![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
স্বপ্ন দে খি আকাশ ছোঁয়ার। মাঝে মাঝে মনে হয় আমি কি চাই,নিজেই জানিনা। শোষণমুক্ত একটি সমাজের স্বপ্ন দেখি। ছাত্র রাজনীতি করি । নেতৃত্ব দিতে ভালবাসি । যদিও অনেকেই এখন এটাকে ঘৃণা করেন।আমাদের ছাত্ররাজনীতির একটা গৌরবজ্জ্বল ইতিহাস ছিল।তখন ছাত্র নেতারা ছিলেন সম্মান এবং ভালবাসার পাত্র।সময়ের ব্যবধানে রাজনীতিতে ভাল মানুষের সংখ্যা কমে যাওয়ায় তাদের স্হানগুলো খারাপ মানুষেরা দখল করে নিয়েছে।আমি বিশ্বাস করি আবার রাজনীতিতে ভাল মানুষের সংখ্যা বাড়লে গুণগত পরিবর্তন আসবেই।একজন রাজনীতিবিদ সমাজের জন্য যতটুকু করতে পারেন,অন্যকোন পেশার মানুষ চাইলেও ততটুকু করতে পারেননা। ভালবাসি সবাইকে।সরলতা পছন্দ করি।কেউ চালাকি করলে ভীষণ রাগ লাগে। এককথায় বলতে গেলে,আমি স্বপ্নবাজ একজন মানুষ,যে স্বপ্নের ডানায় ভর করে অসীমে যেতে চায়।
সংবিধানের ৫৮(১) ক অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, "প্রধানমন্ত্রী ব্যতীত অন্য কোন মন্ত্রীর পদ শুন্য হইবে, যদি তিনি রাষ্ট্রপতির নিকট পেশ করিবার জন্য প্রধানমন্ত্রীর নিকট পদত্যাগপত্র প্রদান করেন।" যতটুকু জানি ওনাদের পদত্যাগপত্রের কোথাও লেখা ছিলনা, "অনুগ্রহপূর্বক পদত্যাগপত্রটি রাষ্ট্রপতির নিকট পেশ করিবেননা"।
সেক্ষেত্রে, ওনাদের পদত্যাগপত্র প্রদান করা মাত্রই ধরে নিতে হবে ওনাদের মন্ত্রিত্ব শেষ। ওনারা যদি জোর করে মন্ত্রীর পদে আসীন থাকতে চান, সরকারী কাগজে সই করেন, সরকারী ভাতা গ্রহণ করেন, গাড়িতে জাতীয় পতাকা উড়ান, তাহলে সেটা সংবিধানের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর পর, তার ৭ক অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, সংবিধানের লঙ্ঘন করা, বা তাতে সাহায্য করা, বা লঙ্ঘন করতে উত্সাহ দেয়া দেশের দন্ডনীয় অপরাধ এবং এই দন্ডের সাজা সর্বোচ্চ, অর্থাত মৃত্যুদন্ড।
এই ৭ক অনুচ্ছেদ বর্তমান আওয়ামীলীগ সরকারই সংবিধানে ঢুকিয়েছে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৫০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সংবিধান সংবিধান কইরা খালেদারে হাইকোর্ট দেখাইয়া নিজেরাই সংবিধান লং্গন করতেছে!!!!
ড. তুহিন মালিক কাল ইটিভিতে সলিড পয়েন্টে সংবিধান হাতে নিয়ে দেখীয়ে দিয়েছেন- তাদের বর্তমান মন্ত্রী পরিষদ বিলুপ্ত এবং এরপর যা করবে তা অবৈধ। এবং পঞ্চদশ সংশোধনি অনুসারে তারা সর্বোচ্চ শাস্তির যোগ্য কাজে রত!!!!!
দেশবাসী সব দেখছে, শূনছে জানছে!!!
স্বৈরাচার শব্দের একক কপিরাইটটি বোধকরি আর এরশাদের থাকলো না