![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
টিউবলাইটের চমৎকার সাদা আলোতে অবাক হয়ে বড় বোনের কান্ডকারখানা দেখছে রঞ্জু। নবম শ্রেনীতে পড়ুয়া জুঁই ধমকের সুরে নির্দেশ দেয় ছোট ভাইকে,
- অ্যাঁই আহাম্মক, হা করে কি দেখিস? নে এটা ধর! তারপর সুন্দর করে ভাঁজ করে একপাশে রাখ।
শীত এখনও আসেনি। হেমন্তের এই সন্ধ্যায় বাবা-মার অনুপস্থিতিতে বড় বোনের কর্মকান্ডে কিছুটা চিন্তাই হয় রঞ্জুর। তারপরও মাথার উপর জুঁইয়ের ভয়ংকর গাট্টার আঘাত আর তার চেয়েও ভয়ংকর জঘন্য চিৎকারের কথা চিন্তা করে কথা বাড়ায় না রঞ্জু। বড় বোনের কথা অনুযায়ী লক্ষ্মী ছেলের মতন খাবার টেবিলের উপরের ক্লথটা ভাঁজ করে রাখে একপাশে। তবে জুঁইয়ের পরবর্তী পদক্ষেপটি দেখে আর চুপ করে থাকতে পারেনা রঞ্জু।
[সমাপ্ত]
২৪ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:৩৮
মিয়া মোহাম্মাদ আসাদুজ্জামান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। জেন্ডার ডিস্ক্রেমিনেশন আর খেলাধুলায় মোটিভেশনকে সামনে নিয়ে আসাই এ গল্প লেখার মূল উদ্দেশ্য ছিলো। আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম।
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৫:৫৯
সাইফুদ্দিন রাজিব বলেছেন: দুঃখজনক ! এভাবে হাজারো হারিয়ে যাওয়া জুইদের জন্য কেউ কেউ হয়ত উঠে আসছে, তবে এইসব জুইরা না হারালে হয়ত বাংলাদেশকে বিশ্বের দরবারে বারে বারে নিয়ে যেতে মানুষের অভাব হত না।
অনুপ্রেরণা চাই, তবে জুইরা যেন হারিয়ে না যায়। খুব অল্প শব্দে হলেও আপনার লেখাটা অনেক বেশি অর্থবহ হয়েছে।