![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কেন এক অচিন মানুষের বাস মানুষের ভিতর? জর্জরিত বোধ তবু অভিনয় যেন সুখের সাঁতার!!
সন্ধ্যায় এককাপ চা না খেলে মাথার ভিতরে কেমন কেমন জানি করে। চিন্তা ভাবনায় ধুলি জমে, জ্যাম লেগে যায় মনে হয়। তো এই চিন্তা ভাবনার মহাসড়ককে সাবলীল, জটমুক্ত রাখতে কড়া লিকারের...
এবার ঈদে বাসের টিকেট ছিল এক দুর্লভ বস্তু। তাছাড়া ঈদের ক\'দিন আগ থেকেই ঢাকা-চট্টগ্রাম হাইওয়েতে জ্যাম লেগেছিলো। তাই ভাবলাম এবার বাড়ি যাওয়ার জন্য অন্য উপায় বেছে নিতে হবে। ট্রেনের চিন্তা...
সেদিন আগামীকাল দেখেছিলাম তোমার চোখে
ক্ষুধার তাপে কর্মঠ শ্রমিকের পেশীর মত প্রগাঢ়
এবং বিভীষিকাহীন স্বপ্নের মত সপ্রতিভ ছিল তা।
আতপ্ত মধ্যাহ্নে পৃথিবীর মধ্যরেখায়
ভাবলেশহীন এবং অভিজ্ঞ তরূর অমত্ত ছায়া
যেখানে অবসন্ন পথিকের অবলীল প্রবোধ...
মাননীয় রাষ্ট্র,
আপনি মন্ত্রী পদমর্যাদার রাষ্ট্রীয় মানহীন শুয়োরগুলো বেচে দিয়ে
কিছু চাষযোগ্য উন্নত মস্তিষ্ক আমদানী করুন;
যেহেতু আমাদের পূর্বপুরুষ কৃষক ছিলেন।
রক্তের পেয়ালায় ক্ষমতার কব্জি ডুবিয়ে যখন
রক্তপাত ঠেকানোর যোগ্য প্রতিষেধক...
পরস্পর সমদূরত্বে হেঁটে বিস্তৃত সবুজ মাড়িয়ে
দুটো বিকেল চলে গেছে ভিন্ন পথে- বিপরীতে
কত সহজে দৃষ্টিক্ষেত্রে আঁধার নেমে গেছে আর
সন্ধ্যাতারা চোখে নিয়ে বসে ছিলাম দুজনে
আলাদা বারান্দায়- যৌথ অনিচ্ছায়।
অথচ জমা ছিলো...
তার বিশ আঙুলকে আপনি যাবজ্জীবন দিয়েছেন
এবং জানতে পারলাম
তিনি বেশ আয়েশী জীবন নিয়ে
মাঝে মাঝে খুব দুশ্চিন্তায় ভোগেন
কারণ আপনি কয়েদির মস্তিষ্কে ঘুড়ি উড়ানো নিষিদ্ধ করে
একজন অন্ধ তাঁতীর ফাঁসিকাষ্ঠের রশি...
।। এক - ঠিকানা ।।
- কিরে কই আছছ তুই?
- গাড়ির ভিত্রে।
- গাড়ি কই আছে?
- কইতারিনা। জায়গাটা চিনি না।
- কোন দোকানের সাইনবোর্ডে ঠিকানা দেখ।
- ওকে
- কি লেখা সাইনবোর্ডে?
- মেসার্স...
নিরানন্দের শ্রীঘরে বন্দী উদাসীন আলো
নিভু নিভু জ্বলছে যেন মায়া হরিণীর চোখ;
যত দীর্ঘতম রাত যত ক্ষুদ্রতম রাত
ঘুরেফিরে আসছে অনুরূপ অশ্মরী আচ্ছাদনে।
মধ্যরাতের নিরুত্তর নীরবতায়
কি যেন এক আসক্তি ভাসে অতীতের
আর এক বোঝা...
এই পথ ধরে তুমি স্বর্গে চলে যেয়ো
আমি থেকে যাবো সাথে নিয়ে বিধ্বস্ত নরক।
শুনেছি স্বর্গে কোন দেয়াল নেই অবহেলার
আছে শুধু মেঘের মত সাদা সুখ ইমারত
সেখানে বৃষ্টি নেই কান্নার মত
বিলাসী...
এই ব্যাথার স্রোতটা যে বিনাশী মহাপ্রলয়
তা যদি সে জানতো;
কিভাবে ভেসে যাচ্ছে আবাস
কিভাবে ডুবে যাচ্ছে প্রাণ
নিমজ্জিত আমি কিভাবে আছি
সে সব যদি সে জানতো।
সুনসান শ্মশানের মত বুকের ভিতর
তীক্ষ্ম ঝড়ে...
গুমোট অভিমানের মত অন্ধকার হাতড়ে
আমি তিলে তিলে সঞ্চয় করেছিলাম ধুমকেতুর সাহস
খুলে দিয়েছিলাম পৌষের উজাড় আকাশ;
বসন্তের সব প্রেম জড়ো করে গড়েছিলাম
একটি শাশ্বত লিখিত গোলাপ।
সেই গোলাপের প্রগাঢ় লালের সংসর্গে...
প্রত্যেক জন্ম শুভলক্ষণ বলেই
হয়তো কোন এক শুভলক্ষণেই জন্মেছিলাম।
হয়তো তখন পৌষের শীত ছিলো
দুরুদুরু বুকের কাঁপনের মত হিম উত্তরের পাতাগুলি
হয়তো শীতল শিহরণে আমাকে দিয়েছিলো
জীবনের প্রথম বিনিময়ের শর্ত।
সেই থেকেই দিব্যি চলছে...
কেউ কি কখনো চেয়েছে নির্বাসিত জীবন?
কখনো কি চেয়েছে একটি একলা ঘর
একটি পাহাড়
সবুজ আচ্ছাদনের পথ হেঁটে
ফিরতে চেয়েছে চূড়ার একাকীত্বে?
কেউ কি চেয়েছে একটি একলা ঘর
একটি চায়ের কাপ
একটি বারান্দা আর
গোধূলির ডানায় জড়ানো...
গত কিছুদিন আগে ফেসবুকে একটা স্ট্যাটাস দিয়েছিলাম। স্ট্যাটাসটা ছিলো কারা পাশে থাকে কারা থাকেনা এই নিয়ে যেটা ছিলো হুবহু এমন, \'যারা পাশে থাকে আমরা তাদেরকেই পাত্তা দেই না। যেমন প্যাকেটের...
কেমন হতো যদি সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের \'কেউ কথা রাখেনি\' কবিতাটি নোয়াখালীর আঞ্চলিক ভাষায় লিখা হতো??
একটা চেষ্টা দিলাম। বিখ্যাত মানুষেরা কবিতা অনুবাদ করেন। এক ভাষা থেকে অন্য ভাষায়। আমি শুধু শুদ্ধ বাংলা...
©somewhere in net ltd.