমার ইচ্ছা হয় ঘাড় ধরে এনে তাদের এই শহরের প্রতিটা হোটেল রেস্টুরেন্ট দেখাই, যে দেখ, কাদের বা কোন বয়সের ছেলেদের কাজ করা উচিত আর করা করছে, কেন করছে! অসভ্যেরা এখন দেশ পরিচালক, মিথ্যার বসতি নিয়ে বসেছে!
যাই হোক, কিছুই যেন করার নেই, সবাই ভাল থাকবেন! ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা। গল্প ও রান্না।
৩০ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:১০
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: ঘরে বাইরে সব কাজ একা করা যায় না! যারা অর্থ উপার্জন করে তাদের কিছুটা আলাদা হেল্প করতে হয় পরিবার পরিজনদের, অথচ আমাদের এখানে ধরে নেয়া হয়, তাকে করতেই হবে, আমাদের দেশের মধ্যবিত্ত পুরুষেরা অসহায়। আইন আদালত সব কিছুই পক্ষে নয়, সামাজিক লজ্জা, পারিবারিক লজ্জাতো আছেই। বিবেকহীনদের সাথেও বছরের পর বছর কাটিয়ে দিতে হয়। ত্যাগ করা যায় না!
সন্তানকেও ৩০/৩২ বছর পালতে হয়, যা একজন সৎ পিতার জন্য খুব কষ্টকর।
ধন্যবাদ, আমাকে মনে রাখার জন্য, এক সময়ে আমি রেসিপি লেখায় বাংলাদেশে সেরা ছিলাম। এখন অনেকদিন রান্না করি না।
২| ৩০ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪৩
জাদিদ বলেছেন: একটা সময় ছিলো আমি বাসা থেকে খাবার নিয়ে অফিসে যেতাম। অফিসে সবাই মিলে এক সাথে খাওয়া দাওয়া করতাম। একেক অঞ্চলের একেক রকম খাবার। তখন ইচ্ছে করে মাঝে মাঝে আমরা বাইরেও খেতাম কলিগরা সবাই মিলে। পরে গুলশান থেকে অফিস যখন বনানীতে নিয়ে আসলাম তখন রীতিমত চোখে সর্ষে ফুল দেখতে লাগলাম। কারন গুলশান দুই নাম্বারে অনেক খাবারের দোকান ছিলো, যেখানে কম দামে ভালো খাবার পাওয়া যেত। যেমন আমার পছন্দ হচ্ছে ছোট চিংড়ি পেঁয়াজ টমেটো দিয়ে ভুনা। আমি গুলশান ২ নাম্বার বাজারে একটা হোটেলে ভাত খেতাম সেখানে দুপুরে চিংড়ি শুটকি দিয়ে আলু বেগুন ভাজি করা হতো, পালং শাক, লালশাক ইত্যাদি শাক পাওয়া যেত। সেখানে খুব চমৎকার মিক্সড খিচুড়িও পাওয়া যেত।
একটা সময় ছিলো আমি বাসা থেকে খাবার নিয়ে অফিসে যেতাম। অফিসে সবাই মিলে এক সাথে খাওয়া দাওয়া করতাম। একেক অঞ্চলের একেক রকম খাবার। তখন ইচ্ছে করে মাঝে মাঝে আমরা বাইরেও খেতাম কলিগরা সবাই মিলে। পরে গুলশান থেকে অফিস যখন বনানীতে নিয়ে আসলাম তখন রীতিমত চোখে সর্ষে ফুল দেখতে লাগলাম। কারন গুলশান দুই নাম্বারে অনেক খাবারের দোকান ছিলো, যেখানে কম দামে ভালো খাবার পাওয়া যেত।
যেমন আমার পছন্দ হচ্ছে ছোট চিংড়ি পেঁয়াজ টমেটো দিয়ে ভুনা। আমি গুলশান ২ নাম্বার বাজারে একটা হোটেলে ভাত খেতাম সেখানে দুপুরে চিংড়ি শুটকি দিয়ে আলু বেগুন ভাজি করা হতো, পালং শাক, লালশাক ইত্যাদি শাক পাওয়া যেত। স্বাদ ছিলো দুর্দান্ত। পাশে একটা দোকান ছিলো, সেখানেও দুর্দান্ত একটা খিচুড়ি পাওয়া যেত। ভাতের চালের মিক্সড খিচুড়ি সাথে মুরগী দিয়ে ৫০ টাকা।
এত স্বাদ ছিলো যে আমি ছবি তুলে রেখেছিলাম।
বনানী তে ভাতের হোটেল তেমন নাই। যা আছে, সেগুলোর স্বাদ ভালো না, দাম বেশি আর সত্যি বলতে প্রতিদিন ২২০ - ২৭০ টাকা অ্যাফোড করাটা একটু কঠিন। একদিন সেখানে সন্ধান পেলাম এক বুড়ি মহিলার। উনার কাছে আশেপাশের সব অফিসের লোকজন পিয়ন পাঠিয়ে খাওয়া নিয়ে যেত। কারন তিনি ফুটপাতে খাওয়া বিক্রি করতেন, একটা ভ্যানের উপরে। উনার খাওয়া ছিলো একদম ঘরের খাবারের মত। ১০০ টাকা মানে হচ্ছে আপনি ঐদিন ফিস্ট করেছেন আর ৫০/৬০ টাকায় খুব সুন্দর করে খাওয়া হয়ে যেত। লাস্ট এটা ২০২২ এ এসে ৮০/৯০ টাকায় গিয়ে ঠেকলো। তারপর বনানীর অন্যদিকে চলে যাওয়ার আর খাওয়া হয় না। ভদ্র মহিলার একটা স্পেশাল মেন্যু ছিলো মটরশুটি দিয়ে কই মাছ ভুনা। অসাধারণ! আমি এখনও মিস করি।
মজার ব্যাপার হলো উনার কাছে খেয়ে আমার কোন শারিরীক সমস্যা হতো না কিন্তু বড় কোন রেস্টুরেন্টে কয়েকদিন টানা খেলেই আমার সমস্যা হতো।
৩০ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:১৮
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: এই অঞ্চলে কোন হোটেলে খাই নাই তা নয়, ইরানী বিরিয়ানী সব সাবাড়। হ্যাঁ, আপনার মত এই সমস্যা আমারো হয়, এখন হোটেলের মাছ, মুরগী খেলেও সারা বিকেল গলা জালাপোড়া করে। সেই চিপার হোটেলে এখন নিয়মিত খাই, সমস্যা হয় না, ওদের একটা মুগ ডাল ভুনা আছে, সেটা ফেবারেট, ভর্তা ভাজিও বেশ, ভাত গরম, শুধু বসার স্পেস কম, দাঁড়িয়ে থেকে জায়গা নিতে হয়। হা হা হা
মতিঝিলে আপনি যা বললেন, এমন কিছু আছে, ঘরের রান্না।
গুলশান বনানীতে কম দামে খাবারের দোকান নেই তেমন একটা, আমরা প্রতিদিন দুপুরে ১২০/১০০ টাকা এফোর্ড করতে পারি, এর বেশি হয় না, অথচ এই দামে কোথায়ও খাবার মিলে না। মধ্যবিত্তের আরেক জ্বালা এটা!
এখন কিভাবে চলছে? বাসা থেকে খাবার নেয়ার কথা চিন্তা করতে পারেন? হা হা হা
৩| ৩০ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:২৭
নয়া পাঠক বলেছেন: কর্মস্থলে আমারও বাইরেই খেতে হয়। সেও প্রায় ২০ বছরের মত। কিন্তু এখন মাঝে মাঝে লাঞ্চ না করেই থাকতে হয়। কি কারণে সেটা না হয় নাই বললাম। আশা করি বুঝতে পা্রবেন।
৩০ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:১৯
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: বলার কিছু নেই ভাই, এই এক অভাগা দেশ, যেখানে খাবারের দাম আকাশ ছোঁয়া! যারা ফিক্স বেতনে চাকুরী তাদের হয় সব জ্বালা। আমি প্রায় অভিজ্ঞতা পার করে এসেছি ভাই।
৪| ৩০ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:৩০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: উদরাজি ভাই,অনেকে স্বীকার না করলেও এটা সত্য যে আপনার লেখায় ৯৫ভাগ মধ্যবিত্ত পরিবারের মুখোশের ভিতরের চিত্র উঠে আসে।
৩০ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:২২
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: এই সব লিখে অনেক যন্ত্রনা ভোগ করেছি, তবে এখন আর পুছেও দেখি না। আমি লিখে যাই, যদি কোন একজন ব্যক্তিও আমার লেখা তার মত হয়েছে বলে মনে করেন, তাতেই আমার আনন্দ ও খুশি। নারী শাসনে আমরা সত্যই পিছিয়ে পড়ছি, বিবেকের শাসন নেই বলা চলে, ঘরে বাইরে। শুভেচ্ছা।
৫| ৩০ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:১৭
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: আমার মনে হয় ডাল আর ভর্তা ভাত দেশের ১০০% মানুষই পছন্দ করে, এই খাবারটি সত্যিই অনেক মজাদার এবং স্বাস্থ্যসম্মত।
৩০ শে জুলাই, ২০২৪ রাত ১০:২৯
সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: অথচ হোটেল গুলোর অনীহা এই খাবার রাখাতে। খুব কম বানায়, যাতে কাষ্টমার আসলে না ব্লার চেয়ে বলে শেষ হয়ে গেছে। ওরা মনে করে সবাই হোটেলে আসে মাছ, মুরগী, গরু, খাসি খেতে এবং তাদের পকেট ভরে আসতে। সামান্য যে কোন মাছ, এমন এলাকাতেও ১২০/১৪০ টাকা, একটু মাঝারি হোটেল হলে ২২০/২৪০ টাকা, চিতল বোয়াল হলে তো কথাই নেই।
মধ্যবিত্তেরা প্রতিদিন দুপুরে এত টাকার খাবার খেতে পারে না! সাথে এই খাবার গুলোর মানও ভাল হয় না, একবার ভাঁজবে, তার পরে তেল বাড়িয়ে আবার রান্না করবে। খেলেই শারিরীক সমস্যা নিশ্চিত। আমি নিজেও এখন আর সহ্য করতে পারি না। ফলে এক চিপায় ঘরের মত রান্না করে এমন এক ছোট হোটেল পেয়েছি। ১০০ টাকার মধ্য ভাল খাবার, আবার ২০/৩০টাকা শিশুদের টিপস দিয়ে আসি, ওরা আমাকে সন্মান করে, ভাল লাগে।
আমাদের কোন জাতীয় খাবার নেই, যা সর্বত্র হলে একই কৌশলে রান্না এবং সবাই কম দামে পাবে। আফসোস।
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৩৯
করুণাধারা বলেছেন: একবার আমি কচু শাক রান্নার জন্য রেসিপি খুঁজতে গিয়ে যে রেসিপি আসলো, সেটা আপনার। আপনি তো ভালো রাঁধুনী, নিজে রেঁধে লাঞ্চ নিয়ে গেলেই পারেন! দীর্ঘদিন হোটেলের খাবার খাওয়া কি ভালো!!
এই দেশে মানুষ এক কেজি চাল কিনে এক টাকায়, ডাল কিনে এক কেজি ৩ টাকায়। মাথা থেকে এগুলো বের করতে পারছি না।