![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হায়রে মানুষ রংগিন ফানুস..........
নিজ দ্বায়িত্বে সাবধানে প্রবেশ করুন:
১।
পরলোকে গিয়ে গপ্ল করছে দু’জন ।
: আচ্ছা, আপনি কী করে মারা গেলেন ?
: ঠান্ডায়, প্রচন্ড ঠান্ডায়।
: আপনি কী ভাবে ?
: একদিন আমি বাইরে থেকে এসে শুনি আমার বউ অপরিচিত এক লোকের সাথে কথা বলছে। আমার মাথায় রক্ত চড়ে গেল । কিন্তু সারা বাড়ি তন্নতন্ন করে খুঁজেও লোকটার দেখা পেলাম না। শেষে স্ত্রীর প্রতি অকারণ সন্দেহের জন্য অনুশোচনায় আমি আত্মহত্যা করলাম।
:আরে ভাই তখন যদি ডিপ ফ্রিজের দরজাটা খুলতেন তাহলে অনুশোচনা করতে হতো না।
২।
বদমেজাজি এক মহিলা চাইনিজ রেস্তোরায় খেতে গিয়ে স্বামীর সঙ্গে ঝগড়া বাধিয়ে ফেলেছে। এক পর্যায়ে ভয়ানক উত্তেজিত হয়ে চেঁচিয়ে উঠল। ঢের-ঢের হারামি লোক দেখেছি, কিন্তু তোমার মতো জঘন্য, নীচ, পাজি লোক আর দেখি নি।
প্রথমে থতমত খেয়ে গেলেও খুব দ্রুত সামলে নিল স্বামী। বলল, ঠিক করেছ। তোমার কথা শুনে কী বলল লোকটা ?
৩।
স্ত্রী : ও গো, এটা তো আমাদের বাচ্চা না! কারটা নেয়ে এলে ?
স্বামী : শ্-শ্, চুপ ! আমাদেরটা কালো কুচকুচে ছিল, তাই আসবার সময় পাল্টে এনেছি।
৪।
জাদুঘরে গিয়েছে স্বামী-স্ত্রী। স্ত্রীর ইচ্ছে সব ক’টা গ্যালারি ঘুরে দেখার। কিন্তু স্বামী অনেকক্ষণ ধরে একটা পেইন্টিংয়ের দিকে অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে। ছবিটার নাম ‘হেমন্ত’।
স্ত্রী রেগে স্বামীর হাত ধরে টান দিয়ে বলল, কীসের জন্য অপেক্ষা করছ? শীতের?
৫।
স্বামী : এই ড্রাইভারকে আজই বিদায় করে দেব। বেপরোয়া গাড়ি চালায়। ছয়- ছয় বার নিশ্চিত মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষা পেয়েছি আমি। আজ ও আমাকে প্রায় মেরেই ফেলেছিল।
স্ত্রী : না, না, লক্ষীটি । ওকে বিদায় কোরো না। আর একটা সুযোগ অন্তত দাও তাকে।
৬।
পার্টিতে সবার দৃষ্টি কেড়ে নিল এক সুন্দরী যুবতী। পুরুষেরা ঘিরে রেখেছে তাকে। এক বিবাহিত মহিলা খুব সেজেগুজে এসেছেন তাঁর স্বামীর সাথে। হিংসায় জ্বলেপুড়ে যাচ্ছেন।
শেষ পর্যন্ত স্বামীকে বলেই ফেললেন, আচ্ছা, ওই ফালতু চেহারার ছুঁড়িটার মধ্যে সবাই কী পেল যে এমন পাগল হয়ে দেখছে।
: আমি ও তাই ভাবছি। তুমি একটু বস। আমি দেখে আসি ওর মধ্যে কী এমন দেখা আছে।
৭।
ডাকসাইটে এক বিধবা মহিলা প্লানচেটে তাঁর স্বামীর আত্মা ডেকে আনল।
: কি গো, ওখানে তোমার দিনকাল কেমন কাটছে?
: চমৎকার।
: এখানে যেমন ছিলে তার চেয়ে অনেক ভালো?
: অ-নে-ক, অনেক ভালো।
: বল না গো, স্বগর্টা কেমন?
: কে বলল আমি স্বর্গে আছি?
৮।
: আমি যদি মারা যাই, তবে তুমি কি আমার কবরের কাছে যাবে ?
: যেতে তো হবেই, গোরস্থানের ভেতর দিয়েই তো বাজারে যাওয়ার ‘শর্টকাট’রাস্তা।
৯।
: অবশেষে গত সপ্তাহে মেসোমশাই চিরশান্তি লাভ করলেন।
: সে কী ! তোমার মেসোমশাই মারা গেছেন ?
: না, মেসো নয়, মাসী ।
১০।
স্ত্রী: ব্যবসা করতে করতে তুমি একদম বদলে গেছ। সারা দিন শুধু টাকার হিসাব। টাকাপয়সা বাদ দিয়ে আমার চোখে চোখ রেখে আগের মতো একটা প্রেমময় কথা বলো না প্রিয়তম।
স্বামী: তোমার হাসিটা এখনো লক্ষ টাকা দামের।
১১।
বাসররাতে পতিদেব তাঁর নবপরিনীতা স্ত্রীকে জিজ্ঞেস করলেন, আমাকে বিয়ে করার আগে ক’জনের সঙ্গে তোমার দোস্তী হয়েছিল?
এই প্রশ্নের উত্তরে স্ত্রীকে চুপ করে বসে থাকতে দেখে পতিদেব আবার বললেন, কী, রাগ করলে? আমার প্রশ্নের উত্তর তুমি দেবে না ?
লজ্জাবতী স্ত্রী বলল, একটু সবুর কর, এখনো গুনছি ।
১২।
স্ত্রী: এতক্ষণ ধরে ওই কাগজটিতে কী দেখছ তুমি?
স্বামী: কই, কিছু না তো!
স্ত্রী: আরে, এ যে দেখি ডাহা মিথ্যে কথা বলছ। তুমি প্রায় চার ঘণ্টা ধরে আমাদের কাবিননামা এত খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখছটা কী, শুনি?
স্বামী: না, তেমন কিছু নয়। অনেকক্ষণ ধরে খুঁজেও কেন জানি কাবিননামার মেয়াদ উত্তীর্ণের তারিখটা বের করতে পারলাম না।
১৩।
স্ত্রী: আচ্ছা, তুমি সব সময় অফিসে যাওয়ার সময় ব্যাগে করে আমার ছবি নিয়ে যাও কেন?
স্বামী: অফিসে যখন আমি কোনো সমস্যায় পড়ি, তখন তোমার ছবিটি বের করে দেখলেই সব সমস্যার সমাধান হয়ে যায়, বুঝলে?
স্ত্রী: তাই নাকি! তাহলে দেখো, তোমার জন্য আমি কতটা সৌভাগ্যের!
স্বামী: হুম, আমার যখন সমস্যা আসে, তখন তোমার ছবি বের করে দেখি আর নিজেকে বলি, তোমার চেয়ে তো বড় কোনো সমস্যা পৃথিবীতে থাকতে পারে না। আর সঙ্গে সঙ্গে ছোট সমস্যাগুলো আর আমার কাছে সমস্যা বলে মনে হয় না।
১৪।
স্বামী হারিয়ে যাওয়ায় স্ত্রী এক প্রতিবেশীকে সঙ্গে নিয়ে থানায় গেছেন পুলিশকে বিষয়টি জানাতে। পুলিশ তাঁর স্বামীর বর্ণনা জানতে চাইলেন। স্ত্রী বললেন, ‘আমার স্বামীর বয়স ৩৫ বছর, লম্বায় ছয় ফুট চার ইঞ্চি, ঘন কালো চুল, অ্যাথলেটিক শরীর এবং তিনি বাচ্চাদের খুব পছন্দ করেন।’ এ কথা শেষ হওয়ামাত্র ওই প্রতিবেশী বললেন, ‘আরে, তুমি এসব কী বলছ? তোমার স্বামী তো লম্বায় পাঁচ ফুট চার ইঞ্চি, মাথায় টাক আছে আর একদম পাতলা শরীর। কিন্তু তুমি এ কাকে খুঁজতে এসেছ?’ স্ত্রী বললেন, ‘হুম, তা তো আমি জানি। কিন্তু তাকে আর ফিরে পেতে কে চায়?’
১৫।
মৃত্যুশয্যায় শায়িত স্বামী তার স্ত্রীকে বলছেন—
স্বামী: আমি তো আর এক মাস পর মারা যাব, তাই আমি চাই, আমার মৃত্যুর পর তুমি সাজ্জাদ সাহেবকে বিয়ে কর।
স্ত্রী: সাজ্জাদ সাহেব! বলো কি, সে তো তোমার শত্রু। আর তাকে কিনা বিয়ে করতে বলছ তুমি!
স্বামী: আমি জানি সে আমার শত্রু। সাজ্জাদকে শায়েস্তা করার এটাই তো মোক্ষম সুযোগ, বুঝলে?
১৬।
: অমন স্ত্রী নিয়ে আমি আর ঘর করতে পারিছ না, হুজুর।
: কেন?
: হাতের কাছে যা পায় তাই ছুড়ে মারে।
: কবে থেকে তার এই বাতিক দেখা দিয়েছে?
: বিয়ের পরপরই।
: তা হরে আপনি দশ বছর পরে ডিভোর্স চাচ্ছেন কেন?
: আগে হাতের ঠিক ছিল না। একটাও লাগত না। দশ বছরে হাত পেকেছে। এখন একটাও ফসকায় না।
১৭।
– পাভেলের মতো স্ত্রৈণ খুব কমই দেখেছি।
— কী রকম?
— ও কোনো কাজের আগে স্ত্রীর অনুমতি নিয়ে নেয়।
— আমি একজনকে চিনি, তার অবস্থা আরও খারাপ। সেই লোক আত্মহত্যার আগেও স্ত্রীর অনুমতি চাইত। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো, স্ত্রী অনুমতি দেয়নি বলে দুঃখে দুঃখেই লোকটার জীবন কাটল।
১৮।
একদিন এক স্ত্রী তার স্বামীর জন্য খুব যত্ন নিয়ে চটপটি তৈরি করল। স্বামী এক চামচ মুখে দিয়েই ওয়াক করে ফেলে দিল আর বলল, ‘এটা কী রেঁধেছ? খেতে গরুর গোবরের মতো!’
স্ত্রী আঁচল দিয়ে মুখ চাপা দিয়ে বলল, ‘ও মা! কত কিছু টেস্ট করে রেখেছে!’
বোনাস:
একদিন মধ্যরাতে মাথাব্যথার কারণে স্ত্রী সম্পাকে ডেকে তুললাম। চা খাব। সম্পা চোখে ঘুম নিয়েই চা করতে গেল। কিছুক্ষণ পর চা নিয়ে এসে দিয়েই শুয়ে পড়ল। চায়ের কাপে চুমুক দিয়েই দৌড়ে গিয়ে বেসিনে বমি করলাম। হঠাৎ সম্পা বলে উঠল, ‘সবারই এই সময়টাতে এমন বমি বমি ভাব হয়।’
আমি আজও বুঝিনি সম্পা কেন ওই কথা বলেছিল। তবে পরে ও বলেছিল, ‘হয়তো ঘুমের ঘোরে বলেছিলাম।’ আমিও বলেছিলাম, ‘সেদিন তুমি ঘুমের ঘোরে আমাকে শুধু প্রেগন্যান্টই ভাবোনি, চায়ের মধ্যে চিনির বদলে আয়োডিনযুক্ত লবণ দিয়েছিলে।
পেলেন তো ১৮টা'র বেশী জোকস!!! কেউ বলতে পারবেনা আমি প্রতারণা করেছি। খিক খিক খিক
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৩:৪৪
মানস সেন বলেছেন: বেটার লাক নেক্সট টাইম, গুড নাইট।
২| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ ভোর ৪:১২
দিকভ্রান্ত একা বলেছেন: :-< :-< :-< :-<
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:২৭
মানস সেন বলেছেন:
৩| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ ভোর ৪:১৯
কামরুল হাসান শািহ বলেছেন: বুঝলাম না আজ একজন এই জোকস শুনাইলো, আপনিই সে কিনা বুঝতে পারছি না।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:২৭
মানস সেন বলেছেন: মা কালীর দিব্যি। আমি ছিলাম না।
৪| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ ভোর ৪:৪২
নাম বলবো না বলেছেন: মজা হয়েছে।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:২৮
মানস সেন বলেছেন: ধন্যবাদ
৫| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ৮:৪০
মোঃ রিয়াজুল ইসলাম (রিয়াজ) বলেছেন: Valo zomlo na. Better luck next time.
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:২৮
মানস সেন বলেছেন: টানকু
৬| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:১১
আমি তানভীর বলেছেন: খারাপ না
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:২৮
মানস সেন বলেছেন: ধন্যবাদ
৭| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:৫৩
দেশ প্রেমিক ১৩ বলেছেন: ফালটু
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:২৮
মানস সেন বলেছেন: ডন্যবাড
৮| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৪:৪৫
মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: ১৭ নাম্বারটা নতুন। বাকি অধিকাংশই কমন পড়লো।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৪
মানস সেন বলেছেন: হে হে হে এইগুলা তো বিভিন্ন জায়গা থেকে মারিং করা।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ২:৫৪
ইকরাহি বলেছেন: জমলো না
গুড নাইট