![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি সহ আমার বাকি চার ভাইবোনের জন্ম হয়েছিল একটা গোয়াল ঘরে। সে ঘরে প্রতিদিন সাপ এসে গাভির দুধ খেয়ে যেত। আমরা আতংকে জড়সড় হয়ে সাপের দুধ খাওয়ার দৃশ্য দেখতাম। সাপ সম্ভবত কুকুরের সাথে খুব একটা বিবাদে যায় না। আমাদের সাথে সে সাপের বিবাদের কথা কেউ কখনো বলেনি।
( যেই ভাষায় শোনা সেই ভাষায় লেখা। এখানে প্রচুর আপত্তিকর অশ্লীল শব্দ আছে। এটাকে একটা সত্যি গল্পের সামাজিক চটি বলা যায়। তাই সাবধান করে দিচ্ছি, পাশাপাশি মিনতি করছি সবার এটাকে পড়ার দরকার নাই। বিশেষ করে টিন এজাররা পড়বেন না প্লিজ। )
আমার নাম বকুল। আমি বকুল ফুলের মত সুগন্ধি না কিন্তু দেখতে ধুতরা ফুলের মত সুন্দরী আছিলাম। এহন ধুতরার মতই একটা জীবন্ত বিষে পরিনত হইছি।আমারে দেখলেই মানুষে খালি পলায়। এরুম হাসি উডে আমার কেমনে কই? হি হি হি হি............ একটা শুল্লুক ভাঙ্গান তো দেহি, -এই আজব দেশে কোন রোগ সবচে আগে ভাগে ছড়ায়? পারলেন না, তাইনা। পারবেনও না আমি জানতাম। অথচ আপনেরাই এই রোগ ছড়ানোর সবচে বড় হোতা। এক নিমিষে বা এক ইশারায় এই দেশ- ওইদেশ কইরা দুর দেশে খবর কেমনে চইলা যায়। আজব আর আজব। ভেল্কির ঘরের ভেল্কি। সাত সকালে ঘুম ভাঙ্গনের পরে দেহি রাইতের ঘ্টনা সবাই জানে। মনে লয় ওরা বুঝি আমার আগেই সব কিছু জানে। বিদেশ থিক্কা ফোন আসে। আমার স্বামী কান্দে। ওয় ছোড মানুষ, বয়স কম। তাই সইজ্জ করত না পাইরা ভে ভে করে, ঘুমের বড়ি খায়। কাইন্দা কাইন্দা ক্যাসেটে নানান কথা বার্তা রেকর্ড কইরা পাঠায়। নানান ভাবে বুঝায় যেন ভাল হইয়া চলি। মানুষ জানি আমারে আর খারাপ না কয়। শেষে নিমাত্রা বইতালের মত আস্তে আস্তে কয়, সে আসার পর আমারে কেমনে উলটাইয়া পালটাইয়া চুদব। বেডা রাম ছাগল। নিজে এহনো স্বপ্ন দেহে আর আমারে স্বপ্ন দেহায়। তারে যদি কুত্তায় কামড়াইয়া ফালি ফালি করতো, ধরেন এর পরে তার পেডে কুত্তার বাইচ্চা হইত, তার বুমির লগে ছোড ছোড কুত্তার ছাও বাইর হইত, এর পরে একটা অসুখ কি জানি নাম? ও জলারতঙ্ক হইয়া মরত, তাইলে আমার প্রান ডা জুরাইত।
ও কাজের কথা কই।আকামের কথা সারাদিন কইলেও কেউ কোন চাইর আনা পইসা দিব না।সারাক্ষন মাথা থাহে আউলাইয়া। দরকারি কথা মনে থাহে না। সারাদিন ভেগর ভেগর করি। কার কাছে যে কি কই তার নাই কোন ঠিক ঠিকানা। ইদানিং মাঝে মইদ্ধে মনে হয় আমি বাপের বাড়ির থিকানাডাও বুঝি ভুইলা গেছি। গেলে গেছি। আমারে দেখলে ওরা কোন ধান দুবা দিয়া সমাদর কইরা ঘরে তুলব না। যা হইছে ভাল হইছে। কি জানি কইতে চাইছিলাম? হি হি। আমি বকুল এই নামডা কি কইছিলাম? বয়েস ২১ পার হইছে গত জেস্টে মাসে। এহন ভাদর মাস। কুত্তা-কুত্তির জট লাগনের সিজন। হি হি......... আমার মুহে খালি কুত্তার নাম আইসা পরে বারবার। সবে কুত্তা কুত্তি। কেউ ছোড আর কেউ বড় কুত্তা। এইডা হইল ধরেন কুত্তার দুনিয়া।
আমার বিয়া হইছে তিন-চাইর না প্রায় পাচ বছর হইয়া গেছে। কেমনে যে দিন গুলা চক্ষের নিমিষে শেষ হইয়া গেল, অবাক লাগে। অইত মাত্র কয়ডা দিন আগের কথা। ইস্কুল তে আইয়া শুনলাম আমার বিয়া। এহনের মত কেজি-নারসারি ছিল না। আট বছরে কোরান খতম দিয়া ইস্কুলে ভর্তি হইলাম ডায়রেক ওয়ানে। মেট্টিকের আগেই পরের ঘরে। এমন একটা ডর পাইছলাম বিয়ার দিন। এইটার কোন ভাষা নাই। পরে দেহি খারাপ না। মজা আর মজা। জামাই এক মিনিটের লাইগা বাইরে গেলেও রাগে আমার শইল পুইড়া যাইত। ইচ্ছা করত বাইন্ধা রাহি। হায়রে জামাই, হায়রে আমার সাধের জামাই। আহারে আহারে আহারে। আহারে জামাইরে, আমারে একলা রাইখা তুই কই গেলি রে.........
বিয়ার পর দেড় মাস কাটল একটা সপ্নের ভিতরে। কোন দিক দিয়া কি হইল আর কেমনে সময় গেল কিছুই বুঝলাম না। সকাল নাই দুপুর নাই বিকাল নাই খালি দুইজনে কামরা কামড়ি করি। দাঁত মাজতে মাজতেও যদি ওর দিকে নজর যায় আমার শরিলে আগুন জইলা উঠে। একদিন সত্যি সত্যি- ই দেখলাম সে ব্যাগ গুছাইতেছে। আমার বিশ্বাস হইতেছিলনা। আমি ঠায় বইসা বইসা দেখলাম সে ব্যাগ গুছাইল, গোসল করল, ভাত খাইল তারপরে জামা কাপড় পইড়া মা বাপরে সালাম কইরা আমার মাথায় হাত বুলাইয়া বাইর হইয়া গেল। আইজ রাইত ফকিরা পুলের কোন হোটেলে থাকব। কাইল সকালে যাত্রা। শুধু একটা কথাই মনে ঘুরতেছিল- ‘আমার মা বাপ বেজার তো আমি বেজার। আমি সেলাম ( ওরে ওরে ওনার নাম ছিল আবার আব্দুস সালাম, বয়সে আমার ১-২ বছরের বড়। মানে সামাইন্ন মুরুব্বি আর কি , হি হি হি.........) সব সইতে পারি। পারিনা মা বাপের কষ্ট। দরকার লাগলে পেটে পাত্থর বাইন্ধা কামাই রোজগার করব। তবু ওগোর জানি কোন খানার কষ্ট না হয়।‘ আমি মাথা নাড়ছিলাম কিনা মনে করতে পারিনা। আবছা আবছা চউখে দেখলাম সে যত দুরে যাইতাছে তার ছবিটা তত ছোট হইতেছে। এক সময় খিয়াল করলাম তারে আর দেখা যাইতাছে না। আমি পাগলের মতন পুকুরের এই পার থিক্কা ওই পাড়ে দৌড়াই। না, ওরে আর দেখা যায় না। নতুন বউ তাই ইচ্ছা মত কদ্দুর বিলাপ করতেও পারলাম না।
দিন দুই পরের কথা। আমার যেই ননদ ডা সবচে বড় খানকি আছিল সে কাছে আইসা আস্তে আস্তে আমারে কয়, ভাবি দুই মাস আগেও তোমার ... দুইডা দেশি মুরগার ডিমের মতন আছিল। এই অল্প কয় দিনেই নতুন বিয়াইন্না গাইয়ের ওলানের মত হইয়া গেছে। হঠাৎ খপ কইরা আমার হাত ধইরা ফালাইল। ‘ একটু লোশন দেও না গো ভাবি, তোমার দুইডা পায়ে পড়ি। সত্যি সত্যি সে আমার পায়ে পড়ার ভান করল। আমি কইলাম, তোমার ভাই এমন কিছু আনে নাই। আসলে আমি জানতাম ও না যে কোন লোশন দিয়া ডললে কারো ....ফুলে উডে। দিনে দিনে মাস গেল। সময় কাডে না।
এক রাত্রে এশার আজানের পরে শাশুড়ি ডাইকা কয়- মাঝে মাঝে তোমার শশুরের পায়ে একটু গরম তেল মাইখা দিলেও তো পার। বইলা সে রসুনের কোয়া দিয়া নিজেই তেল গরম কইরা আইনা দিল। আমি তেল ডলা শুরু করলাম। শাশুড়ি নামাজে বসছে, মাগির উঠার কোন নাম নিশানাও নাই। এই দিকে আমি ঘুমে ঢইলা পড়ার অবস্থা। এক সময় ক্ষান্ত দিলাম। পরের দিন আবার ডাক পড়ল। এইবার আমি নিজেই তেল গরম কইরা আনলাম। শাশুড়ি নামাজ চোদাইতে গেছে পাশের রুমে। বুইড়া লুঙ্গিটা হাঁট পর্যন্ত টান দিয়া উপরে তুইলা কয়, শুধু পায়ের তলা মালিশ করলে হইব? লজ্জায় ভাইজান আমার চউখ বন্ধ হওনের যোগার। ঘোমটা টাইনা নিচের দিকে চাইয়া মালিশ শেষ করলাম। পরের দিন আবার ডাক- ডেলি ডেলি ডাইকা আনন লাগে তুমি কেমন বউ? আজকে মনে হইল বুইড়া আগে থিক্কাই হাটুর এক বিঘা উপরে লুঙ্গি তুইলা রাখছে। আমি মালিশ করতে করতে হঠাৎ মনে হইল লুঙ্গির ভিতর কি জানি লইড়া চইড়া উঠল। আমি কাঁপ দিয়া উইঠা দাঁড়াইলাম। রুমে ফিরা দেহি বুইড়া মাগি আমার বিছানায় দুই পাও ফাক কইরা ঘুমাইয়া রইছে। আমি কি করুম বুঝতে পারতেছিলাম না। কিছুক্ষন পর হে উইঠা বসল। পানের বাটা থিক্কা একটা পান বানাইয়া মুখে ঢুকাইয়া দিয়া কইল, বুইড়া মানুষটারে লইয়া পরছি এক জ্বালায়। রাইতে বিরাইতে পেসাব পায়খেনা করতে চায়। আবার ঠিক মত পানিও খরচ করতে পারেনা। কও তো বউ, এই বয়সে কি আমি এইসব পারি? তুমি অখন থাইকা তোমার শশুরের মালিশ শেষ কইরা একটা পাটি পাইতা নিচে শুইয়া পড়বা, কি পারবানা? আমি মাথা নারলাম- পারব। পরের দিন মালিশের স্থান আরও উঁচায় উঠলো। আমি আড় চউখে খেয়াল কইরা দেখি ভিতরের নড়াচড়া আগের চাইতেও বাড়ছে। বুইড়াও আড় চউখে আমার ভাব ভঙ্গি লক্ষ করতাছে। আমি তারাতারি পাটি পাইতা নিচে শুইয়া পরলাম। চউখে মাত্র ঘুম লাইগা আসছে, কি বলব ভাইজান মনে হইল আমার বুকের উপর একটা পাহাড় চাইপা বসছে। কোন কিছু চিন্তা করার আগেই সে তার বিশালাকার লিঙ্গটা ঢুকাইয়া দিল। দেখি দরজা বন্ধ আর সে এক নিমিষে আর ঠোট দুইটা চুইসা যাইতাছে। ভাইজান এহানে কোন মিছা কথা নাই। আধা মিনিটও যায় নাই সে আমার বুকের উপর হাত রাখতেই আমার পানি ভাঙ্গা শুরু হইল। যেই বুঝতে পারল আমি আর বাধা দিতে পারুম না সে তার কাজ আরও জোরে শোরে শুরু করল। আমি লজ্জায় শরমে চউখ মেললাম না। তার যা ইচ্ছা সে করুক।
পরের দিন হারাম খোরের বাচ্চা ধমক দিয়া কয়, ভাল কইরা তেল মালিশ কর। আমার হাত টা ধইরা সে তার লিঙ্গে লাগাইয়া দিয়া কয়, এইখানে মালিশ কর। একটু পর পর মোট কইরা টিপ দিবা। হাত ছোঁয়ানের লগে লগেই আমার পানি ভাঙ্গা শুরু হইল। আইজ আর বেশিক্ষন মালিশ করতে হইল না। সে উইঠা নিজে গিয়া দরজা বন্ধ কইরা আসল। তারপর আমারে ঠেলা দিয়া খাটের উপর ফেইলা শাড়ি উচা কইরা ফেলল। আমি বাধা দিতে পারলাম না। ৩য় দিন থিক্কা বলতে গেলে আমি অপেক্ষা করতে লাগলাম, কোন সময় আমার মালিশ মালিশ খেলা শুরু হইব। অভ্যাস হইয়া গেল। মাসের পরে এমনে বছর পার হইল। একদিন ভাসুর আমারে তার ঘরে ডাইকা পাঠাইল। যাবার পরে কোন ভনিতা না কইরাই সে তার লুঙ্গিটা উচা কইরা ধরল। বিশাল কাল লিঙ্গটারে দেখাইয়া কইল, এইটারে তোমার পছন্দ হয়না? তুমি কি মনে করছ আমরা কেউ কিছু জানিনা? যদি সংসার বাচাইতে চাও তয় প্রতি রাতে বাবার লগে যা যা কর আমার লগেও তাই করতে হইব। তোমার ভাবির পেট হইছে, জানো তো নাকি জানো না। সে ফিরা আসতে আসতে আরও ৬ মাস।
শশুরের লগে কাজ সারার পর সে মরার মত ঘুমাইত আর আমি উইঠা যাইতাম ভাসুরের ঘরে। একটু দেরি হইলে চর থাপ্পর মারত। কোন কোন দিন সে পিছন দিক দিয়া কাজ করত। পরের দিন আমি ভাল কইরা বসতে পারতাম না। কোমর বেকা কইরা হাটতে হইত। আমি বুঝতে পারতাম কানা ঘুষা শুরু হইছে। জামাইর চিঠি লেখা আগের চাইতে অনেক কইমা গেছে। একটা ঘোরের ভিতর আমার দিন গুলা কাটতে লাগল। সে মাঝে ক্যাসেট রেকর্ড কইরা পাঠায়। এইতা সেইটা বুঝায়। তারপরে একসময় ইনাইয়া বিনাইয়া কয় খারাপ কাজ ছাইড়া দিতে। খারাপ কাজ ছাইড়া দেওন কি এতই সোজা, কন দেখি ভাইজান।
তারপরে সে একটা ভাল ডিছিসান নিছে। দেশে আসবে না। বিদেশ থাইকাই মা বাপের হজের ব্যবস্থা করছে। হজ করার আগে থাইকাই আমার শশুর হাজি মার্কা পোশাক আশাক পরা শুরু করছে। আমার দিকে ফিরাও আর তাকায় না। আমার বড় জ্যা তার তিন মাস বয়সী বাবু নিয়া ফিরা আসছে। ঘরে ঘরে আনন্দ। আকাশে বাতাসে আন্নন্দের ঘ্রান ভাসে। সুগন্ধি আর সুগন্ধি। পলাউ, কুরমা,ঝাল মুরগি, গোলাপ জলের পায়েস- কত পদ যে আমারে ডেলি রান্না করতে হয় তার কন হিসাব নাই। তারা হজে যাবে এই উপলক্ষে কত পদের মানুষ যে এই ঘরে আসে তার কোন হিসাব নাই। টেকা পইসার ও যোগান বাড়ছে হু হু কইরা। একটা টাঁক মাথার এডভোকেট আসে মাঝে মধ্যে। মনে হয় হজের আগে সম্পত্তিত একটা বিলি ব্যবস্থা করতাছে। কারন বলা তো যায় না.........
এক মাস পরের কথা।
এইবার মাশাল্লাহ আমরা নিজেরাই কুরবানি দিছি। কোন ভাগাভাগিতে যাই নাই। আমাদের গরু দেখতে অনেক মানুষ আসছে। বিরাট গরু। হজের পর থিক্কা আমার শশুরের কথা বার্তা প্রায় বন্ধ-ই বলা চলে। বিশেষ কারন ছাড়া কথা প্রায় বলতেই চান না।
বিঃদ্রঃ সম্পত্তির ভাগ বাটোয়ারা এখনো হয় নাই। উরা খবর শুনি আমার জামাই এবার দেশে আসব। শরিয়া ও আইন মোতাবেক কাগজ পত্রের কাজ শেষ হবার পর পর সে দেশে আসব। এডভোকেট সাবও আমার লগে একবার দেখা করতে আসব। কি জানি কোথায় সই নাকি দিতে হইব।
২১।০৮।১৩
২| ০৫ ই জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১২:২৬
তণযঢ়ঢঢয বলেছেন: Unlock the secrets of Wordle puzzles with our daily hints and answers! wordle hint today Stop struggling with tricky words and get the solution you need to keep your winning streak alive. Check back daily for the latest answers and helpful hints.
৩| ০৫ ই জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১২:২৭
তণযঢ়ঢঢয বলেছেন: Unlock the secrets of Wordle puzzles with our daily hints and answers! https://www.nytwordlehints.com Stop struggling with tricky words and get the solution you need to keep your winning streak alive. Check back daily for the latest answers and helpful hints.
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:১৯
kalyl বলেছেন: https://strandsnytgame.com is a brand new word game taking the puzzle world by storm, brought to you by The New York Times Games (creators of the mega-hit Wordle). It's a daily brain teaser that's perfect for word enthusiasts and anyone who enjoys a quick challenge.