নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মাতাল ঋত্বিক আমি, প্রেমকথা আমার ঋগ্বেদ

আরণ্যক রাখাল

মাতাল ঋত্বিক আমি, প্রেমকথা আমার ঋগ্বেদ

আরণ্যক রাখাল › বিস্তারিত পোস্টঃ

নায়কের কোন ক্যারেকটার নেই

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২৮

রোদের মাকে আমি যতোটা সম্ভব এড়িয়ে চলার চেষ্টা করি। রাস্তাঘাটে দেখা হলে এমন একটা ভাব করি যেন আমি এই মাত্র মহা কোন কাজ করে ফিরলাম, এখন সামনে কেউ আমার জন্য অপেক্ষা করে আছে, আমি এই মুহূর্তে সেই রকম ব্যস্ত। কোন দিকে তাকানোর টাইম নেই। কিন্তু আমার এই ব্যস্ততার তিনি থোরাই মূল্য দেন। তিনি আমাকে থামাবেনই। মহিলা প্রচণ্ড ত্যাঁদড়। ত্যাঁদড় শব্দটা সাধারণত পিচ্ছিপাচ্চা ছেলেদের বেলা ব্যবহার করা হয়, আমিও করি। কিন্তু রোদের মাকে ত্যাঁদড় বলায় শব্দটার বিন্দুমাত্র অপব্যবহার হয় না, বরং আমার মনের ক্ষোভটা মেটে।
দেখা হলেই আমাকে কোন না কোন কাজে বেগার খাটাবেনই। এই যেমন পরশু আমার হাতে পাঁচশ টাকার একটা নোট ধরিয়ে দিয়ে বললেন, “বাবা, এক কেজি খাসির মাংস এনো দাও। মেহমান আসছে। তোমার আঙ্কেল বাড়িতে নাই। তুমি ছাড়া আর কেউ নেই এনে দেয়ার মতো”।
আমি মাথা চুলকে, বাম হাতের ‘দুপুরবেলায় সাতটা বাজা’ ব্যাটারিবিহীন ঘড়িতে তাকিয়ে, মুখে করুণ ভাব এনে বলি, “আনটি, আমার একটু কাজ ছিল। পানির লাইন চলে গেছে। মিস্ত্রি আনতে হবে”। কথাটা ষোলআনা মিছে যদিও কিন্তু আমি আমার বলার দক্ষতায় সেটাকে সত্যিতে কনভার্ট করার আপ্রাণ চেষ্টা করি।
আমার কথা তিনি বিন্দুমাত্র বিশ্বাস করলেন বলে মনে হয় না। আসলে আমি বড়ই নিষ্পাপ ছেলে। মিথ্যে বলতেই পারি না! সবাই ধরে ফেলে। নয়ত ওরা ধরেই নিয়েছে, আমি মিথ্যে বলি!
“বাবা, পানির লাইন পরেও ঠিক করার যাবে কিন্তু মেহমান না খেয়ে চলে গেলে কী হবে ভাবো”, বলেন তিনি।
অগত্যা মাংস কিনতে যেতে হয়েছিল আমায়।
আজ আর সেটা হচ্ছে না। এখন যেভাবেই হোক আমাকে কাকার দোকানে পৌঁছতেই হবে। সকাল থেকে একটাও বিড়ি টানিনি। পকেট ফুটা। ভাগ্য ভাল আমার মত কিছু ছেলেকে কাকা বাকি দেয়। না হলে ধোঁয়াথার্মিয়ায় মরতে হতো!
আমি কাঁঠাল গাছটার নিচ দিয়ে চলে যাওয়া গলিটা দিয়ে কেটে পড়তে পা বাড়াই।
“গোপাল দাঁড়াও!”
গোপাল! আমার পিতৃদত্ত এতো সুন্দর একটা নাম থাকতে ‘গোপাল’! আমার এই মুহূর্তে পারভেজ স্যারের মেয়েকে পালিয়ে নিয়ে যাওয়ার ইচ্ছে করছে। তিনিই আমাকে এই ঐতিহাসিক নামটা দিয়েছিলেন। স্কুলে সবাই এই নামে খেপাত। এতদিন পর ও নামটা পুনর্জন্ম লাভ করল কীভাবে?
আমি না শোনার ভান করে হাঁটতে থাকি। কিন্তু আগেই বলেছি, তিনি ত্যাঁদড়। পিছেপিছে এসেছেন।
“ঋদ্ধি, একটু দাঁড়াও বাবা”
তিনি হাঁপাতে হাঁপাতে এসে বললেন, “পালাচ্ছিলে কেন?”
“না আনটি, ঐ বাজারে যাওয়ার দরকার ছিল। মেহমান এসছে। মাংস কিনব”
আনটি কিছুক্ষণ হাঁপান। তার এই কদুর মত শরীর নিয়ে তিনি যে আমাকে ধাওয়া করেছেন, এজন্য তাকে মেডেল দেয়া উচিৎ।
“বাবা, আমাদের বাথরুমে পানি আটকে আছে। বের হচ্ছে না। একটু আসো প্লিজ”
আমি একেবারে বাকরুদ্ধ হয়ে গেলাম। বেকার আছি বলে কি আমার কোন মূল্য নেই মাইরি? বাথরুম পরিষ্কার করতে পর্যন্ত আমাকে ডাকবে? আমার ইচ্ছে করল, মুখের উপর দুটা কথা শুনিয়ে দেই। কিন্তু পারলাম না। মধ্যবিত্তের ফালতু ভদ্রতা!
“আনটি, মেথরপট্টিতে অনেকে আছে, ওদের ডাকুন না”
উনি এখনও হাঁপাচ্ছেন। মুখের ঘাম মুছতে মুছতে বললেন, “তুমি থাকতে মেথর ডাকব কেন? ওটা কোন ব্যাপার না। একটু নাড়াচাড়া করে দিলেই পানি চলে যাবে”।
“আনটি আমি গোসল করছি। এখন আবার করা লাগবে তাইলে”, বলি আমি।
“শুধু একটু নাড়াচাড়া করে দিলেই হবে। পানি এমনভাবে জমছে যে রোদ গোসল করতে পারছে না”
রোদের গোসলের কথা শুনতেই মনের সব আপত্তি দূর হয়ে গেল।
আমি রোদদের বাড়ি গিয়ে দেখব, ও শুধু একটা তোয়ালা বুকে আটকিয়ে বাথরুমের সামনে দাঁড়িয়ে। বাড়িতে কেউ নেই। আনটি কী একটা কাজে বাইরে চলে যাবেন। আমি ওর সামনে গিয়ে একটা লাঠি টাইপ কিছু নিয়ে বাথরুমের দিকে ইন্ডিগেট করে বলব, “একটু ঘুতিয়ে দিলেই ঠিক হয়ে যাবে!”
তারপর সব ইতিহাস!
ধুর শালা, কী ভাবছি এগুলা! আজ থেকে আর কোন বাজে সাইট ভিজিট করব না। লুতফর রহমানের ‘যুবক জীবন’ বইটা আবার পড়া আমার জন্য অত্যাবশ্যক হয়ে পড়েছে।
রোদদের বাড়িটা আমাদের পাড়ার একেবারে মাঝে। বাড়ির পিছনেই একটা কিন্টার গার্ডেন। এই স্কুলে আমিও পড়েছি। আগে বিকেল হলেই এর মাঠে ক্রিকেট খেলাটা আমাদের একমাত্র কাজ ছিল। এখন মাঠই নেই, খেলব কি!
ওদের বাড়িতে ঢুকেই ধাক্কা খেলাম। রোদের ছোট বোন নিশু এতো বড় হয়ে গেছে! এই তো কিছুদিন আগেই, ওকে দেখলাম- পিচ্চিপিচ্চি ছেলেগুলার সাথে সাইকেল চালানো শিখছে! বিকেলবেলা রোদের সাথে হাঁটতে বের হতো। আমরা ভ্যা করে ওর বড় বোনের দিকে তাকিয়ে থাকতাম!
অবশ্য রোদ আমাদের কোনদিন পাত্তা দেয়নি। স্কুলে আমি ওর দুবছর সিনিয়র ছিলাম। কিন্তু সিনিয়র হিসেবে আমাকে রোদ মোটেই সম্মান করতো না। তাতে অবশ্য কিছুই যায় আসে না। সম্মান করাটা ওর দায়িত্ব। আর জুনিয়র হিসেবে স্নেহ, মায়া, মমতা ইত্যাদি ইত্যাদি করাটা আমার কর্তব্য। ও ওর দায়িত্ব পালন না করতে পারে, কিন্তু আমি আমার কর্তব্যে ফাঁকি কেন দেব? “তুমি অধম তাই বলিয়া আমি উত্তম হইব না কেন?”
আমি নিশুর দিকে তাকিয়ে ঋদ্ধ হই। আমার মনে হয়, ওর দেহ থেকে একধরনের আনন্দরশ্মি নির্গত হচ্ছে। এই রশ্মি অত্যাধুনিক স্পেক্ট্রমিটার মিটার দিয়েও দেখা যায় না। অনুভব করতে হয়। ও সকাল বেলার আলোর মতো, সামান্য রোদ উঠলেই আর তাকে খুঁজে পাওয়া যায় না। আমার ইচ্ছে করে ওকে ছুঁয়ে দেই। ছোঁয়ার মাধ্যেই ওর দেহ থেকে সামান্য কিছু পবিত্রতা আমার শরীরে কপি করে নেই।
কিন্তু ছুঁতে চাইলেই তো আর ছোঁয়া যায় না! আমার মত আরও কত জন ওকে ছুঁতে চাইতে পারে! চাইলেই পাওয়া যায় নাকি?
বাথরুমটা রোদের রুমের পাশে। যাওয়ার সময় ওর রুমে তাকালে দেখতে পাই শুয়ে শুয়ে কী একটা বই পড়ছে। উপন্যাস টুপন্যাস হবে। আমি রোদের মুখটা দেখতে পাইনি। শুধু গাছের মোটা ডালের মতো পা দুটো দেখতে পেয়েছি। কী সেক্সি ফিগার!
আমি বাথরুমে উঁকি দিয়ে দেখি, সত্যি সত্যি অনেক পানি জমেছে। এই পানি সরানো আমার কাজ নয়। আর যদি সরাতে পারি, তাহলে আমার পেশাদারভাবে মেথরামিতে নাম লেখানো উচিৎ। এই কাজে আমি উন্নতি করতে পারব!
“রোদ, রডটড থাকলে দাও”
আমি ওর ঘরে সামনে দাঁড়িয়ে বলি। রোদ বই থেকে চোখ সরিয়ে আমাকে দেখে। তারপর উঠে বসে বলে, ‘রড তো নাই”
“নাই মানে। আমি কী তাইলে হাত দিয়ে পরিষ্কার করব?” বলি আমি ওর মুখের দিকে তাকিয়ে। হয়তো দেরী করে উঠেছে ঘুম থেকে, চোখগুলো ফোলা ফোলা। ওর গলার কাছে কীসের একটা দাগ। আঁচড়ের? হতে পারে। সুযোগ পেলে কে বা ছেড়ে দেবে?
“আচ্ছা, ঋদ্ধিমান ভাই, আপনি মেথরামি শুরু করলেন কবে থেকে?” আমার পায়ের দিকে তাকিয়ে বলে ও।
আমি ওদের বাড়িতে ঢুকেই প্যান্ট গুঁটিয়ে নিয়েছি প্রায় হাঁটু পর্যন্ত।
আমি খানিকটা লজ্জা পেয়ে বলে, “এইতো আজ থেকে!”
“ও। তা মেথরের কাছে রড থাকে না বুঝি?”
বলতে ইচ্ছে হলো, ‘টেম্পোরারি রড সবার থাকে”। কিন্তু কিছু না বলে ওর ঘর থেকে বেড়িয়ে আসি। আসলে রোদের সামনে আমি বেশিক্ষণ থাকতে পারি না। এ জন্য না যে ও সুন্দরী। এ জন্য যে, ও চরম মাত্রায় হাস্কি। সুন্দরী মেয়ে রাস্তাঘাটে অনেক দেখা যায়। হাস্কি কাম সুন্দরী কাম পাঁচ ফুট পাঁচ ইঞ্চি লম্বা ক’জন আছে? ও আসলে একটা ফুললি লোডেড এইট জিবি পর্ণ ম্যামরি। লোড করার সময় যেমন মনে হয়, পুরোটাই আজ দেখেই ছাড়ব! কিন্তু দশবারোটা দেখার পর যেমন আর দেখতে ইচ্ছে করে না, রোদ তেমনই। কিছুক্ষণ তাকিয়ে তাকলেই আর তাকাতে ইচ্ছে করে না।
রড নেই তবে একটা কাজ চালানোর মতো লাঠি এনে দেন আনটি! সেটা নিয়েই রণক্ষেত্রে লাফিয়ে পড়ি আমি। প্রায় একঘণ্টা বিভিন্নরকম কসরত করে, বালতি বালতি পানি ঢেলে, পাইপের ভিতর হাত পর্যন্ত ঢুকিয়ে দিয়ে আমি যখন বাথরুম থেকে বেড়িয়ে এলাম, তখন আর আমি ঋদ্ধি নেই। পুরোমাত্রায় মেথর হয়ে গেছি। সারা শরীর ভিজে গেছে। প্যান্ট হাঁটু পর্যন্ত গুঁটিয়ে নিয়েও কাজ হয় নি। পুরোটাই প্রায় ভিজে গেছে।
একটা সেলফি নিলাম। বাড়ি গিয়ে ফেবুতে আপ করতে হবে।
আমি যতোটা ভালভাবে হাতমুখ ধুয়ে চলে যাওয়ার সময় পিছন থেকে রোদ বলল, “মেথর সাহেব, পারিশ্রমিক না নিয়েই যাচ্ছেন যে”।
একঘণ্টা পানির সাথে লড়াই করে আমার মেজাজ বিচ্ছিরি রকম খারাপ হয়ে গিয়েছে। আমার বলতে ইচ্ছে হলো, “তুই গোসল কর। আমি দেখি। এই পারিশ্রমিক চাই। দিতে পারবি?”
কিন্তু আমি ভদ্র ছেলে। পাড়ায় আমার নামে খারাপ কথা কেউ বলতে পারবে না। তাই আমার মুখে এগুলো মানায় না।
আমি যতোটা সম্ভব ভদ্রভাবে বললাম, “যাও একশ টাকা নিয়ে এসো”
“দাঁড়ান” বলে রোদ ঘরে চলে গেল। চল্লিশ পঞ্চাশ সেকেন্ড পর আমার হাতে একটা একশ টাকার নোট দিয়ে বলল, “ভাগেন এখন”।
আমি টাকাটা মানিব্যাগে রেখে বেড়িয়ে এলাম।
***********************
লেখাটা দেখে নিয়ে রিয়াজ বলল, “তোর নায়কের কোন ক্যারেকটার নাই মাইরি!”
রিয়াজ মোটামুটি সাহিত্যবোদ্ধা, আমাদের “ভাল আছি” ক্লাব থেকে যে লিটলম্যাগটা প্রতিবছর বের হয় তার সম্পাদনাও ও করে।
“গল্প উপন্যাস পড়ে মানুষ চরিত্র নিয়ে আলোচনা করে। তোর নায়কের কোন চরিত্রই নাই”
আমি শুধু বলি, “বুঝলাম”।
“নায়িকার নামটা রোম্যান্টিক। নায়কও হবে তেমন। একটু হাবাগোবা অথবা মিষ্টি শয়তান টাইপ। ও মেয়েদের ফিগার দেখবে না। চোখ নাক কান মুখ দেখবে আর নায়িকার প্রেমে পড়ে যাবে। লতাপাতা বুঝলি তো। আর তুই নায়ককে মেথর বানায় দিছিস! ওঁর কোন ব্যক্তিত্ব নাই। নায়িকাকেও দেখে, ওঁর বোনকেও স্ক্যান করে। নায়কের ওটা চোখ না স্ক্যানার?”
আমি চুপ করে থাকি। কিছু বলার খুঁজে পাই না।
“কিছু কচ্ছিস না ক্যান?”
“আচ্ছা, তুই বলতে চাচ্ছিস, নায়ক হিজড়া টাইপ হবে। চশমা চোখে থাকলে আরও ভাল। মা সকালে ভাত খাওয়ায় দিবে। সারাদিন বই পড়বে। মাঝেমাঝে প্রেমে পড়বে, এই তো?”
“খারাপ কী? তুই এইটা এডিট করে অমন করে দে। নয়তো নতুন একটা ল্যাখ। এটা বাল হইছে”
“চু****রানী” বলে ওঁর ঘর থেকে বেড়িয়ে এলাম।

মন্তব্য ৮২ টি রেটিং +১২/-০

মন্তব্য (৮২) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:২৪

তার আর পর নেই… বলেছেন: নাহ্, একটা পর্ন দেখতেই হবে।
সানি লিওন লিখে ইউটিউবে সার্চ দেওয়ার পর বলে, কনফার্ম ইওর এইজ।

মোটামুটি লাগছে।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:২৬

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: কনফার্ম করেন তাইলে!!!
থেংকু পড়ার জন্য

২| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৪৩

কল্লোল পথিক বলেছেন: চমৎকার গল্প ভাল লেগেছে।
শুভ কামনা জানবেন।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৫৩

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: আপনার ভাল লেগেছে জেনে আমারও ভাল লাগছে

৩| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৫০

উল্টা দূরবীন বলেছেন: লিখিত গালি দিলেইই কি স্টার চিহ্ন উঠে? :p
লেখা পড়িয়া মজা পাইলুম বটে।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৩

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: সরাসরি দেয়াটা কেমন দেখায়। তাছাড়া, সবাই বুঝতেই তো পারে। কেউ তো আর মায়ের পেট থেকে নেমে ব্লগ পড়তে আসে না!
অনেক অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য

৪| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৫১

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: :(

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:১০

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: :(

৫| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো হয় নাই বেশি।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:১৩

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: অনেকদিন পর গল্প লিখতেছি। দেখি কী হয়

৬| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:১৫

ইনফেকটেড মাশরুম বলেছেন: নব্য কিশোরদের জন্য উপাদেয় লেখা। আমার কাছে সো সো লাগলো...

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৬

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: হ্যাঁ। মান ভাল করতে হবে।

৭| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:১৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: ফর্ম কিছুটা পড়তির দিকে মনে হচ্ছে। শুরুর দিকে যেরকম মেটাফরিক গল্প লিখতেন, কেমন ঘোর-স্বপ্ন-কল্পনা মিশ্রিত, ঐ টাইপ লেখাগুলা খুব ভালা পাইতাম। ওরকম লেখেন। সময় নিয়ে।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৮

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ওরকম একটা লিখছি। মাঝপথে আটকে আছে

৮| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:২৬

বনমহুয়া বলেছেন: মেথর নায়কের গল্পে নতুনত্ব আছে। হা হা

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৯

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: মেথর! মেথর! মেথর! হা হা

৯| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৩০

আনু মোল্লাহ বলেছেন: ভাল হইছে।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫০

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ধন্যবাদ

১০| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১২

মোঃ ইয়াসির ইরফান বলেছেন: চমৎকার লাগলো ।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১৮

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: এ পর্যন্ত যে অল্প কয়েকজনের ভাল লেগেছে, তার মধ্যে আপনি একজন।
অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য এবং ভাল লাগা জানানোর জন্য

১১| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২৭

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: আসলেই নায়কের কোন ক্যারেকটার নাই । পুরাই অচলিল ! নায়িকা একশো টাকা হাতে দিয়া প্রমাণ করিলো নায়ক আসলেই মেথর !!

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৩৪

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: সেইটাই বলছি। পুরাই মেথর

১২| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:২৩

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: “একটু ঘুতিয়ে দিলেই ঠিক হয়ে যাবে!”
তারপর সব ইতিহাস!" নাওযুবিল্লাহ! এসব বলছেন কী! ভাল্লাগসে!

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩০

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: নায়ক তো ক্যারেকটার লেস! তাই আরকি!
এটা নায়কের বয়ান। আমি কিছু কৈ নাই

১৩| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩৩

আবু শাকিল বলেছেন: লেখাটায় আরো সময় দিতে পারতি ।আরেক টু ঘষা-মাজা হলে মন্দ হত না।
প্রথম দিকে পড়ায় খুব ভাল লেগেছে ।শেষে এলোমেলাও হয়ে গেছে।
গালিগালাজ এবং যৌনতা বিষয়ক শব্দে পরিচিত শব্দ ব্যবহার না করে প্রতিশব্দের ব্যবহার পড়ায় আনন্দ দেয় ।
ধোঁয়াথার্মিয়ায় মানে কি রে ???

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩৯

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: আরেকটু সময় দেয়া উচিৎ ছিল, দিতে পারি নাই।
গালিগালাজ দিলাম যেঁ কেন, খুদা জানে।
ধোঁয়াথার্মিয়া মানে কী জিগাইয়েন না

১৪| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৪৬

তৌফিক মাসুদ বলেছেন: মাঝ রাতে মজাই পেলাম বটে, শুভকামনা রইল।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫৫

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: মজা পাইছেন?
অনেকের ভাল লাগে নাই। আমারও মনে হচ্ছে খুব একটা ভাল হয়নি।
আপনার ভাল লেগেছে জেনে ভাল লাগছে।
ধন্যবাদ

১৫| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৩৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: মাইরি.. যেমন গল্প তেমন তার সমালৌচনা!!!

আহা .. সক্কাল সক্কাল আজ পুষ্টি সমৃদ্ধ পোষ্ট পাচ্ছি!! গিয়াস ভাইর ফাটাফাটি রম্যের পর আবার এই নি ;) দারুন :):):) :P
গপ্পো!

+++++++

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:০৪

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: আহারে! এতক্ষণ সবাই খালি নেগেটিভ কথা বলছে!
আপনার কমেন্টে অনেকটা শক্তি পেলাম।

১৬| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:০৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: আরণ্যক রাখাল ,





খুব বাস্তব করে তুলে ধরেছেন আজকালকার তরুন মনের ছবি । একটি মানব মনের আসল চিত্রটি দারুন ষ্টাইলে ঠিক ঠিক তুলে এনেছেন ।
নায়কের কোন ক্যারেকটার নেই...থাকতেও নেই । ক্যারেকটার থাকলেই তো সে মহামানব হয়ে যেত । তাইনা ? আর মহা মানবদের নিয়ে বাস্তবের গল্প আজকাল হয়না ।

আসলে প্রত্যেকটি মানুষ নিজেই শুধু জানে সে কতোখানি শুদ্ধ ক্যারেকটারের অধিকারী । । অন্যকারও জানার কথা নয় ।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:০৬

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: হ্যাঁ। সেটাই। মহামানবদের নিয়ে লিখলে তো ধর্ম গ্রন্থ হয়ে গেল। আমরা যেমন তেমনই তুলে ধরতে চেয়েছি
অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য

১৭| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৩

অগ্নি কল্লোল বলেছেন: দোস্ত, ব্লগে আইছি!!!!!!!!!
তোর পোস্ট পড়ি নাই। পরে জানামু কেমন হইছে

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০০

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: গুড। এবারে ধুমায়া কমেন্ট কর। দেখবি দুই দিনে হিট

১৮| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৫৪

রানার ব্লগ বলেছেন: শুধু গাছের ডালের মতো মোটা পা দুই খানই দেখলেন, আপনি তো মিয়া নজর উচা করতে পারলেন না। ধুর, আপনারে দিয়া হইবো না, নজর উচা করেন, অনেক কিছু দেখবেন।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:০২

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: নজর উচা করা দরকার। তা ঠিক। কতো কিছুই দেখি নাই। আর দেখলেও লিখি নাই!
ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য

১৯| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:০২

কানামাছি ভোঁ ভোঁ বলেছেন: গল্প পইড়া আপনারেই যেন দেখনু। তলায় হিট লাগপে? :`>

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:০৪

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: হুয়াই নট! সব লাগবে। তলায় হিট, উপরে হিট, পাশে হিট, ডানে হিট, বায়ে হিট।
দেন, পারলে।

২০| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:১৮

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: লেখাটা ক্যান জানি তেমন ম্যাচিউরড লাগলো না। আশা করি নেক্সট একটা ভালো লেখা পাবো :)

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৯

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: হুম। বুঝতে পারছি।
আশা করছি, পরের গল্পে আরও ভাল কিছু লিখতে পারবো।
অনেক ধন্যবাদ

২১| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৯

গেম চেঞ্জার বলেছেন: বাহঃ তরুণদের বেশ কিছু ভাবনা, বিড়ম্বনা, আচার-আচরণ, বাস্তব ও অভ্যন্তরীণ মানবিক অবস্থান, দ্বন্ধের সুনিপূণ চিত্রাংকন করে ফেলেছেন ভ্রাতা!!
এর সাথে বিপরীত লিংগের ভাবনা বনাম অভিনয়/ এড়িয়ে যাওয়া/ উপহাস সবগুলাই উঠে আসছে। বিশেষত ঐ মহিলার আচরণটা আমার বাস্তবিক দেখা ২-১জন মহিলার সাথে মিলে গেছে। কাকতালীয়ভাবে এক মহিলার কেবল তিনটি মেয়েই ছিল। কোন ছেলে ছিল না।
সমাজে কিন্তু এইরকম মহিলা মানুষ অনেকটা/পুরুষ না থাকার অভাব/বিড়ম্বনা/বিপদ অনুভব করেন। এই ব্যাপারটা উঠে আসছে।

আফটার অল গল্পের প্লট ভাল লেগেছে। তবে পরামর্শ থাকবে, মেটাফোর দিয়ে একটু প্যাঁচকির গল্প লেখার জন্য।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:০১

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: সুন্দর মন্তব্য গেমার।
প্যাঁচকির গল্পে একটা হাত দিয়েছে। কয়েকদিনের মধ্যেই হয়তো শেষ হবে। দেখা যাক কেমন হয়

২২| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:২৫

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: খুব বাস্তব করে তুলে ধরেছেন আজকালকার তরুন মনের ছবি । একটি মানব মনের আসল চিত্রটি দারুন ষ্টাইলে ঠিক ঠিক তুলে এনেছেন । জিএস ভাইয়ের সাথে আমিও একমত ।
শুভকামনা রইল

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪৩

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মাহমুদ ভাই

২৩| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১২

প্রামানিক বলেছেন: বাস্তবতা নিয়ে বর্তমান তরুণদের চমৎকার চিত্র তুলে ধরেছেন। অনেক ভাল লাগল। ধন্যবাদ

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৪১

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ প্রামাণিক ভাই

২৪| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৪৫

অগ্নি কল্লোল বলেছেন: রোদ কে জানিনা।তয় দোস্ত তোর জায়গায় আমি থাকলে,ললিপপ(টেম্পোরারি ডান্ডা) টারে খোসার ভেতর রাখতাম না।কপালে যা হওয়ার হইত।
পড়ে মজা পাইলাম।
এক্কেবারে পুরা 5 জিবি।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৫৭

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: কস্কি মোমিন। তুই তো সাইয়েদ জামিলের লতায়পাতায় ভাই হয়ে গেছিস!
যাই হোক, থেংকিউ

২৫| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১২

আরজু পনি বলেছেন:

তখন আর আমি ঋদ্ধি নেই। পুরোমাত্রায় মেথর হয়ে গেছি।..পুরো পোস্টে এটুকু ভালো লেগেছে...নায়কের মেথর হওয়াটা ছাড়া বাকীটুকু তথৈবচ...

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩৪

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: হুম। বুঝতে পেরেছি, আরও পরিশ্রম করা উচিৎ ছিল গল্পটায়।
ধন্যবাদ অনেস্ট মন্তব্যের জন্য

২৬| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৩২

চাঁদগাজী বলেছেন:



প্রতিদিনের মানুষেরা নায়ক, জোর করে নায়ক বানাতে অনেকে হিমশিম খেয়ে লেখাকে বিচ্ছিরি বানাচ্ছে আজকাল।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৫৫

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: আমার গল্পে নায়ক নেই

২৭| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:০৮

জনম দাসী বলেছেন: কেমন আছ বাছা?
অনেক ভাল লিখেছ। লিখে যাও। কোন কালো হাত যেন তোমার লেখাকে থামাতে না পারে। জয় তোমার হবেই

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:১৮

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: খুব ভাল আছি।
অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য

২৮| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৪৬

অগ্নি কল্লোল বলেছেন: আবার পড়লাম।।
যেন একটা অ্যাটম বোম।
জামাত ধ্বংসের জন্য যথেষ্ট।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৫০

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: জামাত পাবলিক এই গল্প পড়লে ওদের ভিজে যাবে। ওরা একটু লতাপাতাফুল পড়তে পারে, এগুলা পড়লে ইয়ে হয়ে যাবে একেবারে, বুঝলা বালক

২৯| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:০১

অগ্নি কল্লোল বলেছেন: এই জন্যে তো কইলাম।।জামাত ধ্বংসের জন্য যথেষ্ট।।
পুরাই ললিপপ বস্।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:০৪

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: জি ললিপপ খা। দেখ শিবির এসে তোর পটুতে ললিপপ ঢুকায় দেয় নাকি!
নারায়ে তাকবির!

৩০| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:২৬

অগ্নি কল্লোল বলেছেন: আমার থিম্ চাপাতি
ললপপ আমার ডায়ালগ।।
পাপকে ভয় নেই
অগ্নির কোন ক্ষয় নেই।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৪৭

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: আহা!
ললিপপ আমার ডায়লগ!
গুড!
হ্যাঁ। অগ্নির কোন ক্ষয় নেই। তুই অক্ষয়। মিস্টার খিলাড়ি!

৩১| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১১

প্রবাসী দেশী বলেছেন: মোটামুটি হইছে কিছু একট।

০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৪২

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: বুঝতে পারছি

৩২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৪৩

জুন বলেছেন: তুই নায়ককে মেথর বানায় দিছিস! ওঁর কোন ব্যক্তিত্ব নাই।
মেথরও নায়ক হতে পারে বৈকি, তবে পারিপার্শ্বিক ঘটনায় নায়কের মেথর হওয়াটা কেমন জানি :|
ভালোলাগা
+

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৫৮

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: হা হা।
একটু বানাইতে ইচ্ছা করলো আরকি!
ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য

৩৩| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৪১

নীলপরি বলেছেন: একটা সেলফি নিলাম। বাড়ি গিয়ে ফেবুতে আপ করতে হবে।
হাই টেক মেথর । ভালো ।

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩৮

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: হা হা। হাই টেক মেথর!
ধন্যবাদ পড়ার জন্য

৩৪| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪১

আমি তুমি আমরা বলেছেন: পড়লাম

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:০২

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ধন্যবাদ

৩৫| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৬

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: লেখা বেশ হয়েছে। যে উপাদান লেখায় আছে, একটু মনোযোগ আর সময় দিলে লেখা দারুণ হতো নিশ্চয়ই।

শুভেচ্ছা রইল।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১৫

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রোফেসর শঙ্কু আপনার অনুপ্রেরণাদায়ক মন্তব্যের জন্য

৩৬| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৫

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: গল্প

ভালোই লাগছে।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১৬

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: থ্যাংকিউ রাজপুত্র

৩৭| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০০

মেজদা বলেছেন: এই রকম ঝামেলায় পড়তে হয় অনেকের। মজা পেলাম। ধন্যবাদ

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:২০

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ পড়ার জন্য

৩৮| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:২৩

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: গল্পে রস আছে , অবশ্য তা খুজে নিতে হয়েছে ।
কিছু শব্দ আর বাক্য বেশ উপভোগ করলাম ।
নায়কের 'ও' লাইনে বেশ দখল আছে দেখছি ;)

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৪

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: কি জানি। নায়কের ও লাইনে দখল থাকতেও পারে!!!!
মেলা গুলা ধন্যবাদ পড়ার জন্য গিয়াস ভাই

৩৯| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৩৯

বাংলার নেতা বলেছেন: অসাম..

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৫

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: থ্যাংকইউ, নেতাজি

৪০| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:১১

রুদ্র জাহেদ বলেছেন: নায়ককের কোনো ক্যারেকটার নাই।কিন্তু নায়িকা নায়করে পেশাদার বানাই দিছ "মেথর"।কিছুটা মজাদার অশোভন ব্যাপার স্যাপার যা ক্যারেকটার ছাড়া কেউ বুঝবার পারে না,হাহা

মোটামুটি লাগল

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৫৪

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য

৪১| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:২৬

দিগন্ত জর্জ বলেছেন: হাহাহাহা.. মজা পেলাম।
আর হ্যা, নায়ক তো পুরোই স্ট্রেট ফরোয়ার্ড। যার মধ্যে কোন ছলনা নেই। নায়িকাকে দেখে কামনা জাগবে এটাই তো স্বাভাবিক। হাজার হলেও, নায়ক তো আর নপুংশক হতে পারে না।

আমার বলতে ইচ্ছে হলো, “তুই গোসল কর। আমি দেখি। এই পারিশ্রমিক চাই। দিতে পারবি?” এইটা যদি নায়িকাকে বলা হতো, তবে রিএ্যাকশনটা কী হতে পারতো তাই ভাবছি।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৬

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: রিএকশানের কথা ভেবেই তো নায়ক বলেনি। যেহেতু ওর ক্যারেকটার নেই সুতরাং বলা উচিৎ ছিল

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.