নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আই ভিজ্যুয়ালাইজ রিয়্যালিটি!

Lead us from the unreal to the real; From darkness into light; From death into immortality

ভিজ্যুয়ালাইজার

- হোঁচট খেয়েছি ঠিকই, কিন্তু থেমে যাইনি , হেরে যাব বলে তো, আর স্বপ্ন দেখিনি।

ভিজ্যুয়ালাইজার › বিস্তারিত পোস্টঃ

একটি রম্য ইন্টারভিউ।

১০ ই মে, ২০১৪ সকাল ১১:৫৪

; তাহার বক্র সোফা কেমন জানি মাথা গোলানোর কারবার লাগে। সোফা'র বক্রতা কি মনের প্রকাশক কি না তা ঠিক বোঝা যাচ্ছে না। আজ আলোচনা দিবস। ছেলে দেখা, মেয়ে দেখা ঠিক কোরবানির গরু দেখার মতই কি না তা নিয়ে ইদানিং সুশীল সমাজে বেশ অশ্লিল আলোচনা চলছে। সে সব নিয়ে মাথা ঘামানোর সময় আপাতত ছেলেটির নেই। সে এখন সামনে বসে থাকা মানুষটির গোঁফের আগার তীক্ষ্ণ ঘাম, তার সুতীক্ষ্ণ নজর দিয়ে পর্যবেক্ষণ করছে।



ভদ্রলোকঃ হুম! কি কর?

ছেলেটাঃ জি, আপনাকে দেখি।

ভদ্রলোকঃ তা বুঝলাম। কিন্তু কাজ কাম কি কর?

ছেলেটাঃ জি, পড়াশুনা করি।

ভদ্রলোকঃ কি পড়?

ছেলেটাঃ এমবিএ করছি।

ভদ্রলোকঃ বুঝছি, তাইলে আর চাকরি পাবা না। চাকরি পাইলে আগেই পাইতা।

ছেলেটাঃ জি, আমারও মনে হয় না আমি চাকরি পাব!

ভদ্রলোকঃ তাইলে, প্রেম করতে গেছিলা ক্যান?

ছেলেটাঃ বিবাহ করার জন্যে। চাকরি পাওয়ার জন্যে না!

ভদ্রলোকঃ তুমি জান আমার মেয়ে গাড়ি ছাড়া চলতে পারে না, এসি ছাড়া ঘুমাতে পারে না!

ছেলেটাঃ আমি বাসে চলতে পারি, ফ্যানের নিচে ঘুমাইতে পারি। সে যদি না পারে, তাইলে আপনি ব্যবস্থা করে দিবেন। অভ্যাস করাইছেন ক্যান?

ভদ্রলোকঃ হালায় কয় কি? বামুন হইয়া চাঁদের দিকে হাত বাড়াইছ ক্যান?

ছেলেটাঃ জি না আপনি ভুল জানেন, আমি বামুন না মামুন।



এই কথার সহিত ভদ্রলোক বুক চেপে ধরে ভূপতিত হন। গরমে এবং শরমে তাহার হৃদয়ে আঘাত লাগে। তিনি চিৎকার করতে থাকেন,



ওরে তোরা কে কোথায় আছিস? শালারে বাইর করে দে।



না! না! হালারে গুম কইরা দে।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১২:০২

এন ইউ এমিল বলেছেন: B-))

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.