![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মেঘরংগা চোখে লজ্জা তার বাসা বাধে...
আজকের দিনটা মনোরম কি না বোঝা যাচ্চে না । উত্তরী হাওয়া শীতের আগমনী খবর বয়ে এনেছে। সূর্য্যের তাপ প্রখর হলেও রোদে বসে থাকতে ভালো লাগছে । সূর্য্যের তীব্রতা আর একটু একটু হিমেল বাতাস দুয়ে মিলে মাখামাখি। আকাশটাও স্বেদহীন নীলাভ। শরতের শেষে হেমন্তের সাঁজ সাঁজ রব । দেখে মনে হচ্ছে প্রকৃতি পরিবর্তনের এক মহা আনন্দের মহড়া চলছে।
দু`টো শালিক উঠোনের ঠিক মাঝখানে পড়ে থাকা এক টুকরো টোস্ট বিস্কুট নিয়ে তুমুল ঠুকাঠুকিতে ব্যস্ত । তাদের হুড়োহুড়ি ব্যস্ততা দেখে মনে হচ্ছে এক্ষুনি শত্রুপক্ষের কেউ এসে ছিনিয়ে নেবে। একটি শালিক বারে বারে এদিক ওদিক ঘাড় ঘুরিয়ে দেখছে। মনুষ্য জাতির কেউ আছে কিনা। সব দিক দিয়ে সদা সর্তক । তারা এখন আত্মরক্ষা আর খাবার আহরণের কঠিন যুদ্ধে নেমেছে। যে কোন মূল্যে জয়ী তাদের হতেই হবে।
উঠোনের দখিনের কোনায় পেয়ারা গাছটার নীচে গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন রাত জাগা কুকুর। প্রশান্তিময় ঘুম দেখে মনে হচ্ছে নিজের দায়িত্বটুকু খুব বিস্বস্ততার সাথে পালন করেছে।এখন সে ভার মুক্ত, নিশ্চিন্ত। কুকুরের রাত জাগা ক্লান্তি জানান দিচ্ছে তার নি:শ্বাসের ভারে উঠা নামা পেটের অবস্থান দেখে ।চোখ বন্ধ চার পা এলিয়ে কি নিশ্চিন্তেই না ঘুমাচ্ছে।
আজ বাড়িটা সত্যিই অনেক নিরিবিলি । কেউ নেই। নির্জন নি:শব্দ। আছে শুধু তিন প্রকারের তিনটা প্রানী । তারা যে যার অবস্থানে চুপচাপ। আচ্ছা, নির্জনতা কি প্রশান্তির প্রতীক নাকি নি:সংগতার আরেক নাম।তবে ঠিক এই মূহুর্তে বাড়িটার নির্জন পরিবেশ দু`টো শব্দেরই যথার্ততা প্রকাশ করছে। যেমন- নির্জনতার জন্য জন্য কুকুরটা খুব নি:শ্চিন্তে ঘুমাচ্ছে আর শালিক দু`টোর জন্য নির্জনতা যুদ্ধে জয়ী হবার অপার আনন্দ। আবার অন্যদিকে, নির্জনতা আমার জন্য নি:সংগতার কঠিন ভয়াবহ রুপ। কুকুরের প্রশান্তিমাখা ঘুম বা শালিকের যুদ্ধ জয়ের আনন্দ আমাকে কোনভাবেই একাকিত্ব থেকে মুক্তি দিচ্ছে না।
আনমনে হেসে উঠলো তনয়া । দিনে দিনে আমি পাগল নাকি দার্শনিক হয়ে যাচ্ছি। কি সব আবোল তাবোল ভাবছি । শালিকের কাজ শালিক আর কুকুরের কাজ কুকুর করছে। তাতে আমার কি ! নিজেকে নিয়ে পরিবার কে নিয়ে আমার কত ভাবনা। অসহায় বিধবা মা আর ছোট দু`টো বোন। কিভাবে আমি তাদের সুন্দর একটা ভবিষত উপহার দিবো।কিভাবে দু:খিনি মায়ের মুখে হাসি ফুটাবো। তাদের সকল চাওয়া পাওয়া এখন শুধু আমারই কাছে। এখন আমি নিজেকে নিয়ে না যতটুকু ভাবী তার চেয়ে বেশি ভাবি আমার পরিবার নিয়ে । তাদের ভবিষৎ নিয়ে। সামনে ধেয়ে আসা কঠিন বাস্তবতা নিয়ে।
তনয়া আজ বাড়িতে একা । তার মা আর ছোট দুবোন মামার বাড়ি গেছে কিছু টাকা ধার আনতে । আসলে ধার না ধারের উছিলায় গেছে টাকা চাইতে । ধার করলে সেটা পরিশোধ করার ক্ষমতা তনয়ার মায়ের নেই । তনয়ার বাবা মারা যাওয়ার পর তার মা তিন মেয়ে নিয়ে খুবি অর্থ কষ্টে দিন যাপন করছেন । অল্প পড়াশুনা জানা তনয়ার মা পাড়ার ছোট ছোট ছেলে মেয়েদের প্রাইভেট পড়িয়ে সংসারের ব্যয় কিছুটা নির্বাহ করেন । তনয়াকে পড়াশুনা করানোর জন্য তার মাকে অনেক কষ্ট সহ্য করতে হয়েছে ।
মোবাইল ফোনের শব্দে তনয়ার ভাবনার ছেদ পড়ে । ফিরে আসে বাস্তব জীবনে।ঘরের মধ্যে উঠে গিয়ে সে ফোনটা রিসিভ করে । তনয়ার মায়ের ফোন ।
...... হ্যালো মা... বল ।
... ... কি করছিস? ... কত করে আমাদের সাথে আসতে বললাম আসলি না । তোর মামী তোর কথা বলছিল । শোন তোর মামা কিছু টাকা দিয়েছে । আমি কি তোর যাওয়ার জন্য বাসের টিকিট কেটে নিয়ে আসবো ?
...... ঠিক আছে মা নিয়ে আস।
...... আচ্ছা রাখি।
মোবাইল ফোনটা রাখতেই তনয়ার পড়ার টেবিলের দিকে চোখ পড়ে । গতকাল কুরিয়ার সার্ভিসে শিহাব পাঠিয়েছে । নিমাই ভট্রাচার্য্যের" মেম সাহেব" উপন্যাসটা । সেই কিশোর বেলায় চুরি করে পড়া প্রেমের প্রথম উপন্যাস । দ্রুত শেষ করাই হয়তো সেই তৃষ্ণাটা মনের মাঝে এখনও রয়ে গেছে। এক সময় রাজশাহীর সোনা দীঘির মোড়ের বই বিপণী গুলোতে তনয়া বইটা কত যে খুঁজেছে কিন্তু বার বার হতাশ হয়েছে । সেই গল্প শিহাবকে অনেক বার শুনতে হয়েছে ।
বইটা হাতে নিয়েই তনয়ার গাল গড়িয়ে একটা স্মিত হাসি খেলে গেল। এক সময় এটা পাওয়ার জন্য কত আকুলতা ছিল তার মনের ভেতর । না পাওয়ার হতাশাও কম ছিলনা । কিন্তু যখন পাওয়ার আকুলতা বোধ তেমন থাকেনা হতাশা যখন শূন্যে অদৃশ্য হয় তখন আর পাওয়ার ব্যকুলতা কাজ করে না। প্রত্যাশিত জিনিস যদি যথাসময়ে পাওয়া যায় তখন আনন্দটাও দিগুন হয় । পাওয়ার উচ্ছ্বাস টা বুকের গভীর থেকে আসে । আবার অসময়ে পেলেও ভাল লাগে কিন্তু পাওয়ার উচ্ছ্বাস টা থাকে দীর্ঘশ্বাসের মতো । কষ্ট করে সুখি হওয়ার মেকি চেষ্টা । তনয়ার বেলাও ঠিক একি রকম হল ।
এই সব সাত পাঁচ ভাবতে ভাবতে তনয়া বইটা বুকের উপর আলতো করে চেপে ধরে বালিশে মাথা রাখে । উদাস বদনে ঘরের দেয়ালের দিকে তাকিয়ে থাকে । দীর্ঘশ্বাসকে আড়াল করে আপন মনে নিজের সাথে কথা বলে । কেন মানুষের জীবন এমন হয় । কেন মানুষ অনিচ্ছা সত্বেও সময়ের কাঁটায় আটকে যায়? কেন সেখান থেকে বেরিয়ে আসতে পারেনা নিজের ইচ্ছা মত ??
মায়ের এ টানা পোড়েনের সংসারে একটু সাহায্য করার জন্য তনয়া অনার্স ফাইনাল পরিক্ষার পর চাকরির জন্য একটি ফার্মে আবেদন করেছিল। সেখান থেকে তার ডাক এসেছে। জরুরী ভিত্তিতে যোগ দিতে বলেছে। এমন সুযোগ তনয়া হাত ছাড়া করতে রাজি না।যদিও অনেক দুরে বলে তার মা প্রথম দিকে আপত্তি করেছিলেন কিন্তু মেয়ের আগ্রহ আর সংসারের কথা চিন্তা করে তিনি রাজি হয়ে গেছেন। হয়তো মা হয়েও বিষয়টা স্বার্থপরের মতোই হয়ে গেছে। যে বয়সে মেয়েকে বিয়ে দিয়ে ঘর সংসার গুছিয়ে দেওয়ার কথা সেই বয়সে মেয়েকে পাঠাচ্ছে টাকা রোজগার করাতে । তনয়াও মায়ের কষ্ট টা বুঝেছিল বলেই সে ভেতর ভেতরের নিজেকে শক্ত করতে পেরেছে।লুকাতে পেরেছে নিজেকে।
বই টার সাথে শিহাব একটা চিঠি পাঠিয়েছে । আর একবার নতুন করে ভাবার জন্য । কিন্তু তনয়ার ভাবার আর কিছু নেই। নিজের সুখের জন্য দুঃখিনী মা আর ছোট ছোট বোনদের ভবিষৎ অনিশ্চয়তার দিকে ঠেলে দিতে পারবেনা। মায়ের স্বপ্ন পূরণই এখন তনয়ার একমাত্র এবং প্রধান লক্ষ্য । নিজের স্বপ্ন সাধ বিসর্জন দিয়ে আজ রাতের বাসেই তনয়া রাজশাহী ছেড়ে কুমিল্লার পথে পা বাড়াবে।শুরু করবে নতুন এক সংগ্রামী জীবন সেখানে আসুক যত প্রতিবন্ধকতা প্রতিরোধ করবে তা যে কোন মূল্যেই। আনমনে শিহাবের চিঠিটা তনয়া চোখের সামনে মেলে ধরে ....
::::::::: ভেবে দেখ আরো একবার । তোমার সবটুকু ভার কাধে নিতে চাই। সহযাত্রী হতে চাই তোমার চলার পথের। তবু যদি সাথে নিতে না চাও মনে রেখ আমার হৃদয় ঘরের খোলা দরজায় সব সময় তোমাকে স্বাগত জানাই । যেদিন মন চায় চলে এসো । তোমার ফিরে আসার অপেক্ষায় ............
তনয়ার মনের অজান্তে দুচোখের কোল ঘেঁষে গড়িয়ে পড়ে অশ্রু ধারা । আর মনে মনে ভাবে এখন আমি একটু ক্ষুধার্ত শালিক। খাবার সংগ্রহের যুদ্ধে নেমেছি। জয়ী আমাকে হতেই হবে। তনয়ার মনের গভীর থেকে বড় একটা দীর্ঘনিশ্বাসের সাথে বেরিয়ে যায় " এ জীবন শালিকের জীবন। "
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৫৩
ভিয়েনাস বলেছেন: পড়ে গঠন মূলক সমালোচনা করলে খুশি হবো
ভালো থাকবেন
২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৪৮
মাহবু১৫৪ বলেছেন: ২য় ভাল লাগা
অসাধারণ লেখা।
আপনার লেখার হাত বেশ ভাল।
+++++
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৫৭
ভিয়েনাস বলেছেন: গল্প আসলে আমি লিখতে পারিনা। লেখার চেষ্টা করেছি। কেমন হয়েছে সেটা আপনারা পাঠকরা বলবেন।
কষ্ট করে পড়েছেন দেখে খুশি হলাম ব্রো
অনেক ধন্যবাদ
৩| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:২০
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
সত্য ঘটনা?
উপস্থিতি জানান দিলাম।
কাল সময় নিয়ে পড়া যাবে।
শুভ রাত।।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:২৪
ভিয়েনাস বলেছেন: কিছুটা সত্য কিছুটা গল্প.....
পড়ে কিছু বললে ভালো লাগবে
ধন্যবাদ
৪| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:৫৩
আশিক মাসুম বলেছেন: ভাল লেগেছে , পড়তে পড়তে পুরা টায়ার্ড >
লিখার মান চমৎকার ব্রো।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪৩
ভিয়েনাস বলেছেন: বড় লেখা দেখলে আমার নিজেরও একটু টায়ার্ড লাগে
কষ্ট করে পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ
৫| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:০৭
ফারিয়া বলেছেন: একটা কথা বলতে হবে, প্রথমটা ধরতে পারিনি কোনদিকে যাচ্ছে, কিন্তু গল্পের আমেজ ভালো ছিল। লেখাটা অনেকটা কারো ডায়েরি থেকে মনে হয়েছে। কিন্তু বিষয়বস্তু খুব পরিচিত, অসাধারন। অনেক শুভকামনা রাখলাম, আরো পাবো এমন লেখা আশা করি!
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪৬
ভিয়েনাস বলেছেন: ঠিকি বলেছেন আপু... বিষয়বস্তু খুব পরিচিত কারন এটা আমাদের সমাজের একটি কমন চিত্র।
পড়ার জন্য ধন্যবাদ
৬| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:৩৯
ঘুমকাতুর বলেছেন: আপনে রাজশাহীর মানুষ?
প্রথম অংশ আর শেষটা চমৎকার। শিহাবের ডাকে সাড়া দিলে মাইনাস দিতাম
উপরে মন্তব্য করা ফারিয়া বুড়িও খুব ভালো লেখে। তবে আপনার মত হঠাৎ ডুব দেয়ার অভ্যাস আছে
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:১১
ভিয়েনাস বলেছেন: হুমম আমি রাজশাহীর মানুষ......
আপনি দেখি উলটা মানুষ সবাই মিল মহব্বত পছন্দ করে আর আপনি মাইনাস দিতে চান। যান আপনারেই মাইনাস
আমি অনেক দিন হঠাৎ ডুব দেইনি ভালো হয়ে গেছি।
গল্প পড়ার জন্য ধন্যবাদ নিন
৭| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:০২
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: সুন্দর একটা লেখা
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:১২
ভিয়েনাস বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
৮| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০৪
অনীনদিতা বলেছেন: খুবই ভালো লাগলো
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:১৪
ভিয়েনাস বলেছেন: জেনে ভালো লাগলো অনীনদিতা
৯| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০৫
তারছেড়া লিমন বলেছেন: ভালো লাগলো++++++++++++++++
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:১৪
ভিয়েনাস বলেছেন: এতো প্লাস আমি কই যে রাখি
১০| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:০৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুরুর বর্ণনাটা ভালো লাগলো। বাকিটুকু গতানুগতিক, সাধারণ।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:১৮
ভিয়েনাস বলেছেন: সমাজের একটি সাধারণ ঘটণা অসাধারন করতে পারলাম না আর আমি গল্পও ঠিক মতো বানাতে পারিনা। লেখতে ইচ্ছে হয় কিন্তু পারিনা
পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ হামা ভাই
১১| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১০
যুবায়ের বলেছেন: চমৎকার গল্প পড়লাম...
ভালো লাগলো++
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২০
ভিয়েনাস বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ যুবায়ের ভাই
১২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১৫
স্বপনবাজ বলেছেন: আশিক মাসুম বলেছেন: ভাল লেগেছে , পড়তে পড়তে পুরা টায়ার্ড >
লিখার মান চমৎকার ব্রো।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২১
ভিয়েনাস বলেছেন: মনে হয় বড় লেখা পড়তে মেলা কষ্ট হলো স্বপনবাজ
কষ্ট করার জন্য অনেক ধন্যবাদ ব্রো
১৩| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৫
মামুন রশিদ বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন । গল্পের সাথে সাথে শুরুর দিকে কবিতারও স্বাদ পেয়েছি ।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২৪
ভিয়েনাস বলেছেন: হায় হায় মামুন ভাই কবিতা কই পাইলেন তাইলে তো গল্প কবিতা দুটোই হলো,নাকি
শুভকামনা রইলো ব্রো
১৪| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৯
সাহিদা আশরাফি বলেছেন: লেখক বলেছেন: কিছুটা সত্য কিছুটা গল্প.....
সত্যি বলছি পড়ার সময় আমার কাছেও কেন যেন মনে হচ্ছিল কিছুটা সত্য কিছুটা গল্প।
গল্প অনেক ভালো লেগেছে।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২৬
ভিয়েনাস বলেছেন: গল্প তো এমনি সত্য মিথ্যা মিলেই তৈরী হয়
তনয়া কিন্তু এখন কুমিল্লাতেই থাকে
ধন্যবাদ সাহিদা আশরাফি কষ্ট করে পড়ার জন্য।
শুভ কামনা থাকলো।
১৫| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪৪
সায়েম মুন বলেছেন: গল্পটা বর্ননাত্মক মনে হলো। অনেকেই ডায়ালগ প্রত্যাশা করেন। সেই হিসেবে আমারও একটু চাওয়া ছিল। শেষের লাইন কটায় অনেক ভাললাগা।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৩০
ভিয়েনাস বলেছেন: ঠিক সায়েম ব্রো, পাঠকের প্রত্যাশা পুরোপুরি পূরন করতে পারলেই না তবে সেটা স্বার্থক গল্প হবে । জানি না কোন দিন পারবো কি না। তবে চেষ্টা থাকবে সর্বাত্বক।
পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ ব্রো
১৬| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪৬
রাতুল_শাহ বলেছেন: গল্প না সত্য ঘটনা ভাই?
যাহোক তনয়ার গল্প অনেক ভাল লাগলো।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩৮
ভিয়েনাস বলেছেন: রাতুল ব্রো ঘটনা আধা সত্য
ভালো লাগায় খুশি হলাম।
শুভ কামনা রইলো
১৭| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩৪
একজন আরমান বলেছেন:
বিষাদময় জীবন গল্পে ভালো লাগা।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩৯
ভিয়েনাস বলেছেন: হুম কোথায় যেন একটা বিষাদের ছাপ রয়ে গেছে........
কষ্ট করে পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ আরমান ব্রো।
১৮| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:১১
নক্ষত্রচারী বলেছেন: ফলের চেয়ে মূলটাতেই বেশি মিষ্টতা, মানে শুরুর অংশটাই বেশি সুন্দর ।
ভালো লাগা ।।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪১
ভিয়েনাস বলেছেন: হাহাহাহা... দারুন কইছেন ব্রো। চেষ্টা করেছিলাম ফলে মিষ্টতা আনতে বোধয় হয়নি
তবু কষ্ট করে পড়েছেন দেখে ভালো লাগলো।
ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা রইলো।
১৯| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৯
আহমেদ আলাউদ্দিন বলেছেন:
গল্পের প্রথমদিকের বর্ণানা ভালো লেগেছে। শেষটা বড্ড পরিচিত! আসলে বর্ণনার চেয়ে সংলাপ বেশি পছন্দ করি গল্পে। সংলাপ পেলামই না!
১৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:১৭
ভিয়েনাস বলেছেন: সব গল্পে সংলাপ খুঁজতে নেই.....
২০| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:২২
একজন আরমান বলেছেন:
চোখ পড়ার জন্য, হাত লিখার জন্য আর মগজ বিবেচনা করার জন্য।
এর মধ্যে আবার ধন্যবাদ কিসের?
১৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:১৯
ভিয়েনাস বলেছেন: চোখ যেমন পড়ার জন্য, হাত যেমন লেখার জন্য আর মগজ যেমন বিবেচনার জন্য,,,,, তেমন ধন্যবাদ হলো ফরমালিটির জন্য
২১| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৪
অদৃশ্য বলেছেন:
আমার খুব ভালো লেগেছে লিখাটি...
_______________________
প্রতিশোধ নিতে ওরা যাত্রা শুরু করেছে, আবার শুরুর
শুভকামনা....
১৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:২২
ভিয়েনাস বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
২২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪৯
যাযাবর৮১ বলেছেন:
গণদাবি একটাই
আবার জেগেছে তারুণ্যের প্রজন্ম
দ্বিধা ভেদ ভুলে জাগরণের জন্ম,
কবে কে দেখেছে এই বাংলার বাঘ
শাবাশ জনতা ঐ জেগেছে শাহবাগ।
আলোকিত প্রাণ প্রজন্ম চত্বরে
বিকশিত গান খুঁজছে সত্তারে,
আর নয় ভুল, মুক্তির স্লোগান
ধূম্র ধূসরে ফাগুনের জয়গান।
ঘৃণায় আক্রোশে জানায় যে ধিক্কারে
গণদাবি আজ প্রদৃপ্ত হুঙ্কারে,
জেগেছে জনতা, বিচার এবার চাই
ফাঁসি, ফাঁসি, ফাঁসি, গণদাবি একটাই।
১৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:২৫
ভিয়েনাস বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ যাযাবর।
২৩| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২৭
যাযাবর৮১ বলেছেন:
কলঙ্ক মুক্তি চাই (গীতি কবিতা)
বসন্ত আজ যে আবার এসেছে
আগুন ঝরা উত্তাল বানে
ধূসর জীবনের পাতায় পাতায়
রক্ত রাগে দ্রোহের গানে।
জাগরণ জেগেছে নব প্রজন্ম
প্রদৃপ্ত প্রজন্ম চত্বর
আবার জনতা খুঁজে পেয়েছে পথ
চাইছি আবার একাত্তর।
হৃদয়ে বসন্ত জ্বলছে আগুন
গণদাবি আজকে একটাই
জাগে বাংলাদেশ দৃপ্ত স্লোগানে
কলঙ্ক মুক্তি চাই।
১৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৫৩
ভিয়েনাস বলেছেন: সুন্দর ব্রো
২৪| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:২৩
আরজু পনি বলেছেন:
ভালো লাগলো পড়তে...
তবে এতো কষ্টের, টানাটানির সংসারে মোবাইল পোষাটা কেমন যেন মনে হলো...অবশ্য আজকাল সবাই ইচ্ছে করলেই মোবাইল ফোন রাখতে পারে...
১৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৫৩
ভিয়েনাস বলেছেন: আপা এখন তো সর্বস্তরের মানুষের হাতে মোবাইল ...
২৫| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১৮
মেহেরুন বলেছেন: Click This Link
১৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৫৫
ভিয়েনাস বলেছেন: দেখে আসলাম। ব্লগ দুলাভাইকে শুভেচ্ছা।
২৬| ০৭ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৩
মশামামা বলেছেন: মজার একটা গল্প শোনাই - দেখেন কি চমকপ্রদ কাহিনী। নিজে পাত্তা না পাইয়া দু'জন ব্লগারের প্রেমের কবিতা আদান-প্রদানকে কেন্দ্র করিয়া একজন জনপ্রিয় ব্লগার জ্ঞান-বুদ্ধি হারাইয়া কিভাবে তার চক্ষুশূলদ্বয়কে গালিগালাজ করিয়া ব্লগ থেকে বিতাড়িত করিতে পারেন।
এখানে দেখেন - শায়মার ন্যাকা কাহিনী:
Click This Link
দুইদিন হইতে বিরাট গবেষণা করিয়া আমি ইহা আবিষ্কার করিয়া ফেলিলাম। তবে, নীলঞ্জন বা সান্তনু একটা গাধা। দিবাকে আমার ভালোই লাগতো। যাইহোক, উচিত ফল পাইয়াছে। তবে, শায়মা ও যে এক বিশাল মক্ষীরাণী এ ব্যাপারেও কোন সন্দেহ নাই।
২৭| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:১৯
আহমেদ আলাউদ্দিন বলেছেন:
আপ্নে কই??? না আপনি সত্যি সত্যি মাটি হয়ে গেছেন!!
১৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৫৭
ভিয়েনাস বলেছেন: হ রে ভাই মাটি থেকে উঠে আসলাম
২৮| ১৬ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:১২
নস্টালজিক বলেছেন: এ জীবন নাগরিক শালিকের!
শুভেচ্ছা, ভিয়েনাস!
ভালো থাকুন নিরন্তর!
১৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৩২
ভিয়েনাস বলেছেন: নস্টালজিক বলেছেন: এ জীবন নাগরিক শালিকের! যথার্থই বলেছেন ব্রো
শুভকামনা আপনার জন্যও
২৯| ১৬ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৩৪
ডানাহীন বলেছেন: নির্জনতা কি প্রশান্তির প্রতীক নাকি নিঃসঙ্গতার আরেক নাম ! সময়ের কাঁটায় আটকে যাওয়া শালিকের জীবন !
আটপৌরে গল্প হলেও বিষাদস্পর্শ ব্যাথিত করে তোলে ।
ভালো থাকবেন ।
১৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৩২
ভিয়েনাস বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ডানাহীন
৩০| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৫৮
আদনান শাহ্িরয়ার বলেছেন: টানা কবিতা পড়ে এসে হঠাৎ গল্প আসায় হয়তো ঠিকঠাক নিতে পারলাম না । আমি মনে হয় আপনার কবিতারই ভক্ত হয়ে গেছি ! যাই হোক, এই ঘটনা আমি চোখের সামনে দেখেছি । সেই কারণেই বোধহয় চাচ্ছিলাম, তার কাছেই ফিরে যাক । একটানে পড়ার মতো গল্প । শুভেচ্ছা জানবেন ।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১৬
ভিয়েনাস বলেছেন: ধরা খেয়ে গেছেন
আপনার মতো নিষ্ঠাবান ভক্ত পেয়ে আমি কৃতার্থ । একদিনেই এতো গুলো পোস্ট পড়ে ফেলেছেন। ভিয়েনাস দিবস ছিল মনে হয় ভালো লাগলো ।
হুম... গল্পে আমিও চাই ফিরে আসুক......
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৪০
আহমেদ আলাউদ্দিন বলেছেন:
ফাস্টু হইলাম!! কাল পড়বো।