নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মাতাল ঋত্বিক আমি, প্রেমকথা আমার ঋগ্বেদ

আরণ্যক রাখাল

মাতাল ঋত্বিক আমি, প্রেমকথা আমার ঋগ্বেদ

আরণ্যক রাখাল › বিস্তারিত পোস্টঃ

রম্য গল্প- সব্যসাচী

১১ ই জুন, ২০১৫ দুপুর ১:৪৯

গরমটাকি এদিকে বেশি নাকি? বেশ ঘামছে দ্রাবিড় সমদ্র। দ্রাবিড় সমদ্র- কবি, লেখক, প্রাবন্ধিক। অবশ্য সে নিজেকে কবিই বলে, দুই একটা গল্প সে লিখেছে বটে কিন্তু প্রবন্ধ কবে লিখেছে মনে পড়ছে না- কিন্তু উপস্থাপক ব্যাটা আবার তার নামের সামনে প্রাবন্ধিকও বসিয়ে দিয়েছে! ভালই হোল, যত বেশি উপাধি জুটবে তোতোই ভালো- কিছুদিন পর যদি কেউ নাট্যকারও বলে ফেলে তবুও তাকে ভুল বলা যাবে না।
কিন্তু শালার গরমটা! অসহ্য! বডিস্প্রেটা থেকে এখন ঘামের গন্ধ আসছে। এই গন্ধ পেলে মেয়েরা তো কাছে ঘেঁষবেই না বরং দৌড়ে পালাবে- কার কথা শুনে এই ব্র্যান্ডের স্প্রে কিনেছিল! ও অ্যাডটা দেখে কিনেছে মনে পড়েছে- কে যেন মডেল, কে যেন মডেল..... সে যেই মডেল হোক অ্যাডটার- সাল্লু বা সুলেমান পাগলা, কবি- সাহিত্যিক-সাহিত্যসমালোচক ও প্রাবন্ধিক দ্রাবিড় সমুদ্রের এখন খুব গরম লাগছে। “শালা মফস্বলের লোকগুলার কোন জ্ঞান নেই, একটা হলরুমের তো ব্যবস্থা করতে পারতো”। সমাবেশটা হচ্ছে একটা সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে, স্টেজ সাজানো হয়েছে একেবারে মাঠের কিনারে, বড় একটা কৃষ্ণচূড়া গাছের নিচে কিন্তু সেখানেও রোদের ছাট আসছে- বৈশাখের রোঁদ!
“শালা গরম,
তোর বৌয়ের নাই শরম
দেখতে মাইরি বলছি চরম;
ঘামে ভিজে হয়ে গেলাম কাক
ওরে করে দেব ফাঁক”
বাহ বাহ এই তো একটা জট্টিল কবিতা হয়ে গেছে! “আমাকে এই জন্যই সবাই কবি বলে”। অবশ্য গরমের বৌ জিনিসটা যে কি সেটা কবি-প্রাবন্ধিক ও সমালোচক দ্রাবিড় সমুদ্র নিজেই জানে না। অবশ্য গরমের বৌ থাক আর নাই থাক তাতে তার কোন যায় আসে না। তার পাঠকেরা ঠিকই অর্থ করে নেবে। আর উত্তরাধুনিক কবিতায় কে কবে ‘কি আছে কি নেই’ সেটা নিয়ে মাথা ঘামিয়েছে! সব কিছুরই একটা অর্থ আছে তো নাকি? সেটা কবি জাস্ট লিখে যাবেন, অর্থ খুঁজে পাওয়ার দায়িত্ব পাঠকের। এই যে তিনি একবার লিখেছিলেন-
“অমাবস্যা রাতে হেঁটেছি রৌদ্রতপ্ত
মহিলাটার ব্লাউজ পকেটে ছিল সুপ্ত
রোদের তেজে তা চকচক করে
স্বামী শালা এসে ফেলেছিল ধরে।
ব্যাটা আমায় ধরতে পেতেছিল ফাঁদ
হলাম পুরাই কুপোকাত।”
কৈ কোন তো সমস্যা হয়নি! কেউ তো বলেনি, “অমাবস্যা রাতে রোদ উঠবে কীভাবে, আর মহিলার ব্লাউজ পকেটে রাখলে চকচকই বা কেমন করে করে? আর ব্লাউজ দেখে কিকরে স্বামী বুঝতে পারবে সেটা তারই স্ত্রীর?” বরং এক সমালোচক তো লিখেছেন, “অসাধারণ এই কবিতায় দারুণভাবে আমাদের সমাজ ও বাস্তবতা ফুটে উঠেছে স্পষ্ট। তিনি এখানে অমাবস্যা রাতের সাথে আমাদের সমাজে চেপে থাকা অপরাধ আর লুকিয়ে থাকা সমাজবিরোধীদের কথা বলেছেন। আর তাদের যে দিন শেষ এটারও ইঙ্গিত দিয়েছে কবিতার শেষে। পিতৃতান্ত্রিকতার অবসান কামনা এই কবিতার ছন্দে ছন্দে লুকিয়ে আছে। এখানে অমাবস্যা পিতৃতান্ত্রিকতা তথা ধনতন্ত্র আর রোদ লাল- বিদ্রোহের লাল। কবিতায় কবি বিদ্রোহ খুঁজে ফিরেছেন।”
সুতরাং নো চিন্তা।
কিন্তু কবি ও সাহিত্যিক দ্রাবিড় সমুদ্র একটু চিন্তিত হলেন। কবিতাটার শেষ লাইনটা একটু চেঞ্জ করলে ভালো হয়। “ওরে করে দেব ফাঁক” না লিখে “ওরে ধরে করে দেব ফাঁক” লিখলে আরও ভালো হয়। আবার চন্দ্রবিন্দুটাও একটা সমস্যা। ‘ফাঁক’ এর চেয়ে ‘ফাক’ শব্দটা ব্যবহার করলে একটু বেশি যোশ আসে- যত বেশি ফাক-ফোঁকর জাতিয় কবিতা লিখবে তোতোই পুরষ্কার লাভের সম্ভাবনা। কবির আবার একটু পকেট টান টান যাচ্ছে কয়েকদিন- প্রাইজমানিটা হোলে ভালই হয়।
কিন্তু শালার গরমটা! এর জন্য এইযে সদ্যজাত অমর পংকক্তি কবি রচনা করলেন সেটা নিয়ে তিনি চিন্তা করতে পারছেন না। অবশ্য এরকম গরম না হোলে, তিনি এতো অসাধারণ একটা কবিতা লিখতে পারতেন না। গরমের গরম গরম যাকে বলে হট কবিতা।
উপস্থাপক এখনও তার ভূমিকা শেষ করেননি। “আজ আমাদের মধ্যে উপস্থিত হয়েছেন এমন একজন ব্যক্তি যিনি একাধারে কবিতা, গল্প, সমালোচনা আর প্রবন্ধ লিখে আমাদের সাহিত্যকে অসাধারণ থেকে অসাধারণতর(অধিকতর), সুন্দর থেকে সুন্দরতর করে চলেছেন- তিনি আর কেউ নন- আপনারা তার ঝাঁকড়া চুল, খাক্রা রঙের পাঞ্জাবি আর বিদ্রোহের লাল চাদরের সঙ্গে ইতোমধ্যে পরিচিত- তিনি হলেন “আমার লাল জাঙ্গিয়া ও তমার ঠোঁট” খ্যাত প্রথমা পুরষ্কারপ্রাপ্ত কবি- কবি “দ্রাবিড় সমুদ্র”। আমরা ধন্য, আমরা ধন্য আপনার উপস্থিতিতে, আপনার পায়ের স্পর্শে আজ আমাদের এই ছোট্ট শহর কবিতাময় হয়ে গেল............”
দেদারছে তালি পড়ছে। কবি সমুদ্র মাথা নোয়াচ্ছেন ভক্তদের প্রতি।
কিন্তু শালা গরম! এই চাদরটা না পড়ে এলেই আজ ভালো ছিল- কুটকুট করছে, কিন্তু এই চাদরটাই তার পরিচয়- “কবি হবে, কবতে লিখবে আর চাঁদর পড়বে না, তা হয় নাকি”। কবি সমুদ্র এবার মেনে নেয় যে, কবি হতে হোলে চাঁদর পড়তেই হবে, তা যত গরমই হোক না কেন, কষ্ট না করলে কি আর কেষ্ট মেলে বাপধন!
“কবি, আপনার সম্মানার্থে আজ- এখন, আবৃতি করা হবে আপনারই রচিত অমর কাব্য “দুর্গন্ধ জাঙ্গিয়া” থেকে- কবিতা নিয়ে আসছে, আমাদের শহরের গৌরব, কবি “শ্রী ইসমাইল হোসেন” যে তার নামের সামনে ‘শ্রী’ লাগিয়ে বিদ্রোহ করেছে সমাজে প্রচলিত ধর্ম আর নামের প্রতি, তাকে আসার জন্য অনুরোধ করছি।”
একটা লম্বামত ছেলে এসে কবিতা পড়া শুরু করল- কখনো তার কণ্ঠস্বর নামছে- খাঁদে যাচ্ছে আবার কখনো যেন বঙ্গবন্ধুর ভাষণ শুরু করে দিচ্ছে। গরমের কারণে কবি এতক্ষণ আবৃতিটা শুনতে পারলেন না, এখন প্রায় শেষের দিকে। তিনি শুধু শুনলেন-
“পড়িয়াছিলাম লাল জাঙ্গিয়া
খাট গেল করাত করে ভাঙ্গিয়া
জাঙ্গিয়াটা ছিল দুর্গন্ধ
রাগে হয়ে গেছলাম অন্ধ-
চক্ষে প্রতক্ষ করিয়াছিলাম কাল হলুদ ফুল
চিতকারে কান্নায় সব হুলুস্থুল।
বিদ্রোহে আজ এই বেড লাল
তুলে ফেলব রাষ্ট্রের আজ ছাল
কে আছে আমার ছিঁড়বে একটা বাল!
‘সমাজ সংসার মিছে সব’
সত্য শুধু খাটের কলরব!
মিছিলঝড়ে যায় সমাজ ভাঙ্গিয়া,
ক্রেডিট গোস টু মাই জাঙ্গিয়া!
পচা সমাজের এই দুর্গন্ধে
পড়েছিল যখন সব ধন্দে
কাণ্ডারি- দ্যা ক্যাপ্টেন জাঙ্গিয়া আমার
দেখায় পথ দুর্গম পারাবার।”
একে একে তরুণ কবি শ্রী ইসমাইল হোসেন আবৃতি করে চলল তার “খাট কেন নড়ে”, “শীৎকার বাস্তবতা”, “তুমি আমি বেডরুমে”, “এটাই জীবন,শুধু গ্রহণ”, “দিনদুপুরে ড্যাং ড্যাং ড্যাং”, “তমার সাথে রাতদুপুরে”, “দ্যা পাওয়ারফুল লেডি”, “এ লাইফ উয়িদ সি”। তারপর সে নেমে গেল অনেক তালি কুড়িয়ে।
এরপর বক্তৃতা করলেন স্থানীয় সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা, তারা তার কবিতা নিয়ে প্রায় দুই ঘণ্টা আলোচনা করলেন। তারপর কথা বললেন সরকারী কলেজের বাংলার অধ্যাপক।
শেষে তার ডাক পড়ল। চাদরের একটা প্রান্ত মাটির সাথে লাগিয়ে, মাথাটা একটু হেলিয়ে আকাশের আকাশের দিকে রেখে, চোখে ঘোলা এক দৃষ্টি সৃষ্টি করে, আস্তে আস্তে হেঁটে তিনি মাইকের সামনে গেলেন।
***
কবি, গল্পকার, সমালোচক ও প্রাবন্ধিক দ্রাবিড় সমুদ্র ধপ করে বিছানায় শুয়ে পড়লেন। উঃ সারাদিন কি ঝক্কিই না গেল!
গতকাল মফস্বল শহরটা থেকে ফিরে এসেই তিনি দুপুরে লেখা সেই কবিতাটা ফেবু ও ব্লগে পোস্ট করে দিলেন। তারপর সেটাই প্রথম আলোর সাহিত্য সম্পাদককে মেইল করে দিলেন। মেইলের জবাবে তিনি ফোন করলেন-
“আগামী শুক্কুরবার যাবে কবতেটা, কিন্তু কবতেটার নাম তো দিলি না।”
“আরে ব্যাটা এটাই তো ব্যাপার। কবতেটার মধ্যে একটাই লক্ষ করার মতো ব্যাপার হোল যে এটার নাম নেই। এইটাই হবে এখন নতুন স্টাইল। নামটাম থাকবেনা।”
“নারে তোর বিপ্লপ অন্য পত্রিকায় করিস, এখন তাড়াতাড়ি একটা নাম দে”
“হুম্মম্মম। আচ্ছা, ‘গরমের সন্তান’ নাম দিলে ক্যামন হয়?”
“কি নাম, গরমের সন্তান? এটা আবার ক্যামন নাম। নামের মানে কি?”
“আরে নামের মানে জেনে কি হবে। যত মানুষ বুঝবে না, তোতোই সেটা ভালো কপ্তে, বুঝিস্না?”
পরদিন মানে আজ সকালে ঘুম থেকে উঠেই তো তার চক্ষু চড়কগাছে। ফেবুতে লগইন করেই দেখে তার সমগত্রি এক কবির ম্যাসেজ। সেখানে একটা লিংক। লিংকে ঘুতিয়েই তার মাথা ফ্যানাফ্যানা হয়ে গেল।
এক নারীবাদী লিখেছে, “পুরুষতান্ত্রিক সভ্যতার নষ্টতম উদাহরণ কবি দ্রাবিড় সমুদ্র। কাল রাতে তার কবিতা ‘গরমের সন্তান’ পড়েই আমার এই ধারণা হোল। সেই কবিতায় দেখা যায়, গরমের কারণে তিনি গরমের বৌয়ের উপর চড়াও হতে চেয়েছেন! উদোর পিণ্ডী বুদোর ঘাড়ে দেয়ার এই সভ্যতা আদিম কাল থেকে চলে আসছে। আরে বাবা, গরম তোকে ভিজিয়ে কাক করে দিয়েছে, তাতে তার বৌয়ের কি দোষ? আসলে এখানে দোষ কারোই না, দোষ তার চিন্তার। তিনি নারীকে চরম ভোগসামগ্রী হিসেবেই দেখেন”
আরেক নারীবাদী তেজস্বী নারী আবার লিখেছে, “এখানে গরমের বৌ বলতে আমাদের বুঝিয়েছেন কবি। কারণ আমরাও দেখতে চরম, আর মেজাজ গরম আর লাজ লজ্জা শরম সব আদিম ব্যাপার! মৌলবাদী আল মাহমুদের মতো এই কবি এই কবিতা লিখে শুধু আমাদেরই ছোট করেনি, অসম্মান করেছেন আধুনিকতাকে, প্রগতিকে!”

লে হালুয়া! “আরে আমি কি এতো কিছু ভেবে লিখেছি নাকি! লিখলাম গরম নিয়ে আর এখানে শালা নারীবাদীরা সেই গরমে নিজেই গর্ভবতী হচ্চে! কি কাহিনী!”
ভাগ্য ভালো তার সেই ভক্ত সমালোচক এবারো তাকে বাঁচিয়ে দিল। তিনি লিখেছেন, “এখানে কবি গরম বলতে আমাদের মাথার উপর দাঁড়িয়ে থাকা পুঁজিপতিদের বুঝাচ্ছেন। তাদের যে সময় শেষ, তাদের যে আঘাত করতেই সবাই প্রস্তুত হয়ে আছে, সেটাই কবি, “ওরে করে দেব ফাক’এর মাধ্যমে বুঝিয়েছেন। আর এখানে মানুষের জৈবিক রিপুর.........”
****
রাত অনেক হয়ে গেছে। কবি দ্রাবিড় সমুদ্র এখনও ঘুমাননি। তিনি ছাদের উপর বসে আছেন। চাঁদ উপরে, কিন্তু তিনি সেদিকে তাকিয়ে নেই। চেষ্টা করছেন ছাদের মেঝেতে চাঁদের প্রতিফলন দেখতে। এসময় তার মধ্যে কবিতা জেগে উঠছে একটা। খাতা থাকলে পকেটে ভালো হতো। না থাকায় তিনি তার প্যাডে লিখছেন-
“চাঁদের মতো পেট-
মাঝে ইঁদুর খাল
পলিথিন করে সেট
খাব আমি ঝাল”

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই জুন, ২০১৫ রাত ১১:২১

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: ভালোই হইছে রম্য হিসেবে। কিন্তু সাহিত্যের এতো বাজে সময় আসেনাই, আসার সম্ভাবনাও নাই। সাহিত্য রাজনীতি টাইপের কিছুনা। বোধের ব্যাপার। কলুষিত বোধ সাময়িক, টিকতে পারেনা।

১২ ই জুন, ২০১৫ রাত ১২:০৬

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: াগ্য ভালো যে সাহিত্য রাজনীতি না। তবে বাংলাদেশ তো তাই কিছু বলা যায় না। না হোলে সায়েদ জামিল পুরষ্কার পায় কি করে? তাও জীবনানন্দ পুরষ্কার!
আপনার কিছুটা ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো।
আর ফান করে লেখা। সিরিয়াসলি নেয়া ঠিক হবে না

২| ১২ ই জুন, ২০১৫ রাত ১:৫৩

মনিরা সুলতানা বলেছেন: জামিল মিয়ার কল্যানে কি রম্য পড়লাম রে বাবা ।
লেখা ভালো হইছে .।।

১২ ই জুন, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৪

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: থ্যাঙকু। জয় বাবা জামিলনাথ

৩| ১২ ই জুন, ২০১৫ সকাল ১১:১০

স্বাধীনতার খোঁজে বলেছেন: :-)

১২ ই জুন, ২০১৫ দুপুর ১:০৯

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: :)

৪| ১২ ই জুন, ২০১৫ সকাল ১১:৫১

জেন রসি বলেছেন: রম্য ভালো হইছে।

মনিরা সুলতানা বলেছেন: জামিল মিয়ার কল্যানে কি রম্য পড়লাম রে বাবা ।

১২ ই জুন, ২০১৫ দুপুর ১:১০

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: লেখক বলেছেনঃ জয়বাবা জামিলনাথ :)

৫| ১৪ ই জুন, ২০১৫ দুপুর ২:৩২

হাসান মাহবুব বলেছেন: jose!

১৫ ই জুন, ২০১৫ রাত ১১:৪৯

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: থ্যাংকিউ হামা ভাই

৬| ২০ শে জুন, ২০১৫ রাত ৯:০০

সাদা যাদুকর বলেছেন: দ্রাবিড় কে তা দেখি অনেকেই বুঝে গেছেন।

রম্যগল্প ভালো হয়েছে।

২২ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৩:৩০

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ধন্যবাদ পড়ার জন্য। কিন্তু মন্তব্য বুঝিনি

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.