নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাংলার মাটিতে রাজাকারদের বিচার চাই।

https://www.facebook.com/udaspothik007

ঊদাসপথিক

গিরগিটি প্রাণীটা বড়ই অদ্ভুত!! ক্রমাগত রঙ পরিবর্তন করে কত সহজেই না নিজেকে শত্রুর হাত থেকে রক্ষা করে।

ঊদাসপথিক › বিস্তারিত পোস্টঃ

পার্সোনালিটি-মানুষের এক অমুল্য সম্পদ।জেনে নিন আপনার পার্সোনালিটি কোন ধরনের।

১৮ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১২:২০

ব্লগারের কথাঃ

ব্লগিং এ আমার বয়স এক বছর পুর্ন হয়েছে। খুব বেশি একটা পোস্ট করা হয় নাই। মাঝে মাঝে নিকটা ব্যবহার করে কিছু কিছু মন্তব্য করেছি। তবে দিনে একবার করে হলে ও ব্লগে ঢু মারতাম। যাই হোক, সাইকোলজি আমার পছন্দের বিষয় গুলোর মধ্যে একটি। সেই কারনে পত্রিকায় সাইকোলজিক্যাল পাতা গুলো আমি মন দিয়ে পড়ি।বাসায় মাঝে মাঝে দুই একটা ম্যাগাজিন, বই এনে পড়ি। তাই ঠিক করেছি সাইকোলজি নিয়ে কয়েকটি পোস্ট করব। ব্লগার ও ভিজিটরদেরকে সাইকোলজির অজানা বিষয় গুলো জানানোই আমার উদ্দেশ্য।

ভাল লাগ্লে মন্তব্য দিয়ে অনুপ্রানিত করবেন। আজকের পোস্টটি পার্সোনালিটি নিয়ে।







পার্সোনালিটি বা ব্যাক্তিত্ব মানব জীবনের অমুল্য সম্পদ এবং সফলতার চাবিকাঠি। প্রত্যেক মানুষই পার্সোনালিটি নিয়ে জন্মগ্রহন করে। যেমন একজন খারাপ লোকের যেমন পার্সোনালিটি আছে তেমনি একজন মন্দ লোকের ও পার্সোনালিটি আছে। প্রার্থক্য এতটুকুই দুই জনের পার্সোনালিটি দুই ধরনের। এক কথায় বলা যায় যে, ব্যক্তির আচরনের গুন যা তার চিন্তার ধরন ও প্রকাশভঙ্গি,মনোভাব ও আগ্রহ, কাজের প্রক্রিয়া তথা তার সম্পুর্ন জীবন দর্শনে প্রকাশ পায় তাকে বলা হয় পার্সোনালিটি।

প্রত্যেকটা মানুষই স্বতন্ত্র পার্সোনাটির অধিকারী। হয়ত তাদের মাঝে কিছু বৈশিষ্ট্যের মিল থাকবে। এই বৈশিষ্ট্য গুলোকে নিয়েই বিজ্ঞানিরা পার্সোনালিটিকে বিভিন্ন ভাগে ভাগ করেন-

বিভিন্ন বিজ্ঞানী বিভিন্ন ভাগে পার্সোনালিটি কে ভাগ করেছেন-তার মধ্যে সুইজারল্যান্ডের বিজ্ঞানী কার্ল ইয়ং এর ভাগটি আমার বেশি ভাল লেগেছে।

বিজ্ঞানী ইয়ং পার্সোনালিটিকে ভাগ করেছে দুই ভাগে-

১) অর্ন্তমুখী ব্যক্তিত্ব বা Introvert personality

২) বর্হিমুখী ব্যক্তিত্ব বা Extrovert personality



অর্ন্তমুখী ব্যক্তিত্ব

• এ ধরনের মধ্যে ক্ষোভ কম

• উত্তেজনা ও প্রতিযোগিতামুলক ভাব কম

• জুয়ার প্রতি বা লটারির প্রতি এদের আকর্ষন নেই।

• এরা শৃঙ্খলিত জোবন পছন্দ করে

• এ ধরনের লোকেরা শান্ত প্রকৃতির

• হৈ হুল্লোড় পছন্দ করে না।

• এসব লোক আবেগ তাড়িত নন হঠাত করে রেগে যাওয়া এদের বৈশিষ্ট নয়।

• চট করে কোন কাজে বসা এদের বৈশিষ্ট্য নয়

• এরা কোন কাজ করার আগে আগাম ভেবে নেয় এবং পরিকল্পনা মোতাবেক সেই ভাবে কাজ করে।

• প্রাত্যহিক জীবনে সব কাজকে এরা গুরুত্ব সহকারে দেখে।

• মাঝে মাঝে এদের জীবন নিয়ে নেতিবাচক চিন্তা ভাবনা মনে আসে।

• এসব প্রকৃতির লোকেদের অল্পসংখ্যক অন্তরঙ্গ বন্ধু বান্ধব থাকে।

• এ প্রকৃতির লোকেরা অন্যদের সাথে আড্ডা দেওয়ার চাইতে একা একা নিরিবিলি বই পড়তে ভালবাসে।







সাইকোলজিস্টদের মন্তব্য এই সব অর্ন্তমুখী ব্যক্তিদের উপর কোন কাজের ভার বা দায়িত্ব দিয়ে নির্ভর করা যায় না।



বর্হিমুখী ব্যক্তিত্ব

• এ পার্সোনালিটির লোকেরা হৈ চৈ আনন্দ উল্লাস করতে বেশি পচন্দ করে।

• এরা অধিক উত্তেজনায় থাকতে ভালবাসে।

• বিয়ে জন্মদিন ইত্যাদি সামাজিক অনুষ্টানে উপস্থিত থাকাটা এদের বৈশিষ্ট।







• জুয়া বা লটারিতে এরা অধিক আগ্রহী

• এ প্রকৃতির লোকেরা কৌতুকে মজা পায়।

• কেউ কিছু জিজ্ঞাসা করলে খুব দ্রুত তার উত্তর দিয়ে দেয় যেন তার কাছে উত্তর রেডি ছিল।

• মনে কোন চিন্ত এলেই এরা সাথে সাথে তা করত লেগে যায়।

• আবেগের নিয়ন্ত্রন করাটা মাঝে মাঝে এদের জন্য খুব কঠিন হয়ে যায়।

• কোন কোন ক্ষেত্রে এরা রাগী ও আগ্রাসী হয়ে যায়।

• এসব লোকের বৈশিষ্ট্য হল এরা কাজের যথেষ্ট সময় থাকা স্বতেও এরা একেবারে শেষ মুহুর্তে গিয়ে কাজ করে।

• পড়াশোনার ক্ষেত্রে একা একা বসে নির্জনে বই পড়াটা এদের কাছে একেবারে অপছন্দনীয়

• এ প্রকৃতির লোকেরা সামাজিক আর মিশুক।







• এদের প্রচুর সংখ্যক বন্ধু বান্ধব থাকে।

• এরা কোন কিছুই মিস করতে চায় না।



সাইকোলজিস্টদের মন্তব্য-

কোন ক্ষেত্রে এদের উপর ১০০% নির্ভর করা ঠিক হবে না। কারন এতে নিজেরই ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।




তবে বিজ্ঞানী জাঙ্ক উপরোক্ত দুইটি ছাড়া আরো দুই ধরনের পার্সোনালিটির কথা বলেছেনঃ

সেগুলো হল নিউরোসিটিসম ও সাইকোসিটিসম



নিউরোসিটিসম পার্সোনালিটিঃ

• এ প্রকৃতির লোকেরা প্রায়ই বিষন্ন বা মন খারাপে ভুগে থাকে।

• এদের চেহারায় সব সময় দুঃখের ছাপ থাকে

• প্রায় সময়ই এরা উদ্বিগ্ন থাকে।

• এ প্রকৃতির লোকেদের প্রায়ই ঘুমের সমস্যা থাকে।

• এদের বেলায় পেটব্যাথা, পেপটিক আলসার, আজীর্নতা বেশি পরিমানে দেখা যায়।

• এরা বেশি আবেগ দেখিয়ে থাকে।

• অতিরিক্ত আবেগ প্রবন্তা জন্য এদের আশে পাশের মানুষজন ও পরিবেশের সাথে খাপ খাওয়াতে সমস্যা হয়।



সাইকোসিটিসম পার্সোনালিটিঃ

• এ ধরনের লোকেরা কিছুটা জালিম প্রকৃতির।

• এদের মধ্যে মানবতা বোধের যথেষ্ট অভাব থাকে।

• এদের অনুভূতই কিছুটা কম।

• পরের ব্যাথা যন্ত্রনা আকুতি মিনতি এদের কাতর করতে পারে না।

• এদের ব্যাবহার আচার আচরনে বাস্তবাদিতার ঘাটতি থেকে যায়।

• এরা নানা কাজে ঝুকিকে একেবারে অগ্রাহ্য করে।

• যে কোন জায়গায় যতার্থভাবে নিজেকে এডজাস্ট করতে এদের খুব সমস্যা হয়।

• এ টাইপের লোকেদের কখনো কখনো তাদের প্রিয় মানুষটির উপর আগ্রাসী মনোভাব প্রকাশ করে।

• আশেপাশের লোকদের প্রতি এরা কখনও দ্বায়িত্ব দেখায় না।







(পরের পোস্টটি করা হবে বিভিন্ন রকম পারর্সোনালিটি ডিসোর্ডার নিয়ে)

মন্তব্য ৩৩ টি রেটিং +১৩/-০

মন্তব্য (৩৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১২:৪০

ঊদাসপথিক বলেছেন: ছবিগুলো সাজালাম একভাবে কিন্তু পাবলিশ হল উলটাপালটা ভাবে।

২| ১৮ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১:০৭

নাইটফল বলেছেন: ভাইজান দুইটা ভুল করলেন। একটা হইল যে ওনার নাম জাং। দুই, জুং সাহেব মোট ৮ টা পারসোনালিটি টাইপ আবিস্কার করছিলেন। যা ক্যাথেরিন কুক মায়ার্স ও ইসাবেল ব্রিগস মায়ার্স মোট ১৬ ভাগে ভাগ করেছিলেন।

১৮ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১:২৬

ঊদাসপথিক বলেছেন: আমি আগেই বলেছি বিভিন্ন জন বিভিন্নভাবে পার্সোনালিটি কে বিভাজন করেছেন। যেমন হিপোক্রিটাস করেছেন চার ভাগে যা রক্তের চার প্রকার তরল পদার্থের উপর ভিত্তি করে ১) রক্ত২) কৃষন পিত্ত৩) হলুদ পিত্ত ৪) শেষ্মা। আবার শারীরিক গঠনের উপর ভিত্তি করে ক্রেতসার করেছেন তিন ভাগে।
আরেক বিজ্ঞানী উইলিয়াম ও করেছেন তিন ভাগে সেগুলো হল ১)এন্ডোমরফি ২)মেসোমরফি ৩)এক্টোমরফি

কিন্তু ইন্ট্রোভার্ট, এক্সর্টোভার্ট বিভিন্ন বিজ্ঞানী তাদের বিভাজনের মধ্যে রেখেছেন
আশা করি বুঝাতে পারছি।

৩| ১৮ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১:১০

১১স্টার বলেছেন: যতই উল্টা পাল্টা হোক ভালো লাগছে।

১৮ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১:২৮

ঊদাসপথিক বলেছেন: ধন্যবাদ

৪| ১৮ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১:৩৪

পাকাচুল বলেছেন: আমার মধ্যে তো দেখি অন্তমুখীভাব প্রবল, কিন্তু সবকিছু মিলছে না।

১৮ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৪:৫৭

ঊদাসপথিক বলেছেন: এখন না মিলাটা স্বাভাবিক।
চুল তো আপনার এম্নিতে পেকে যায়নি। :D :D :D

৫| ১৮ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ১:৫৭

মুক্তিচাই বলেছেন: কিছু মিলে কিছু মিলেনা...

৬| ১৮ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ২:৪২

ত্রাতুল বলেছেন:
ব্লগ প্রতিবেশীর খোঁজ নিতে এলাম। কেমন আছেন? :)

এবার পোস্ট নিয়ে বলি। ভাল লাগল আপনার উপাস্থপনা। সাইকোলজি বিষয়টা আমারো খুব প্রিয় তবে খুব বেশি পড়াশোনা করা হয়ে ওঠে নি এখনো। আমি অন্তর্মুখী তবে এখানের কিছু বৈশিষ্ট্য মিলছে না।

ভাল থাকবেন। শুভ দুপুর। :)

১৮ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৪:৫৪

ঊদাসপথিক বলেছেন: আমি ভাল আছি।
যদি না মিলে তাহলে বুঝতে হবে ডিসওর্ডার রয়েছে।

ডিসওর্ডার নিয়ে পরে পোস্ট দিব

৭| ১৮ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৪:২৭

আকাশ_পাগলা বলেছেন: লাভ কী হল???

সবই দেখি আমার নিজের মধ্যে আছে।

মানে একটার দুটা ত আরেকটার দুটা। এভাবে !!!

১৮ ই জুলাই, ২০১১ বিকাল ৪:৪৯

ঊদাসপথিক বলেছেন: তার মানে আপনার পার্সোনালিটিতে ডিসওর্ডার রয়েছে।

৮| ১৮ ই জুলাই, ২০১১ রাত ৮:২৯

নিঃসঙ্গ নির্বাসন বলেছেন: সব সাইকো থ্রিলারই শেষ পর্যন্ত ফিনিসিং দেয় মাল্টিপল পারসোনালিটি ডিসোর্ডার দিয়ে। :P

৯| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:০৮

সাধারণমানুষ বলেছেন: মিক্স :(

০৭ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৮:৪৮

ঊদাসপথিক বলেছেন: ডিসোওর্ডার আছে।

১০| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৫৫

তারেক বলেছেন: আীশ মিশ্র।

০৭ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৮:৪৭

ঊদাসপথিক বলেছেন: ডিসওর্ডার আছে । ডিসওর্ডার থেকে দেখে নিন কোন ধরনের ডিসওর্ডার আছে।

১১| ১২ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:৪০

এরিস বলেছেন: পরের পোস্ট কোথায় ভাই?

১২| ১২ ই মে, ২০১৩ রাত ৯:৫৩

এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
৪ টা ক্যাটাগরিরই ফিফটি পার্সেন্ট মিলেছে, ফিফটি পার্সেন্ট মিলেনি। একে কি বলা যায়? পারসোনালিটি ডিসওর্ডার? এ থেকে মুক্তি পাওয়ার উপায় কি? তাড়াতাড়ি পোষ্ট চাই। অনেক ভাল লাগল।

শুভ কামনা রইল।

১৩| ১২ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:০৭

দুরন্ত সাহসী বলেছেন: ভালো পোস্ট

তবে আমার মনে হয় কি,মন্দ কাজ বা পরিবেশ ব্যতিত নিজেকে সকল পরিবেশে মানিয়ে নেয়া হলো ব্যক্তিত্ব।

১৪| ১২ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:৩৫

শিপু ভাই বলেছেন:
পুরাই বহিঃমুখি!!!

১৫| ১২ ই মে, ২০১৩ রাত ১০:৪৩

শুকনোপাতা০০৭ বলেছেন: আমি তো মনে হচ্ছে,চারপ্রকারের রিমিক্স!!!! :-B B:-)

১৬| ০৯ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৪

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: হুমম ... আমি অন্তর্মুখী। বুঝলাম।

০৭ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৮:৪৫

ঊদাসপথিক বলেছেন: কুল ম্যান

১৭| ০৯ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৮

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: ভালো পোস্ট। প্লাস।

০৭ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৮:৪৪

ঊদাসপথিক বলেছেন: থ্যঙ্কু

১৮| ০৭ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:১৩

পুচকে ফড়িং বলেছেন:
অর্ন্তমুখী ও বর্হিমুখী ব্যক্তিত্ব কারও ওপরই নির্ভর করা যায়না বলেছেন, কিন্তু কি কারনে নির্ভর করা যায়না তা বলেননাই

০৭ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:১০

ঊদাসপথিক বলেছেন: অর্ন্তমুখী ব্যক্তিদের উপর কোন কাজের ভার বা দায়িত্ব দিয়ে নির্ভর করা যায় না।

বর্হিমুখী ব্যাক্তিত্বঃ
কোন ক্ষেত্রে এদের উপর ১০০% নির্ভর করা ঠিক হবে না। কারন এতে নিজেরই ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।


বর্হিমুখি ব্যাক্তিদের ক্ষেত্রে বলা আছে কোন কোন কাজে নির্ভর হওয়া যাবে না।

যেমন ধরুন আপনি শত্রুকে শায়েস্তা করতে চান তাহলে সেটার জন্য লাগবে এক জন আগ্রেসিভ বা অ্যান্টিসোশ্যাল ডিসওর্ডারের মানুষ। কারন এই কাজে তারাই বেশি পটু। হ্যাঁ যদি সেটা আপনি আইনের পথে না গিয়ে অন্যায়ভাবে শায়েস্তা করার কথা চিন্তা করেন।

এখানে আপনি অন্তর্মুখী ব্যাক্তির সাহার্যে্য পারবেন না। কারন তারা ঝামেলা পছন্দ করে না।
অন্যদিকে এগ্রেসিভ ,অ্যন্টিস্যোশালরা ঝামেলা, মারামারি এই
কাজই পছন্দ করে।

১৯| ০৭ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:০৫

অনির্বাণ তন্ময় বলেছেন:
আমার আগের কমেন্টটা (১৮ নং কমেন্ট) দয়া করে মুছে দেবেন।
ধন্যবাদ।।

২০| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:২৯

মূর্ধন্য বলেছেন: আমি ককটেল হয়ে গেলাম! উপরোক্ত বৈশিষ্টগুলোর একটা আজীব মিশ্রণ আমার ভিতরে রয়েছে! তবে কি আমি ককটেল পারসনালিটির অধিকারী? =p~

পোষ্ট ভাল লেগেছে।

১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:৪১

ঊদাসপথিক বলেছেন:
ডিসওর্ডার আছে আপনার মধ্যে।

পোস্ট ভাল লাগার জন্য ধন্যবাদ।

২১| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৩৫

জাফরুল বলেছেন: আমি Introvert personality 'র অধিকারী। কিন্তু মাঝে মাঝে মন চায় নিজেকে Extrovert personality তে রূপান্তর করি। কিন্তু সম্ভব হয় না।

পার্সনালিটি পরিবর্তন করার কোন ব্যবস্থা আছে নাকি ভাই? থাকলে ভালো হতো।

১২ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৩:৪৩

ঊদাসপথিক বলেছেন: চেস্টায় কি না হয়। চেস্টা করুন এবং বহির্মুখী ব্যাক্তিত্বের ভাল গুনগুলো নিজের মধ্যে নিয়ে আসুন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.