নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মাতাল ঋত্বিক আমি, প্রেমকথা আমার ঋগ্বেদ

আরণ্যক রাখাল

মাতাল ঋত্বিক আমি, প্রেমকথা আমার ঋগ্বেদ

আরণ্যক রাখাল › বিস্তারিত পোস্টঃ

হ য ব র লঃ- ক্লাইন এর্নার গল্প, বাংলা অ্যাকাডেমির নাটক এবং একটি পিরীতিময় কবিতা আর সমসাময়িক ত্যানা B-)

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৩

ক্লাইন এর্নাকে চেনেন? না? তাতে কী? এখন চিনবেন! আমিও তো কেবল চিনলাম।
ক্লাইন এর্না হলো জার্মানির একটি সুন্দরী মেয়ে (আমি তাকে দেখিনি, কিন্তু সুন্দরী ভাবতে দোষ কী?)। সে অনেকটা আমাদের বল্টুর মতো। কিন্তু বল্টু যেমন চালাক, ও তেমন বোকা; আবুল আরকি।
এর্না তখন ছোট। ওর কোলে একটা বিড়াল। বিড়ালটা মিউমিউ করছে। ওর মা দেখতে পেয়ে বলল, “এর্না, বেড়ালটার ল্যাজা ধরে টানছিস ক্যান?” এর্না নিষ্পাপ মুখে বলল, “আমি কৈ টানছি। বেড়ালটাই তো টানছে। আমি তো শুধু ল্যাজাটা ধরে আছি!”
এই হলো এর্না- ক্লাইন এর্না। জার্মানে ক্লাইন শব্দের অর্থ ছোট। তাই ক্লাইন এর্নাকে ইংরেজিতে লিটল এর্না বলা হয়। কিছুকিছু মানুষ আছেন যারা আজীবন ছোট থাকেন। যেমন- নাবালক বসু। সাবালক হওয়ার পরও তিনি নাবালকই থেকে যাবেন। তিনি যখন বিয়ে করবেন, তারপর বাচ্চা পয়দা করবেন, তখন প্রতিবেশীরা বলবে, “নাবালকটা বিয়ে করে ফেলল! বিয়ে করল করল, বিয়ের পাঁচ মাসের মধ্যে বাচ্চা! ভাবা যায়! হাউ ফাস্ট!”
আমার এক এলাকাতো বড়ভাইয়ের বাবার নাম রমণীমোহন। সবাই এখন তাকে রমণী নামেই ডাকে!
সে যাই হোক, তো ক্লাইন এর্না তখন বড়ো হয়েছে। বড় বড় হলেই থুড়ি বড় হলেই বয়ফ্রেন্ড জুটবে, স্বাভাবিক। একদিন এর্নার বয়ফ্রেন্ড বলল, “চল এর্না, নদী পার হয়ে ঐ দ্বীপে যাই। ঐ দ্বীপে কেউ নেই। শুধু তুমি আর আমি। যাবে?”
ক্লাইন এর্না বলল, “কেন হানি, ওখানে কেন?
ওর বয়ফ্রেন্ড কী বলেছিল জানি না, আমার মনে হয় বলেছিল, “ওখানে তোমাকে বাইবেলের শ্লোক শোনাবো!”
যাই বলুক, এর্না রাজি হয়ে গেল যেতে ঐ দ্বীপে। একদিন ভোরে ওরা নৌকায় উঠল। তখনও বেশ অন্ধকার চারিদিকে। ঠিক হলো, এর্না দাঁড় ধরবে আর তার বয়ফ্রেন্ড বৈঠা বাইবে। কথামতো, এর্না দাঁড় ধরে থাকলো, আর বয়ফ্রেন্ড নৌকা বাইতে শুরু করলো।
একঘণ্টা দাঁড় বেয়ে বয়ফ্রেন্ড বলল, “এর্না, চারপাশটা কেমন চেনাচেনা লাগছে না? একঘণ্টা ধরে দাঁড় বাইছি, এখনও দ্বীপে পৌঁছলাম না কেন?’
এর্নাও চারিদিকে চোখ বুলিয়ে কণ্ঠে চারানা বিষাদ, চারানা হতাশা আর আট-আনা রাগ মিশিয়ে বলল, “ইসস। আমি তো লক্ষ্যই করিনি। নৌকা যে এখনও পাড়ে বাঁধা সেটা আমি খেয়ালই করিনি। কিন্তু তুমি তো খেয়াল করতে পারতে? চোখে দেখতে পাও না, নাকি? নাকি চশমা লাগাতে হবে? কানা কোথাকার!”
এই হলো অবস্থা! যেটা আগে করার, সেটাই আগে করতে হয়। নাহলে, সব পণ্ড। যেমন, আমি যখন এই পোস্ট লিখতে বসেছি, কোন উদ্দেশ্য নিয়ে বসিনি, তাই এখনও পাড়েই পড়ে রইলাম! কেন লিখছি, কী লিখছি কিছুই জানি না!

সৈয়দ মুজতবা আলীকে একবার এক জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, “স্যার, এটা কি সত্যি যে, ইউ আন্ডারস্টান্ড মোর দ্যান টুয়েন্টি ল্যাংগুয়েজেস?”
তিনি জবাব দিয়েছিলেন, “নো ম্যাম, আই মিসআন্ডারস্টান্ড মোর দ্যান টুয়েন্টি ল্যাংগুয়েজেস!”
মুজতবা আলী পণ্ডিত ব্যক্তি ছিলেন। কিন্তু এই ব্যক্তি মহাপণ্ডিত!



এমনই একজন মহাপণ্ডিতের দেখা কয়েকদিন আগে সামুতে পেয়েছিলাম। ভদ্রলোক বাংলাদেশের তরুণ সমাজের উপর খুব ক্ষ্যাপা। এরা দেশের ইতিহাস জানে না, ঐতিহ্য জানে না, এমনকি আমাদের ভাষার যে ইতিহাস, সেটাও জানে না। তরুণেরা যে কিছুই জানে না, এটার প্রমাণস্বরূপ তিনি একটা ভিডিও পোস্ট করেছেন। আর তিনি ক্ষেপে গিয়ে লিখেছেন-
“আমি কিছু টা অবাক আর অনেকটা হতাসহতাসা কাটিয়ে ওঠার কোন পথ খুজে না পেয়ে ভিডিও টা পোষ্ট করলাম।”
তার (নাকি চন্দ্রবিন্দুযুক্ত তাঁর?) হতাশ আর খুঁজে বানান দ্রষ্টব্য!

ছাত্রকে একবার পণ্ডিত বলেছিলন, “তোকে যদি বলা হয়, জ্ঞান আর টাকা- এই দুইটার মধ্যে যেকোন একটা, তোকে ফ্রি ফ্রি কোন পরিশ্রম ছাড়াই দেয়া হবে। তুই এই দুইটার মধ্যে কোনটা নিবি?”
ছাত্র তৎক্ষণাৎ এক নিশ্বাসে বলেছিল, “অবশ্যই টাকা”।
স্যার বললেন, “আমি কিন্তু জ্ঞানই নিতাম!”
ছাত্র নির্লিপ্ত ভঙ্গিতে বলল, “যার যেটার অভাব!”
আমিও প্রথমে ভেবেছিলাম, ভাষা নিয়ে খুব জ্ঞানমূলক একটা পোস্ট লিখবো। লিখবো যে, “বাংলিশ ব্যবহার করা যাবে না। শুদ্ধ বাংলা ব্যবহার করুন। বানানের দিকে লক্ষ্য রাখুন। ইত্যাদি ইত্যাদি।”
কিন্তু পরে ভাবলাম, এবছর কয়েকশো ব্লগার এমন পোস্ট লিখেছে, আগামী বছরও লিখবে, তার পরের বছরও লিখবে, কিন্তু ফলাফল ‘যে ছেলেটা সারাদিন, সারাবছর মেয়েদের পিছনে পিছনে ঘুরে’- তার মতো। সে যেমন ভ্যালেন্টাইনে চুমু খাওয়ার মতো কাউকে পায় না, তেমনই, এই পোস্টগুলোও কারও কাছে গিয়ে পৌঁছে না, কারণ, “যার যেটার অভাব!”
তাছাড়া আমার নিজের বানানই ভুল হয়, গণ্ডায় গণ্ডায়।
(আমি বলছি না, মেয়েদের পিছনে ঘোরা খারাপ। প্রেম করার চেয়ে ওটা বেশি মজাদার! “আমি দেখেছি তোমায়, তুমি দেখেছো আড়াল থেকে- ভালবাসা ছিল চোখে” এই অনুভূতিটা অনবদ্য।)

সৈয়দ শামসুল হকের আব্দুল খালেককে খেয়াল আছে? জানি নেই। আমার তো মাঝে মাঝে মনে হয়, দুইবাংলার অন্যতম সেরা সাহিত্যিক সৈয়দ হককেই আপনারা মনে রাখেননি।
আব্দুল খালেক হলেন একজন শিল্পপতি। ছোটখাট শিল্পপতি নন, একেবারে সেই রকম শিল্পপতি। যার আঙুলের নাচনে কম্যুনিস্ট-জামাত একপ্লেট তঝেকে মুরগীর রান তুলে চিবায়। হঠাত একদিন তার মধ্যে অভিনয়প্রতিভা জেগে উঠল। তিনি বুঝতে পারলেন, চেষ্টা করলে তিনি অভিনয় করতে পারবেন পেশাদারদের মতই। তাই ঠিক করে ফেললেন, মঞ্চনাটক করবেন তিনি।
কিন্তু নাটক করতে চাইলেই তো হবে না, তার মেলা প্যারা। তিনি যে নাট্যশালা থেকে নাটক করতে চেয়েছেন, সেটা ভেঙে পাঁ চ টু ক রা হয়ে গেছে (আমার পাঁচটুকরার মতো!)। তিনি এই পাঁচটার মধ্যে কোন টুকরা থেকে নাটক করবেন?
এদিকে শিল্পপতি আব্দুল খালেক নাটক করবেন জেনে, পাঁচটা টুকরাই আলাদা আলাদা ভাবে এসে তার কাছে ধর্না দিয়ে গেছে। কিন্তু শিল্পপতি আব্দুল খালেকের “দিলমে কুছ অউর থা”। তিনি সাফসাফ জানিয়ে দিলেন, “পাঁচটুকরা যদি কোলাকুলি করে একটুকরায় পরিণত না হয়, তবে আমি নাটক করছি নাহ!”
জনাব আব্দুল খালেক নাটক করবেন, এটা কম কথা নয়, সুতরাং পাঁচটুকরা এক হয়ে গেল। এক হয়ে লেগে গেল নাটকের রিহারসেলে। ঠিক করা হলো, আব্দুল খালেকই নায়কের চরিত্রে অভিনয় করবেন। প্রথমে তিনি “না না, তা কীকরে হয়, তা কীকরে হয়” বললেও, দুইতিনবার বলার পর “আপনারা বলছেন যখন হে হে। কী আর করার। এতো করে ধরলেন। হে হে” বলতে লাগলেন।
মধ্যবয়সী আব্দুল খালেক যখন নায়কের বেশে থলথলে ভুঁড়ি নাচিয়ে দৌড়ে এসে কচি নায়িকাকে দেখে থেমে গিয়ে টাক মাথায় চুল আছে ভেবে হাত বুলিয়ে, সেই হাত নায়িকার দিকে হ্যান্ডশেকের জন্য বাড়িয়ে দিয়ে বলেন, “রাহুল। নাম তো শুনাই হোগা?”; তখন নাট্যপরিচালক, অভিনেতা অভিনেত্রী থেকে শুরু করে সবাই, “কেয়া বাত, কেয়া বাত”, “অতি সুন্দর” “চমৎকার”, “এমন অভিনয় আমি বাপের জন্মে দেখিনি” ইত্যাদি বলেন।
এমনি করে নাটক মঞ্চায়নের দিন চলে এলো। পাঁচটুকরা দল আবার জোড়া লেগেছে, কম কথা নয়! সারাদেশের প্রতিটা পত্রিকা এই নাটক মঞ্চায়নের খবর ফলাও করে প্রকাশ করছে। দেশের মান্য-গন্য-জঘন্য-বুদ্ধিজীবী-দুর্বুদ্ধিজীবী সবাই নাটক দেখতে উপস্থিত।
নাটকের কলাকুশলীরা সব মেকাপটেকাপ নিয়ে নিয়েছে। প্রথম দৃশ্যে নায়কের উপস্থিতি নেই। দ্বিতীয় দৃশ্যে আছে। প্রথম দৃশ্য শেষ হয়ে গেল কিন্তু নায়কের কোন দেখা নাই। পরিচালকের মাথা হয়ে গেল হ্যাং। অনেকে বলল, আরেকজনকে নায়ক সাজিয়ে স্টেজে পাঠানো হোক। কিন্তু দেখা গেল, তাও হচ্ছে না। কারণ আব্দুল খালেক নায়কের কস্টিউম পরে ভেগেছে! এদিকে স্টেজে ঢিল পড়তে লাগলো। “এইনা বাড়া আপমান” বলে বুদ্ধিজীবীরা সব বেড়িয়ে গেল গজরাতে গজরাতে। সাধারণ আঁতেল যারা টিকেট কেটে দেখতে গিয়েছিল, ওরা “তাহারা আমাদের নিয়ে খেলা শুরু করে দিয়েছে” বলতে বলতে বেড়িয়ে গেল।
এদিকে সৈয়দ হক সাংবাদিক এবং আব্দুল খালেকের বন্ধু। তিনি আব্দুল খালেকের দেখা পেয়ে জিজ্ঞেস করলো, “তুই এমন করলি ক্যান”
আব্দুল খালেক বললেন, “যেদিন বুঝেছিলাম, ওরা শিল্পের জন্য না, একজন শিল্পপতির জন্য এক হয়েছে, সেদিনই বুঝতে পারলাম, ওদের স্যান্ডেলের মার প্রাপ্য। তাই এমন করলাম”
আমাদের সাহিত্যের পরিবেশও এমন হয়ে গিয়েছে অনেকটা। কোন আমলা, শিল্পপতি কিংবা শিল্পপতির পত্নী যখন “কীভাবে বাচ্চার ডায়পার বদলাতে হবে” কিংবা “শুধু তোমার জন্য” টাইপ বই প্রকাশ করেন তখন শামসুজ্জামান খানেরা গিয়ে সেই বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করেন। ইমেরিটাস আনিসুজ্জামান “একাত্তরের ভিতরে বাইরে” বইয়ের প্রকাশ মুহূর্তে উপস্থিত থেকে জ্ঞানগর্ভ বক্তৃতা দেন। সাইয়েদ জামিল কবিতাকে বলাৎকার করলে বাংলা অ্যাকাডেমি তা দেখে মাস্টারবেড করে, আর প্রথম আলো পিঠ চাপড়ে পুরষ্কার দেয়! “বাহবা কবি! বলিছ ভালো/ শুনিতে লাগে বেশ/ এমনি ভাবে বলিলে হবে/ উন্নতি বিশেষ/ ‘ওজস্বিতা উদ্দীপনা/ ছুটাও ভাষা অগ্নিকণা/ আমরা করি সমালোচনা/ জাগায়ে তুলি দেশ”
আর মাঝেমাঝে বাঙালির কোমল অনুভূতিতে আঘাত লাগার ভয়ে ওরা বই নিষিদ্ধ করে।
রেসপেক্ট।
জনাব শামসুজ্জামান খানের বিদায়ের সময় আসেনি এখনও?

বসন্ত এসে গেছে। এসময় সবাই কবি হয়ে যায়। আমিও হয়েছি। আমার অমর কবিতাটি পড়ে ধন্য হওয়ার সুযোগ মিস করবেন না!
“পিরীতি সিমে কথা কহিব
ফ্রিতে চালাব নেট,
পিরীতি বৃক্ষের ফল খাইব,
পিরীতে ভরাবো পেট।
পিরীতি বাড়ির ডিশ এন্টেনা হবে
পিরীতে দেখিব টিভি,
পিরীতি ক্যামেরায় সেলফি তুলিব
ফকফকা হবে ছবি।
পিরীতি ফোনের চার্জার হবে,
পিরীতে জ্বলিবে বাতি,
পিরীতি মাইক্রওভেন হবে
পিরীতে হইবে খাতি!
পিরীতি মাল্টি নিক হবে,
পিরীতে মারিব প্লাস,
পিরীতি মাস্টার্সের সাবজেক্ট হবে,
পিরীতের করিব ক্লাস!”
দ্বিজ চণ্ডীদাসের বৈষ্ণব কবিতা অবলম্বনে লিখেছি। বড়ই লুল ছিলেন বৈষ্ণব কবিরা!
শুভ নববসন্ত!
১৬/০২/২০১৬

মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৯

বিজন রয় বলেছেন: +++ দিলাম।
কথা পরে হবে।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০২

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: অবশ্যই।
ধন্যবাদ প্লাসের জন্য

২| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:০৫

কল্লোল পথিক বলেছেন: ধন্যবাদ আরণ্যক রাখ্ল ভাই।
কবিতাটি বেশী ভাল লেগেছে।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৪৫

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য

৩| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩২

মিজানুর রহমান মিরান বলেছেন: রম্যই তো পড়লাম মনে হয়! অনেক ভালো লাগলো...।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩৭

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ

৪| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৫২

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: ভালোত লেগেছে প্রতিটি প্যারা । কোনটা কোড করব। এক কথায় অসাধারণ।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:১৬

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: না থাক। কোড করার দরকার নেই।
আপনার ভালো লেগেছে জেনে আমারও ভালো লাগছে।
অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য

৫| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:১১

প্রামানিক বলেছেন: এক কথায় অসাধারণ লেখা। অনেক অনেক ভাল লাগল। ধন্যবাদ

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:১৮

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: থ্যাংকইউ প্রামাণিক ভাই

৬| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:১৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: জোস একটা লেখা। হিউমারে, স্যাটায়ারে ভরপুর। স্ক্রিনশটের মাল্ডা কেডা? ইনবক্স।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:১৯

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: অনেকদিন পর আপনারে খুশী করতে পারলাম! হে হে
স্ক্রিনশর্টের মালটা যে কে সেইটা জানি না। আমি কালেক্ট করছি ফেবু থেকে

৭| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৪

আবু শাকিল বলেছেন: পুরাই বাশঁ বাগান পুষ্ট।করিম সাবের ডায়ালগ ধার করে আনতে হইল-
হোলি মাছ সেইচ্চা ভর্তা বানানো হৈছে।
হোলি মাছ ই ত চিনি না :)
স্যাটায়ারে মুগ্ধ।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৮

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: সেই রকম কমেন্ট।
থ্যাংকইউ পড়ার জন্য

৮| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৮

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: বিদ্রুপ ভালো লেগেছে।
তোমার লেখায় রম্য/বিদ্রূপ খুব সাবলীল। আপনা আপনি তার স্বাদ পাই। সাধারণ পাঠক হিসেবেই। বিশেষজ্ঞ হবার প্রয়োজন নাই। +

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৩

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: হা হা। ধন্যবাদ রাজপুত্র।
আমিও বিশেষজ্ঞ নই, তাই আমার লেখা পড়া/বোঝার জন্য বিশেষজ্ঞ হওয়ার প্রয়োজন নেই

৯| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৬

অগ্নি কল্লোল বলেছেন: ভাল।।চৎকার সব জোকস।।অপেক্ষা কর মীরাক্কেল তোকে খুঁজতে আসবে।।
বই নিষিদ্ধ করছে এ নিয়ে এত মাথা ব্যাথার কি আছে।
জিহাদি বই,সরকার বিদ্বেষী বই,ইতিহাস বিকৃত বই যখন নিষিদ্ধ করে তখনতো কারও মাথা ব্যাথা হয় না।কেউতো বলে না লেখার স্বাধীনতা খর্ব করা হচ্ছে।।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৫

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: জেহাদি বই নিষিদ্ধ করে, মানলাম। কিন্তু সরকার বিদ্বেষী বই নিষিদ্ধ করতেও পারে, জানি না। কিন্তু ইতিহাস বিকৃত করেছে, এমন কোন বইটা নিষিদ্ধ করা হয়েছে?

১০| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:২৮

দীপংকর চন্দ বলেছেন: হা হা হা হা

মন খুলে হাসলাম অনেকদিন পর।

মন খুলে, মানে, নিরাপদ জায়গায় রেখে আর কি!! কারণ, আমার আবার একটাই মন কিনা!! হাসাহাসিতে সেটা যদি আবার কোথাও পড়ে টড়ে যায়!!!

হা হা হা হা

অসাধারণ লিখেছেন!

শুভকামনা এবং শুভকামনা। অনিঃশেষ।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৫৭

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: অনেকদিন পর আপনাকে আমার ব্লগে পেলাম, দাদা। ভালো আছেন আশা করি।
আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুব ভালো লাগছেন।
শুভ নববসন্ত

১১| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১৭

বনমহুয়া বলেছেন: আপনার ইরেজী শিক্ষাসহ শেষে কবিতাটি অসাধারণ।

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:২০

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: কবিতাটা ভালো লেগেছে? আমি তাইলে কবি হয়ে গেছি! :)

১২| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩৩

সায়েম মুন বলেছেন: এইটা আজকের প্রথম পাঠ। জম্পেস লাগিলো। হাসিতে পারিলাম বিধায়।
বিশেষ শিল্প সাহিত্য বোদ্ধাদের বাঁশ দিয়েছেন ভালই। 8-|

১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৩৮

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য।
বাঁশ আর কী দেব, বাঁশবাগান দিতে ইচ্ছে করে

১৩| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



প্রকাশককে টাকা দিয়ে আদেশ করবো, আমার নামে একটা কবিতার বই প্রকাশ করতে।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:২৮

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: টাকা দিলে বই প্রকাশ করা কোন ফ্যাক্টর না

১৪| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:০৭

অগ্নি সারথি বলেছেন: ভাই। কিচ্ছু কইলাম না। পিলাস দিয়া গেলাম। চ্রম হইসে।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:২৯

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: যা কইছেন তাতেই খুশী!

১৫| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৫৭

উল্টা দূরবীন বলেছেন: চরম হইছে।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৩১

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: থ্যাংকিউ

১৬| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৫৩

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: ছোট্ট ছোট্ট খোঁচায় বড় প্রকাশ! উপভোগ করলাম।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৪৯

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য

১৭| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৭:০৮

নীলপরি বলেছেন: দারুন । সকাল বেলা এরকম একটা লেখা পড়ে খুব ভালো লাগলো । এইজন্য আপনাকে ধন্যবাদ । +

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:০৬

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: পড়ার জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ

১৮| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:২৯

জেন রসি বলেছেন: অনেক কিছু নিয়েই একসাথে বিদ্রুপ করতে চেয়েছেন বলে মনে হচ্ছে। ভালোই হইছে! তবে ঘটনা থাকলে কিছু দুর্ঘটনা ঘটবে এটাই স্বাভাবিক! ;)

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩১

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: বিদ্রুপ ঠিক না। ওটা হয়ে গেছে। আসলে লিখতে চেয়েছিলাম ক্লাইন এর্নাকে নিয়ে, ওটাই মূল। কিন্তু যখন দেখলাম শুধু ক্লাইন এর্নাকে নিয়ে লিখলে পোস্টটা খুব ছোট হয়ে যাচ্ছে, তখন বাকিটুকু জুড়ে দিয়েছি

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.