নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

যাপন একজন গনমাধ্যম শ্রমিক

নীল নীর্জন

সাধারন প্রামান্যচিত্র নির্মাতা ও সৃষ্টির সকল আঙ্গিকের প্রতি শ্রদ্ধাশীল ।

নীল নীর্জন › বিস্তারিত পোস্টঃ

দেশ প্রেম অথবা নির্বোধের খেলা

১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:১৭

স্কটল্যান্ডের জাতীয়বাদি দল নিরক্ঙুশ জয়ের পরই স্কটল্যান্ডের স্বাধীনতার প্রশ্ন অাসে ওয়েষ্টমিনিস্টারে। নিক ক্লেক এবং ডেভিড কেমিরুন মিলে তৈরি হয় একটি জাতীয় জোড়া তালি সরকার।

দূর্বল সরকারের প্রধান ডেভিড কেমেরুন স্কটিশদের জোড়ালো দাবির কাছে নতি স্বীকার না করে পারলেন না।

ইয়েস - নো প্রচারনায় সব বিচারেই ইউনাইটেট কিংডোম এখন একটি ধারালো ছুড়ির আগায় এ কথা অস্বিকার করার অপেক্ষা রাখে না।

স্কটল্যান্ডের স্বাধিনতার বিপক্ষে অবস্থান নেয়া জাতীয় নেতারাও পরেছেন দারুন বিপাকে। এক দিকে বর্তমান প্রধান মন্ত্রির কান্না , অবিভক্ত রাজ্যের জন্য আকুতি যেমন ভাবিয়ে তুলেছে বিশ্ব রজিনীতিকে, অন্য দিকে নানা সময়ে ক্ষমতাসীন দল লেবার পার্টির প্রধান এ্যাড মেলিবানের উপর স্কটিশ স্বাধীনতার পক্ষের মানুষরা ডিম ছুড়তে ও দ্বিধা করে নি।



কাল যদি সত্যি সত্যি স্কটল্যান্ড স্বাধীন হয়ে যায় তবে হয়তো বৃটিশ দেশ প্রেমিক জনগন কোন দিন ডেভিড ক্যামেরুন নামের এই রাজনৈকিতকে ভুলবে না। ঘৃনা ভরেই স্বরন করবে এই নেতাকে গ্রেট বৃটেনের মানুষ। হয়তো বা একটি শান্তি প্রিয় রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের জন্যেও ডেভিট কেমেরুন ইতিহাসের খল নায়ক বলেই আখ্যা পেতে পারেন।



অন্য দিকে যদি মেমোরেনডামে নো ভোট মানে যদি স্কটল্যান্ডের স্বাধীনতার বিপক্ষে ভোট বেশি পড়ে তাহলে স্কটল্যান্ডের স্বাধীনতার প্রশ্ন ইতিহাসের গভীর এবং দ্বির্ঘ সূত্রিতায় পরে যাবে। আর তখন হয়তো বা এই ডেভিড কেমেরুন গ্রেট বৃটেনের মানুষের চোখে একজন বিচক্ষন রাজনৈতিক হিসেবে পরিচিত হবেন ; সন্মানিত হবেন প্রজন্ম থেকে প্রজন্মের কাছে।

একটি রাষ্ট্রের বিভাজন অথবা নতুন রাষ্ট্রের জন্ম কখোনই বিতর্কের বাইরে বা পক্ষ- বিপক্ষ ছাড়া সম্ভব নয়।

কিন্তু সেই বিতর্ক ;পক্ষ বিপক্ষ স্কটল্যান্ড কত দিন ধরে রারে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে সেটাই দেখার বিষয়।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.