নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মাতাল ঋত্বিক আমি, প্রেমকথা আমার ঋগ্বেদ

আরণ্যক রাখাল

মাতাল ঋত্বিক আমি, প্রেমকথা আমার ঋগ্বেদ

আরণ্যক রাখাল › বিস্তারিত পোস্টঃ

বুকট্রেলার: বাংলা বইয়ের প্রচারণার অংশ হতে পারে না?

২৮ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১১:১৮

মুভির জন্য ট্রেলার খুব জরুরী। অবশ্যই। অনেক সময় ট্রেলার দেখেই আমরা ঠিক করি, মুভিটা দেখবো কিনা। অন্তত আমার ওয়াচলিস্ট ট্রেলারের উপরই নির্ভর করে। ট্রেলার অবশ্য আমাকে কম ঠকায়নি। কিছু ভালো- ভাল কেন বলছি-অসাধারণ কিছু ট্রেলার আমাকে দিয়ে খুব নিম্ন মানের মুভিও দেখিয়ে নিয়েছে। তবে যাই বলুন, ট্রেলার খুব প্রয়োজনীয়। অত্যন্ত ব্যবসাসফল মুভি ‘টেকেন’ এর কোন ট্রেলার ছিল না। ট্রেলারে গল্পের অনেকটাই বলা হয়ে যাবে, ভেবে, পরিচালক আর সেদিকে যাননি। পরে সেটা তার আফসোসের কারণ হয়েছিল নির্ঘাত। অনেকেই ট্রেলার পাননি বলে মুভিটিই দেখতে যাননি, এমনটা পড়েছি কয়েক জায়গায়!
যাক গে, মুভির ট্রেলার নিয়ে কথা বলতে বসিনি। চাইছি বইয়ের ট্রেলার নিয়ে বলতে। আজকাল সব মুভিরই ট্রেলার হয়। বুক ট্রেলার এর থেকে আলাদা কিছু নয়। ঠিক একই ধরণের ভিডিও- যেটা পাঠককে বইটা পড়তে উদ্বুদ্ধ করে, ঠিক যেমনটা করে থাকে মুভিট্রেলার। বুকট্রেলারে অবশ্য হাইলাইট করা হয় লেখককেই বেশি, কন্টেন্ট এর চেয়ে। পার্থক্য এটুকুই, মুভিট্রেলারের থেকে।
বইয়ের যে ট্রেলার হতে পারে, এমন কোন ধারণাই আমার ছিলনা। ভাবিওনি কোনদিন। আজ ড্যান ব্রাউনের পেইজে তার নতুন বই origin এর ট্রেলার দেখে গুগোল করে বুঝতে পারলাম ব্যাপারটা। ভিডিওটা দেখে এটুকু বুঝতে পারলাম, কেন বুক-ট্রেলার জরুরী। কয়েক সেকেন্ডের ভিডিওটা দেখেই কেন জানি মনে হলো, বইটা না পড়লে জীবন বৃথা! আমার মত অনেক নাদান পাঠকেরই নিশ্চয়ই এমন অনুভূতি হয়েছে।
ওয়েস্টার্ন লেখকেরা তাদের বইয়ের প্রচারণার জন্য যতটা পরিশ্রম করেন, তার অর্ধেকও আমাদের দেশের সিনেমাগুলো জন্য করা হয় না বোধহয়। বুকটুর, ক্যাম্পেইন, পত্রিকায় ঝকঝকে বিজ্ঞাপন, প্রচুর সাক্ষাৎকার এবং অধুনা ট্রেলার- কিছুই বাকি রাখেন না। আমার এক বন্ধুর কাছে শুনেছি, সে নাকি রেডিমেড রিভিউ লিখে গুডরিডসের জন্য- কিছু পাবলিকেশন এজন্য পে করে। ভাবুন!
আমাদের জগতটা ভিজুয়াল হয়ে গিয়েছে অনেকটা। আমরা যত না পড়ি, দেখি তার চেয়ে বেশি। এই যে আমি লিখছি, এটা খুব বেশি হলে ১০০ বার পঠিত হবে। কিন্তু ঠিক একই বিষয়ে কোন ভিডিও তৈরি করতে পারলে, হয়তো আরও অনেক বেশি মানুষের কাছে পৌঁছনো সম্ভব হতো। আসল কথা তো মানুষের কাছে ধারণাটা পৌঁছানো। মাধ্যম কোন ব্যাপার নয়। ট্রেলার জিনিসটা একারণেই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। খুব ভাল মানের একটা রিভিউ যত না পাঠক টানতে পারবে, তার চাইতে অনেক বেশি পাঠককে হয়তো আকৃষ্ট করা যাবে এই ট্রেলার দিয়েই। অবশ্যই, রিভিউয়ের বিকল্প ট্রেলার নয়।
Rye Barcott নামের এক লেখকের নিবন্ধে পড়লাম, তার বইয়ের ট্রেলারের জন্য নাকি প্রোডিউসারেরা ৫০০০-১০০০০ ডলার দাবি করেছিল! যথেষ্ট বেশি খরচ বলে, তিনি নিজেই বানিয়েছিলেন একটা ভিডিও। আমাদের দেশেও এখন প্রচুর ভিডিও তৈরি করা হচ্ছে। মনে হয় না সেসবে খুব বেশি খরচ হয়।
আমাদের, বাংলা সাহিত্যের পাঠকের সংখ্যা খুব কম। তাদের তুলনায়। আবার ফেলে দেয়ার মতও নয় সংখ্যাটা। হুমায়ূন আহমেদ দেখিয়ে দিয়েছেন, শুধু লেখালেখি করেও এদেশে সব কিছু করা সম্ভব। যেটা দরকার, সেটা হলো, পাঠকের কাছে পৌছনো। প্রচারণাটাও কম গুরুত্বপূর্ণ নয়। আর এজন্য ট্রেলার একটা খুব ভালো মাধ্যম হতে পারে। ব্যস্ততার কারণে হয়তো আমি ৩০০ শব্দের কোন রিভিউ নাও পড়তে পারি, কিন্তু ৩০ সেকেন্ড এর একটা ভিডিও? দেখাই যায়!
তবে বইয়ের প্রচারণা হিসেবে ট্রেলার- এটায় গাইগুই করার মত ব্যাপারও আছে। একটা ১৫০ পৃষ্ঠার বইকে কি একটা ভিডিও ৩০ সেকেন্ডে রিপ্রেজেন্ট করতে পারবে? সম্ভব কি সব বইয়ের ট্রেলার বানানো?
না। একটা ৩০ সেক এর ট্রেলার পুরা বইকে কোনদিন রিপ্রেজেন্ট করতে পারবে ন পুরোপুরি। দরকারও নেই এর। মুভির ট্রেলারগুলো কি মুভির পুরোটা তুলে ধরতে পারে? ট্রেলারে শুধু দেখানো হবে, বইটা কেন গুরুত্বপূর্ণ- কী কী বিষয় আছে এতে, সেটার কৌতূহলোদ্দীপক অধ্যায়গুলো কী ইত্যাদি। আর এসব করা হবে একটা আকর্ষণীয় পন্থায়- যেন ভিডিওটা দেখা শেষে, পাঠকের বা ভিউয়ারের মনে বইটা পড়ার একটা স্পৃহা তৈরি হয়। কাজটা সহজ নয় নিশ্চয়ই। কিন্তু সম্ভব।
আর, হ্যাঁ, সব ধরণের বইয়ের জন্যই ট্রেলার বানানো যেতে পারে। কবিতা থেকে শুরু করে গুরুগম্ভীর শব্দওয়ালা উত্তরাধুনিক গল্পের জন্য পর্যন্ত। তবে ভিডিওর ধরণ আলাদা হতে বাধ্য। চোখ ট্যারা করিয়ে দেয়া কোন থ্রিলারের ট্রেলার আর ঘানিটানা নগরজীবনের গল্পের ট্রেলার আলাদা হবে- এতে আর আশ্চর্যের কী? পশ্চিমারা সব ধরণের বইয়ের জন্যই ট্রেলার বানাচ্ছে- লক্ষ্য একটাই- বইয়ের বিক্রি বাড়ানো। ওরা পারলে আমরা পারবো না?
একজন লেখক একটা বই লেখার জন্য কতকিছুই তো করেন। অনেক নির্ঘুম রাত, অনেক অফিসচুরি; আমপ্রতিবেশীর/বন্ধুর ট্যারাকথা; আর অনেক পরিশ্রমের ফসল একটা বই। এই মূল্যবান জিনিসটার প্রচুর প্রচার জরুরী। আর এজন্য ট্রেলার তৈরি করে দেখা যেতেই পারে। ব্যর্থ হলে ক্ষতি নেই- নতুন কিছু করার থ্রিলটা লেখকেরা অন্তত বই প্রকাশের আনন্দের সাথে সাথে পাবেন!
28/6/2017

মন্তব্য ২১ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (২১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১১:৪০

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: পড়ে যা মনে হলো বুক ট্রেলার বানানোর পরামর্শ দিয়ে গেলেন লেখকদের। এটা যারা বই বের করেছেন তাদের জন্য উপকারী পরামর্শ এতে কোন সন্দেহ নাই। পড়ার চেয়ে দেখতে সবাই একটু বেশিই আগ্রহী থাকি সবসময়। এখন লেখকরা বুঝলেই হইল।

বুঝাতে পেরেছেন বুক ট্রেলার গুরুত্বপূর্ণ একটা প্রচার মাধ্যম, যা সহজেই পাঠক ধরতে সক্ষম হবে।

২৮ শে জুন, ২০১৭ সকাল ১১:৫১

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: হ্যাঁ সেটাই। মনে হয় পারবে

২| ২৮ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:০৯

মুঃ ফাহিম রহমান বলেছেন: বুক ট্রেইলার বিষয়টিকে অভিনব বলা যাচ্ছে না,তবে বাংলাদেশের সাপেক্ষে পড়ুয়া বাদে প্রায় সকলেরই বিষয়টি অবিদিত, দৃষ্টিপথে আনয়ন করায় ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা। বুক ট্রেইলার ও সিনেমেটিক বুক ট্রেইলার সমূহ এদেশে জনপ্রিয় করতে অবশ্যই কাঙ্ক্ষিত বিনিয়োগ কারী ও প্রাতিষ্ঠানিক উদ্যোগ প্রয়োজন, ব্যক্তিগত ও অপ্রাতিষ্ঠানিক ভাবে ফ্লাশ ভিডিও, এনিমেশন,কিম্বা স্টিল ফটোগ্রাফিও বই এর ট্রেইলার, প্রোমো, বিজ্ঞাপন, ভিডিও ফুটেজ, লেখকের কথা, সাক্ষাতকার, ভয়েস রিভিউ, সংক্ষিপ্ত ভিডিও রিভিউ ইত্যাদি ।শ্রেষ্ঠ বই ট্রেইলার ও বই রিভিউ পুরষ্কার ও পেশাগতভাবে পার্ট টাইম জব ও ফ্রি ল্যান্স এ কাজের ব্যবস্থায় জন প্রীতি বাড়বে।এক্ষেত্রে প্রকাশক, লেখক, সংবাদমাধ্যম, ইলেক্ট্রনিক-ওয়েব মিডিয়া, শিক্ষালয়, গ্রন্থাগার, বই ব্যবসায়ী,সাংস্কৃতিক সংগঠন ইত্যাদি ব্যাপক ভূমিকা রাখতে পারে,ওয়েব মিডিয়ার ফেসবুক,ইউটিউব,টুইটার ও মেইল এক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা রাখবে।

২৮ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:২৯

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: না নতুন নয়। এটা অনেক দিন থেকেই হয়ে আসছে। এদেশে মনে হয় হয়নি। কিন্তু হওয়া উচিত। যুগের সাথে তাল মেলাতেই হবে।
ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য

৩| ২৮ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:


কিভাবে কোথায় ট্রেলার দেখানো হবে, অনেক টাকার দরকার হবে মিডিয়াতে দেখাতে।

২৮ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১৪

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: সোসাল মিডিয়া, ইউটিউব, ভিমো ইত্যাদি। মিডিয়ায় দিতে গেলেই তো দেখতে হবে না

৪| ২৮ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৮

লর্ড অফ দ্য ফ্লাইস বলেছেন: আপনি বুক ট্রেলারের কথা বলছেন আর এদিকে আমাদের নামীদামী প্রকাশনীগুলির ওয়েবসাইটে নিজেদের বই নিয়ে কোন তথ্যই নেই।

২৮ শে জুন, ২০১৭ রাত ৮:৫৬

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ওরা নিজের পায়ে নিজেই কুড়াল মারছে। প্রকাশনা ওদের পেশা। এব্যাপারে একটু সৃজনশীল হলে, প্রচুর লাভবান হতে পারে তারা।
তবে তারা সবাই এখন গাইডের ব্যবসা করছে। সে ব্যবসায় বিজ্ঞাপন লাগে না। হয়তো তাই মননশীল প্রকাশনায় মনযোগ দিচ্ছে না।

৫| ২৮ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:০৯

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: তিন গো‌য়েন্দা, মাসুদ রানা, হুমায়ুন আহ‌মেদ ছাড়া আর কা‌রো জন্য আমরা তেমন অপেক্ষায় থা‌কিনা। ত‌বে বই পড়ার অভ্যাস এম‌নিতেই ক‌মে যা‌চ্ছে। বুক ট্রেলা‌রের খরচের কার‌ণে বই এর দাম বাড়‌বে। ত‌বে ব্যপারটা দারুণ হত...

২৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ১২:২৬

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: আমার মনে হয় না, এতে দামে কোন প্রভাব পড়বে। এটা শুধুই প্রচারণার অংশ। পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দিতেও অনেক টাকা লাগে। পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দিলে কিন্তু বইয়ের দাম বাড়ানো হয় না।
এটা বইয়ের প্রচারের জন্য। এতে যদি বই বিক্রি বাড়ে, তবে খরচটা পুষিয়ে যাবে, আশা করি।
হ্যাঁ। আসলেই দারুণ হবে, যদি এমন পদক্ষেপ নেয়া হয়। বিশেষ করে যারা সাস্পেন্সধর্মী গল্প-উপন্যাস লেখেন, তাদের জন্য এটা একটা প্রচারণার অসাধারণ মাধ্যম হতে পারে। আমি জানি না, এই পদক্ষেপ কেউ নেবেন কিনা, তবে নিলে ক্ষতি হবে না তার, এটুকু বলতে পারি

৬| ২৮ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:৩৬

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ভালো জিনিস জানলাম। ভালো বুক ট্রেলার করতে গেলে অনেক খরচ পড়বে। এটা নিজ উদ্যোগে করা যেতে পারে খুব সিম্পল ভাবে। আপনার বইয়ের ট্রেলার আপনিই বানাবেন। আগে স্ক্রিপ্টটা লিখে নিতে হবে। নিজের অ্যান্ড্রয়েড মোবাইলটা কাজে লাগাবেন। পারলে নিজের ভাই-বেরাদর-বোন-বউকে নিন ক্যামেরাম্যান হিসাবে; সম্ভব না হলে একটা টিপয়ের উপর ভিডিও অন করে ক্যামেরা ফোকাস করুন। প্রথমে বইটা দেখান। পৃষ্ঠা উলটান একে একে, ফার্স্ট ফ্ল্যাপ, দেন লাস্ট ফ্ল্যাপ, ব্যাক ক দেভার। সূচিপত্র, উৎসর্গ, লেখকের অন্যান্য বই। অর্থাৎ এটারও একটা চিত্রনাট্য থাকতে হবে। এরপর লেখকের মুখ (সাথে আর কারো মুখ দেখাতেও সমস্যা নেই :) ) দেখান :) লেখক একজন ব্লগসেলিব্রেটি, বা ফেইসবুকে হাজার হাজার লাইক/কমেন্টস পান, এখনো বিয়ে করেন নি, এসব তথ্যও পাঠকদের জানাতে হবে।

আমি কোনো বুকট্রেলার দেখি নি, বাট ভিডিও মেকিঙের উপর সামান্য জ্ঞান থাকায় মনে হলো অ্যামেচার হিসাবে লেখক নিজেই তাঁর বইয়ের ট্রেলার বানিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করতে পারেন। লেখকের পরিবর্তে তাঁর কোনো বন্ধু-বান্ধবীও প্রেজেন্টার হতে পারেন।

ভালো আইডিয়াটা খুব সুন্দরভাবে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

শুভেচ্ছা।

২৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ১২:২৮

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: হাহা। অসাধারণ উপায় বলেছেন।
ভাল ট্রেলার বানাতে খরচ একটু বেশি পড়বে নির্ঘাত। কিন্তু তার ফলটাও হয়তো বেশি হবে। কে জানে!

৭| ৩০ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৮

আলভী রহমান শোভন বলেছেন: খুবই ভালো একটি পোস্ট। বাইরের দেশের লেখকদের বইয়ের ট্রেলার হরহামেশাই দেখা হয়। বাংলাদেশের লেখকদের জন্যও ভালো একটি মাধ্যম হতে পারে প্রচারনার জন্য। :)

৩০ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫০

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: অবশ্যই।
যদি সম্ভব হয়, খারাপ হবে না

৮| ৩০ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৯

ক্লে ডল বলেছেন: আপনার কাছ থেকে জানলাম বইয়েরও ট্রেলার হতে পারে! আমাদের আসলে বই পড়ার অভ্যাস কমে যাচ্ছে। বই বিমুখ এই জেনারেশানকে বইমুখী করার জন্য আসলেই চটকদার, অভিনব, যুগোপযোগী কিছু দরকার।

৩০ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৪

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: পশ্চিমারা অনেকদিন থেকেই করছে এটা। সুফলও পাচ্ছে। আসলে যুগটা যেহেতু এমন, তাই এর সাথে তাল মিলাতেই হবে। অডিওবুক ওরা এনেছে। আমরা পারিনি। এমনকি ইবুকটাও বেচতে পারি না। এসবে নজর না দিলে প্রকাশনা মারা খাবে। এনালগ চিন্তা করে বলেই ওরা এখন আর রমরমা বাণিজ্য করতে পারছে না

৯| ৩০ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৫

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
ওয়েস্টার্ন লেখকেরা তাদের বইয়ের প্রচারণার জন্য অনেক পরিশ্রমের পাশাপাশি বইয়ের মানের জন্যও অনেক পরিশ্রম করে। যেটা আমাদের দেশীয় লেখকদের মধ্যে দেখা যায় কদাচিৎ

বুকট্রেলার এর আইডিয়া অভিনব। নি:সন্দেহে ভাল

আমাদের দেশীয় লেখকরা এটা কাজে লাগাবে আশা করি :)

৩০ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:১০

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: হ্যাঁ। মানের ব্যাপারে খারাপ বলেননি। মান ভালো না হলে, প্রচারণায় লাভ নেই।

১০| ১৭ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:২০

নীলপরি বলেছেন: দারুন একটা টপিক নিয়ে লিখলেন । ভালো লাগলো ।

১১| ১৯ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:২১

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ, পরি।

১২| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:১৭

বিজন রয় বলেছেন: ব্লগে ফিরে আসুন, নতুন পোস্ট দিন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.