![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অনেক বেশি মূল্য দিতে হতে পারে
বাংলাদেশের ক্রিকেটকে!
ভারত -বাংলাদেশ ম্যাচকে কেন্দ্র
করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
তার জোড়ালো প্রতিক্রিয়া
আগেই প্রকাশ করে জনমানুষের
প্রশংসা পেয়েছেন। আইসিসি
সভাপতি আ হ ম মোস্তফা কামালকে
বিজয়ী দলের হাতে ট্রফি তুলে
দিতে না দেয়ার প্রতিক্রিয়ায়
প্রধানমন্ত্রী 'দুঃখজনক ' 'দৃষ্টকটু '
'অশোভন' শব্দগুলো ব্যবহার করেছেন।
সাধারণ মানুষের আর প্রধানমন্ত্রীর
প্রতিক্রিয়া একই রকম হয়েছে।
সর্বশেষ আইসিসি 'র সভাপতির পদ
থেকে মোস্তফা কামালের
পদত্যাগের ঘোষণাও দেশের মানুষ
স্বাগতই জানাবে। এবং এই সিদ্ধান্ত
সাহসী সময়োপযোগী।
বাংলাদেশের মত ছোট্ট একটি দেশ
ভারতের বিরুদ্ধে এত কঠোর
প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতেই থাকবে,
ভারত তা প্রত্যাশা করেনি।
পুরো বিষয়টিকে ভারত যে
ভালোভাবে নেয়নি,
ভালোভাবে নেবে না, সেটা খুব
পরিস্কার। এখন বাংলাদেশের জন্য
চ্যালেঞ্জ এটাই। আগামী দিনে
ভারত নানাভাবে বাংলাদেশের
ক্রিকেটকে নাজেহাল করবে। শ্রী
নিবাসনের মত একজন প্রভাবশালী
জুয়াড়ি আইসিসির দায়িত্বে
থেকে তার ক্ষমতার সর্বোচ্চটা
ব্যবহার করবেন বাংলাদেশের
বিরুদ্ধে।
যতটুকু হওয়ার হয়েছে, এখন
বাংলাদেশের প্রয়োজন যোগ্য-দক্ষ
ক্রিকেট কূটনীতি। বর্তমানে
বাংলাদেশে যারা ক্রিকেট
পরিচালনা করছেন, ক্রিকেট
কূটনীতির জায়গাটিতে রয়েছে
তাদের বড় দূর্বলতা। ভারতের
ক্রিকেটের দায়িত্বে এসেছেন
বাংলাদেশের অত্যন্ত আন্তরিক
শুভাকাঙ্খী জগমোহন ডালমিয়া।
ডালমিয়ার সঙ্গে পাপন -মোস্তফা
কামালদের তেমন কোনো সম্পর্কই
নেই। জগমোহন ডালমিয়ার সঙ্গে
অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ হৃদ্যতাপূর্ণ সম্পর্ক সৈয়দ
আশরাফুল হকের। কিছু সম্পর্ক আছে
সাবের হোসেন চৌধুরীর, সেটাও
আশরাফুল হকের মাধ্যমে। এই সম্পর্কটি
কাজে লাগাতে পারলে,
বাংলাদেশ অনেক বিপদ থেকে
রক্ষা পেতে পারে বলে আমার
ধারণা।
ক্রিকেট কূটনীতিতে বাংলাদেশ
সফল না হলে, অনেক বেশি মূল্য
দিতে হতে পারে বাংলাদেশের
ক্রিকেট কে।
শেষমেশ সাকিব আল হাসান এই আই পি এল টা বাদ দিলেই কি পারত না।এতে মনে হল একদিকে বিদ্রোহ অপরদিকে সমঝোতা।কিন্তু একইসাথে কি দুই নৌকায় পা দেয়া যায়?
©somewhere in net ltd.