![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মাচু পিচু বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান । ইউনেস্কো ১৯৮৩ সালে এটিকে তাদের বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থানের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করে। এটি বর্তমান বিশ্বের সাতটি নতুন বিস্ময়েরও একটি।। এটি পেরুর উরুবাম্বা উপত্যকার ওপরে একটি পর্বতচূড়ায় অবস্থিত। মাচু পিচু ঐতিহ্যবাহী ইনকা বাস্তুকলার এক অনুপম নিদর্শণ। পালিশ করা পাথর নির্মিত এই শহরের প্রধান স্থাপনাগুলো হচ্ছে ইন্তিউয়াতানা, সূর্য মন্দির ও তিন জানালা ঘর ইত্যাদি। বর্তমানে অতিরিক্ত পর্যটক সমাগমের ফলে এই প্রাচীন শহরের অস্তিত্ব নিয়ে অনেকেই সংশয় প্রকাশ করেছেন।
চলুন দেখে নেই মাচু পিচুর কিছু মনোরম দৃশ্য:-
সূর্য মন্দির
চূড়ার ওপরে টেরেস করা চাষের জমি
মাচু পিচুর ইনকা দেয়াল
হুয়ায়না পিচু এর চূড়া থেকে মাচু পিচু
মাচু পিচুর প্যানরামিক দৃশ্য
মাচু পিচুর আবাসিক এলাকা
উৎস :- উইকিপিডিয়া, ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক চ্যানেল।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৬:২৩
ভীনদেশী বলেছেন: আসলেই তাই। বিলম্বিত উত্তরের জন্য দুঃখিত।
২| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:২৬
অনুকথা বলেছেন: মাচুপিচু নিয়ে পোস্টটি সুন্দর হয়েছে।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ ভোর ৬:২৩
ভীনদেশী বলেছেন: বিলম্বিত উত্তরের জন্য দুঃখিত
৩| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:০৭
টারজান০০০০৭ বলেছেন: ৫০০০ সালে আমাদের এই সভ্যতা নিয়েও মানুষ এমন উচ্ছাস প্রকাশ করবে , তারা কত উন্নত ছিল ! কিন্তু ধ্বংসের কারণ নিয়ে মাথা ঘামাবে না ! এইস জি ওয়েলস এর একটা লেখায় পড়েছিলাম , নিরবিচ্ছিন্ন শান্তি সভ্যতাকে লিপ্ত করে অবাধ যৌনতায় , অতঃপর ধ্বংস।
৪| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:০২
ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: অনেক সুন্দর ছবি ব্লগ। ভাল পোষ্ট।
৫| ২৯ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:৪০
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাল লাগল পোস্ট
৬| ২৯ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৭
জাহিদ হাসান বলেছেন: মাচুপিচু যে আসলে কি উদ্দেশ্য বানানো হয়েছিল তা এখনও রহস্যের । কেউ বলেন রাজার বিশ্রামস্থল বা বিনোদন এর জায়গা আবার কেউ বলেন সূর্য দেবতাকে পূজা দেওয়ার মন্দির। যাই হোক মাচুপিচু কোন চুন-সুরকি-সিমেন্ট ছাড়াই বানানো হয়েছি স্রেফ পাথর মসৃনভাবে কেটে একটার উপর আরেকটা রেখে।
প্রশ্ন হল - ইনকারা যদি চাকার ব্যবহার নাই জানতো তবে এত ভারী পাথরগুলো পাহাড়ের উপরে বয়ে নিয়ে গেল কিভাবে?
এইজন্য কিছু বিজ্ঞানী ইদানীং গবেষণা করে বলেন এগুলো ইনকাদের তৈরি নয়, ইনকাদেরও বহু আগে এখানে ভিনগ্রহীরা এসে এইসব তৈরি করেছি । পরে ইনকারা তা সূর্য মন্দির বানায়। কারন তারা ইউএফও চলাচল করতে দেখেছিল এই স্থানে। তাদের ধারনা হয়েছিল এখানে আকাশ থেকে সূর্য দেবতা এসে নামেন।
এই মতবাদী বিজ্ঞানীদের বলা হয় Ancient Aliens Theorist
৭| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ ভোর ৬:২৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: চতুর্দশ শতকের পেরুর ইনকা সভ্যতার এই পুরাকির্তী সম্বলিত পোষ্টটি দেয়ার জন্য ধন্যবাদ । ২০০৭ এ ইন্টারনেট ভোটিং এর ফলাফলে এটা পৃথীবীর নতুন সাতটি বিষ্ময়ের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত হওয়ার খবরের সাথে এর দুএকটি ছবি দেখলেও এত ছবি দেখা হয়ে উঠেনি একসাথে । এখন আপনার পোষ্টের কল্যানে গুগলে গিয়ে আরো অনেক ছবি , বিবরণ ও তথ্য জানার সুযোগ হলো।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল
৮| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:৩৮
মলাসইলমুইনা বলেছেন: আমার কিন্তু মাচুপিচুর চেয়ে বলিভিয়ার তিয়াহুয়ানাকোর পুমাপুংকুর টেম্পলটা আরো বিস্ময়কর মনে হয়েছে স্ট্রাকচারাল দিক থেকে | ওটা প্রায় সাত -আট হাজার বছর আগের | আমি ওটার ওপর প্রায় একঘন্টার একটা ডকুমেন্টারি দেখেছিলাম হিস্ট্রি এইচডি চ্যানেলে| ওখানে শিকাগোর একজন স্টোন ম্যাসনকে এক্সপার্টরা জিজ্ঞেস করেছিলো পুমা পুংকুর স্টোনকার্ভগুলো কিভাবে সে করতে পারবে? তার উত্তরে সেই লোক বললো যে, তার কম্পিউটারাইজড মেশিন ছাড়া ওগুলো করা সম্ভব নয় | অবাক লেগেছিলো শুনে অথচ ইয়ামারা ট্রাইব যারা লিখতেও জানতো না সেই ইয়ামারা ট্রাইব সাত -আট হাজার বছর আগে ওই টেম্পল বানিয়েছিলো ! কেমন করে আল্লাহই জানেন |
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৮:১৮
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
মাচুপিচু আসলেই এক বিষ্ময়কর সৌন্দর্য্যের প্রতীক।
পোস্টটা ক্ষুদ্র হয়ে গেছে অনেক। মাচুপিচু নিয়ে বলার মত আরো অনেক অনেক কিছু আছে।