নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মাতাল ঋত্বিক আমি, প্রেমকথা আমার ঋগ্বেদ

আরণ্যক রাখাল

মাতাল ঋত্বিক আমি, প্রেমকথা আমার ঋগ্বেদ

আরণ্যক রাখাল › বিস্তারিত পোস্টঃ

অনুবাদ গল্প- ক্যাট ইন দ্যা রেইন

০২ রা জুলাই, ২০১৫ সকাল ১০:০৯


হোটেলটায় শুধু মাত্র দুইজন অ্যামেরিকান থেকে গিয়েছে। সিঁড়ি দিয়ে তাদের ঘরে যাওয়া আসার পথে দেখতে পাওয়া কাউকেই তারা তেমন চেনে না। তারা দ্বিতীয়তালার সমুদ্রমুখী একটা ঘর নিয়েছে। সেখান থেকে শহরের পাব্লিক গার্ডেন আর ওয়ার মনুমেন্ট দেখা যায়। পাব্লিক গার্ডেনের সবুজ পামের মাঝে কিছু বেঞ্চ আছে। আকাশ ভালো থাকলে একজন চিত্রি ইজেলহাতে সেখানে বসে থাকেন। চিত্রি পাম গাছগুলো কিভাবে বাড়ছে দেখতে পছন্দ করেন, আর পছন্দ করেন বাগান ও সমুদ্রের দিকে মুখ করে থাকা উজ্জ্বল রঙের হোটেলটা দেখতে।
ইটালিয়ানেরা অনেক দূরদূরান্ত থেকে আসছে যুদ্ধের এই মনুমেন্টটা দেখতে। ব্রোঞ্জের তৈরি মনুমেন্ট- জ্বলজ্বল করছে বৃষ্টিতে।
বৃষ্টি পাম গাছগুলো থেকে ফোটায় ফোটায় পড়ছে। জল জমে গিয়েছে নুরিপাথরের তৈরি পায়ে চলার পথটিতে। ঢেউ এসে বৃষ্টিতে ভেঙে পড়ছে আবার সৈকতে পিছলে যাচ্ছে, আবার হারিয়ে যাচ্ছে বৃষ্টিতে। মোটর গাড়িগুলো চলে গিয়েছে সৌধটার চত্বর ছেড়ে। ক্যাফেটার ডোরওয়েতে দাঁড়িয়ে একজন ওয়েটার ফাঁকা সেই চত্বরটা দেখছে।
জানালায় দাঁড়িয়ে অ্যামেরিকান স্ত্রীটি বাইরে তাকিয়ে আছে। বাইরে ঠিক জানালাটার নিচেই একটা বিড়াল কুণ্ডলী পাকিয়ে আছে সবুজ একটা বেঞ্চের নিচে ফোটা ফোটা বৃষ্টিতে। বিড়ালটা নিজেকে আটোসাটো করে রাখতে চেষ্টা করছে, যাতে তার গাঁয়ে বৃষ্টির ফোটা না পড়ে।
“আমি বাইরে গিয়ে ঐ ছোট্ট বিল্লিটাকে নিয়ে আসছি”, স্ত্রীটি বলল।
বিছানায় বসেই স্বামী ভদ্রলোক বলল, “আমিই বরং এনে দিচ্ছি”
“না না। আমি আনবো। কিটিটা একটা টেবিলের নিচে লুকিয়ে আছে- নিজেকে শুকনা রাখতে। কত্তো কষ্ট পাচ্ছে বেচারা!”
স্বামীটি “ভিজে যেও না আবার” বলে দুইটা বালিশে শরীর এলিয়ে পড়তে থাকল।
স্ত্রীটি নেচে নামল সিঁড়িবেয়ে। অফিসের পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় হোটেলমালিক তাকে মাথা ঝাঁকিয়ে অভিবাদন জানালেন। তার ডেস্ক একদম অফিসের শেষ প্রান্তে। বয়স হয়েছে লম্বা এই লোকটার।
“এল পিওভ-বৃষ্টি হচ্ছে” স্ত্রীটি বলল। তার হোটেল-কিপারকে ভালো লাগলো।
“সি সি সিনোর, ব্রুত তেম্প- আজকের আবহাওয়াটা যাচ্ছেতাই” তিনি তার ডেস্কের পিছনে ছোট্ট রুমটার একদম শেষ প্রান্ত থেকে বললেন। তাকে ভালো লাগলো স্ত্রীটির। সে যেভাবে- অত্যন্ত গম্ভীরভাবে অভিযোগটি গ্রহণ করল- সেটিও স্ত্রীটির ভালো লাগলো। হোটেল-কিপারটির কঠোর শ্রমী মনোভাব পছন্দ হোল তার। যেভাবে তাকে সেবা দেয়া হচ্ছিল সেটাও মনপুত হওয়ার মতো। হোটেল-কিপারের বয়স বেশ লাগল তার, ভালো লাগল তার গম্ভীর মুখ আর বড় বড় হাতদুটি।
সে দরজাটি খুলে বাইরে তাকাল। বৃষ্টি মুষলধারে পড়ছে। একজন রাবারকোট পরিহিত ফাঁকা চত্বরটা পেরিয়ে ক্যাফের দিকে যাচ্ছিল। বিড়ালটার ডান দিকে থাকার কথা। সেটা হয়তো কোন চালের নিচে চলে গেছে।
যখন সে ডোরওয়েতে দাঁড়াল পিছন থেকে পরিচারিকা এসে ছাতা মেলে ধরল, সেই পরিচারিকাটি যে তাদের রুম পরিষ্কার করে।
“এই বৃষ্টিতে ভেজা ঠিক হবে না, সিনোর” মুখে হাঁসি ঝুলিয়ে ইতালিয়ানে বলল সে। মনে হচ্ছে, হোটেল-কিপারই একে পাঠিয়েছেন।
পরিচারিকাটি তার মাথায় ছাতা ধরে আছে- সে নুরিপাথুরে সেই পথটি দিয়ে হেঁটে গেল যতক্ষণ না জানালাটির নিচে পৌঁছায়। টেবিলটা সেখানেই আছে, আরো বেশি সবুজ দেখাচ্ছে বৃষ্টিতে আচ্ছামতো ভেজার পর। কিন্তু বেড়ালটি চলে গেছে। স্ত্রীটিকে হঠাৎ খুব হতাশ মনে হোল। পরিচারিকাটি তার দিকে তাকিয়ে আছে।
“হা পেরদুতো কুয়ালছে কোসা, সিনোর”
“এখানে একটা বিড়াল ছিল” অ্যামেরিকান মেয়েটি বলল।
“বিড়াল?”
“সি এল গাত্তো”
“বিড়াল?” পরিচারিকার কণ্ঠে কৌতুক। “বৃষ্টিতে বেড়াল?”
“হ্যাঁ” সে বলল। “টেবিলটার নিচে” “ওহ, আমার এটা খুব দরকার ছিল, খুব দরকার ছিল বিল্লিটা”
সে ইংরেজি বললে পরিচারিকাটির মুখ শক্ত হয়ে যায়।
“আসুন, সিনোর” সে বলল। “আমাদের ভিতরে যাওয়া উচিৎ। আপনি ভিজে যাচ্ছেন”
“আমারও তাই মনে হচ্ছে” বলল অ্যামেরিকান মেয়েটি।
তারা দরজাটি পেরিয়ে গেল নুরিপাথরের তৈরি রাস্তাটা বেয়ে। পরিচারিকাটি ছাতাটা বন্ধ করতে বাইরেই থেকে গেল। মেয়েটি যখন অফিসরুমটি পেরিয়ে যাচ্ছিল মালিক আবার তাকে বো করলেন। মেয়েটিকে খুব ছোট আর হতাশ মনে হোল। সে সিঁড়ি বেয়ে দরজা খুলল ঘরের। জর্জ এখনও বিছানায়- পড়ছে।
“বিড়ালটা পেয়েছ?” সে জিজ্ঞেস করল বইটি নামিয়ে।
“কোথায় যেন চলে গেছে”
“কি আশ্চর্য! কোথায় গেল ওটা!” সে বলল। সে তার চোখকে বিশ্রাম দিচ্ছে- অনেকক্ষণ পড়ছিল সে।
বিছানায় বসল মেয়েটি।
“আমি খুব করে চাইছিলাম ওটা, জানো” ও বলল। “জানিনা কেন আমি এতো চাচ্ছিলাম ওটা। কিন্তু আমি খুব চাচ্ছিলাম ঐ বিল্লিটা- ছোট্ট কিটিটা। ওর নিশ্চয়ই বৃষ্টিতে ভিজতে খুব কষ্ট হচ্ছে”।
জর্জ আবার পড়তে লাগল।
সে উঠে ড্রেসিং টেবিলের আয়নার সামনে বসল। হ্যান্ড গ্লাসটা দিয়ে নিজেকে দেখল সে। প্রথমে শরীরের বাম, তারপর ডানদিক। সে তার গলা আর মাথার পিছনের দিকটা ভালো করে তাকিয়ে দেখল।
“চুলগুলো বড় হতে দিলেই ভালো হয়, তাই না?” সে তার নিজের দিকে তাকিয়ে জিজ্ঞেস করল।
বিস্ময়বালকের মতো কিছুক্ষণ ওর দিকে তাকিয়ে থাকে জর্জ।
“তুমি যেমন আছো, তেমনই আমার ভালো লাগে”
“আমাকে একদম ছেলেদের মতো দেখাচ্ছে এই ছোট চুলে” বলে মেয়েটি। “একটুও ভালো লাগে না আর”
“তোমাকে খুব সুন্দর লাগছে”
ড্রেসিং টেবিল থেকে উঠে যায় মেয়েটি, জানালায়। অন্ধকার হয়ে আসছে পৃথিবী- মেয়েটি দাঁড়িয়ে দেখে।
“এবার থেকে আমি খোপা করবো চুলে, একদম টেনে খোপা করবো, অনেক বড় হবে সেটা, দেখো- সারাদিন আয়নায় বসে থাকবো” বলে মেয়েটি অন্ধকারে তাকিয়ে। “ আর আমার কোলে একটা ছোট্ট, খুব ছোট্ট বিল্লি থাকবে, সেটাকে একটু খোঁচালেই, ম্যাও ম্যাও করবে”
“কি” জর্জ বলে।
“আর আমার একটা ডাইনিং টেবিলও চাই- সেখানে রুপোর থালাবাসন থাকবে। আর হ্যাঁ, মোমবাতিও জ্বলবে সেখানে একটা” মেয়েটি এখনও জানালায়।
“বসন্ত কালে, আমি আয়নার সামনে বসে চুল বাঁধবো, আর আমার কোলে একটা বিল্লি থাকবে, আর হ্যাঁ, আর কিছু নতুন কাপড়ও লাগবে”
“ওহ, বকবক থামাও তো, পড়তেও দেবে না দেখছি”। জর্জ আবার পড়া শুরু করে।
জানালায় বাইরে তখন পুরোপুরি অন্ধকার, বৃষ্টি ঝরছে পামগাছগুলোর পাতা থেকে।
“আমার যেভাবেই হোক একটা বিড়াল চাই, চাই, চাই” সে বলে, “আমার এখুনি বিড়াল চাই একটা, এখুনি। তুমি যদি আমাকে চুল বড় রাখতে না দাও, তবে একটা বিড়াল এনে দাও আমাকে, এক্ষুনি”
জর্জ শুনছিল না। মেয়েটি বাইরে তাকিয়ে আছে এখনও, সামনের চত্বরে এখন আলোর রশ্মি খেলা করছে অন্ধকার দূর করে।
কেউ একজন দরজায় নক করছে।
“আভান্তি” জর্জ বই থেকে মাথা তুলে বলে।
সেখানে সেই পরিচারিকাটি দাঁড়িয়ে। সে একটা বিড়াল ধরে আছে। টর্টোইস সেল বেড়াল একটা।
“এক্সকিউজ মিঃ” বলে পরিচারিকাটি, “মালিক এটা পাঠাতে বলেছেন”
মুলঃ- আর্নেস্ট হেমিংওয়ে

১লা জুলাই, ২০১৫
রাতঃ- ২টা ৪৫

মন্তব্য ৪৪ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৪৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৯

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: অনুবাদ গল্পটা কেমন অনুবাদ অনুবাদ মনে হচ্ছিল পড়তে, মানে কেউ একজন ট্রান্সলেট করে পড়ে শোনাচ্ছে এমন। আর গল্পটিও কেমন যেন? এতো বড় লেখকের গল্প সম্পর্কে আমার এমনটা বলা শোভা পায় না, কিন্তু অতি নিম্নশ্রেণীর দুর্বল পাঠক হিসেবে গল্পটি ভালো লাগে নাই।

কি রাখাল ভাই, রাগ করলেন নাতো আবার? আর রাগ করলে কিন্তু খেলবো না ;) :P

=p~ =p~ =p~ =p~

০২ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:৩৩

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: গল্পটা অসাধারন বোকা মানুষ ভাই। কিন্তু আমিই অনুবাদ ঠিক মতো করতে পারিনি। মূল গল্পটা খুব ভালো লেগেছিল আমার। আর গল্পটা ভালো লাগেনি আপনার এটা আপনার কিংবা হেমিংওয়ের নয় বরং আমার ব্যর্থতা।
আর মন খারাপ করবো কেন? বরং এতো সুন্দর মন্তব্য পেলে বরং ভালই লাগে।
সত্যিই অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। ভুল্গুল শুধরিয়ে নেব আগামী লেখাগুলতে

২| ০২ রা জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: এটা সাধারণ কারো লেখা হলে বলে দিতাম ভালো লাগে নাই। কিন্তু এত বড় একজন লেখকের লেখা... দুইবার পড়েও লেখাটির মধ্যে স্পেশাল কিছু খুঁজে পেলাম না :||

০২ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:৪০

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: হামা ভাই, গল্পটা আমার ভালো লেগেছিল। ভাবলাম অনুবাদ করেই ফেলি। কিন্তু হয়ে গেল বোধহয় ভজকট। সত্যিই এতবড় একজন সাহিত্যিক! তার লেখার অনুবাদ করলাম কিনা এইভাবে!
তবে অনুবাদের হাতেখড়ি হচ্ছে- দেখিনা কতদূর যেতে পারি।
ধন্যবাদ হামা ভাই, অকপটে "ভালো না লাগাটা" জানানোর জন্য

৩| ০২ রা জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৮

ডি মুন বলেছেন: আকাশ ভালো থাকলে একজন চিত্রি ইজেলহাতে সেখানে বসে থাকেন। - চিত্রি শব্দটা চিত্রকর/শিল্পী দেয়া যেত। ভেবে দেখতে পারেন।

নুরিপাথরের - নুড়িপাথর

স্ত্রীটি নেচে নামল সিঁড়িবেয়ে। ---- নিচে

***** প্রথম দিকের অনুবাদ আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে(...সেটা হয়তো কোন চালের নিচে চলে গেছে।- এ পর্যন্ত )। বাকি অংশটুকু নিয়ে সময় পেলে পরে কখনও ভাবতে পারেন।

সেখানে সেই পরিচারিকাটি দাঁড়িয়ে। সে একটা বিড়াল ধরে আছে। টর্টোইস সেল বেড়াল একটা।
“এক্সকিউজ মিঃ” বলে পরিচারিকাটি, “মালিক এটা পাঠাতে বলেছেন”


শেষ অংশটুকু আবারো পড়ে ঠিক করে নিতে পারেন। শেষ লাইনটা এভাবে লেখা যেত -
সেই পরিচারিকাটি একটি টর্টোইস সেল বেড়াল হাতে দাঁড়িয়ে আছে। সে বলল, 'মালিক এটা পাঠাতে বলেছেন'।

অনুবাদ প্রচেষ্টা অব্যহত থাকুক।
ভালো থাকুন সর্বদা।

০২ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:৪৫

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: আমার গল্প কেউ এতো মনোযোগ দিয়ে পড়তে পারে ভাবিনি, মুন ভাই। সত্যিই আপনি খুব মনোযোগী পাঠক।
প্রথমবারের মতো কিছু অনুবাদ করেছি, এর আগে দুই একটি করেছি বটে, কিন্তু এটাই প্রথম যেটাকে সিরিয়াসলি নিয়েছিলাম। অনেক ভুল থেকে গেছে। আপনার দেখানো গুলো বাদেও হয়তো আরও কিছু আছে, আর হেমংওয়ে এতোবড় একজন লেখক যে আমার ক্ষুদ্র সত্ত্বায় ঠিক ধারন করতে পারিনি।

"অনুবাদ প্রচেষ্টা অব্যহত থাকুক।" এটাই খুব অনুপ্রেরণা দেয় মুন ভাই।
আপনিও অনেক ভালো থাকুন, আর লিখতে থাকুন

৪| ০২ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:১১

নীলপরি বলেছেন: ভালো লাগলো।

০২ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:৪৭

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ধন্যবাদ অনেক। ভালো থাকুন সবসময়

৫| ০২ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:১৭

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: আমি আগে পড়িনাই, আর গল্পটা সাধারনই মনে হইলো। অনুবাদ একটা ব্যাপক কঠিন কাম।

০৩ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৪১

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: গল্পটা অসাধারণ কিন্তু আমার অনুবাদটা সাধারণ হয়ে গেছে, হয়তো সাধারণও হতে পারেনি।
আসলেই অনুবাদ একটা বিশাল ব্যাপার, বুঝতে পারছি। দশ- বারদিন খেটে এই অনুবাদ, তাও এই অবস্থা। সে যাই হোক- অনুবাদকেই দেখব। অনেক অনেক অনুবাদ করবো। একটা তো ভালো হবে

৬| ০২ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:২০

দীপংকর চন্দ বলেছেন: ভালো লাগা থাকছে ভাই।

এবং আপনি কিন্তু আরো অনেক ভালো লেখেন।

শুভকামনা জানবেন। অনিঃশেষ।

অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।

০৩ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৪৪

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় কবি।
চরম উদাসের মতো কৈ হোল! হা হা হা।
আগামীতে আশা করি আপনাদের আর হতাশ করবো না আমি।
ততদিন ভালো থাকুন

৭| ০২ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:৫৫

কোলড বলেছেন: Pretty bad translation. Hemingway is turning in his grave!

০৩ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৪৮

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: হেমিংওয়ের সাথে আমার ম্যালা বোঝাপাড়া আছে। ওকে কবর থেকে তাড়াতাড়ি উঠে আসতে বলুন। অনেক হিসেব নিকেশ বাকি। ওর গল্পকেই দেখে ছাড়বো এবার। এবার তোর কী হবে রে, প্রতীক?
ধন্যবাদ "খারাপ লাগা জানানোর জন্য"। সাথে থাকুন। আশা করি আপনার গুডবুকে নাম লেখাতে পারবো

৮| ০৩ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৩৮

তাশমিন নূর বলেছেন: মূল গল্পটা আমার আগের পড়া আছে। আপনার অনুবাদও একেবারে খারাপ হয় নাই। শুধু বারবার 'স্ত্রীটি' শব্দটা কেমন যেন লাগছিল।


শুভেচ্ছা রইল।

০৩ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৫২

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: এতক্ষণ কোথায় ছিলেন বলুনতো?
স্ত্রী শব্দটি বারবার মূলগল্পে এসেছে, মাঝে মাঝে মেয়েটি। বাধ্য হয়ে ব্যাবহার করেছি। সমস্যা হয়েছি কি জানেন, মাঝে মাঝে আক্ষরিক আর মাঝে মাঝে ভাবানুবাদ করে ফেলেছি; গুবলেটটা পাকিয়েছি এখানেই।
যাই হোক, অন্তত আপনার তো মোটামুটি ভালো লেগেছে, আমি তাতেই খুশী।
ভালো থাকুন, আর লিখতে থাকুন

৯| ০৩ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ১:০৬

কলমের কালি শেষ বলেছেন: অনুবাদটা অগোছালো লাগলো । ডি মুন ভাইয়ের সাথে একমত ।

শুভ কামনা রইল ।

০৩ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ১:১৫

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কলমের কালি শেষ ভাই।
আমার চেষ্টা থাকবে সর্বদা আপনাদের একটা সুন্দর গোছালো গল্প দেয়ার

১০| ০৩ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ১:১৮

জেন রসি বলেছেন: আর্নেস্ট হেমিংওয়ে তার জীবনের বাস্তব অভিজ্ঞতা নিয়েই গল্প এবং উপন্যাস লিখেছেন।তাই তার লেখায় বারবার একই হতাশা কিংবা বোধ ঘুরেফিরে আসে। যুদ্ধের ভয়াবহ স্মৃতি যা তাকে দিয়েছিল বেঁচে থাকার আজন্ম বিষণ্ণতা। হেমিংওয়ের সব লেখাতেই আমরা তাই সেই হতাশার প্রতিফলন দেখি। তাই তার সাহিত্য অনুবাদ করতে হলে মূলসুরটি যেন প্রতিফলিত হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।যদিও তার এই গল্পটি আমার ভালো লাগেনি।শক্তিমান লেখক হলেই তার সব লেখা ভালো লাগতে হবে এমন কোন কথা নেই।

অনুবাদ করা অনেক কঠিন কাজ। সেই কঠিন কাজটি করার চেষ্টা করেছেন বলে এই গল্পে প্লাস দিলাম।

০৩ রা জুলাই, ২০১৫ সকাল ৮:৩৭

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: হেমিংওয়ের সব লেখাতেই আমরা তাই সেই হতাশার প্রতিফলন দেখি-
তাই বোধহয় প্রথম অনুবাদেই আমাকে হতাশ হতে হোল। আমি এই ব্যর্থ অনুবাদক নিয়ে একটা গল্প লিখবো। খালি হতাশা খালি হতাশা! হা হা!
হ্যাঁ সত্যিই, হেমিংওয়ের লেখায় যুদ্ধ আর ব্যক্তিগত পরাজয়ের ছাপ খুব বেশি- সেগুলো ধরতে পারাটাই খুব কষ্টের তাদের ইতিহাস বিশেষ করে প্রথম ও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ইতিহাস না জানলে।
গল্পটি আমার ভালো লেগেছিল, আসলে গল্পটি অসাধারণ। দাম্পত্য সমস্যা আর স্ত্রীটির মাতৃত্ব নিয়েই গল্পটা যেটা তিনি বেড়ালের সাহায্যে প্রকাশ করতে চেয়েছিলন, তিনি প্রকাশ ঠিকই করতে পেরেছেন, পারিনি আমি অনুবাদ করতে।
অনেক ধন্যবাদ জেন রসি, আমি সুন্দর মন্তব্যের জন্য

১১| ০৩ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ৩:০৬

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: স্বামী - স্ত্রীর সম্পর্কের টানাপোড়েন, এর ভেতরকার ফাঁক ও ফাঁকি হেমিংওয়ের সাহিত্যের প্রধান অনুষঙ্গ ।এ গল্পটি তার একটি বিখ্যাত গল্প।সাইকো এনালাইটিক্যাল স্টাডি ছাড়া এ গল্পকে খাপছাড়া মনে হতে পারে।
তার বেশিরভাগ গল্পই এরকম । পড়ার পর মনে হয় এমন কেন বা কিরকম যেন বা আরেকটু বাড়িয়ে বললে এটা কোন গল্প হইল!!
কিন্তু গল্পের খোলস খুলে ফেললে জীবনের নির্মম কিছু থমকানো সত্য চোখের সামনে উদ্ভাসিত হয়।
তার লেখনীর ধরণকে আইসবার্গ থিয়োরি হিসেবে ব্যাখ্যা করা হয়। আলোচ্য গল্পের ক্ষেত্রে এটা সবচেয়ে বেশী খাটে।
কিছু বিষয় লক্ষণীয় যেমন - ১) গল্পের কোথাও মহিলার নাম নেয়া হয়নি।
২_ মহিলা সাংকেতিকভাবে তার মনোভাব প্রকাশ করছে।জর্জের সংসারে সে শো কেস মাত্র , সে চায় তার স্বামী তাকে ভালবাসুক , তার যত্ন নিক, এবং সেও তার স্বামীর কেয়ার নেবে।সেও দায়িত্ব নিতে চায় , মা হতে চায় । কিন্তু এসব সে সরাসরি বলে না । বেড়াল্ কে আশ্রয় করে আপাত অর্থহীন কথাবার্তা বলে তার মনোবাসনা প্রকাশ করে মাত্র। ভেতরে ভেতরে
ভালবাসার কাঙ্গাল বলেই হোটেলকিপারের স্বাভাবিক সহৃদয় আচরণ তাকে ছুঁয়ে যায়।কিছু করতে ও পেতে চাওয়ার মধ্য দিইয়ে মহিলার অস্তিত্বের অন্বেষণ গল্পের একটি বিশেষ দিক।
বেশ অনেক গুলো এঙ্গেল হতে গল্পটির পাঠ সম্ভব এবং এসব কারণে গল্পটি আলোচিত ও বিখ্যাত গল্প । সে সময়কার
সাহিত্যিক আন্দোলনের জারসরসের উপস্থিতি ও গল্পটিতে আছে।
ধারণা করা হয় এটা হেমিং অয়ের নিজের গল্প। তার জীবনী লেখক সেদিকেই ইঙ্গিত দেন । তার মতে , ১৯২৩ সালে
র একটি ঘটনার উপর ভিত্তি করে গল্পটি লেখা। তার প্রথম স্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় এক বৃষ্টির দিনে টেবিলের তলায়
বেড়াল দেখে বলেছিলেন , আমি এখনই একটি বেড়াল চাই ! চুল বড় করতে না পারি কিন্তু বেড়াল ত পেতে পারি । তার স্ত্রী র চুল বয়কাট ছিল। গল্পের চরিত্রটিকেও সমুদ্রসৈকতে বেড়াতে এসে বই পড়তে দেখা যায় ।

মনস্তাত্ত্বিক ক্লু ধরে বোঝার চেষ্টা করলে গল্পটি বোঝা সহজ হবে।

আপনার প্রচেষ্টা কে খুবই সাধুবাদ জানাই। আমি নিজে আপনার সময়ে মাসুদ রানা পড়ছি। :)
অনুবাদ করতে করতেই দেখবেন খুব ভালো হবে একসময়। এ গল্পটাও যথেষ্ট ভাল হয়েছে।

শুভেচ্ছা রইল । পরের অনুবাদ গল্পের প্রতীক্ষায় ।

০৩ রা জুলাই, ২০১৫ সকাল ৮:৪৫

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: মাহমুদ ভাই, গল্পটা এটাই বলে। অনুবাদের আগে অনলাইনে কিছু ব্লগ থেকে এই গল্পটা নিয়ে আলোচনাও পড়েছি। সেগুলোও একথাই বলে। মাতৃত্ব নিয়ে হাহাকার, যুদ্ধের ডামাডোল, নিজ দেশ ছেড়ে পরবাসে আশ্রয় ইত্যাদি অনেক বিষয় গল্পটাতে খেলা করেছে, যেমন করেছিলো হেমিংওয়ের জীবনে।
কিন্তু মূল সুরটি গল্পের হয়তো তুলে ধরতে পারিনি- আর জানি পারফেকশনিস্ট এক দিনে হওয়া যায়না।

১২| ০৩ রা জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:২৬

জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:
ভাল প্রয়াস ৷ সমার্থক শব্দভাণ্ডার আর ভাবানুবাদ শক্তি অনুবাদকের অন্যতম প্রেরণা ৷

অব্যহত থাকুক নান্দনিক সকল সৃজন ৷ভাল থাকবেন ৷

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪২

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জাহাঙ্গীর আলম ভাই।
অনেক ভালো থাকুন

১৩| ০৩ রা জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:০০

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: বাকিরা বলেছেন যা বলার। আমি উৎসাহ দিতে এলাম।

লিখুন আরও, অনুবাদ করুন আরও। শুভেচ্ছা।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৪

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: প্রোফেসর, যদি আপনার মতো অনুবাদ করতে পারতাম!!!
অনেক ধন্যবাদ উৎসাহ দানের জন্য। আপনাকেও অনেক অনেক শুভেচ্ছা :)

১৪| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:০১

সুফিয়া বলেছেন: অনুবাদ গল্প তো। তাই পড়তে গিয়ে কেমন যেন তাল কেটে যাচ্ছিল। তবু অনুবাদের মতো একটা দুরুহ কাজে হাত দিয়েছেন আপনি। সেজন্য সাধুবাদ জানাচ্ছি।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৭

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। এটা আমার করা দ্বিতীয় অনুবাদ- প্রথমটা এমন যাচ্ছেতাই হয়েছিলো যে প্রকাশের সাহসই হয়নি- এটা তাও আগেরটার চেয়ে হয়তো একটু ভালো হয়েছে। জানি ঠিক মতো করতে পারিনি। সবচেয়ে বড়কথা লেখকটা হচ্ছেন হেমিংওয়ে! তিনি কি আমার মতো কারও লেখায় ফুটে উঠতে পারেন!
অনেক ভালো থাকুন আপনি

১৫| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: নাহ! গল্পটার প্রতি মিসজাজমেন্ট করা হয়েছে। বেড়ালের রূপকটা বুঝতে পারলেও কেন হোটেল মালিক বেড়াল পাঠিয়ে ছিলো সেটা বুঝি নি। এখন মনে হচ্ছে মেয়েটির সন্তানের প্রতি আকুলতা (অথবা বেড়াল) থেকে সে বাইরের লোকের সাথে অবৈধ সম্পর্ক করা থেকেও বিরত থাকবে না। যতদূর মনে হচ্ছে তার স্বামী অনুর্বর, এবং এ কারণেই মেয়েটির বাধ্য হয়ে অন্য কারো শরণাপন্ন হয়। কী বলেন?

গল্পটা আসলেই অসাধারণ। প্রথম কমেন্টের জন্যে লজ্জিত #:-S

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫২

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: কী বলব সেটা ভাবছি!
হতে পারে এটাও সে স্বামীটি অনুর্বর। মেয়েটির উপর তার খুব একটা টান কিংবা আকর্ষণ নেই। আর বেড়াল রুপকের মাধ্যমে তার মাতৃত্বের হাহাকারই ফুটে উঠেছে।
খুব কাটখোট্টা লেখেন হেমিংওয়ে। আমার জন্য সত্যিই অনুবাদ করা কঠিন হয়ে পড়েছিল। কিন্তু এধরনের মন্তব্য পেলে আর কিছুই কঠিন মনে হয় না।
ভালো থাকবেন হামা ভাই অনেক

১৬| ০৫ ই জুলাই, ২০১৫ সকাল ১০:৩৬

জুন বলেছেন: প্রিয় লেখক হেমিংওয়ে তাই সাত খুন মাপ 8-|

০৭ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:৩০

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ধন্যবাদ অনেক, পড়ার জন্য। ভালই হোল, হেমিংওয়ের জন্য বেঁচে গেলাম :)

১৭| ০৫ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:৩৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


শুভকামনা রইল।

০৮ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:২৭

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। যখন আমি সামুতে ছিলাম না, তখন আপনি, অপূর্ণ রায়হান- আরও অনেকেই ব্লগে দাপিয়ে বেড়াতেন। আর এখন আমি এলাম আপনারা হাওয়া হয়ে গেলেন। আপনার লেখা অনেক আগে থেকেই পড়ি।
ভালো থাকবেন অনেক

১৮| ০৭ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৩০

রোদেলা বলেছেন: অনুবাদ আমার কাছে সব সমই অনেক কঠিন কাজ।তাই হয়তো পড়তে গিয়ে এইচ এস সির সিলেবাস মনে পড়লো।তোমার চেষ্টা অব্যাহত থাকু্ক।আমি আবার পড়ে নিব,প্রিয়তে ।

০৮ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১:০৩

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: এইরকম হাবিজাবি অনুবাদ প্রিয়তে!
হা হা! মেলাগুলা ধন্যবাদ

১৯| ০৮ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:

মনে হচ্ছে লাইন -বাই-লাইন অনুবাদ করেছেন?

০৮ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:৩০

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: অনেকটা। প্রথমবার তো! প্রথমবারেই যে ঝাঁকি খেলাম, হতেও পারে শেষবার!

২০| ০৯ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:৩১

আমিনুর রহমান বলেছেন:


প্রচেষ্টা ভালো হয়েছে ব্রাদার। চালিয়ে যান, আপনার নিয়মিত পাঠক হবো।

কখন মেয়ে আবার কখন স্ত্রী কেমন জানি লাগছিলো। প্রথম দিকে বেশ ভালোই লাগছিলো কিন্ত পরে কেনো যেনো পড়ে আনন্দ পাচ্ছিলাম না।

০৯ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:৪৩

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ধন্যবাদ আমিনুর ভাই। মেয়ে স্ত্রী গুলিয়ে ফেলেছি!
দেখি পারি কিনা চালিয়ে যেতে!

২১| ০৯ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:৩২

প্রামানিক বলেছেন: আপনার অনুবাদ গল্প ভাল লাগল। আশা করি সামনে আরো ভালো হবে। ধন্যবাদ

১১ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৫৬

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ধন্যবাদ অনেক, প্রামানিক ভাই।
আশা করি পরবর্তিতা এর চেয়ে ভালো হবে।

২২| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:০৯

পুলহ বলেছেন: গল্পের সাথে সাথে মন্তব্যগুলোও পড়লাম। প্রত্যেকের সাহিত্যিক রুচি, মতাদর্শ কিংবা পছন্দ ভিন্ন ভিন্ন হবে, সেটা ব্যক্তিগতভাবে আমি বিশ্বাস করি। সবাই নিশ্চই সে দৃষ্টিভঙ্গি আর উপলব্ধি থেকেই আপনাকে সাজেশনগুলো দিয়েছেন।
বিদেশী লেখাটার সাথে নিজ ভাষায় পরিচয় করিয়ে দেবার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
শুভকামনা।
(আমার কাছে 'চিত্রি' শব্দটা খারাপ লাগে নি !)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.