নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মাতাল ঋত্বিক আমি, প্রেমকথা আমার ঋগ্বেদ

আরণ্যক রাখাল

মাতাল ঋত্বিক আমি, প্রেমকথা আমার ঋগ্বেদ

আরণ্যক রাখাল › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্প- সেক্সচ্যাট কিংবা বিস্মৃতি

১১ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:৫৫

“প্রথমে তোমাকে জড়িয়ে ধরবো, বুকে লুকিয়ে রাখবো। তারপর চুমু খাবো চোখে ঠোঁটে গালে- অনুপমের গানটা শোননি? তোমার জিহ্বা ললিপপের মতো লেহন করবো। তারপর অবরোহী হয়ে নিচে নেমে যাবো, নিচে নিচে নিচে অনেক নিচে- প্রথমে বুকে ল্যান্ড করবো, বিশ্রাম নেব কিছুক্ষণ! সোনা, আমার কথা বুঝতে পারছো?”
একদম সোজা সাপটা আলাপ- চুদুবুদুর করার টাইম নেই, অনেকক্ষণ ধরে বলে যাচ্ছি, বোঝার ইচ্ছে থাকলে বুঝে যাওয়ার কথা। ইচ্ছে নেই নাকি? শরীর কি লোহা দিয়ে তৈরি? লোহাও তো তাপে গলে, এর তাপধারণ ক্ষমতা এতো বেশি হোল কি করে? “তুমি” থেকে ডিরেক্ট ‘সোনা’য় চলে গিয়েছি, এবার আসল “সোনা”য় যেতে কতক্ষণ লাগে সেটাই কথা। পুরাই পিনিক চড়ে গেছে মাথায়- এটা একটা নেশার মতো; যখন “পাওয়া” হয়ে যায়- পিনিক তো দূরের কথা ছুঁয়ে দেখারও আগ্রহ থাকে না। পাওয়া না পাওয়ার খেলাই পিনিক- সে যে যতোই লেক্সার ঝাড়ুক না কেন!
“বুঝেছি বুঝেছি বুঝেছি...... অনেক ভালোবাসো আমায়...... আমিও ভালোবাসি অনেক- এত্তগুলা, এত্তগুলা...... ভুলবে না তো”
যাচ্চলে! যা বুঝেছে!
“এত্তগুলা” এই শব্দটার উপর আমার দারুণ ঘৃণা। “এত্তগুলা! এত্তগুলা” কচি খুকির মতো আলাপ- উচ্চারণ অবশ্য করে হাস্কি স্বরে। একটা ‘ত’ বেশি উচ্চারণে কি এমন মাধুর্য আছে বুঝিনা। ভেড়া ছেলেরা হয়তো এতেই গলে যেত- অবশ্যই সেই হাস্কি ভয়েসের জন্য না- “শব্দটার” জন্য। ওদের আবার আছে নাকি। সব শালা হিজড়া। সারাদিন ল্যাপু, বই, টিউসন আর ফেবু নিয়ে থাকে- ওরা আর কী *ল বুঝবে?
“ধুর ভুলবো কেন? এটা কোন কথা বললে?”
ম্যাড়ম্যাড়ে একটা রিপ্লে দিলাম! “ভুলবে না তো” প্রশ্নের জবাবে নিশ্চয়ই “বুকের পাহাড়গুলো তোমার জয়ের স্বাদ আমার আজন্ম- তোমার এভারেস্টের তেঞ্জিংনোরগে হব আমি কিংবা হিলারি! বিজয়ের পতাকা ওড়াবো দারুণ বিধ্বংসী হয়ে”- বলা যায় না!
অপেক্ষা এবার উত্তরের; কিবোর্ডের উপর আঙুলগুলো অকারণ দৌড়ে বেড়ায়। অপেক্ষার সাথে উত্তেজনা মিশে গেলে কেমন একটা চাঞ্চল্য চলে আসে। মনের ক্যানভাসে শুধু নয়, অনর্থক সেই চাঞ্চল্য তখন দেহের সংবেদনশীল অংশগুলোতেও ইজেল চালায়।
“এই তুমি রোজা থাকবা?”
“না, আমি থাকি না- থাকবোও না; কিন্তু তোমার সাথে সেহরি পর্যন্ত জেগেই আছি আর তোমাকেও জাগিয়ে রাখবো”
“জানো, আমি না আগামী কয়েকদিন রোজা করতে পারবো না; আজ ইফতারের সময় বুঝলাম”
ও এই কাহিনী! আগে বলবে না! আমার ফ্যাবরেট টপিক- কতদিন ন্যাপকিন নিয়ে থিসিস করে পিএইচডি নিয়েছি! এবার একটু সিম্প্যাথি দেখানো যেতেই পারে। কানা ফকিরকে আমি মাঝে মাঝে ভিক্ষা দেই।
“খুব কষ্ট হচ্ছে, সোনা?”
“না সোনা, কষ্ট হয়না। কিন্তু খুব বিব্রতকর অবস্থা হয় জানো?”
কীকরে জানব? আমার থিসিসে তো এটা ছিল না। আমি তো ন্যাপকিন আর “ওটা” নিয়ে মাথা ঘামিয়েছি। কিবোর্ডে আমার আঙুল দ্রুত চলে, আগের চেয়ে অনেক দ্রুত।
“এসময় না আমার মেজাজ খুব খারাপ থাকে, যখন তখন রেগে যাই... আর পেট ব্যাথা করে খুব”
“পেট ব্যাথার ওষুধ খাও না কেন”।
ধুর শালা কোথা থেকে কোথা চলে এলাম! এখন কিছুক্ষণ ওকে সান্ত্বনার বাণী শোনাতে হবে বোধহয়! সান্ত্বনা বোধহয় আমি খুব কম মানুষকেই দিয়েছি। যখন আমার ফ্রেন্ড শামিমের বাবা মৃত্যু শয্যায় তখন ওকে সান্ত্বনা দিতে পারবোনা বলে গাঁজার স্টিক হাতে ধরিয়ে দিয়েছিলাম, সত্যিই দিয়েছিলাম, যদিও সেদিনের পর ও আর স্টিক হাতে নেয়নি।
“ওষুধ খাওয়ার চেয়ে না খাওয়াই ভালো। আমি এখন পেটে একটা বালিশ চাপা দিয়ে আছি”

“হতাম যদি তোমার কোলের বালিশ
মরে গিয়েও বেঁচে যেতাম
থাকত না কোন নালিশ”
হা হা হা! মাঝে মাঝে ভালই স্টানবাজী করতে পারি। বেশ লাগে করতে! হয়তো সারাদিন এই একটা কাজই খুশী মনে করি! স্টানবাজি! আসলে সবাই আমার স্টানবাজ- আমার বাবা যে আমাকে বড় কলেজে পড়াচ্ছেন তার মধ্যেও স্টানবাজি আছে, পড়াশুনা তো নিজের কাছে! ভালো কাপড় পড়ি তাও লোক দেখানোর জন্য, সাজগোজ করি তাও মানুষের জন্য। নিজের জন্য যা করি সেটাই শুধু স্টানবাজি নয়।
“বাহ বেশ লিখেছো তো! মাঝে মাঝে কিন্তু দারুণ দারুণ সব কথা বলো”
“হুম্মম্ম। আচ্ছা ভাবতো বালিশ হোলে কী কী করতাম!”
কাব্য করার ইচ্ছে একটুও নেই আমার! এর জন্য এই যে দু’লাইন লিখলাম সেটাও প্রতিভার বাজে খরচ! কিন্তু কেন জানি ইচ্ছের বাইরেও বাক্যগুলো অন্যরকম হয়ে যাচ্ছে! একটু প্যাঁচালো, একটু বাঁকা! কিংবা বলা যায় যেমন লিখতে চাইছিলাম তেমনই লিখছি! সেই দেখানোর ইচ্ছা- আমি বলি তোমার আগের প্রেমিকের চেয়ে ভালো- সেই স্টানবাজির ভূত!
“তুমি কি সবসময় এগুলাই চিন্তা করো নাকি?”
কী আর চিন্তা করবো শুনি? ওর সাথে রাজনীতি নিয়ে আলাপ করবো? দেশে ধর্ষণের সংখ্যা বেড়ে গিয়েছে, কাল ভোলায় এসপির মেয়ে পালিয়ে গেছে বস্তির ছেলের সাথে, আজ কাঁচাবাজারে গিয়ে কে নাজেহাল হয়েছে আলুওয়ালার কাছে, কোথায় ধ্বস নেমেছে পাহাড়ে- ভেঙে গেছে সেতু, মরেছে মানুষ- দার্জিলিঙে না হিমাচলে না কম্পুচিয়ায়- এটা নিয়ে গুরুগম্ভীর আলোচনা করবো?
বললাম সে কথা।
“আচ্ছা চলো, আমরা একটু রাজনীতি নিয়ে আলোচনা করি। এই যে বাজেট পাশ হোল। জানই তো মোবাইল, ইন্টারনেট তারপর আরও কী কী যেন- এগুলার উপর ১৫% ভ্যাট বাড়িয়েছে...... এগুলা কি ঠিক করেছে বলো... আচ্ছা চলো আমরা তত্ত্বাবধায়ক ইস্যু নিয়ে একটু মেতে উঠি... না না, ওটা তো পুরনো হয়ে গেছে... তারচেয়ে বরং আফ্রিকা বাংলাদেশ সিরিজ নিয়ে কথা বলা যায়... বলতো বাংলাদেশ ওডিয়াই স্কোয়াডে ইমরুল কায়েসকে রাখা ঠিক হবে কিনা?”
এতোবড় ম্যাসেজ বোধহয় আগে কখনো দেইনি। মনে হচ্ছে হাপিয়ে গিয়েছি। শামসুর রাহমানের কবিতার কয়েকটা লাইন মনে পড়ছে, কী কবিতা ঠিক মনে নেই, বাদ দিয়েছি অনেকদিন কবিতা পড়া অন্যদের- শুধু শামসুর রাহমানকে ছাড়তে পারিনি।

“দেহ মন দিয়ে ভালোবাসি তাকে, যদিও শরীর
ছেড়ে ছুড়ে সে মহিলা মনের কথাই বলে বেশি,
গোপনে আমার কাছে, নক্ষত্রের কাছে কী নিবিড়
অনুভবে। এ গহন বর্ষণের রাতে জানি আজ
সে ঘুমিয়ে আছে একাকিনী বিছানায় এলোকেশী-
বুঝেছি এরুপ ভালোবেসে যাওয়া কী কঠিন কাজ”

সত্যিই কী কঠিন কাজ! কী কঠিন কাজ!
কোন রিপ্লে নেই! অথচ আমার ওর সঙ্গে কথা বলা চাই। চাই-ই। আমার ওকে চাইনা, আমি চাই কাউকে যে আমাকে শুনবে, আমার শরীরকে শুনবে। আমি কাউকে চাই যে টক্কর দেবে আমার সাথে- লড়াই করবো আমরা হাড্ডাহাড্ডি। এরকম যে কেউ হলেই চলবে। আমি চাইনা কারও সাথে বেয়াল্লিশ জীবন কাঁটাতে- কিছু প্রহর শুধু মনের মতো চাই- শরীরের মতো চাই।
“রাগ করলে, সোনা? সরি।”
রিপ্লে আসে এবার-সাথে সাথেই, যেন এ ম্যাসেজটার জন্যই ও অপেক্ষা করে ছিল এতক্ষণ।
“কি করছ?”
“তোমাকে বেডে আনার প্লান করছি, সোনা!” ইচ্ছে করছে লিখে পাঠিয়ে দেই! প্রতি মুহূর্তে মিথ্যে বলা সম্ভব?
“তোমার কথা ভাবছি, সোনা” লিখে সেন্ট করে দিলাম। এটা তো আর মিথ্যে বলিনি! যাই ভাবিনা কেন, ভাবছি তো!
আবার লিখি, “আজকেই কি তোমার প্রথম ছিল, সোনা?”
“হ্যাঁ, খুব ভয় পেয়েছিলাম, জানো?”
পাওয়ারই কথা! প্রথমবার তো, আমি পেয়েছিলাম প্রথমবার।
বিস্ফোরিত হচ্ছিলো চোখগুলো- শামুক সিদ্ধ করে খেয়েছিলাম একবার বন্ধুরা মিলে, এডভেঞ্চারের জন্য- সেই রান্না করা শামুকের মতো চোখ- প্রথমে ফু দিয়েছিলাম বন্ধ করতে, না হোলে খোলাই থাকত কিনা কে জানে! উষ্ণতা, কয়েকসেকেন্ডের জন্য। তারপর চুপ করে থাকা কিছুক্ষণ।
“শুধু ভয় পেয়েছিলে, আর কিছুই না?”
“নাহ, আর কিছুই না”
আর এই ফ্যাঁকাসে কথা ভালো লাগছে না। এতো রাত জেগে আছি এগুলো শুনতে?
সুন্দর বাতাস হচ্ছে বাইরে, কিছুক্ষণ পর হয়তো বৃষ্টি নামবে। এখনও বর্ষা আসেইনি অথচ মনে হচ্ছে ভাদ্রের শুরু। রাস্তাঘাটগুলোতে জল জমে একেকটা ছোটখাটো পুকুর হয়ে গেছে, আর বাজে একটা গন্ধ থাকে সারাদিন, এখন শুধু নির্মল বাতাস আছে- গন্ধটা নেই। কয়টা বাজে? ঘড়ি নেই যে জানব। ফোনটাও ঘরে। অনেকে সেহেরি খাওয়ার জন্য উঠেছে- এতো ভোরে! সাধের ঘুম ছেড়ে! মুর্খামি!
স্পষ্ট হয়ে আবার নিভে যায় বারান্দাটা হঠাত বিদ্যুতের ঝলকানিতে। চোখ জ্বালা করছে খুব, পাতাগুলো চোখের বন্ধ হয়ে আসছে। আমার এখন একটা সুন্দর ঘুম দরকার! দরকার একটা প্রচণ্ড বিস্মৃতির। বৃষ্টি নামে চারপাশ কাঁপিয়ে। খুব ঘুম পাচ্ছে আমার। খুব।
ঘরে গিয়ে আলো নিভিয়ে শুয়ে থাকি কিছুক্ষণ। শুয়ে থাকলে নাকি ঘুম প্রজাপতির মতো উড়ে চলে আসে! কোন শালা কথাটা বলেছে?
ম্যাসেজ চেক করি, একটা হাসির ইমো পাঠিয়েছে। আমার ঘুম পায় খুব আবার, মনে হয় চোখ বন্ধ হয়ে আসছে, টেনে ধরছে কেউ যেন চোখের পাতা। আমার আঙুলগুলো চলতে থাকে। ওর চোখগুলো বিস্ফোরিত হয়েছিলো তখন। আমি শেদ্ধ শামুক মুখে নিয়ে অনেকক্ষণ চুষেছিলাম। রাব্বানি ভাই এসে আমাকে বলল, “আমার মেইলের পাসওয়ার্ড...”। আগুন জ্বালাতে গিয়ে সকালে হাত পুড়ে গেছে। ভোল্টালিন একটা দাম ৫০ টাকা। নিজেই পাছায় ঢুকিয়েছে সোহেল। ১৪০০ এম্বি আছে আর মাত্র মোডেমে, দরজাটা বোধহয় লাগানো হয়নি ভালো করে।
“সোনা, সেক্স চ্যাট করবে?”
বৃষ্টির দিনে খুব সুন্দর ঘুম হয় আমার।

৮/৭/১৫ থেকে ১১/০৭/১৫
{পরপর পোস্ট করা কোন দায়িত্ববান ব্লগারের কাজ নয়- কিন্তু আমি করে ফেলেছি, গতকালও একটা পোস্ট করেছিলাম। কিন্তু আজ মনে হোল, লেখাটা দিয়েই দেই, কি করবো ফেলে রেখে! দুঃখিত তাই}

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৪১

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ভাই, কী লিখেছেন এগুলো? চটি না অন্যকিছু? নোংরা ভাষা কিন্তু শৈল্পিকভাবেও বলা যায়!

১২ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:৪৯

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: আমার সাধ্যমত লেখার চেষ্টা করেছি! বাকিটা আপনার বিচার।
আর নোংরা কথা বোধহয় বলিনি।

২| ১২ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১:০৬

তোজি বলেছেন: লেখককে ধন্যবাদ । লিখায় বাজে কোন ভাষায় প্রয়োগ লক্ষ করিনি । সরল স্বীকারোক্তি লিখাটিতে । অনেক সুন্দর করে গুছিয়ে লিখেছেন ।
ভালো একটি লিখা হিসেবেই উপভোগ করলাম ।
লেখককে ধন্যবাদ

১২ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১:১২

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ধন্যবাদ তেজি। স্বীকারোক্তিমূলক রচনা বলতে পারেন! এটা শুধু ব্যক্তিগত কারো না, সমস্তিগত বাস্তবতা! খারাপ ভালোর হিসেব পরে হবে- বিদ্যাসাগরেরা ঠিক করবেন সমাজকে, আমি জাস্ট চিত্রটা তুলে ধরেছি।

৩| ১২ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১:০৬

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: কি বলব? লেখা ভালো লাগে নাই, সাধারণ পাঠক হিসেবে বারবার থেমে যেতে হয়েছে। তবে এটাই বাস্তবতা। আমরা সমাজে এই চরিত্রই ধারণ করি, প্রকাশ্যে এসব শুনতে বা গিলতে সমস্যা হয়। কিন্তু একাকী আবার এগুলোতেই মেতে থাকি। তাই তো আমরা সবাই সুযোগের অভাবে ভালো লোকের দল। তাই সত্য কথা শুনতে (হবে পড়তে) ভালো লাগে নাই ;)

আমার ওকে চাইনা, আমি চাই কাউকে যে আমাকে শুনবে, আমার শরীরকে শুনবে। আমি কাউকে চাই যে টক্কর দেবে আমার সাথে- লড়াই করবো আমরা হাড্ডাহাড্ডি। এরকম যে কেউ হলেই চলবে। আমি চাইনা কারও সাথে বেয়াল্লিশ জীবন কাঁটাতে- কিছু প্রহর শুধু মনের মতো চাই- শরীরের মতো চাই। সমাজে বাড়ছে এই দল, তাইতো বাড়ছে 'সেক্স চ্যাট'।

ভালো থাকুন সবসময়।

১২ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১:২১

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: বোকা মানুষ ভাই, এই গল্পে চেষ্টা করেছি- মূল্যবোধের পরাজয়কে চিহ্নিত করতে। আমরা পচে যাচ্ছি- এটাই উত্তম পুরুষে বর্ণনা করছি যদিও নারী চরিত্রের কোন নাম দেইনি, ইচ্ছা করেই।
ভালো থাকবেন অনেক।

৪| ১২ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১:২৮

দ্যা লায়ন বলেছেন: আগা মাথা পুরোটাই পড়লাম,কিছুই বুঝলামনা, পড়া শেষে মনে হলো আমি কি বাংলা পড়লাম নাকি অন্য কোন ভাষা,উপরে উঠে দেখি না ঠিকি আছে এসব আমরি ভাষা বাংলা ভাষা তাহলে বুঝলামনা কেন?

১২ ই জুলাই, ২০১৫ সকাল ৮:০৩

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: কে যেন বলেছিলেন নাকি প্রবাদে আছে জানিনা- "একবার না পারিলে দেখো শতবার"। পড়তে থাকুন বালক, আপনার সাফল্য অবশ্যম্ভাবী- খুঁজে পাবেনই আপনি এই গল্পের গূঢ়ার্থ! গড ব্লেস ইউ :) :)

৫| ১২ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:৩৫

হাসান মাহবুব বলেছেন: হেহে আমারও এই টাইপ একটা গল্প ছিলো। তাই প্রথম প্লাসটা আমার কাছ থেকেই নেন! :-B

১২ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:০৮

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: তাই?
ধন্যবাদ হামাভাই প্লাসের জন্য

১২ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:১১

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: "একটি কাটপিস যুক্ত" গল্প ট্যাগের একটা গল্প পড়েছিলাম মনে আছে। ওটাই মনে হচ্ছে। গল্পটা অসাধারণ ছিল

৬| ১৪ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১:০৬

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: পাঠকের জন্য একটু কষ্টের গল্প :) মনোযোগ দাবি করে। তবে চিত্র যা তুলতে চেয়েছিলেন ফুটে উঠেছে ঠিকঠাক।

দ্বিতীয় প্লাস।

১৪ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ২:১৫

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রোফেসর। জানিনা ঠিক তুলতে পেরেছি কিনা কিন্তু পাঠকের মনোযোগ পাইনি। অনেকেই এসে নিশ্চয়ই বিরক্ত হয়ে চলে গেছেন, হয়তো মনে হয়েছে তাদের "এটা পড়ার জন্য তো আসিনি"!

৭| ১৯ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:৪৫

প্রামানিক বলেছেন: সমাজের বাস্তব চিত্র তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ

২০ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:৪৯

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ধন্যবাদ প্রামানিক, আমাকে বোঝার জন্য এবং ভুল না বোঝার জন্য :)

৮| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৫৬

দিগন্ত জর্জ বলেছেন: প্রথমবারে একটু দুর্বোধ্য মনে হলো, দ্বিতীয়বার পড়ে বুঝতে পারলাম। ভালোই লাগলো। বাস্তব চিত্র দেখতে পেলাম্।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৮

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: বাস্তবতাই তুলতে চেয়েছি। তবে অনেকেই বুঝতে না পেরে অশ্লীল ট্যাগ দিয়ে গেছে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.