নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মাতাল ঋত্বিক আমি, প্রেমকথা আমার ঋগ্বেদ

আরণ্যক রাখাল

মাতাল ঋত্বিক আমি, প্রেমকথা আমার ঋগ্বেদ

আরণ্যক রাখাল › বিস্তারিত পোস্টঃ

জীবিত থাকলে আহমদ ছফাকেই জিজ্ঞেস করতাম

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:১৭

কীভাবে শুরু করবো ঠিক বুঝে উঠতে পারছি না। আহমদ ছফা একজন দেবতুল্য মানুষ অনেকের কাছে। মুক্তমনারা যেমন পূজা করে হুমায়ুন আজাদের, সময়ে অসময়ে তার চোখ দিয়ে বিশ্ব দেখে আর মাঝেমাঝে তার বহুলপ্রচলিত বচন হতে দুএকটা শুনিয়ে বা কোন গুরুত্বপূর্ণ প্রবন্ধের দুএক লাইন কোট করে নিজেকে উদার প্রমাণ করে আর অনেকটা শ্লোকের মতোই আওড়ায় তাকে সকাল সন্ধ্যা,- আহমেদ ছফাও তেমন হয়ে গেছেন আধামুক্তমনাদের কাছে। যারা নিজেদের খাস বাঙালি ভাবেন না, আবার মুসলমানও ভাবেন না পুরো- মাঝামাঝি "বাঙালি মুসলমান" মনে করেন, তাদের কাছে তিনি গুরুই বটে। ফেসবুকে দেখেছি আহমদ ছফা চর্চা কেন্দ্র নামে গ্রুপ আছে। তার মানে আহমদ ছফা এমন কিছু করে গেছেন, যার মধ্যে চর্চা করার মতো অনেক কিছুই আছে। অবশ্য কতোটুকু চর্চা হয় জানি না। কারণ সেগ্রুপ থেকে আমি কোনদিন তার কয়েকটা খালি গায়ের পিক ছাড়া অন্যকিছুই পাইনি। থাক সে কথা।
কথাটা সহজ ভাবেই বলে ফেলি। যদি আহমদ ছফা বেঁচে থাকতেন, তার সাথে দেখা করতে যেতাম আমি, কোন একদিন। অবশ্য তিনি আমাকে দর্শন দিতেন কিনা সে ব্যাপারে সন্দেহ অবশ্যই মনে আছে। ভাগ্য প্রসন্ন হলে, তার সাক্ষাত মিললে, তাকে প্রশ্ন করতাম কিছু, যেগুলোর উত্তর তার রচনাবলী অনেক চষেও পাইনি।
প্রথমেই জিজ্ঞেস করতুম, " হে জ্ঞান তাপস, আপনি আপনার এক প্রবন্ধে* বলেছিলেন, ররি ঠাকুর আপনার সমাজ, বাঙালি মুসলমান সমাজ নিয়ে কোন গল্প লিখে যাননি, লিখে যাওয়ার উদারতা প্রকাশ করেননি যদিও রবি ঠাকুরের প্রজারা বেশিরভাগ ছিল মুসলমান- তারাই সকালসন্ধ্যা পরিশ্রম করে ঠাকুরপরিবারের অন্ন সংস্থান করেছে। তাই, আপনি রবীন্দ্রনাথকে পুরোপুরি আপন করতে চান কিন্তু পারেন না। হে আলোচিত বিদ্বান, আপনি নিজেই কি এখানে রবি ঠাকুরকে দূরে ঠেলে দেননি? আপনি যদি নিজেকে বাঙালি বলে পরিচয় দিতেন, তবে কী তাকে বরণ করে নিতে কোন কষ্ট হতো? মৌলবাদীরা বাঙালি শব্দটা শুনেই নাক সিটকোয়, গন্ধ নাকি পায় বিজাতিয়- তাই তারা বাঙালি মুসলমান টার্মটা গ্রহন করেছে। কৈ কোন সনাতন ধর্মাবলম্বী তো তার জাতিয়তার প্রশ্নে বলেন না, "আমি বাঙালি হিন্দু"। বলে, "আমি বাঙালি"। তাহলে কি গুরু, আপনার ভাষ্য মতে, ধরে নিতেই পারি, বাঙালি পরিচয়টা শুধু তারাই দেবে যারা সনাতন ধর্মে বিশ্বাসী?"
যাক, আমার মূল প্রশ্ন সেটা নয়। আমি তাকে জিজ্ঞেস করতাম, "যেটা লিখননি সেটা নিয়ে কেন তার সমালোচনা করবেন আপনি? আর ধরুন, কোন লেখক শিশুদের জন্য কিছু লিখে যাননি, তাই বলে কি তাকে শিশুবিদ্বষী ভাবতে হবে? আমি খুব বেশি জানিনে। অল্প পড়াশুনা আমার। তবুও যতদূর জানি, সে থেকে বলতে পারি, রবি ঠাকুর তারাশঙ্কর বা মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতো জীবনের সংগ্রামী দিকগুলো তুলে ধরেননি। তার সব গল্পই মূলত কবিতার মতো বাঁধা। রোম্যানটিক। কোথাও তিনি ব্যাঙ্গ করেছেন, কোথাও এঁকেছেন জীবন- কিন্তু সব লেখা রোম্যানটিকতার পর্দার ভেতর থেকে। তিনি ছোটগল্পের ক্ষেত্রে আর্ট ফর আর্ট এ বিশ্বাস করতেন। সমাজ যে গল্প লিখে পরিবর্তন করা যায় না, সেটা তিনি বুঝেছিলেন। তাই সমাজের অবস্থা তুলে ধরার চেয়ে, গল্পটাই প্রাধান্য পেয়েছে সেখানে- তার সব লেখাই যেন কোন তালমাত্রাহীন অবোদ্ধ কিন্তু চিন্তু চেনা সুরের। সেখানে তিনি মুসলমানদের গল্প লিখেননি বলে পর হয়ে যাবেন? আপনি নিজেই তাকে আলাদা ভাবেন না তো নিজের থেকে? যদিও তিনি ব্রাহ্ম, মোটা দাগে কি আপনিও ভুলতে পারেন না, হিন্দু মুসলমানের বিভাজনটা? বাঙালি মুসলমান টার্মটা ব্যবহার করে আপনি নিজেই নিজেকে আলাদা করে রাখেননি?"
* জীবিত থাকলে রবীন্দ্রনাথকেই জিজ্ঞেস করতাম (আহমদ ছফা নির্বাচিত প্রবন্ধ)

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৩৬

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: গাভী বৃত্তান্ত, ওঙ্কার, যদ্যপি আমার গুরু নিয়ে আপনার কি মতামত আরণ্যক ভাই!


আচ্ছা পঞ্চপাণ্ডবরা কেনই বা রবীন্দ্রবলয় থেকে সরে এল?

আমি এসব জানি না! যদি আপনি জানেন তবে বেশ উপকৃত হতাম!

খুব সুন্দর লেখেছেন!

২| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:১১

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: দুঃখিত, প্রতিউত্তর করছি না বলে, আর ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যটার জন্য।
ভ্রমরের ডানা ভাই, পঞ্চপাপান্ডবেরা রবি ঠাকুর থেকে সরে এসেছেন শুধুমাত্র কবিতা জন্য। তার ধর্মবিশ্বাসের জন্য নয়। তারা বুঝতে পেরেছিলেন, রবির কিরণ থেকে না সরে গেলে আলাদা কিছুই তারা করতে পারবেন না। তাই কাব্যের নতুন ধারা আনতেই তারা রবি ঠাকুরের বিরোধিতা করেছেন। এখানে জীবনানন্দের একটা কথা কোট করার লোভ সামলাতে পারছি না। তিনি রবীন্দ্রনাথ ও বাংলা কবিতা নামের প্রবন্ধে লিখেছেন, সকল দেশের সাহিত্যেই দেখা যায় একজন শ্রেষ্ঠতম কবির কাব্যে তার যুগ এমন মানবীয় পূর্ণতায় প্রতিফলিত হয় যে, সেই যুগের ইতস্তত বিক্ষিপ্ত পথে যেসব কবি নিজেদের ব্যক্ত করতে চান, ভাবে বা ভাষা, কবিতার ইংগিতে বা নিহিত অর্থে, সেই মহাকবিকে এড়িয়ে যাওয়া দুঃসাধ্য হয়ে দাঁড়ায়।"
আমাদের পঞ্চপান্ডদেরা সেই দুসাধ্যকেই সাধন করেছেন

৩| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১:২৬

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: প্রশ্নগুলো খুব অযৌক্তিক না। আর, যদিও বা অযৌক্তিক হয়ে থাকে - কথার মারপ্যাঁচে প্রশ্নগুলোকে যৌক্তিকই মনে হবে।

যাক সে কথা।

রবীন্দ্রনাথের কিছু ব্যাপার আহমেদ ছফা মানতে না পেরে তার প্রবন্ধে বলে গেছেন। মানতে না পারাটাকে সমস্যা বলব না। কিন্তু প্রশ্ন কেন তুলবে সেটা সমস্যা। কামড়াকামড়ি তো ভাল না। কে কী করলো তা নিয়ে ভাবলে তো আর চলবে না। রবীন্দ্রনাথ যেটা পারেনি সেটা নিজে করে দিলেই তো হত।

আর, এই যুগে এসে সেই যুগের এক বিতর্ক নিয়ে আবারও প্রশ্ন তোলারও কোন মানে দেখিনা। ছাইড়া গেলেই তো হয়। উত্তর তো আর রবি ঠাকুর বা ছফা সাহেব কেউ ই দিতে পারবে না। খালি হাইপোথিসিসই পাওয়া যাবে কয়টা।

আমার যতদূর মনে পড়ে - এই টপিকটা খুব নতুনও না। বেশ কয়েকবার বিতর্ক হয়েছেও এটা নিয়ে। কোন পক্ষই কোন যুক্তি দিতে পারেনাই। দুই দিকের ভক্তরা মিলে ঢুসুম ঢাসুম করে শেষ।

তবে, যাই হোক - এই বিতর্কের উত্তরটা জানার ইচ্ছা আমার বহুদিনের।

৪| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৩৩

অগ্নি সারথি বলেছেন: আমি জানিনা ছফা-র ধ্যান ধারনা কিংবা চিন্তায় আমি কেন কখনো আমার মনঃসংযোগ করে উঠতে পারি নাই। চেষ্টা করেছি কিন্তু অনেক।

৫| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:২২

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন:
প্রশ্নগুলো তোমার কথামতো যৌক্তিক মনে হচ্ছে। সে যা হোক। বাঙালী আমি সহ বিভৎস রকমের অলস। তাই জাত পাত অন্যের পেছনে ঘুরঘুর করে গন্ধ শোঁকা সহজ কাজ। ধুর। আগের লাইনটা মুছে দিও =p~

৬| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:১১

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: সমালোচনা করার কিছু না পেয়ে করে গেছেন কিনা জানিনা। তার কাছে এমনটা আশা করি নাই মোটেও

৭| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:২৩

চন্দ্রনিবাস বলেছেন: লেখকদের নিজেদের ধ্যান ধারণা প্রকাশের বাইরে অন্যদের নিয়ে কৃত আলোচনা-সমালোচনার আমি একজন ঘোর বিরোধী। আমার মনে হয় কোন লেখককে পুরোপুরি বুঝতে হলে তাদের জীবদ্দশায় তাদের জীবনবোধ নিয়ে জানতে হবে। আর হা একজন লেখক একান্তই তার নিজের আনন্দের জন্য লেখেন প্রথমত, যদিও কিছুটা সামাজিক দায়বদ্ধতা থাকতে পারে। তবে সেটা সমাজ কর্তৃক চাপিয়ে দেয়া দায় না যে, কেন রবী বা ছফা সমাজের এই অংশটা নিয়ে লিখলেন না, এই ব্যাপারে প্রশ্ন করার জায়গা থাকে।

৮| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৫৬

গেম চেঞ্জার বলেছেন: হে আলোচিত বিদ্বান, আপনি নিজেই কি এখানে রবি ঠাকুরকে দূরে ঠেলে দেননি? আপনি যদি নিজেকে বাঙালি বলে পরিচয় দিতেন, তবে কী তাকে বরণ করে নিতে কোন কষ্ট হতো?

আহমদ ছফা নিজেকে বাঙালি বলে ভাবেন নি এইরকম প্রমাণ কি আছে?

//সমাজ যে গল্প লিখে পরিবর্তন করা যায় না, সেটা তিনি বুঝেছিলেন। তাই সমাজের অবস্থা তুলে ধরার চেয়ে, গল্পটাই প্রাধান্য পেয়েছে সেখানে- তার সব লেখাই যেন কোন তালমাত্রাহীন অবোদ্ধ কিন্তু চিন্তু চেনা সুরের। সেখানে তিনি মুসলমানদের গল্প লিখেননি বলে পর হয়ে যাবেন? আপনি নিজেই তাকে আলাদা ভাবেন না তো নিজের থেকে? যদিও তিনি ব্রাহ্ম, মোটা দাগে কি আপনিও ভুলতে পারেন না, হিন্দু মুসলমানের বিভাজনটা? বাঙালি মুসলমান টার্মটা ব্যবহার করে আপনি নিজেই নিজেকে আলাদা করে রাখেননি?"//

রবিন্দ্রনাথ কি লিখে গেছেন, কি লিখেন নি সেটা নিয়ে সমালোচনা আসতেই পারে। কিন্তু তাই বলে তাকে পর বলে বিবেচনা করাটা আপত্তিকর! এখন কথা হচ্ছে আহমদ ছফা কি রবিন্দ্রনাথকে পর করে দিয়েছেন? তাছাড়া উনার তো কোন অধিকার নেই একজন বাঙালিকে আপন/পর করে দেবার মতো।
রবিঠাকুর কে নিয়ে প্রশ্ন তোলার মানে এই নয় কিন্তু যে তাঁর সম্মান কমে গেল। আরেঃ এমনটি হলে তো সমালোচনার রাস্তাই বন্ধ হয়ে যাবে। ঠিক এখন যেমন আহমদ ছফাকে নিয়ে তুমি প্রশ্ন তুলেছ সেটাও ঠিক আছে। করণ সমালোচনার উর্ধ্বে কেউ-ই নন।

(আমি আহমদ ছফার লেখা তেমন পড়িনি। যা পড়েছি/জেনেছি তার আলোকে বললাম।)

৯| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৮

জেন রসি বলেছেন:
আসল সমস্যা অন্য জায়গায়। সেটা অপনি প্রথমেই বলে দিয়েছেন। সমস্যাটা হচ্ছে আজাদ, ছফা কিংবা কবিগুরুর অন্ধভক্তদের নিয়ে।


১০| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৪

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: কোন মানুষের সমালোচনা করাটা মোটেও দোষের কিছু নয়। আর সমালোচনার উপরে নয় কেউই। সে রবি ঠাকুরই হোন বা বিদ্যাসাগর। আলোচনা বা সমালোচনা অনেক নতুন দুয়ার খুলে দেয়। কিন্তু সমালোচনার জন্যই সমালোচনা করাটা প্রচন্ড রকম খারাপ। আর আহমদ ছফা ব্যাপারটা খানিক তাই করেছেন।
আহমদ ছফা, জীবিত থাকলে রবীন্দ্রনাথকেই জিজ্ঞেস করতাম নামের প্রবন্ধে বলেছেন, "আপনাকে আমি পুরপুরি আপন করতে চাই কিন্তু পারি না। আপনি আমার সমাজ, মানে বাঙালি মুসলমান সমাজ সম্পর্কে একটি পূর্নাঙ্গ গল্প লেখার উদারতা প্রকাশ করতে পারেননি।"
এখানে যেটা হোচট খাওয়ার মত, তা হলো, "আমার সমাজ" বলে বাঙ্গালি মুসিলিমদের আলাদা করতে চেয়েছেন। মানে তার সেই সমাজটা আলাদা। তিনি যদি বৃত্তিভিত্তিক শ্রেনীকরণ করতেন আপত্তি করতাম না। (তবে সে আপত্তি টিকতো না) কিন্তু বিভাজনটা তো স্পষ্টই ধর্মভিত্তিক!
ঐ একই প্রবন্ধে তিনি আার বলেছেন, "সারাজীবন আপনি অন্যান্য ধর্ম সম্পর্কে অনেক কথা বলেছেন। ইসলাম ও ইসালামের ঋষিদের সম্পর্কে এমন মৌন ঠেকে গেলেন কেন?"
আচ্ছা!!!! রবীন্দ্রনাথা গান লিখেছেন, কবিতা উপন্যাস ছোটগল্প লিখেছেন, শিশুদের নয়ে লিখেছেন, ব্যকরণ লিখেছেন- এতো কিছু লেখার পরও তাকে মুসলিম মনীষাদের নিয়ে না লেখার জন্য সমালোচনা সইতে হবে! আর মুসলিম মনীষীদের জন্য না লেখার জন্যই তাকে আহমদ ছফা কাছে টানতে পারবেন না!!! তাহলে কি এটা তার মুসলিম পরিচয়ে পরিচিত হওয়া বোঝাচ্ছে না?

১১| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২২

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: না লেখাটা সমালোচনা করর ব্যাপার না

১২| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:০০

নীলপরি বলেছেন: রবীন্দ্রনাথ ভেদাভেদ করে কিছু লিখেছেন বলে , ক্ষুদ্র বুদ্ধিতে মনে হয় না । তাহলে তো শাহজাহান বানিয়েছেন বলে তাজমহল নিয়ে কবিতাটাও লিখতেন না ।

আপনার লেখাটা ভালো হয়েছে ।

১৩| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:২১

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: থেঙকু

১৪| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:১৬

প্রামানিক বলেছেন: রবীন্দ্রনাথ যখন লেখনি ধরেছিলেন তখন মুসলিম সমাজ আসলেই অবহেলিত ছিল। সেই সময়ের মুসলিম লেখকদের লেখা পড়লে অনেক কিছু জানা যায়। এর প্রমাণ দিতে গেলে অনেক কিছু লিখতে হয়। থাক আর লিখবো না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.