![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
"... তোমরা যা কিছু করছো আল্লাহ তায়ালা তার সব কিছুই দেখছেন।" (সূরা আল হাদীদঃ আয়াত ৪) ///////// "তিনি চোখের খেয়ানত সম্পর্কে (যেমন) জানেন, (তেমনি জানেন) যা কিছু (মানুষের) মন গোপন করে রাখে (সে সব কিছুও)।" (সূরা আল মোমেনঃ আয়াত ১৯) ///////// "যিনি জন্ম ও মৃত্যু সৃষ্টি করেছেন, যাতে করে এর দ্বারা তিনি তোমাদের যাচাই করে নিতে পারেন, কর্মক্ষেত্রে কে (এখানে) তোমাদের মধ্যে বেশি ভালো, ..." (সূরা আল মূলক, আয়াত ২) ///////// "... অবশ্যই আমার নামাজ, আমার এবাদাত, আমার জীবন, আমার মৃত্যু - সব কিছুই সৃষ্টিকুলের মালিক আল্লাহ তায়ালার জন্যে।" (সূরা আল আনয়ামঃ আয়াত ১৬২)
*** আল্লাহ হলেন একমাত্র স্রষ্টা এবং অবশিষ্ট সবই তাঁর সৃষ্টি। সৃষ্টি সম্পর্কে চিন্তা-গবেষণার দ্বারা স্রষ্টার পরিচয় লাভের সাথে সাথে তাঁর শ্রেষ্টত্ব ও অসীম ক্ষমতার প্রমাণ পাওয়া যায়। মানুষ এক বিস্ময়কর সৃষ্টি। একদিকে সে তাঁর বান্দা এবং অপরদিকে তাঁর প্রতিনিধি। স্রষ্টার সাথে মানুষের এই উভয়বিধ সম্পর্ক রয়েছে। এ সম্পর্ক সঠিকভাবে অনুধাবন করা ও বজায় রাখার মাধ্যমেই মানুষ তার দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করে দুনিয়া ও আখেরাতে সত্যিকার কল্যাণ ও উন্নতি এবং মুক্তি ও শান্তি লাভ করতে পারে।
_________
"নিঃসন্দেহে আসমানসমূহ ও যমীনের (নিখুঁত) সৃষ্টি এবং দিবা রাত্রির আবর্তনের মধ্যে জ্ঞানবান লোকদের জন্যে প্রচুর নিদর্শন রয়েছে। (এই জ্ঞানবান লোক হচ্ছে তারা) যারা দাঁড়িয়ে, বসে এবং শুয়ে সর্বাবস্থায় আল্লাহ তায়ালাকে স্মরণ করে এবং আসমানসমূহ ও যমীনের এই সৃষ্টি (নৈপূণ্য) সম্পর্কে চিন্তা-গবেষণা করে (এবং স্বতস্ফূর্তভাবে বলে ওঠে), হে আমাদের মালিক, (সৃষ্টি জগত)-এর কোনো কিছুই তুমি অযথা বানিয়ে রাখোনি, তোমার সত্তা অনেক পবিত্র, অতএব তুমি আমাদের জাহান্নামের কঠিন আযাব থেকে নিস্কৃতি দাও।"
(সূরা আলে ইমরানঃ আয়াত ১৯০-১৯১)
"... এরা কি আমার যমীন পরিভ্রমণ করেনি, (করলে অবশ্যই) তারা দেখতে পেতো, এদের পূর্বেকার লোকদের কি (ভয়াবহ) পরিণাম হয়েছিলো; ..."
(সূরা ইউসুফঃ আয়াত ১০৯)
"... আমি তোমাদের শুধু একটি কথাই উপদেশ দিচ্ছি, তা হচ্ছে, তোমরা আল্লাহ তায়ালার জন্যেই (সত্যের ওপর) দাঁড়িয়ে যাও, দু'দুজন করে, (দুজন না হলে) একা একা, ..."
(সূরা আস সাবাঃ আয়াত ৪৬)
"এরা কি উটনীর দিকে তাকিয়ে দেখে না - কিভাবে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে ! আকাশের দিকে (দেখে না) - কিভাবে তাকে উঁচু করে (ধরে) রাখা হয়েছে ! পাহাড়গুলোর দিকে (দেখে না) - কিভাবে (যমীনের বুকে) তাদের দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছ ! যমীনের দিকে (দেখে না), কিভাবে একে সমতল করে পেতে রাখা হয়েছে ! তুমি তাদের (এ কথাগুলো) স্মরণ করাতে থাকো। (কেননা) তুমি তো শুধু উপদেশদানকারী মাত্র;"
(সূরা আল গাশিয়াঃ আয়াত ১৭-২১)
শাদ্দাদ ইবনে আওস (রা) থেকে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, বুদ্ধিমান সেই ব্যক্তি যে তার নফসের হিসাব নেয় এবং মৃত্যুর পরের জীবনের জন্য কাজ করে। আর দুর্বল ঐ ব্যক্তি যে নিজের কুপ্রবৃত্তির অনুসরণ করে, আবার আল্লাহর কাছেও আশা-আকাঙ্খা রাখে। (তিরমিযী)
২| ২৪ শে আগস্ট, ২০০৭ দুপুর ১২:২৬
বইপাগল বলেছেন: সূরা আর রাহমান-এর এই আয়াতটা পড়লেই আমার কেমন যেন অসহায় লাগে, অসীম সেই ক্ষমতা চারদিকে টের পাওয়া যায়, আর কি দৃঢ় আর বলিষ্ঠ সেই বাণী ! "অতএব (হে মানুষ ও জ্বিন), তোমরা তোমাদের মালিকের কোন্ নেয়ামত অস্বীকার করবে !" সত্যই আমাদের অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই হে মালিক। আপনি আমাদের উপর সদয় এবং ক্ষমাশীল থাকুন। আমীন।
@চতুরভূজ, ধন্যবাদ।
৩| ২৪ শে আগস্ট, ২০০৭ বিকাল ৪:৩০
বিজলীর খড়ি বলেছেন: ভাল লাগল
৪| ২৪ শে আগস্ট, ২০০৭ রাত ১১:১৭
বইপাগল বলেছেন: ধন্যবাদ বিজলীর খড়ি
৫| ২৭ শে আগস্ট, ২০০৭ রাত ৩:৪২
মোসতাকিম রাহী বলেছেন: ৫
৬| ২৭ শে আগস্ট, ২০০৭ সকাল ৮:৪৩
বইপাগল বলেছেন: ধন্যবাদ মোসতাকিম রাহী
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে আগস্ট, ২০০৭ দুপুর ১২:০৭
চতুরভূজ বলেছেন: ভাল কাজ করছেন বইপাগল ভাই। বরাবরের মত এবারও ৫। কারণ আমার আল্লাহর কালামের চাইতে শ্রেষ্ঠ কোন লিখা নাই।
ফাবিয়ায়্যি আলায়ী রাব্বিকুমা তুকাজ্জীবান- তুমি তোমার প্রভুর কোন কোন নেয়ামত অস্বীকার করবে?
ধন্যবাদ।