নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সত্য সমাদৃত, মিথ্যা ধীকৃত

হলুদ মিডিয়ার অবাধ মিথ্যাচার প্লাবনে সত্যানুসন্ধানী অভিযাত্রী

ওয়ালী আশরাফ

ওয়ালী আশরাফ › বিস্তারিত পোস্টঃ

এর চেয়ে গাঁজাখুরী মিথ্যা আর কি হতে পারে????

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৫ ভোর ৫:২৭

১লা বৈশাখ কি হাজার বছরের বাঙ্গালী ঐতিহ্য????

অথচ সত্য হচ্ছে বাংলা সন বাদশাহ আকবর তৈরী করেছিলো, যা হাজার বছর তো দূরের কথা ৫শ’ বছরও হয়নি। সম্রাট আকবর ১৫৮৪ সালে বাংলা সনের প্রবর্তন করলেও মূলত এর গণনা শুরু করা হয় সম্রাট আকবরের সিংহাসন আরোহনের বছর থেকে। অর্থাৎ ১৫৫৬ সাল থেকে।

একই সাথে বাদশাহ আকবর বাঙালী ছিলো না, ছিলো ফার্সিভাসী। মূলত পহেলা বৈশাখ বা নওরোজ মুসলমানদের কোন অনুষ্ঠান নেই, এ দিনে হিন্দু, মজুসী অগ্নিউপাসক ও উপজাতিদের ধর্মীয় অনুষ্ঠান আছে।

মন্তব্য ১১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:১৪

মেহেদী_বিএনসিসি বলেছেন: গাজাঁটা কে খাইসে......সেইটা নিয়াই কনফিউজড হয়া গ্যালাম..........বাংলা এখন ১৪২০ সাল.......তাইলে কি বাংলা সাল ১০০০ এর পর থেকে কাউন্ট শুরু হইছিলো..... B:-) B:-)
বাঙালীর ঐতিহ্য এর সাথে হিন্দু মুসলিমের কি সম্পর্ক........পছন্দ না হইলে উর্দু সালের নববর্ষ পালন করেন........নিজে ক্লিয়ার না হইয়া পাবলিকরে কনফিউজ কইরেননা...... X( X( X(

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:৪৫

ওয়ালী আশরাফ বলেছেন: বাঙালী ঐতিহ্যের সাথে হিন্দু মুসলিমের কি সম্পর্ক??????
আপনার কথা মেনে নিলাম, কোন সম্পর্ক নেই। তাহলে- ১ বৈশাখের সাথে ইঁদুর, পেঁচা, হনুমানের মুখোশ ধারণের সম্পর্ক কী? হিন্দু ধর্ম বিশ্বাস অনুযায়ী পেঁচা মঙ্গলের প্রতীক ও লক্ষ্মীর বাহন। ইঁদুর গণেশের বাহন, হাঁস সরস্বতীর বাহন, হনুমান রামের বাহন ও মিত্র এবং সীতা উদ্ধারে সহযোদ্ধা, সিংহ দুর্গার বাহন, ময়ূর কার্তিকের বাহন, গাভী রামের সহযাত্রী, আর সূর্যের জন্য দেবতার পদ তো আছেই। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির এই দিনে এ ধরনের ধ্যানধারণায় নব প্রজন্মকে প্রলুব্ধ করার উদ্দেশ্য কেবলই ফুর্তি?
বাংলা সালের ইতিকথার দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যায় বাংলা সালের উৎপত্তি কোন বেদ-পুরাণ বা বৈদিক সংস্কৃতি থেকে নয় বরং হিজরী সাল। সুতরাং উৎস মূল ও ঐতিহাসিক বিবেচনায় ১ বৈশাখের সাথে ইসলামী চেতনা ও ঐতিহ্যের প্রত্যক্ষ সংযোগ থাকলেও হিন্দু ধর্ম ও বিশ্বাসের সাথে নেই কোনো দূরতম সম্পর্ক। তারপরও কেন হিন্দু সংস্কৃতিকে বাঙালী সংস্কৃতির নামে বাজারজাত করব?????

২| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৩:০৫

ওয়ালী আশরাফ বলেছেন: ১লা বৈশাখের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস



১৫৮৪ খ্রিষ্টাব্দে মুগল সম্রাট আকবর বাংলা সনের প্রবর্তন করেন। ঐ সময়ে বঙ্গে শক বর্ষপঞ্জি ব্যবহৃত হতো, যার প্রথম মাস ছিল চৈত্র। বাংলা বর্ষপঞ্জি প্রথমে ‘তারিখ-ই-এলাহী বা ‘ফসলি সন’নামে পরিচিত ছিল। ১৫৮৪ সালের ১০ বা ১১ মার্চ তারিখে এটি ‘বঙ্গাব্দ নামে প্রচলিত হয়। এ নতুন সালটি সম্রাট আকবরের রাজত্বের ২৯তম বর্ষে প্রবর্তিত হলেও তা গণনা করা হয় ১৫৫৬ খ্রিষ্টাব্দের ৫ নভেম্বর থেকে (Retrospectively)। সম্রাট আকবর ৯৬৩ হিজরী, ১০ রবিউল আউয়াল, রোজ শুক্রবার, ১৪৭৯ শকাব্দ, ১৬১৪ বিক্রমাসম্ভাত, এবং ইংরেজি ১৫৫৬ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি তারিখে দিল্লীর সিংহাসনে আরোহণ করেছিলেন। একই বছর, অর্থাৎ ১৫৫৬ খ্রিষ্টাব্দের ৫ নভেম্বর, এবং ৯৬৪ হিজরির ১ মুহররম তারিখে মাত্র ১৩ বছর বয়সে সম্রাট হেমচন্দ্র বিক্রমাদিত্যকে ২য় পানিপথের যুদ্ধে পরাজিত করেন। পানিপথের যুদ্ধে সম্রাট আকবরের বিজয়কে মহিমান্বিত করে রাখবার জন্য, এবং অধিকতর পদ্ধতিগত উপায়ে রাজস্ব আদায়ের উদ্দেশ্যে এ বাংলা সনের প্রবর্তন করা হয়েছিল। সম্রাট যে মাসে সিংহাসনে অরোহণ করেন, তার নিকটতম হিজরি বছরের ১ম মাসকে ভিত্তি ধরা হয়। ৯৬৩ হিজরির ১ মহররম ছিল নিকটতম। ঐ বছর শকাব্দের ১ বৈশাখ এবং হিজরির ১ মহররম একই দিনে এসেছিল। বৈশাখ হলো শকাব্দের ২য় মাস, চৈত্র ১ম মাস। ৯৬৩ হিজরির ১ মহররমকে বাংলা ৯৬৩ সনের ১ বৈশাখ পরিচিহ্নিত করে বাংলা সন শুরু করা হয়। অর্থাৎ ১, ২, ৩ - এভাবে হিসেব না করে মূল হিজরি সনের চলতি বছর থেকেই বাংলা সনের গণনা শুরু হয়। ফলে জন্ম বছরেই বাংলা সন ৯৬৩ বৎসর বয়স নিয়ে যাত্রা শুরু করে। উল্লেখ্য, হিজরি সনের ক্ষেত্রেও একই ধরনের ঘটনা ঘটেছিল। মহানবী (সা.) স্বয়ং আনুষ্ঠানিকভাবে হিজরি সন চালু করেন নি। এটি প্রবর্তন করেন ইসলামের দ্বিতীয় খলিফা হযরত ওমর বিন খাত্তাব (রা.) ৬৩৮ খ্রিষ্টাব্দে। হিজরি সনের ক্ষেত্রে যে রকম হিজরতের দিন ও মাস (১২ রবিউল আউয়াল) সুনির্দিষ্টভাবে অবলম্বন না করে শুধুমাত্র সালটিকেই (৬২২ খ্রিষ্টাব্দে) সংরক্ষণ করা হয়, বাংলা সনের ক্ষেত্রেও তেমনি সম্রাট আকবরের রাজ্যাভিষেকের দিন ও মাস (১৪ইং ফেব্রুয়ারি) অবলম্বন না করে শুধুমাত্র বৎসরটি (৯৬৩ হিজরি) সংরক্ষিত হয়। হিজরি সনের প্রথম দিন হলো পহেলা মহররম। বাংলা সনে তা পরিবর্তন করে পহেলা বৈশাখ করা হয়।



৯৬৩ হিজরির ১ মহররম তারিখ ছিল ৯৬৩ বাংলা সনের ১ বৈশাখ। কিন্তু, আজ ধরুন ১৪২২ বাংলা সনের ১লা বৈশাখ, যে হিসেবে বাংলা সন প্রবর্তনের বয়স ১৪২২ - ৯৬৩=৪৫৯ বছর। অথচ, বর্তমান হিজরি ১৪৩৬ সনের হিসেবে ১৪৩৬-৯৬৩=৪৭৩ বছর পার হয়ে গেছে বাংলা সন প্রবর্তনের তারিখ থেকে। ৪৭৩ - ৪৫৯=১৪ বছরের তারতম্য কেন হলো? কোথায় গেলো এই ১৪ বছর?



খুব সরল হিসাব। হিজরি সন চান্দ্রবছর ৩৫৪ বা ৩৫৫ দিনে হয়, বাংলা সন ৩৬৫ দিন হিসাবে গোনা হয়। তাহলে বাংলা সন প্রবর্তনের ৪৫৯ কে ৩৬৫ দিয়ে গুণ করলে দাঁড়ায়, ৪৫৯x৩৬৫=১৬৭৫৩৫ দিন। এবার এটাকে হিজরি বছরে কনভার্ট করুন ৩৫৪ দিয়ে ভাগ করে; ১৬৭৫৩৫÷৩৫৪=৪৭৩ বছর। ৪৭৩ বছরকে ৯৬৩ সনের সাথে যোগ করলে আপনি বর্তমান হিজরি সন ১৪৩৬ পেয়ে যাচ্ছেন।



৯৬৩ হিজরি সনে, অর্থাৎ ৯৬৩ বাংলা সনে ১৫৫৬ খ্রিষ্টীয় সন ছিল। ১৫৫৬ – ৯৬৩= ৫৯৩। পার্থক্য ৫৯৩ বছরের। এখন ২০১৫ খ্রিষ্টিয় এবং আজ ১৪২২ বাংলা সন। ২০১৫ – ১৪২২=৫৯৩। অর্থাৎ এখনো খ্রিষ্টীয় এবং বাংলা সনের মধ্যে পার্থক্য ৫৯৩ বছর। পূর্বে ইংরেজি সনের মতো বাংলা সনে কোনো লিপ-ইয়ার ছিল না। ১৯৬৬ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি তারিখে বাংলা একাডেমীর তত্ত্বাবধানে ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহর নেতৃত্বে একটি বঙ্গাব্দ সংস্কার কমিটি গঠিত হয়। উক্ত কমিটি চার বছর পরপর চৈত্র মাস ৩০ দিনের পরিবর্তে ৩১ দিনে গণনা করার পরামর্শ দেয়।

৩| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৩:১৬

নীল জানালা বলেছেন: আইচ্ছো বাই আম্নের পুস্ট থেইকা না হৈলেও কমেন্ট থেইকা দরকারি অনেক কিসুই জানলাম। হাজার বছর না হৌক, ৫০০ই বা কম কিসে? সব শালায়ই নিজেগো নববর্ষে টুকটাক আনন্দ ফুর্তি করে। আমরা বাংগালীরা করলে দোষটা কি? এর মইধ্য হিন্দু মোসলমান টানার দরকারটা কি?

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:৪৮

ওয়ালী আশরাফ বলেছেন: নীল ভাই: বাঙালী ঐতিহ্যের সাথে হিন্দু মুসলিমের কি সম্পর্ক??????
আপনার কথা মানি যে, কোন সম্পর্ক নেই। তাহলে- ১ বৈশাখের সাথে ইঁদুর, পেঁচা, হনুমানের মুখোশ ধারণের সম্পর্ক কী? হিন্দু ধর্ম বিশ্বাস অনুযায়ী পেঁচা মঙ্গলের প্রতীক ও লক্ষ্মীর বাহন। ইঁদুর গণেশের বাহন, হাঁস সরস্বতীর বাহন, হনুমান রামের বাহন ও মিত্র এবং সীতা উদ্ধারে সহযোদ্ধা, সিংহ দুর্গার বাহন, ময়ূর কার্তিকের বাহন, গাভী রামের সহযাত্রী, আর সূর্যের জন্য দেবতার পদ তো আছেই। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির এই দিনে এ ধরনের ধ্যানধারণায় নব প্রজন্মকে প্রলুব্ধ করার উদ্দেশ্য কেবলই ফুর্তি?
বাংলা সালের ইতিকথার দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যায় বাংলা সালের উৎপত্তি কোন বেদ-পুরাণ বা বৈদিক সংস্কৃতি থেকে নয় বরং হিজরী সাল। সুতরাং উৎস মূল ও ঐতিহাসিক বিবেচনায় ১ বৈশাখের সাথে ইসলামী চেতনা ও ঐতিহ্যের প্রত্যক্ষ সংযোগ থাকলেও হিন্দু ধর্ম ও বিশ্বাসের সাথে নেই কোনো দূরতম সম্পর্ক। তারপরও কেন হিন্দু সংস্কৃতিকে বাঙালী সংস্কৃতির নামে বাজারজাত করব?????

৪| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৩:৩৪

মাসূদ রানা বলেছেন: সব শালায়ই নিজেগো নববর্ষে টুকটাক আনন্দ ফুর্তি করে। আমরা বাংগালীরা করলে দোষটা কি?

বইনে @নীল জানালা,

দোষটা তো এইখানেই, ওহা আমাদের বাংগালী নববর্ষ না ...... ওটা আরব মুসলমানদের দ্বারা প্রবর্তিত বাংগালীদের কাছ থেকে খাজনা আদায়ের পর তাদের কৃত আমোদ ফূর্তির ট্রেন্ড, মূর্খ বাংগালীরা এখনো সেই ট্রেন্ডের ভার কলুর বলদের মত বহন করে চলেছে ......... আমাদের উচিত এই বাংগালী বিরোধী উতসব থেকে বের হয়ে আসা :)

@ভাই ওয়ালী পোস্টে সহমত +++++

১৪ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:০২

ওয়ালী আশরাফ বলেছেন: মাসুদ রানা@ আপনাকে অনেক ধন্যবাদ

৫| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১২:০১

ওয়ালী আশরাফ বলেছেন: বাংলাদেশ ইসলামী রাষ্ট্র বা ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র যাই হোক না কেন, এদেশ যে একটি মুসলিমপ্রধান দেশ এতে কারো সন্দেহ থাকার কথা নয়, বুদ্ধি প্রতিবন্ধী হলে অন্যকথা! এমতাবস্থায় এই দেশের জাতীয় উৎসব বাংলা নববর্ষ উদযাপনের বেলায় যদি পরিপূর্ণ বা অন্তত কিছুটা হলেও ইসলামী রীতি রেওয়াজের প্রচলন থাকতো, তাহলে দেশের মানুষ খুশিই হতো। তবে পাঁচ ভাগ অমুসলিম নাগরিকের কথা বিবচনায় এও না হয় মেনে নেয়া গেল যে, পূজার জায়গায় পূজা আর ঈদের জায়গায় ঈদ থাক, বাংলা নববর্ষের মত একটি জাতীয় অনুষ্ঠান ধর্মনিরপেক্ষ এবং দেশীয় সংস্কৃতি অবলম্বনেই পালিত হোক। এতে কারো আপত্তি থাকার কোন কারণ থাকবেনা। আর বাকি ৯৫ ভাগ মুসলমান না হয় একটা বড় ধরনের ছাড়ই দিতো!

কিন্তু একথা মেনে নেয়া যায় কি করে যে, ইসলামকে বস্তাবন্দী রেখে হিন্দুয়ানি রীতি-আচারের সংস্কৃতি প্রকাশ্যভাবে আমাদের জাতীয় উৎসবে ঢুকিয়ে দেয়া হবে..!?

চোখ কপালে তোলার মত কোন কথা নয়। বাংলা ভাষা, বাংলাদেশের সংস্কৃতি এবং এখানকার নববর্ষের দিনক্ষণ, রীতি-আচার সম্পর্কে সম্পূর্ণ অনভিজ্ঞ কোন বিদেশিকে বটমূলের সাজ-সমাচার এবং বর্ষবরনের বর্তমান প্রচলিত মিছিল দেখিয়ে যদি প্রশ্ন করা হয়, বলুন তো এখানে কি হচ্ছে? তখন যদি এই বিদেশি ভদ্রলোক বলে বসেন, 'কি আবার! হিন্দুদের রথযাত্রা হচ্ছে। দেখতে পাচ্ছেন না, ছেলেদের হাতে রাখি পরানো হচ্ছে, মেয়েদের কপালে লাল ফোটা আর সিঁদুর, সবার ঢোল বাদ্য বাজিয়ে নেচে গেয়েই চলছে!

এবার আপনারাই বলুন লোকটির নিরীক্ষণ এবং মন্তব্যে খুব একটা ভুল ধরা যাবে কি..?

যে সংস্কৃতি বাংলাদেশকে অন্যদেশে পরিণত করে, যে রীতি-রেওয়াজ মুসলমানদের
হিন্দুতে রুপদান করে, সেটাকে আর যাইহোক অসাম্প্রদায়িক সংস্কৃতি বলা যায় না।

৬| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ ভোর ৬:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:

বাংগালীর হাতে পয়সা এসেছে।

৭| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ ভোর ৬:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


কিছু বাংগালীর হাতে পয়সা এসেছে।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:০৪

ওয়ালী আশরাফ বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্যে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.