![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রাগ ইমন।এক সময় দেশ নিয়ে, মানুষ নিয়ে লিখতাম। কবিতা লিখতাম। এখন কবিতা লিখতে বসলে দেশের সমস্যা গুলোর কথা লেখার কথা মনে পড়ে যায়। অনেক কিছু - যা নিয়ে কেউ লিখছে না। দুঃখ নেই। একটা সময় তো আজলা ভরে কাদামাটি , শীতলক্ষ্যার জল নিয়ে খেলেছি। সে খেলাও ছাড়তে হয়েছে। আছি । পেন্সিলে আঁকা ছবির মত।
আমার আগের পোস্টে জাফর ইকবালের কন্যার "অবাঙালী পোশাকের কারণে" অনেক মন্তব্যকারী অভিযোগ করলেন যে নিজ কন্যাকে "বাঙালী" হওয়া এবং "বাঙালীত্ব" হাসিলের এর পথে না আনতে পারায় জাফর ইকবাল একজন ব্যর্থ পিতা, এবং বাঙালিত্ব নিয়ে কোন হেদায়েতের অধিকার তার নাই।
আজব ব্যাপার হইলো সেই পোস্টে জামায়াতে ইসলামী দলের কর্মী এবং দলের পক্ষে সক্রিয় প্রচারনাকারী ওয়ামির "অনৈস্লামিক" কর্মের ছবি দেখেও সেই একই মন্তব্যকারীরাঃ
১। ওয়ামী কত বড় অমুসলিম - সেইটার ধার কাছ দিয়েও কেউ গেলো না।
২। আবার ওয়ামীর পিতা জামায়াত নেতা কামরুজ্জামান যে একজন ব্যর্থ পিতা- এইটাও কেউ বললো না।
৩। নিজের ছেলেকে ইসলামের পথে আনতে না পারায় কামরুজ্জামান যে ইসলাম নিয়ে কথা বলার অধিকার সম্পূর্ণ হারাইলো - এইটাও কেউ বললো না।
এখন জামায়াতের দাবী অনুসারে বাংলাদেশের লক্ষ লক্ষ লোক নাকি তাদের ভক্ত, সমর্থক। তার মানে কামরুজ্জামানের কথায় এবং কাজে লক্ষ লক্ষ ভক্ত প্রভাবিত হইতেই পারে । সেই কারণে ওয়ামীর এই অনৈসলামিক আচরণ এবং পিতা হিসেবে কামরুজ্জামান কেন জামাতী ব্লগারদের তীব্র সমালোচনার শিকার হইলো না?
এই ডাবল স্ট্যান্ডার্ড এর কি মানে?
আমি শুধু এই প্রশ্নের উত্তর পাবার জন্যই এই পোস্টটা করেছি। এই ব্যাপারে কৌতুহলী না হলে আপনি অন্য পোস্টে চলে যেতে পারেন।
ধন্যবাদ।
[ এই পোস্ট কেবল মাত্র ওয়ামীর কর্মকান্ড , পিতা হিসেবে কামরুজ্জামান এর সাফল্য/ব্যর্থতা এবং জামায়াত ইসলামী সংক্রান্ত। যে কোন অফ টপিক মন্তব্য মুছে দেওয়া হবে। এই নিয়ম কেবল এই পোস্টের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। তবে আলোচনার সূত্রে জাফর ইকবাল ও তার কন্যা প্রসঙ্গ আসতে পারে যদি তা ওয়ামীর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হয়। না হলে মুছে দেওয়া হবে। আমার আগের পোস্টের মন্তব্যকারীদের বিশেষ ভাবে আমন্ত্রণ করা হইলো। ]
০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:১৭
রাগ ইমন বলেছেন: যদিও আপনি টপিকেই মন্তব্য করেছেন তথাপি আরেকটু বিস্তারিত মন্তব্য করতে অনুরোধ করছি।
এই মন্তব্যটা রাখা যাবে কি না একটু চিন্তা করে দেখি। প্লিজ পারসোনালি নিয়েন না।
২| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:১৫
রাগ ইমন বলেছেন: মনে হচ্ছে শেষ প্যারাটা কেউই সিরিয়াসলি নেয় নাই।
দুঃখিত , তিনজন ব্লগারের অফটপিক মন্তব্য মুছে দিতে হলো।
দয়া করে কেউ পারসোনালি নিবেন না বা আহত হবেন না।
নিয়ম তো নিয়মই - তাই না?
সকলের জন্য সমান নিয়ম রক্ষা করতে চাই এই পোস্টে।
যারা মন্তব্য করেছিলেন, তাদের আবার এবং এইবার প্রাসঙ্গিক মন্তব্য / আলোচনা করার অনুরোধ করছি।
বিনীত,
রাগ ইমন
৩| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:১৬
কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: দেখা যাক তারা কী বলে!!
তবে জামাতের এই এক নেতাই নয় বরং অধিকাংশ নেতাই যে তাদের সন্তানদের সঠিক ভাবে মানুষ করতে ব্যার্থ হয়েছে এটা মনে হয় কেউ অস্বীকার করবে না।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:১৮
রাগ ইমন বলেছেন: আপনিও টপিকে মন্তব্য করেছেন। ধন্যবাদ।
দ্বিতীয় প্যারার ব্যাপারে বিস্তারিত জানতে চাই। কোন নির্ভরযোগ্য তথ্য সূত্র দিতে পারলে আরো ভালো হয়।
অনেক ধন্যবাদ।
৪| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:২১
স্বল্পজ্ঞানী বলেছেন: অন্যের বাবার কথা কি বলব, আমার নিজের বাবাকেই ব্যর্থ বলতে হচ্ছে। কারণ, আমি নিজে মানুষ হই নাই।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:২৪
রাগ ইমন বলেছেন: তারমানে স্বীকার করে নিলেন যে,
১। ওয়ামী অমুসলিম
২। ওয়ামীর পিতা জামায়াত নেতা কামরুজ্জামান একজন ব্যর্থ পিতা
৩। নিজের ছেলেকে ইসলামের পথে আনতে না পারায় কামরুজ্জামান ইসলাম নিয়ে কথা বলার অধিকার সম্পূর্ণ হারাইলো
৫| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:২২
কৌশিক বলেছেন: ওয়ামীর বক্তব্যটা এমন হইতে পারে, "এর মধ্যে অশালিন কিছু নাই। আমার দেল সাফ ছিলো। আর এইটা বন্ধুগো সাথে এমনিই করে থাকে। বিদেশের সংস্কৃতির সাথে আমাগো সংস্কৃতি মেলাইলে তো হবে না, যে দেশে যে কালচার - সেইখানে হইতে পারে মহিলা আমারে ছেলের মত মনে কইরা হাগ করছে, এইটারে নিয়া আমার আব্বা তথা এসলামের সমালোচনা করার কোনো মানে নাই। যাদের ইমান নাই - তারাই এসব নিয়া তেনা পেচাবে।"
০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৩৩
রাগ ইমন বলেছেন: আপনিও টপিকেই মন্তব্য করেছেন কিন্তু ওয়ামীর মানসিকতা নিয়ে।
অনুগ্রহ করে জামাত ভক্ত ব্লগার যারা তারা কেন সমালোচনা করলো না, এইটার সম্ভাব্য কারণ নিয়েও লিখুন।
আপনার মতে কামরুজ্জামান কি ব্যর্থ পিতা?
আপনার মন্তব্যটা মুছে ফেলা হবে কিনা চিন্তা করছি।
৬| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:২২
রাগ ইমন বলেছেন: আগের পোস্টে প্রায় ১০৩ টি মন্তব্য হয়েছে। আশা করছি অন্তত ৫০ না হোক ১০ কি ২০ জনের সাহস হবে এই প্রশ্ন গুলোর জবাব দেওয়ার।
অবশ্য, জামাতের ব্লগারদের সাহসই বা কতটুকু!!!!
অত্যাচারী চিরকালই ভীরু।
১৯৭১ এর পাপ তাদের ভীরু করেই রাখলো।
৭| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:২৪
বৈকুন্ঠ বলেছেন: যত দোষ মাইয়া মানুষ (আগে কৈত নন্দ ঘোষ)
পোলা মাইয়া বৈলা কথা না। সুযোগ পাইলে দুই জনেই নস্টামির চরম করতে পারে (আমি কিন্তু মোটেই কৈতাসিনা যে জাফর সাহেবের কন্যা আম্রিকায় নস্টামি করতাসে। ছবি দেইখা আমার কাসে বরং মেয়েটারে ঐ টাইপের বৈলা মনে হয় নাই)। তবে নস্টামি পোলাগো একচ্ছত্র অধিকার না। ঝামাতিরা এইডাই বুঝবার চায়না। অরা চায় নিজের বৌ বেটিরে বোরখায় প্যাকেট রাইখা কৈরা নিজেরা মুজরা দেখতে যাইতে আর দাসী সহবাস করতে। অগো কি দোষ? ইসলামে নাকি এইটার অনুমোদন আছে (আদৌ কি তাই??)
০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৩৯
রাগ ইমন বলেছেন: আপনি জামায়াত নিয়ে অন টপিক মন্তব্য করেছেন কিন্তু বাকিটা একটু ধোয়াশা। জামাতের দাসী সম্ভোগ নিয়ে যা লিখলেন সেইটার সূত্র দিতে পারবেন?
জামায়াতের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের প্রমাণ আছে । তার ভিতরে ধর্ষণ এ সহযোগিতা, উৎসাহ দেওয়া, প্রশ্রয় দেওয়া (গণিমতের মাল আখ্যা দিয়ে) , বিশেষ করে হিন্দু নারীদের ধর্ষণের অপরাধের প্রমাণ মেলে। বোরখা পরাতে চায় পরিবারকে, সেইটাও প্রমাণ মিলে। কিন্তু মুজরার ব্যাপারটা নিশ্চিত হইতে পারলাম না।
ইসলামে কি আছে সেইটা জানার সবচেয়ে ভালো উপায় হইলো কুরান পড়া। এর ওর কাছে জিজ্ঞেস না করে আপনি সরাসরি কুরান পড়ুন। এখন অনলাইনেও কুরান পড়া যায়, সার্চ করা যায়।
বাংলা অনুবাদ পড়লে চেষ্টা করবেন সৌদি সরকারের পক্ষ থেকে হাজ্বীদের যেই অনুবাদটা দেয় সেইটা সংগ্রহ করতে। তাহলেই জেনে যাবেন কিসের অনুমতি আছে বা নেই।
৮| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:২৭
আরিয়ানা বলেছেন: ইমন আপনার আগের পোস্টে বলেছি একবার। আপনিও তাই বলেছেন। মেয়ের স্বাধীন জীবন যাপন নিয়ে জাফর ইকবাল নিজেই কিছু বলার অধিকার রখেন না সেখানে অন্য কেউ কেন কথা বলবে। যার যার মত নিয়ে সে সে চলবে। যার যার জীবন যাপন তার তার ব্যপার। আর আমাদের দেশ প্রেমি বাঙ্গালীরা যদি অন্যের মাথা ব্যাথা নিয়ে নিজের মাথা ব্যাথা করতে পারেন তাহলে ওনাদের ওয়ামী ও তার বাপের ব্যাপার নিয়ে ও মাথা ব্যাথা করা উচিৎ। আমার ও কৌতুহল উনারা কি বলেন তা দেখবার জন্য।
আবার ও বলছি আমার বাবা খাটি মুসলিম আর আমি নিজে মুসলিম নই....আমার পোশাকও ইয়েশিনের চাইতে অন্য রকম কিছু নয়। আমাকে ক'জন ব্যান করেন এই ব্লগে তা জানবার কৌতুহলও কম নয়।
আপনার কথা বুঝেছি আর অফেন্সিভলি নেইনি ব্যাপারটা, মুছে দেবার হলে নিশ্চই দেবেন।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৪২
রাগ ইমন বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনার দীর্ঘ মন্তব্যের জন্য। হ্যাঁ, জামাতী ব্লগারদের ওয়ামীর ব্যাপারে , কামরুজ্জামানের পিতা হিসেবে কেমন করলেন-সেই ব্যাপারে এই নিরবতা কি অনেক প্রশ্নের জন্ম দেয় না?
একই যাত্রায় পৃথক ফল কেন হইলো?
৯| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:২৮
মৃগয়া বলেছেন: জামায়াতের নেতারা যে ভন্ড এইটা প্রমানের জন্য এতো দাপাদাপী করে ওদের এতো ভ্যালু দেওয়ার কি আছে!
কামারুজ্জামান তো সব ক্ষেত্রেই ব্যার্থ। হ্যার ফাঁসির জন্য আর কতকাল ওয়েট করতে হবে জাতি তা জানতে চায়...।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৪৩
রাগ ইমন বলেছেন: অন টপিক মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
আর জামাতীরা কেন চুপ- এই ব্যাপারে আপনার এনালাইসিস কি?
১০| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৪০
হোদল রাজা বলেছেন: আপনি অনেক বেশী আশাবাদী !!
না বোঝার/শোনার ভান করতেছে আর কি!
জামাতের মত নোংরা রাজাকারদের কাছে ভন্ডামীই শুধু পাবেন! কোন চেন্জ নাই!
দেখেন '৭১ এর আগে এরা যেমন ছিল এখনও কিন্তু তেমন।
মাঝে মাঝে শুধু খোলস বাদলায়!
০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:০১
রাগ ইমন বলেছেন: জামাত নিয়ে অন টপিক মন্তব্য দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।
ওয়ামী , কামরুজ্জামান নিয়ে কিছু বলেন।
১১| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৪৩
জানা বলেছেন:
ধ্যাত্! কমেন্ট করা নিয়া তুমি এ্যাত্তগুলি বেড়া দিয়া রাকলা ক্যান? সবগলি বেড়া ডিঙ্গাইতে যায়া মাইনষের কমেন্টের ভাষা ভানাম সঅঅঅব বুল হৈয়া যাইতে পারে
ভাইবা দেইখোরে ভাই
০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:০৫
রাগ ইমন বলেছেন: হা হা হা হা হা হা, কৌতুক রসে পূর্ণ আপনার এই অফ টপিক মন্তব্যটা মুছে দিব কিনা চিন্তা করছি।
একটা ডিস্ক্লেইমার হিসেবে রাখা যাইতে পারে।
যারা মন্তব্য, প্লাস, হিট নিয়া লালায়িত , পিপাসার্ত থাকে - তারা দেখুক কি অবলীলায় মন্তব্য মুছে দেওয়া যায়।
সেইটা ভালো মন্তব্য হইলেও। অবশ্য হিট আর প্লাস কেমনে মুছে, এইটা এখনো শিখতে পারি নাই।
যাই হোক, এই ব্লগের মন্তব্য বাড়াইয়া ভুরুঙ্গামারীর কি লাভ?
হি হি হি
১২| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৫৩
আমি সুফিয়ান বলেছেন: ওয়ামীকে নিয়ে তো বলার কিছু নাই । কারন যেটা সত্য সেটা আবার বলারদরকার তো নেই।
তবে কামরু কিন্তু ব্যর্থ পিতা না। সে যেমন শুয়োর, সে তার ছেলেকেও শুয়োর বানাতে পেরেছে। সে যেমন দুনিয়ার সবচেয়ে নিকৃস্ট প্রাণী হয়ে ইসলাম নিয়ে ব্যবসা করছে তেমনি তার পুত্র ও সেই চেস্টা করে যাচ্ছে।
কামরুর ইসলাম নিয়ে ডায়ালগ দেয়ার অধিকার কখনো ছিলো না যে সে অধিকার হারাবে।আমি ধর্ম কম বুঝি কিন্তূ এটুকু জানি যে দেশপ্রেম ঈমানের অঙ্গ । একটা রাজাকারের যদি ঈমান না থাকে তাহলে সে ইসলাম নিয়ে বলার অধিকার এমনিতেই রাখে না
০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:০৮
রাগ ইমন বলেছেন: অন টপিক মন্তব্য দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।
পিতা হিসেবে সাফল্য - ব্যর্থতার একটা ভিন্ন দৃষ্টিকোণ পাওয়া গেলো। যদিও, এখানে পিতা পূত্র একই ধরনেরই আছে।
১৩| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৫৪
শরীফ মহিউদ্দীন বলেছেন: জামাত ইসলাম ধর্মের টেন্ডার নিয়া রাখে নাই যে কেউ ধর্মের বিরুদ্ধে বললে শুধু জামাতের পক্ষ থেকে প্রতিবাদ আসবে। আসল ব্যপারটা হলো যে জাফর ইকবাল সাহেব মুসলমানদের ধর্মীয় পোষাক আসাকের সমালোচনা করেন তার ব্যাপারে। তিনি আমাদের প্রগতির কথা বলছেন। মানুষের আগে নিজের ঘরে খবর রেখে অন্যের সম্পর্কে কথা বলা উচিত।
তিনি কি তার এই মেয়েকে প্রগতিশীল হিসাবেই গড়েছেন এবং এই যদি প্রগতির নমুনা হয় তবে দোহাই লাগে এই প্রগতির দরকার বাংলাদেশের ১৪ কোটি মুসলামানের দরকার নাই।
জামাতের কোন কুলাংগার নেতার কুলাঙ্গার সন্তানের ছবি দিয়ে আপনি জনাব ইকবালের ধর্মবিরোধিতা যেমন ঢাকতে পারবেন না তেমনি পারবেন না তার মেয়ের আসল প্রগতিশীলতার চেহারা।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:১১
রাগ ইমন বলেছেন: আপনি প্রবল চেষ্টা করেছেন অন টপিকে থাকার কিন্তু শেষ পর্যন্ত পারেন নাই।
জামাতী ব্লগাররা কেন কামরুজ্জামানের সমালোচনা করে না, ওয়ামীর সমালোচনা করে না - সেই উত্তর আপনি সম্পূর্ণ এড়িয়ে গেছেন।
এইটা কি সচেতন ভন্ডামি আপনার? নাকি লজ্জাজনক ব্যর্থতা? নাকি স্বজন প্রীতির ন্যাক্কারজনক প্রকাশ?
১৪| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৫৪
কৌশিক বলেছেন: অনুগ্রহ করে জামাত ভক্ত ব্লগার যারা তারা কেন সমালোচনা করলো না, এইটার সম্ভাব্য কারণ নিয়েও লিখুন।
আপনি আগেই ধরে নিয়েছেন জামাত ভক্ত ব্লগাররা সমালোচনা করবে না। সময় তো সবেমাত্র শুরু। আরেকটু সময় দেন। তারা এখন মজলিশে শুরায় ব্যস্ত। সেখানে সিদ্ধান্তসমূহ তৈরী হতে হতে একটু সময় লাগবে না?
আপনার মতে কামরুজ্জামান কি ব্যর্থ পিতা?
কামরুজ্জামান ব্যর্থ পিতা কিনা সেটা একটু আমি ভিন্নভাবে বুঝি। যদি কামরুজ্জামান ওয়ামীর পিতা হইতে গিয়া পিছলাইয়া গিয়া থাকে, এবং এই সুযোগে পুরোপুরি শরীয়তসম্মতভাবে অন্য কেউ ওয়ামীর মাতার গর্ভে ওয়ামীকে প্রেরণ করে থাকে সেটা ব্যর্থ পিতা হিসাবে ধরার একটা সম্ভাবনা থাকে। মানে ধরেন ৮১.২%।
তবে তারপরেও যদি তিনি সেই পুত্রকে বুকে টেনে পিতৃস্নেহে লালন করে ভিন্ন একটা দেশের সংস্কৃতিতে বড় করে ভিন্ন একটা ধর্মকে রূপান্তরিত করতে সাহায্য করে তবে মনে হয় পিতা হিসাবে তাকে ব্যর্থ বলা যায় না। তাকে একজন সার্থক পিতা হিসাবেই আমি ঘোষণা করতে চাই।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:১২
রাগ ইমন বলেছেন: আচ্ছা , আপনার এনালাইসিসের জন্য ধন্যবাদ।
উপরে আমি সুফিয়ান একটা ব্যাখ্যা দিয়েছেন, আপনি কি সেই মতে একমত?
১৫| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৫৭
ShusthoChinta বলেছেন: অফকোর্স,কামরুজ্জামান ব্যর্থ পিতা! শুধু কামরুজ্জামান কেন জামাতের অধিকাংশ নেতা কর্মি মুখে যা বলে কাজে সেটা করে না! আমার দেখামতে সমাজের উগ্রপন্থি মাথাগরম কিছু সুবিধাবাদি লোক জামাত শিবির করে। একই কথা আওয়ামিলীগের ক্ষেত্রেও অনেকটা প্রযোজ্য! জামাত ব্যবসা করে ধর্ম নিয়ে আর আওয়ামিলীগ ব্যবসা করে মুক্তিযুদ্ধ আর মুজিব নিয়ে। কিন্তু আপনি জাফর ইকবালের সাথে কামরুজ্জামানের তুলনা করলেন কেন? জাফর ইকবালকে অপছন্দকারী সবাই জামাতের লোক বলে মনে করেন নাকি? এটা সম্পূর্ণ ভূল! আমি জাফর ইকবালকে ভন্ড মনে করি,লোকটা মানুষের আবেগকে ব্যবহার করে,অথচ আমি জামাতকে সবসময়ই অপছন্দ আর এদের কর্মকান্ডের বিরোধিতা করে আসছি।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:১৬
রাগ ইমন বলেছেন: কিন্তু আপনি জাফর ইকবালের সাথে কামরুজ্জামানের তুলনা করলেন কেন?---- ভুল বুঝেছেন। জাফরের সমালোচনাকারীদের সাথে কামরুজ্জামানের সমালোচনাকারীদের তুলনা করেছি।
এইখানে ব্লগাররাই মেইন। জাফর কামরুজ্জামান গৌণ।
জাফর ইকবালকে অপছন্দকারী সবাই জামাতের লোক বলে মনে করেন নাকি?
না, মনে করি না।
এই ব্লগে প্রচুর জামাতী ব্লগার আছে যারা জাফর ইকবালের খুব সমালোচনা করে। একই ঘটনা যখন কামরুজ্জামান এর বেলায় ঘটে, তারা কেন সমালোচনা করে না- এইটাই প্রশ্ন করেছি।
১৬| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:০১
মামুন হতভাগা বলেছেন: জামাত করলে লীলা আর অন্যরা করলে ঢং
জামাত করলে সবই রাইট,অন্যরা করলে রং
জামাতীদের চিন্তা চেতনার জন্য ঝাড়ু দিয়া পিটালেও ঝাড়ুর অপমান হইবেক
আর আপনার পুস্টের উত্তরে বলা যায়,যাহার পিতা একজন মহান রাজাকার,তার সন্তান কুলাংগার হবে এটা স্বাভাবিক,এদের মত মানুষ নিয়ে আলোচনা না করাই উত্তম
০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:১৮
রাগ ইমন বলেছেন: আপনার অন টপিক মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
তবে, জামাতী ব্লগাররা এই ঘটনায় নিশ্চুপ কেন- এই ব্যাপারেও কিছু বলেন। মানে, আরেকটু সরাসরি বলেন।
কবিতা ভালো হয়েছে।
১৭| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:০২
শরীফ মহিউদ্দীন বলেছেন: আরিয়ানা বলেছেঃ আবার ও বলছি আমার বাবা খাটি মুসলিম আর আমি নিজে মুসলিম নই....আমার পোশাকও ইয়েশিনের চাইতে অন্য রকম কিছু নয়।
@আরিয়ানা আপনি সেলিব্রেটি নন কিংবা কেউ আপনাকে অনুসরন করেনা এমন কি কেউ আপনার পিতাকে নিয়েও চিন্তিত না।
তা ছাড়া আপনার বিরুদ্ধে ধর্মকে আর ধর্মীয় শালীনতার বিপক্ষে কথা বলার কোন অভিযোগ নাই।
তাই নিজেকে ইয়েশিনের সাথে মেলেনো বোকামো হবে।
মনে রাখবেন একটা বিল্ডিং যত উচু হবে মানুষের নজর তত সেটার দিকে যাবে।
জাফর সাহেবকে অনেকে অইডল ভাবে। আইডলদের ব্যক্তিগত জীবন থাকবে সেটা স্বাভাবিক কিন্তু তারচেয়ে বড় কথা যেহেতু পাবলিক তাদেরকে চিনে জানে তাদের এবং তাদের পরিবারকে মানুষের সে বিশ্বাসকে সন্মান জানিয়ে জীবন আচার পরিচালনা করা
এতগুলা কথা বলার কারন আপনি আমার প্রিয় ব্লগার আপনার কাছ থেকে আরো যুক্তিপূর্ন মন্তব্য আশা করি। ভালো থাকা হয় যেন
০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:২১
রাগ ইমন বলেছেন: এই তো ঝামেলা করলেন। অন্য কারো মন্তব্যের জবাব এর ব্যাপারে যেহেতু আগে কিছু বলি নাই, তাই এই মন্তব্য থাকলো।
অনুগ্রহ করে জাফর-ইয়েশিম সংক্রান্ত মন্তব্য আগের পোস্টে করুন।
এই পোস্ট কেবল ওয়ামী- কামরুজ্জামানের জন্য।
এই পোস্টের মন্তব্যে অন্য কারো মন্তব্য যদি তা ওয়ামী-কামরুজ্জামান- জামাত সংশ্লিষ্ট হয় , তাহলে রাখা হবে। না হলে মুছে দেওয়া হবে।
অনুগ্রহ করে কেউ পারসোনালি নিবেন না বা আহত হবেন না। আপনাদের সহযোগিতার জন্য আগাম ধন্যবাদ।
১৮| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:১১
মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: ওয়ামীর ব্যাপারে কিছু না বলার কারন -
১) হিপোক্রেসী এদের রক্তে মজ্জায়।
২) ওরাতো ওয়ামির ব্যাপারে কিছু বলবে না কারন তাদের মূল উদ্দেশ্যতো ইয়েশিমের জীবনযাপন নয় মূল উদ্দেশ্য তো জাফর ইকবালকে হেস্তনেস্ত করা। তরুনরা যে তাঁকে তাদের আইডল হিসেবে সামনে রাখে তা তারা মানতে পারছে না। ওরাও জানে এই ছবিগুলি সাধারন কিছু ছবিই মাত্র।
৩) ব্লগে নতুন এবং কারও সাতে ও নাই পাঁচেও নাই যেসমস্ত ব্লগার তাদেরকে বিভ্রান্ত করা এদের উদ্দেশ্য ।
আরএকটা কথা যাদেরকে উদ্দেশ্য করে এপোষ্টটি দিয়েছেন তারা এখানে আসবেই না, কারন আপনার প্রশ্নের উত্তর তাদের জানা নাই। আর জানা থাকলেও তারা কিছু বলবে না । তারা নিজের সাথে প্রতারণা করতেই ভালবাসে।
তারা আত্মপ্রতারক।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:২৯
রাগ ইমন বলেছেন: আপনার অন টপিক এনালাইসিসের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
এত সুষ্পষ্ট ভাবে টপিকে থাকার পরিমিতিবোধ অনেকেরই থাকে না। আপনার কাছ থেকে আমরা শিখতে পারি।
অনেক ধন্যবাদ
১৯| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:১৪
ভুলো মন বলেছেন: জাফর স্যার একজন নাস্তিক, আর আমি একজন আস্তিক। কিন্তু ব্যাপারটা সেইভাবে না দেখে আমি একটু নিরপেক্ষভাবে ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করছি...
যারা জাফর স্যারের বিরুদ্ধে কথা তুলেছে, তারা কিন্তু তাদের অজান্তেই স্যারকে উচ্চাসনে কল্পনা করে নিয়েছে। আমেরিকাতে যেমন একজন মানুষের অনৈতিক ঘটনা অন্যরা মেনে নেয়; কিন্তু প্রেসিডেন্ট, যাঁর আসন অনেক উঁচুতে, তাঁর অনৈতিক ঘটনা সেদেশের মানুষ বরদাস্ত করেনা। জাফর স্যার দেশের মানুষের কাছে একটা আলাদা অবস্থান করে নিয়েছেন। তাই মনেহয় তাঁর একটু ভুল-ত্রুটিও (যদিও আমি মনে করিনা যে ইয়েশিনের ব্যাপারে তাঁকে দোষারোপ করা যায়) আমরা সহ্য করতে পারছিনা! আর জামাত কোন হিসাবের মধ্যেই পড়েনা। তাই সে কি করলো না করলো, আমাদের কোন কিছু যায়-আসেনা!!
am i right, or am i right??!!
০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৫৬
রাগ ইমন বলেছেন: পুরা মন্তব্য করলেন অফ টপিকে , শেষ লাইনে এসে অন টপিকে।
নাহ, আপনাদের নিয়ে আর পারা গেলো না।
এই মন্তব্য মুছবো কিনা চিন্তা করছি।
মানুষ জামাত-ওয়ামী- কামরুজ্জামানকে এত ঘৃণা করে যে কোন হিসাবের মধ্যেই রাখতে চায় না।
আর এদিকে জামাত সরকার গঠনের স্বপ্ন দেখে! লে হালুয়া!
২০| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:২২
শরীফ মহিউদ্দীন বলেছেন: লেখক বলেছেন:এইটা কি সচেতন ভন্ডামি আপনার? নাকি লজ্জাজনক ব্যর্থতা? নাকি স্বজন প্রীতির ন্যাক্কারজনক প্রকাশ?
জামাতকে স্বজন করার আগে একবাটি feces খাব।
আর আমি আমার বক্তব্যে স্পষ্ট বলেই দিয়েছি জামাত কোন প্রতিবাদের মাপকাঠি হতে পারেনা
আপনি বা আপনারা কেন জাফর ইকবালের মতামতের বিরুদ্ধে শুধু জামাতকে দাড় করান তার কারন জানিনা।
আমি বিশ্বাস করি বাংলাদেশের লাখো কোটী মুসলমানের আত্মার ধর্মকে যে বা যারা আঘাত করতে চায় তাদের বিপক্ষে দাঁড়িয়ে যাবে লক্ষ কোটি মুসলিম জনতা। এদের বেশির ভাগই জামাত নামক কুলাঙ্গার দলকে অপছন্দ করে
০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:০০
রাগ ইমন বলেছেন: আপনাকে ভুল বুঝার জন্য অত্যন্ত দুঃখিত । মাফ চাইছি।
আসলে দেখেন পোস্টটা জামাতী ব্লগারদের ন্যাক্কারজনক নিরবতাকে কেন্দ্র করে । জাফর ইকবাল বিতর্ক আগের পোস্টেই করেছি। জাফর ইকবালের কোন কাজের প্রতিবাদ করার জন্য জামাতের মত ভন্ড, প্রতারক, ইবলিশের দলকে কেন ব্যবহার করবো?
নাউযুবিল্লাহ! ওয়াক থু!
আমি এই পোস্টে জামাতী ব্লগারদের কর্মকান্ডের ব্যাখ্যা চেয়ে জামাত ভক্তদের কাছেই প্রশ্ন রেখেছি। এইখানে অন্য কোন প্রসঙ্গ টেনে আনিয়েন না।
২১| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:২৬
নাজনীন১ বলেছেন: আমাদের রাজনৈতিক দলগুলোর একটা কমন স্ট্র্যাটেজী আছে, যতক্ষণ কেউ কোন দলের বা মতের সাথে আছে ততক্ষণ তার সাতখুন মাফ বা লঘু। যখনই সে ব্যক্তির অবস্থান বিরোধী স্থানে বা দলে তখনই তাকে নাজেহাল করো। আপনার প্রশ্নের জবাব পেলেন কি?
০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:০২
রাগ ইমন বলেছেন: ৩ নাম্বারের জবাব পাইলাম।
১ আর ২?
তোমার কাছ থেকে এই রকম ফাঁকিবাজি কমেন্ট আশা করি নাই।
আরো দীর্ঘ এনালাইসিস চাই জামাতী ব্লগারদের নিয়ে।
২২| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:২৭
রাগ ইমন বলেছেন: মেহেদী ১০,
মন্তব্যের প্রাসঙ্গিক অংশটুকু রেখে বাকিটা মুছে দিলাম।
----------------------------------------------
জামায়তকে কেউ সহ্য করতে পারি না আমরা তাই তারা ভাল কাজ করলেও আমরা খারাপ বলব তেমনে খারাপ কাজ করলে ভাল বলার কোন কারনও নাই ।
আপনি হয়ত কামরুজ্জামান বা তার ছেলের কাছ থেকে ভাল কিছু প্রত্যাশা করেন আমি বা আমরা করি না ।তাই তার সাথে কারও তুলনা পাগলের প্রলাপের বেশি কিছু না ।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:০৩
রাগ ইমন বলেছেন: জামায়তকে কেউ সহ্য করতে পারি না আমরা তাই তারা ভাল কাজ করলেও আমরা খারাপ বলব--- এই লাইনটার একটা ব্যাখ্যা আশা করছি।
জামায়াত কি কি ভালো কাজ করেছে যে সব কাজকে আমরা কেউ খারাপ বলেছি?
২৩| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৩৩
মুন্না বলেছেন: জামাতি ব্লগার রা এর প্রতিবাদ করব ক্যান?কামরুজ্জামান তো খালি ওয়ামীর বাপ না,লগে ওদেরও বাপ।একজনের আপন বাপ,আর ওদের দলীয় বাপ।
ওরা বরং কইব,ওয়ামীর মত মানুষ হয় না।বেচারা নিজের কামনা বাসনা ইসলামের জন্য কুরবানী দিছে।অমুসলিম মাইয়াটারে মুসলিম বানাইতে হের লগে রিলেশন করছে।এই উদ্দেশ্যে একটু না হয় মজাই লুটছে।এইডা দোষের কিছু না।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:০৫
রাগ ইমন বলেছেন: অমুসলিম মাইয়াটারে মুসলিম বানাইতে হের লগে রিলেশন করছে----- হা হা হা হা হা হা, এইটা একটা চরম মন্তব্য।
হা হা প গে!
২৪| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৪৯
তিক্তভাষী বলেছেন: যেহেতু জামাতী ব্লগাররা ওয়ামীর অনৈসলামিক কর্মকান্ডের জন্য পিতা কামরুজ্জামানকে দায়ী করে তীব্র সমালোচনা করে নাই তারা ইয়েসিমের বেলেল্লাপনার জন্য পিতা জাফর ইকবালের সমালোচনার নৈতিক অধিকার হারিয়েছে। ফেয়ার এনাফ।
তার মানে "নিজে আচরি পরকে ধর্ম শেখাও"-কথা সঠিক। এখন, জাফর ইকবালের জন্যও একথা প্রযোজ্য কিনা?
০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:০৮
রাগ ইমন বলেছেন: যেহেতু জামাতী ব্লগাররা ওয়ামীর অনৈসলামিক কর্মকান্ডের জন্য পিতা কামরুজ্জামানকে দায়ী করে তীব্র সমালোচনা করে নাই
---------- এর কারণ জানতে চেয়েছি
তারা ইয়েসিমের বেলেল্লাপনার জন্য পিতা জাফর ইকবালের সমালোচনার নৈতিক অধিকার হারিয়েছে। ফেয়ার এনাফ।
------------ না, ফেয়ার না। আমি এই রকম কোন কুযুক্তি মানি না।
তারা জাফর ইকবালের সমালোচনা করুক। সেইটা ভদ্রভাবেই করুক। খামোখা একটা আমেরিকান মেয়েকে টেনে এনে নোংরামি না করুক। কিন্তু জাফর ইকবালের লেখা কিংবা কথার যুক্তিপূর্ন প্রতিবাদ করুক।
কিন্তু , ভদ্র ভাষায় , নোংরামি না করেও ওয়ামী বা কামরুজ্জামানের সমালোচনা কেন করে না- এই দুই মুখা নীতির কারণ কি?
২৫| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৫৩
প্রতিবাদীকন্ঠ০০৭ বলেছেন: একজন মুসলিম তো সেই, যে অপরাধের বিরুদ্ধে সবসময় কথা বলে এবং আইনের পথে সর্বদা সত্যবাদী এবং আপোষহীন থাকে, হোক সে নিজ পরিবারের সদস্য ।
যাই হোক, যারা আরেকজনের মেয়ের ছবি নিয়ে কথা বলতে পারে, তাদের এখানেও কথা বলা উচিত ছিল, আপনার সহজ প্রশ্নের উত্তর তারা দিচ্ছে না কেন আমি জানি না।
তবে আমি আমার মত দিয়ে বলব, আমি আগেও যা বলেছিলাম, তা আবারো বলছি, ইনি যদি এমন একজন ব্যক্তি হতেন , যিনি আমাদের রাষ্ট্র ব্যবস্থায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন, তখনি ইনি গুরুত্বপূর্ণ হতেন, আমি যেমন তাকে কখনো কোথাও দেখছি বলে জানি না, যাইহোক, এমন একজন ব্যক্তি কে নিয়ে এসে তার ছবি প্রকাশ করে ব্লগে তার পিতাকে ছোট করা ও মনে হয় ঠিক না। যদি কোন ব্যক্তি দায়ী হয়ে থাকে, তাকে দোষী সাব্যস্ত করা উচিত।
তার পরিবারের সদস্যদের টেনে আনার পক্ষপাতী আমি না।
যদি এই লোক বাংলাদেশের গুরূত্বপূর্ণ কেউ হয়ে থাকে, তাহলে তার কুকামের বর্ণনা করে তাকে আসল রূপ ফাঁস করে দেয়া যেতে পারে, অবশ্যই তার পরিবারের আরেকজন কে অপমান করা ঠিক না।
আপনি যে উদ্দেশ্যে এ পোস্ট দিলেন, আমি তাতে শতকরা ১০ ভাগ সমর্থন দিলাম এজন্য যে , যেসব ব্যক্তি আরেকজনের মেয়ের ছবি নিয়ে বাজে কথা বলার মানসিকতা দেখায় তাদের কে তাদের পরিবারের মেয়ের ছবি প্রকাশ করে উলটাপালটা কথা না বললে তারা তাদের ভুল বুঝতে পারবে না। সে হিসেবে আপনার প্র্য়াস ঠিক ই আছে।
আর শতকরা ৯০ ভাগ সমর্থন দিলাম না এজন্য যে আমি ব্যক্তি আক্রমণ অপছন্দ করি, তার চেয়েও বেশি অপছন্দ করি আরেকজনের ছবি তার পারমিশন ব্যতীত ব্যবহার করে তাকে এবং তার পরিবার কে অপমানিত করা।
ধন্যবাদ ।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:১৭
রাগ ইমন বলেছেন: আপনি যে উদ্দেশ্যে এ পোস্ট দিলেন, আমি তাতে শতকরা ১০ ভাগ সমর্থন দিলাম এজন্য যে , যেসব ব্যক্তি আরেকজনের মেয়ের ছবি নিয়ে বাজে কথা বলার মানসিকতা দেখায় তাদের কে তাদের পরিবারের মেয়ের ছবি প্রকাশ করে উলটাপালটা কথা না বললে তারা তাদের ভুল বুঝতে পারবে না।
----------------- ওয়ামী মেয়ে, এই তথ্যটা শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। এর সপক্ষে কোন প্রমাণ আছে আপনার কাছে?
কামরুজ্জামানের পরিবারের মেয়ে নিয়ে কোন কথা লিখিনি, উল্টাপালটা কথা তো নয়ই। ওয়ামী ইসলামের নামে ভোট চেয়ে নিজে যা করছে সেইটা সত্য- এতে কোন উলটা পালটা কথা নেই। আপনার আপনজন হইলে এই ধরনের আত্মীয় থেকে দূরে থাকুন। নিজের ঈমান বাঁচান।
আর শতকরা ৯০ ভাগ সমর্থন দিলাম না এজন্য যে আমি ব্যক্তি আক্রমণ অপছন্দ করি, তার চেয়েও বেশি অপছন্দ করি আরেকজনের ছবি তার পারমিশন ব্যতীত ব্যবহার করে তাকে এবং তার পরিবার কে অপমানিত করা।
--------- এইটার উত্তর আমার আগের পোস্টে দেওয়া আছে। তারপরেও বলি, এখানে ওয়ামী সম্পর্কে সত্য কথা গুলাই বলা হয়েছে যা তার "ইসলামি মুখোশ এর আড়ালে আসল চেহারা " প্রকাশ করে দিয়েছে।
একজন রাজনৈতিক নেতা যখন "সৎ লোকের দল", "ইসলাম প্রতিষ্ঠা", "শরীয়াতের আইন প্রতিষ্ঠা" - ইত্যাদির কথা বলে ভোট চায় আর নিজে এই ছবির মত জীবন যাপন করে - তখন এই ভন্ডামি প্রকাশ করাটা নাগরিক দায়িত্ব।
এমন কি ইসলামেও গীবত হারাম করার পরে বলা হয়েছে সংশোধন বা জুলুমের প্রতিকারের জন্য কারো অন্যায় প্রকাশ করা জায়েজ।
ওয়ামী যেইটা করেছে বা করে , সেইটা ধর্মভীরু, সহজ সরল বাঙালী মুসলমানদের সাথে প্রতারণা, জুলুম!
২৬| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৫৩
রাজামশাই বলেছেন: অন্তর থাইক্যা কইতাছি
১) ওয়ামী অমুসলিমের/অবাঙ্গালীর মতো কাজ করছে
২) কারুজ্জামান একজন ব্যর্থ পিতা তাতে কোন সন্দেহ নাই।
৩) কারুজ্জামান ইসলাম নিয়া কথা বলার অধিকার হারাইছে ।
( কারুজ্জামান ইসলাম নিয়া কথা বলে নাকি?)
এইবার কি আপনার জাফর স্যার কে এই কথাগুলা কইতে পারি ?
- আর ওয়ামীর ব্যাপারে কে কইলো হয় নাই - মনে হয় আগেও সমালোচনা হইছে ....
- আবার এই পোষ্ট থাইক্যাই সমালোচনা শুরু হইছে...
০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:১৯
রাগ ইমন বলেছেন: জামাত ভক্ত ব্লগাররা এই ছবি নিয়ে ব্লগ কেন মাতাইলো না, এই ব্যাপারে আপনার মত কি?
তারা কেন দুইজনের বেলায় দুই নীতি মেনে চলে?
আল্লাহ কি এই ধরনের লোকদের ব্যাপারে কুরানে বার বার সাবধান করে নাই?
২৭| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:২০
নয়ন বলেছেন: ব্যাপার না। ওয়ামী জাশির মহান দায়িত্ব নিয়ে অমুসলিম বেগানাগুলারে এট্টু মুসলিম বানাইতাছে এই আরকি।
স্বার্থের দ্বন্ধ বা আতেঁ ঘাঁ লাগলে জাফর ইকবাল কেন সূফি-সাধকদের ও এরা পিছ ছাড়ে না।
এইসব তালগাছবাদীদের (জাশি-র) সাথে তর্ক করাই বৃথা। কোন দৃষ্টিকোণ থেকে যে তর্ক করে তার কি ভিত্তি তাও বুঝে না আবালগুলা। এইসব আবালডি অশ্বডিম্ব প্রসব ছাড়া আর কিছুই শিখে নাই। খেরোখাতায় কয়েকটারে বাধ্য হয়েই ব্লক মারছি। তথাকথিক ধর্মের মুখোশে পাভার্টগুলা খালি চটি আর চটির প্রচ্ছদ পোস্ট করে যেভাবে হাউকাউ করে তখনই বুঝা যায় কার মনে কি আর রুচি কতটা বিকৃত।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:২৭
রাগ ইমন বলেছেন: খালি চটি আর চটির প্রচ্ছদ পোস্ট করে যেভাবে হাউকাউ করে তখনই বুঝা যায় কার মনে কি আর রুচি কতটা বিকৃত।
----------- এইটা আপনি কি বললেন!!!!!!!!
জাশির সাধারণ কর্মীরা মনে হয় এই রকম না। গ্রামের কিছু বেকুব পোলাপান আমিও দেখেছি সরল বিশ্বাসে জামাত করে । এরা জানেও না, ঢাকায় কি হয়। রাজশাহীতে কি হয়।
একবার এক যশোরের পোলা আমাকে জিজ্ঞেস করলো , রাজশাহীতে এই যে জামাতীরা রগ কাটে বলে , এই সব গুজব কারা ছড়ায়? (তার সাথী না রোকন বুঝিয়েছে এইগুলা জামাতের বিরুদ্ধে অপপ্রচার)
আমি হা করে তাকায় থাকলাম, পত্র পত্রিকায় ছবিসহ প্রতিবেদন আসে, তাও এই বেকুব কি বলে?
আমি শুধু বললাম, হাতে টাকা জমলে একবার রাজশাহী থেকে ঘুরে এসো। যাকে মেরেছে তার বাপ মাকে জিজ্ঞেস করিও, বন্ধুদের জিজ্ঞেস করিও সত্যিই এমন কোন ছেলে ছিলো কি না।
ছবি গুলো সত্যি মিথ্যা বুঝতে না পারো, একজন মায়ের চোখের পানি নিশ্চয়ই সত্য মিথ্যা বুঝতে পারবা।
ঘটনাটা অনেক আগের। তখন এত মিডিয়া ছিলো না।
২৮| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:২৫
নেগোশিয়েটর বলেছেন: ১। ওয়ামী কত বড় অমুসলিম - সেইটার ধার কাছ দিয়েও কেউ গেলো না।
> এই ব্যাপারে তো কারোরই কোনো সন্দেহ নেই।
২। আবার ওয়ামীর পিতা জামায়াত নেতা কামরুজ্জামান যে একজন ব্যর্থ পিতা- এইটাও কেউ বললো না।
> কারণ ওই পোস্ট ছিল জাফর ইকবাল আর তার পরিবার সংক্রান্ত, কামরুজ্জামানকে নিয়ে নয়।
৩। নিজের ছেলেকে ইসলামের পথে আনতে না পারায় কামরুজ্জামান যে ইসলাম নিয়ে কথা বলার অধিকার সম্পূর্ণ হারাইলো - এইটাও কেউ বললো না।
> কামরুজ্জামান যে একটা ভন্ড তাতে কোনো সন্দেহ আছে? সে যে এর পরও ইসলামী জীবন যাপন নিয়ে কথা বলবে, সেইটা নিশ্চিত। কিন্তু নিজের পরিবারের সদস্যদের ইসলামের পথে আনতে না পারায় কামরুজ্জামান ইসলামী জীবন যাপন নিয়ে কথা অধিকার অবশ্যই সম্পূর্ণভাবে হারাইছে, সেইটা জামাতীরা মানুক আর না মানুক।
আশাকরি উপরে আমার অবস্থান পরিস্কার করেছি। আর জাফর ইকবাল সাহেবকে নিয়েও কিন্তু আমার একই অবস্থান। নিজের পরিবারকে আগে বাঙ্গালিত্ব শিখিয়ে তারপর অন্যকে বাঙ্গালি বানান। আর জাফর ইকবাল যতজন মানুষের মেন্টালিটির উপর প্রভাব রাখেন, তার বিশভাগের একভাগের উপরও কামরুজ্জামান রাখেন না।
জাফর ইকবাল সাহেবের ভাল কাজের জন্য অবশ্যই তিনি প্রশংসার দাবীদার। কিন্তু কিছু ভুলের জন্য তিনি সমালোচনা এড়াতে পারেন না।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:২৮
রাগ ইমন বলেছেন: অন টপিক মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
জামাতী ব্লগাররা আপনি যা বললেন, এই ধরনের কথা কেন বললো না- এই ব্যাপারে আপনার এনালিসিস কি বলে?
২৯| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৩১
রাগ ইমন বলেছেন: ওয়ামী, ওয়ালি কিংবা কামরুজ্জামান সম্পর্কে জামায়াত একেবারে হাত ধুয়ে ফেলেছে মনে হলো।
জামাতের এত ব্লগার থাকতেও লোকটা দলীয় সমর্থন একেবারেই পেলো না।
হায় রে ! কামরুজ্জামান- এই হইলো সুবিধাবাদী, ধুরন্ধর জামাত।
৩০| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৩৪
রাগ ইমন বলেছেন: এই সামু ব্লগেই কত জামাতী ব্লগার "গর্বের সাথে জামাত করে" বলে প্রোফাইলে লিখে রেখেছিলো।
ধুম ধাম পোস্টও দিত । গর্বের সাথে শিবিরের কাজের বর্ননা দিত।
কই গেলো সেই সব ব্লগার?
হলুদ দানা না কে যেন ছিলো - সে কই?
কামরুজ্জামান যাদের "আঙ্কেল" তাদেরকেও দেখা যাচ্ছে না।
এই পোস্টটা কেউ চাইলে সোনার বাংলা ব্লগে পোস্ট করতে পারেন।
৩১| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৩৫
নাজনীন১ বলেছেন: ভগিনী, ১ নং আর ২ নং -এর ব্যাপারে আমি সবসময়ে 'justify yourself' নীতিতে চলি। তাই অন্য একজন কতটা মুসলিম, কতটা বাঙালী, কতটা ব্যর্থ এসব কথা বলার চেয়ে আমি কতটা মুসলিম, আমি কতটা বাঙালী, আমি কতটা সফল এটা নিয়েও ভাবতে চাই। তাই ইয়েশিম এবং ওয়ামী -- দুইজনের বেলাতেই আমার 'নো কমেন্টস'। তুমারে এই ফালতু কাজে আর দেখতে চাই না কেবল এটুকু বলে যেতে চাই।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:০৪
রাগ ইমন বলেছেন: কোনটাকে ফালতু কাজ বললা।
জামাতী ব্লগারদের ভন্ডামিকে চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেওয়াটা ফালতু কাজ?
সারা ব্লগ জুড়ে যারা ইসলামের দোহাই দিয়ে নোংরামি করে বেড়াচ্ছে তাদের প্রতিরোধ করাটা ফালতু কাজ?
না হে, এইটা মানতে পারলাম না। জামাতী ব্লগারদের ভন্ডামি আর নোংরামি (যা সরল মনের কাউকে বিভ্রান্ত করতে পারে) এইটা নিয়ে তোমার কোন প্রতিক্রিয়া নাই?
ভন্ডদের হাত থেকে মানুষকে বাঁচানো ইসলামী দায়িত্বের মধ্যে পড়ে না?
(একটু হতাশ হইলাম)
৩২| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৪০
নয়ন বলেছেন: এই ব্লগেই আপনাদের পরিচিত অনেকেই আছেন। এদের ফেসুবক ওয়াল দেখলে আমার কথায় অবাক হতেন না। দু:খের বিষয় তারা যেভাবে ছবি এবং ছবির ক্যাপশন দেয় তা একমাত্র চটি এবং চটির প্রচ্ছদের সাথেই তুলনা হয়।
মুখোশের আড়ালে এদের রুচি যে কি পরিমাণ বিকৃত ভাবলেই অবাক লাগে!
০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:০৫
রাগ ইমন বলেছেন: কি জানি! আমার ফ্রেন্ড লিস্টে এমন কাউকে খেয়াল করিনি। অবশ্য ঢোকাই হয় না তেমন!
৩৩| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৪০
নেগোশিয়েটর বলেছেন: আমাদের সবগুলো রাজনৈতিক দল সুবিধাবাদী ধরনের। এরা নিজেদের কোনো ভুল কখনো স্বীকার করতে রাজি নয়। নিজেদের বিপক্ষে যায় এমন সব বিষয় উঠলেই এরা অন্ধ আর বোবা হয়ে যায় অথবা বিষয়টাকে অন্যদিকে ডাইভার্ট করতে ব্যস্ত হয়ে পড়ে।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:০৫
রাগ ইমন বলেছেন: ঠিক
৩৪| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৫২
নাজনীন১ বলেছেন: আর আরেকটু ব্যাখ্যা জানতে চাইলে যেটা বলতে হয় ইয়েশিম এবং ওয়ামীর যে ছবিগুলো নিয়ে সমালোচনা হচ্ছে সেগুলোর বিচারে তাদেরকে গোনাহগার বলা যায়, অমুসলিম না। যতক্ষণ কেউ কলেমা পড়ে ততক্ষণ কাউকে অমুসলিম বলা যায় না।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:০৭
রাগ ইমন বলেছেন: ওয়ামী এবং কামরুজ্জামানের ব্যাপারে জামাতী ব্লগাররা নিরব কেন? এই ব্যাপারে তোমার এনালাইসিস জানতে চেয়েছিলাম। এই আর কি । অন্যগুলার ব্যাপারে বিস্তারিত দরকার নাই।
৩৫| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ২:৫৯
ShusthoChinta বলেছেন: ডাক্তার আপু, এইবার আপনিও ন্যায়বিচার করুন!কামরুর ছেলে ওয়ামি যে কাজ করায় ইসলাম ও মুসলিম নিয়ে কথা বলার অধিকার হারিয়েছে (আপনার কথামতই), তো জাফর ইকবালের সন্তান একই কাজ করায় জাফর ইকবাল বোরকার মত ইসলামিক ব্যাপার নিয়ে কথা বলার অধিকার রাখেন না! কি বলেন?
০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:১৩
রাগ ইমন বলেছেন: অধিকার হারানোর কথাটা কিছু ব্লগার বলেছে। এইটা আমার নিজের মত না।
যে সব ব্লগার বলেছে "জাফর ইকবাল অধিকার হারিয়েছে" - আমি সেই সব ব্লগারের কাছ থেকে জানতে চাইছি কামরুজ্জামানের ব্যাপারে তাদের কি মত।
আপনি কথা ঘুরাচ্ছেন কেন? পোস্টে তো স্পষ্ট করে লেখাই আছে
অনেক মন্তব্যকারী অভিযোগ করলেন
মন্তব্যকারীদের বক্তব্য আমার বক্তব্য বলে চালিয়ে দেওয়ার অসাধু চেষ্টা কেন আপনার?
আগের পোস্টের ৭৫ নং মন্তব্যের উত্তরে বলা আছেঃ
কিন্তু তাই বলে জাফরের মত জানানোর অধিকার কেড়ে নিতে রাজি নই।
আর নিজের মত (বা প্রতিবাদ) জানাতে গিয়ে কোন নোংরামি করতে রাজি নই।
৩৬| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:১৪
আমি রুবেল বলেছেন: আপনার আমণ্ত্রণ গ্রহণ করা হইলো
০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:১৪
রাগ ইমন বলেছেন: কি হিসেবে? মন্তব্যকারী না জামাতী ব্লগার?
৩৭| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:১৬
এখনই সময় বলেছেন: ইয়েশিমের ব্যক্তিগত ছবি প্রকাশ করাটা যতটা নিন্ম রুচির পরিচয়, ওয়ামীর ব্যক্তিগত ছবি প্রকাশকরাটাও সমান অপরাধ।
যে ব্যক্তি অন্যের প্রাইভেসীর প্রতি ন্যুন্যতম জ্ঞান নেই, তাকে গরু ছাগলের সাতে তুলনা করতে রুচিতে বাধে।
এই ছবিটি তো সামুর একজন ব্লগারের ব্যক্তিগত ছবি, আপনি কি তার অনুমতি নিয়ে এটা প্রকাশ করেছেন? নেটে পেলেন আর জেনে শুনেই তার প্রাইভেসী লঙ্ঘন করছেন। এতটা নিন্ম রুচির পরিচয় না দিলেই পারতেন।
তা হলে নেটে পাওয়া ইয়েশিমের ছবি প্রকাশে সমস্যাটা কোথায় ছিল?
আপনি নিজেকে তো তাদের কাতারেই নামিয়ে দিলেন।
আপনার প্রকাশিত ছবি আর সেই ইয়েশিমের ছবি প্রকাশের মত নিন্ম রুচির মানুষগুলোর মাঝে কোন পার্থক্য নেই। এটাই সবাইকে বুঝালেন।
অন্যের ইমানী দন্ড কত বড় সেটা জানার ইচ্ছা জাগার আগে, নিজের ইমানী পাহাড় গুলো কত বড় সেটা আগে প্রকাশ করা উচিৎ।
আশাকরি বরাবরের মত একগুয়ে কথা বার্তা বলা থেকে বিরত হবেন। অন্যের প্রাইভেসী লঙ্ঘন না করে ঘটন মূলক লেখা লেখুন।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:২০
রাগ ইমন বলেছেন: এখনই সময়,
অন্যের ইমানী দন্ড কত বড় সেটা জানার ইচ্ছা জাগার আগে, নিজের ইমানী পাহাড় গুলো কত বড় সেটা আগে প্রকাশ করা উচিৎ।
------ এই লাইনটা একটু বুঝায় বলেন।
আপনার রুচি তো সেই রকম!!!!! আপনার শিক্ষা (যদি থাকে) কোন জায়গায় হয়েছে বেশ বুঝা যাচ্ছে।
মন্তব্যটা অফ টপিক এবং ওয়ামী প্রেমে পরিপূর্ণ কিন্তু মুছলাম না, বিশেষ একটা লাইন দিয়ে নিজের অপূর্ব রুচির প্রমাণ রাখার জন্য!
৩৮| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:২৮
ShusthoChinta বলেছেন: না বাবা আপনার তালগাছ আপনারই থাক,আমি আর কিছু বলবো না!
০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:২১
রাগ ইমন বলেছেন: নিজে ধরা খেয়ে এখন কান্না শুরু হয়ে গেলো?
৩৯| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৩৩
ShusthoChinta বলেছেন: জাফর ইকবালের মত প্রকাশের অধিকার কেড়ে নেওয়ার কেড়ে নেওয়ার আমরা কে? এখানে "নৈতিক অধিকার" মুসলিম সমাজ নিয়ে কথা বলার "নৈতিক অবস্থান" হারিয়েছেন জাফর ইকবাল! এখন তিনি বলতে চাইলে বলতে থাকুন,কিন্তু অনেকের কাছেই তার গ্রহনযোগ্যতা আগের মত থাকবে না সেটাই স্বাভাবিক!
০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:২৩
রাগ ইমন বলেছেন: আরিব্বাপ! কামরুজ্জামান এবং তারপর নিজে ধরা খাওয়ার পরে এত সুন্দর কথা বের হচ্ছে?
৪০| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৫২
নাজনীন১ বলেছেন: @ এখনই সময়, আপনার এই কমেন্টটা যারা জাফর ইকবালের মেয়ের ছবি প্রকাশ করাকে জাস্টিফাই করছে তাদের ব্লগে গিয়েও কি দিতে পারেন? তাহলে খুব ভাল হতো। যেমন নিচের এই পোস্ট,
Click This Link
আমি নিজেই সেখানে গিয়ে বলতাম। কিন্তু জামাতী ও বিএনপিমনষ্ক ব্লগাররা ইদানীং আমার উপর খুবই ক্ষিপ্ত, কারণ এর আগে বার কয়েক তাদের খারাপ আচরণের সমালোচনা করেছি, যেটা তারা মেনে নিতে পারছে না। তাই আপনাকে অনুরোধ করলাম।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:২৫
রাগ ইমন বলেছেন: কারে কি কও?
ওয়ামী ধরা না খাইলে প্রাইভেসী ইস্যু কোন ইস্যুই হইত না। বেচারা পড়ছে ফাটা বাঁশে।
এইটা ওয়ামী নিজেও হইতে পারে। যেইভাবে প্রাইভেসী নিয়ে উঠে পড়ে লাগলো, শুধুই নিজের ছবি প্রকাশিত হওয়ার পরে।
ধারণা করলাম আর কি! ওয়ামি তো ব্লগেই আছে, সে কিছু কয় না কেন?
৪১| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৫৩
আমি রুবেল বলেছেন: কামরুজ্জামান পিতা হিসেবে সফল আর জাফর ইকবাল ব্যার্থ। কারণ কা.... তার ছেলেকে তার মত বানাতে পেরেছে, আর মু জা ই পুরোপুরি ব্যার্থ।
৪২| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:০০
আমি রুবেল বলেছেন: আর একটা কথা আপু, ইদানিং আপনি নৈতিক হলেও রাজনৈতিক লেখার ব্যাপারে বেশি উৎসাহী মনে হচ্ছে। জাতীয় আর আন্তর্জাতিক সমস্যা(উদা:- রথচাইল্ডস্, কর্পোরেট পুঁজিবাদ ইত্যাদি) নিয়ে আবার লিখুন প্লীজ। এগুলো লিখে মানুষের শত্রু হবেন।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:২৮
রাগ ইমন বলেছেন: আমি ব্লগে বন্ধু বানাইতে আসি নাই। ব্লগে বন্ধুত্ব হয় না। এই গুলা ভ্রান্ত ধারণা। আগের মন্তব্যের সংযুক্তি হিসেবে এইটাও থাকলো। নাইলে অফ টপিক হিসাবে ডিলিট খাইত।
৪৩| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:৪০
ShusthoChinta বলেছেন: কে ধরা খেয়েছে? মানুষকে প্রতিপক্ষ বানাতে খুব ভাল লাগে বোধহয়,না? আমি আমার কোন কথাই উইথড্র করিনি বা প্রথম কথার বিপরীতও কিছু বলিনি,বলতে চেয়েছি আপনি তালগাছবাদিদের মত কথা বলছেন! কান্নাকাটির কথা যখন বলেই ফেলেছেন,তখন আসলটা আর বাদ দিয়ে কি করবেন,একটা ট্যাগও দিয়ে ফেলেন!
৪৪| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:০৯
জিসান শা ইকরাম বলেছেন:
আমি একটা জামাতী মন্তব্য করি। এমন মন্তব্য এখনো কেন আসলো না বুঝলাম না। একজন ছাগু যে কোন সময় মন্তব্য আকারে দিতে পারে
" রাগ ইমন , ফটো শপের কাম তো ভালোই পারেন। এই সব ছবি আমাগো দেখাইয়া লাভ নাই। এটা যে ফটোশপের কারসাজি তা সকল তৌহিদি জনতা বুঝবার পারে। আপনি যে ভাদা তা আর একবার প্রমান হইল। লেন্জা আর লুকাইতে পারলেন না। গদাম সহ পোষ্টে কইস্যা মাইনাস "
ব্লগের সকল ছাগু শক্তিমান হোক, যাতে আমাদের গদাম খাবার মত শক্তি আল্লাহ তাদের দেন। দুর্বল ছাগু মেরে মজা নাই
+
৪৫| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:২০
মামুন হতভাগা বলেছেন: আমার ব্যক্তিগত এ্যানালাইসিস বলে,জাফর ইকবাল বা তার মেয়েকে নিয়ে যা হয়েছে তা ছিল ঈদ বোনাসের হালালের অপচেস্টা আর আপনার পোস্টের উত্তর ততসময় জামাতীরা দিবেনা যতসময় না তারা নতুন পেমেন্ট না পাবে..সো ওয়েট..যখনই পেমেন্ট পাবে,তখনই হাজির হবে
৪৬| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪১
মেহদী১০ বলেছেন: আপনি আমার পুরা লেখাটাই ডিলেট মারেন । ওতটুকু রেখে আমি কি বোঝাতে বা কি লিখছি কেউ বুঝবে না ।
৪৭| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ৮:৪০
নাজনীন১ বলেছেন: ব্লগার এখনই সময় আমার দেয়া লিন্ক পোস্টে গিয়ে বা এরকম অন্য কোন পোস্টে গিয়ে তাদেরও কিছু সমালোচনা করে আসবে, এখনো এর জন্য অপেক্ষা করছি। আশা করি তিনি বিবেকবান এবং সাহসী।
৪৮| ১০ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৪:২৩
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ওয়ামীরে নিয়া অনেক কথাই চালু আছে। নাগরিক ব্লগে দেখলাম কোনো এক পেপারের সূত্র ধরে কিছু বলা আছে যেগুলো সত্য না!
ওয়ামী আসলে খুব ভালো ছেলে। মিডসুইডেন ইউনিতে আসে এমবিএ করতে। এটা এক বছরের কোর্স। বাবার হিউজ টাকা পয়সা থাকায় মদের নেশায় ডুবে থাকতো। তবে ঐ ইউনিতে অনেক বাঙ্গালী ছাত্র আসতো যারা বেশ অর্থকষ্ট থাকতো। তাই ওয়ামী সাহেব বেশ কিছু দিন ধরে থাকায় একটা সিনিয়র পর্যায়ে চলে যাওয়ায় তাকে সবাই জিজ্ঞেস করতো কাজ কর্ম কিছু পাওয়া যায় কিনা। সে সত্যটাই বলতো। আমি শুনেছি সে আমার এক পরিচিতকে একটা খাট দিয়েছিলো এছাড়া মাঝে মাঝে সে অন্যদের সাহায্য করতো। আরও কয়েকজনের সাথে আলাপ করে দেখেছি সে যেকোনো পার্টি থ্রো করলে সেখানে মদের ন হর বইতো এবং সে সবাইকে মদ খাবার জন্য আহ্বান জানাতো। মনে পড়ে তার একটা কম স্বভাব ছিলো সে সবাইকে চকলেট খাইয়ে দেবার নাম করে এমন চকলেট খাওয়াতো যেটার মধ্যে ওয়াইন থাকতো!
ওয়ামী ইসাবেলাকে খাওয়ার জন্য অনেক চেষ্টা করেছিলো। ইসাবেলাকে সে বাংলাদেশে নিয়ে যায় যতদূর জানি। ইসাবেলা মেয়েটি বাংলা জানে তার একমাত্র অবদান ওয়ামী কারন ও থাকতো ইসাবেলার পাশের রুমে একই ফ্লাটে। কারুসেটে ও ভাকতারের কাজ করতো সে হিসাবে অন্যান্য অনেক নারীদের প্রতি ওর সাক্ষাৎ ছিলো। অনেককে খাওয়ার চেষ্টা করেছিলো কিন্তু কয় জনকে খেতে পেরেছে আমি ঠিক বলতে পারছি না, কারন খাওয়ার সময় কেউ ঢোল পিটাইয়া বলে না। তবে সুইডেনের মেয়েদের একটা বদঅভ্যাস আছে, বারে গিয়ে দুই তিনটা বিয়ার আর একটা দুটা শট খাওয়াও সে মেয়ে তোমার সাথে বিছানায় যাবে কোনো পয়সা ছাড়াই। সুইডেন, নরওয়ে ফিনল্যান্ডে মেয়ে খেতে পয়সা লাগে না, বারে গিয়ে কিছু শট খাওয়ালেই চলে।
তবে ওয়ামী কারো সাথে কোনোদিন খারাপ ব্যাব হার করেনি। মাই ডিয়ার টাইপের ছেলে। শুনেছি ওর ছোট ভাইটি খুব সম্ভবত চাচাতো হবে, অনেক কেতদুরস্ত, দেখলে মডার্ন জামানার ইয়ো ইয়ো পোলাপান, নাকি সুইডেন ইউনিতে চান্স পেয়েছে। সুইডেন ইউনি কিন্তু একটা ওয়ার্ল্ড র্যাংকড ইউনি। তবে এই ভাইটিও মদের উপর চলে তবে ওয়ামীর মতো এতটা নয়। ওয়ামীর মেয়ে ধরার টেকনিকে ভুল ছিলো কি না জানি না তবে ইসাবেলকে দিয়ে ওর পারমিশনের কনসেপ্ট টা রং ছিলো। ইসাবেল চাইলেও ওকে পার্মিশন দিয়ে দিতে পারতো। সমস্যা হলো ইসাবেল মেয়েটা সবার জন্য, যে কেউ ওর সাথে ফ্লার্ট করতে পারে।
আমার জানা মতে ওয়ামী সুইডেনে পরা শেষ করে দেশে চলে যায়। ফ্রান্সে সে কিছু দিনের জন্য গিয়েছিলো যেটা সুইডেন বা জার্মানী বা ফিনল্যান্ডের ছেলেপেলেরা অহরহই যায়। তবে সে ওখানে এসাইলাম করেনি।
ওয়ামীর মধ্যে প্রকাশ্যে মুক্তিযোদ্ধাদের ব্যাপারে কোনো বিষেদগার প্রকাশ করে নি, তবে এটা ঠিক ওর ফেসবুকে ও একবার খুব খারাপ ভাষায় মুক্তিযোদ্ধাদের ইংলিশে গালি দিয়েছিলো। ওখানে বেশ কয়েকজন ওর সাথে তর্কযুদ্ধে লিপ্ত হয়। সেখানে ইসাবেলা বলেছিলো তোমার কি নিয়ে ঝগড়া করছো, এসব ব্যাপারে তোমরা এতো বিভক্ত কেন এরকম টাইপ কিছু কথা!
ওয়ামী হয়তোবা বাস্তব জীবনে কখনোই এসব ব্যাপারে কথা বলবে না, এবং এটাো ঠিক অপরিচিত কোনো মানুষের সামনে নিজের বাবার পরিচয়টা পর্যন্ত দেয় না, কারন সে জানে দিলে অস্বস্তিকর পরিস্হিতির স্বীকার হতে হবে। তবে ও অনলাইনে বেশ একটিভ।
জামাতের অন্যান্য ছেলেপেলেদের খবরও আমি জানি। ডিটেইলে বলার ইচ্ছে নেই, তবে এরা বেশ শিক্ষিত এবং এরা খুব বেশী ফোকাসড এদের আদর্শে।
ওয়ামী মদ নারী তে ডুবে থাকলেও ও আসলেই মুক্তিযোদ্ধাদের ঘৃনা করে সেটা ওর ফেসবুক অথবা ওকে যারা খুব ভালো ভাবে চেনে তারা ভালো জানবে!
তবে ছবির এই ভুটকি মেয়েটার প্রতি ইন্টারেস্ট ছিলো শুধু খাওয়ার জন্যই, আমার মনে হয় এটা দোষের কিছু না, কারন এরকম মেচী টাকাওয়ালা পোলাপান এইসব দেশে আসে দুটা কারনে, একটা হলো মদ আরেকটা হলো মাইয়া খাওয়া!
৪৯| ১০ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৪:২৪
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ওয়ামীরে নিয়া অনেক কথাই চালু আছে। নাগরিক ব্লগে দেখলাম কোনো এক পেপারের সূত্র ধরে কিছু বলা আছে যেগুলো সত্য না!
ওয়ামী আসলে খুব ভালো ছেলে। মিডসুইডেন ইউনিতে আসে এমবিএ করতে। এটা এক বছরের কোর্স। বাবার হিউজ টাকা পয়সা থাকায় মদের নেশায় ডুবে থাকতো। তবে ঐ ইউনিতে অনেক বাঙ্গালী ছাত্র আসতো যারা বেশ অর্থকষ্ট থাকতো। তাই ওয়ামী সাহেব বেশ কিছু দিন ধরে থাকায় একটা সিনিয়র পর্যায়ে চলে যাওয়ায় তাকে সবাই জিজ্ঞেস করতো কাজ কর্ম কিছু পাওয়া যায় কিনা। সে সত্যটাই বলতো। আমি শুনেছি সে আমার এক পরিচিতকে একটা খাট দিয়েছিলো এছাড়া মাঝে মাঝে সে অন্যদের সাহায্য করতো। আরও কয়েকজনের সাথে আলাপ করে দেখেছি সে যেকোনো পার্টি থ্রো করলে সেখানে মদের ন হর বইতো এবং সে সবাইকে মদ খাবার জন্য আহ্বান জানাতো। মনে পড়ে তার একটা কম স্বভাব ছিলো সে সবাইকে চকলেট খাইয়ে দেবার নাম করে এমন চকলেট খাওয়াতো যেটার মধ্যে ওয়াইন থাকতো!
ওয়ামী ইসাবেলাকে খাওয়ার জন্য অনেক চেষ্টা করেছিলো। ইসাবেলাকে সে বাংলাদেশে নিয়ে যায় যতদূর জানি। ইসাবেলা মেয়েটি বাংলা জানে তার একমাত্র অবদান ওয়ামী কারন ও থাকতো ইসাবেলার পাশের রুমে একই ফ্লাটে। কারুসেটে ও ভাকতারের কাজ করতো সে হিসাবে অন্যান্য অনেক নারীদের প্রতি ওর সাক্ষাৎ ছিলো। অনেককে খাওয়ার চেষ্টা করেছিলো কিন্তু কয় জনকে খেতে পেরেছে আমি ঠিক বলতে পারছি না, কারন খাওয়ার সময় কেউ ঢোল পিটাইয়া বলে না। তবে সুইডেনের মেয়েদের একটা বদঅভ্যাস আছে, বারে গিয়ে দুই তিনটা বিয়ার আর একটা দুটা শট খাওয়াও সে মেয়ে তোমার সাথে বিছানায় যাবে কোনো পয়সা ছাড়াই। সুইডেন, নরওয়ে ফিনল্যান্ডে মেয়ে খেতে পয়সা লাগে না, বারে গিয়ে কিছু শট খাওয়ালেই চলে।
তবে ওয়ামী কারো সাথে কোনোদিন খারাপ ব্যাব হার করেনি। মাই ডিয়ার টাইপের ছেলে। শুনেছি ওর ছোট ভাইটি খুব সম্ভবত চাচাতো হবে, অনেক কেতদুরস্ত, দেখলে মডার্ন জামানার ইয়ো ইয়ো পোলাপান, নাকি সুইডেন ইউনিতে চান্স পেয়েছে। সুইডেন ইউনি কিন্তু একটা ওয়ার্ল্ড র্যাংকড ইউনি। তবে এই ভাইটিও মদের উপর চলে তবে ওয়ামীর মতো এতটা নয়। ওয়ামীর মেয়ে ধরার টেকনিকে ভুল ছিলো কি না জানি না তবে ইসাবেলকে দিয়ে ওর পারমিশনের কনসেপ্ট টা রং ছিলো। ইসাবেল চাইলেও ওকে পার্মিশন দিয়ে দিতে পারতো। সমস্যা হলো ইসাবেল মেয়েটা সবার জন্য, যে কেউ ওর সাথে ফ্লার্ট করতে পারে।
আমার জানা মতে ওয়ামী সুইডেনে পরা শেষ করে দেশে চলে যায়। ফ্রান্সে সে কিছু দিনের জন্য গিয়েছিলো যেটা সুইডেন বা জার্মানী বা ফিনল্যান্ডের ছেলেপেলেরা অহরহই যায়। তবে সে ওখানে এসাইলাম করেনি।
ওয়ামীর মধ্যে প্রকাশ্যে মুক্তিযোদ্ধাদের ব্যাপারে কোনো বিষেদগার প্রকাশ করে নি, তবে এটা ঠিক ওর ফেসবুকে ও একবার খুব খারাপ ভাষায় মুক্তিযোদ্ধাদের ইংলিশে গালি দিয়েছিলো। ওখানে বেশ কয়েকজন ওর সাথে তর্কযুদ্ধে লিপ্ত হয়। সেখানে ইসাবেলা বলেছিলো তোমার কি নিয়ে ঝগড়া করছো, এসব ব্যাপারে তোমরা এতো বিভক্ত কেন এরকম টাইপ কিছু কথা!
ওয়ামী হয়তোবা বাস্তব জীবনে কখনোই এসব ব্যাপারে কথা বলবে না, এবং এটাো ঠিক অপরিচিত কোনো মানুষের সামনে নিজের বাবার পরিচয়টা পর্যন্ত দেয় না, কারন সে জানে দিলে অস্বস্তিকর পরিস্হিতির স্বীকার হতে হবে। তবে ও অনলাইনে বেশ একটিভ।
জামাতের অন্যান্য ছেলেপেলেদের খবরও আমি জানি। ডিটেইলে বলার ইচ্ছে নেই, তবে এরা বেশ শিক্ষিত এবং এরা খুব বেশী ফোকাসড এদের আদর্শে।
ওয়ামী মদ নারী তে ডুবে থাকলেও ও আসলেই মুক্তিযোদ্ধাদের ঘৃনা করে সেটা ওর ফেসবুক অথবা ওকে যারা খুব ভালো ভাবে চেনে তারা ভালো জানবে!
তবে ছবির এই ভুটকি মেয়েটার প্রতি ইন্টারেস্ট ছিলো শুধু খাওয়ার জন্যই, আমার মনে হয় এটা দোষের কিছু না, কারন এরকম মেচী টাকাওয়ালা পোলাপান এইসব দেশে আসে দুটা কারনে, একটা হলো মদ আরেকটা হলো মাইয়া খাওয়া!
৫০| ১০ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৪:৪০
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এখন আমি জাফর ইকবাল আর তার মেয়ের ব্যাপারে আসি।
জামাত শিবিরের কিছু প্রাইভেট বুদ্ধিজীবি আছে যারা কোনোক্রমেই লাইমলাইটে আসতে পারছে না, বরংচ দেখা যায় তাদের কথার দুপয়সা দাম নেই। বিএনপি আ.লীগের কিছু এমন লোক আছে যাদের কথা মানুষ এখনো শুনে যাদের ফেস ভ্যালু আছে!
খুব হাসি লাগে দেশের যেকোনো ইস্যুতে আমরা ভাবি এটা নিয়ে জাফর স্যার কথা বলছে না কেন, সেটা এটা করছে না কেন?
এটা একটা ভালো কথা, যে প্রতিবাদ করবে সে সবসময়ই প্রতিবাদ করবে। আমরা প্রতিবাদ হিসেবে কি দেখি? যেমন সে পত্রিকায় একটা ভালো আর্টিক্যাল লিখবে। সবাই পড়বে, এটা নিয়ে জাগরন ঘটবে ফাটায় ফেলবে চারিদিক।
তারপর কি? তারপর সব শূন্য। একটা উদাহরন দেই, বিএনপির আমলে হঠাৎ সকালে উঠে দেখা গেলো কে বা কারা ঢাকার সব ভাস্কর্য্যের মাথা ভেঙ্গে দিচ্ছে। লোকজন দেখছে কিন্তু মনোযোগ দিচ্ছে না। কিছু দিন পর দেখা গেলো মতিঝিলের দোয়েল চত্বরে কিছু মৌলবাদী ফতোয়া দিচ্ছে ইসলামে মূর্তি হারাম। মৌলবাদীরা তখন একটা ব্যানারও ঠিক করেছিলো নামটা আমার ঠিক খেয়াল নেই। দেখা গেলো ঢাকা শহরের মানুষ সেটা নিয়ে আলোচনা করতে শুরু করলো এবং পুরোপুরি দুটো ভাগে ভাগ হয়ে গেলো। আমি যেখানেই যেতাম এই আলোচনা শুনতাম। বড় বড় হুজুর, বড় বড় আলেম বা তাবলীগের লোক মতামত দিতে লাগলো যার অভিন্ন কথা ইসলামে মূর্তি হারাম। আমরা যারা নিজে নিজে হাদিস কোরান পড়েছিলাম হয়তো কোনো এক কালে আমরাও কনফিউজড হয়ে তাদের দলে ঝুকতে লাগলাম।
তার দুয়েক দিন পর পেপারে একটা প্রবন্ধ লিখলেন যেটা ছিলো হুমায়ুন আহমেদের। সেখানে উনি বুখারীর লাইন উল্লেখ করে বললেন ইসলামে মূর্তি মাত্রই হারাম নয় যদি না সেটা পূজা বা অশ্লীলতার জন্য বানানো হয়।
ঐ সব পাগলা হুজুরদের আর দৌড় দেখা গেলো না, জন গন তার দুদিন পর আলোচনা করলো না। সব ঠান্ডা। কিন্তু মৌলবাদীরা ভিতরে ঠিকই ছিলো যার ফলে আমরা পেলাম বাংলা ভাইয়ের মতো কিংবদন্তী লোক!
আমাদের দেশের মানুষের একটা সমস্যা শুরু হয়েছে। সবাই একজন নেতা খুজছে, সবাই একটা ছায়া খুজছে। যেটা মূলত হাস্যকর। আমাদের সবার মধ্যে একটা শিক্ষা আছে যেটার ইনডেপথ মাপতে গেলে বেশ গভীর অন্তত তাত্বিকদিক থেকে। আজকে একটা ছেলেলে যদি জিজ্ঞেস করি ভর কোথা থেকে আসলো সে সোজা বলবে হিগস। কিন্তু যদি বলি কিভাবে, সেটা বলতে পারবে না, এখান থেকে কিছু নিয়ে সেটা বাস্তবিক জীবনে ইমপ্লিমেন্ট করতে পারবে না। সামগ্রিক দিক থেকে আমরা আমাদের শিক্ষাটাকে কাজে লাগাতে পারছি না!
কেউ বুঝতে পারছে না, কালকে যদি আমাদের সামনে ধ্বংস এসে হাজির হয় তাহলে এখান থেকে আমাদের কেউ বাচাতে আসবে না। আমাদেরকে কোনো মহামানব এসে পথ দেখাবে না। আমাদেরকেই পথ খুজে নিতে হবে।আমাদের জন্য সব সময় অলৌকিকতা অপেক্ষা করে না!
আমরা কি কেউ জানি এই যে সম্ভাব্য একটা দুর্ভিক্ষ বা বিশৃঙ্খলা আমাদের অর্থনীতিতে সামনে ধেয়ে আসছিলো সেটা একমাত্র একটা অলৌকিক কারনে আবারও থমকে গেছে (শুধু অক্টোবরেই এসেছে ১০০ কোটি ডলার বিদেশী রেমিট্যান্স হিসাবে), কিন্তু সামনের আরও বড় ধ্বংসটাকে আমরা কিভাবে ঠেকাবো? আমরা কি এক পা করে পিছনে চলে যাচ্ছি না?
কোনো জাফর ইকবাল আসবে না, কোনো হুমায়ুন আসবে না, তারা যা করেছে তার প্রতিদান যদি তারা চাওয়া শুরু করে তাহলে আমরা লজ্জায় মুখ লুকোবো।
তার চেয়ে আমরা নিজেরাই কেনো আমাদের ভবিষ্যতটাকে হাতে তুলে নিচ্ছি না? কালকে সকালে সবাই ঘুম থেকে উঠবে কিন্তু জামাত শিবির তথা বাংলাদেশের যত সন্ত্রাসী কুকুর দুর্নীতিবাজ নেতা আর চামচা আছে তারা কেউ ঘুম থেকে উঠবে না?
আমরা সবাই সমাধান জানি, কিন্তু সমস্যা একটাই আমরা এটার ইমপ্লিমেন্টেশন জানি না!
আর সেজন্যই দুঃখ হয় যে কনার আবিষ্কার করলো আমাদের সত্যেনবোস, তার জন্য নোবেল পায় হিগস নামের এক ব্রিটিশ। আর এভাবেই আমরা কপর্দকশূন্য থেকে যাবো অলটাইম!
এজন্যই মাঝে মাঝে বলতে মন চায়, আমাদের একবার মৃত্যু হোক, একবার মৃত্যু হলেই বুঝবো এ জীবনের কি মানে ছিলো!
৫১| ১০ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৫:০৬
মজলুম বলেছেন: যথাযথ ডাঃ রাগ ইমন, ব্লগ গরম তেল হইলে আপনি পুলিপিঠা ছাড়েন, ব্লগ গরম পানি হইলে আমি ডিম সিদ্ধের জন্যে ছাড়েন, গরম ব্লগে খালি তাপা থাকলে রুটি ছাঁকেন, গরম বাষ্প থাকলে ভাঁপা পিঠা ছাড়েন।
ব্লগ কখন কোন টপিকে গরমে হবে, উত্তাল হবে, সেই টপিকে পোষ্ট ছাড়েন, বাতাস দেইখা পাল তোলেন, আর নামান।
জামাতি নেতা কামরু কাদের আইডল? সব মুসলিমদের, নাকি জামাতিদের?
জাফর স্যার কাদের আইডল? বাঙ্গালীদের নাকি শুধু প্রগতিশীলদের?
আমেরিকায় এক বাঙ্গালী মেয়ে জেসমিন পর্ন ছবি করে, (ইউটিউবে এক ভিড্যুতে তাকে মুসলিম বাঙ্গালি পর্ন স্টার হিসেবে দেখিয়েছে এক শুয়োর ইন্ডিয়ান, পরে অনেক রিপোর্ট করে ঐ ভিড্যু রিমুভ করালাম ইউটিউব হতে)
শুধু জেসমিন নয়, যদি আরো কিছু বাঙ্গালি মেয়েও আমেরিকায় বসে পর্ন ছবি করে আমার খারাপ লাগলেও চুপ থাকবো।
কিন্তু যারে এই বাঙ্গালি কিশোরেরা আইডল ভাবে, যার মত জিবন গড়তে চায়, তিনি বা তার পরিবার যদি ঐ রকম হন তাহলে আমি প্রতিবাদ করবো। যে তার বা পরিবারকে বাঙ্গালির মতো গড়তে পারেনি তাহলে অবশ্যই প্রশ্ন জাগে তিনি বাঙ্গালিদের কি সবক দিবেন।
তিনি যদি আইডল না হন তাহলে তার মেয়ে যা খুশি তাই করুক, উটা বাঙ্গালি সংস্কৃতির বাইরে বা ভিতরে হোক, কোন আপত্তি নাই।
জামাতিরা কখনোই কোন কিছুর মাপকাঠি হতে পারেনা। কামরু মিয়ার ভন্ডামি দিয়া জাফর মিয়ার মাইয়ার কান্ড হালাল হয় না।
জাফর স্যার বাংলাদেশ হতে রাজাকারীয় চেতনা বিলুপ্ত করতে চান, আমি তার সাথে আচি।
জাফর স্যার বাংলাদেশকে রাজাকার মুক্ত গড়তে চান আমি তার সাথে আছি।
জাফর স্যার বাংলাদেশকে প্রতিষ্ঠিত করতে চান আমি তার সাথে আছি।
তবে ধর্মের বিরুদ্বে গেলে আমি তারে টা টা ।
টু রং ডাসনট মেক রাইট।
জামাতি ছাগু দেখিয়ে তার ভন্ডামিও হালাল হয় না।
বাই দ্যা ওয়ে, প্রথমেই আপনাকে খোঁচা দিলাম, যেহেতু ঐটা হজম করার মন আপনার আছে
আপনি পাল্টা খোঁচা দিলে সেইটা হজম করার শক্তি আমার নাই
৫২| ১০ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৫:১৮
দেশী পোলা বলেছেন: মজলুম-এর কথাটা কিছুটা মানতে হয়
জাফর ইকবাল-এর মেয়ে যেটা করেছে, সেটা বেচারার বাপের জন্য একটু হলেও সমস্যাজনক
তবে এইটাকে ইস্যু করে জামাতীরা যেটা করছে, সেটা আতঙ্কজনক।
তয় সবই পলিটিক্স, দুইদিন আগে ফালানীর ঘাড় খোলা ছবি পোস্টারে টাঙায় জামাতীরা মাতম করেছে, কিন্তু সোনিয়া গান্ধী ঢাকায় আসার পরে তার সামনে কোন জামাতী ভুলেও খাড়ায় নাই
এগুলার মুরোদ মাইয়া মানুষের হাটু নিয়া তুলকালাম করার মধ্যেই
এর প্রতিবাদে সকল নারী ব্লগার নিজ নিজ হাটু প্রদর্শন করুন
৫৩| ১০ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৫:৪৩
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: @মজলুম, তুমি ধর্মের কোন ব্যাপারটার কথা বলতাছো?
একখান কথা কই, তুমি একটা আয়াত নাও কোরান থাকে। কোনো হা্ফেজের কাছে যাবার দরকার নাই। একবার যাবা ফুরফুরার কাছে, আরেকবার যাবা দেওয়ানবাগীর কাছে, আরেকবার যাবা আটরশির পীরের কাছে আরেকবার যাবা বায়তুল মোকাদ্দমের খুতবা যিনি পাঠ করেন তার কাছে আরেকটা হইলো মারকাজের আমীরের কাছে। তারা যা বলবেন তা লাইন টু লাইন লিখা আনো।
দেখো কত অমিল। এর পর তুমি সেইটা নিয়া যাও একজন প্রগতিশীল লোকের কাছে দেখো সে কি বলে।
এখন হয়তো তুমি বলবা যে আমি যেইটা বুঝি সেইটাই মানি। বুঝলাম তুমার কথা। কিন্তু তুমি কি এইটা বুকে হাত দিয়া কইতে পারো তুমি যেইটা কইতাছো সেইটাই ঠিক?
ইসলামে বেশ কিছু লুপ হোলস আছে, কোরানের মধ্যে সবচেয়ে বড় উদাহরন হলো রদকরন। কিছু কিছু আয়াত পরবর্তী আয়াত দ্বারা রদ করা হয়েছে। এটা একটা লুপ হোল।
আরেকটা লুপ হোল হলো বুখারী সাহেব নিজে বইলা গেছে তার সংগৃহিত হাদিস ১০০% পুরোপুরি সিদ্ধ নয়। কিছু ভেজাল আছেই যেটা তিনি নিজেও জানেন না। আজ হতে দেড় হাজার বছর পর অবিকৃত কোরান শরীফের অনুবাদ অনেক রকমই পাওয়া যায়। সেখানে থেকে মানুষ বিভিন্ন ভাবে বুঝে। এটা আরও বড় লুপ হোলস।
আরও একটা লুপ হোলস হলো খ্রীষ্টানদের মতো আমরা কোনো ভ্যাটিকান বানাতে পারি নাই। ওদের ভ্যাটিকান যা বলে তাই সিদ্ধ। সিদ্ধ হবারই যোগ্য, কারন তারা বিজ্ঞানের চর্চার পাশাপাশি ধর্ম রাষ্ট্র ব্যাবস্হা সবকিছুই নিয়ে কাজ করছে। যদিও তাদের হাতে অনেক পাপ হয়েছে। সে হিসেবে আমরা যদি ওআইসির কথা বলি, তাহলে এই এক ওআইসির নামে যতগুলো বিতর্ক বিগত ৫০ বছরে সৃষ্টি হয়েছে সেগুলোর কাছে ভ্যাটিকান ও তুচ্ছ!
জাফর স্যার যেটা বলেছেন সেটা তার অভিমত, তিনি ধর্মের কান্ডারী না। কালকে যদি কোনো এক ছেলে যদি বলে আমি হকিং হতে চাই তাহলে সেখানে ধর্ম তুলে আনা হাস্যকর। কেউ যদি বলে আমি চে হতে চাই সেখানে ধর্ম তুলে আনাটাও হাস্যকর। কেউ যদি বলে আমি রনি কোল ম্যান বা আর্নল্ডের মতো সফল হতে চাই সেখানেও ধর্ম টেনে আনা হাস্যকর!
পর্দা প্রথা নিয়ে নানা রকম মত। কেউ বলে হিজাব প্যারামিটার অনুযায়ী করলেই চলে কেউ বলে বোরখা মাস্ট!
আসল কথা একটাই আমাদের পূর্বপুরষেরা আর আলেমরা তারা তাদের লোভী মানসিকতা অথবা প্রভাব খাটানোর জন্যই এসব করেছে। উনি সেটাই বলেছেন।
আর জাফর স্যারের মেয়ে কি করলো সেটা আসলেই মূখ্য না, সে নেংটা হইলেও মূখ্য না, কারন সে ধর্মের কান্ডারী না। বাঙ্গালী সংস্কৃতিতে ঘেটু দলও ছিলো (পারলে বাংলা একাডেমী বা জাদুঘরে যাইয়া পুরোনো দলিল গুলা দেইখা আসতে পারেন যদি আমি মিথ্যা বলি), এক সময় লাস ভেগাসের চেয়ে রম রমা ছিলো এখানে ব্রোথেল বিজনেস....সত্যি কথা বলতে আমরা বাঙ্গালী সভ্যতা সম্বন্ধে কতটুকু জানি..
পারলে মাদ্রাসাগুলা বন্ধ করেন যেখানে সমাকমী চর্চা করছে আমাদের হুজুর রা, যেখানে দেশের জন্য বোঝা বানানো হচ্ছে! এগুলোকে যদি এক দিনের নোটিশে বন্ধ করে দেয়া যায় আর এসব চশমখোর হুজুরদের ভুড়ি নামায়ে দেয়া যায়, তাহলে একটা কাজ হতো১
উল্লেখ্য আমি ছোটবেলাতে মাদ্রাসাতেই পড়ছিলাম, সো চিন্তা কইরেন না, আমি কোনো মিথ্যা বলতেছি না!
৫৪| ১০ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৫:৪৮
মজলুম বলেছেন: আরেকটু যোগ করি,
কামরু ইসলামের সবক দেয় জামাইত্তাদের, তার পোলা সাদা মাইয়া নিয়া জড়াজড়ি করলে সবাই দেখবে কামরু মিয়া ভন্ড ইসলামের সবক তার পোলারে না দিয়া সবাইরে কেমনে দিতাছে?
জাফর মিয়া বাঙ্গালিত্বের সবক দেন সবাইরে, তার মাইয়াই যদি অবাঙ্গালির মতো চাল চলন ধরেন, তাহলেও সবাই ধরবে যে তার মাইয়াকেই বাঙ্গালি বানাতে পারেনি সে আমাদের বাঙ্গালিত্বের সবক কিভাবে দিবে?
অনেকেই যুক্তি মারে তারে তার মাইয়া আম্রিকা থাকে, তার মাইয়ার উপর তার হাত নাই, তার মাইয়া সাবালোক, ঐটা তার স্বাধিনতা।
তাইলে জামাতিরা ও বলতে পারবে, কামরুর পোলাও সুইডেনে থাকে, তার পোলার উপর কামরুর হাত নাই, কামরুর পোলা সাবালোক, যা খুশি তাই কর্তে পারে।
৫৫| ১০ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৫:৫৮
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: @ মজলুম, বরাবরের মতো তোমার এই কনসেপশনটাও ভুল। বাঙ্গালী ঐতিহ্যে শাড়ি একটা পোষাক যেটা ইসলামী হিজাবী কনসেপ্টে খাটে না। এটা দিয়ে পর্দা করাও যায় না।
তোমার যদি ধর্ম নিয়া এত এলার্জী থাকে তাহলে বাঙ্গালি সংস্কৃতি নিয়া এতো প্রেমে পড়লা কেন? মনে পড়ে খিলজী সাহেব আসার আগে আমরা সবাই হিন্দু ছিলাম আর আমাগো সংস্কৃতির বয়স খিলজী সাহেব আসনের আগে কয়েক হাজার বছরের পুরানা?
কনসেপশন ক্লিয়ার করো!
৫৬| ১০ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৬:০৪
মজলুম বলেছেন: @ঊদাসী,
আমার পুরো কমেন্টে শুধু চোট্ট একটা লাইনে বলছি,
'তবে ধর্মের বিরুদ্বে গেলে আমি তারে টা টা । '
ঐটা নিয়া আপ্নে ব্লেন্ডারে আরো কিছু নিজ থেইকা ঢাইলা ককটেল বানালে কেম্নে হবে। আমি বলি নাই উনি ধর্মের বিরুদ্বে, কোথায়, কিভাবে কাপড় পরতে বলেছেন। আমি বলি নাই উনি ইসলাম ধর্মের বিরুদ্বে আছেন।
অযথা আমার মুখে কথা গুজাচ্ছো কেন? আমি আপনার পরিচিত নাকি? তুমি তুমি করে যে বলছেন।
৫৭| ১০ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৬:০৯
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ঐটা নিয়া আপ্নে ব্লেন্ডারে আরো কিছু নিজ থেইকা ঢাইলা ককটেল বানালে কেম্নে হবে। আমি বলি নাই উনি ধর্মের বিরুদ্বে, কোথায়, কিভাবে কাপড় পরতে বলেছেন। আমি বলি নাই উনি ইসলাম ধর্মের বিরুদ্বে আছেন।
তোমার লজিক শেষ! বুঝলাম, আর কিছু কওনের নাই তোমার! লজিক এন্টি লজিক নিয়া খেলতে ভালো লাগে!
অযথা আমার মুখে কথা গুজাচ্ছো কেন? আমি আপনার পরিচিত নাকি? তুমি তুমি করে যে বলছেন।
কেন জানি নিম্ন লেভেলের ছাগু টাইপ লোকদের আমার মানুষ হয় না, সারা জীবন পিডাপিডি কইরা অভ্যাস, যেইটা কইছি সেইটাই ঠিক এর উপর কিছু কইলে হাড্ডি ভাংগো, অনেকটা রাস্তার মোড়ের মাস্তান আর কি! আমি অনেকটা সেরমই। যারা আমারে চেনে জানে, তারা আমার লগে সেমনেই কথা কয়, কারন না কইলেও সমস্যা! ঘাড়ের রগ কিছু ত্যাড়া!
ভালা থাকো!
৫৮| ১০ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৬:২৩
মজলুম বলেছেন: ঊদাসী,
ভুল বুঝলেন, যে ইসলামী সবক দেয় আর তার ছেলে ইসলাম মতে ছলেনা, আমি তারে মানি না। সে নিজের ছেলেকেই শিখাতে পারে নাই, আমারে ইসলামের কি শিখাবে?
যে বাঙ্গালীয়ানার সবক দেয়, তার মেয়েই যদি বাঙ্গালির মতো না চলে আমি তারেও মানি না। সে নিজের মেয়েকেই বাঙ্গালী বানাতে পারে নাই, আমারে কি বাঙ্গালি বানাবে?
উপরের দুটোই আলদা আলাদা জিনিস, মাগার পারসপেক্টিভ গুলা এক।
' মনে পড়ে খিলজী সাহেব আসার আগে আমরা সবাই হিন্দু ছিলাম আর আমাগো সংস্কৃতির বয়স খিলজী সাহেব আসনের আগে কয়েক হাজার বছরের পুরানা?'
খিলজী আসার আগে আর্যরা আইসা সবাইরে হিন্দু বানিয়েছে, তার আগে আম্রা ছিলাম অহিসম, কর্ম, বাকটিসমের ধর্মের লোক, জাতে অস্ট্রো এশিয়ান, দ্রাবিড়িয়ান, ছিলাম, পরে আর্যদের সাথে মিশে হইছি বাঙ্গালী।
আম্রা হিন্দু আছিলাম এই ঢোল সবাই বাজায়, তয় হিন্দু হওয়ার আগে আম্রা বা আর্যরা আসার আগে আম্রা কি ছিলাম, কেমন ছিলাম ঐডার আর কারো দরকার নাই যেন।
৫৯| ১০ ই নভেম্বর, ২০১১ ভোর ৬:২৮
মজলুম বলেছেন: @উদাসী, আমারে ছাগু মনে, হয়, খিক খিক
এটিম কেন আপ্নেরে আগে ব্লগের মধ্যে দৌড়ানির উপর রাখত? খোদার খাসি বলতো? বান্দর গুরুপ কইরা ও সুবিধা কর্তার্লেন না।
আপনে রাস্তার মোড়ের মাস্তান হইলে আমি তাগো গড ফাদার, কথাডা ইয়াদ রাইখা।
৬০| ১০ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ৮:৪৩
মেহদী১০ বলেছেন: মজলুম ভাই ঠিক আপনার মতই কথাগুলো আমি লিখছিলাম বাট আমার কমেন্ট ডিলেট খাইছে এবং পরে একটু অংশ নিজে নিজে লিখে রাখছে । তবে পরে দেখলাম এর আগের পোস্টের শেষে হুবহু কমেন্ট কপি করে দিছে ।
৬১| ১০ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৪৭
নাজনীন১ বলেছেন: বাপরে! এখানে তো দেখি ব্যাপক ঝড় বয়ে গেছে। তবে জাফর ইকবাল স্যারের পিছনে যে কেবল জামাতীরা লাগে তা না, জাতীয়তাবাদীদের এক অংশও কিন্তু উনার বিরুদ্ধে। তারা তো দেখি এই ঝড়ের বাইরে রয়ে গেল জামাতীদের উপর সব দোষ চাপিয়ে দিয়ে।
৬২| ১০ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৫৩
আরিয়ানা বলেছেন: শরীফ মহিউদ্দীন আপনি মনে হয় আমার পয়েন্টটা ধরতে পারেন নাই। আমার পয়েন্ট হলো যার যার জীবন তার তার ব্যপার। বাপ সেলিব্রেটি, কি ছাগল, কি ঘোড়া তাতে সন্তানের কি যায় আসে? প্রতিটি মানুষের নিজের জীবন যাপন নিজের মতন করে করার অধিকার আছে যার জন্য শুধু সে'ই রেসপন্সিবল। আমার বাবাকে হয়তো কেউ চেনেন না, তবে যদি চিনতেন ও তাতেও আমি আমার জীবন বদলাতাম না। ইয়েশিম এখানে জাফর সাহেবের মেয়ে ছারা আর কেউ নয়, তাকে কারো অনুসরন করবার প্রয়োজনীয়তাও আমি দেখি না শুধু মাত্র সে জাফর ইকবালের মেয়ে বলে। আর কেউ কাউকে অনুসরনই বা করবে কেন নিজের স্বত্বাকে বিসর্জন দিয়ে। একজন মানুষ অন্য একজন মানুষকে বা তার কাজ কে পছন্দ বা সাপোর্ট করতেই পারে তার মানে কিন্তু এই নয় যে সে তাকে অনুসরন করবে। প্রতিটি মানুষের নিজের মৌলিক ভাবনা থাকা উচিৎ ও নিজের জীবনকে সেই ভাবনা অনুযায়ী গড়া উচিৎ বলে আমি মনে করি। এ সবই আমার একান্ত ব্যক্তিগত মতামত.....আমি যে ১০০% ঠিক নিজের বা অন্যের চোখে তাও কিন্তু নয়
যেমন এই যে আপনি বললেন আমি আপনার পছন্দের ব্লগার তার মানে কিন্তু এই নয় আপনি "আমি" হতে চাইবেন ....... হা হা হা বোঝানো গেল কিনা যানিনা
তবে লম্বা লেকচার হলো এটা বুঝলাম
৬৩| ১০ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৩০
এখনই সময় বলেছেন: লেখক @
যে ব্যক্তি অন্যের প্রাইভেসী রক্ষায় সচেষ্ট নয়। তার আবার রুচি জ্ঞান?
জেনে শুনে অন্যের প্রাইভেসী ভঙ্গ করে, নিজে কি ভাল কোন রুচির পরিচয় দিতে পেরেছেন? সেটা আগে বলুন।
আহারে.... ভূতের মুখে রাম রাম....
আমি আপনার আগের পোষ্টেও পরিষ্কার করে বলেছি, ব্লগের যে কারো প্রাইভেসী রক্ষায় আমি প্রতিবাদ মূখর থাকব। সেটা ভাল মন্দ যে কারে পক্ষে যাক না।
একজন লোক তার কর্ম দিয়ে খারাপ হতে পারে। তাই বলে তার নিজের জীবনের প্রাইভেসী আমি কেন নষ্ট করব? তার মন্দ কাজের জন্য হয়ত আমি সমালোচনা করব। তাই বলে তার অধিকার কেন আমি হরন করব?
এতটা নিচু মন মানসিকতা আমার এখন হয় নি।
অন্যের প্রাইভেসী রক্ষা করেও একজনের কাজের সমালোচনা করা যায়। সেই পথেই এগুন।
মুখে সুশীলতার নাম নিয়ে অন্যের প্রাইভেসী নষ্ট করব এতটা ভন্ড এখন হতে পারিনি.....
যেটা আপনি করতে পেরেছেন...
একজন ভদ্রলোকের সাথে আপনার পার্থক্যটা মনে হয় এখানেই.....
৬৪| ১০ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৫৩
এখনই সময় বলেছেন:
এটা একটা পুরনো ট্রিক্স মতের সাথে না মিলেই কিংবা যুক্তিতে না পারলে, তাকে জামাতী/রাজাকার বলে ট্যাগ করা।
যুক্তি যেখানে হেরে যায়, নোংরামি সেখানে শুরু হয়ে যায়।
৬৫| ১১ ই নভেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৪৯
ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: কি সব ফালতু পোষ্ট দিচ্ছেন ?? আপনার কাছে আরও ভাল পোষ্ট আশা করছি !!
৬৬| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০৬
মজিদ বিশ্বাস বলেছেন: : এটা আসলে কার ছেলে জানি না। তবে কথা হচ্ছে জাফর ইকবাল তার মেয়ের কালচার এদেশে প্রসার করার জন্য চেষ্টা করে যাচ্ছেন আর কামারুজ্জামান এই কালচারের বিরুদ্ধে চেস্টা করে যাচ্ছেন। একজন এই কালচার সাপোর্ট করে আর এক জন এটা সাপোর্ট করে না।
অনেক নবীর স্ত্রী ও পুত্ররা সেই নবীর ধর্ম গ্রহন করে নি। তাই বলে পিতার দোষ হয় না। দেখতে হবে পিতা সেটা সাপোর্ট করে কি না। এখানে সে যদি কামারুজ্জামান বা অন্য কারোর ছেলে হয় তবে সেটা তার পিতাকে দোষ দেওয়া যায় না।
৬৭| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২০
মুনাজির বলেছেন: না, এ কারণে কামরুজ্জামান সাহেবের মুখে ইসলামের কথা বেমানান নয়, তিনিও ইসলামের কথা বলতে পারেন, অনেকে চেষ্টা করেও নিজ সন্তানকে সু-পথে রাখতে পারেন না, এ জন্য পিতা দায়ী নয়, কারণ তার দায়িত্ব তিনি আঞ্জাম দিয়েছেন, অনেক নবীর সন্তান বা পিতা তাদের ধর্ম গ্রহণ করেননি, এ জন্য তারা দায়ী নন। হ্যাঁ যদি কামরুজ্জামান সাহেব এ ব্যাপারে ত্রুটি করে থাকেন, সে জন্য তিনি দায়ী।
আমি কামরুজ্জামান সাহেব সম্পর্কে জানি না, তার লেখা-পড়া সম্পর্কেও জানি না, এ জন্য বলতে পারছি না তিনি ইসলামিক ব্যক্তিত্ব কি না। এতটুকু জানি তিনি জামাতের একজন বড় নেতা।
৬৮| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ৮:০২
যুক্তিপ্রাজ্ঞ বলেছেন: জানার সাথে একমত যে আপনি মন্তব্য করায় বেড়াজাল দিয়ে রেখেছেন. পোস্টে ক্লিয়ার না যে নন-জাসিরা মন্তব্য করতে পারবে কিনা? এ ছাড়া আমি যেহেতু আপনার আগের পোস্টে বা ইয়েশিম-ওয়ামি সংক্রান্ত কোন পোস্টে কমেন্ট করি নাই সেহেতু কমেন্ট করার অধিকার আমার আছে কিনা?
শর্তানুযায়ী এই মন্তব্য ডিলিট হওয়ার কথা, যদিও ডিলিটের শর্ত মানেননি দেখতে পাচ্ছি (রাজনীতিবিদের আচরণ হল এটা, ব্লগারের না). আরেকটি বিষয়, প্রাসঙ্গিক মন্তব্য করার অনুরোধ করাটাই শোভন হত, মন্তব্য মুছে দেয়া হবে লেখাটা খুব রূঢ় হয়েছে.
এইবার প্রসঙ্গে আসি, সোজাসাপ্টা দেখলে কামরুজ্জামান অবশ্যই ব্যর্থ. কিন্তু আপেক্ষিকতার সূত্রে এলে বলতে হয়, হয়ত এমন শিক্ষাই দিতে চেয়েছেন কামরুজ্জামান, তিনি হয়ত পুত্রকে নিয়ে গর্বিতও আছেন (একজন ধর্ম ব্যবসায়ীর কাছে ধর্ম বা নৈতিকতা বিক্রিবাটার জিনিষ, পালনের না).
ইয়েশিমের ব্যপারটাও একই, জাফর ইকবাল হয়ত ব্যর্থ অথবা হয়ত এমন শিক্ষাই চেয়েছেন কন্যার জন্য - কে জানে?
তারা উভয়েই পাবলিক ফিগার, উভয়েই নীতিকথা বলেন স্ব স্ব অবস্থান থেকে, অতএব তাদের ব্যক্তিগত সফলতা-ব্যর্থতাগুলো নিয়ে কথা হবেই. তারা নিজেদের নিজেরা সফল না ব্যর্থ ভাবছেন, এর বাইরেও জনগণ তাদের সফলতা-ব্যর্থতার হিসাব করবে এবং সেই বিচার-বিবেচনা থেকে তাদের বাণী-বক্তব্য-কর্মকাণ্ডকে গুরুত্ব দেবে.
(পোস্টটা যথাসময়ে দেখা হয়নি, কিন্তু প্রাসঙ্গিকতা ফুরিয়ে যায়নি বলে এই লেট কমেন্ট)
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই নভেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:১১
আরিয়ানা বলেছেন: আমিও কৌতুহলী