![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কেন এক অচিন মানুষের বাস মানুষের ভিতর? জর্জরিত বোধ তবু অভিনয় যেন সুখের সাঁতার!!
গত কিছুদিন আগে ফেসবুকে একটা স্ট্যাটাস দিয়েছিলাম। স্ট্যাটাসটা ছিলো কারা পাশে থাকে কারা থাকেনা এই নিয়ে যেটা ছিলো হুবহু এমন, 'যারা পাশে থাকে আমরা তাদেরকেই পাত্তা দেই না। যেমন প্যাকেটের দুই পাশের দুই পিস রুটি, কেক।'
তখন আমার কোন প্রেমিকা ছিলো না। বলা বাহুল্য এখনো নাই। এই জনম দুঃখী মানুষের সেই স্ট্যাটাসের পর আমার অনেক বন্ধুরা ইনবক্সে হুমড়ি খেয়ে পড়লো। সবাই ভাবলো হয়তো কারো সাথে গন্ডগোল কিংবা অন্যকিছু অথবা নতুম উদ্যমে ছ্যাকা খেয়েছি। তাদের বললাম, হে বন্ধুগন তোমরা যা ভাবতেছ বিষয় আসে তা না। বিষয়টা হচ্ছে, চা-টা খাইতে সন্ধ্যায় টং দোকানে গেলাম। বিপদের বন্ধু, দরদী দিলখোশ দোকানদার মামুর কাছে গিয়ে দেখি প্যাকেটে এক পিছ মাত্র কেক। সেটা আমি নিতে যাবো তার আগেই কচ্ছপ খরগোশের রেসের মত আমাকে একজন পিছনে ফেলে কেকটা নিতে গেলো। একমাত্র এবং প্যাকেটের পাশের মোটা পিছ হওয়ায় সে উৎসাহ হারিয়ে ফেললো। তার নিরুৎসাহিত চেহারা দেখে দোকানদার মামু বিষণ্ণ বদন হয়ে গেলো। তার সাত টাকার কেক অবিক্রিত থেকে যাবে এটা আমি গ্রাহ্য করতে পারলাম না। মাসের শেষে সে আমাদের বাকি দিয়ে জীবিত রাখে। তাই উপকারীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রদর্শন পূর্বক আমি সেই কেকটাকে সগৌরবে হাতে নিলাম এবং খেলাম। আর কেক দেখে ঐ লোকের যে ইমোশনাল ব্রেকডাউন হলো তা ব্যক্ত করতেই মূলত স্ট্যাটাসখানা ফেসবুকে আপ্লোডাইলাম।
সব শুনে বন্ধুদের কেউ কেউ আমাকে শালা সম্বোধন করে গালি দিলো এবং স্ট্যাটাসে লাইক দিয়ে যে যার মত ঘুমিয়ে পড়লো।
আমি ব্যাচেলর মানুষ। ব্যাচেলররা ভালোবাসা পায় না। আমি এবং আমার কাছের বন্ধুরাও পাই না। দু এক মাস পরপর মরুর বেদুইনের মত আমরা খ্যাতা বালিশ সমেত নতুন বাসায় স্থানান্তরিত হই। নতুন ভালো বাসা পেলাম বলে স্বস্তি প্রকাশ করি এবং কয়েকদিন যেতে না যেতেই আমাদের উপলব্ধি হয় আসলে যেটাকে আমরা ভালো বাসা বলি সেটা আসলে ভালো বাসা নয়। ভালো বাসায় ছারপোকা থাকে না।
ব্যাচেলর বাসায় রান্নার জন্য খালা রাখা হয়। আমি তাদের বুয়া বলতে নারাজ। মানুষকে পেশায় নয় বরং সম্পর্কে মূল্যায়ন করতেই আমার বেশি ভালো লাগে। তো, একবার ভালোবাসা দিবসে আমাদের খালা এলো না। খালার অনুপস্থিতিতে আমরা দিশেহারা উদ্বাস্তুর মত হয়ে গেলাম। দুপুর, বিকেল গড়িয়ে সন্ধ্যা হয়ে গেলো। খালা এলো না। তাই সাংগঠনিক সম্পাদকের মত উদ্যোগ নিয়ে রান্না করতে গেলাম। রান্না হবে শুধু ভাত। আর যে যার মত ডিম ভেজে খাবে।
ডিম ভাজতে গিয়ে আমার মাথায় একটা যুগান্তকারী চিন্তা এলো। অভুক্ত পেটেই সেই চিন্তাটা ফেসবুকে স্ট্যাটাস আকারে দিয়ে দিলাম। ভালোবাসা দিবসের স্ট্যাটাস হিসেবে লিখলাম, 'সহজে ভাঙ্গা যায় এমন জিনিশের তালিকায় প্রথমেই আছে মানুষের মন। তারপর ডিম।'
খেয়েদেয়ে ফেসবুকে লগইন করে দেখি তুলকালাম কান্ড। ফ্রেন্ডলিষ্টের দুইজন সম্ভ্রান্ত সুন্দরী আমার স্ট্যাটাসে এসে কমেন্ট করলো এবং একে অন্যের সাথে কিচির মিচির শব্দে প্রায় ঝগড়া শুরু করে দিলো। একজনের বক্তব্য হচ্ছে, কাঁচও কিন্তু খুব সহজে ভাঙ্গে। উদাহরণ হিসেবে নিজের মোবাইলের স্ক্রিনের কথা বললো। আরেকজনের বক্তব্য হলো, কাঁচ অনেক সময় ভাঙ্গে না। হাত থেকে পড়ার পরও যেমন ছিলো তেমনই থেকে যায়। উদাহরণ দিলো পানির গ্লাস। দুই আঙ্গুলের মাঝের বিড়িটা শেষ না হওয়া পর্যন্ত আমি তাদের বাকবিতন্ডার লাইভ টেলিকাস্ট দেখলাম এবং ক্ষানিক বাদে মোবাইল সাইলেন্ট করে ঘুমাতে চলে গেলাম।
আরেকদিনের কথা বলি। সেদিন ভোরে রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাচ্ছি। হাই ভোল্টের ইলেক্ট্রিক পিলার দেখে মনে হলো, এই ইলেকট্রিক পিলার এবং মোবাইল টাওয়ারের ফাউন্ডেশনের ব্যাপ্তি যতটুকু যায়গা জুড়ে থাকে অতটুকু যায়গাও আজকাল কেউ কারো মনে দখল করে নিতে পারে না। কালোজিরা দেয়া চায়ে চুমুক দিতে গিয়ে আবারো মনে হলো, চাইলেই কারো মনে যায়গা করে নেওয়া সম্ভব নয়। অন্যের মনে কালোজিরা সম জায়গা নিজের জন্য প্রস্তুত করে নিতে অনেক পোড়াতে হয়। মশার কয়েল যেভাবে পোড়ে সেভাবে। খুব ধীরে কিন্তু কার্যকর ভাবে। কালোজিরা সকল রোগের এবং ফেসবুক স্ট্যাটাসের মহৌষধ। চিন্তার এই ক্ষুদ্র খোরাকটা সেদিন ফেসবুকে স্ট্যাটাস হিসেবে দিলাম। ক্ষানিক বাদে দেখি অনেকেই সেই স্ট্যাটাসে লাইক দিলো এবং কমেন্ট করলো। লোল, হা হা হা কমেন্ট তারা করেই ক্ষান্ত। অথচ আমি মোটেই হাসির কথা বলি নাই। সাংঘাতিক সিরিয়াস একটা কথা শুনেও ফেসবুকে বন্ধুরা শুধু হেসেই গেলো।
মহল্লার ভিতর সস্তা যে হোটেলগুলো থাকে সেখানে কিছু খাওয়ার পর টিস্যুর বদলে পেপার, বইয়ের পৃষ্ঠা, অথবা কোন স্কুলের পরীক্ষার খাতা কিংবা প্রশ্নপত্র দু ভাগ করে কেটে হাত মোছার জন্য দেওয়া হয়। একদিন সকালে পরোটা খেয়ে টিস্যু চাইলে আমাকে একটা নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্নের একভাগ দেওয়া হলো। হাত মোছার আগে সেই অর্ধেক প্রশ্নপত্রের একটা প্রশ্নে চোখ আটকে গেলো। কিছু বলা কওয়া ছাড়া সেখানে দুম করে লেখা, 'বাঙ্গালীর হাতে সেদিন কি উঠেছিলো?' কোন এক শিক্ষার্থী উত্তর হিসেবে বল পয়েন্ট কলম দিয় কলম দিয়ে বৃত্ত ভরাট করেছে। ভরাট বৃত্তের পাশে লেখা 'গ্রেনেড'।
আমি চিন্তায় পড়ে গেলাম। অতীত চিন্তায় না ডুবে ভাবতে লাগলাম, বাঙ্গালীর হাতে এখন কি গ্রেনেড উঠে?
উঠে বৈকি। তবে গ্রেনেড নয়। স্মার্টফোন। খুব সহজলভ্য হয়ে গেছে এই বস্তু। চাহিদা এবং জনপ্রিয়তা এতোই বেশি যে আমার এক বন্ধু ল্যাপটপ বিক্রি করে হাইফাই একটা স্মার্টফোন কিনলো একবার। তাকে বললাম, এ তুই কি করলি? ল্যাপটপ বেচে মোবাইল? সে বললো, আরে ল্যাপটপ তো ঘরেই থাকে। কাউকে দেখিয়ে পার্ট নেওয়া যায় না। অথচ পকেটে দামী একটা মোবাইল থাকলে অনেক পার্ট নেওয়া যায়। সুন্দরী মেয়ে এবং দামী মোবাইলের দিকে মানুষ হা করে তাকিয়ে থাকে। ভেবে দেখলাম, আসলেই। বন্ধুর কথায় যুক্তি আছে।
আমাদের মৌলিক চাহিদা এখন বদলে গিয়েছে। সৌর জগতের নতুন গ্রহের তালিকা যেমন হালনাগাদ চলে মৌলিক চাহিদা তালিকাও তেমনি হালনাগাদ হয় যুগে যুগে। স্মার্টফোন এবং ফেসবুক আজকাল মৌলিক চাহিদার অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ।
বন্ধু খুব হিউমর সমৃদ্ধ মানুষ। পার্সনালিটিও চমৎকার। কিন্তু সে আজকাল খুব বিরক্তি এবং দুঃখের মাঝে বসবাস করে। দুঃখের কারণ তার প্রেমিকা মা হতে চলেছে। মানে, তার প্রেমিকার বিয়ে হয়েছে গতবছর। এ বছর সেই মেয়ের সন্তান হবে। বন্ধু ফেসবুক থেকে যাবতীয় সংবাদ পেয়ে দুঃখে জর্জরিত হয়ে চিতৈ পিঠার মত ঝাঁজরা হয়ে গেছে। আর বিরক্তির কারণ, তার প্রেমিকার দিনে দেড় ডজন সেলফি।
বন্ধু নতুন মোবাইল দিয়ে ফেসবুক চালায় আর আমার সাথে দেখা হলেই ক্ষোভ করে এসব বলে। আমি তাকে বুঝানোর চেষ্টা করি। তার হৃদয়বিদারক কাহিনী শুনে নিজেও কিছুটা ব্যাথিত হয়ে তাকে বলি, আরে এসব কিছু না। এতোই যখন ক্ষোভ তখন মেয়েটাকে আনফ্রেন্ড করে দে। আর ক্ষানিক গর্বে বুক ফুলিয়ে বলি, দুঃখ কমাতে আমার স্ট্যাটাস নিয়মিত পড়তে।
বন্ধু কোনটাই করবে না বলে সিদ্ধান্ত নেয় এবং কিছুদিন পরে তার প্ল্যান খুলে বলে। সে শুনেছে ফেসবুকে ডিসলাইক অপশন আসবে। তাই মেয়েটাকে আনফ্রেন্ড করবে না। ডিসলাইক এলে প্রথমেই সেই মেয়ের সেলফিতে ডিসলাইক দিবে। নিজের ক্ষোভ কমাবে। তাকে জিজ্ঞেস করি, আর দুঃখ কমাবি কিসে? নতুন নায়িকা পেয়েছিস নাকি? সে বলে দুঃখ কমানোর উপায়ও আছে। ডিসলাইক এলে তোর সব স্ট্যাটাসে ডিসলাইক দিমু। বলেই সে দুমড়ে মুচড়ে যায়।
আজ সকালে তার সাথে দেখা। প্রথম সাক্ষাতেই সে বললো, বন্ধু এ কি হলো? আমি কিছুটা আতংকিত হয়ে বললাম, কি হয়েছে? সে বলে, ফেসবুক তো ডিসলাইক অপশন দিলো না। লাইক বাটনের সাথে কি সব স্টিকার মার্কা হাবিজাবি বাটন দিলো!! তার দুঃখটা বুঝতে পেরে বললাম, আহারে!
বন্ধুর আশা পুরণ হলো না। সে প্রেমিকাকে ডিসলাইক দিবে বলে এতোদিন শুধু স্বপ্নই দেখলো কিন্তু স্বপ্ন পূরণ হলো না। বাসায় ফিরে আসার সময় বন্ধুটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে বললো, হুদাই এতোদিন ফ্রেন্ডলিস্টে রাখলাম। আরো আগেই আনফ্রেন্ড করে দেওয়া ভালো ছিলো।
বাসায় এসে ফেসবুকে লগইন দেখি বন্ধু নতুন ব্র্যান্ড নিউ স্ট্যাটাস দিয়েছে। সেখানে লেখা, 'বরুণাও কথা রাখেনি, রাখেনি ফেসবুকও!!'
বন্ধুর এই ভয়ঙ্করতম হিউমর সমৃদ্ধ স্ট্যাটাসে লাইক দিলাম না। ভালোবাসা দিলাম। নতুন করে লাইকের সাথে এই ভালোবাসা দেওয়ার সিস্টেমটা যুক্ত হয়েছে। যারা এতোকাল ভালোবাসা পায়নাই তারা এখন খুব সহজেই ভালোবাসা দিতেও পারবে, নিতেও পারবে। এবার তাদের আক্ষেপের দিন সযত্নে ঘুচিয়া দিলেন মার্ক জুকারবার্গ সাহেব।
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩২
উল্টা দূরবীন বলেছেন: হা হা। গুগোল প্লে স্টোরে অনেক থিম আছে মোবাইলের। ডাউনলোড কইরা লেন
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। প্লাসের জন্যে চা।
২| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৫৪
দ্যা রয়েল বেঙ্গল টাইগার বলেছেন: রম্যটাকে তো স্বল্প মাত্রায় বলে মনে হলো না? বেশ বৃহৎ একটা রোম্যান্টিক রম্য হিসাবেই সাজেস্ট করলাম!
তবে পোস্ট পরিশেষে একটা জিনিস বেশ ভাল ভাবেই উপলব্ধি করতে পারলাম-
"ফেসবুক বিহীন জীবন, ত্যাজপাতার লাগান খটখটে"
শুভ কামনা জানবেন!
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:০১
উল্টা দূরবীন বলেছেন: ঠিকই কইছেন। আজকাল দুইএকটা লিভার কিডনী না থাকলেও চলে কিন্তু ফেসবুক থাকা চাই ই চাই।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ এবং শুভকামনা। ভালো থাকবেন।
৩| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:০৭
ডাঃ প্রকাশ চন্দ্র রায় বলেছেন: বেশ তো লিখেছেন বেশ সময় ধরে, এতসব চিন্তাচেতনা আর উপযুক্ত সময় পাচ্ছেন কোথায় । প্রথমে ভাবলাম গদ্য পড়ব না কয়েক লাইন পড়ার পর আর ছাড়তে পারলাম না। আপনি তো লেখার সময় পান কিন্তু আমি ঠিকামত পড়ারই সময় পাই না। কত তফাৎ আপনাতে আমাতে । সুন্দর মজাদার লেখার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ রইলো। ভাল থাকুন ।
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৩০
উল্টা দূরবীন বলেছেন: আপনিও লিজঝে ফেলুন সময় করে। পড়ার জন্য আমরা আছি। আর আমাদের বা আমার লেখা সময় নিয়ে পড়ছেন এজন্য অনেক ধন্যবাদ এবং শুভকামনা। ভালো থাকবেন।
৪| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:১৫
শাহাদাত হোসেন বলেছেন: আপনার ভাগ্য ভালো আপনার স্ট্যাটাসে কেউ কমেন্ট করে নাই "অ্যাড মি আই এম ব্লক"। :p
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৩১
উল্টা দূরবীন বলেছেন: সে এক দুঃখের গল্প ভাই। আমার দুঃখ না, তাদের দুঃখ। একজন একবার করছিলো। ব্লক মাইরা দিতে দ্বিধা করি নাই।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
৫| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৪
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: জুকার সাহেব কি সব লাভ-টাভ স্টিকার মার্কা হাবিজাবি বাটন দিল? ফিমেল আইডিগুলা উড়ে না যায়!
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৯
উল্টা দূরবীন বলেছেন: ঠিক তাই। অনেকেই তো স্ট্যাটাস দেওয়া শুরু করছে। একজন সেলিব্রেটি ফেসবুকার যিনি কিনা সবসময় লুতুপুতু মার্কা স্ট্যাটাস দিয়া অবলা নারীদের মোহের প্রকোষ্ঠে আবদ্ধ করে রাখে তিনি প্রকাশ্যে ঘোষণা দিয়েছেন, ছেলেদের স্ট্যাটাসে লাইক আর মেয়েদের স্ট্যাটাসে 'লাভ' হবে।
মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ।
৬| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:১৭
কল্লোল পথিক বলেছেন: বেশ লিখেছেন।পড়ে খুব মজা পেলাম।
ভাল থাকবেন।
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:২৬
উল্টা দূরবীন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
৭| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: স্বল্প কোথায় ভায়া! ওতো রম্যই রম্য.. দারুন সব ভাবনা আর ব্যবচ্ছেদ...
+++++++++++++++++++
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১৩
উল্টা দূরবীন বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
৮| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫২
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
নাইস!
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১৩
উল্টা দূরবীন বলেছেন: ধন্যবাদ।
৯| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪১
নেক্সাস বলেছেন: দারুণ রম্য
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১৪
উল্টা দূরবীন বলেছেন: ধন্যবাদ
১০| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৫৮
সুমন কর বলেছেন: চমৎকার হয়েছে। ইউনিক পোস্ট। +।
আপনার স্ট্যাটাসগুলোর কিন্তু যুক্তি আছে....
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১৪
উল্টা দূরবীন বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই। ভালো থাকবেন।
১১| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২৭
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: হা হা হা । দারুন রম্য হয়েছে। সবজায়গায় প্রেম আর রাজনীতি। ভালো রসবোধসম্পন্ন লেখার খুব আকাল। তাই আরও বেশী ভালোলাগলো।
পুনশ্চঃ ফেসবুকের ইমোজি গুলা ফালতু লাগছে। এগুলোর ইমোতেই তো বেশ কাজ চলছিল। খামাখা...।
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১২
উল্টা দূরবীন বলেছেন: আপনার ভালো লাগলো জেনে আমারো বেশ লাগলো।
লাইক বাটনের পাশাপাশি নতুন ইমোগুলা আমারো ফালতু লেগেছে। কমেন্ট সেকশনে এতোদিন আমরা সেগুলো ব্যাবহার করতাম। এখন জাস্ট সেগুলোকে কঅঅপি করে লাইক বাটনের সাথে যুক্ত করা হলো। বাজে আইডিয়া।
১২| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩১
ঐন্দ্রিলা নিশাত বলেছেন: সুন্দর রম্য।
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১২
উল্টা দূরবীন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
১৩| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩৯
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: মজা পেলুম। ও মিয়া বুজ্জেননি ক্যান।
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১৩
উল্টা দূরবীন বলেছেন: বুইজ্জি বুইজ্জি। আন্নেরে ধইন্যাবাদ।
১৪| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫৯
মিজানুর রহমান মিরান বলেছেন: রম্যই রম্য.... পুরাই বিনোদন! অনেক হাসলাম
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১৪
উল্টা দূরবীন বলেছেন: প্রাণ খুলে হাসুন। মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
১৫| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:০৫
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
মজার মজার বিষয়
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১৪
উল্টা দূরবীন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
১৬| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৪৮
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: হা হা । দারুণ সব অভিজ্ঞতা সম্পূর্ন রসবোধ নিয়ে লিখেছেন । খুব ভাল লেগেছে ।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৫৫
উল্টা দূরবীন বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যে আপ্লুত।
ধন্যবাদ এবং শুভকামনা জানবেন।
১৭| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:০২
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ভাবছিলাম ডিসলাইক তো ফেবু দেয় নাই। তাহলে ঘটনা কি? আপনি তো দিছেন লাইক + ডিসলাইক এর ছবি। প্রাসংগিকতা কতটুকু হবে দ্বিধায় ছিলাম। পরে দেখি না, পুরাই ঠিক।
ডিসলাইক বাটন নিয়া ভাল গল্প-কথা আছে। আহারে বেচারা!!
দারুণ হিউমর সমৃদ্ধ লেখা। (+)
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৭:২৭
উল্টা দূরবীন বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাই। আমার মনে হয় কিছুদিন পর ফেসবুক আর ইউটিউবে কোন তফাৎ থাকবে না।
১৮| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:০২
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
দুইটা সিরাম থিওরি পাইলাম। কাঁচের গ্লাস ভাঙে না এবং মন আর ডিম খুব সহজেই ভাঙে।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৭:২৯
উল্টা দূরবীন বলেছেন: কথা কিন্তু সত্য।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাই।
১৯| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:২৫
অন্তু নীল বলেছেন: ভাই, অরিজিনাল ভালোবাসা পাওয়ার একটা সিস্টেম বইলা দেই।
এতদিন তো দূরবীন উল্টায়া দেখছেন। তাই কাছের মানুষগুলা দুরের মনে হইছে। দূরবীন সোজা কইরা ধরেন, পায়াযাবেন।
,,,পোস্ট কিন্তু মাসাল্লা একখান। খুব ভালা লাগছে।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৭:৩০
উল্টা দূরবীন বলেছেন: থ্যাঙ্কু মিয়া। আপনারে থ্যাঙ্কু থ্যাঙ্কু। আপনার টিপস মনে রাখুম।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ আর শুভকামনা জানবেন।
২০| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৫:১১
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন:
উপভোগ্য রম্য।
নতুন যে ইমু ফেসবুকে আমারও পছন্দ হয়নি। তবে এখন বাস্তবে কেউ ভালোবাসা পাক আর নাই পাক ফেসবুকে পাবে, কথা সত্য।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৭:৩২
উল্টা দূরবীন বলেছেন: ঠিক। নতুন ইমোগুলা নিয়ে অনেকেই অসন্তুষ্ট।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ এবং শুভকামনা জানবেন।
২১| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:১৮
শায়মা বলেছেন: দুইটা প্লাস দিয়ে দিলেই হয় ভাইয়া!!!!!!
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:৫৯
উল্টা দূরবীন বলেছেন: চায়ের দাওয়াত আপনার।
অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং শুভকামনা।
২২| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:২৮
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: অাপ্নার বন্ধুর জন্য এক বালতি সমবেদনা রইলো ।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:০৪
উল্টা দূরবীন বলেছেন: আমার পক্ষ থেকেও। ধন্যবাদ।
২৩| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৫৮
প্রামানিক বলেছেন: বাসায় এসে ফেসবুকে লগইন দেখি বন্ধু নতুন ব্র্যান্ড নিউ স্ট্যাটাস দিয়েছে। সেখানে লেখা, 'বরুণাও কথা রাখেনি, রাখেনি ফেসবুকও!!'
রাতেই পোষ্টটি চোখে পড়েছিল। পুরোটা পড়া হয়নি বলে মন্তব্য করিনি। পড়ে ভাল লাগল। দারুণ লিখেছেন। ধন্যবাদ
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৩৩
উল্টা দূরবীন বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ সুপ্রিয় প্রমানিক ভাই। ভাল থাকবেন।
২৪| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৬
মেহেদী হাসান শোভন বলেছেন: ভাল লিখেছেন। কন্টেন্ট গুলো ভাল ছিল। আমি নতুন জয়েন করলাম somewhereinblog.net এ। কিছু লেখার ক্ষুদ্র অপ্রয়াস চালাচ্ছি।
শুভ কামনা আপনার পরবর্তী লেখার জন্য ।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০২
উল্টা দূরবীন বলেছেন: সামুর পরিবারে আপনাকে স্বাগতম। সেই সাথে আমার ব্লগেও।
মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং শুভকামনা।
২৫| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৫৪
মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: ভাউ এটাকে সল্পমাত্রার বললে অধিকমাত্রা কাহাকে বলিবো?
আপনার উর্বর চিন্তা গুলো আসলেই অনেক বাস্তব ছিল।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৮
উল্টা দূরবীন বলেছেন: অধিক মাত্রা না লেখার পিছনে কারণ আছে। নিজেকে নিজে অতিরঞ্জিত করা বেখাপ্পা দেখায়।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
২৬| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:২১
হাসান মাহবুব বলেছেন: চমৎকার সরস লেখা।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৬
উল্টা দূরবীন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় হাসান ভাই।
২৭| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:২১
সাধারন বাঙালী বলেছেন: কি আর কমু ভাই এককথাই জুস
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:০৬
উল্টা দূরবীন বলেছেন: খোলাসা কইরা কন। প্যাকেট জুস না বোতল জুস?
২৮| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:১৮
সাধারন বাঙালী বলেছেন: দুইটাই ফরমালিন আছে মাগার আপনারটা এক্কেবারে পিউওর জুস (জৌস)
ব্যপক বিনোদন পেলুম দাদা। ধন্যবাদ
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:০৩
উল্টা দূরবীন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আর শুভকামনা জানবেন।
২৯| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৮:২২
নীলপরি বলেছেন: দারুন লাগলো ।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:০৩
উল্টা দূরবীন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
৩০| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৫৫
অগ্নি সারথি বলেছেন: যারা এতোকাল ভালোবাসা পায়নাই তারা এখন খুব সহজেই ভালোবাসা দিতেও পারবে, নিতেও পারবে। এবার তাদের আক্ষেপের দিন সযত্নে ঘুচিয়া দিলেন মার্ক জুকারবার্গ সাহেব। - সহমত।
বেশ লাগল আপনার স্ট্যাটাশীয় লিখা।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৩৭
উল্টা দূরবীন বলেছেন: ভালোলাগায় অনুপ্রেরণা পেলাম। অনেক অনেক ধন্যবাদ।
৩১| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:২৭
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: আমি ঠিক করে রাখছি, এবার থেকে সব মেয়ে ফ্রেন্ডের পোস্টে এবং ছবিতে ভালবাসা দিয়ে আসব। আমার হৃদয়ে ভালোবাসার কমতি নেই। ফুরোবে না
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৩০
উল্টা দূরবীন বলেছেন: আমার পক্ষ থেকেও একটা দিয়েন। আমিও ভালোবাসা দিতে পছন্দ করি খুব।
ধন্যবাদ জানবেন।
৩২| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৭
জুন বলেছেন: দারুন রম্য
১২ নং +
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৯
উল্টা দূরবীন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ।
৩৩| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪১
চুঙ্গিওলা বলেছেন: বেয়াপুক!! বেয়াপুক!!
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪২
উল্টা দূরবীন বলেছেন: ধন্যবাদ ধন্যবাদ
৩৪| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৬
রাবেয়া রব্বানি বলেছেন: বেশ।
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৭
উল্টা দূরবীন বলেছেন: ধন্যবাদ।
৩৫| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৯
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: লেখা পড়ে রিফ্রেশড হইলাম
সামুর ইমোটিকনেও আরো কিছু সাইন যুক্ত থাকলে ভালো হতো এটাও ফিল করলাম!
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৫১
উল্টা দূরবীন বলেছেন: হা হা। সামুর ইমোটিকনে আরো বেশি কিছু যোগ করার ভীষণ দাবী জানাই।
৩৬| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৪
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: সামুর " হাসির " সাইনটা আমার ভালো লাগে না। দেখলে মনে হয় ভেঙাচ্ছে কেউ। তাই ব্যবহার করতেও অস্বস্তি লাগে
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৫
উল্টা দূরবীন বলেছেন: হাসি সাইনটা একটু চ্যাপ্টা ধরনের আছে এখানে। মনে হয় ষাটোর্ধ দাঁত নাই ওয়ালা বুইড়া হাসতেছে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:০৬
বিজন রয় বলেছেন: আপনি এসব থিম পান কোথায়?
জোস। ++++