নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মাতাল ঋত্বিক আমি, প্রেমকথা আমার ঋগ্বেদ

আরণ্যক রাখাল

মাতাল ঋত্বিক আমি, প্রেমকথা আমার ঋগ্বেদ

আরণ্যক রাখাল › বিস্তারিত পোস্টঃ

রম্য- ভাইকাব্য

২২ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৩:২৮

অনেকে আশ্রয় নিয়েছে ছাদটার নিচে। একটা পরিত্যক্ত সাইকেলের গ্যারেজ এটা। সাইকেল নেই, ফাঁকা গ্যারেজ আছে। সামনের রাস্তার পেটে গভীর গভীর সব নাভি। নারীর একটা থাকে ভাগ্য ভালো, নয়তো সেখানেই সব জাহাজডুবি হতো। কাদায় প্যাকপ্যাক করা রাস্তাটায় হাঁসের মতো কিছু যানবাহন চলছে, মানুষও সাঁতরে যাচ্ছে কিছু। আর যারা সাঁতার জানে না কিংবা লাইফজ্যাকেট নেই তারা এখানে। অপেক্ষায় আছি বৃষ্টি কমার। কিন্তু সূর্যের লোডসেডিং চলছেই। এভাবে চলতে থাকলে আজ আমরা যে কাজে বেড়িয়েছি সেটা হবে না।
“ভাই, বিড়িটা ধরা” তোয়েব ভাই বললেন। এমনভাবে বললেন যেন নিজের ছেলেকে জানাজার নামাজের জন্য বাড়ির বাইরে নিতে বলছেন। বলারই কথা এভাবে-দীর্ঘশ্বাস ফেলে। আমাদের দুইজনের টাকা মিলিয়ে তবে একটা বিড়ি। একটাই। জানি ভাইয়ের পকেট আমার মতো ফাঁকা পল্টন না কিন্তু ... যাই হোক তিনি আমাদের বড় ভাই, আমাদের পাত্তা দেন। তাও ভালো যে প্রতিদিন ম্যাচ কিনতে হয় না, হোলে আগুনের অভাবে পানিতে গুলিয়ে সরবত করে খেতে হতো।
ভাবছি, আমি ধরাবো না, ভাইকে ধরাবার জন্য দেব। আমি আবার ধরাতে একটু আনাড়ি, আগুন লাগার সাথে সাথে বডিটাও কালো হয়ে যায়। তাই ভাইকে দিলাম।
শব্দ করে-হিসসসসস টান দিয়ে চোখ বন্ধ করে কিছুক্ষণ ধ্যান করে আস্তে আস্তে ধোয়া ছাড়লেন তোয়েব ভাই। যেভাবে টানছেন তাতে আঁটটাও টান দেয়া যাবে না, মানে একটা টান একটা টাকা প্লাস! আরো দুটা টান দিয়ে ভাই আমাকে দিলেন। ছয়টাকার মাল আটটাকায় টানছি- সব শালা ‘মালের’ বুদ্ধি।
“ভাই, একটু আগুনটা”- বলে পাশে দাঁড়ালেন একটা মধ্যবয়সী। বলে কি! কি বলে? যার মাথায় বিরাট ফুটবল মাঠের মতো টাক- ফুটবলের মতোই গোল, নিশ্চয়ই মালের সিদ্ধান্তে ভদ্রলোকের মাথার মালামাল পালিয়ে গেছে- সে কিনা বলে ভাই! কোন অ্যাঙ্গেল থেকে আমাকে ওর ভাই মনে হচ্ছে! নিশ্চয়ই আমার বয়সের ওর একটা মেয়ে আছে- ভাগ্য খারাপ হোলে ছেলেও থাকতে পারে। ধরেই নিলাম মেয়েই আছে। আমি আবার পজেটিভ মাইন্ডের ছেলে- সবসময় ইতিবাচকটাই চিন্তা করি। কিন্তু মেয়ে আছে বলে কি যাকে তাকে মেয়ের চাচা বানিয়ে দিতে হবে? ভাবলাম ম্যাচ দেবো না। কিন্তু শুভ কাজে যাচ্ছি, তাই ঝামেলা পাকাতে ইচ্ছে হচ্ছে না। কিন্তু আমি শালাকে- থুড়ি ব্যাটাকে, শালাও তো ভাইয়ের পর্যায়েই পড়ে, তাছাড়া ওর বোন নিশ্চয়ই ওর মতো বয়সীই হবে- ব্যাটাকে এমনি এমনি ছেড়ে দিতে পারিনা। ও আমাকে ‘ভাই’ ডেকেছে- আমি ওকে ‘আঙ্কেল’ বানিয়ে ওর মেয়ের কাজিন হয়ে যাবো।
“দিচ্ছি, আঙ্কেল” বলে পকেট থেকে ম্যাচটা বেড় করতে যাবো, দেখে বললেন, “হাতে যেটা আছে দিননা, বেকার কাঠি ফুরবেন ক্যান,ভাই।” ভাই! আবার ভাই! বাঙালি মানুষ হোল না!
অগত্যা দিতে হোল। ভদ্রলোক আমাদের প্রাণের বিড়িটা শলাই হিসেবে ব্যবহার করলেন। ধরিয়ে বেশ করে টান দিয়ে বললেন, “যেভাবে দাম বাড়তেছে তাতে কয়দিন পর, নাশা পাকায় খাইতে হবে।”
আমার এখন ভদ্রলোকের ভবিষ্যৎ বানীর দিকে মনোযোগ দেয়ার কোন মানে নেই। একে ওর কথায় মনটা খিচড়ে আছে,তার উপর এই বৃষ্টি- এখানেই না রাত ভোর হয়ে যায়। আর ভবিষ্যতে বিড়ি খাওয়া হোক বা না হোক, এখন তো হচ্ছে- এখন ভবিষ্যৎ চিন্তা করে পিনিকটা নষ্ট করার কিছু নেই। আর “নগদ যা পাও হাত পেতে নাও, বাকির খাতা শূন্য পড়ে থাক...” আমি এই থিয়োরিতে বিশ্বাসী। সুতরাং আরামে টান দিয়ে গ্যারেজের বাইরে রাস্তার কাঁদায় সাঁৎরাতে থাকা ভেজা রমণীর দিকে দৃষ্টি চালান করে দিলাম। আমার মতে রমণী সেই যাকে দেখে রমণ করার ইচ্ছে জাগে- তারমানে এটা না যে সবসময় জাগবে। অন্তত এটা মনে হবে “বিছানায় সুন্দর একটা সময় কাটবে”। সে হিসেবে এই মহিলার দিকে তাকিয়ে থাকা বৃথা। তাকিয়ে থেকে শুধু চোখের কষ্ট বাড়ানো। ভাইকে ইঙ্গিতে দেখালাম রমণঅযোগ্য রমণীকে।
“ভাই, আমার পাহাড়ধ্বসে মরার কোন ইচ্ছা নাই, তুই মাফ কর”
বিড়িটা চালান করে দিয়ে হাত গুটিয়ে আছি। অনেকেই আছেন আমার মতো বাবু হয়ে হাত গুটিয়ে-কেউ গল্প জুড়েছেন পাশে দাঁড়িয়ে থাকা ব্যক্তির সাথে, কেউবা মোবাইল টিপছেন, কেউ কি করবে বুঝতে না পেরে নিজের নাকের চুল ছিঁড়ছেন। আমার কাছ থেকে আগুন চাওয়া ভদ্রলোক নিশ্চয়ই শিক্ষক- শিক্ষকদের একটু বেশি কথা বলা অভ্যাস- তাই বলে সবাই যে বলেন তা না কিন্তু সাধারণত বলেন। তিনি এখানেও ক্লাস বসিয়ে ফেলেছেন। ছাত্রও পেয়েছেন কয়েকজন। খুব মনোযোগ দিয়ে তারা তার কথা শুনছে, যতটা মনোযোগ দিয়ে শুনছে তার অর্ধেক দিয়েও যদি আমি ক্লাসে স্যারের অমরবাণীসমূহ শুনতাম তাহলে আমার নামের পিছনে ‘বিদ্যাসাগর’ উপাধি না ঝুললেও ‘বিদ্যাপুকুর’ কিংবা ‘বিদ্যালেক’ ঝুলত অন্তত।
কিছুক্ষনপর রাস্তায় যে পরিমাণ জল জমল তাতে রীতিমত জাহাজ চালানো যায়- মোটামুটি জলস্থুল কাণ্ড। ভাগ্য খারাপ যে সাঁতার জানি না। জাহাজও পাওয়া যাবে না বৃষ্টিতে। পকেটে ভাড়াও নেই। ভাইয়ের পকেটে অবশ্য আছে- কিন্তু ভাই তো ভাই-ই, যদিও তার কাজেই যাচ্ছি কিন্তু বাজে খরচ তিনি মোটেও পছন্দ করেননা। সুতরাং হেটেই যেতে হবে বৃষ্টি থামলে।
বিড়িটার ফিল্টার পুড়ি পুড়ি অবস্থা। ভাই ফেলে না দিয়ে আমাকে দিলেন।
“ভাই, ফিল্টারটাও তো পুড়ায় ফেলছেন”
“দে, আর দুইটা টান দে। ফিল্টার না পুড়া অবস্থায় বিড়ি ফেলে দেওয়া আর একবছরের মাথায় বৌ ডিভোর্স দেওয়া এক কথা- দুইটাতেই মজা পুরাপুরি পাওয়া যায় না”
“জি ভাই”
এক টানেই ফিল্টারের অর্ধেক পুড়ে গেল, মানে বিয়ে করার একবছর পার হয়ে গেছে, এখন ডিভোর্স দেয়া যায়। ফেলে দিলাম। ভাই দেখি চুপ করে আছেন- নার্ভাস বোধহয়।
জিজ্ঞেস করলাম, “ভাই আপনি সিওর তো ও আজ বাড়ি থেকে বেরুবে”
“সিওর না হোলে কি আর বেকার আসি নাকি?”
অকারণে যে তিনি আসেন না এই মিথ্যেটা না বললেও চলতো। প্রায় তিনি এই এলাকায় চক্কর খাচ্ছেন এ খবর আমরা পাই। কিন্তু কেন খাচ্ছেন এতো কিছু খাওয়ার থাকতেও শুধু চক্কর সেটা আমরা অনুমান করতে পারলেও একজ্যাক্ট কারণটা জানতাম না। আজ সবার চাপাচাপিতে বলতেই হয়েছে।
বৃষ্টি বিদায় নিল অবশেষে। আমরা বেড়িয়ে পড়লাম। যেতে হবে বিএম কলেজ; আরো এককিলো। ভাই আমার চেয়ে প্রায় তিন ইঞ্চির মতো খাটো- পাঁচ ফুট তিন হবেন টেনেটুনে। তিনি বেশ লাফিয়ে লাফিয়ে রাস্তার পুকুরগুলো পার হচ্ছেন। নতুন রোড, তাতেই এই অবস্থা- আর কিছুদিন গেলে নিশ্চয়ই মাছ চাষ করা যাবে- তখন সেই পুকুরের লিজ পাওয়া নিয়ে হয়ে যাবে একচোট। সে যাই হোক, লিজ তো আর আমি পাবো না- চিন্তা করাও অর্থহীন।
কলেজ বন্ধ- তাতে কিছু যায় আসে না কারণ ভাই কলেজের পিছনে আমাকে নিয়ে গেলেন। এসব জায়গায় এসেছি বটে আগে “বাবা” নেয়ার জন্য- এখন “বাবা”কে তাজ্য করেছি; কিন্তু এখন জায়গাটাকে নতুন মনে হচ্ছে, হঠাত করে যেন আমূল পরিবর্তন। ফাঁকা জায়গাগুলোয় আর খালি নেই। ইট, পাথর, রড, বালু, সিমেন্ট। অথচ ছয় মাস আগেই নিয়মিত আসতাম!
ভাই একটা চায়ের দোকানে নিয়ে গিয়ে বসালেন আমাকে।
“কিছুক্ষণ ওয়েট করা লাগবে”
“জি ভাই”। বলব না বলব করে বলেই ফেললাম, “কিছু হবে না ভাই?”
“মামা, একটা চা দুইটা করে দাও তো”
দোকানদার চা দিলে ভাই আমাকে বললেন, “দেখি তোর মোবাইলটা একটু দে”
“ক্যান ভাই? ভাই, এমারজেন্সি ব্যালেন্সও শেষ”
“আরে দে না”
ভাই আমার ফোনটা নিয়ে ফ্রন্ট ক্যামেরায় চেহারা ঠিক করলেন!

আরে একে তো আমি চিনি! চায়ের দোকানটার সামনের বাঁকা মোড়টা পেরিয়ে যে আসছে- তাকে। একে দেখলে একটাই কথা মুখ দিয়ে বেড় হয়- “চখাম”। এতো পাথর থাকতে ভাই কিনা এখানেই উস্টা খেলেন! আমিও এর পিছনে কয়েকদিন লাইন মেড়েছিলাম! নাম কি যে “ঐশী না মন্টি”- ভাই অবশ্য বলল “ছোটন”। সাধারণত পরিবারের লোকেরা এরকম নাম ধরে ডাকে! আমি তো আর ওর বড় ভাই না যে ওকে ছোটন ডাকবো। ভাইয়ের ব্যাপারটা আলাদা- ভাই তো ভাইই!
ওর পিছনে ঘোরা বাদ দিয়েছি যেদিন শুনেছি ও আমার চেয়ে দুই তিন বছরে বড়। সময়টা খুব খারাপ ছিল আমার জন্যে। যারই উপর ক্রাশ খাচ্ছিলাম, শুনছিলাম আমার সিনিওর। তখন মনে হয়েছিলো যে, যদি আর দুই তিন বছর আগে জন্মাতাম! ভাইকে একবার এ ব্যাপারে বলেছিলাম। অবশ্য কার উপর ক্রাশ খেয়েছিলাম বলিনি, বললে আর আজকে আমাকে এখানে থাকতে হতো না।
“আরে ব্যাটা, বড় আপুর সাথে প্রেম করলে একসাথে দুইটা জিনিস পাবি- বড় আপু প্লাস গার্লফ্রেন্ড। দুইটার কম্বিনেসন ভাবলেই ক্যামন থ্রিল হয়”
আরেকজন বলেছিল, “আরে মহানবি যদি ২৫ বছরের হয়ে ৪০ বছরের মহিলাকে বিয়ে করতে পারে তো তুই পারবি না ক্যান?”
বিয়ে আর প্রেম এক নাকি!
এদিকে ভাই আমাদের, একটা বাঁশে হেলান দিয়ে সেই পোজ নিয়ে আছে- অথচ একবার দেখলও না!
কিছুদূর এগিয়ে গেলে বলল, “আয়”
“ভাই, ফলো করা ঠিক হবে না, এমনিতেই ভাব বেশি, যদি বুঝতে পারে যে ফলো করছি, তো ভাবে আর থাকা যাবে না”
ভাই আমার কথা শুনবে কেন? মেয়েটা একটা রিকশা নিলে আমরাও একটাতে উঠে পড়ি। যার কাছে একটা বিড়ি খাওয়ার টাকা নেই, সে রিকশা ভাড়া করে কীভাবে! মেয়েরা কতো কিছুই না করতে পারে!
কি কাহিনী! পিছন ফিরে তাকিয়েছে- রিকশা থেকে! ভাইয়ের দিকে না, আমার দিকে- একটা হাসিও দিল! ও কি মনে করেছে আমিই এখনও ওকে লাইন দিচ্ছি!
এদিকে ভাই আমার দিকে যাকে বলে রক্তচক্ষুতে তাকিয়ে!

একটা ওষুধের দোকানের সামনে দাঁড়াল রিকশাটা। আমরাও নামলাম।
“কি কিনছে বলতো?”
“ভাই, পিউলি বোধহয়”
***
আমরা একটা কাঠবাদাম গাছের নিচে দাঁড়িয়ে। ভাইয়ের “ছোটন” কি যেন কিনে আবার রিকশায় উঠলো। আবার তাকাল আমার দিকে একবার!
ভাই আমার দিকে তাকিয়ে বলল, “তুই এতো ভাব নিয়া আছিস ক্যানো? আর এই ভাবে কি দেখিস”
“কোথায় ভাই। স্বাভাবিকভাবেই তো আছি”
“সানগ্লাস খোল” বলে নিজেই সানগ্লাস আমার চোখ থেকে খুলে পড়লেন। তারপর রিকশায় উঠে বললেন, “আমি একাই যাবো, তোকে লাগবে না। তুই যা”
“ক্যান ভাই, একাই যাবেন। কি দরকার একাই যাবার?”
“আমি একাইই যাবো। তুই এখন যা”
“ভাই, অনেক দূর হাঁটতে হবে। বিশ টাকা হলেই হবে ভাই। একটা রিকশা............”
“যা ভাগ”
“ভাই দশ টাকা?...”

18th to 21st June 2015

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৪:০৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: +++

২২ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৮

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ধন্যবাদ হামা ভাই

২| ২৪ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ২:১৮

জেন রসি বলেছেন: ভাই বিড়ি ভাগ করেছেন কিন্তু ক্রাশ ভাগ করেননি। ;)

হা হা হা.......

রম্য ভালো হয়েছে রাখাল ভাই। :)

+++

২৪ শে জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৬

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ওটা কি আর ভাগ করা যায় :) ক্রাশই তো এখন সবচেয়ে সুস্বাদু লাগে এমনকি বিড়িও ফেল মারে তাতে :) :)

৩| ২৪ শে জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৪

জেন রসি বলেছেন: বিড়ি ফেল মারে এই কথার সাথে একমত হইতে পারলাম না। :)

এই একটা মাত্র ক্রাশ সুখ নিয়া টানা যায়। :) :)

২৪ শে জুন, ২০১৫ রাত ৮:৪৯

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: বিড়ি হইল ঘটির জল, প্রতিদিন পাওয়া খাওয়া যায়, ক্রাশ হইল নদীর জল, খাওয়াও দূর্লভ পাওয়া তো আরো

৪| ২৪ শে জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৯

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: সো সো লাগলো।

২৪ শে জুন, ২০১৫ রাত ৮:৫২

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: আপনার সো সো লেগেছে তো কি হয়েছে, আমি তো সো মেনি ধন্যবাদ দিলে ধনহীন হবো না :)

৫| ২৪ শে জুন, ২০১৫ রাত ১১:১১

প্রামানিক বলেছেন: চমৎকার গল্প। ধন্যবাদ

২৯ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১:৪৬

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ :) :)

৬| ২৪ শে জুন, ২০১৫ রাত ১১:২১

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: ভাইয়ের উপর এমন কৈরা ভাইগিরি ভাই মাইনা নিতে পারে নাই ভাই... ;) :P

২৯ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১:৪৭

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: হ্যাঁ ভাই। ভাইদের সম্মান আর মর্যাদা রক্ষা করার দায়িত্ব আমাদেরই, তাদের উপর ভাইগিরি করা কক্ষনোই উচিৎ নয়

৭| ২৫ শে জুন, ২০১৫ রাত ১২:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:

অনেক পরিবেশ, অনেক অনুভুতি।

২৯ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১:৪৯

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: :) :)

৮| ৩০ শে জুন, ২০১৫ রাত ১২:১০

রোদেলা বলেছেন: খুবি ভালও লাগা :)

৩০ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ২:০৮

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
ভালো থাকুন :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.