নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সতীত্ব খোয়ানো নারীর গর্ভে সোনা জন্মালো নাকি তামা জন্মালো তাতে কি আসে যায় ? আমি কলংকের সোনা।

zaku

আমি সহ আমার বাকি চার ভাইবোনের জন্ম হয়েছিল একটা গোয়াল ঘরে। সে ঘরে প্রতিদিন সাপ এসে গাভির দুধ খেয়ে যেত। আমরা আতংকে জড়সড় হয়ে সাপের দুধ খাওয়ার দৃশ্য দেখতাম। সাপ সম্ভবত কুকুরের সাথে খুব একটা বিবাদে যায় না। আমাদের সাথে সে সাপের বিবাদের কথা কেউ কখনো বলেনি।

zaku › বিস্তারিত পোস্টঃ

ফেসবুকের লুতফুন্নেসা.।.।.।।

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪০

ভাইজান ঠেসসাড়া বুঝেন?

পঞ্চপাণ্ডব আইজ সামান্য ঠেসসাড়া করলো। মাকড়সা দেখছেন? সবাই কম বেশি আশা করি দেখছেন। কিন্তুক এইডার জীবন চক্র কয়জনে জানেন বুকে হাত দিয়া বলেন তো দেখি। যারা জানেন না তারা মনোযোগ দিয়া শুনেন খুব অল্পে গল্পের ইতি টানব। এইটা আমার মুখের জবান।

একটা যুবতী মাকড়সার যখন চুলকানি উঠে তখন সে নানান রকম পাগলামি শুরু কইরা দেয়। নানান অঙ্গভঙ্গি করে, লাফালাফি করে, পুন্দের পাতলা পানি ছাইড়া সাঁই কইরা নিচে নামে, তরতর কইরা উপরে উঠে। জালের এই মাথায় যায় ওই মাথায় যায়। কিন্তু কোন পুরুষ এতে আকৃষ্ট হয়না। দূর থিকা মাগির নাটক দেহে। অবশেষে যহন কোন পুরুষ -ই সাড়া দেয়না তহন সে বিবি হাওয়ার মত সবচে নির্মম খেলাটা খেলে।

সে তাঁর পুরান জালটারে ছিঁড়া কুটি কুটি কইরা ফেলে। তারপর শুরু করে নতুন এন্ড নিখুত জাল বোনা। জীবনের সর্বশেষ ও সর্বশ্রেষ্ঠ জাল সে ফেলে। টানা তিন দিন তিন রাইত সময় নিয়া এই জাল বোনার প্রক্রিয়া সে শেষ করে। কাজ শেষ হবার পরে সে অইখান থিকা দূরে সইরা যায়। দিন রাইত এই জালে নানান মশা মাছি পোকা মাকর আটকায় কিন্তু খাবার লোক নাই। এতো এতো খাবার দেইখা পুরুষ মাকড়সা আস্তে আস্তে আগাইয়া আসে। একটা দুইটা খায় আর খেয়াল রাহে কেউ আসে কিনা। নাহ কেউ নাই আশে পাশে। সে নতুন উদ্যমে আবার খাওয়ায় মন দেয়। একসাথে এতো খাবার সে তো জীবনে চওখেও দেহে নাই আর খাওয়া তো দুরের কথা। একসময় তাঁর খাওয়া পর্ব শেষ হয়। নাহ, এহনো আশে পাশে কাউরে দেহা যায় না। আস্তে আস্তে সে জালের কেন্দ্রে আসে। এইহান থিক্কা চাইর দিকে নজর রাহা সহজ।

মশামাছি ধরা পড়লে তো আর পালাইতে পারবনা- একটু ঘুমাই লই। এর ঘুম ভাঙ্গে সুন্দরীর আদর ভালোবাসায়। তাঁর ভ্রান্তি দূর হয়, নিজের ভুল বুঝতে পারে। শুধু শুধু তারে এতদিন অবজ্ঞা করলো। অপরাধ বোধ জন্মায়। সুন্দরী তাঁর সারা গা চাটে কিছু বলে না। সে ততক্ষনে উত্তেজনায় পুরাপুরি উত্থিত। সময় নিয়ে সঙ্গম পর্ব শেষ করে দুজন। তারপরেই যত গোল বাঁধে। পুরুষের যৌনাঙ্গ ভেঙ্গে থেকে যায় নারী দেহে।

পুরুষ মাকড়সা তখন আতংকে জমে যায়। নারী মাকড়সা আস্তে আস্তে এগিয়ে আসতে থাকে। নিকট থেকে নিকটতর হয় দুজনা। টানা তিনদিন অভুক্ত নারী আস্তে আস্তে ছিঁড়ে ছিঁড়ে খেতে থাকে তাঁর প্রান প্রিয় পুরুষটিকে। উন্নত প্রোটিন উন্নত ডিম ও পুষ্ট বাচ্চা জন্ম দিবে। নারী এই আনন্দে মশগুল।

এর ১৮ দিন পর সে তাঁর স্বপ্নের ডিম পারতে শুরু করে। বিশালাকারের এক ডিম বুকে নিয়ে সে আরও ১৮ দিন অপেক্ষা করে। অন্যান্য পশু প্রানি থেকে রক্ষা করে। তারপর আসে সেই মাহেন্দ্রক্ষণ। বিশাল ডিমের ভিতরেই একটা একটা করে বাচ্চা ভুমিস্ট হতে থাকে। ডজন ডজন বাচ্চা বের হয়। মা এবার ডিম ফেলে দিতে চায়। কিন্তু হায় এখানে নিয়তির মানে অন্য কিছু। তাঁর নিজের পানিতেই তাঁর ডিম বুকে আটকে গেছে। এটা ফেলে দেবার কোন উপায় আর নেই যে। শিশুরা অল্পতেই ক্ষুধায় কাতর। কিন্তু খাবারের যোগান নেই। এরা সবাই মিলে তাঁদের জীবন্ত মাকে খেতে শুরু করে দেয় এবং খুব অল্প সময়েই অনেক শক্তি নিয়ে মায়ের কঙ্কাল চিড়ে ফুড়ে বেরিয়ে আসে, পরিনত হয় এক একটা জীবন্ত ফ্রাঙ্কেস্টেইনে।

মাননীয়......... মানুষ ক্ষমতা, অর্থ, মোহ এইসব নানান বিশেষণ আপনার কাছে প্রত্যাশা করেনি। ক্ষমতায় ওরা আসতে চায়নি। কিচ্ছু চায়নি। শুধু চেয়েছিল আইডেন্টিটি। আপনারা ওইটুকু ও দেননি। কুকুর বিড়ালের মত গুলি করে করে হত্যা করেছেন। বাংলাদেশ ছাড়া পৃথিবীর অন্যান্য কান্ট্রি গুলোতে কুকুর বিড়ালের ও এতো অপমান হয়না। এদের জন্য ও থাকে হাসপাতাল, লাইফ ইন্সুরেন্স,সম্পত্তি সহ আরও কত কি। আর বাংলাদেশে? প্রতিটা থানায় থানায় অফিস খুলে ২৪ ঘণ্টা পাহারা বসিয়ে রেখেছিল যুবলীগ। সকল পুলিশ সকল সাধারন জনগণ জিম্মি হয়ে পড়েছিল এইসব বস্তির ছেলেদের কাছে। যারা জীবনে কখনো তাঁদের আঙ্গিনায় পুলিশ দেখেনি তারাও এবার পুলিশ আস্তে দেখেছে। লক্ষ লক্ষ্য টাকা দিয়ে নিশ্চয়তা কিনেছে যে তাঁদের কোন মামলায় অকারনে আসামি করা হবেনা বা রিমান্ড নির্যাতন করা হবে না। আর আপনাদের মহান পুলিশরা তো ছিলই.........

কি বলব আর রসিকতা দিয়ে শুরু করেছিলাম। আর কোথায় গিয়ে শেষ করলাম। মাফ করবেন।

১৩।০৭।১৩ ইং

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৭

পথহারা সৈকত বলেছেন: এইডা আমি কি পড়লাম ? :-& :-& :-& :-& :-& :-&

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.