নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মাতাল ঋত্বিক আমি, প্রেমকথা আমার ঋগ্বেদ

আরণ্যক রাখাল

মাতাল ঋত্বিক আমি, প্রেমকথা আমার ঋগ্বেদ

আরণ্যক রাখাল › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার ছাত্রী পড়ানো :) :)

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১২

আমার টিউশানিটা গেল। কেন গেল সেটা বলতেই এসেছি। দুঃখের কাহিনী। শুনে হাসলে মাইন্ড করব।
শিশুরা মারাত্মক। অন্তত এখন বুঝতে পারছি। আগে ওদের কোলে নিতাম, চকলেট কিনে দিতাম, পকেট গরম থাকলে ক্যাটবেরি পর্যন্ত। এখন দেই না। আমি নিজেই যে এককালে শিশু ছিলাম এটা ভেবে এখন লজ্জা হয়। কেন আমি ডিরেক্ট ২০ বছরের এংরি জাওয়ান হয়ে জন্ম নিলাম না!
কেন এই শিশুবিদ্বেষ সেটাই বলি আগে।
আমার বন্ধু সোহেলের ভাতিজার, মানে বড় ভাইয়ের ছেলের সাথে আমার চরম বিরোধ। যখন পিচ্চি ছিল, ধরুন পাঁচ সাত মাসের, তখন থেকেই। একদিন কী এক কাজে সোহেলের বাড়িতে গিয়েছিলাম খেয়াল নেই। পাঁচ’ছ বছর আগের কথা হবে। ওর ভাবি এসে কোলের বাচ্চাটা আমার কোলে সপে দিয়ে বললেন, “ভাতিজাকে একটু দেখ তো। আসতেছি”। কী আর করা। নিলাম কোলে। কিন্তু কুসুমে যেমন কীট আছে, বাচ্চারও তেমন নুনু আছে এবং তাদের যে আছে, সেটা তারা সময়ে অসময়ে জানান দিয়ে থাকে। সে অনায়াসে আমাকে ভিজিয়ে দিয়ে ফোকলা মুখে হাঁসতে লাগল। ভাবি এসে দেখে হাসেন, সোহেল আমার বন্ধু হয়েও হাসে, আর ওদের হাঁসি দেখে আমি হাঁসি।
সেই পিচ্চিই এখন ক্লাস ওয়ানে পড়ছে। কিছুদিন আগে, তা একমাস হবে; বিকেলে গেলাম সোহেলদের বাড়ি। ওর আম্মা চানাচুর আর চা দিলেন। চানাচুর আমার ফেভারিট। চিবাতে চিবাতে বসে আছি। চানাচুরের লোভেই বোধহয় সোহান আমার পাশে এসে বসল(বলতে ভুলেই গেছি, সোহেলের ভাতিজার নাম সোহান)। এক খাপলা তুলে মুখেও দিল। আমি ওর গাল টিপে দিলাম। ও আমার চানাচুরে ভাগ বসিয়েছে বলেই হয়ত অবচেতন মনে ওর উপর একটা ক্ষোভ ছিল। একটু জোরেই দিয়েছিলাম টিপটা। বেচারা “উচ” করে উঠল। কিন্তু তারপর যা করল, সেটা আশা তো করা যায়ই না, একটা সাত বছরের ছেলে যে এটা করবে ভাবাও যায়না। আমি তখন চানাচুরের আশা ছেড়ে চায়ে চুমুক দিচ্ছি। আর ও কিনা আমার পায়ের কাছে এসে আমার ‘ইয়েতে’ খামচে দিল! উহ সে কি অনুভূতি! কবি বলেছেন- “কি যাতনা বিষে, বুঝিবে সে কিসে- কভু পিচ্চি এসে ইয়ে খামচায়নি যারে”।
আমি মুখ বিকৃত করে, ইয়ে সামলিয়ে বললাম, “বেয়াদপ, বড়দের ওইটা ধরতে নেই। জাননা?”
ও বলল, “আপনারটা আমার চেয়ে বড়ই বটে কিন্তু ছোটদের গাল টিপতে নেই জানেন না?”
সেই থেকে আমি সোহানকে এড়িয়ে চলি। সাথে ওর সমগোত্রীয় প্রাণীদেরও।
কিন্তু আমি ওকে না চটকালেও ও ঠিকই গাঁয়ে পড়ে আমার সমস্যা বাঁধায়। সেদিন সে কোথা থেকে একটা দুধের বাটি এনে আমাকে বলল, “কনতো এটা কী?”
আমি বললাম, “কেন বাটি!”
ও কি জবাব দিল জানেন? বলল, “তোর বোনের সাথে সাঁতার কাঁটি!”
আমার অবশ্য রাগ হয়নি শুনে। কারণ আমার বোন নেই। আর খালাতো বোনেদের বিয়ে হয়ে গেছে সবার, এবং তাদের বাচ্চার বয়স সোহানের মতই হবে।
কিন্তু এই সোহানের কারণেই আমার টিউশানিটা গেল। সেটাই বলছি।
আমি মহিলা কলেজের পলিটিকাল সায়েন্সের এক টিচারের মেয়েকে পড়াই। পড়াতাম বলা ভাল। কারণ এখন পড়াই না। পড়াতাম সপ্তাহে চার দিন। যা পেতাম, সারাদিন বিড়ি ফুঁকেও শেষ হতো না। আমি অবশ্য টিচার হিসেবে লুল। আমি বেছে বেছে শুধু মেয়েদেরই পড়াই। সুতরাং আমার শুধু ছাত্রী আছে, ছাত্র নেই। ছাত্র একটা পড়িয়েছিলাম বটে, কিন্তু ওকে আমি ছাত্র হিসেবে মেনে নেই না এখন। নালায়েক ছাত্র একেবারে।
ছাত্রটিকে একদিন পাটিগণিতের অংক করাচ্ছিলাম। আমি লিখতে বললাম, “প্রশ্ন মতে, শিহাবের পেঞ্ছিল আছে ৩ক টি”।
ও বলল, “কি বললেন?”
আবার বললাম, “প্রশ্ন মতে, শিহাবের পেঞ্ছিল আছে ৩ক টি”
ও উচ্চারণ করতে করতে লিখছে, “প্রশ্ন মোতে, শিহাবের পেঞ্ছিল......”
“কী লিখলা?”
ও বলল, “প্রশ্ন মোতে, শিহাবের পেঞ্ছিল”
আমি ওকে শেষ করতে না দিয়েই বললাম, “প্রশ্ন মোতে না রে গাধা প্রশ্ন মতে”।
“ও আচ্ছা, প্রশ্ন মোতে”।
যারা আঁতেল, মানে সর্বদা শুদ্ধ-সংস্কৃত বাংলা ব্যবহারে করে থাকেন, তাদের জ্ঞাতার্থে বলছি, মোতা মানে হচ্ছে প্রসাব করা।
“মোতে না মতে মতে”
এবার ও প্রশ্নে’র র-ফলাটি বেমালুম গায়েব করে দিয়ে বলল, “পস্ন মোতে”! লে হালুয়া!
আরেক দিনের কথা। ওকে গতদিন সাধারণ জ্ঞান পড়তে দিয়েছিলাম। জিজ্ঞেস করলাম, “ইথিয়োপিয়ার রাজধানীর নাম কী?”
ও বলল, “কেপ টাউন”
আমি ওর কানে চাটি মারতে মারতে বললাম, “ওটা আদ্দিস আবাবা হবে। আদ্দিস আবাবা”
ছাত্র আমার চাটির আঘাত সামলে বলল, “হোলও হতে পারে?”
আমি চমকে উঠলাম ওর কথা শুনে, বললাম, “কী হতে পারে?”
বলল, “হলেও হতে পারে”!
সেই দিনই বাদ দিয়েছি ওকে পড়ানো। সেই থেকেই ছাত্র পড়ানো বাদ। ছাত্রীই ভাল। ওদের কখনও “হোলও হতে” পারে না! আর ওদের প্রশ্ন কখনও “মোতে না”।
প্রসঙ্গ থেকে দূরে চলে গেলাম। প্রশ্ন হল- কীভাবে আমার টিউশানিটা গেল।
আমার এই ছাত্রী সুন্দরী। আমরা যেমন ব্লগে একটু ভাল লাগলেই বলি, বিশেষ করে কবিতা আর গল্পের বেলায়, “অসাধারণ লিখেছেন। খুব সুন্দর” বলে পিঠ চাপড়াই, যদিও গল্প কিংবা কবিতাটা সাধারণ, এমনকি সেই বিষয়ে আগেও অনেকে লিখলেও; সেরকম ঢালাও সুন্দরী আমার এই ছাত্রীটি না। কুসুমের কোমলতা তার মুখে, সমুদ্রের নীল তার চোখে। এখন কেউ যদি ভাবেন আমি লিখব, “হিমালয়ের বিশালতা তার বুকে”, তবে ভুল ভাবছেন। আমি তা লিখব না। কারণ, সে মোটেই বিশাল কিংবা উদার মনের না। কিন্তু তাকে দেখে কেউ যদি রাস্তাঘাটে “তোর ঢূমক ঢুমক চাল আর চিকন চিকন গাল” কিংবা “দেখা হে তুজকো হায় মেয় তো হিল গেয়া/ লাগতা হে মেরে সিনে সে দিল নিকাল গেয়া” গেয়ে ওঠে তবে তার বিরুদ্ধে ইভটিজিংএর কেজ করা খুব অন্যায় হবে। ভাবুন তাহলে কেমন সুন্দরী!
সুন্দরী হলে যা হয় আরকি- অহংকারী! অন্তত সবাই অহংকারীই বলে। আমার যদিও কোন দিন মনে হয়নি। বরং আমার মনে হয়ছে, ও খুব নরম মেয়ে (শরীর ও মন উভয়ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য)।
সুতরাং ওকে পড়াতে আমার কোন অসুবিধা নেই। কিন্তু অসুবিধা ওর বাবা মায়ের। আগেই বলেছি, ওর বাবা পলিটিকাল সায়েন্সের লেকচারার, তাও আবার মহিলা কলেজের। মহা জাদরেল লোক। ওরা সবসময় চোখে চোখে রাখে আমাকে। এমনকি বলেছে, ছাত্রীর সাথে ছাত্রীর ভাইকেও পড়াতে হবে! ছাত্রীর ভাই সিকিউরিটি গার্ড আরকি। তবে সিকিউরিটি গার্ড হিসেবে বালিকার ভাই বড়ই নাবালক। বালক কেবলি বানান করে বাংলা পড়তে শিখছে। সে আর কী হিন্দি চুল ছিঁড়বে?
কিন্তু ইগোতে বড় লাগল! এতো বড় অপমান! আমাকে অবিশ্বাস! কিন্তু বালিকার মানে আমার ছাত্রীর কোমল গাল আর সুন্দর চোখের কথা ভেবে সে অপমান বেমালুম হজম করে ফেললাম। আর তাছাড়া আমি কী ধর্ম নাকি যে কেউ সামান্য ট্যাঁরা কথা বললেই, অনুভূতিতে আঘাত লাগবে আর আমি তরবারি নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে তার মুণ্ডুপাত করব? তাছাড়া মানির মান পাহাড় সমান থিয়োরিতে আমি বিশ্বাসী। সুতরাং আমি লুঙির গিট বেঁধে আই মিন সিনা টান করে পড়াতে লাগলাম।
কিন্তু পড়াতে গিয়ে দেখি, বালিকা ‘আখিয়োছে গোলি মারে”। “প্রত্যেক ক্রিয়ার একটি সমান ও বিপরীত প্রতিক্রিয়া আছে”- নিউটনের এই সুত্র আমি নাইন টেনে পড়েছি। সুতরাং আমিও গুলি মারতে লাগলাম। গানটার কথা মনে পড়ে যায় আমার। “তোর চোখে ভীষণ ধার/ তোর ঠোঁটেই রিভালবার/ তোর হাতে আজ আজ খাব গুলি।”
কিন্তু তার ছোটভাই প্রতিদিন কাবাবমে হাড্ডি হয়। আমি যখন বালিকার গুলি সামলাতে ব্যস্ত তখন সে বলে, “স প’য়ে রেফ কী হয়, ভাইয়া”
“আমি বলি সর্প”।
সুতরাং বালকের উপর আমি যতপরনাই নাখোশ!
সেদিন আমি বালিকাকে দ্বিপদী উপপাদ্য বোঝাচ্ছিলাম। এমন সময় আমার সেই গুনধর ছাত্র পড়ছিল, “ফ তে ফল। ফ আর ল ফল। ব তে বাটি। ব’য় আকারে বা ট হিসিকারে টি, বাটি”
আমার মুখ ফস্কে বেরিয়ে গেল, “তোর বোনের সাথে সাঁতার কাঁটি”!
বলেই জিহ্বা কামড়ালাম। বালিকা দেখি হাঁসি হাঁসি মুখে তাকিয়ে আছে। আর রক্তচুক্ষুতে তাকিয়ে আছে বালিকার মা!
তখুনি অবশ্য গলাধাক্কা দিয়ে বের করে দেয়নি। পড়ানো শেষ হলে, আধমাসের বেতন ধরিয়ে দিয়ে বলেছে, “বাবা, তুমি এখন ভাগো”!
সোহানের কাছে সেই “সাঁতার কাঁটির” ব্যাপারটা না শুনলে নিশ্চয়ই একদিন বালিকার সাথে সাঁতার কাঁটার সুযোগ পেতাম। বদকিসমত হলে যা হয়!
উপরের লেখাটি তারাপদ রায়ের “শিশু” নামের রম্য থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে লেখা।

মন্তব্য ১২২ টি রেটিং +১৪/-০

মন্তব্য (১২২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৮

প্রামানিক বলেছেন: পড়ার আগে ১ম হইলাম। পড়ার পরে মন্তব্য।

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৩

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: আইচ্চা| পড়তে থাকেন| আপনার জন্য স্পেশাল চা অর্ডার দিলাম| আসলে মেইল করে পাঠাবনি

২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪০

প্রামানিক বলেছেন: ঘটনার শেষে এসে যা বুঝলাম তাতে ছাত্রীর মাকে ধন্যবাদ।

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৭

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: আপনি বড় বেরসিক প্রামানিক ভাই| কৈ সমবেদনা জানাইবেন তা নয়, ওর মারে নিয়া পরলেন :) :)

৩| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪২

মেঘ নাকি রোদ্দুর বলেছেন: :) :| B-) =p~

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৯

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: :) :)

৪| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৪

লাজুক লতা আমি বলেছেন: ছাত্রীর সাথে প্রেম করা কি আদিকাল থেকে চলে আসছে?

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০১

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: পরীতি জাতিকুলের ধার ধারে না আর এতো নস্যি! :)

৫| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫০

স্বপ্নব্যস্ত পর্যটক বলেছেন: :#) :)

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩০

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: :)

৬| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: ফিনিশিংটা ভালোই হইসে। তবে হোল, নুনু, মোতে এইগুলা হাস্য অনোপোযোগী এবং স্থুল লাগলো।

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৩

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: তা একটু স্থুল হয়েছে বটে! সবখানেই স্থুলতা, আমিই বা সুক্ষ হই কেন? :( :(

৭| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৮

রায়হান চৌঃ বলেছেন: হা হা হা হা..................
“প্রশ্ন মোতে না রে গাধা প্রশ্ন মতে”
“তোর বোনের সাথে সাঁতার কাঁটি”
হা হা হা............

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৭

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: হে হে হে :) :)

৮| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৯

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

+

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৯

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: একমণ ধন্যবাদ :) :)

৯| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১০

মিথুন আহমেদ বলেছেন: :) :) :)

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৪

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: :)

১০| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১২

সাবুজ বলেছেন: যারা বালিকাদের সাথে বহমান নদীতে সাঁতার কাটার মনোভাব নিয়ে পড়াতে যায় তাদের তো টিচার হওয়ার যোগ্যতাই নাই ।মাগনা উপদেশ দিলাম একটা ,এই পেশা টাকে অন্তত কলংকের হাত থেকে রক্ষা করার চেষ্টা করুন ।

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২৮

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: এতক্ষণে একজন মহান মানুষ দেখলাম| সামুর সবাই ছ্যাচোর খালি আপনি ছাড়া| রেসপেক্ট :)

১১| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫২

তাল পাখা বলেছেন: হাসিতে যেহেতু বারণ। তাই হাঁসা হাঁসি করিলাম না। রেখে দিলাম বাটিতে সযত্নে।



২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০৩

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: আবার বাটি! কিউ মেরে ভাই কিউ! :) :)

১২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৫

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: আহা “তোর বোনের সাথে সাঁতার কাঁটি”। কই পারলেন না তো?

চমৎকার হয়েছে মনে হচ্ছে একটি রম্যগল্প পড়ছি। পড়ে খুব মজা পাইলাম।




ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন নিরন্তর।

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৩

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: আপনিও ভাল থাকবেন বাঙালি বাবু :)

১৩| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৩

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: স্পর্শকাতর বিষয়গুলো ঘুরিয়ে পেঁচিয়ে বললেই ভালো হতো । যাউকগা, সমবেদনা রইলো ।

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১১

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ঘরায় ফিরায় কইবার চাইলাম, মন কইল, না থাক, যা কবি সোজা ক| তাই এই অবস্থা

১৪| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আহা উহু ইহি.. আপচুসসসসস!!

শ্লার ভাতিজারে কি কইললিরে :((

সাতারের আগেই সাতার কাটার খোয়াব বন কইরা দিলি :-/

;) B-) :D =p~ =p~ =p~

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২৯

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: খোয়াব টুটে গেল| বালকের আর কি করি! নাদান বালক :(

১৫| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৭

গেম চেঞ্জার বলেছেন: আপসুচ!!!
এক বালতি(১০লিঃ) সমবেদনা!! B-))

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩৮

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: :( :(

১৬| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৪

আর্টিফিসিয়াল বলেছেন: ভাল হইছে,, এত
গার্ড দিয়ে কি পড়ানো যায়???

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১১

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: থেঙ্কু :)
নাহ! বাদ! পড়ানো যায় না| টিচারে বিশ্বাস রাখতে হবে :)

১৭| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৭

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: বাটির সাথে সাঁতার কাটির মিলটা মজার হয়েছে।

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৭

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ধন্যবাদ বস :) :)

১৮| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:০৬

ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
:D

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩৭

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: :) হাসেন কেন? মানা করছি তো!

১৯| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২১

হোসেন মালিক বলেছেন: আমিও ক্লাস ৭ এর মেয়ে পড়াই। তবে তার কথা বার্তা শুনে মনে হয় ভার্সিটি স্টুডেন্ট। একদিন বলছিল, " স্যার, কেউ আমার দিকে হা করে চেয়ে থাকলে আমি কি করব?"
বললাম - "তুমি আকাশ বাতাসের দিকে হা করে তাকিয়ে থাকবে।"

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৩৪

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: হা হা হা| আপনার ছাত্রী তো দেখি হেব্বী স্মার্ট :) :)

২০| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০১

সুমন কর বলেছেন: আমার কিন্তু ছাত্র পড়াতেই ভালো লাগে..........

বেশ মজা করে লিখে, শেষে বলেছেন অনুপ্রাণিত হয়ে লেখা। :( ভাবলাম নিজেই লিখেছেন।
মাঝে মাঝে কিছুটা অতিরিক্ত ফান মনে হয়েছে। সর্বোপরি ভালো হয়েছে। একটু হাসা গেল। ++

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:১০

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: হে হে| ছাত্র ছাত্রী সব সেইম| বান্দর হয়ে গেছে এখন| পোষ্ট ভাল লেগেছে জেনে খুশী হইলাম, সেই হ্যাপি :)

২১| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪৪

সুলতানা রহমান বলেছেন: গল্পের 'আমি 'হচ্ছে একদম বদ।
আমি যদি ছাত্রীর মা হতাম বেতন ও দিতাম না। X((

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৪৮

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: রাগের ইমো দিছেন| ভয় পাইছি :(

২২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৯

হামিদ আহসান বলেছেন: হা হা হা নসীব খারাপ হলে যা হয় অারকি
....

ঝরঝরে সুপাঠ্য লেখা....

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৫০

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ধইন্না :)

২৩| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫১

আখেনাটেন বলেছেন: একটু স্থূল হলেও বেশ জমিয়ে ক্ষীর বানায়ে ফেলেছেন। মজা পেলুম।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০৮

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ বস :)

২৪| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪৩

ধমনী বলেছেন: জোস হয়েছে।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:১৩

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: আপনার কমেন্টে আমার ধমনী দিয়ে এক লিটার বেশি রক্ত প্রবাহিত হল :)

২৫| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:২১

শীলা শিপা বলেছেন: ভাইয়া তার এক বন্ধুকে বলেছিল আমাকে কিছুদিন পড়াতে... কিন্তু একদিন পড়ানোর পর সে ভাইয়াকে বলে দিছে তোরে বিনা বেতনে পড়াতে রাজি আছি কিন্তু তোর বোনরে না... মাফ কর!! B-) মনে পরে গেল...

শেষ টা ভাল হইসে!!! :) :)

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০০

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: আহারে বেচারা :(
আপনিতো ওরে হাপসোল খাওয়াইছেন| আমার সমবেদনা তার জন্য| ওরে বুকে টানতে মুন্চায়| দুজনই ব্যার্থ| তয় রবার্ট ব্রুস কইছে ..... :)

২৬| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


লেখার স্টাইল ভালো লেগেছে।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৩

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: থেংকু :)

২৭| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:০০

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: আর আমার ছাত্রীকে চুমু খাওয়ার ব্যাপারটা জানলে.......।। :-P ।।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১২

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ওরে বাপস! আপনি তো সেই খিলাড়ি! :)

২৮| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ২:০৪

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: আফসুস ভাই! আফসুস!

সাতার কাঁটার কথাডা ক্যারে কইতে গেছিলেন? পুরা ক্যারিয়ারটাই গেল।
পিচ্চি বাচ্চাকাচ্চা আসলেই বদ জিনিস। দেখছেন তো, পিচ্চিডায় আপনেরে ক্যামনে খারাপ কথা শিখায়া দিল! =p~

আপনের ছাত্রটা এপিক জিনিস আছিলরে ভাই! ঐডারে আমি পড়াইতে পারলে রম্যকান্ত হইয়া যাইতাম শিউর।

মজা পাইছি। =p~

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৯

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: এই ছুডো ছুডো পুলাপাইনগোরে তাই দুইচুক্ষে দেখতে পাই না| পুরাই প্যাঁচায় দেয়|
রম্যকান্ত শব্দটা হেব্বি লাগছে| ধইন্না এমন পার্ভাট লিখা গলধকরণ করার লাইগা

২৯| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০১

মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: হাহাহাহাহাহাহাহা...দারুন লিখেছেন! ++++

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৫

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ধন্যবাদ :)

৩০| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২৯

রাতুল_শাহ বলেছেন: শেষে এসে খুব মজা পাইছি ভাই।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২৭

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: :) :) ধন্যবাদ

৩১| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০০

সালাহউদ্দীন আহমদ বলেছেন:
ভাল লাগলো। নিজের ছাত্র জীবনের কথাও মনে পড়লো। আমি অবশ্য ছাত্র-ছাত্রী দুইই পড়িয়েছি। তবে আমার এক বন্ধু ছিলো আপনার মত। ছাত্রী ছাড়া পড়াতোনা। সে ছিলো আরও এক ডিগ্রী। ইন্টার বা তার আগের লেভেলের অনেক মেয়েই সাধারণত নিজেদের খুব বুদ্ধিমতী মনে করে। ফলে তাদের পটানো খুব কঠিন নয়। সে চেষ্টা করতো সব ছাত্রীই যেন তার প্রেমে পড়ে।

যাহোক, ভাল থাকুন আর ছাত্রী পড়াতে থাকুন। হাসান মাহবুবের কমেন্টে, লেখার মানোন্নোয়ন বিষয়ক পরামর্শ সুন্দর।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০০

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ইন্টার বা তার আগের লেভেলের অনেক মেয়েই সাধারণত নিজেদের খুব বুদ্ধিমতী মনে করে। ফলে তাদের পটানো খুব কঠিন নয়।
ha ha ;) ;)

৩২| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৫

ঘুম হ্যাপি বলেছেন: মজা পেলুম।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০২

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ;) ;)

৩৩| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২৭

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: লেখা ভালো লেগেছে। তবে হামা ভাই যা বলেছেন সেটা একটু ভেবে দেখতে পারেন। বিষয়টা হচ্ছে অনেকটা এমন যে আপনি খুব চমৎকার একটা তরকারী রান্না করেছেন কিন্তু তাতে লবন বেশি বা কম হয়ে গেছে।

শুভ কামনা রইল।

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:০২

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: আচ্ছা কাভা ভাই। দেড়িতে প্রতিউত্তর করার জন্য দুঃখিত

৩৪| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫১

মোহাম্মদ ফয়েজ উদ্দিন পারবেজ বলেছেন: সেই হইছে!!!

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৩

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ;) ;)

৩৫| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৬

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: লিখাটা ভাল লাগলো , শেষ দিয়ে একটু বেশিই --------

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৪৯

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ধন্যবাদ লিটন ভাই। দেড়িতে প্রতিউত্তর করছি বলে সরি

৩৬| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৩২

মিয়া মোহাম্মাদ আসাদুজ্জামান বলেছেন: আমার শালার বোনের লগে সাতার কাটি। চমৎকার লেখা। লেখককে ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৯

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: থ্যাংকিউ

৩৭| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:১০

আবু শাকিল বলেছেন: অভিজ্ঞতায় যে না রস।লেখায় আরো।
শেষ টা আরো ভাল :)

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৩

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: মেলা দিন পর রিপ্লাই দিলাম। সরি

৩৮| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:১৬

রানার ব্লগ বলেছেন: শরিল ও মোন দুইটাই নরম, বুঝলাম কিন্তু ভাইজান মোন নরম বোঝা যায় তার আচারোনে কিন্তু সরিল খানা নরম বুঝলেন ক্যামনে :P

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩২

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: এতো বেশি জিজ্ঞেস করা যাবে না। সব লুল

৩৯| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: এমন লুল (স্বীকারোক্তি আছে) মাষ্টা্র থেকে মেয়েকে
নিরাপদ রাখতে এমন সচেতন মা প্রতি ঘরে
ঘরে থাকা আবশ্যক

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৪

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: কথা সত্য

৪০| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩২

আছিমভ বলেছেন: ব্যাপক বিনোদন......

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৪

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: তা বটে

৪১| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৬

অভ্রনীল হৃদয় বলেছেন: হা হা হা। রম্য হিসেবে বেশ ভালো লাগলো। :)

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৫

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: থ্যাংকিউ

৪২| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৪

কমরেড নীল বলেছেন: দারুন লিখেছেন! ++++

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৬

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: থ্যাংকিউ

৪৩| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৬

শাহাদাত হোসেন বলেছেন: আমিতো ভাই ছাত্রী গোরে দেখবার পারিনা।এদের গলার স্বর পেট থেকে মুখে আনতে আনতে জান বাহির হয়ে যায় ।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৬

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: এক বস্তা সমবেদনা

৪৪| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৩

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: পড়তে পড়তে অনেক হাসিলাম,,,, অনেক দিন হয় এত হাসি নি :) :) :) তবে হ্যা মাস্টার হিসেবে খারাপ না,,,, :) তবে শুধু ছাত্রী পড়ান এতে অনেকের মনে অনেক সন্দেহ জাগ্রত হতে পারে বা ইতিমধ্যে হয়েছে। তবে টিউশনি চালিয়ে যান এক টা গেছে তো কি হইছে আরো অনেক আসবে :) :)
আমাকে একদিন অংক বুজাইছিলেন ওতেই বুজেছি মাস্টার মশাই দারুণ পড়ায়,, তবে ছাত্র ছিলাম বলে মনে হয় কিছুটা অযত্ন ছিল,,কিন্তু ছাত্রী হলে মনে হয় পুরা যত্ন হতো :) :)
আর হ্যা আর পর "ইয়ে" টা সামলিয়ে রাখিয়েন,, :p :p বলা যায় না বাচ্চা কাচ্ছা আমার যদি টেনে ছিঁড়ে দেয় :) :) :)
আর মুখ ফসকে বলার অভ্যাস টা দূর হলে আর আজকে টিউশনি করতে বাধা থাকত না :)

২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১৩

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: হা হা। তোমার কমেন্ট পড়ে ভাল লাগল।
পরেরটার উত্তর দেই, আমি কাউকে পড়াই নাই। এটা কাল্পনিক পোস্ট

৪৫| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১১

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: উপরের লেখাটি তারাপদ রায়ের “শিশু” নামের রম্য থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে লেখা। লেখক পুরাই বেরসিক, এমন ফুটনোট কেম্নে দেয়!!! B:-/

;) :P

=p~ =p~ =p~

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৭

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: হে হে। দিয়া দিছি কি আর করার

৪৬| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩৪

আরজু পনি বলেছেন:

ব্লগারদের সময়টা নিরাপদ নয়...একটা জায়গা একটু রিচেক করতে পারেন ।
বাকীটা মজার হয়েছে ।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৮

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: অনেকদিন পর প্রতিউত্তর করছি বলে দুঃখিত।
ধন্যবাদ। ধন্যবাদ। ধন্যবাদ

৪৭| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:২৭

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: এই দিয়ে ২ বার পড়লাম...!!!!! ও হ্যা ছাত্রীর নাম খানা আমার বড়ই জানিতে ইচ্ছে করিতেছে। :)

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৯

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: কাল্পনিক

৪৮| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:২৮

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: এই দিয়ে ২ বার পড়লাম...!!!!! ও হ্যা ছাত্রীর নাম খানা আমার বড়ই জানিতে ইচ্ছে করিতেছে। :)

৪৯| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:২৯

ইদানীং জাহিদ বলেছেন: he he

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪০

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: হে হে

৫০| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৫৯

উল্টা দূরবীন বলেছেন: লোল!

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪১

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: পুরাই লুল

৫১| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩০

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: মজার হলেও কিছু কিছু শব্দ ভালগার লাগলো। একটু রেখে ঢেকে লিখলে ভালো করতেন।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪১

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: কী আর করার। লিখে ফেলেছি

৫২| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩১

মুহাম্মদ তারেক্ব আব্দুল্লাহ বলেছেন: শেষমেস হাসলুম, সাথে সাথে একটু কাসলুম ।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪২

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: কাশাকাশি ভাল না কিন্তু

৫৩| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪২

অগ্নি সারথি বলেছেন: খেক। সাতার কাটতে গিয়া ডুইব্যা গেলেন তো বাইজান।

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪২

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: কপাল

৫৪| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৬

বাংলার ফেসবুক বলেছেন: সুতরাং ওকে পড়াতে আমার কোন অসুবিধা নেই। কিন্তু অসুবিধা ওর বাবা মায়ের। আগেই বলেছি, ওর বাবা পলিটিকাল সায়েন্সের লেকচারার, তাও আবার মহিলা কলেজের। মহা জাদরেল লোক। ওরা সবসময় চোখে চোখে রাখে আমাকে। এমনকি বলেছে, ছাত্রীর সাথে ছাত্রীর ভাইকেও পড়াতে হবে!

০৮ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:৩১

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: :P

৫৫| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৯

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: হৃদয়, আমি জীবনে কোনদিন কাউকে পড়াইনি| এটা জাস্ট ফান! সব চরিত্র কাল্পনিক

৫৬| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৩

আহমাদ জাদীদ বলেছেন: চখাম পুষ্ট! +++ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৩

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: থেংকু

৫৭| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০৭

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: অকে ভাইজান :) :) :) আমি বুজিতে পারিয়াছি :) :)

৫৮| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৫৭

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: বয়সটা জানুন, যথাক্রমে ৭ এবং ৮।। ধন্যবাদ।।

৫৯| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪০

নির্বাসিত_নির্বাক বলেছেন: হা হা হা হা . ভাইরে এক্সাম আছে.।.।.।.। এখন হাসি না থামলে পড়মু কেমনে? ব্যাপক মজা পাইলুম.। ;) :D

৬০| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫১

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ওক্কে| হাসি থামায়া পড়তে বসেন

৬১| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৮

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: লেখা উপভোগ করলাম ।
আমারো কিছু কথা মনে পরে গেল ।
ভাল থাকবেন

৬২| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৭

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: তাইলে লিখে ফেলেন মাহমুদ ভাই

৬৩| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৫৬

মানবী বলেছেন: সোহান তো "আঁখিও সে গোলি মারে." গান শিখায়নি, "সাঁতার কাটি" জানা না থাকলে হয়তো এই গানই মুখে চলে আসতো!!
শুধু শুধু বাচ্চাটাকে দোষ দিয়ে কি হবে!!! :-)

মজার পোস্টের জন্য ধন্যবাদ আরণ্যক রাখাল।

৬৪| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫৫

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: হা হা| সেটাও ঠিক| বাচ্চারা নিষ্পাপ

৬৫| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১১

নেক্সাস বলেছেন: hahahaha. darun darun....

৬৬| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১৪

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: থেঙ্কু পড়ার জন্য

৬৭| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:০২

রিপি বলেছেন: হা হা হা হা হা ..... অনেক মজার তো... হাসতে হাসতে শেষ হয়ে যাচ্ছি...। :-B

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৩৫

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: মজা দিতেই লিখছি!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.