![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আনন্দ পেলে খুশি হই, হাসি। কষ্ট পেলে মন খারাপ হয় তবে অনেক সময় কাঁদতে পারি না, তার পরেও সত্যি বলছি রক্ত-মাংসে গড়া এক জন মানুষ-ই আমি।
ব্যক্তিত্ব বলি আর পারসোনালিটি বলি দুটো যে একই জিনিস সেটা আমি জানি। কি ভাবছেন আপনাদেরও এটাই জানাতে পোষ্ট! আরে না না, আমার ঘিলু নেই তাই বলে ত আর আপনারাও আমার মতন না। আমি জানি আপনারা আমাকে খুব ভাল ভাবেই সাহায্য করতে পারবেন। আর এই জন্যেই এই পোষ্ট।
ব্যক্তিত্ব'র সহজ-সরল গ্রহন যোগ্য সংজ্ঞা টা যদি দেন/ এর পরিচয় তবে এই অধম উপকৃত হই।
বিশেষ নোট: কেউ গুগুল মামার বাড়িতে যেয়ে ইংলিশে কিছু কপি-পেষ্ট করবেন না, আমি যে বড়ই অধম!
২১ শে অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১০:০৪
রজনীগন্ধা বলেছেন: আপু আমি তোমার সেই পোষ্ট আগে পড়েছিলাম।
এখন আবার মনযোগ দিয়ে পড়লাম।
যেটুকু পেয়েছি চলবে
২| ২১ শে অক্টোবর, ২০১১ সকাল ৯:৫৫
দেখি তাই বলি বলেছেন: আসলে ভাই প্রত্যেকটা মানুষই এক একটা আলাদা আলাদা ব্যক্তিত্ব। এখন আমরা হয়ত বলি অমুকের ব্যক্তত্ব দুর্বল বা অমুক খুব ব্যক্তিত্ববান এসব বিশেষণ দিয়ে আসলে যা প্রকাশ পায় সেটা হল-
এক. কোন কোন মানুষ সামাজিক সমস্যাগুলো কিংবা আশেপাশের মানুষদের খুব চমৎকারভাবে সামলাতে পারেন। তার এই সামলানোর টেকনিক দেখে আমরা খুব মুগ্ধ হয়ে তাকে ব্যক্তিত্ববান বলি বা তার অনেক ভক্ত জুটে যায়।
সেই টেকনিক খুব গাম্ভীর্যের সংগেও হতে পারে আবার খুব হাসিখুশী জলি একটা অ্যাটিচুডেও হতে পারে। আসল কথা হল রেজাল্ট। এই রেজাল্টই একজন মানুষের চমৎকার একটা ভাবমূর্তি গড়ে দেয়। সেই ভাবমূর্তিটাকেই আমরা ব্যক্তিত্ব বলি।
দুই. যারা এই মানুষ সামলানোর কাজে অপটু তাদেরকেই আমরা ব্যক্তিত্বহীন বলি- তা তিনি গম্ভীরই হোন আর হাসিখুশী-ই হোন।
২১ শে অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১০:০৮
রজনীগন্ধা বলেছেন: হমম...তবে আপনি তো উদাহরন দিলেন।
ধন্যবাদ আপনাকে
৩| ২১ শে অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১০:১৬
দেখি তাই বলি বলেছেন: মানুষ একটা বহুমাত্রিক প্রাণী। কাজেই ব্যক্তিত্বের কোন সরল রূপ দেয়া সম্ভব না। আমি একজনের কথা শুনেছিলাম তাকে যত খারাপ কথাই বলা হত সে সংগে সংগে তার একটা ভাল ব্যাখ্যা তৈরী করে ফেলত। এটা হচ্ছে এক ধরণের চাপাবাজী ব্যক্তিত্ব। কিন্তু সে কিন্তু তুমুল জনপ্রিয়।
তবে একটা কথা সত্যিকারের ব্যক্তিত্ববান হতে আপনাকে অবশ্যই ঠান্ডা মাথা, দ্রুত পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করার ক্ষমতা এবং অবশ্য অবশ্যই চাপার জোর থাকতে হবে।
সেই সংগে যদি কিঞ্চিৎ প্রতিবাদী হিরোসুলভ অ্যাটিচুড (ছেলেদের ক্ষেত্রে) থাকে- তবে তো সোনায় সোহাগা।
২১ শে অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১০:৫০
রজনীগন্ধা বলেছেন: ধন্যবাদ অনেক
৪| ২১ শে অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১০:২৬
অদ্ভূত উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ বলেছেন: @দেখি তাই বলি , আপনার ধারনা অনেক টা ঠিক। তবে ১০০% না। সামাজিক সমস্যাগুলো কিংবা আশেপাশের মানুষদের খুব চমৎকারভাবে সামলানর কাজ গুলা দেখবেন ফটকা টাইপের লোক গুলা ভাল পারে। কেন? এদের সামাজিক যোগাযোগ অনেক বেশি এবং তেল ও মারতে পারে প্রয়োজন মত। কিন্তু তেল মারা তা আর যাই হোক পারসোনালিটির পর্যায়ে পড়ে না।
@লেখকঃ পারসনালিটি হল ব্যাক্তির ভিতরের জ্ঞান(not academic certificate) যা তাকে তার আশে পাশের আর ১০ তা মানুষ থেকে আলাদা করে। জ্ঞান এর সাথে আরও যোগ হবে কথা বলার মধ্যে গাম্ভীর্য, অঙ্গ ভঙ্গী , পোশাক , কথার হেরফের না করা , বিনা প্রয়োজনে কথা না বলা , অন্যকে সম্মান দেয়া , গলার স্বর এবং সর্বোপরি পরিমিত বোধ। তবে এ গুলা করতে যেয়ে একটা রোবট এ পরিনত হলে কিন্তু ঝামেলা। হিতে বিপরিত হবে। তাই , সেন্স অফ হিউমার ও থাকতে হবে।
২১ শে অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১০:৫৫
রজনীগন্ধা বলেছেন: অনেক কিছুই জানলাম
ধন্যবাদ
৫| ২১ শে অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১০:৩০
আশরাফ মাহমুদ মুন্না বলেছেন: .
সহজ কথা যায় না বলা সহজে। তবে ব্যক্তিত্বকে সংজ্ঞায়িত করার চাইতে ব্যক্তিত্বের কিছু বৈশিষ্ট্য বর্ণনা করা, চিহ্নিত করা বেশী সুবিধেজনক। যদিও কঠিন .........
তবু চেষ্টা করি।
আমার মতে,
মানুষের ব্যক্তিত্ব এক জটিল, বহুমূখী গুণাবলীর সংমিশ্রণ। তবে তা অর্জন করতে যে জিনিষটি অবশ্যম্ভাবীরুপে দরকার তা' হলো "জ্ঞান"। এখন জ্ঞানের তো শ্রেণীবিভাগ রয়েছে। রকমফের রয়েছে। বৈচিত্র্য রয়েছে। এই যেমন, কাজকামে দক্ষতা আসে এমন জ্ঞান, আপন পরিবেশ-পরিস্থিত সম্পর্কে জ্ঞান, অপরাপর মানুষ সম্পর্কে জ্ঞান, আত্মজ্ঞান, স্রষ্টা সম্পর্কিত জ্ঞান ইত্যাদি ইত্যাদি। উক্ত জ্ঞান অর্জন করতে করতে তার মধ্যে কিছু কিছু গুণাবলী অঙ্কুরিত হয়। সৃষ্টি হয়। দৃষ্টিগোচর হয়। যেমন, দয়া, মায়া, প্রেম-ভালোবাসা, ক্ষমা, মহত্ত্ব, ঔদার্য, দানশীলতা, "বাহিরকে নিজের মধ্যে, নিজের অন্তরে উপলব্ধি করা" ইত্যাদি ইত্যাদি। ঐসব গুণাবলীর দ্বারা সে অপরাপর মানুষের উপর এক ধরণের প্রভাব সৃষ্টি করতে পারে। সে প্রভাব আবার খারাপ হতে পারে, আবার, ভালোও হতে পারে। আকর্ষণও করতে পারে, আবার বিকর্ষণও করতে পারে। অনুরাগ সৃষ্টি করতে পারে, আবার, বিরাগও সৃষ্টি করতে পারে। এভাবে - ভালো প্রভাব/আকর্ষণ/অনুরাগ/প্রেম সৃষ্টিকারী গুণাবলীর সমাহারই ব্যক্তিত্ব। ঐ গুণাবলী যত কম থাকবে ব্যক্তিত্বও তত কম। ঐ গুণাবলী যত বেশী ব্যক্তিত্বও তত বেশী। এটি একান্ত নিজস্ব সংজ্ঞা। পুঁথিগত নয়। গুগল মামার নয়। ব্যক্তিগত উপলব্ধি মাত্র। তাই সংকীর্ণ ও অসম্পূর্ণ।
ধন্যবাদ।
২১ শে অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১০:৫৯
রজনীগন্ধা বলেছেন: ভাল লাগল আপনার সংজ্ঞা
ধন্যবাদ
৬| ২১ শে অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১০:৩৭
শায়মা বলেছেন: সবার মন্তব্যগুলো দেখে খুবই ভালো লাগছে তবে আসলেই ব্যাক্তিত্বের যথার্থ সজ্ঞা দেওয়া খুব স হ জ নয়।
২১ শে অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১১:০০
রজনীগন্ধা বলেছেন: তাইত দেখছি।
এককথায় সহজ সংজ্ঞাটা তোমার পোষ্টেই পেলাম
৭| ২১ শে অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১১:০৪
রজনীগন্ধা বলেছেন: সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ সুন্দর, বিস্তারিত ভাবে বলার জন্যে
৮| ২১ শে অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১১:১৬
অদ্ভূত উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ বলেছেন: @শায়মা আপু : আপনার পোস্ট টা পড়ে দেখলাম। অসাধারণ ! মনে তবে পড়ে সব পয়েন্ট মনে রাখতে পারচি না। আমার মনে হয় আপনি এ ব্যাপারে একেবারে বস। আপনার সামনে একবার খুব যেতে ইচ্ছা করছে ! পারসনালিটির ব্যাপার টা ফীল করতে পারি, কিন্তু নিজের মাঝে কত টুকু আছে তাই বুঝতে পারি না। নিজেকে বিচার করাই সব থেকে কঠিন কাজ !
২২ শে অক্টোবর, ২০১১ সকাল ৯:৪৫
রজনীগন্ধা বলেছেন: শায়মাপুর পোষ্ট টা সত্যিই দারুন
৯| ২২ শে অক্টোবর, ২০১১ সকাল ৮:৩৭
জিসান শা ইকরাম বলেছেন:
ব্যাক্তিত্ব কি , আমিও জানতে চাই । পড়ছি........
শুভকামনা......
২২ শে অক্টোবর, ২০১১ সকাল ৯:৪৪
রজনীগন্ধা বলেছেন: পড়াশেষ আমাকে জানাবেন
১০| ২২ শে অক্টোবর, ২০১১ সকাল ৮:৫৮
মাহবু১৫৪ বলেছেন: ব্যাক্তিত্বের সংগা দেয়া সোজা নয়। তবে আমার মতে দোষ গুণ মিলিয়েই মানুষ। একটা উদাহরণ দিতে পারি। কোন মেয়ে রাস্তা দিয়ে হেটে যাওয়ার সময় একটা ছেলে হা করে তাকিয়ে থাকে, কেউ বা আবার সাইড টক করে, কেউ বা আবার লুলামী করে। আবার সেই মেয়েকেই দেখে কেউ বা আবার প্রতিক্রিয়াহীন থাকে। য়ার তাই ব্যাক্তিত্ব একেক জনের একেক রকম।
২২ শে অক্টোবর, ২০১১ সকাল ৯:৪৩
রজনীগন্ধা বলেছেন: হমম
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে অক্টোবর, ২০১১ সকাল ৯:৪৯
শায়মা বলেছেন: আপুনি আমি ব্যাক্তিত্ব নিয়ে লিখেছিলাম কয়েকদিন আগেই । যদিও অনেকেই তাকে আউল ফাউল পোস্ট বলবে।