![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হৃদয়ের কিছু কথা থাকে যা প্রকাশ করার মত না.............
আমার একটা শুভ দিন ছিল জানিনা আবার আসবে কিনা।
আসলে খুব কষ্ট লাগে যখন কিছু হারিয়ে ফেলি।
আল্লাহ পাক অত্যান্ত দয়ালু ও মেহেরবান তিনি আমার ভালোর জন্য কি না করেন....
জানিনা এটাও বুঝি নিয়তির খেলা।
গত ০৭/০৭/২০১৫ খ্রি: রোজ মঙ্গরবার, সময় ৩:২৭ মিনিটে একটা ফোন আসল বাংলালিংক নম্বর থেকে...............
আমি: হ্যালো আস্সালামু আলাইকুম,
?: ওয়ালাইকুমুস সালাম, আস্সালামু আলাইকুম, কে বলছেন?
আপনি কে?
?: আপনি কে বলছেন?
আমি মানুষ বলছি. আপনি কে?
?: এটা কি পঞ্চগড়?
জি. কে আপনি?
?: কেমন আছ?
জি ভালো কে? লায়লা?
বাহ্ ভয়স টা এখনো মনে আছে?
কেন থাকবেনা?
?: খুব মনে পরল তাই ফোন দিলাম
তাই.
?: হুম, কি করছ, খুব ব্যস্ত নাকি?
না বল, ব্যস্ত থাকলেও ফ্রী হতে হবে কারণ তুমি ফোন করছ
?: তাই
হুম. তো এতদিন পর প্রায় (২২/০৩/২০০৭ খ্রি কি মনে করে.
?: এমনিতে খুব মনে পরছিল আর কয়েকদিন থেকে তোমার কোন ফোন বা এসএমএস পাইনা তো তাই একটু বেশি মিস করছিলাম।
ওহ্ আসলে আগের মত নেই তো তাই আর ফোন দেইনা কারণ তোমার কোন রিসপন্স পাইনা।
?: অনেকটা বদলে গেছ তাই না?
মনে হয়। বাদ দাও তোমার কি খবর কিরছ এখন?
?: এই তো একটা চাকরী করতেছি। আচ্ছা আমি একটু পরে ফোন দিতে পারি?
?: তুমি ফোন দিওনা আমি নিজেই তোমাকে ফোন দিব, বাই।
আচ্ছা ঠিক আছে দিও।
এভাবে শুরু হয় আবার নতুন করে কথা বলা।
আমাকে একটা জিপি সিম নিতে বলে, সেও নেয়. আর এর মাঝে আমার ফোন টা হাড়িয়ে গেল। যার মাঝে রেকর্ড ছিল প্রায় ৭০টির উপরে ২০-৫০/৬০/৪০ মিনিটের মত।
মজার বিষয় হল আমি তাকে বেশি ফোন দিতে পারি নি। সে নিজেই আমাকে ফোন দিত।
প্রায় ৭-৮ দিনের মত তার সাথে সুখ- দূখের কথা হয়। রবি নাম্বার, হয়াট্সআপ, জিপি নাম্বার, এয়ারটেল নম্বর থেকে তার ব্যক্তিগত আমার ব্যক্তিগত
বিষয় নিয়ে....... এরপর জানিনা কি হল তার সে আমাকে ৩ বছরের সময় দেয় তাকে বিয়ে করার জন্য। আমি রাজি ছিলাম। আর এর মাঝে ১৯ দিন পর সে আমাকে যা বলল তা আসলে...........কি ছিল?
(ফিরে দেখা)...............ও পরিচিতি.........
২২/০৩/২০০৭ খ্রি: আমি মির্জাপুর মাদরাসায় লেখাপড়া করতাম। ক্লাস ৪র্থ এ, আর লায়লা পড়ত ক্লাস ৫ম এ। আমি যেদিন মাদরাসায় ভর্তি হই সেদিন থেকে তাকে ভালো লাগতো। এরপর অনেক দিন কেটে যায় এভাবে। আমি ক্লাস ৫ম এ ভর্তি হই। তখন সে ৬ষ্ঠ তে ভর্তি হয়। তাকে প্রপোস করলাম। রাজি হলনা ভেবে দেখতে চাইল। আচ্ছা সমস্যা নেই। তুমি ভেবে দেখ। এরপর এমনিতে তাকে দেখি কথা বলি। তাদের বাসার ঔদিকে যাই। এভাবে কেটে ২টি বছর। আমার আর ভালো লাগেনা। আমি কি করব. ছুটি কাটিয়ে তার সাথে দেখা করতে যাই, মাদরাসার সুপার স্যার, ও বোডিং স্যার আমার উপর তার্গেট করে। ছাত্র হিসেবে ভালই ছিলাম, তাই তার্গেট টা একটু বেশি ছিল। সুপার স্যার আমাকে উনার অফিস রুমে আমাকে ডাকে নিয়ে যান। [উমর বাবা এই বয়সে এটা ঠিক না।] কি? স্যার আমি কিছু বুঝতে পারছি না। [স্যার: তুমি এখন অনেক ছোট, তোমার আম্মু তোমাকে লেখা পড়া শিখাতে চায়, আর তুমি?] আমি অফিস রুম থেকে বেড়িয়ে চলে আসি। উমর দাড়াও; শুনে যাও। কিছু দিন পর মাদরাসা থেকে পিকনিক স্বপ্নপূরীতে, সাবাই যাবে লিষ্ট করা হয়েছে তুমিও যাচ্ছ। জ্ঞাতব্য: (আমার মামার বাসা মির্জাপূরে আসলে তিনিই ছিলেন মাদরাসায় পড়ানোর একমাত্র মাধ্যম। উনার বাসায় আসলাম, মামা আমি পিকনিকে যাব, সাবাই যাবে। [মামা: যাবি তাতে সমস্যা কি? তোর মাকে বলতে পারবি না?] ওটা আপিন ম্যানেজ করিয়েন। ভাবলাম সবাই যাবে হয়ত লায়লা ও তার বোন হাসনা দুজনে যাবে, সেখানে একটা চাঞ্জ তার সাথে কথা বলার। যাক পিকনিকের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করা হল। যেদিন রাওনা হব সেদিন দেখি ওরা যাবেনা। আমার, কি আর করার একাই যেতে হবে। পিকনিক থেকে তার জন্য একটা গিফট নিলাম। পর দিন তাকে দেওয়ার জন্য মামার বাসার এদিকে এগিয়ে আসলাম। দেখি উর্মিলা/প্রমিলা নামের এক হিন্দুর বাসায় গিয়ে আমার মামাত বোন সহ কথা বলছে। আমি তো অবাক কিভাবে দেওয়া যায় গিফট? যাক তারপরও সাহস করে গেলাম। লায়লা একটু শুনবা, [কি?] এদিকে আসনা [কি বল?] এটা তোমার জন্য, নও [না এটা নিতে পারব না] কেন? [পারবনা] খুব রাগি তো তাই জেত করলাম না। তারপরও বললাম নিলে খুশি হতাম [দাও] নিয়ে গাছের গোড়ায় ছুরে মারল আর সোজা বাসার দিকে ছুটল। আমি অবাক হয়ে চেয়ে থাকলাম। আমিও চলে আসলাম মামার বাড়িতে [মামাতো বোন: কিরে ওকে কি তুই ভালোবাসিস?] না মানে ভালো লাগে তাই। [মামাতো বোন: ওহ সমস্যা নেই চালিয়ে যা আর হ্যা- বিষয়টা অতি দ্রুত ফুফুকে জানাচ্ছি] প্লিজ কিছু বলিস না। এরপর মামার কাছে গিয়ে ফোনটা চাইলাম, মামা ফোনটা দেনতো- [কি করবি? তোর আম্মার সাথে কথা বলবি?] হুম মামা। ফোনটা নিয়ে রুম থেকে কথা বলছি ‘মা আমার ভালো লাগতেছেনা। আমি এখানে থাকবোনা আমি ঢাকায় লেখাপড়া করতে চাই,। আচ্ছা বাসায় আয় তোর মামাকে বলে। আচ্ছা মা রাখি বাই। এরপর মামাকে বলে চলে আসলাম বাড়িতে। এসেই তার ২দিন পর ঢাকায় গেলাম সেখানে [ ০৫নং আউটার সার্কলার রোড, রাজারবাগ শরীফ, ঢাকা ১২১৭] তে ২ বছর লেখা পড়া করি ৪র্থ থেকে ৫ম এ- এরপর একটা মানষিক টেনশন অনুভব করতে লাগলাম। সেখান থেকে আবার চলে আসলাম বাড়িতে। কিভাবে বলি বাসায় এসে ১০-১৫ দিন পর বাসা থেকে বলল তোকে আর লেখাপড়া করাবনা। একথা শুনে নিজে থেকেই আমার এক বন্ধু আনেয়ার কে সংগ হিসেবে বেছে নেই। সে ক্লাস ৮ম এ পরীক্ষা দিয়ে ৯ম ভর্তি হবে। আমি বললাম দোস্ত চল আমিও ভর্তি হব তোর সাথে। চলে গেলাম স্কুলে। স্যার জিজ্ঞাসা করল কিসে ভর্তি হবা বললাম ৯ম- স্যার বলল ৮ম পাশ করেছ। আমি হতভঙ্গ হয়ে বললাম স্যার আমিতো বাইরে পরেছি। বলল আচ্ছা ৯ম এর বই পড়তে পারবা । চেষ্টা করব। এই বলে ভর্তি হলাম। এভাবে ১০ম এ পড়ে এস.এস.সি পরীক্ষার আগে নিজে কিছু করার জন্য একটা দোকান দিলাম, উমর টেলিকম সেন্টার। (এর মাঝে আরো অনেক কথা রয়েছে যা প্রকাশ করা সম্ভব নয়) ২০১২ সালে এস.এস.সি পাশ করলাম। হঠাৎ কোন কারণে মনটা ভিষন খারাপ, কি করব ভেবে পাচ্ছি না। বাসা থেকে বের হয়ে চলে গেলাম মির্জাপুর, খালপাড়া, পঞ্চগড় থেকে প্রায় ১৬ কি.মি. দূরে। প্রচণ্ড রোদ্র. এর মাঝে দেখা হল (লায়লার) [কিরে ভাইয়া কেমন আছ?] ভালো তোমার কি খবর, মাদরাসা ছুটি হল? [জি ভাইয়া ছুটি হল, এখন বাসায় যাব] চল একসাথে যাই আর কথাও বলা হবে। [আচ্ছা চলেন] খানিকটা পথ হেটে রাস্তায়---- তোমাকে কিছু বলতে চাই. তোমার পাশে যে মেয়েটা আছে ও কে [ও আমার বান্ধবী খুব কাছের কোন সমস্যা নেই বলতে পারেন] [না বলতে পার] আসলে কি বলব তুমিতো জানো তোমাকে আমি ভালো বাসি। [হুম জানি অনেক ভালোবাস- তো?] এভাবে কথা বলতে বলতে তার বাসার সামনে চলে আসলাম- দেখি তার ছোট বোন হাসনা আসছে- কি করার- [ভাইয়া কেমন আছ? অনেকদিন পর দেখালম] হুম ভালো আছি। তুমি কেমন আছ [ভালো] লায়লাকে বললাম কি আমার কথাটার উত্তর দিলানা তো মানে আমিকি তোমার সাথে যোগাযোগ বা ফোনে কথা বলতে পারি। না তুমি যদি হাসনাকে ম্যানেজ করতে পার তাহলে তোমার সাথে প্রেম করব। আসলে আমার লজ্জা বলতে কিছু ছিলনা। আচ্ছা হাসনা আমি যদি তোমার বোনের সাথে প্রেম করি তুমি সম্মতি প্রদান করবা? [দেখ ভাই আমি যেখানে প্রেম করি আমার বোনের কোন আপত্তি নাই। তো আমার বোন কারো সাথে প্রেম করবে আমি কি অ-মত প্রকাশ করতে পারি] চালিয়ে যাও তবে সাবধাণ] কথা শুনে অত্যান্ত ভালো লাগলো, রোদ্রের প্রলোপ আর খুধার জ্বালা সব মিটে গেল। তার চেহারাটা হাসির ভাব নিয়ে তাকিয়ে ছিল আমার দিকে।(........... প্রহর শেষ রৌদ্র ছিল সেদিন চৈত্র মাস, তোমার চোখে দেখেছিলাম আমার সরর্বনাশ) আমি বললাম আচ্ছা ঠিক আছে তোমার ফোন নম্বরটা দাও [না তোমার টা দাও আমি ফোন করব] আচ্ছা ঠিক আছে নাও ০১৮********, তো ঠিক আছে আমি চলে গেলাম ফোন দিবা ওকে, বলে আমি বাসায় আসার জন্য ঘুরলাম হঠাৎ মনটা টানলো তার কয়েকটা পিকচার নেই। ফিরে বললাম তোমার কি একটা পিকচার নিতে পারি? [হুম তুমি নিবানা তো কে নিবে] যাক ()()()()()()()() নিলাম। বাসায় এসে একটু বিশ্রাম নিলাম। হঠাৎ ৫.৪৬ মিনিটে ফোন- [হ্যালো আসসালামু আলাইকুম। বাসায় গেছ?] হুম আসছি [খাওয়া করছ?] হুম, তুমি? [কেন যেন আমার খাওয়া ভিতরে যেতে চাচ্ছেনা। কেমন যেন একটা অনুভূতী লাগছে- খুব হতাসা বোধ লাগতেছে] (.......আসলে কিছু হাড়ালে আর কিছু পেলে যে রকমটা লাগে) মজা করে বললাম- পাগলি খেয়ে নও তারপর ফোন দাও- [আচ্ছা] বলে ফোনটা কাটলো। আমি শুয়ে আছি আবার ফোন অনেক কথা বললাম। পরদিন সকাল ০৮:৫০ মিনিটে ফোন – [ঘুম থেকে উঠছ? না পানি দিয়ে যাগাবো] হুম উঠছি। ৩০ মিনিট কথা বলার পর [আমি মাদরাসায় চলে আসছি, টিফিনের সময় কথা হবে] আচ্ছা ঠিক আছে। আমার দোকানের কাজে ব্যস্ত ছিলাম।১:২০ মিনিটে ফোন ২৭ মিনিটের মত, আবার ৪.১৫ মিনিটে ফোন ৪০ মিনিটের মত বাসায় আসার সময় রাস্তায় কথা বলত। এভাবে কথা বলতে বলতে ৪র্থ দিনে সকালে কথা বলার পর টিফিনের সময় যখন ফোল দিল আমি তাকে জিজ্ঞাসা করলাম। তুমি আমাকে কতটুকু ভালোবাস?[ যদি বুক চিরে দেখার মত হত তাহলে বুব চিরে দেখাতাম আমি তোমাকে কতটুকু ভালোবাসি। আর আমার হাতে আরবী বই গুলো আছে এসব নিয়ে কসম করে বলছি আমি তোমাকে সারা জিবন ভালো বেসে যাব। তুমিও আমাকে ভালোবাসবে বল] (....খুব বিশ্বাস করেছিলাম) হুম বাসবো [তুমি আমাকে কোনদিন ভূলে যাবানা বল?] আরে না তোমাকে ভুলে যাব কেন? আমি তো তোমার। (...তার কান্নার আওয়াজ আমার কানে ভাসতে লাগলো) এই বলে ফোনটা কেটে দেয়। প্রতিনিয়ত এভাবে আমরা কথা বলতাম ঠিক তিনটা সময়ে সকালে, দুপুরে, আর বিকেল বেলা। ২২/১১/২০১২ খ্রি: সকাল, দুপুর, বিকাল কোন ফোন আসলনা, ঠিক ৫.৩৭ মিনিটে একটা এস.এম.এস আসল ((((( তুমি আমাকে ভুলে যাও, আমাকে ক্ষমা করে দিও, কথা দিয়েছিলাম কোনদিন ভূলে যাবনা, কিন্তু পারলাম না, সে কথা রাখতে, আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইলে ক্ষমা করে দেয়, তুমিও দিও, আমাদের মোবাইলে আর কোনদিন ফোন দিওনা, আমাকে আর কোনদিন খুজোনা।))))) ................. এস.এম.এস পাওয়ার পর কি যেন একটা অনুভূতী পাচ্ছিলাম। জানিনা সেটা কি রকম ছিল। বলে বোঝাতে পারবোনা।
এরপর প্রতিনিয়ত আমি তার ফোনে এস.এম.এস করতাম। প্রতিদিন ১-৩ টা। কোন উত্তর পেতাম না। এভাবে অনেকদিন কেটে। এরপর তার বাসায় গেলাম, দেখি গোসল করে রৌদ্রে কাপড় নাড়ছে। আমাকে দেখে এগিয়ে আসল। চোখে কান্নার আচ্ছন্ন। আমি বললাম কি হয়েছে তোমার, বল?। কোন কথার উত্তর না দিয়ে আমাকে বলে ]চলে যাও আর কোনদিন আমার সাথে যোগাযোগ রাখবেনা।] কি আমার কোন ভূল পাইছ, না কোন অপরাধ? [তুমি অনেক কষ্ট পাবা] আরে কষ্টের বাকি রাখছো কি? যা দিছ দিছ এবার কষ্টের বোঝাটা একটু বাকি আছে পুরোটাই ভর্তি করে দাও আমি চলে যাই,। (....কান্নায় চোখ দিয়ে অঝর বৃষ্টি ঝরছে তার দুচোখ দিয়ে।) সোজা বাড়ির দিকে ছুটে গেল। আমিও চলে আসলাম বাড়িতে, আজো বুঝতে পারলাম না তার মূল কারণটা কি।
(---- প্রিয় পাঠক হয়তো কিছুটা বিরক্তবোধ মনে হচ্ছে-আসলে আত্মনাত প্রকাশ করার কোন ইচ্ছাই আমার ছিলনা। আর একটু ধর্য ধারন করুন)
এভাবে তাকে প্রতিদিন এস.এম.এস পাঠাতাম, ফোন দিতাম, তার আম্মার সাথে কথা বলতাম, হঠাৎ শুনি সে নাকি তার স্বপরিবার মিলে ঢাকায় চলে যাবে। যাক আমি করব, মনটা অত্যান্ত খারাপ (..........কিছু দিন একাই ছিলাম কোন একটির মাধ্যম নিয়ে) এরপর দোকান আর ভালো লাগেনা বাদ দিলাম। তার বোন হাসনার সাথে কথা হত হায়, হ্যালো, বাই, ইত্যাদি। এভাবে কেটে যায় ৩টা বছর। আমি সমস্ত সংঙ্গ পরিত্যাগ করে খুব একা থাকার চেষ্টা করি। ২০১৫ সাল মনটা পরিবর্তনের লক্ষে কিছু নিয়ত করি। জানিনা মহান আল্লাহ পাক হয়ত আমার ডাকে সারা দিয়ে ছিলেন। আমি আরো নিয়ত করি পবিত্র রমজান মাসের ৩ দিন আগে আমি আর কোন দিন তার আম্মুর মোবাইলে ফোন দিবনা। তার সাথে কোন যোগাযোগ রাখবনা।এক কথায় আমি তাকে ভূলে গেলাম। ভালই ছিলাম। কোন এস.এম.এস, কল দেইনি। হঠাৎ গত ০৭/০৭/২০১৫ খ্রি: তরিখে সে আমাকে ফোন করে উপরোক্ত কথা গুলো বলে। আবার হঠাৎ করে গত ২৬/০৭/২০১৫ খ্রি: তারিখে জিবনের শেষ বারের মত আমি তাকে ত্যাগ করি। জানি ভালোবাসা খুব ভালো বিষয়, কিন্তু সবার জন্য না। ..........সবাই ভালো থাকবেন....যারা তাদের চিনেন 1 আর যারা চিনেন না 2 লিখে কমেন্ট করুন ৫০০ লাইক কমেন্ট পড়লে তার ছবি শেয়ার করব ইনশাআল্লাহ্
http://umar8627.wordpress.com
http://ucp-news.blogspot.com
http://www.somewhereinblog.net/blog/umaris
©somewhere in net ltd.